জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আদর্শিক লড়াই; Ideological War on Terrorism

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আদর্শিক লড়াই; Ideological War on Terrorism

জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আদর্শিক লড়াই; Ideological War on Terrorism Islamic militancy is an ideological terrorism. Besides enforcing law, preaching of a counter narrative is must to fight this crisis.

Hezbut Tawheed is operating an ideological war by unmasking the flaws of the militant's doctrine from the aspect of Islam.

17/10/2025

তোমাদেরকে শান্তি দেয়ার জন্য, আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থা চলে এসেছে || হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম, এমাম হেযবুত তওহীদ।

16/10/2025

ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বলা কিছু কথা।

জামায়াতে ইসলামের আমির জনগণকে বলতেছেন- আমাদেরকে ভোট দাও, আমাদেরকে ভোট দিলে ইসলাম বিজয়ী হবে। অন্যদিকে হেফাজতে ইসলামের আমির...
16/10/2025

জামায়াতে ইসলামের আমির জনগণকে বলতেছেন- আমাদেরকে ভোট দাও, আমাদেরকে ভোট দিলে ইসলাম বিজয়ী হবে। অন্যদিকে হেফাজতে ইসলামের আমির বলতেছেন- জামায়াতকে ভোট দিলে ইসলামের ক্ষতি হবে। কারণ, তার মতে জামায়াতের আকিদা ঠিক নাই, ঈমান ঠিক নাই ইত্যাদি। একই কারণে খেলাফত মজলিশের মামুনুল হকও জামাতের সাথে থাকতে চাইতেছেন না, বরং বিএনপির সাথে জোট করবেন এমনটা সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে।

আসলে শুধু জামাত ও হেফাজতই না, খেয়াল করলে দেখবেন- মুসলমান সোসাইটিতে এমন কোনো ফেরকা নাই, দল নাই, মতবাদ নাই, যাদের আকিদা নিয়া, ঈমান নিয়া, কিংবা আমল নিয়া অন্যান্য ফেরকা বা দলের আপত্তি নাই। সবাই সবাইরে গোমরাহ ও ভ্রান্ত আকিদা বইলা মনে করতেছে, আর একে অপরের ক্ষতি করাকে সওয়াবের কাজ মনে করতেছে। একটা দল ইসলাম চায় কিনা, সেটা তাদের কাছে মুখ্য বিষয় থাকতেছে না, কেননা ঐ দলের তো আকিদাই ঠিক নাই, সুতরাং ওইটারে কখনই ক্ষমতায় যাইতে দেয়া যাবে না। আজকে যদি জামাতের জায়গায় হেফাজত থাকত, আর হেফাজতের জায়গায় জামাত থাকত, আমার বিশ্বাস জামাতের আমিরও হেফাজতের বিরুদ্ধে একই সুরে কথা বলতেন, যেই সুরে হেফাজতের আমির জামাত নিয়া কথা বলতেছেন।

আমি একটা কথা বলে রাখি, হয়ত অনেকের পছন্দ হবে না। এই যে মুসলমানদের মধ্যে বিভিন্ন গ্রুপের আকিদা-ঈমানের গন্ডগোল, এই গন্ডগোল যতদিন মীমাংসা না হবে, ততদিন ইসলামের জন্য জামাত বলেন, হেফাজত বলেন, চরমোনাই বলেন, হেযবুত তওহীদ বলেন, কারো কোনো প্রচেষ্টাই সফল হবে না। তাই যে করেই হোক আকিদা ঈমান আমলের এই গন্ডগোল থেকে বের হইতে হবে। এমন একটা উন্মুক্ত জায়গা খুঁজে বের করতে হবে, যেখানে সব গ্রুপের মানুষ ব্যক্তিগত মতপার্থক্য নিয়েও একসাথে মিলে যাইতে পারে, ঐক্যবদ্ধ হইতে পারে।

আমাদের প্রস্তাবনা হলো- ইসলামের যা কিছু ফরজ বিষয়, অর্থাৎ আল্লাহর স্পষ্ট আদেশ ও নিষেধ, এই জায়গাতে সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধ হতে পারি। এর বাইরে হাদিস নিয়ে, তাফসীর নিয়ে, মাসলা-মাসায়েল নিয়ে, ব্যাখ্যাগত অন্যান্য বিষয় নিয়ে তর্ক বিতর্ক স্থগিত রাখতে পারি। এসব বিষয়ে যার যেটা পছন্দ, সে ব্যক্তিগতভাবে তা অনুসরণ করুক। কিন্তু জাতির স্বার্থে আমরা যারাই ইসলাম চাই, আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যেতে হবে। একে অপরের পেছনে লাগা বন্ধ করতে হবে। সেটা কি সম্ভব? আপনারা কী বলেন?

