Unseen BY Tuhin

Unseen BY Tuhin সবশেষে সকল অপূর্ণতায়, পূর্ণ আমি... My name is Tanjir Ahmad Tuhin.

I began my journey in the world of music and have since transitioned into self-blogging, sharing my thoughts and experiences with a growing audience.

আয় সাধারণত তিন ধরনের হয়:💥১. একটিভ ইনকাম২. প্যাসিভ ইনকাম৩. পোর্টফোলিও ইনকাম১. একটিভ ইনকাম: একটিভ ইনকাম মানে হচ্ছে এমন আয় ...
09/07/2025

আয় সাধারণত তিন ধরনের হয়:💥
১. একটিভ ইনকাম
২. প্যাসিভ ইনকাম
৩. পোর্টফোলিও ইনকাম
১. একটিভ ইনকাম: একটিভ ইনকাম মানে হচ্ছে এমন আয় যা আপনি সরাসরি পরিশ্রম এবং সময় দিয়ে উপার্জন করেন। যেমন: চাকরি, ব্যবসা অথবা এমন কোনো কাজ যা আপনি যতটুকু সময় দেবেন, ততটুকু আয় করবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একটি দোকান চালান, তবে আপনি যতক্ষণ দোকান চালাবেন, ততক্ষণ আয় হবে। কিন্তু যদি আপনি দোকানে না যান, তাহলে আয় হবে না।
এই ধরনের আয় বেশিরভাগ মানুষের কাছে সহজ এবং দ্রুত মনে হয়। এটি সাধারণত সবার কাছে পরিচিত একটি মাধ্যম, এবং বেশিরভাগ মানুষ একটিভ ইনকামের দিকে ছুটে চলে। উদাহরণস্বরূপ, চাকরি করে মাস শেষে বেতন নেওয়া, কিংবা ছোটখাটো ব্যবসা করা। কিন্তু এই ধরনের আয় হয় সীমিত, কারণ আপনি যতটুকু পরিশ্রম করবেন, ততটুকু আয় হবে। আর একজন মানুষ প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১০-১২ ঘণ্টা পরিশ্রম করতে পারে, এর বেশি নয়।
যত বড় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা অভিনেতা হোন না কেন, একটিভ ইনকামে আপনি এক সময় আপনি সেই সীমার মধ্যে আটকে পড়বেন। তাই, একটিভ ইনকাম দীর্ঘমেয়াদী ধন-সম্পদ গড়ার জন্য যথেষ্ট নয়।
২. প্যাসিভ ইনকাম: প্যাসিভ ইনকাম হচ্ছে এমন আয় যা আপনি কাজ না করেও উপার্জন করতে পারেন। অর্থাৎ, আপনি ঘুমাচ্ছেন, বা অন্য কোনো কাজ করছেন, তবুও আপনার আয় চলতে থাকে। যারা প্যাসিভ ইনকাম তৈরি করেন, তারা অনেক সময় ধনী হয়ে ওঠেন। কারণ, প্যাসিভ ইনকামের একটা বড় সুবিধা হলো, এটি সময়ের সাথে বৃদ্ধি পায় এবং কখনো থেমে যায় না।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনি যদি একটি বাড়ি ভাড়া দেন, তবে আপনি প্রতি মাসে ভাড়া পাবেন, আর আপনাকে বাড়ির দিকে কোনো বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে না। এছাড়া বই লেখা, ইউটিউব চ্যানেল চালানো, ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় করা, ফেসবুক পেজ বা ইনস্টাগ্রাম থেকে আয়, আপনি যদি বিশেষ কোনো কাজে দক্ষ হন সে বিষয়ে অনলাইন প্রশিক্ষণ কোর্স তৈরি, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, সিপিএ (Cost Per Action) এই সবই প্যাসিভ ইনকামের উদাহরণ।
প্যাসিভ ইনকাম শুরু করা সহজ নয়, কারণ এর জন্য প্রথমে কিছু সময় এবং পরিশ্রম দিতে হয়। আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করেন, তবে প্রথম কয়েক মাস হয়তো আপনি আয় পাবেন না, কিন্তু একসময় যখন আপনার ভিডিওগুলো জনপ্রিয় হবে, তখন আয় আসতে থাকবে। অনেক সময়, এই ধরনের ইনকাম শুরু করতে কিছু পুঁজি এবং পরিকল্পনা প্রয়োজন।
