Gaudiya TV Dhaka

Gaudiya TV Dhaka ⭕❗⭕ এই পেজে জগৎগুরু প্রভুপাদের সিদ্ধান্তমূলক ধর্মিয় ভিডিও শিক্ষামূলক আলোচনা পোস্ট করা হয় আপনাদের ভালো লাগলে কমেন্ট ও লাইক শেয়ার করতে পারেন⭕❗⭕

চৈতন্য মহাপ্রভুর মহাপ্রয়াণের মুহূর্তকে চিত্রিত করে, যেখানে তাঁর ঘনিষ্ঠ ভক্তরা তাঁকে ঘিরে রয়েছেন—চোখে অশ্রু, হৃদয়ে বিষ...
01/08/2025

চৈতন্য মহাপ্রভুর মহাপ্রয়াণের মুহূর্তকে চিত্রিত করে, যেখানে তাঁর ঘনিষ্ঠ ভক্তরা তাঁকে ঘিরে রয়েছেন—চোখে অশ্রু, হৃদয়ে বিষাদ, কিন্তু পূর্ণ ভক্তিভাব।

*শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর লীলা-মহিমা:*

শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু ছিলেন শ্রীকৃষ্ণেরই পূর্ণ অবতার, যিনি গৌররূপে এই পৃথিবীতে আবির্ভূত হন। তিনি প্রেমভক্তির মূর্ত প্রতীক—নাম-সংকীর্তনের মাধ্যমে ভগবদ্ভক্তি ছড়িয়ে দিতে এসেছিলেন।

*তাঁর মহিমার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক:*

🌼 *নাম-সংকীর্তনের প্রচার:*
তিনি বলেন, *"হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে, হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে"* —এই মহামন্ত্রে ভগবানের প্রেম পাওয়া যায়।

🌼 *সর্বজনীন ভক্তি:*
ধর্ম, জাতি, লিঙ্গ বা অবস্থান না দেখে—সবাইকে একত্র করে বললেন, ভগবানের নামেই মুক্তি।

🌼 *ভক্তি-সংলগ্ন জীবন:*
নবদ্বীপ থেকে শুরু করে জগন্নাথ পুরী পর্যন্ত তিনি তাঁর লীলায় ভক্তদের হৃদয়ে ভগবানের প্রেম জাগিয়ে তুলেছেন।

🌼 *মহাপ্রয়াণ:*
শেষ জীবনে মহাপ্রভু জগন্নাথদেবের প্রেমে একাত্ম হয়ে পড়েন। একরাতে জগন্নাথের মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকলেও, বলা হয়, তিনি সেই রাতেই অন্তর্ধান করেন—ভগবানে বিলীন হয়ে যান।

---

*তাঁর লীলা-মহিমা আমাদের শিক্ষা দেয়:*
ভক্তি, নম্রতা, এবং ভগবানের নামেই রয়েছে জীবনের পরম সত্য। শ্রীগৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর মতো প্রেমময় অবতার যুগে যুগে আসে না।

*জয় শ্রীচৈতন্য! জয় গৌরহারি!* 🌼🕉️

্যrnooneveryonefollowers # #निजता

Good morning My Facebook friends ইন্দ্রিয় দ্বারা শ্রীনামের কৃপা☘️🙏🏻☘️🙏🏻☘️🙏🏻🙏🏻🙏🏻☘️🙏🏻🙏🏻🙏🏻☘️(১) দর্শনেন্দ্রিয় অর্থাৎ, চক্ষু...
01/08/2025

Good morning My Facebook friends

ইন্দ্রিয় দ্বারা শ্রীনামের কৃপা
☘️🙏🏻☘️🙏🏻☘️🙏🏻🙏🏻🙏🏻☘️🙏🏻🙏🏻🙏🏻☘️
(১) দর্শনেন্দ্রিয় অর্থাৎ, চক্ষু দ্বারা কোথাও যদি আপনি ভগবানের নাম লেখা দর্শন করেন, সেটা রাস্তায় অথবা মোবাইলে, কিম্বা গ্রন্থাদি যেকোন জায়গাতেই হতে পারে, তাহলে নামের কৃপা লাভ হয়!

(২) শ্রবণেন্দ্রিয় অর্থাৎ, কর্ণের দ্বারা নাম শ্রবণ করলে নামের কৃপা লাভ হয়।

(৩) বাগেন্দ্রিয় অর্থাৎ জিহ্বা দ্বারা নাম উচ্চারণ করলে নামের কৃপা লাভ হয়।

(৪) স্পর্শেন্দ্রিয় অর্থাৎ ত্বক দ্বারা নামাক্ষর স্পর্শ করলেও নামের কৃপা লাভ হয়।

(৫) অন্তরেন্দ্রিয় অর্থাৎ মন দ্বারা নাম স্মরণ করলেও শ্রীনামের কৃপা লাভ হয়!

(৬) কর্মেন্দ্রিয় অর্থাৎ, হস্ত দ্বারা নামাক্ষর লিখলে এমনকি মোবাইলে টাইপ করে লিখলেও শ্রীনামের কৃপা লাভ হয়।
্যrnooneveryonefollowers # #निजता

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং দেবর্ষি নারদ মুনিকে অনেক লীলা কথা প্রচলিত আছে। তার মধ্যে একটি খুব জনপ্রিয় লীলাকথা নিচে দেওয়া হলো:নার...
31/07/2025

