كنوز السنة - Kunuz As-Sunnah

كنوز السنة - Kunuz As-Sunnah "Reviving Sunnah,one treasure at a time!Explore our handpicked islamic products.🛍️✨
(1)

আল্লাহ আমাকে আপনাকে একটি সহজ জীবন অতিবাহিত করার জন্য এ দুনিয়াতে রাখেননি। আল্লাহ আমাদের এ দুনিয়াতে রেখেছেন একটি পরীক্ষায় ...
21/10/2025

আল্লাহ আমাকে আপনাকে একটি সহজ জীবন অতিবাহিত করার জন্য এ দুনিয়াতে রাখেননি। আল্লাহ আমাদের এ দুনিয়াতে রেখেছেন একটি পরীক্ষায় পাশ করার জন্য।

আমাদের প্রত্যেকের পরীক্ষাটা ইউনিক। আপনার পরীক্ষাটা সম্পূর্ণ পৃথকভাবে শুধু আপনারই জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। আল্লাহ বলেন— لِّيَبْلُوَكُمْ فِي مَا آتَاكُمْ - "...আমি তোমাদেরকে যা দিয়েছি ওগুলোর মাধ্যমে তোমাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য..."। (৬:১৬৫)

প্রতিটি ব্যক্তির পরীক্ষা অনুপম, স্বতন্ত্র এবং শুধুই ঐ ব্যক্তির জন্য বানানো হয়েছে ।

নিজের পরীক্ষাটা বুঝতে পারার পর এ পরীক্ষায় পাস করার জন্য সবকিছু উৎসর্গ করে দিন। এই পরীক্ষায় পাস করার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছুর অস্তিত্ব নেই। কারণ শেষ বিচারের দিন মানুষ এতোটাই মরিয়া হয়ে উঠবে যে— "সেদিন গোনাহগার ব্যক্তি পণস্বরূপ দিতে চাইবে তার সন্তান-সন্ততিকে, তার স্ত্রীকে, তার ভ্রাতাকে, তার গোষ্ঠীকে যারা তাকে আশ্রয় দিত এবং পৃথিবীর সবকিছুকে, অতঃপর নিজেকে রক্ষা করতে চাইবে।" সূরা মা'আরিজ।

তাই, নিজের জীবন এনালাইসিস করে বুঝতে চেষ্টা করুন যে, আমাকে কিভাবে পরীক্ষা করা হচ্ছে। যদি কষ্টকর কিছু হয় তাহলে ধৈর্য ধরুন।

যে ধরণের মানুষেরা জান্নাতে প্রবেশ করবে তার মধ্যে অন্যতম একটি দল হলো- যারা এই দুনিয়াতে বিভিন্ন ট্রাজেডি বা ভয়ানক দুঃখ-কষ্ট ভোগ করেছেন। আর তারা এতে ধৈৰ্য ধারণ করেছেন। এটা সম্ভব যে, শুধু ধৈর্য আপনাকে জান্নাতে প্রবেশকারীদের একেবারে প্রথম সারিতে নিয়ে আসবে এবং জান্নাতে প্রবেশের আটটি দরজার সবগুলো আপনার জন্য উন্মুক্ত হয়ে পড়বে।

জানেন তো ঐ দরজাগুলোর কোনোটা সালাতের, কোনোটা রোজার, কোনোটা বা জিহাদের ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু, এমন অনেক মানুষ থাকবে যাদের হয়তো ঐরকম উচ্চ লেভেলের সালাত, সিয়াম বা জিহাদ নেই। কিন্তু তাদের শুধু একটি জিনিস আছে। আর এই একটি জিনিস তাদেরকে জান্নাতে প্রবেশকারীদের একেবারে সম্মুখভাগে নিয়ে আসবে। এরপর জান্নাতের সবগুলো দরজা তাদেরকে নাম ধরে প্রবেশ করার আহ্বান জানাবে।

সে জিনিসটি কী? আমরা একে বলতে পারি খুবই মারাত্মক লেভেলের ব্যথা, কষ্ট এবং যন্ত্রণা ভোগের সময় ধৈর্য ধারণ।

—ড. ইয়াসির কাদি

কীভাবে ইস্তিগফার করবেন?১. 'আস্তাগফিরুল্লাহ।' অর্থাৎ, 'আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি।' প্রতি ওয়াক্ত ফরজ নামাজের সালাম ...
21/10/2025

কীভাবে ইস্তিগফার করবেন?

১. 'আস্তাগফিরুল্লাহ।' অর্থাৎ, 'আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি।' প্রতি ওয়াক্ত ফরজ নামাজের সালাম ফেরানোর পর রাসুলুল্লাহ (সা.) এ ইস্তিগফারটি তিনবার পড়তেন। (মিশকাত)

২. 'আস্তাগফিরুল্লাহা ওয়া তুবু ইলাইহি।' অর্থাৎ, আমি আল্লাহর ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তাঁর কাছ থেকে ফিরে আসছি। এ ইস্তিগফার প্রতিদিন ৭০ থেকে ১০০ বার পড়ার নিয়ম। রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রতিদিন ৭০ বারের অধিক তওবা ও ইস্তিগফার করতেন। (বুখারি)