এ কারণে অধিকাংশ মানুষ প্যাসিভ ইনকাম এর প্রতি আগ্রহী নয়, এবং তারা একটিভ ইনকামে আটকে থাকে। তবে যাদের প্যাসিভ ইনকাম থাকে, তারা কখনো অর্থ কষ্টে পড়েন না, কারণ তাদের আয় কখনো বন্ধ হয় না। তাই, যদি আপনি জীবনে সফল হতে চান, তবে একটিভ ইনকাম থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে প্যাসিভ ইনকামের উৎস তৈরি করুন।
৩. পোর্টফোলিও ইনকাম: পোর্টফোলিও ইনকাম হলো সেই আয় যা মূলত ইনভেস্টমেন্টের মাধ্যমে আসে। যাদের টাকা আছে, তারা যদি সেই টাকা বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করে আয় করেন, তখন সেখান থেকে বড় অংকের আয় আসে। এই ধরনের ইনকামের জন্য তাদেরকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয় না।
উদাহরণস্বরূপ, আপনি শেয়ার বাজারে বা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। এছাড়া, আপনি যদি কোনো ব্যবসায়িক উদ্যোগে বিনিয়োগ করেন, তবে সেই ব্যবসা থেকে আয় পাবেন, যদিও আপনার কোনও সরাসরি অংশগ্রহণের প্রয়োজন নেই।
ধনী মানুষ সাধারণত এই ধরনের ইনভেস্টমেন্টে অর্থ রাখেন। কারণ, ব্যাংকে টাকা রাখলে, আসল অর্থের মূল্য দিন দিন কমে যায়। অর্থাৎ, সময়ের সাথে সাথে আপনার টাকা ক্ষয় হতে থাকে। তবে, যদি আপনি সেই টাকা স্টক মার্কেট, রিয়েল এস্টেট, ক্রিপটো (Crypto) মার্কেট, মিউচুয়াল ফান্ডে বা কোনো ভালো ব্যবসায়িক উদ্যোগে বিনিয়োগ করেন, তবে আপনার টাকা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি ধনী হতে পারবেন।
যারা পোর্টফোলিও ইনকামে আগ্রহী নয়, তারা হয়তো জানেন না যে বিনিয়োগের মাধ্যমে কীভাবে সম্পদ হাজার গুণ বৃদ্ধি করা যায়।
২০-৮০ সিস্টেমে আটকে যাচ্ছেন না তো?
আপনার যদি প্যাসিভ ইনকাম কিংবা পোর্টফোলিও ইনকামের প্রতি আগ্রহ না থাকে, তাহলে আপনি হয়তো ২০-৮০ সিস্টেমে আটকে যাবেন। এই সিস্টেম অনুযায়ী, ২০% মানুষ সবসময় ধনী হয় এবং ৮০% মানুষ সারাজীবন গরীব থাকে। এই ২০% মানুষ পৃথিবীর মোট সম্পদের সিংহভাগ অংশের মালিক হয়।
এই কারণে, আপনি যে প্রফেশনেই থাকেন না কেন, চেষ্টা করুন প্যাসিভ ইনকাম শুরু করতে। আপনি যদি শুধুমাত্র একটিভ ইনকামে আটকে থাকেন, তবে আপনার আয় একসময় সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে। আর প্যাসিভ ইনকাম অথবা পোর্টফোলিও ইনকাম না থাকলে, আপনি সেই ৮০% মানুষের মধ্যে পড়ে যাবেন, যারা সারাজীবন অর্থ কষ্টে ভুগবে।
তাই, আজ থেকেই আপনার আয় বাড়ানোর পরিকল্পনা করুন এবং একটিভ ইনকাম থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে প্যাসিভ ইনকাম অথবা পোর্টফোলিও ইনকাম তৈরি করুন। এতে আপনার ভবিষ্যত সুরক্ষিত হবে এবং আপনি ধনী হতে পারবেন। জীবনে সফল হতে এবং ধনী হতে হলে, একটিভ ইনকাম ছাড়াও প্যাসিভ ইনকাম এবং পোর্টফোলিও ইনকামের প্রতি মনোযোগ দিন।