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং দেবর্ষি নারদ মুনিকে অনেক লীলা কথা প্রচলিত আছে। তার মধ্যে একটি খুব জনপ্রিয় লীলাকথা নিচে দেওয়া হলো:
নারদ ও মায়ার লীলা
একবার দেবর্ষি নারদ ভগবান শ্রীকৃষ্ণের কাছে গিয়ে বললেন, "প্রভু, আমি আপনার মায়ার প্রভাব জানতে চাই। কীভাবে আপনার মায়া জীবকে আবদ্ধ করে রাখে, তা আমাকে দেখান।"
শ্রীকৃষ্ণ হেসে বললেন, "নারদ, মায়ার প্রভাব অত্যন্ত গভীর। তুমি কি সত্যিই তা দেখতে চাও?"
নারদ দৃঢ়তার সাথে বললেন, "হ্যাঁ প্রভু, আমি দেখতে চাই।"
তখন শ্রীকৃষ্ণ নারদকে সাথে নিয়ে হাঁটতে লাগলেন। চলতে চলতে তারা এক মরুভূমি অঞ্চলে এসে পৌঁছালেন। সূর্য তখন প্রখরভাবে কিরণ দিচ্ছে। খানিকক্ষণ হাঁটার পর শ্রীকৃষ্ণ বললেন, "নারদ, আমার খুব পিপাসা পেয়েছে। তুমি কি আমাকে একটু জল এনে দিতে পারবে?"
নারদ শ্রীকৃষ্ণের কথায় তৎক্ষণাৎ জল খুঁজতে গেলেন। তিনি বহুদূর হেঁটে একটি ছোট্ট গ্রামের কাছে এসে পৌঁছালেন। সেখানে একটি কুয়ো দেখতে পেয়ে নারদ জল আনতে গেলেন। কুয়োর পাশে একটি সুন্দরী মেয়ে জল তুলছিল। নারদ সেই মেয়েটিকে দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলেন।
নারদ মেয়েটির বাবার কাছে গিয়ে তার পরিচয় দিলেন এবং মেয়েটিকে বিবাহ করার ইচ্ছা প্রকাশ করলেন। মেয়েটির বাবা, যিনি একজন সম্পন্ন গৃহস্থ ছিলেন, নারদের প্রস্তাবে রাজি হলেন। নারদ সেই গ্রামেই সংসার পাতলেন। তার বিবাহ হলো, এবং দেখতে দেখতে তাদের সন্তানাদিও হলো। নারদ সেই সংসারে সুখে জীবনযাপন করতে লাগলেন। তিনি শ্রীকৃষ্ণকে সম্পূর্ণ ভুলে গেলেন।
এভাবে বারো বছর কেটে গেল। একদিন হঠাৎ এক প্রচণ্ড ঝড় ও বন্যা এলো। পুরো গ্রাম জলে ভেসে যেতে লাগল। নারদ তার স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে উঁচু স্থানে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করলেন। কিন্তু বন্যার তীব্র স্রোতে একে একে তার স্ত্রী ও সন্তানরা ভেসে গেল। নারদ সবকিছু হারিয়ে কাঁদতে লাগলেন এবং "কৃষ্ণ! কৃষ্ণ!" বলে চিৎকার করতে লাগলেন।
হঠাৎ করেই বন্যা থেমে গেল এবং নারদ নিজেকে সেই মরুভূমিতে আবিষ্কার করলেন, যেখানে তিনি শ্রীকৃষ্ণের জন্য জল আনতে গিয়েছিলেন। শ্রীকৃষ্ণ তখনও সেখানেই দাঁড়িয়ে ছিলেন এবং মুচকি হেসে নারদকে জিজ্ঞেস করলেন, "নারদ, আমার জলের কী হলো? তুমি জল আনতে গিয়েছিলে, এতক্ষণ কোথায় ছিলে?"
নারদ হতবাক হয়ে গেলেন। তার মনে হলো, তিনি যেন একটি দীর্ঘ স্বপ্ন থেকে জেগে উঠেছেন। যে বারো বছরের জীবন তিনি কাটিয়ে এসেছেন, তা ছিল মাত্র কয়েকটি মুহূর্তের ঘটনা! নারদ বুঝতে পারলেন, শ্রীকৃষ্ণ তাকে তার মায়ার প্রভাব দেখিয়েছেন। মায়ার প্রভাবে কীভাবে মানুষ ক্ষণিকের সুখের পেছনে ছুটে পরম সত্তাকে ভুলে যায়, তা তিনি স্বচক্ষে দেখলেন।
নারদ শ্রীকৃষ্ণের পায়ে লুটিয়ে পড়ে বললেন, "প্রভু, আমি আপনার মায়ার রহস্য বুঝতে পেরেছি। মায়া কত শক্তিশালী এবং কীভাবে এটি জীবকে মোহিত করে, তা আমি আজ প্রত্যক্ষ করলাম। আপনিই একমাত্র সত্তা যিনি এই মায়ার অতীত এবং জীবকে মায়া থেকে মুক্তি দিতে পারেন।"
এই লীলার মাধ্যমে শ্রীকৃষ্ণ নারদকে এবং পরোক্ষভাবে সমগ্র জীবকুলকে মায়ার প্রকৃত স্বরূপ বুঝিয়েছিলেন। নারদ এরপর আরো দৃঢ়ভাবে ভগবানের ভজনে নিযুক্ত হলেন এবং তাঁর নাম প্রচার করতে লাগলেন।
भगवान कृष्ण और नारद मुनि के बारे में कई कहानियाँ प्रचलित हैं। उनमें से एक सबसे लोकप्रिय कहानी नीचे दी गई है:
नारद और माया की कहानी
एक बार नारद मुनि भगवान कृष्ण के पास गए और बोले, "
There are many stories about Lord Krishna and sage Narada Muni. One of the most popular stories is given below:
​The Story of Narada and Maya
​Once sage Narada went to Lord Krishna and said, "
্যrnooneveryonefollowers

31/07/2025

✅✅শুভ দুপুরে ভোগ আরোতি।✅✅
্যrnooneveryonefollowers

বৃন্দাবনের শ্রীমতী রাধারানী হলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অন্তরঙ্গ শক্তি এবং তার চিরন্তন প্রেমিকা। তার কাহিনী আধ্যাত্মিক প্রেম,...
31/07/2025