শুধু শাসক পরিবর্তন করে অন্যায়, অবিচার, দুর্নীতি, খুনোখুনি ইত্যাদি বন্ধ হবে না। জীবনব্যবস্থা পরিবর্তন করতে হবে। মানবরচিত ...
15/10/2025

শুধু শাসক পরিবর্তন করে অন্যায়, অবিচার, দুর্নীতি, খুনোখুনি ইত্যাদি বন্ধ হবে না। জীবনব্যবস্থা পরিবর্তন করতে হবে। মানবরচিত জীবনব্যবস্থা পরিবর্তন করে আল্লাহর দেয়া জীবনব্যবস্থা কার্যকর করলে একমাত্র তবেই ন্যায়, শান্তি ও সুবিচার প্রতিষ্ঠা হবে।
- মাগুরা গোলটেবিল বৈঠকে হেযবুত তওহীদের বক্তারা।

মাগুরায় সাংবাদিকদের নিয়ে হেযবুত তওহীদের গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিতমাগুরায় হেযবুত তওহীদের উদ্যোগে ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্...
15/10/2025

মাগুরায় সাংবাদিকদের নিয়ে হেযবুত তওহীদের গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

মাগুরায় হেযবুত তওহীদের উদ্যোগে ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে মাগুরা প্রেসক্লাবে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়। মাগুরা জেলা হেযবুত তওহীদের সাধারণ সম্পাদক লতিফুল ইসলাম মিলনের সঞ্চালনায় বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন জেলা হেযবুত তওহীদের সভাপতি আলিম শেখ। প্রধান অতিথি ছিলেন হেযবুত তাওহীদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুজ্জামান মিলন, বিভাগীয় রাজনৈতিক যোগাযোগ সম্পাদক ফিরোজ মেহেদী প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, “বর্তমান বিশ্বে কোনো মতবাদ বা ব্যবস্থা মানবজীবনে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে নি। সর্বত্র গভীর সংকট বিরাজ করছে। অন্যায়, অবিচার, যুদ্ধ-রক্তপাতে পৃথিবী নিমজ্জিত।

বাংলাদেশের প্রক্ষাপট তুলে ধরে তারা বলেন, এখানে মানুষকে শান্তি ও নিরাপত্তা দিতে চলমান রাষ্ট্রব্যবস্থা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। এই সংকট থেকে উত্তরণে নানা জনে নানা উপায়ে চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং বিভিন্ন প্রস্তাব দিয়ে যাচ্ছে। সংবিধান ও রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারে বিভিন্ন কমিশনও গঠন করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে কেউ কোনো সমাধান দিতে পারছেন না।

বক্তারা বলেন, মানুষের তৈরি জীবনব্যবস্থার মধ্যে থেকে যত সংস্কারই করা হোক, এই অন্যায়-অশান্তি দূর হবে না। একমাত্র আল্লাহর দেয়া বিধান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। বক্তারা দেশের চলমান সংকট নিরসনে হেযবুত তাওহীদের প্রস্তাবনাকে একমাত্র বিকল্প হিসেবে উল্লেখ করে এই বার্তা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে গণমাধ্যমের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন।

অনুষ্ঠানে বক্তারা গণমাধ্যমের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, সঠিক তথ্য ও সত্য ঘটনা প্রচারের মাধ্যমে জনগণকে সঠিক দিকনির্দেশনা দেওয়া সম্ভব। গণমাধ্যম রাষ্ট্র ও সমাজ সংস্কারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন তারা।

গোলটেবিল বৈঠকে মাগুরার বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক ও সুধীজনেরা উপস্থিত ছিলেন। এসময় তারা আলোচনায় অংশ নেন এবং গুরুত্বপূর্ণ মতামত তুলে ধরেন।

সম্প্রতি তালেবে এলেম নেতারা ভারত সফরের সময় মহিলা সাংবাদিকদের সামনে ঘণ্টাব্যাপী প্রেস কনফারেন্স করতে বাধ্য হয়েছেন। যদিও ত...
15/10/2025