শুনতে খারাপ লাগলেও এটাই বাস্তবতা। আমাদের দেশ বা জনগন ভালো সুস্থ এবং স্বাভাবিক জীবন দিতে ব্যর্থ। কেন HSC শেষে বিদেশে উচ্চ...
07/07/2025

শুনতে খারাপ লাগলেও এটাই বাস্তবতা। আমাদের দেশ বা জনগন ভালো সুস্থ এবং স্বাভাবিক জীবন দিতে ব্যর্থ। কেন HSC শেষে বিদেশে উচ্চশিক্ষা শুরু করাই হতে পারে সবচেয়ে যুক্তিসঙ্গত সিদ্ধান্ত?

অনেকেই দ্বিধায় থাকেন—HSC শেষ করে সরাসরি বিদেশে পড়তে যাবেন, না কি দেশে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে মাস্টার্সের জন্য আবেদন করবেন। বাস্তব অভিজ্ঞতা বলছে, ব্যাচেলর পর্যায়ে বিদেশে পড়তে গেলে সেটেলমেন্ট ও ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে বড় সুবিধা পাওয়া যায়।

কেন আন্ডারগ্র্যাজুয়েটে বিদেশে যাওয়া বেশি উপকারী?
১. স্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি
উন্নত দেশগুলোতে ব্যাচেলর ডিগ্রি অর্জন করলে সেখানে চাকরি পাওয়া এবং পরবর্তীতে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ তুলনামূলকভাবে সহজ হয়। মাস্টার্সের তুলনায় ব্যাচেলরের পর স্থায়ী ভিসা পাওয়া সহজতর।

২. অল্প বয়সে নাগরিকত্বের পথে এগিয়ে যাওয়া
তরুণ বয়সে বিদেশে গেলে সেখানে বেশি সময় থাকার সুযোগ হয়, ফলে নাগরিকত্ব পাওয়ার পথও সহজ হয়। বয়স কম থাকলে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করাও সহজ হয়।

৩. কম স্ট্রাগলে বেশি অগ্রগতি
তরুণ বয়সে পরিবারের চাপ কম থাকে, ফলে একাডেমিক ও পেশাগত জীবনে মনোযোগ দেওয়া সহজ হয়। সেই সঙ্গে নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটাও সহজ হয়ে ওঠে।

৪. মানসম্পন্ন শিক্ষা ও ক্যারিয়ার নিশ্চিতকরণ
আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া মানেই উন্নত শিক্ষা ও ভবিষ্যতে ভালো চাকরির নিশ্চয়তা। অনেক সময় শিক্ষাকালীনই ইন্ডাস্ট্রি এক্সপেরিয়েন্স অর্জনের সুযোগ পাওয়া যায়, যা পরবর্তী ক্যারিয়ারে সহায়ক।