বৃন্দাবনের শ্রীমতী রাধারানী হলেন ভগবান শ্রীকৃষ্ণের অন্তরঙ্গ শক্তি এবং তার চিরন্তন প্রেমিকা। তার কাহিনী আধ্যাত্মিক প্রেম, ভক্তি এবং ত্যাগের এক অনন্ত প্রবাহ।
জন্ম ও শৈশব:
পদ্ম পুরাণ অনুসারে, রাধারানীর জন্মস্থান হলো রাভেল, যা উত্তর প্রদেশের গোকুলের কাছে অবস্থিত একটি ছোট শহর। তবে তিনি বড় হয়েছিলেন বারসানায়। কিংবদন্তি অনুযায়ী, যাদব শাসক বৃষভানু এবং তাঁর পত্নী কীর্তিদা যমুনা নদীতে ভাসমান একটি উজ্জ্বল পদ্মের ওপর রাধাকে আবিষ্কার করেছিলেন। জন্ম থেকেই রাধারানীর চোখ বন্ধ ছিল এবং তিনি তা খোলেননি যতক্ষণ না স্বয়ং শিশু কৃষ্ণ তাঁর সামনে আবির্ভূত হন। তখনই তিনি প্রথম চোখ খোলেন এবং কৃষ্ণকে দেখেন। অন্যান্য বর্ণনা অনুযায়ী, বৃষভানু ও কীর্তিদা কঠোর তপস্যা করে ভগবান বিষ্ণুর সহধর্মিনীকে কন্যা রূপে লাভ করার বর পেয়েছিলেন।
শ্রীকৃষ্ণের সাথে লীলা:
বৃন্দাবনে রাধারানীর জীবন শ্রীকৃষ্ণের সাথে লীলায় ভরা। শ্রীকৃষ্ণ যখন তাঁর বাঁশি বাজাতেন, সেই মোহন সুরে রাধার হৃদয় ব্যাকুল হয়ে উঠত। তিনি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারতেন না, সমস্ত কাজ ফেলে কৃষ্ণের কাছে ছুটে যেতেন। তাঁদের প্রেম ছিল শর্তহীন, আত্মভোলা এবং গভীর ভক্তিপূর্ণ। রাসনৃত্য, যেখানে কৃষ্ণ অসংখ্য গোপিনীদের সঙ্গে নৃত্য করতেন, তার মূল সত্তা ছিলেন রাধারানী। রাধা-কৃষ্ণের প্রেম এতটা দৃঢ় ছিল যে, তাঁদেরকে অবিচ্ছিন্ন যুগল রূপেই দেখা হয়। শ্রীকৃষ্ণকে আনন্দ প্রদানের জন্য রাধারানী নিজের অঙ্গ থেকে অসংখ্য গোপিকাদের প্রকাশ করেছিলেন।
যদিও লৌকিক দৃষ্টিকোণ থেকে রাধা-কৃষ্ণের বিবাহ হয়নি (কিছু পুরাণ মতে ভান্ডির বনে তাঁদের গুপ্ত বিবাহ হয়েছিল), তাঁদের নাম সর্বদা একসঙ্গেই উচ্চারিত হয় – রাধাকৃষ্ণ। কারণ রাধা কৃষ্ণের হ্লাদিনী শক্তি, তাঁর আনন্দ-স্বরূপা। রাধার প্রেমই কৃষ্ণকে সবচেয়ে বেশি আনন্দ দেয়।
বৃন্দাবনেরেশ্বরী:
রাধারানী বৃন্দাবনেরেশ্বরী বা বৃন্দাবনের রাণী হিসেবে পরিচিতা। বৃন্দাবন তাঁর লীলাভূমি, যেখানে তিনি শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে বিভিন্ন মধুর লীলা বিস্তার করেছেন। এমনকি যখন শ্রীকৃষ্ণ মথুরা ত্যাগ করে চলে যান, রাধারানী তার স্মরণে জীবন কাটান। তাঁর ভক্তি এতটাই গভীর ছিল যে, তিনি কৃষ্ণের বিচ্ছেদেও তার হৃদয়ে কৃষ্ণকেই ধারণ করে রাখতেন।
শিক্ষা ও তাৎপর্য:
শ্রীমতী রাধারানীর কাহিনী শুধু একটি প্রেমের গল্প নয়, এটি ভক্তিমার্গের সর্বোচ্চ দৃষ্টান্ত। তাঁর জীবন আমাদের শেখায় কীভাবে নিঃশর্ত প্রেম এবং ভক্তির মাধ্যমে ঈশ্বরকে লাভ করা যায়। রাধারানীর প্রেম শ্রীকৃষ্ণের প্রতি ছিল সম্পূর্ণ নিবেদন এবং আত্মত্যাগ। তাই তিনি ভক্তদের কাছে ভক্তির আদর্শ এবং চিরন্তন প্রেমের প্রতীক।
वृंदावन की श्रीमती राधारानी भगवान कृष्ण और उनकी शाश्वत प्रेमिका की आंतरिक ऊर्जा हैं। उनकी कथा आध्यात्मिक प्रेम, भक्ति और त्याग की अनंत धारा है।

जन्म और बाल्यकाल:

पद्म पुराण के अनुसार, राधारानी
Srimati Radharani of Vrindavan is the inner energy of Lord Krishna and his eternal lover. Her story is an endless flow of spiritual love, devotion and sacrifice.
​Birth and childhood:
​According to the Padma Purana, Radharani
্যrnooneveryonefollowers

☘️🙏🙏শুভ দুপুর 🙏🙏☘️শ্রী ভগবান বিষ্ণু অনন্ত সাগরে শায়িত অবস্থায় আছেন, তাঁর নাভি থেকে ব্রহ্মা উৎপন্ন হয়েছেন এবং তাঁর চার...
31/07/2025