সম্প্রতি তালেবে এলেম নেতারা ভারত সফরের সময় মহিলা সাংবাদিকদের সামনে ঘণ্টাব্যাপী প্রেস কনফারেন্স করতে বাধ্য হয়েছেন। যদিও তারা নিজ দেশে নারীদেরকে এই সুযোগটা দেন না, এটাকে নাজায়েজ বলে মনে করেন। কিন্তু সেই নাজায়েজ কাজটাই ভারতের মাটিতে করতে বাধ্য হলেন। আসলে এটাই হবার কথা ছিল। অপ্রাকৃতিক ফতোয়া শেষ পর্যন্ত ব্যর্থই হয়।

আপনি মাদ্রাসার চার দেয়ালের মধ্যে বসে খুব সহজেই নারীদের বিরুদ্ধে যা খুশি ফতোয়া দিতে পারেন। বলতেই পারেন যে- নারীদের জন্য ঘর থেকে বের হওয়া নাজায়েজ, পরপুরুষের সাথে একই প্রতিষ্ঠানে চাকরি বাকরি করা নাজায়েজ, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করা নাজায়েজ ইত্যাদি। কিন্তু আপনি যদি ইসলামকে রাষ্ট্রীয় জীবনব্যবস্থার জায়গায় চিন্তা করেন, ইসলাম দিয়া রাষ্ট্র চালাইতে যান, ইসলাম দিয়া অর্থনীতি চালাইতে যান, ইসলাম দিয়া আন্তর্জাতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে যান, তখন আর এসব সংকীর্ণ ফতোয়াবাজি চলে না। ভাইজান, রাষ্ট্র জিনিসটা অনেক বড় একটা বিষয়। তাই যে ইসলাম রাষ্ট্র চালাবে- সেই ইসলামটাও হইতে হবে অনেক বড়। যেমনটা ছিল রাসূল (সা.) এর ইসলাম ও সাহাবীদের ইসলাম। ঐ ইসলামে নারীরা শুধু সাংবাদিকই নয়, সামরিক বাহিনীর কমান্ডারের দায়িত্ব পর্যন্ত পালন করতেন। নারীরা মসজিদে নববীতে বসে সরাসরি রাসূল (সা.) এর আলোচনা শুনতেন। যুদ্ধাহত সৈন্যদের চিকিৎসা দিতেন। মদীনার বাজারে ঘুরে ঘুরে পণ্যের গুণগত মান পরীক্ষা করতেন। আমি ইতিহাসে কোথাও পাইনি রাসূল (সা.) কোনো নারীকে ঘর থেকে বের হবার কারণে বা চেহারা খোলা রাখার কারণে বেত্রাঘাত করেছেন বা শাসন করেছেন। একটা হাদিসে পেয়েছি তিনি আসমা (রা.) ট্রান্সপারেন্ট কাপড় পরিধানের কারণে সতর্ক করে দিয়ে বলেছিলেন- নারী যখন বালেগা হয় তখন এগুলো ছাড়া (মুখমণ্ডল ও হাত পায়ের পাতা ইশারা করে দেখিয়েছেন) অন্যান্য সৌন্দর্য প্রদর্শন করা উচিত নয়। ব্যাস! এই নীতিকে খারাপ বলতে পারবে এমন কেউ আছে? যে কোনো সভ্য সমাজের মানুষ বলবে- হ্যা, ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সা.) শালীনতার যে মানদন্ড বলে দিয়েছেন সেটা যৌক্তিকই আছে।

সত্যি বলতে রাসূল (সা.) যে ইসলাম দিয়া রাষ্ট্র চালাইছেন, সেই ইসলামও ছিল রাষ্ট্রের মতোই বিশাল ও সার্বজননীন দ্বীন, তাই তিনি সকল ঘরানার মানুষের মন জয় করতে পেরেছিলেন, ইসলামকেও সবাই আলিঙ্গন করে নিয়েছিল। একটা মেয়ের চেহারা দেখা যাচ্ছে এতেই যদি আপনার ধর্ম চলে যায়, একটা মেয়ে স্কুল কলেজে পড়াশোনা করবে এটাই যদি আপনি সহ্য করতে না পারেন, তাইলে বুঝতে হবে আপনি যে ইসলামটার প্রতিনিধিত্ব করছেন সেটা আল্লাহ-রসুলের ইসলাম নয় এবং সেটা রাষ্ট্রের জন্যও উপযুক্ত নয়।