৫. পরিবারের দায়িত্ব নেওয়ার সামর্থ্য তৈরি
১৮ বা ১৯ বছর বয়সে বিদেশে পড়তে গেলে ২৫-২৬ এর মধ্যেই স্থায়ী চাকরি পাওয়ার সুযোগ থাকে, ফলে খুব অল্প বয়সেই পরিবারকে আর্থিকভাবে সহায়তা করার সুযোগ তৈরি হয়।

৬. তুলনামূলক কম GPA বা IELTS স্কোরেও সুযোগ
কিছু দেশে HSC-এর পর কম GPA ও IELTS স্কোরেও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও ভিসার সুযোগ মেলে, যেখানে মাস্টার্সের ক্ষেত্রে এই শর্তগুলো আরও কঠিন হয়।

৭. ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সহজ
তরুণ বয়সে নতুন ভাষা শেখা ও সংস্কৃতি গ্রহণ সহজ হয়। বয়স বাড়লে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে কমে যায়।

৮. সাইন্স ও টেক বিষয়গুলোর জন্য বেশি সুবিধা
ব্যাচেলর পর্যায়ে সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিকেল ও টেকনোলজি বিষয়ে উন্নত দেশে ভর্তি পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ, যা ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে বিশাল ভূমিকা রাখতে পারে।

সিদ্ধান্ত আপনার!!!

HSC শেষে বিদেশে পড়তে গেলে শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা, ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ এবং উন্নত জীবনযাত্রার পূর্ণ সুবিধা নিতে পারে। তাই যারা ভবিষ্যতে বিশ্বমঞ্চে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান, তাদের জন্য আন্ডারগ্র্যাজুয়েটেই বিদেশে যাত্রা শুরু করাই হতে পারে সবচেয়ে বুদ্ধিমান সিদ্ধান্ত।

কঠিন সত্য: একটি ব্যাটারি। একটি শিশু। একটি কফিন। আপনার ছোট আঙুলের নখের সমান একটি বোতাম ব্যাটারি মাত্র ২ ঘণ্টার মধ্যে আপনা...
06/07/2025

কঠিন সত্য: একটি ব্যাটারি। একটি শিশু। একটি কফিন।

আপনার ছোট আঙুলের নখের সমান একটি বোতাম ব্যাটারি মাত্র ২ ঘণ্টার মধ্যে আপনার শিশুর গলার ভিতর ফুটো করে দিতে পারে। এটি গলায় আটকে থাকে না।এটি শরীর থেকে স্বাভাবিকভাবে বের হয় না। এটি মে*রে ফেলে। চুপচাপ।

কোনো সতর্কতা সংকেত থাকে না। কোনো আর্তনাদ থাকে না।শুধু পেট ব্যথার অজুহাতে ঘুম ঘুম শিশুটি…
তারপর অঙ্গ বিকল হওয়া। রক্তক্ষরণ। মৃ*ত্যু।

রিমোটের সেই “নির্দোষ” ব্যাটারিটি? যেটি আপনি কাপড় ভাঁজ করার সময় মেঝেতে পড়ে ছিল? সেটিই তার জীবন কেড়ে নেয়।

এখানে দ্বিতীয় কোনো সুযোগ নেই। পিছনে ফিরে যাওয়ার সুযোগ নেই। শুধু থাকে একটি কবরফলক।

কভারগুলো টেপ দিয়ে আটকে দিন। ড্রয়ার লক করে রাখুন। অতিরিক্ত ব্যাটারি ফেলে দিন। যা কিছু ক্লিক হয়, সব যাচাই করুন।

কারণ কোনো খেলনা একটি শোকসভা পাওয়ার যোগ্য নয়।
আর কোনো অল্প সময়ের অসতর্কতা এত ছোট কফিনের মূল্য হতে পারে না।
#সংগৃহীত

আপনার সন্তানকে সব সময় অভাবের কথা বলবেন না। তাকে সব সময় পজিটিভ কথা বলবেন,  মন বড় করতে শিখাবেন, অভাবের মাঝে তাকে আটকে রাখব...
06/07/2025

আপনার সন্তানকে সব সময় অভাবের কথা বলবেন না। তাকে সব সময় পজিটিভ কথা বলবেন, মন বড় করতে শিখাবেন, অভাবের মাঝে তাকে আটকে রাখবেন না। তাকে মন ও মানসিকতা বড়ো হতে শেখান। তাকে সাধ্যের মধ্যে থেকে যতটুকু পারেন,দামী জিনিসপত্র কিনে দেন। এডগার এলেন পো কিংবা আইজ্যাক বশেভিস সিঙ্গারের বই জন্মদিনে গিফট করেন।

তাকে সামান্য রাখাল বালকের ব্যাংকার হওয়ার গল্প না বলে এরদোয়ান কিংবা বাইডেনের গল্প বলেন। 'মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়ো হয়', এই চরম সত্যটা ছোটবেলায় তার মাথায় গেঁথে দেন।

তাকে বলেন, যেকোন কাজ সন্মানের। শুধু চেয়ারে বসাই পড়ালেখার উদ্দেশ্য নয়। চিন্তার মুক্তি না হলে, পিএইচডি করেও কোন ফায়দা নেই। নিজের বিবেকের কাছে তাকে সৎ থাকার শিক্ষা দেন।

তাকে বলেন, এই দেশই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ দেশ না। পৃথিবীতে আরো অনেক বড়ো বড়ো দেশ, জাতি, মানুষ, সভ্যতা আছে। প্রচুর ভ্রমণকাহিনী পড়তে দেন। দশ, বারো বছর বয়স হলেই যেন তার ভিতর সুইজারল্যান্ডের ইন্টারলেকেন কিংবা কাশ্মীরের কোন সকাল দেখার স্পৃহা তৈরি হয়।