☘️🙏🙏শুভ দুপুর 🙏🙏☘️
শ্রী ভগবান বিষ্ণু অনন্ত সাগরে শায়িত অবস্থায় আছেন, তাঁর নাভি থেকে ব্রহ্মা উৎপন্ন হয়েছেন এবং তাঁর চারপাশে অসংখ্য মহাবিশ্ব বিদ্যমান। এই ছবিটি হিন্দুধর্মের অন্যতম মৌলিক সৃষ্টিতত্ত্বের একটি অংশকে তুলে ধরে।
শাস্ত্রীয় কাহিনী:
হিন্দুধর্ম অনুসারে, সৃষ্টির পূর্বে কেবল কারণসাগর বা ক্ষীরসাগর বিদ্যমান ছিল। এই অনন্ত সাগরে আদিশেষ নামক সহস্রফণা যুক্ত সর্পের উপর ভগবান বিষ্ণু যোগনিদ্রায় শায়িত থাকেন। এই অবস্থাকে "অনন্তশয়ন" বলা হয়।
যখন সৃষ্টির সময় হয়, তখন ভগবান বিষ্ণুর নাভি থেকে একটি পদ্মফুল উৎপন্ন হয়। এই পদ্মফুলের উপর চতুর্মুখ ব্রহ্মা আবির্ভূত হন। ব্রহ্মা হলেন সৃষ্টিকর্তা এবং তিনি বিষ্ণুর ইচ্ছায় এই মহাবিশ্বের সৃষ্টি কার্য শুরু করেন।
ছবিতে দেখানো হয়েছে যে বিষ্ণুর শরীর থেকে বা তাঁর চারপাশে অসংখ্য মহাবিশ্ব বা ব্রহ্মাণ্ডের বুদবুদ সৃষ্টি হচ্ছে। এটি এই ধারণাকে প্রতিফলিত করে যে ভগবান বিষ্ণু শুধুমাত্র এই একটি মহাবিশ্বেরই স্রষ্টা নন, বরং তাঁর থেকেই অসংখ্য মহাবিশ্বের সৃষ্টি, স্থিতি এবং লয় হয়। প্রতিটি মহাবিশ্বের ভিতরে নিজস্ব ব্রহ্মা, বিষ্ণু এবং শিব থাকেন, যারা যথাক্রমে সৃষ্টি, পালন এবং সংহারের কার্য সম্পাদন করেন।
এই দৃশ্যটি বোঝায় যে মহাবিশ্বের সকল অস্তিত্ব ভগবান বিষ্ণুরই অংশ এবং তাঁরই শক্তির প্রকাশ। তাঁর নিদ্রা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মহাবিশ্বের লয় এবং তাঁর জাগরণ নতুন সৃষ্টির সূচনাকে নির্দেশ করে। এটি চক্রাকার সময় এবং মহাবিশ্বের অনন্ত প্রবাহের ধারণাকেও প্রতিষ্ঠিত করে।
সংক্ষেপে, এই ছবিটি হিন্দু সৃষ্টিতত্ত্বের এক মহিমান্বিত চিত্র, যেখানে ভগবান বিষ্ণু পরম সত্তা হিসেবে অনন্তকোটি ব্রহ্মাণ্ডের উৎস এবং নিয়ন্ত্রক।
इस चित्र में भगवान विष्णु अनंत सागर में लेटे हुए, उनकी नाभि से ब्रह्मा प्रकट होते हुए और उनके चारों ओर असंख्य ब्रह्मांडों को दर्शाया गया है। यह चित्र हिंदू धर्म के मूलभूत ब्रह्मांड विज्ञानों में से एक है।The image shows Lord Vishnu lying in the infinite ocean, Brahma emerging from his navel, and countless universes surrounding him. This image is one of the fundamental cosmologies of Hinduism.
্যrnooneveryonefollowers #निजता

শুভ দুপুর শ্রীকৃষ্ণ লীলা, সনাতন ধর্মানুসারে ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার শ্রীকৃষ্ণের জীবন কাহিনীকে বোঝায়, অসংখ্য অলৌকিক ঘটন...
30/07/2025

শুভ দুপুর
শ্রীকৃষ্ণ লীলা, সনাতন ধর্মানুসারে ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার শ্রীকৃষ্ণের জীবন কাহিনীকে বোঝায়, অসংখ্য অলৌকিক ঘটনা, দার্শনিক শিক্ষা এবং মানবিক সম্পর্কের জটিলতা দ্বারা পরিপূর্ণ। তাঁর লীলাসমূহ মূলত তিনটি প্রধান পর্যায়ে বিভক্ত করা যেতে পারে:
​১. বাল্যলীলা (মথুরা ও গোকুলে):
​জন্ম ও কংসের ভয়: মথুরার কারাগারে দেবকী ও বসুদেবের সন্তান রূপে শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়। তাঁর মামা কংসের নিষ্ঠুরতা থেকে তাঁকে বাঁচাতে বসুদেব নবজাতক কৃষ্ণকে গোকুলে যমুনা পার করে নন্দ ও যশোদার কাছে রেখে আসেন।
​গোপাল ও মাখন চোর: গোকুলে কৃষ্ণ গোপালকদের সাথে বড় হন এবং তাঁর বাল্যকালের অসংখ্য দুষ্টুমি ও অলৌকিক ঘটনার জন্য পরিচিত হন। মাখন চুরি, কংসের পাঠানো অসুরদের (যেমন পূতনা, বকাসুর, অঘাসুর, তৃনাবর্ত) বধ করা, যমলার্জুন উদ্ধার - এগুলি তাঁর বাল্যলীলার কিছু উল্লেখযোগ্য অংশ।
​কালিয় দমন: যমুনার বিষাক্ত জল থেকে গ্রামবাসীকে রক্ষা করার জন্য কৃষ্ণ কালিয় নাগকে দমন করেন।
​গোবর্ধন ধারণ: ইন্দ্রের ক্রোধ থেকে ব্রজবাসীকে রক্ষা করতে তিনি নিজের কনিষ্ঠ আঙুলে গোবর্ধন পর্বত ধারণ করেন।
​রাসলীলা: গোপীদের সাথে কৃষ্ণের রাসলীলা তাঁর ঐশ্বরিক প্রেমের এক অনন্য প্রকাশ।
​২. কৈশোর ও যৌবন লীলা (মথুরা ও দ্বারকা):
​কংস বধ ও মথুরায় প্রত্যাবর্তন: কৃষ্ণ ও বলরাম মথুরায় ফিরে এসে কংসকে বধ করেন এবং উগ্রসেনকে রাজা করেন।
​গুরুকুল শিক্ষা: কৃষ্ণ ও বলরাম ঋষি সান্দীপনীর কাছে শিক্ষা গ্রহণ করেন।
​দ্বারকা স্থাপন: জরাসন্ধের বারবার আক্রমণের হাত থেকে তাঁর প্রজাদের রক্ষা করার জন্য কৃষ্ণ সমুদ্রের মাঝে দ্বারকা নগরী নির্মাণ করেন এবং সেখানে তাঁর রাজধানী স্থাপন করেন।
​রুক্মিণী হরণ ও বিবাহ: বিদর্ভরাজ ভীষ্মকের কন্যা রুক্মিণীকে শিশুপালের হাত থেকে রক্ষা করে কৃষ্ণ তাঁকে বিবাহ করেন। তাঁর আরও অনেক পত্নী ছিলেন, যাদের মধ্যে সত্যভামা, জাম্ববতী প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।
​নরকাসুর বধ: কৃষ্ণ ১৬,০০০ বন্দিনী রাজকন্যাকে নরকাসুরের হাত থেকে উদ্ধার করেন এবং তাদের সম্মান রক্ষার্থে তাদের সকলকে বিবাহ করেন।
​পারিবারিক জীবন ও পুত্রগণ: দ্বারকায় কৃষ্ণ তাঁর পরিবার এবং পুত্রদের সাথে সুখী জীবন যাপন করেন।
​৩. কুরুক্ষেত্র যুদ্ধ ও মহাভারত:
​পাণ্ডবদের সাহায্য: কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে কৃষ্ণ পাণ্ডবদের পক্ষে সারথি ও পরামর্শদাতা হিসেবে ভূমিকা পালন করেন। তিনি নিজে যুদ্ধ না করলেও অর্জুনের রথের সারথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
​ভগবদ্গীতা: যুদ্ধের ময়দানে অর্জুন যখন কর্তব্যচ্যুত হয়ে পড়েন, তখন কৃষ্ণ তাঁকে বিশ্বরূপ দর্শন করিয়ে "ভগবদ্গীতা" নামক অমর উপদেশ প্রদান করেন। এটি হিন্দু ধর্মের অন্যতম পবিত্র ধর্মগ্রন্থ।
​যুদ্ধ সমাপ্তি ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা: কৃষ্ণের নির্দেশনায় পাণ্ডবরা যুদ্ধে জয়লাভ করে এবং ধর্মের প্রতিষ্ঠা হয়।
​৪. অন্ত্যলীলা ও দেহত্যাগ:
​যদুবংশের ধ্বংস: অভিশাপের কারণে যদুবংশ নিজেদের মধ্যে বিবাদ করে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।
​দেহত্যাগ: প্রভাস তীর্থে এক শিকারীর বাণের আঘাতে শ্রীকৃষ্ণ তাঁর নশ্বর দেহ ত্যাগ করেন এবং নিজ ধামে প্রত্যাবর্তন করেন।
​শ্রীকৃষ্ণ লীলা কেবল একটি পৌরাণিক কাহিনী নয়, এটি মানব জীবনের বিভিন্ন দিক, ধর্ম, কর্ম, প্রেম, ভক্তি এবং জ্ঞান সম্পর্কে গভীর বার্তা বহন করে। এই লীলাগুলি যুগে যুগে মানুষকে সঠিক পথে চলতে অনুপ্রাণিত করেছে।
The Krishna Lila, which refers to the life story of Krishna, the eighth incarnation of Lord Vishnu according to Hinduism, is filled with numerous miraculous events, philosophical teachings, and the complexities of human relationships. His Lilas are mainly divided into three
कृष्ण लीला, जो हिंदू धर्म के अनुसार भगवान विष्णु के आठवें अवतार, कृष्ण की जीवन गाथा को दर्शाती है, अनेक चमत्कारी घटनाओं, दार्शनिक शिक्षाओं और मानवीय रिश्तों की जटिलताओं से भरी हुई है। उनकी लीलाएँ मुख्यतः तीन भागों में विभाजित हैं:
্যrnooneveryonefollowers