আমি মন থেকে চাই- আফ/গানিস্তানের তালেবে এলেমরা রাসূল (সা.) এর উদার ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি ধারন করুন। আমি এক শ্রেণির মডারেট ইসলামিস্টদের মতো তাদেরকে শিরক কুফরের সঙ্গে বা অন্যায়ের সঙ্গে আপসকামী হতে বলছি না। তারা আল্লাহর হুকুমের প্রশ্নে আপসহীন থাকুন এটা আমারও চাওয়া, কিন্তু মাসলা-মাসায়েল নিয়ে, ছোটখাটো অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে, যেগুলো কোর’আনে আল্লাহ বলেননি সেগুলো নিয়ে কট্টর অবস্থান নেওয়া তাদের উচিত হবে না। আর যাই হোক আমাদের দেশের এক শ্রেণির ইসলামিস্টদের মতো ডাবল স্ট্যান্ডার্ড রোলে তাদেরকে দেখতে চাই না আমরা। যদি তারা ছোটখাটো বিষয়ে বাড়াবাড়ি থেকে বের হতে পারেন তাহলে আশা করা যায়- কখনই তাদের কথা, কাজ ও বিশ্বাস মুখোমুখী দাঁড়াবে না, কোনোকিছু নিয়ে কন্ট্রাডিকশনও তৈরি হবে না। সত্যি বলতে- তাদের সামনে দুইটা রাস্তাই খোলা আছে। হয় অপ্রয়োজনীয় কট্টরপন্থার কারণে সারা পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া, অথবা কট্টরপন্থা থেকে বের হয়ে ইসলামকে আন্তর্জাতিক বিশ্বের সামনে এমনভাবে প্রেজেন্ট করা যেখানে আদর্শের প্রশ্নে কোনো আপস যেমন থাকবে না, তেমনি আদর্শের নামে বাড়াবাড়িও থাকবে না। সেক্ষেত্রে নিশ্চিত করেই বলা যায়- তাদের বিজয়টা শুধু সামরিক বিজয় থাকবে না, সত্যিকারের আদর্শিক বিজয় হয়ে উঠবে। সারা বিশ্ব দেখতে পাবে ইসলাম দিয়েও রাষ্ট্র চালানো যায়, মানবাধিকার কায়েম করা যায়, নারীর ক্ষমতায়ন করা যায়, মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা যায়, নিরাপত্তা ও সুবিচার কায়েম করা যায়।

সেদিনের প্রত্যাশায়।

জামালপুরে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে হেযবুত তওহীদের মতবিনিময় সভাজামালপুরে “তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যমকর্মীদের...
15/10/2025

জামালপুরে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে হেযবুত তওহীদের মতবিনিময় সভা

জামালপুরে “তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা” শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকালে জামালপুর আজাদ ট্রেড সেন্টারে জামালপুর জেলা হেযবুত তওহীদের উদ্যোগে স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হেযবুত তওহীদের কেন্দ্রীয় সাহিত্য সম্পাদক রিয়াদুল হাসান। তিনি বলেন, বর্তমান সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা চরম অন্যায়, দুর্নীতি ও মানবিক মূল্যবোধহীনতায় জর্জরিত। এর কার্যকর সমাধান একমাত্র ইসলামী আদর্শের মধ্যেই নিহিত। ইসলাম শুধু ব্যক্তিজীবনের দিকনির্দেশনা নয়, রাষ্ট্র পরিচালনার জন্যও একটি পূর্ণাঙ্গ ব্যবস্থা প্রদান করেছে। এই আদর্শ বাস্তবায়ন ছাড়া সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব নয়।
তিনি আরও বলেন, হেযবুত তওহীদের এই আহ্বান কোনো রাজনৈতিক বা দলীয় মতাদর্শ থেকে নয়; বরং এটি একটি চেতনাগত লড়াই। যাবতীয় কুসংস্কার, ধর্মের অপব্যাখ্যা ও অচল চিন্তাধারার বিরুদ্ধে মানুষকে সচেতন করে যাচ্ছে এই আন্দোলন।
বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি ও জাতীয় প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘‘ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের প্রবর্তিত বিধি-বিধান ও সিস্টেমেই আমাদের রাষ্ট্রব্যবস্থা পরিচালিত হচ্ছে, আর সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে অন্যায়, অবিচার, অশান্তি বেড়ে চলছে। যুগের পর যুগ আমরা মানবরচিত বিধানের মাশুল দিয়ে যাচ্ছি। অন্যদিকে আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে রসুল (সা.) এমন নিরাপদ সমাজ গঠন করেছিলেন যে, একা একজন নারী রাতের অন্ধকারে নির্ভয়ে শত শত মাইল পথ হেঁটে যেত। মানুষ ঘরের দরজা খুলে ঘুমাতে পারত। স্বর্ণের দোকান খোলা রেখে দোকানদার মসজিদে যেত। সেই শান্তিপূর্ণ জীবনব্যববস্থাকে আজকের আধুনিক রাষ্ট্রে কিভাবে প্রয়োগ করা যায় তার পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা তুলে ধরছে হেযবুত তওহীদ। হেযবুত তওহীদের এই আহ্বান মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীদের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
জামালপুর জেলা হেযবুত তওহীদের সভাপতি আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ বিভাগীয় সভাপতি এনামুল হক বাপ্পা, সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাহিত্য ও গবেষণা বিভাগের কার্যনির্বাহী সদস্য আদিবা ইসলাম, ময়মনসিংহ বিভাগীয় নারী সম্পাদক রোজিনা আক্তার, সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম সোহাগ, জামালপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি চ্যানেল আই এর জেলা প্রতিনিধি হাফিজ রাযহান সাদা, গাজী টিভির প্রতিনিধি আলী আকবর, এনটিভির নাহিদ হাসান, নাগরিক টিভির আব্দুল্লাহ আল লোমান, যমুনা টেলিভিশনের প্রতিনিধি সাগর ফরাজী, সময় টিভির আবুল কালাম আজাদ, দৈনিক কালের কণ্ঠের রকিব হাসান, আমার দেশ পত্রিকার আনোয়ারুল ইসলাম প্রমুখ। উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীরা এসময় প্রতিপাদ্য বিষয়ের উপর মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন এবং সুচিন্তিত মতামত তুলে ধরেন।

