Librarian Voice

Librarian Voice বই, বই পড়া, গ্রন্থাগার এবং গ্রন্থাগার পেশাজীবীদের কথা বলে

🎓 Virtual Research Summit 2025 — Closing Ceremony After 8 days of inspiring discussions, research seminar, and knowledge...
09/10/2025

🎓 Virtual Research Summit 2025 — Closing Ceremony

After 8 days of inspiring discussions, research seminar, and knowledge sharing, we’re wrapping up the Virtual Research Summit 2025 with an engaging Closing Ceremony!

🗓 Date: 10 October 2025
🕣 Time: 8:30 PM (BST)

🎙 Speakers:

Sakil Malik — Co-Founder & CEO, Global Center for Innovation and Learning-GCFIL and Faculty Member, John Hopkins University, USA

Dr. Md. Shariful Islam — Professor, Department of Information Science and Library Management, University of Rajshahi & Advisor, Project Community Library, Librarian Voice

Umme Habiba — Associate Professor, Institute of Information Sciences, Noakhali Science and Technology University

Dr. Kanok Monirul Islam — Editor, Librarian Voic
Founder, Open Access Bangladesh

Join us as we reflect on key takeaways, celebrate contributions, and look forward to the next chapter of open research and collaboration.

নিষিদ্ধ বই সপ্তাহ একটি বার্ষিক উদযাপন যা পড়ার স্বাধীনতা রক্ষা করে এবং নিষিদ্ধ বা চ্যালেঞ্জ করা বইগুলির প্রতি পাঠকদের দৃ...
09/10/2025

নিষিদ্ধ বই সপ্তাহ একটি বার্ষিক উদযাপন যা পড়ার স্বাধীনতা রক্ষা করে এবং নিষিদ্ধ বা চ্যালেঞ্জ করা বইগুলির প্রতি পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এটি ১৯৮২ সাল থেকে আমেরিকান লাইব্রেরি অ্যাসোসিয়েশন (American Library Association) এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল (Amnesty International) দ্বারা যুক্তরাষ্ট্রে (USA) আয়োজিত হয়, যেখানে প্রতি বছর সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহ বা অক্টোবরের শুরুতে এই সপ্তাহ পালন করা হয়। এই উদ্যোগটি বইয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা এবং চ্যালেঞ্জের বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে উৎসাহিত করে।
েন_পড়বেন #লাইব্রেরিয়ান_ভয়েস

08/10/2025

বুক রিভিউ
নন্দিত নরকে

 #ইন্টারন্যাশনাল_স্কুল_লাইব্রেরি_মান্থ_ISLM_উদযাপন_ককরবে_লাইব্রেরিয়ান_ভয়েসইন্টারন্যাশনাল স্কুল লাইব্রেরি মান্থ (ISLM) হল...
08/10/2025

#ইন্টারন্যাশনাল_স্কুল_লাইব্রেরি_মান্থ_ISLM_উদযাপন_ককরবে_লাইব্রেরিয়ান_ভয়েস

ইন্টারন্যাশনাল স্কুল লাইব্রেরি মান্থ (ISLM) হলো স্কুল লাইব্রেরির গুরুত্ব তুলে ধরতে এবং বিশ্বজুড়ে স্কুল লাইব্রেরিগুলো শিক্ষার্থীদের জন্য কী অবদান রাখে তা উদযাপন করতে প্রতি বছর অক্টোবরে পালন করা হয়। ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ স্কুল লাইব্রেরিয়ান (IASL) এই মাসিক উদযাপনের উদ্যোগ নিয়েছে এবং এটি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা যাত্রায় লাইব্রেরির ভূমিকা তুলে ধরে।

🌐 ইন্টারন্যাশনাল স্কুল লাইব্রেরি মান্থ (ISLM) কী?

🍒 এটি একটি বার্ষিক উদযাপন যা স্কুল লাইব্রেরির তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরে।

🍒 এর মূল উদ্দেশ্য হলো স্কুল লাইব্রেরিগুলোর গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

🍒 এই মাসে লাইব্রেরির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও সার্বিক বিকাশে এর অবদান নিয়ে আলোচনা করা হয়।

🌐 কবে পালন করা হয়?

ইন্টারন্যাশনাল স্কুল লাইব্রেরি মান্থ প্রতি বছর অক্টোবর মাসে পালন করা হয়।

🌐 কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?