বাচ্চাদের অভাব শিখাবেন না। অভাবী মানুষ পৃথিবীকে কিছু দিতে পারে না। এদের জীবন কাটে ধুঁকে ধুঁকে। খরকুটোর মতো বেঁচে থাকা আসলে কোন 'জীবন' না। টাকায় দরিদ্র হওয়া কোন অপরাধ না। অপরাধ হলো, নিজের চিন্তা ভাবনাকে 'গরীব' করে রাখা।

যারা আপনার সন্তানের উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে খাটো করে দেখে, তারা হতাশাগ্রস্ত লোক। এদের কাছ থেকে ৫০০ হাত দূরে থাকুন।

#সংগৃহীত

🧒 একটি সন্তানের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দিতে পারে তার বাবার কিছু কিছু ভুল অভ্যাস: 1.✅️শুধু টাকা রোজগার করা কি দায়িত্ব ভাবা ।বে...
04/07/2025

🧒 একটি সন্তানের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দিতে পারে তার বাবার কিছু কিছু ভুল অভ্যাস:

1.✅️শুধু টাকা রোজগার করা কি দায়িত্ব ভাবা ।
বেশিরভাগ বাবারাই মনে করেন, পরিবারের জন্য অর্থ জোগাড় করলেই বাবার দায়িত্ব শেষ। কিন্তু সন্তানের সঙ্গে সময় কাটানো ভালোবাসা, পরামর্শ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়া - এসবও খুব জরুরি ।

2.✅️সন্তান পালন শুধু মায়ের দায়িত্ব বলে ভেবে নেওয়া।
যদি বাবা সন্তান বড় করার কোনও দায়িত্ব না নেন ,
তাহলে সন্তান বাবাকে দূরে-দূরে ভাবতে শেখে । এতে মানসিক দূরত্ব তৈরি হয়।

3.✅️সন্তানকে সময় না দিয়ে, সব সময় কাজে ব্যস্ত থাকা।
ব্যবসা বা অফিস থেকে ফিরে ক্লান্ত হয়ে ফোন নিয়ে টিভি দেখতে বসে গেলে, সন্তান বাবার সাথে কথা বলতে সাহস পায় না বা অভ্যস্ত হয় না । এতে করে সম্পর্ক ভীষণ দুর্বল হয়।

4.✅ সন্তানের সাথে বন্ধুর মতো না মেশা ।
সন্তান যেন বাবার সঙ্গে খোলামেলা কথা বলতে পারে এমন পরিবেশ অত্যন্ত দরকার। না হলে তারা বাইরের ভুল সঙ্গ বা ইন্টারনেটে ভুল পথে যেতে পারে।

5.✅️ স্ত্রীকে সন্তানের সামনে অপমান করা ।
সন্তানের সামনে তার মাকে মারধর ,গালিগালাজ , আপমানজনক কথাবার্তা,বা অবহেলা করলে সন্তান মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে । তারা অশ্রদ্ধাশীল ও আগ্রাসী হয়ে উঠতে পারে।

️6.✅ ️সন্তানের সামনে ধূমপান করা।
সন্তান যা দেখে, তাই শেখে। বাবা ধূমপান করলে সন্তান সেটাকেই স্বাভাবিক বলে ধরে নেয়, ভবিষ্যতের তারাও ধূমপানের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে।

️*** তাই সাবধান ,আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ সুন্দর গড়তে চাইলে এই বিষয়গুলো একটু নজর দিন ❤️

#সংগৃহীত

বাচ্চার দুষ্টুমিতে এলোমেলো হয়ে যাওয়া ঘর দেখে আজ কি বিরক্ত হচ্ছেন? খেলনা ছড়িয়ে আছে, দেওয়ালে রঙের দাগ, প্রতিটি কোণজুড়ে ছো...
03/07/2025

বাচ্চার দুষ্টুমিতে এলোমেলো হয়ে যাওয়া ঘর দেখে আজ কি বিরক্ত হচ্ছেন? খেলনা ছড়িয়ে আছে, দেওয়ালে রঙের দাগ, প্রতিটি কোণজুড়ে ছোট্ট পায়ের দৌড়ঝাঁপ… সব যেন অগোছালো!
কিন্তু জানেন কি? এই এলোমেলো ঘর একদিন ঠিকই সাজানো-গোছানো, পরিপাটি হয়ে যাবে।
তবে সেই ঘরে থাকবে না খিলখিল করে হেসে ওঠা শিশুর কণ্ঠস্বর, থাকবে না ছোট্ট পায়ের টুপটাপ শব্দ, খেলনার টুংটাং আওয়াজ কিংবা ঠোঁট ফুলিয়ে কান্নার সুর।
হয়তো তখন আপনার ঘর থাকবে, কিন্তু আপনার সোনামণি তার শৈশব পেরিয়ে বড় হয়ে গেছে। তার একটি নিজস্ব জগৎ তৈরি হয়েছে, যেখানে "আম্মু", "আব্বু" বলে আপনাকে বারবার ডাক দেয়ার সময় নেই।
সে এখন আপনাকে আর বিরক্ত করে না, খাবার নিয়ে পেছনে ছুটতে হয় না, অসুখে আর রাত জাগতে হয় না।
শুধু পড়ে থাকে কিছু মধুর স্মৃতি, শৈশবের কোমলতায় গড়া কিছু মুহূর্ত।
সন্তান—আল্লাহর দেওয়া সবচেয়ে বড় নেয়ামত।
বিশ্বাস না হলে, একবার তাকান সেই মানুষটির দিকে যার কোল খালি। বুঝে যাবেন, আজ আপনার কাছে যা বিরক্তিকর মনে হচ্ছে, তা কারো কাছে অপ্রাপ্তির যন্ত্রণা।
তাই বলছি, আপনার শিশু সন্তানের দুষ্টুমিগুলোকে বিরক্তির নয়, বরং আনন্দের চোখে দেখুন। পারলে তার সঙ্গে খেলায় যোগ দিন, একসাথে মজা করুন। কারণ সময় একদিন পেরিয়ে যাবে—থেকে যাবে শুধু স্মৃতি।
আরেকটা কথা মনে রাখবেন—
শিশুদের সান্নিধ্য পৃথিবীর সবচেয়ে প্রশান্তিদায়ক অনুভূতি।
আপনি যে অবস্থাতেই থাকুন না কেন, সন্তানকে কাছে পেলে অন্তর নরম হয়ে যায়, একটা স্বস্তি কাজ করে—যা আপনি দূর থেকে কখনোই পাবেন না।
আজ রিজিকের খোঁজে অনেকে সন্তানদের থেকে দূরে চলে যাচ্ছেন। মনে রাখুন, রিজিক তো আল্লাহই দেন। কাছ থেকে পরিশ্রম করলেও বরকত পাওয়া যায়। আর সন্তানরাও তখন ভালোভাবে মানুষ হয়ে ওঠে। তাদের মূল্যবোধ, আদব-কায়দা, চরিত্র—সবকিছু গড়ে ওঠে আপনার সান্নিধ্যে।
অন্যথায়, যদি আপনি দায়িত্ব ফেলে দূরে থাকেন, সন্তান মানুষ না হলে একদিন তার জন্য আপনাকেই সারাজীবন ভুগতে হবে।
তাই বলছি, কষ্ট হলেও সন্তানের পাশে থাকুন। সময় দিন, শিক্ষা দিন, ভালোবাসা দিন। এই সময় আর কখনো ফিরে আসবে না।