💕☘️☘️শুভ বিকেল ☘️☘️💕একসময় দেবতা ও অসুরদের মধ্যে প্রবল যুদ্ধ চলছিল। অসুরদের গুরু শুক্রাচার্য ছিলেন মহাজ্ঞানী এবং তাঁর কা...
29/07/2025

💕☘️☘️শুভ বিকেল ☘️☘️💕
একসময় দেবতা ও অসুরদের মধ্যে প্রবল যুদ্ধ চলছিল। অসুরদের গুরু শুক্রাচার্য ছিলেন মহাজ্ঞানী এবং তাঁর কাছে মৃতসঞ্জীবনী বিদ্যা ছিল, যার মাধ্যমে তিনি মৃত অসুরদের পুনরুজ্জীবিত করতে পারতেন। ফলে, দেবতারা অসুরদের সাথে যুদ্ধে বারবার পরাজিত হচ্ছিলেন এবং তাদের শক্তি ক্রমশ কমতে শুরু করেছিল।
​দেবতারা যখন অসহায় হয়ে পড়লেন, তখন তারা ভগবান বিষ্ণুর শরণাপন্ন হলেন। ভগবান বিষ্ণু দেবতাদের পরামর্শ দিলেন যে, সমুদ্র মন্থন করে অমৃত প্রাপ্তি করতে হবে। এই অমৃত পান করলে দেবতারা অমরত্ব লাভ করবেন এবং অসুরদের উপর বিজয়ী হতে পারবেন।
​কিন্তু সমুদ্র মন্থন করা সহজ কাজ ছিল না। এটি অত্যন্ত বিশাল এক কর্ম ছিল, যার জন্য দেবতা ও অসুর উভয়কেই একসঙ্গে কাজ করতে হবে। দেবতারা এই প্রস্তাব নিয়ে অসুরদের কাছে গেলেন এবং অমৃতের লোভ দেখিয়ে তাদের রাজি করালেন।
​সমুদ্র মন্থনের জন্য মন্দর পর্বতকে মন্থন দণ্ড হিসেবে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। বাসুকি নাগকে রজ্জু হিসেবে ব্যবহার করা হলো, যা দিয়ে মন্দর পর্বতকে ঘোরানো হবে। দেবতারা বাসুকির লেজ ধরলেন এবং অসুররা তার মাথা ধরলেন। এরপর শুরু হলো মহাসমুদ্র মন্থন।
​কিন্তু মন্থন শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পরই একটি সমস্যা দেখা দিল। বিশাল মন্দর পর্বত সমুদ্রের গভীরে তলিয়ে যেতে শুরু করল। দেবতারা এবং অসুররা সবাই হতাশ হয়ে পড়লেন, কারণ মন্দর পর্বত ছাড়া মন্থন অসম্ভব ছিল।
​এই সংকটময় মুহূর্তে, ভগবান বিষ্ণু আবার দেবতাদের সাহায্যে এগিয়ে এলেন। তিনি একটি বিশাল কূর্ম (কচ্ছপ) রূপ ধারণ করলেন এবং সমুদ্রের গভীরে প্রবেশ করে মন্দর পর্বতকে তাঁর পিঠের উপর ধারণ করলেন। তাঁর বিশাল এবং শক্তিশালী পিঠের উপর মন্দর পর্বত স্থির থাকল।
​ভগবান বিষ্ণুর কূর্ম রূপ ধারণ করার ফলে সমুদ্র মন্থন আবার শুরু করা সম্ভব হলো। দীর্ঘকাল ধরে মন্থনের ফলে সমুদ্র থেকে একে একে বিভিন্ন অমূল্য রত্ন, দেবী লক্ষ্মী, ঐরাবত হাতি, উচ্চৈঃশ্রবা ঘোড়া এবং সবশেষে ধন্বন্তরি দেব হাতে অমৃতের কলস নিয়ে আবির্ভূত হলেন।
​এভাবেই ভগবান বিষ্ণু কূর্ম অবতার রূপে দেব ও অসুর উভয়কে সমুদ্র মন্থনে সাহায্য করে দেবতাদের অমৃত প্রাপ্তিতে সহায়তা করেছিলেন। এই কাহিনীটি ভগবান বিষ্ণুর পালনকর্তা রূপ এবং তাঁর ভক্তদের রক্ষা করার প্রতিশ্রুতির একটি অন্যতম উদাহরণ।Once upon a time, there was a fierce war between the gods and the demons. The demons' guru, Shukracharya, was very wise and had the knowledge of reviving the dead demons, through which he could revive the dead demons. As a result, the gods fought against the demons.एक समय की बात है, देवताओं और दानवों में भयंकर युद्ध हुआ। दानवों के गुरु शुक्राचार्य अत्यंत ज्ञानी थे और उन्हें मृतकों को पुनर्जीवित करने की विद्या प्राप्त थी, जिसके द्वारा वे मृत दानवों को पुनर्जीवित कर सकते थे। परिणामस्वरूप, देवताओं ने दानवों के विरुद्ध युद्ध किया।
্যrnooneveryonefollowers