🍒এই মাসটি স্কুল লাইব্রেরি এবং এর কর্মীদের দ্বারা পরিচালিত গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো উদযাপন করার সুযোগ করে দেয়।

🍒এটি শিক্ষার্থীদের জীবনে বই, পড়া, এবং লাইব্রেরির মধ্যকার সম্পর্ককে তুলে ধরে, যা তাদের সুস্বাস্থ্য ও সুসংহত বিকাশে সহায়তা করে।

🍒শিক্ষার্থীদের মধ্যে বই পড়া ও লাইব্রেরি ব্যবহারের অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য এটি একটি চমৎকার উদ্যোগ।
কে এটি তৈরি করেছে?

ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ স্কুল লাইব্রেরিয়ান (IASL) এই মাসের প্রচলন করেছে।

 েন_পড়বেন? ১। মানসিক ব্যায়ামঃশরীরকে সুস্থ রাখতে যেমন ব্যায়াম এর বিকল্প নেই তেমনি একইভাবে, আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখতে মানসি...
08/10/2025

েন_পড়বেন?

১। মানসিক ব্যায়ামঃ
শরীরকে সুস্থ রাখতে যেমন ব্যায়াম এর বিকল্প নেই তেমনি একইভাবে, আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখতে মানসিক ব্যায়াম জরুরি। মানসিক ব্যায়াম না করার ফলে আমাদের চিন্তাশক্তি লোপ পায়।
ধীরে ধীরে মস্তিষ্কের এই ক্ষমতা নষ্ট হতে থাকে। ব্যবহার না করলে এই ক্ষমতা হারিয়ে যাবে। বই পড়া মানসিক ব্যায়াম এর একটি বড় মাধ্যম। আপনার মস্তিষ্ক সচল রাখার জন্য নিয়মিত বই পড়া জরুরি।

২। মানসিক চাপ কমানোঃ
আপনি ব্যক্তিজীবন, পারিবারিক জীবন, একাডেমিক কিংবা চাকরিজীবনে যতই মানসিক চাপের মধ্যে থাকেন, এই সকল চাপকে আপনি পাশে সরিয়ে রাখতে পারেন যখন আপনি একটি ভালো বইয়ের মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে ফেলেন।
একটি ভালো বই আপনার দুশ্চিন্তা ও অবসাদ্গুলোকে পাশে সরিয়ে আপনাকে একটি অন্য দুনিয়ায় নিয়ে যেতে পারবে, যার মাধ্যমে আপনি মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে পারবেন।

৩। জ্ঞানঃ
বই পড়লে জ্ঞান বাড়বে - একথা বলাই বাহুল্য। নতুন নতুন তথ্য যা অব্যশই কোন না কোনো দিন আপনার দরকারে আসবে। আপনার জ্ঞানের ভান্ডার যত সমৃদ্ধ হবে, আপনার জীবনের বাধা বিপত্তি গুলো অতিক্রমে আপনি ততটাই শক্তিশালী হবেন।
একটি কথা আমরা সবাই জানি - আপনার চাকরি/ব্যবসায়, আপনার সম্পত্তি, আপনার অর্থবিত্ত, আপনার স্বাস্থ্য - সবই হারিয়ে যেতে পারে, কিন্তু আপনার অর্জিত জ্ঞান সবসময়ই আপনার সাথে থাকবে।

৪। শব্দভান্ডার বৃদ্ধিঃ
আপনি যত পড়বেন, তত নতুন নতুন শব্দ শিখবেন। আর এতেই আপনার শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হবে। পারস্পরিক কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ আমাদের শিক্ষাজীবন, ব্যক্তিজীবন বা কর্মজীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কর্মজীবনে তো সুন্দর ভাষা বা ভালো যোগাযোগ দক্ষতার জন্য অনেকে বেশ সমাদৃত হন।
এই দক্ষতা বৃদ্ধিতে আপনাকে সব থেকে সাহায্য করবে, 'বই পড়া'। নতুন শব্দ, এর অর্থ ও প্রয়োগ আপনাকে অনেকের মধ্যে আলাদা করে তুলতে পারে।