14/10/2025

লড়াই করে রনাঙ্গনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য শহীদ হতে চাই || হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম, এমাম হেযবুত তওহীদ।

“চোরের মায়ের বড় গলা”- প্রবাদের আরেকটা প্রমাণ পাইলাম আবু ত্বহা আদনানের কাছে। তিনি কয়েক বছর আগে হেযবুত তওহীদের ইমামকে অসম্...
14/10/2025

“চোরের মায়ের বড় গলা”- প্রবাদের আরেকটা প্রমাণ পাইলাম আবু ত্বহা আদনানের কাছে। তিনি কয়েক বছর আগে হেযবুত তওহীদের ইমামকে অসম্মান করে ওয়াজ মাহফিলে বক্তব্য রেখেছিলেন। কারণ হেযবুত তওহীদের ইমাম ফ্রেঞ্চ কাট দাড়ি রাখেন এবং মহিলাদেরকে দলে ভেড়ান। এই ছিল তার প্রধান অভিযোগ। [লিংক কমেন্টে]

অথচ সেই আবু ত্বহা আদনানের চরিত্র ও কার্যকলাপ এখন সবার সামনে প্রকাশ হয়ে যাচ্ছে। প্রকাশ করছেন তারই স্ত্রী। তাও আবার ভিডিও প্রমাণসহ। তার সম্পর্কে যত জানছি, ততই অবাক হয়ে ভাবছি- এই লোকটা কীভাবে আমাদের ইমামকে নিয়ে অপমানজনক কথাগুলা বলেছিল? হ্যাঁ, আমাদের প্রোগ্রামে নারীরাও অংশ নিতে পারেন, ইসলামী আলোচনা শুনতে পারেন, সরাসরি প্রশ্ন করতে পারেন এবং সাংগঠনিক কার্যক্রমেও ভূমিকা রাখতে পারেন। এটাই রাসূল (সা.) ও সাহাবীদের আদর্শ। এটা নিয়ে তো আমাদের কোনো গোপনীয়তা নাই। আমরা অন্তরে যেটা বিশ্বাস করি, সেটাই মুখে বলি এবং কাজেও তার বাস্তবায়ন ঘটাই। আবু ত্বহা আদনানের মতো মনে একটা, ওয়াজ করব আরেকটা, কাজের বেলায় আরেকটা- এসব দ্বিচারিতা আমাদের মধ্যে নাই। সকল সিরাতগ্রন্থেই বর্ণিত হয়েছে- রাসূল (সা.) যখন কোনো সফরে যেতেন, বা যুদ্ধে যেতেন, তাঁর সঙ্গে একজন স্ত্রীকে নিয়ে যেতেন। আমাদের প্রোগ্রামগুলো আমাদের জেহাদের অংশ, সংগ্রামের অংশ। কাজেই আমাদের ইমামের এমন কোনো প্রোগ্রাম নাই, যেখানে তাঁর স্ত্রী সঙ্গে থাকেন না। সফরেও তিনি তাঁর স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে যান। স্টেজে তাঁর স্ত্রীও বক্তব্য রাখেন। তাঁর পারিবারিক জীবন আমাদের সামনে উন্মুক্ত, ঠিক যেমনটা ছিলো রাসূল (সা.) এর পারিবারিক জীবন সাহাবীদের সামনে উন্মুক্ত।