শুভ সন্ধ্যা  শ্রীমহাবিষ্ণুর এক অপার মহাজাগতিক রূপকে চিত্রিত করেছে, যিনি "যোগনিদ্রা" অবস্থায় বিরাজমান। এই রূপকে বলা হয় ...
29/07/2025

শুভ সন্ধ্যা
শ্রীমহাবিষ্ণুর এক অপার মহাজাগতিক রূপকে চিত্রিত করেছে, যিনি "যোগনিদ্রা" অবস্থায় বিরাজমান। এই রূপকে বলা হয় *"ক্ষীরসাগরে শয়নরত নারায়ণ"*।

ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি, স্থিতি ও প্রলয়ের মধ্যস্থতায় যিনি, তিনি শ্রীমহাবিষ্ণু। এই ছবিতে তাঁকে অসীম মহাকাশের মধ্যে বিশাল শয্যায় শুয়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর আশেপাশে অসংখ্য গ্রহ, নক্ষত্র, গ্যালাক্সি ঘুরছে—যেন পুরো সৃষ্টিই তাঁর শরীর থেকে উৎসারিত।

*বিষ্ণুর যোগনিদ্রা:*
এই অবস্থাকে বলা হয় "যোগনিদ্রা", যেখানে মহাবিষ্ণু গভীর ধ্যানে লীন। সেই ধ্যান থেকে জন্ম নেয় ব্রহ্মা, যিনি সৃষ্টি করেন পৃথিবী ও জীবজগৎ।

*শঙ্খ, চক্র, গদা, পদ্ম*—এই চারটি অস্ত্র তাঁর চার হাতে, যা প্রতীক সত্য, ধর্ম, শক্তি ও সৌন্দর্যের।

*শেষনাগের উপর শয়ন:*
তিনি শয়ান অবস্থায় আছেন অদ্বিতীয় শেষনাগের উপর। শয়নের মধ্যেও তিনি সৃষ্টির পালনকর্তা।

এই রূপ আমাদের শেখায়—
- সৃষ্টির মূল এক, কিন্তু তার রূপ অসীম।
- সকল জড় ও চেতন শক্তির উৎস হলেন তিনি।
- প্রকৃত শান্তি ও শরণ সেই পরম পুরুষে।

*"নমো নারায়ণায়।"*
🕉️💫
यह चित्र भगवान विष्णु के विशाल ब्रह्मांडीय रूप को दर्शाता है, जो "योग निद्रा" की अवस्था में हैं। इस रूप को "क्षीरसागर में शयन करते हुए नारायण"* कहा जाता है।

✨ इतिहास और अर्थ:

ब्रह्मांड की रचना, स्थिति और क्षय
This image depicts an immense cosmic form of Lord Vishnu, who is in a state of "Yoga Nidra". This form is called *"Narayana sleeping in the ocean of milk"*.

✨ History and Meaning:

Creation, Status and Decay of the Universe
্যrnooneveryonefollowers

☘️🌹জয় শ্রীকৃষ্ণ শুভ দুপুর 🌹☘️------------------------------------------------------- শ্রী কৃষ্ণ যেখানে তিনি প্রকৃতির মা...
29/07/2025