৫। স্মৃতিশক্তির উন্নতিঃ
তীক্ষ্ণ স্মৃতিশক্তি আমরা কে না চাই! প্রায়ই আমরা বলে থাকি, স্মৃতিশক্তি কমে যাচ্ছে, অনেক কিছু মনে থাকে না। আবার ভালো স্মৃতিশক্তির মানুষকে আমরা শ্রদ্ধার চোখে দেখি।
আপনি যখন একটি বই পড়েন, আপনাকে বইয়ের চরিত্র ও তাদের ভূমিকা, তাদের পটভূমি, তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা, তাদের ইতিহাস, সূক্ষ্মতা স্মরণে রাখতে হয়।
আর মজার ব্যাপার হলো, আপনি যখনই আপনার মস্তিষ্কে নতুন একটি স্মৃতি দেন, তা একটি নতুন পথ তৈরি করে আপনার ব্রেইনে এবং আগের স্মৃতিগুলোকেও শক্তিশালী করে তোলে।

৬। চিন্তাশক্তি দক্ষতা শক্তিশালীঃ
দিন দিন একটি শব্দ অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, Critical Thinking বা জটিল চিন্তাশক্তি। কর্ম বা ব্যক্তিজীবনে এই দক্ষতার কদর বেড়েই চলেছে। আমরা বই পড়ার সময় প্রায়ই জটিল কিছু ঘটনার কথা পড়ি, যেগুলো নিয়ে আমরা সচেতন বা অবচেতনভাবে চিন্তা করি। ঘটনাগুলোকে ধাপে ধাপে সাঁজাতে চেষ্টা করি, সমাধান করার চেষ্টা করি।
অনেক পাঠক তো রীতিমত কাগজ কলম নিয়ে বসে যায় রহস্য গল্প সমাধান করার জন্য। এছাড়াও বই গুলো নিয়ে আমরা অনেকের সাথে আলাপ করি, আমাদের চিন্তা, লেখকের চিন্তা ব্যক্ত করার চেষ্টা করি।
এইসবই কিন্তু আমাদের চিন্তাশক্তিকে বৃদ্ধি করে। এই দক্ষতাকে শক্তিশালী করে তোলে।

৭। একাগ্রতা বৃদ্ধিঃ
আপনি কি খেয়াল করেছেন, ফেসবুকে একসময় আমরা দীর্ঘ বা বড় ভিডিও দেখতাম, কিন্তু সেখান থেকে আমরা ছোট্ট রিলসে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি? আমরা সারাদিন ফেসবুক ব্যবহার করি, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই দিন শেষে বলতে পারবে না, আজকে ফেসবুকে কি কি বিষয় আমরা দেখেছে? শুনতে খারাপ লাগলেও এটাই সত্যি, প্রযুক্তি আমাদের অনেক কিছু দিয়েছে।
আর আমাদের কাছ থেকে কেঁড়ে নিয়ে গেছে একাগ্রতার মত গুন। যেকোনো কাজে একাগ্রতা অত্যাবশক একটি ব্যাপার। একাগ্রতা দিয়ে অনেক বড় বড় কাজ অতীতে হয়েছে। যা দিন দিন আমাদের থেকে হারিয়ে যাচ্ছে।
যখন আমরা বই পড়ি, তখন আমরা অন্যসব কিছু থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে রাখতে পারি, একাগ্রভাবে গল্পের বা বইয়ের মধ্যে ডুবে যেতে পারি। যা আমাদের একাগ্রতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে ব্যাপকভাবে।

৮। ভালো লেখার দক্ষতাঃ
পড়া এবং লেখা একে অপরের সাথে পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত। পড়ার মাধ্যমে আমাদের ভাষা ও শব্দের জ্ঞান বাড়ে আর এই জ্ঞান আমাদের লেখনীশক্তিকে বৃদ্ধি করে। এই জন্যই বলে, লেখক হতে গেলে আগে অনেক অনেক পড়তে হবে, এরপর লিখতে হবে।

৯। প্রশান্তিঃ
বর্তমান সময়ে বই পড়ার সবথেকে বড় উপকার যদি চিন্তা করেন, বই পড়ার কারণে আমরা যে মানসিক প্রশান্তি পাই, সেটাই অনেক বড়। বই পড়ার সময়ে আমরা হয়তো ডিজিটাল ডিভাইসের পিছনে সময় নষ্ট করতাম, সেটা না করে আমরা যে ভালো কিছু পড়েছি, কিছু শিখেছি, এই চিন্তা এই প্রশান্তির কি অমূল্য নয়?