কিন্তু এই আবু ত্বহা সাহেবরা তো সাধারণ মানুষ নন। তারা জনগণের সামনে এমন একটা বুজুর্গ ভাব ধরেছেন যে, তারা আসমান থেকে নেমে আসা ফেরেশতা; নারী নামক অপবিত্র সত্ত্বা থেকে তারা দূরে থাকতে পছন্দ করেন এবং দিন/রাত শুধু আল্লাহ বিল্লাহ জিকির করে কাটাইতে চান। তাদের অনুসারীদেরকে শিখান নারী কত ভয়ংকর, নারীর দিকে তাকানো পাপ, কথা শোনা পাপ, চেহারা দেখা পাপ ইত্যাদি ইত্যাদি।

অথচ সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেল তিনি নিজেই নারী পুরুষকে নিয়ে একসাথে প্রোগ্রাম করেন। আরও কী কী করেন তার বিস্তারিত বিবরণ তার স্ত্রীর পোস্টে তুলে ধরা হয়েছে। অথচ এই আবু ত্বহা আদনান ফ্রেঞ্চ কাট দাড়ির কথা বলে যে লোকটাকে তাচ্ছিল্য করেছিলেন, আরবি উচ্চারণের কথা বলে যাকে কটাক্ষ করেছিলেন, আজ পর্যন্ত সেই ইমাম হোসাইন মোহাম্মদ সেলিমের চরিত্র নিয়ে কোনো বাপের বেটা কোনো প্রশ্ন তুলতে পারে নাই। তার প্রোগ্রামে আসা হাজার হাজার নারীর মধ্যে একজনও বলতে পারে নাই তিনি কোনো অশালীন আচরণের মুখোমুখী হয়েছেন।

এটাই হলো আদর্শের শক্তি। জনগণের সামনে ভুংভাং বুঝাইয়া অনেকদূর চলে যাওয়া যায়, কিন্তু উপরে একজন আছেন, যার সামনে এসব ভুংভাং চলে না। তিনি ঠিকই জায়গামতো ধরা দিয়ে দেন। অন্যদিকে যিনি আত্মা থেকেই আল্লাহর জন্য কাজ করেন, যার হৃদয়ে আল্লাহর প্রতি সত্যিই ভয় থাকে, যার মাথার উপর আল্লাহর সাহায্যের হাত থাকে, তার কোনো চিন্তা নাই। তাকে কোনো লেবাসী ভং ধরতেও হয় না, ভেতরের দুর্বলতা ঢাকতে গিয়ে এত গলাবাজিও করতে হয় না। আলহামদুলিল্লাহ!

শরীয়তপুর জেলা হেযবুত তাওহীদের উদ্যোগে “তাওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা” শীর্ষক মতবিনিময় সভা অন...
13/10/2025

শরীয়তপুর জেলা হেযবুত তাওহীদের উদ্যোগে “তাওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা” শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৩ অক্টোবর, ২০২৫) সকাল ১০টায় শরীয়তপুর জেলা হেযবুত তওহীদের কার্যালয়ে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বরিশাল বিভাগীয় হেযবুত তওহীদের সভাপতি শফিকুল আলম উখবা। তিনি বলেন, বর্তমান সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা অন্যায়, অবিচার, বৈষম্য, দুর্নীতি ও মানবিক মূল্যবোধহীনতায় জর্জরিত। এই সংকট থেকে উত্তরণে নানা জনে নানা উপায়ে চেষ্টা করে যাচ্ছেন এবং বিভিন্ন প্রস্তাব দিয়ে যাচ্ছেন। সংবিধান ও রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারে বিভিন্ন কমিশনও গঠন করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে কেউ কোনো সমাধান দিতে পারছেন না।

