Shine through Tazrimin

Shine through Tazrimin Mehedi artist...
Makeup artist....
beauty blogger.. Brand promoter ♥️🫰
(1)

22/07/2025

হাইস্ট মাত্র ২০ সেকেন্ড দূরত্ব ছিল সামির আর শামীম ভাইয়ার মাঝে—
সন্তান ছুটে যাচ্ছিল বাবার দিকে ২জন ২জনের সামনে।
ভাইয়ার চোখের সামনে ছিলো ও...
প্রচণ্ড হাওয়ার দমকে প্লেন সামিরকে ছুঁ* ড়ে ফেলে দেয় দূরে—
আর সেই ভয়* ঙ্কর প্লেন, আ* গুন হয়ে তাকে গি* লে নেয়।
জ্যা* ন্ত আ* গুনে পুড়ে,
সামির হারিয়ে যায়।

চোখের সামনে সন্তানকে হারানো—
তাও এমনভাবে, যেটা কেউ থামাতে পারে না,
ছুঁতেও পারে না,
শুধু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শেষটা দেখতে হয়—
এই কষ্টের জন্য কোনো ভাষা নেই।
সামিরের সেই বি*ধ্বস্ত শরীর নিয়েই ভাইয়া পাগল প্রায়। হেলিকপ্টারে করে ওকে Dhaka CMH এ আনা হয়ে ছিলো।
কিন্তু শে*ষ রক্ষা হয় নাই!! সামির ততক্ষণে নেই!!

ইয়া রব্ব... ইয়া রহমানুর রহিম...
তুমি আমাদের প্রিয় সামিরকে
জান্নাতের সু-উচ্চ মাকাম দান করো।
তাঁর কবরকে করো রওশন ও শান্তিময়।
তাঁকে দাও শহীদদের সঙ্গ,
তোমার আরশের ছায়া, আর অফুরন্ত রহমত।
এত্তো সুন্দর এত্তো ভালো বাচ্চা খুব কম হয়!!
আল্লাহ সহায় হোন।

আমিন।

17/07/2025

সবাই আমার মেয়ের জন্য দোয়া করবেন 🥰

15/06/2025
😪😪😪
29/05/2025

😪😪😪

😆😆
18/05/2025

😆😆

Big shout out to my newest top fans! 💎আল মামুন, Tasmìa Akthèr Henà, Md Asad, Ala Uddin, Bappy AhsanDrop a comment to wel...
15/04/2025

Big shout out to my newest top fans! 💎

আল মামুন, Tasmìa Akthèr Henà, Md Asad, Ala Uddin, Bappy Ahsan

Drop a comment to welcome them to our community, fans

23/03/2025

🤫

23/03/2025

Bro rocked 👏👏😂

21/03/2025

হিন্দু বা বৌদ্ধরা না খেয়ে থাকলে তাকে বলা হয় "উপবাস"। খ্রিস্টানরা না খেয়ে থাকলে তাকে বলা হয় ‘’ফাস্টিং"। মুসলিমরা রোজা রাখলে তাকে বলা হয় "সিয়াম"। বিপ্লবীরা না খেয়ে থাকলে তাকে বলা হয় ‘’অনশন"। আর, মেডিক্যাল সাইন্সে উপবাস করলে, তাকে বলা হয় "অটোফেজি"।

২০১৬ সালে নোবেল কমিটি জাপানের ডাক্তার ‘ওশিনরি ওসুমি’-কে অটোফেজি আবিষ্কারের জন্যে নোবেল পুরষ্কার দেন ।

যাই হোক, ‘Autophagy‘ কি ?