১০। বিনোদনঃ
বই পড়ে উপরের সবগুলো উপকার তো আমরা পাচ্ছিই, পাশাপাশি এটা আমাদের একটা বিনোদনের মাধ্যম। সবথেকে সস্তা কিন্তু কার্যকরী মাধ্যম। একটি ভাল গল্প, প্রবন্ধ বা উপন্যাস আমাদের মনকে বিনোদিত করে আর এটা বিনোদনের সর্বোত্তম পথ। নির্মল ও শান্তিময় বিনোদন হলো - বই পড়া।

বিঃদ্রঃ অনূদিত।
গ্রন্থনা: #কনক পোস্টার: #আপেল

08/10/2025

বুক রিভিউ
জ্যাম থেকে জমিদার
একটি #লাইব্রেরিয়ান_ভয়েস উদ্যোগ

বাংলাদেশের “ওয়াকিং লাইব্রেরি” নামে পরিচিত মানুষটি — পলান সরকার। একসময় যিনি স্কুল থেকে ঝরে পড়েছিলেন, পরে নিজের জীবনটাই...
07/10/2025

বাংলাদেশের “ওয়াকিং লাইব্রেরি” নামে পরিচিত মানুষটি — পলান সরকার। একসময় যিনি স্কুল থেকে ঝরে পড়েছিলেন, পরে নিজের জীবনটাই গড়ে তুলেছিলেন বইয়ের আলোয়। হাতে ছিল না কিছু, কিন্তু ছিল এক অসাধারণ সংকল্প— জ্ঞান আর গল্প যেন কোনো ঘরেই অন্ধকারে না থাকে।

তিনি অপেক্ষা করেননি মানুষ লাইব্রেরিতে যাবে বলে; বরং নিজেই বই নিয়ে হেঁটে হেঁটে পৌঁছে গেছেন মানুষের দোরগোড়ায়। কখনো শিক্ষার্থীদের বই উপহার দিয়েছেন, কখনো কাঁধে বইয়ের বোঝা নিয়ে মাইলের পর মাইল হেঁটেছেন — একটাই লক্ষ্য, সবাই যেন পড়তে শেখে, ভাবতে শেখে।

২০১৯ সালে তিনি পৃথিবী ছেড়ে গেছেন, কিন্তু তার “ওয়াকিং লাইব্রেরি”-র চেতনা আজও ছড়িয়ে আছে বাংলাদেশের অগণিত পাঠকের হৃদয়ে।

পুরো গল্পটি জানতে পড়ুন:
👉 https://magazine.1000libraries.com/this-school-dropout-educated-his-entire-village-in-bangladesh/

Have you ever heard of the Walking Library of Bangladesh? Polan Sarkar, once a school dropout, turned his life into a journey powered by books. With nothing but determination, he carried stories and knowledge from house to house, making sure no family was left without the gift of reading.

He didn’t wait for people to come to a library — he brought the library to them. From gifting books to students to walking miles with bundles on his back, his mission reached thousands. Even after his passing in 2019, the spirit of his walking library continues to inspire readers across Bangladesh. Read the full article to uncover the rest of his extraordinary journey.

Read more: https://magazine.1000libraries.com/this-school-dropout-educated-his-entire-village-in-bangladesh/

07/10/2025

🎓 ভার্চুয়াল রিসার্চ সামিট ২০২৫
📅 সমাপনী অনুষ্ঠান: আগামী শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০২৫
বিস্তারিত শিগগিরই জানানো হবে।
সাথে থাকুন, গবেষণার এই যাত্রায়!

🌐 এল আতেনিও গ্র্যান্ড স্প্লেন্ডিড (El Ateneo Grand Splendid) হলো আর্জেন্টিনার বুয়েনস আয়ার্স-এর একটি বিখ্যাত বইয়ের দোক...
07/10/2025

🌐 এল আতেনিও গ্র্যান্ড স্প্লেন্ডিড (El Ateneo Grand Splendid) হলো আর্জেন্টিনার বুয়েনস আয়ার্স-এর একটি বিখ্যাত বইয়ের দোকান, যা একটি প্রাক্তন থিয়েটারকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে এবং একে বিশ্বের অন্যতম সুন্দর বইয়ের দোকান হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:

💥ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট: এটি একটি প্রাক্তন থিয়েটার, যা বর্তমানে একটি বইয়ের দোকানে রূপান্তরিত হয়েছে, যেখানে পাঠকদের জন্য বসার স্থান এবং একটি ক্যাফেও রয়েছে।

💥স্থাপত্যশৈলী: এর অসাধারণ স্থাপত্যশৈলী এটিকে অন্য বইয়ের দোকান থেকে আলাদা করে তোলে।

💥জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশ: এর সমৃদ্ধ সজ্জা এবং স্থাপত্যশৈলী এটিকে এক বিশেষ আকর্ষণীয় রূপ দিয়েছে।