শফিকুল আলম বলেন, আমাদের সামনে এখন দু’টি রাস্তা খোলা আছে। একটি হচ্ছে মানুষের তৈরি ব্যবস্থার অনুসরণ, যেটা আমরা এতদিন করে এসেছি এবং ফলশ্রুতিতে আমরা চলমান অন্যায়-অশান্তিতে ডুবে আছি। এই ব্যবস্থার ভেতরে থেকে আমরা যত সংস্কারই করি, সংকটের সমাধান ঘটবে না। আর দ্বিতীয় রাস্তাটি হচ্ছে আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থা, যেটা রাসুলুল্লাহ (স.) ও তাঁর সাহাবীরা অর্ধপৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এবং যার ফলস্বরূপ মানুষ শত শত বছর শান্তি, ন্যায় ও সুবিচার পেয়েছিল।

তিনি বলেন, ইসলাম শুধু ব্যক্তিজীবনের দিকনির্দেশনা নয়, বরং রাষ্ট্র পরিচালনার জন্যও বিধি-বিধান প্রদান করেছে। হেযবুত তাওহীদ আল্লাহর দেওয়া বিধি-বিধানের আলোকে আজকের যুগে কীভাবে একটি আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তোলা যায়, আধুনিক রাষ্ট্রে কীভাবে ইসলামকে যুগোপযোগীভাবে প্রয়োগ করা যায়, তার রূপরেখা মানুষের সামনে তুলে ধরছে।

দেশের চলমান সংকট নিরসনে হেযবুত তাওহীদের প্রস্তাবনাকে একমাত্র বিকল্প হিসেবে উল্লেখ করে তিনি এই বার্তা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে গণমাধ্যমের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনের পর একটি প্রাণবন্ত মুক্ত আলোচনা পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীরা তাওহীদভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থার বিভিন্ন দিক নিয়ে গঠনমূলক প্রশ্ন উত্থাপন করেন এবং তাঁদের সুচিন্তিত মতামত তুলে ধরেন।

সভায় শরীয়তপুর জেলা হেযবুত তাওহীদের সভাপতি মো. বায়জিদ মালতের সভাপতিত্বে ও জেলা দপ্তর সম্পাদক ডলি আক্তারের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বরিশাল বিভাগ হেযবুত তাওহীদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক আরিফ মো. আলী আহসান, শরীয়তপুর জেলা হেযবুত তাওহীদের সহ-সভাপতি আতাউর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক দিদার বেপারী, জেলা নারী বিষয়ক সম্পাদক ফারজানা আক্তার মিতু প্রমুখ। আরো উপস্থিত ছিলেন চ্যানেল ২৪-এর নুরুল আমিন রবিন, সময় টেলিভিশনের বি এম ইস্রাফিল, দৈনিক সমকালের সোহাগ খান সুজন, নিউজ ২৪-এর বিধান মজুমদার অনি, সময়ের আলোর শফিকুল ইসলাম স্বপন, দেশ টিভির রফিকুল ইসলাম আকাশ, যমুনা টিভির এস. এম. শাকিল, ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির সগির হোসাইন, বাংলা টিভির নয়ন দাস, সময়ের কণ্ঠস্বরের বিপ্লব হোসাইন হৃদয়, দৈনিক কালবেলার সিহান হোসাইনসহ শরীয়তপুরে কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিক ও সুধীজনেরা।

আমাদের দেশের বড় বড় ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলো ইতোমধ্যেই তাদের ভোটভিক্ষা ক্যাম্পেইন শুরু করেছে। মনে মনে তারা একপ্রকার ক্...
13/10/2025