ট্রুথ
03/07/2025

ট্রুথ

অমুক মাছ কেটে দিনে দশ হাজার কামাচ্ছে""লাউয়ের বাগান করে কোটিপতি""চাকরি ছেড়ে গোবর আর কেঁচো নাড়াচাড়া"এসব গল্প এখন অনেকেই শো...
01/07/2025

অমুক মাছ কেটে দিনে দশ হাজার কামাচ্ছে"
"লাউয়ের বাগান করে কোটিপতি"
"চাকরি ছেড়ে গোবর আর কেঁচো নাড়াচাড়া"
এসব গল্প এখন অনেকেই শোনায়।
তরুণদের জন্য, এই ফাঁদে পড়বেন না। একদম নিজের চোখে দেখা অভিজ্ঞতা। আমাদের বয়সী একজন, ওয়েল পেইড জব ছেড়ে এইসব কুইক ক্যাশের নেশায় পড়ে গেলো। এখন হাউমাউ করে ম*রছে।
১। আপনি যা-ই করেন, সেটার এক্সপান্ডিবিলিটি থাকতে হবে। ধরুন, একজন রিকশাওয়ালা, সে ডিসেন্ট আয় করে, এন্ট্রি লেভেল চাকরিজীবীর চেয়ে বেশী। রিকশাওয়ালা ৩০ হাজার কামায় আর জবে নতুন হলে ১৫ হাজার বেতন - সবাই আপনাকে এটুকুই বলবে।
এবার পরের হিসাবটা, ধরুন ওই রিকশাওয়ালা তার ইনকাম ডাবল করতে চায়, বা ইভেন বাড়াতে চায়। তার জন্য একমাত্র অপশন রিকশা চালানোর সময় বাড়িয়ে দেওয়া। ডাবল করতে চাইলে তাকে ১০ ঘন্টার জায়গায় ২০ ঘণ্টা রিকশা চালাতে হবে। এটা কী ফিজিকালি পসিবল? সাথে বৃষ্টি, রোদ, ছুটির দিনে কাজে না গেলে আয় নেই।
বা যে মাছ কাটছে তাকে ডাবল মাছ কাটতে হবে।
কিন্তু এন্ট্রি লেভেলের জবে ৪/৫ বছরে বেতন ডাবল হয়ে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক, কোনো অতিরিক্ত ঘন্টা না বাড়িয়েই।
২। আপনি যে কাজটা করতে চান সেটা তো ভালো লাগতে হবে। ফেসবুকের এক লাইকখোরের লেখা পড়ে আপনি সিদ্ধান্ত নিলেন বাজারে বসে মাছ কাটবেন, চাকরীর ডাবল ইনকাম। ভেবে দেখুন, আগামী ত্রিশ বছর আপনি বটি ঘাড়ে করে মাছবাজারে গিয়ে নোংরা জলের মধ্যে বসে মাছ নাড়াচাড়া করতে রাজি আছেন কিনা।
৩। লাইফস্টাইলের ব্যপার রয়েছে। আপনার যখন তেমন ইনকাম ছিলো না আপনি বাইক চালাতেন। সামনে টাকা হবে, গাড়ী কিনবেন। কিন্তু এসব কাজে তার কাজ কী? গাড়ী চালিয়ে কি আপনি ঝালমুড়ি বেচতে যাবেন?
৪। চাকরিজীবি বা ডিসেন্ট লেভেলের উদ্যোক্তা হলে আপনি তার সাথে একটা লাইফস্টাইল আর নেটওয়ার্ক বাই ডিফল্ট পাবেন। এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ধরুণ, আপনি একটা স্টেশনারি কোম্পানির মার্কেটিংয়ে জব করেন। আপনি আজ এই ভার্সিটিতে, কাল ওই ঝকঝকে অফিসে বিটুবি ডিল করতে যাবেন। কত হাই স্কিল লোকের সাথে পরিচিতি হবে, কন্টাক্ট বিনিময় হবে।
কিন্তু আপনি টাকা দেখে রাস্তায় ঝুড়ি নিয়ে দাড়ালেন। আপনার নেটওয়ার্ক হবে পাশের বাদামওয়ালা, গান গাওয়া ভিক্ষুক। ওই বাদামওয়ালার এই মুহুর্তের সবচেয়ে বড় চিন্তা সে কতক্ষণে সব বিক্রি করে ঘরে যাবে। আগামীকালও সে একই কাজ করবে। আপনার মত তার অ্যাম্বিশন নেই, বড় কিছু করার ইচ্ছে নেই, দেশ-মানুষের উপকারে আসার খায়েশ নেই।
মনে রাখবেন, Your network is your net-worth
৫। আর এইসব পেশায় যে খুব বেশী ইনকাম হয় তাও কিন্তু না। শিরোনামে লেখা 'চাকরি ছেড়ে লাউ চাষে লাখপতি'। ভিতরে লিখেছে এক বছরে তার আয় তিন লাখ টাকা। মানে ওই লোক মাসে ২৫,০০০ টাকা কামায়, সেটা আবার নিউজ!
তাই এইসব ভুয়া মোটিভেশনের ফাঁদে পড়বেন না। প্রতিবছর নিউজ মিডিয়াগুলো নিজেদের স্বার্থেই এরকম নিউজ করে। গত পাঁচ বছরে তো নিউজ কম দেখেন নি, আইফোন হাতে বাদামওয়ালা, ডিএসএলআর হাতে খিচুড়ি বিক্রেতা। প্রশ্ন হলো তারা এখন কোথায়? তারা এখনো কেন সেই রাস্তায় বসছে না আর ওরকম আয় করছে না? তাহলে এগুলো রিলায়েবল পেশা হয় কিভাবে?
কোন কাজই ছোট নয়। কিন্তু সব কাজই যে আপনার ফিল্ড, তা-ও নয়।
আপনার কাছে খুব ভালো একটা প্লান আছে, কিন্তু পঞ্চাশ হাজার টাকার জন্য আপনি এগোতে পারছেন না। এখন আপনি যদি মাছ কুটে, বাদাম বেঁচে ওই পঞ্চাশ হাজার টাকা জোগাড় করে ফেলতে পারেন, তাহলে সেটা ঠিক আছে। কিন্তু যেভাবে এসব পেশাকে সরাসরি একটা ওয়েল পেইড জবের বিকল্প হিসেবে দেখানো হচ্ছে, তা মোটেও রিয়েলিস্টিক নয়।
✅চাকরি কিংবা ব্যবসা এটা কোনো বিষয় নয়। আপনার কোনটা ভাল লাগে কোনটা করলে আপনি সামাল দিতে পারবেন কিংবা সামাজিকতা রক্ষা করতে পারেন তা নিয়ে ভাবুন। কাজ করুন। টাকা আয় করুন।