Autophagy শব্দটি একটি গ্রিক শব্দ ।

Auto অর্থ নিজে নিজে এবং Phagy অর্থ খাওয়া ।

সুতরাং, অটোফেজি মানে নিজে নিজেকে খাওয়া ।

মেডিক্যাল সাইন্স থেকে জানা যায়, শরীরের কোষগুলো বাইরে থেকে কোনো খাবার না পেয়ে, নিজেই যখন নিজের অসুস্থ কোষগুলো খেতে শুরু করে, তখন মেডিক্যাল সাইন্সের ভাষায় তাকেই অটোফেজি বলা হয়।

আরেকটু সহজভাবে বলি -

আমাদের ঘরে যেমন ডাস্টবিন থাকে, অথবা আমাদের কম্পিউটারে যেমন রিসাইকেল বিন থাকে, তেমনি আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষের মাঝেও একটি করে ডাস্টবিন আছে ।

সারা বছর শরীরের কোষগুলো খুব ব্যস্ত থাকার কারণে, ডাস্টবিন পরিষ্কার করার সময় পায় না। ফলে, কোষগুলোতে অনেক আবর্জনা ও ময়লা জমে যায় ।

শরীরের কোষগুলো যদি নিয়মিত তাদের ডাস্টবিন পরিষ্কার করতে না পারে, তাহলে কোষগুলো একসময় নিষ্ক্রিয় হয়ে শরীরে বিভিন্ন প্রকারের রোগের উৎপন্ন করে। ক্যান্সার বা ডায়াবেটিসের মতো অনেক বড় বড় রোগের শুরু হয় এখান থেকেই। মানুষ যখন খালি পেটে থাকে, তখন শরীরের কোষগুলো অনেকটা বেকার হয়ে পড়ে। কিন্তু তারা তো আর অলস হয়ে বসে থাকে না, তাই প্রতিটি কোষ তার ভিতরের আবর্জনা ও ময়লাগুলো পরিষ্কার করতে শুরু করে দেয় ।

কোষগুলোর আমাদের মতো আবর্জনা ফেলার কোন জায়গা নেই বলে, তারা নিজের আবর্জনা নিজেই খেয়ে ফেলে। মেডিক্যাল সাইন্সে এই পদ্ধতিকে বলা হয় অটোফেজি।

শুধুমাত্র এই জিনিসটা আবিষ্কার করেই জাপানের, ওশিনরি ওসুমি ২০১৬ সালে নোবেল পুরস্কারটা পেয়ে গেলেন ।

তিনি আবিষ্কার করেন যে ১২-২৪ ঘন্টা উপবাস রাখলে মানুষের দেহে অটোফেজি চালু হয়।

তিনি প্রমান করেন যে, উপবাস থাকার মাধ্যমে মানুষের নিম্নলিখিত উপকার গুলো হয়-

১| দেহের সেল পরিস্কার হয়।

২| ক্যান্সার সেল ধ্বংস হয়।

৩| পাকস্থলীর প্রদাহ সেরে যায়।

৪| ব্রেইনের কার্যকরীতা বাড়ে।

৫| শরীর নিজে নিজেই সেরে যায়।

৬| ডায়াবেটিস ভালো হয়।

৭| বার্ধক্য রোধ করা যায়।

৮| স্থূলতা দূর হয়।

৯| দীর্ঘ জীবন লাভ করা যায়।

তাহলে বুঝুন ধর্মগ্রন্থে অনেক আগেই যেটা বলে এসেছে যে উপোস করা শরীরের পক্ষে ভালো। সেটাকে এতদিন বিজ্ঞানমনস্করা কুসংস্কার বলে এসেছে। 2016 সালের পর থেকে ওনারাও ধর্ম গ্রন্থের কথাই নুতুন নামকরণ (অটোফেজি) বলে চালাচ্ছে 😊।

তাহলে পাঠকগণ এর থেকে কি বোঝা গেল যে ধর্মগ্রন্থে যেটি লেখা আছে সেটি একদম ঠিক বিজ্ঞান যতক্ষণ প্রমাণ করতে না পারবে ততক্ষণ সেটা কুসংস্কার।।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shine through Tazrimin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Shine through Tazrimin:

Share