আমাদের দেশের বড় বড় ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলো ইতোমধ্যেই তাদের ভোটভিক্ষা ক্যাম্পেইন শুরু করেছে। মনে মনে তারা একপ্রকার ক্ষমতায় চলেও গিয়েছে। তবে আজ পর্যন্ত আমরা তাদের থেকে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা পাইনি যে তারা রাষ্ট্রব্যবস্থাকে কীভাবে পরিচালনা করবে। এ বিষয়ে তারা একটি সাংবাদিক সম্মেলনও করেননি।
তারা ইসলাম দিয়ে রাষ্ট্র চালাবে, সেটার অর্থনীতি কেমন হবে, নারীনীতি কেমন হবে, সংস্কৃতিচর্চার নীতি কী হবে সেসব নিয়ে টক শো-তে সাংবাদিকরা তাদের থেকে জোর করে কথা বের করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কিন্তু তারা স্পষ্ট কোনো রূপরেখা না দিয়ে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে কী সব যেন বলছেন। তারা কোনো বিষয়ে অবস্থান পরিষ্কার করবেন না, এটাই তাদের বক্তাদের ‘অবস্থান’।
তারা যখন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কথা বলেন তখন তারা বলেন কল্যাণ রাষ্ট্র চাই; দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বলেন গণতন্ত্র চাই; আবার জনগণের সাথে ভোট চাওয়ার সময় বলেন, আল্লাহর আইন চাই। বিবিসি যখন প্রশ্ন করে তখন বলেন, আমরা কি বলেছি যে আমরা ক্ষমতায় গিয়েই শরিয়াহ আইন প্রতিষ্ঠা করব?
আসলে তারা কী করতে চান সেটা জাতির কাছে স্পষ্ট না করার কারণে জাতি এখনও কনফিউজড। ইসলাম প্রতিষ্ঠার কথা বললেই হুড়হুড় করে শ খানেক প্রশ্ন ছুটে আসে, সেগুলোর পরিষ্কার জবাব না দিতে পারলে মানুষ তো কনফিউজড হবেই। ইসলাম তো একটা দুইটা না, বিশ্বে হাজার রকমের হাজার রঙের ইসলাম আছে।
এদিকে দশ মাস হয়ে গেছে আমরা হেযবুত তওহীদ ড. আলী রীয়াজের নেতৃত্বাধীন সংবিধান সংস্কার কমিশনের কাছে আমাদের রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কার প্রস্তাব পেশ করেছি। তারপর সেটাকে বই আকারে প্রকাশ করে দেশের সকল বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদদের নিয়ে আলোচনা সভা আয়োজন করে আমাদের প্রস্তাবগুলো তুলে ধরছি। সাড়ে তিনশো পৃষ্ঠার এ বইয়ে বিয়াল্লিশটি অধ্যায়ে আমরা রাষ্ট্রীয় জীবনের বিভিন্ন অঙ্গন সম্পর্কে ইসলামের নীতিমালা ও পদ্ধতি কী হবে তা বলেছি।
আজকেও তিনটি জেলায়, শরিয়তপুর, ঠাকুরগাঁও আর খুলনাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠকে মতবিনিময় হয়েছে। তাদের নানা প্রশ্নের জবাব দিয়েছে হেযবুত তওহীদের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

খুলনায় গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে হেযবুত তাওহীদের গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিতখুলনা জেলা হেযবুত তওহীদের উদ্যোগে “তাওহীদভিত্তিক আধু...
13/10/2025

খুলনায় গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে হেযবুত তাওহীদের গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

খুলনা জেলা হেযবুত তওহীদের উদ্যোগে “তাওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্র গঠনে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা” শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল ১১টায় খুলনা প্রেসক্লাবে এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করা হয়।

হেযবুত তওহীদের খুলনা জেলা সভাপতি আমিন হোসাইনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হেযবুত তওহীদের খুলনা বিভাগীয় সভাপতি তানভীর আহমেদ। তিনি বলেন, ‘মানবরচিত বিধান মানুষকে শান্তি দিতে ব্যর্থ প্রমাণিত হয়েছে। তাই চলমান এই ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিতে হবে। মানবরচিত বিধানের পরিবর্তে আল্লাহর দেয়া বিধানের ভিত্তিতে সমাজ ও রাষ্ট্রকে সংস্কার করার প্রস্তাব করছে হেযবুত তওহীদ। হেযবুত তওহীদের ইমাম হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা’ শীর্ষক বইয়ে এ সংক্রান্ত পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব তুলে ধরেছেন।’

দেশের চলমান সংকট নিরসনে হেযবুত তাওহীদের প্রস্তাবনাকে একমাত্র বিকল্প হিসেবে উল্লেখ করে তিনি এই বার্তা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে গণমাধ্যমের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেন।

সভায় মূল বক্তব্য উপস্থাপনের পর একটি প্রাণবন্ত মুক্ত আলোচনা পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীরা তাওহীদভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থার বিভিন্ন দিক নিয়ে গঠনমূলক প্রশ্ন উত্থাপন করেন এবং তাঁদের সুচিন্তিত মতামত তুলে ধরেন।

তাসনিম বিনতে আযমের সঞ্চালনায় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, হেযবুত তওহীদের খুলনা অঞ্চলের আমির শামসুজ্জামান মিলন, খুলনা জেলা হেযবুত তওহীদের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার খায়রুল আযম, হেযবুত তওহীদ ছাত্র ফোরামের খুলনা বিভাগীয় কো-অর্ডিনেটর জান্নাতুন নাইম প্রমুখ।

Address

Uttara
Dhaka
1230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আদর্শিক লড়াই; Ideological War on Terrorism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আদর্শিক লড়াই; Ideological War on Terrorism:

Share