তাহমিদা জান্নাত নামের এই মেয়েটা মারা গেছে ক্যানসারে ।তার ফেসবুক আপডেটগুলো একজন শেয়ার করেছে ।পড়ে শেয়ার না করে পারলাম না ...
01/07/2025

তাহমিদা জান্নাত নামের এই মেয়েটা মারা গেছে ক্যানসারে ।তার ফেসবুক আপডেটগুলো একজন শেয়ার করেছে ।পড়ে শেয়ার না করে পারলাম না । বাস্তবতা কি জিনিস, তা দেখিয়ে দিয়ে গেলো……
মারা যাবার আগে লেখা স্ট্যাটাস (পড়লে আপনি চোখের পানি ধরে রাখতে পারবেন না)-
৭-৩-২০১৩………
আজ আমার ক্যান্সার জীবনের সপ্তম দিন। খবরটা বাবা মা আমাকে দেয়ার সাহস করে নাই । সারিন আমাকে জানায় আমার লিউকেমিয়া । কিভাবে নিব ব্যাপারটা বুঝতে পারছিলাম না । আমিতো ক্যানসারকে চাই নাই । তাহলে সে কেন আসলো আমার কাছে । আমিতো অন্য কাউকে চেয়েছিলাম…
যাহা পাই তাহা চাইনা ।
১৩-৭-২০১৩………
শেষ পর্যন্ত স্কুলে যাওয়াও বন্ধ হল আমার.. । ব্লিডিং বেড়ে যাচ্ছে । কি অদ্ভুত । একসময় জ্বরের ভান করে পড়ে থাকতাম । আর এখন স্কুলে যাওয়ার জন্য সুস্থ থাকার অভিনয় করতে হয় । পোয়েটিক জাস্টিস ।
ক্যান্সার মনে হয় একটা মানুষের অতীতের সব খোজ খবর নিয়ে আসে । এই যে একসময় বৃষ্টি ভালো লাগত না । কিন্তু এখন যেন বৃষ্টিকেই আপন মনে হয় । রোদ অসহ্য লাগে । রোদ আমাকে আমার অক্ষমতার কথা মনে করিয়ে দেয় ।
২২-৯-২০১৩………
আজ আমার বন্ধুরা আমাকে দেখতে এসেছিল । ঐশি, মৌমিতা,সানি, রিয়ন । অনেকদিন পর একটা ভালো সময় কাটালাম । কিন্তু কোথায় যেন সুরটা কেটে গেছে । আমি জানি ওরা আমায় প্রচন্ড ভালোবাসে । সানি আমার চোখের দিকে তাকাচ্ছিল না। লজ্জায় বোধহয় । সম্পর্কটা শেষ হয়েছে প্রায় তিনমাস । আমার ক্যান্সারের কথা শুনে সানিই আস্তে আস্তে দূরে সরে যায় । আমি জানি ও আর মৌমিতা প্রেম করা শুরু করেছে । খারাপ লেগেছে ওরা আমাকে খোলা মনে ব্যাপারটা জানালেই পারত। সত্যি কথা শোনার অধিকার কি থাকেনা একজন ক্যন্সার রোগীর । সবাই এমন অভিনয় করে কেন ?
১৬-১-২০১৪………
অনেকদিন লিখিনি । অনেক দেরি হয়ে গেছে । রোগটা আমাকে গ্রাস করে ফেলছে । ইদানিং সানিকে খুব মনে পড়ে । ওকে ফোন দেই ধরেনা । ক্যান্সার তো ছোঁয়াচে না । তবে কেন এত অবহেলা । আজকাল রিসানের সাথে কথা বলে সময় কাটে আমার। ছেলেটার সাথে আমার ফোনে পরিচয় । কোন শর্ত ছাড়াই ভালোবাসে আমায় । কিন্তু আমার কিছু করার নেই । একজন ক্যান্সার রোগীর কাউকে ভালোবাসার কিংবা কারো ভালোবাসা পাওয়ার অধিকার নেই ।
২৬-১-২০১৪………
দ্বিতীয় কেমো দিয়ে বাসায় আসলাম । চুলের ব্যপারে সবসময় একটু বেশি খুত খুতে ছিলাম আমি । নতুন নতুন ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু কন্ডিশনার কিনতাম । এখন আর ওসবের প্রয়োজন হয়না । চুলই নেই, শ্যাম্পু দিয়ে কি করব । কাজের বুয়াকে বলে ড্রেসিং টেবিলটাকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছি । আয়নায় তাকাতে ভালো লাগেনা । এদিকে বাবা মার মধ্যে ঝগড়া বেড়েই চলেছে দিন দিন । এই সম্পর্ক বেশিদিন টিকবে না আমি জানি । ওইদিন মাঝরাতে ঘুম ভেঙ্গে দেখি বাবা আমার পায়ের কাছে বসে কাদছে । ভালোবাসার বিয়ের এ কি পরিণতি । ভালোবাসার থেকে বোধহয় ক্যান্সারও ভালো…
২-২-২০১৪………
২৬ ঘন্টা পর আমার জ্ঞ্যান ফিরল । রিসানের সাথে ঝগড়া করলাম অনেকক্ষন । ওর সাথে ঝগড়া করতে আমার ভালো লাগে । ঝগড়া করার কেউ থাকা লাগে জীবনে । না হলে বেঁচে থাকাটাই বৃথা…
১৩-৩-২০১৪………
গত ৪৮ ঘন্টায় আমায় নিয়ে যমে ডাক্তারে টানাটানি হয়েছে । আমি আমার সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা করেছি ডাক্তাররা যাতে জিতে । কিন্তু জানি শেষ পর্যন্ত জয়টা ক্যান্সারের হবে । লিখার শক্তি পাচ্ছিনা…
সানিকে অনেক মিস করছি । যদিও মিস করাটা উচিত না । ক্যান্সার রোগীদের কাউকে মিস করার অধিকার নেই…
২৫-৫-২০১৪………
এই লিখাটাই বোধহয় আমার শেষ লেখা হতে যাচ্ছে । শেষ শক্তিটুকু জমিয়ে লিখাটা লিখছি । আমার রেখে যাওয়া জিনিসের মধ্যে ডায়রিটা রিসানের ভাগে পড়েছে । ছেলেটার মধ্যে মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর ঈশ্বর প্রদত্ত ক্ষমতা আছে । ও অনেক ভালো থাকুক । লিখতে লিখতে চোখের কোণে জল জমে একফোটা । এই জলটা কার জন্য । জানিনা । খুব মিস করব । বাবা মাকে, আমার ছোট্ট বোনটাকে । বন্ধুদের মিস তো করবই । সানি ভালো থাকুক । স্কুলের সামনে যে মামাটা আচার বিক্রি করত, তাকেও মিস করব অনেক । আচ্ছা, স্বর্গে কি আঁচার বিক্রি হয় । মনে হয়না । আরেকটা দিন বেঁচে থাকার শখ ছিল । আফসোস । যাহা চাই তাহা পাইনা ।
অবশেষে মে মাসের ২৭ তারিখে তার যুদ্ধটা শেষ হয়…
সংগৃহীত 😢

মৃত্যুর পরও ব্যাংকে আমাদের কত টাকা রয়ে যায়!🎗️ অথচ আমরা আমাদের জীবদ্দশায় খরচ করার জন্য প্রয়োজনীয় টাকা পাই না।সেদিন এক ধনক...
01/07/2025