☘️🌹জয় শ্রীকৃষ্ণ শুভ দুপুর 🌹☘️
-------------------------------------------------------
শ্রী কৃষ্ণ যেখানে তিনি প্রকৃতির মাঝে পশুপাখি এবং বন্যপ্রাণীদের সাথে ভালোবাসাপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করছেন। এই চিত্রের উপর ভিত্তি করে শ্রীকৃষ্ণের লীলা কাহিনীর একটি বর্ণনা নিচে দেওয়া হলো:
শ্রীকৃষ্ণের বাল্যলীলা: প্রকৃতির সাথে সখ্যতা
যশোদা নন্দন শ্রীকৃষ্ণ, যিনি দেবকী ও বাসুদেবের অষ্টম সন্তান হয়ে পৃথিবীতে এসেছিলেন ধর্ম সংস্থাপন ও অধর্ম বিনাশ করার জন্য। তাঁর জন্ম হয়েছিল এক ঘোর বর্ষার রাতে, কংসের কারাগার থেকে তাঁকে নিরাপদে বৃন্দাবনে নন্দ ও যশোদার কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল। বৃন্দাবনে তাঁর বাল্যকাল কেটেছিল গোচারণ, খেলাধুলা এবং প্রকৃতির সাথে একাত্ম হয়ে।
এই ছবিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি শ্রীকৃষ্ণকে তাঁর বাল্যকালের এক মনোমুগ্ধকর রূপে। তাঁর মুখের উপর এক দিব্য হাসি, যা সমগ্র পরিবেশকে আলোকিত করছে। তাঁর চারপাশে রয়েছে বৃন্দাবনের মনোরম বনভূমি, যেখানে সবুজ গাছপালা, স্ফটিক স্বচ্ছ জলাশয় এবং নানা রঙের ফুল ফুটে আছে।
শ্রীকৃষ্ণ প্রকৃতির প্রতিটি জীবের প্রতি তাঁর অকৃত্রিম ভালোবাসা ও সখ্যতা প্রদর্শন করছেন। তাঁর এক হাতে একটি কাঠবিড়ালি, অন্য হাতে কিছু পাখিকে তিনি খাবার দিচ্ছেন। চারপাশে আরও অনেক পাখি গাছের ডালে বসে আছে, যেন তাঁর মধুর বাঁশির সুরের টানে তারা একত্রিত হয়েছে। তাঁর পায়ের কাছে কয়েকটি হরিণ অত্যন্ত শান্তভাবে দাঁড়িয়ে আছে, যেন তারা শ্রীকৃষ্ণের সান্নিধ্যে নিরাপদ ও প্রসন্ন বোধ করছে। পাশে একটি ময়ূর তার সুন্দর পেখম নিয়ে বসে আছে এবং একটি খরগোশও তাঁর দিকে কৌতূহলপূর্ণ দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।
এই দৃশ্যটি শ্রীকৃষ্ণের সেই লীলাগুলির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়, যেখানে তিনি গোপাল রূপে গোচারণ করতেন এবং বৃন্দাবনের বনভূমি ও তার প্রাণীদের সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন। তিনি কেবল রাখাল বালক ছিলেন না, তিনি ছিলেন সমগ্র প্রকৃতির পালনকর্তা এবং প্রতিপালক। তাঁর স্পর্শে প্রতিটি প্রাণী যেন এক স্বর্গীয় শান্তি অনুভব করত। তাঁর লীলা খেলা ছিল সরল, নিষ্পাপ এবং প্রেমময়, যা বৃন্দাবনের প্রতিটি কোণাকে আনন্দে ভরিয়ে তুলত।
শ্রীকৃষ্ণের এই লীলা কাহিনীর মাধ্যমে আমরা এক বিশ্বজনীন ভালোবাসার বার্তা পাই। তিনি আমাদের শেখান যে কীভাবে প্রকৃতির প্রতিটি উপাদান, তা সে পশুপাখিই হোক বা গাছপালা, সবার প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা প্রদর্শন করতে হয়। তাঁর বাল্যলীলা শুধু দেবত্বের প্রকাশই ছিল না, এটি ছিল মানবতাকে প্রেম, শান্তি এবং সখ্যের এক অমূল্য শিক্ষা প্রদানের মাধ্যম।
जहाँ वे प्रकृति के बीच विराजमान हैं और जीव-जंतुओं के साथ प्रेमपूर्ण संबंध स्थापित कर रहे हैं। इसी छवि के आधार पर, श्रीकृष्ण की लीलाओं का वर्णन नीचे दिया गया है:
श्रीकृष्ण की बाल लीलाएँ: प्रोक
Where he is in the midst of nature, establishing a loving relationship with animals and wild animals. Based on this image, a description of the pastimes of Sri Krishna is given below:
​Sri Krishna's childhood pastimes: Prok
্যrnooneveryonefollowers

🌹🌹☘️Good morning ☘️🌹🌹শ্রীকৃষ্ণের জীবন অগণিত অলৌকিক ও আনন্দময় লীলায় পরিপূর্ণ, যা ভক্তদের হৃদয়ে গভীর ভক্তির সঞ্চার করে।...
29/07/2025