💥উল্লেখযোগ্য স্বীকৃতি: এটি Wikipedia অনুসারে, ২০০৮ সালে The Guardian দ্বারা বিশ্বের দ্বিতীয় সবচেয়ে সুন্দর বইয়ের দোকান এবং ২০১৯ সালে National Geographic দ্বারা বিশ্বের অন্যতম সুন্দর বইয়ের দোকান হিসেবে স্বীকৃত।

খোলার সময়:
- সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার: সকাল ৯টা থেকে রাত১০টা
- শুক্রবার এবং শনিবার: সকাল ৯টা থেকে রাত ১২টা
- রবিবার: দুপুর ১২টা - রাত ১০টা

গ্রন্থনা: #কনক পোস্টার: #আপেল

নতুন বই কেনার কারণগুলির মধ্যে রয়েছে শিক্ষা ও জ্ঞানার্জন, বিনোদন, জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি, লেখকদের সমর...
07/10/2025

নতুন বই কেনার কারণগুলির মধ্যে রয়েছে শিক্ষা ও জ্ঞানার্জন, বিনোদন, জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি, লেখকদের সমর্থন ও সাহিত্যকে উৎসাহিত করা, এবং বই সংগ্রহের আনন্দ। বই কেনা ব্যক্তিগতভাবে কিছু শেখার জন্য, বিনোদনের জন্য, অথবা নির্দিষ্ট কোনো দক্ষতা অর্জনের উদ্দেশ্যে হতে পারে।

🌐 শিক্ষা ও জ্ঞানার্জন
নতুন কিছু শেখা: বই কিনে আমরা নতুন কোনো বিষয়ে জ্ঞান লাভ করি, যা আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করে।

🐦দক্ষতা বৃদ্ধি: ওজন কমানো, সুস্থ থাকা, বা সম্পর্ক উন্নয়নের মতো ব্যক্তিগত লক্ষ্য পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য বই থেকে পাওয়া যায়।

🐦বিনোদন ও মানসিক তৃপ্তি
কল্পকাহিনী উপভোগ: কল্পকাহিনীর বই পড়ে মানুষ আনন্দ পায় এবং একঘেয়েমি থেকে মুক্তি লাভ করে।

🐦মানসিক প্রশান্তি: পড়ার মাধ্যমে মানসিক শান্তি পাওয়া যায় এবং মনকে নতুন চিন্তার খোরাক যোগানো হয়।
সাহিত্য ও লেখককে সমর্থন

🐦লেখকদের উৎসাহিত করা: নতুন লেখকদের বই কিনলে তারা নতুন লেখক হিসেবে উঠে আসার সুযোগ পান, যা বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের বিকাশে সহায়ক।

বইমেলায় অংশগ্রহণ: বইমেলা একটি আত্মিক বন্ধন তৈরি করে, যেখানে পাঠক বই কেনেন এবং লেখককে সরাসরি সমর্থন করতে পারেন।

🌐 বই সংগ্রহ ও ব্যক্তিগত শখ

🐦বই সংগ্রহের নেশা: অনেকের কাছে বই কেনা এবং তাদের সংগ্রহ করা একটি নেশার মতো। তারা হয়তো সব বই পড়েন না, কিন্তু নতুন ও আকর্ষণীয় বই সংগ্রহ করতে পছন্দ করেন।

🐦ব্যক্তিগত সম্পর্ক: বইয়ের সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্ক তৈরি হয়। কোনো বইয়ের একটি নির্দিষ্ট অংশ পরে দরকার হলে সেটি নিজের কাছে থাকলে সহজেই খুঁজে নেওয়া যায়।
গ্রন্থনা: #কনক পোস্টার: #আপেল

“Five Laws of Ranganathan তো অনেক পুরনো, তাই না?”হ্যাঁ—পুরনো ঠিকই, কিন্তু ঠিক সেই প্রাচীন নদীর মতো, যার স্রোত এখনো থামে ...
07/10/2025

“Five Laws of Ranganathan তো অনেক পুরনো, তাই না?”হ্যাঁ—পুরনো ঠিকই, কিন্তু ঠিক সেই প্রাচীন নদীর মতো, যার স্রোত এখনো থামে না। যুগ পাল্টেছে, বইয়ের রূপ বদলেছে, কিন্তু রঙ্গনাথনের দর্শন এখনো আমাদের গ্রন্থাগারের প্রাণশক্তি।