মৃত্যুর পরও ব্যাংকে আমাদের কত টাকা রয়ে যায়!🎗️ অথচ আমরা আমাদের জীবদ্দশায় খরচ করার জন্য প্রয়োজনীয় টাকা পাই না।
সেদিন এক ধনকুবের মারা গেলেন। ভদ্রলোকের বিধবা স্ত্রী ২০০ কোটি টাকার মালিক হয়ে তার মৃত স্বামীর ড্রাইভারকে বিয়ে করে ফেললেন। সদ্য বিবাহিত ড্রাইভার মনে মনে বলল, এতদিন জানতাম আমি আমার মালিকের জন্য কাজ করেছি। এখন দেখি আমার হৃদয়বান মালিকই আমার জন্য শ্রম দিয়ে গেছেন!
নিরেট সত্যটি হচ্ছে, অধিক ধনবান হওয়ার চেয়ে সুস্থ শরীর এবং দীর্ঘজীবন লাভ করা অনেক বেশি জরুরি।
তাই অধিক ধনবান হওয়ার জন্য অবিরাম শ্রম না দিয়ে দীর্ঘ এবং সুস্থ জীবন যাপন করার চেষ্টা করা উচিত এবং নিজেকে সেভাবে গড়ে তোলা উচিত।
আমাদের জীবনের নানা ঘটনাতেই এই সত্যটি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করা যায়। যেমন:
* দামি এবং অনেক সুবিধা সম্পন্ন একটি মোবাইল ফোনের ৭০% অব্যবহৃতই থেকে যায়।
* একটি মূল্যবান এবং দ্রুতগতি গাড়ির ৭০% গতির কোনো দরকারই হয় না।
* প্রাসাদতুল্য মহামূল্যবান অট্টালিকার ৭০% অংশে কেউ বসবাস করে না।
* কারো কারো এক আলমারি কাপড়-চোপড়ের বেশির ভাগ কোনদিনই পরা হয়ে উঠে না।
* আপনার সারা জীবনের পরিশ্রমলব্ধ অর্থের ৭০% আসলে অপরের জন্য। আপনার জমানো অর্থ যাদের জন্য রেখে যাবেন, বছরে একবারও আপনার জন্য প্রার্থনা করার সময় তাদের হবে না।
তাহলে করণীয় কী?
✓ অসুস্থ না হলেও সুযোগ থাকলে মেডিকেল চেকআপ করুন।
✓ অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করবেন না।
✓ মানুষকে ক্ষমা করে দিন।
✓ রাগ পুষে রাখবেন না। মনে রাখবেন, কেউ-ই রগচটা মানুষকে পছন্দ করে না। আড়ালে-আবডালে পাগলা বলে ডাকে।
✓ পিপাসার্ত না হলেও জল পান করুন। শরীরের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে এর বিকল্প নেই।
✓ সিদ্ধান্তটি সঠিক জেনেও কখনো কখনো ছাড় দিতে হয়।
✓ যতই বয়স হোক না আর ব্যস্ত থাকুন না কেন, জীবনসঙ্গীর সাথে মাঝে মাঝে নিরিবিলি কোথাও হাত ধরে হাঁটুন, রেস্টুরেন্টে খেতে নিয়ে যান। তাকে বুঝতে দিন, সেই আপনার সবচেয়ে আপন। কারণ, আপনার সবরকম দুঃসময়ে সেই পাশে থাকে বা থাকবে।
✓ ক্ষমতাধর হলেও বিনয়ী হোন।
✓ সুযোগ পেলেই পরিবার পরিজন নিয়ে সামর্থ্য অনুযায়ী নিজের দেশকে এমনকি ভিনদেশে বেড়াতে নিয়ে যান।
✓ ধনী না হলেও তৃপ্ত থাকুন। মনে রাখবেন, সকল ধনী লোক কিন্তু মানসিক শান্তিতে থাকে না।
✓ মাঝে মাঝে ভোরের সূর্যোদয়, রাতের চাঁদ এবং সমুদ্র দেখতে ভুল করবেন না।
✓ বৃষ্টিজলে বছরে একবার হলেও ভিজবেন। আর দিনে ১বার গায়ে রোদ লাগান।
✓ মাঝে মাঝে উচ্চস্বরে হাসবেন।
জীবন তো একটাই, তাই পরিপূর্ণভাবে বাঁচার চেষ্টা করুন।

গতকাল রাতে একজন কাস্টমার এসেছেন ৮০ হাজার টাকা বিকাশ করতে, উনার নাকি একজন নিকটাত্মীয় স্পেনে গ্রেফতার হয়েছেন, ইমো তে যোগায...
01/07/2025

গতকাল রাতে একজন কাস্টমার এসেছেন ৮০ হাজার টাকা বিকাশ করতে, উনার নাকি একজন নিকটাত্মীয় স্পেনে গ্রেফতার হয়েছেন, ইমো তে যোগাযোগ করে বলেছেন বিকাশে টাকা দিলে ছুটে যাবেন, উনাকে বসিয়ে বুঝিয়ে শুনিয়ে টাকা ছাড়া থেকে বিরত রাখি, এবং শেষ পর্যন্ত জানা গেলো উনার সেই নিকটাত্মীয়র ইমো হ্যাকড🙄।
আজ সকালে একজন মহিলা এসেছেন ১০০০ টাকার নোটের পুরো বান্ডিল নিয়ে ৬০ হাজার টাকা একটা বিকাশ নাম্বারে ছাড়াতে, উনার স্বামী নাকি ফ্রান্সে আটক আছেন টাকা দিলে ছেড়ে দিবে, উনাকে বুঝানোই যাচ্ছিলো না যে এরা প্রতারক চক্র, নাছোড়বান্দা টাকা ছাড়তেই হবে, তার পরেও আমি না ছেড়ে উনাকে বসিয়ে বুঝিয়ে উনার স্বামীর পরিচিত দের ফোন দিতে বলি, যাচাই করে দেখা গেলো উনার স্বামী রুমে ঘুমে ইমো আইডি হ্যাকড🙄 এখন শুনতেছি গতকাল এক দোকান থেকে একজন নাকি এইরকম ৬০ হাজার টাকা ছেড়েও দিয়েছেন😭। ইদানীং এই ধরনের প্রতারণা খুব বেশী বাড়ছে, বেশীরভাগই প্রবাসীদের আইডি বিশেষ করে ইউরোপীয়'দের ইমো/ ওয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করে আত্মীয়দের কাছে নানা বিপদ আপদের কথা বলে মোটা মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে প্রতারকরা। যেকোন ধরনের টাকার লেনদেন সবাইকে বুঝে শুনে যাচাই-বাছাই করে করার জন্য অনুরোধ করছি।।

আপনার সন্তানের জন্য খুব জরুরী 🙂
01/07/2025

আপনার সন্তানের জন্য খুব জরুরী 🙂

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Unseen BY Tuhin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share