🌹🌹☘️Good morning ☘️🌹🌹
শ্রীকৃষ্ণের জীবন অগণিত অলৌকিক ও আনন্দময় লীলায় পরিপূর্ণ, যা ভক্তদের হৃদয়ে গভীর ভক্তির সঞ্চার করে। তাঁর লীলাগুলোকে মূলত কয়েকটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়:
১. জন্ম লীলা (মথুরা ও গোকুলে):
জন্ম: কংসের কারাগৃহে দেবকী ও বাসুদেবের অষ্টম সন্তান রূপে শ্রীকৃষ্ণের জন্ম।
বসুদেবের দ্বারা গোকুলে আগমন: জন্ম হওয়া মাত্রই বসুদেব কৃষ্ণের জীবন রক্ষার জন্য তাঁকে যমুনার বিপদসঙ্কুল জলরাশি পেরিয়ে গোকুলে নন্দ মহারাজ ও যশোদার কাছে রেখে আসেন।
পূতনা বধ: কংসের প্রেরিত রাক্ষসী পূতনা স্তন্যদান ছলে কৃষ্ণকে বিষ খাইয়ে মারতে এলে কৃষ্ণ তাকে বধ করেন।
শকটভঞ্জন: শিশু কৃষ্ণ ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় একটি শকট উল্টে দেন।
তৃণাবর্ত বধ: তৃণাবর্ত নামক এক অসুর ঘূর্ণি রূপে এসে কৃষ্ণকে নিয়ে যেতে চাইলে কৃষ্ণ তাকে বধ করেন।
যশোদামাতার বিশ্বরূপ দর্শন: মা যশোদা কৃষ্ণের মুখ দেখতে গিয়ে দেখেন তাঁর মুখে সমগ্র ব্রহ্মাণ্ড বিদ্যমান।
মাখন চুরি: বালক কৃষ্ণের মাখন চুরির দুষ্টুমি এবং তাঁর জন্য যশোদার দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা (দামবন্ধন লীলা)।
২. বাল্যলীলা ও কৈশোর লীলা (বৃন্দাবন ও ব্রজধাম):
কালীয় দমন: যমুনা নদীর বিষাক্ত কালীয় নাগকে দমন করে যমুনার জলকে বিষমুক্ত করা। এই লীলায় কৃষ্ণ কালীয় নাগের ফণার উপর নৃত্য করেন।
গোবর্ধন ধারণ: ইন্দ্রের ক্রোধ থেকে ব্রজবাসীদের রক্ষা করার জন্য এক আঙুলে গোবর্ধন পর্বত তুলে ধরা।
রাসলীল: গোপিনীদের সাথে কৃষ্ণের দিব্য প্রেমময় নৃত্য, যা ভক্তির চূড়ান্ত প্রকাশ। এই লীলা আধ্যাত্মিক প্রেমের গভীর অর্থ বহন করে।
অঘাসুর, বকাসুর, ধেনুকাসুর বধ: ব্রজভূমিতে কংসের প্রেরিত বিভিন্ন অসুরদের বধ করে ব্রজবাসীদের রক্ষা করা।
গোপাল রূপ: বন্ধুদের সাথে গোরু চড়ানো এবং তাঁদের সাথে বিভিন্ন বাল্যক্রীড়া করা।
বস্ত্রহরণ লীলা: গোপিনীদের স্নানের সময় তাদের বস্ত্র লুকিয়ে রাখা এবং তাদের ভক্তি পরীক্ষা করা।
৩. মথুরা লীলা:
কংস বধ: কংসের আমন্ত্রণ গ্রহণ করে মথুরায় আগমন এবং কংস ও তার দুরাচারী সঙ্গীদের বধ করে মথুরাকে কংসের অত্যাচার থেকে মুক্ত করা।
মথুরার রাজা: উগ্রসেনকে মথুরার সিংহাসনে অধিষ্ঠিত করা।
গুরুকুল শিক্ষা: বলরামের সাথে সন্দীপনি মুনির আশ্রমে শিক্ষা গ্রহণ।
৪. দ্বারকা লীলা:
দ্বারকা স্থাপন: জরাসন্ধের বারবার আক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পেতে সমুদ্রের মাঝে দ্বারকা নগরী নির্মাণ ও সেখানে রাজধানী স্থাপন।
রুক্মিণী হরণ: বিদর্ভ রাজকন্যা রুক্মিণীকে শিশুপালের হাত থেকে উদ্ধার করে বিবাহ করা।
অন্যান্য বিবাহ: সত্যভামা, জাম্ববতী সহ অষ্টভার্যার সাথে বিবাহ।
নরকাসুর বধ: নরকাসুরকে বধ করে তার বন্দিদশা থেকে হাজার হাজার রাজকন্যাকে মুক্ত করা।
৫. কুরুক্ষেত্র লীলা (মহাভারত):
পাণ্ডবদের সাহায্য: মহাভারতের যুদ্ধে পাণ্ডবদের পক্ষে অবস্থান করে তাঁদের জয় নিশ্চিত করা।
গীতার উপদেশ: কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অর্জুনকে দেওয়া শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার উপদেশ, যা কর্ম, ভক্তি ও জ্ঞানের এক শাশ্বত দর্শন।
যুধিষ্ঠিরকে রাজা করা: ধর্মরাজ যুধিষ্ঠিরকে হস্তিনাপুরের সিংহাসনে বসানো।
৬. প্রভাস লীলা ও দেহত্যাগ:
যাদবদের মধ্যে সংঘাত: নিজেদের মধ্যে বিবাদের কারণে যাদবদের বিনাশ।
দেহত্যাগ: একজন ব্যাধের বাণ দ্বারা তাঁর পদবিদ্ধ হওয়া এবং নিজের দেহত্যাগ করে অপ্রকট হওয়া।
শ্রীকৃষ্ণের এই লীলাগুলো কেবল গল্প নয়, এগুলি আধ্যাত্মিক শিক্ষা, দার্শনিক তত্ত্ব এবং ভক্তির বিভিন্ন দিককে তুলে ধরে। প্রতিটি লীলার পেছনেই গভীর তাৎপর্য এবং মানবজাতির জন্য মূল্যবান বার্তা নিহিত আছে।
भगवान कृष्ण का जीवन अनगिनत चमत्कारी और आनंदमयी लीलाओं से भरा है, जो भक्तों के हृदय में गहरी भक्ति का संचार करती हैं। उनकी लीलाओं को कई मुख्य श्रेणियों में विभाजित किया जा सकता है:
​1. जन्म लीलाएँ (मथुरा और गोकुल में):
​जन्म:
The life of Lord Krishna is full of countless miraculous and joyful pastimes, which inspire deep devotion in the hearts of devotees. His pastimes can be divided into several main categories:
​1. Birth Lilas (in Mathura and Gokul):
​Birth: In the
্যrnooneveryonefollowers

বৃন্দাবনের রঙিন বিকেল*বৃন্দাবনের ঘন বনে ছায়াঘেরা গাছের নিচে দাঁড়িয়ে আছেন শ্রীকৃষ্ণ ও শ্রীমতী রাধারানী। চারপাশে ফুটে আছে...
28/07/2025

বৃন্দাবনের রঙিন বিকেল*

বৃন্দাবনের ঘন বনে ছায়াঘেরা গাছের নিচে দাঁড়িয়ে আছেন শ্রীকৃষ্ণ ও শ্রীমতী রাধারানী। চারপাশে ফুটে আছে রঙিন ফুল, গাছে ঝুলে আছে মালতির ঝাড়, আর পেখম মেলে নাচছে দুটি মোহময় ময়ূর। এক অপার্থিব সৌন্দর্যে ভরে উঠেছে পরিবেশ।

আজকের বিকেলটা বিশেষ। কৃষ্ণ বাঁশি বাজাচ্ছেন ধীরলয়ে, আর রাধার মুখে এক অপূর্ব প্রশান্তি। বাঁশির সুর যেন হৃদয়ে গেঁথে দিচ্ছে অনন্ত প্রেমের অনুবাদ। এ সুর শুধু বৃন্দাবনের নয়, গোটা জগতের হৃদয়ে প্রবাহিত হয়।

রাধার হাতের ঘণ্টা বাঁশির সুরে তাল মিলিয়ে বেজে ওঠে। এ যেন এক পরম মিলনের রসনৃত্য, যেখানে কথা নয়, সুরই একমাত্র ভাষা।

ময়ূরেরা সুরের মুগ্ধতায় উঠে নৃত্যে মেতে ওঠে, আর ফুলেরা ঝরে পড়ে আনন্দে। বৃন্দাবনের প্রতিটি পাতায়, বাতাসে, মাটিতে আজ প্রেম লেখা হয় শ‍্যাম-শ্রী রাধার।

এই প্রেম কেবল রাধাগোবিন্দের, আত্মার। এ প্রেম আত্মত্যাগের, নির্ভরতার, ভক্তির।

*শেষ।*
🌿❤️ *জয় শ্রী রাধে! জয় শ্রীকৃষ্ণ!* 🎶🦚
্যrnooneveryonefollowers

Address

Dhaka

Opening Hours

09:00 - 17:00

Telephone

+8801303228314

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gaudiya TV Dhaka posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Gaudiya TV Dhaka:

Share