রঙ্গনাথনের পাঁচনীতি কোনো ইতিহাসের পাতায় আটকে নেই; এগুলো আমাদের কাজের মাপকাঠি।
চলুন দেখি, আমাদের গ্রন্থাগার কতটা এই নীতিগুলোর সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছে—

নীতি ১: বই (বা রিসোর্স) ব্যবহারের জন্য
আমাদের লাইব্রেরির সব রিসোর্স কি সত্যিই ব্যবহৃত হচ্ছে?
অনেক সময় দেখা যায় কিছু বই, রিপোর্ট, বা ই-রিসোর্স শুধু তাকেই ঘুমিয়ে থাকে—পাঠকের হাতে পৌঁছায় না।
“ব্যবহারের জন্য” মানে কেবল সংগ্রহ নয়, ব্যবহার নিশ্চিত করা। প্রিন্ট হোক বা ই-রিসোর্স—সবচেয়ে জরুরি হলো পাঠকের কাছে সহজে পৌঁছে দেওয়া।

নীতি ২: প্রতিটি পাঠকের জন্য তার উপযোগী বই
লাইব্রেরি সবার জন্য। কিন্তু আমরা কি সত্যিই সবার চাহিদা অনুযায়ী সংগ্রহ গড়ে তুলছি? অনেক সময় দেখা যায় নির্দিষ্ট কয়েকজন বা একটি গোষ্ঠীর আগ্রহেই বই সীমাবদ্ধ থাকে।
কিন্তু পাঠকরা ভিন্ন ভিন্ন—কেউ গল্প ভালোবাসে, কেউ মানচিত্র, কেউ গবেষণামূলক লেখা। তাই গ্রন্থাগারে এমন বৈচিত্র্য থাকা দরকার যাতে প্রতিটি পাঠক তার আনন্দ ও প্রয়োজন অনুযায়ী কিছু না কিছু খুঁজে পায়।

নীতি ৩: প্রতিটি বই বা রিসোর্সের জন্য তার পাঠক
একটা রিসোর্স তখনই অর্থবহ, যখন কেউ সেটি ব্যবহার করে। আমাদের সংগ্রহে থাকা প্রতিটি বই বা তথ্যের কি কোনো পাঠক আছে? না থাকলে, ভাবতে হবে—আমরা কি সঠিকভাবে প্রচার করছি, সহজে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে তো?
রিসোর্সের ব্যবহার নিশ্চিত করা মানেই তার পাঠক তৈরি করা।

নীতি ৪: পাঠকের সময় বাঁচাও
একটি ভালো লাইব্রেরির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য—পাঠক সহজে ও দ্রুত যা খুঁজছে তা পায়। অনেক সময় দেখা যায় বই খুঁজে পাওয়া মুশকিল, ই-রিসোর্সও জটিল সিস্টেমে আটকে থাকে। তথ্য সাজানো, ক্যাটালগ পরিষ্কার, ডিজিটাল অ্যাক্সেস সহজ—এই জায়গাগুলোতেই উন্নতি দরকার।
পাঠকের সময় মানেই তার আস্থা। যত কম সময়ে তথ্য মেলে, তত বেশি সে ফিরে আসে।

নীতি ৫: গ্রন্থাগার একটি ক্রমবর্ধমান জীব
একটি লাইব্রেরি স্থির নয়—এটা প্রতিনিয়ত বড় হয়, বদলায়, শেখে। অবকাঠামো, লার্নিং ম্যাটেরিয়ালস, সেবা, কার্যক্রম, আর পেশাজীবীদের সংখ্যা—সব ক্ষেত্রেই বৃদ্ধি থাকা উচিত।
যদি দেখা যায় সবকিছু আগের মতোই আছে, তবে বুঝতে হবে আমরা থেমে গেছি।
একটি জীবন্ত লাইব্রেরি হলো সেটি, যা প্রতিদিন একটু করে এগিয়ে যায়।

06/10/2025

গবেষণা কার্যে গ্রন্থাগারিকের ভূমিকা।

গবেষক হয়তো আলোচনায় থাকেন, কিন্তু তথ্যের জগতে পথ দেখান যে মানুষটি—তিনি হলেন গ্রন্থাগারিক।
তারা খোঁজেন, সাজান, যাচাই করেন—আর গড়ে তোলেন জ্ঞানের মজবুত সেতু।
চলুন, তাদের প্রাপ্য সম্মানটুকু দিই।

Address

Dhaka, Dhaka Division
Dhaka
12

Website

http://www.librarianvoice.org/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Librarian Voice posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share