৩. 'রাব্বিগফিরলি, ওয়া তুব আলাইয়্যা; ইন্নাকা আংতাত তাউয়্যাবুর রাহিম।' অর্থাৎ, হে আমার প্রভু, আপনি আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমার তওবা কবুল করুন। নিশ্চয় আপনি মহান তওবা কবুলকারী করুণাময়। রাসুলুল্লাহ (সা.) মসজিদে বসে এক বৈঠকেই এ দোয়া একশবার পড়েছেন। (আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ, তিরমিজি, মিশকাত)

হজরত উমর (রা.) ছিলেন সুশিক্ষিত সাহাবি

৪. 'আস্তাগফিরুল্লাহাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যুমু ওয়া তুবু ইলাইহি।' অর্থাৎ, আমি ওই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, যিনি ছাড়া প্রকৃতপক্ষে কোনো মাবুদ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী এবং তাঁর কাছেই (তওবা করে) ফিরে আসি।

দিনের যেকোনো ইবাদত-বন্দেগি তথা ক্ষমা প্রার্থনার সময় এভাবে তওবা-ইস্তিগফার করা যেতে পারে। হাদিসে আছে, এভাবে তওবা-ইস্তিগফার করলে আল্লাহ-তাআলা তাকে ক্ষমা করে দেবেন, যদিও সে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়নকারী হয়। (আবু দাউদ, তিরমিজি, মিশকাত)

৫. সাইয়েদুল ইস্তিগফার পড়া: 'আল্লাহুম্মা আংতা রাব্বি লা ইলাহা ইল্লা আংতা খালাক্কতানি ওয়া আনা আবদুকা ওয়া আনা আলা আহদিকা ওয়া ওয়াদিকা মাসতাতাতু আউজুবিকা মিন শাররি মা সানাতু আবুউলাকা বিনিমাতিকা আলাইয়্যা ওয়া আবুউলাকা বিজাম্বি ফাগফিরলি ফা-ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুজ জুনুবা ইল্লা আংতা।'

অর্থাৎ, হে আল্লাহ! তুমিই আমার প্রতিপালক। তুমি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। তুমিই আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমারই বান্দা। আমি যথাসাধ্য তোমার সঙ্গে প্রতিজ্ঞা ও অঙ্গীকারেই আবদ্ধ। আমি আমার সব কৃতকর্মের কুফল থেকে তোমার কাছে আশ্রয় চাই। তুমি আমার প্রতি তোমার যে নিয়ামত দিয়েছ, তা স্বীকার করছি। আর আমার কৃত গুনাহের কথাও স্বীকার করছি। তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও। কারণ, তুমি ছাড়া কেউ গুনাহ ক্ষমা করতে পারবে না।

রাসুলুল্লাহর (সা.) সাহসী সঙ্গী হজরত যুবাইর (রা.) সকালে ও সন্ধ্যায় এ ইস্তিগফার করার নিয়ম। ফজর ও মাগরিবের নামাজের পর এ ইস্তিগফার পড়তে যেন ভুল না হয়। হাদিসে আছে, যে ব্যক্তি এ ইস্তিগফার সকালে পড়ে আর সন্ধ্যার আগে মারা যায় কিংবা সন্ধ্যায় পড়ে সকাল হওয়ার আগে মারা যায়, সে জান্নাতে যাবে। (বুখারি)

৬. 'রাব্বিগফির, ওয়ারহাম ওয়া আংতা খাইরুর রাহিমিন।'

৭. অন্য হাদিসে আছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আল্লাহর শপথ! নিশ্চয় আমি প্রতিদিন ৭০ বারের বেশি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই এবং তওবা করি: 'আস্তাগফিরুল্লাহ ওয়া তুবু ইলাইহি'।

৮. বিশেষ করে ক্ষমা, রিজিকের সন্ধান ও বরকত পেতে হলে বেশি বেশি করে পড়া যায়, 'রাব্বিগফিরলি জুনুবি, ওয়াফতাহলি আবওয়াবা ফাদলিকা'। অর্থাৎ, হে আমার রব, আমার গুনাহগুলো ক্ষমা করে দাও; আর আমার জন্য তোমার অনুগ্রহের দরজা খুলে দাও। (তিরমিজি)

৯. 'আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুয়্যুন; তুহিব্বুল আফওয়া; ফাফু আন্নি।' অর্থাৎ, হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল; ক্ষমা করতে ভালোবাসেন; আমাকে ক্ষমা করে দিন। (মুসনাদে আহমাদ, ইবনে মাজাহ, তিরমিজি, মিশকাত)

১০. 'আস্তাগফিরুল্লাহাল আজিম, ইন্নাল্লাহা গাফুরুর রাহিম।' অর্থাৎ, মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল ও দয়ালু।

বিশ্বাসী মুসলমানদের কর্তব্য হলো আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ইস্তিগফার করা। রিজিকে বরকতসহ কোরআন-সুন্নায় ঘোষিত ফজিলত ও মর্যাদাগুলো পাওয়ার চেষ্টা করা।

#ইস্তেগফার #দোয়া_কবুলের_গল্প

17/10/2025

জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ ৪টি আমল :

● সূরা আল-কাহফ পাঠ করা

● অধিক পরিমাণে দরুদ পড়া

اللهم صل وسلم على نبينا محمد (ﷺ)

‘আল্ল-হুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম ‘আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ’ (সল্লল্ল-হু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম)

● বেশি বেশি ইস্তিগফার পড়া

استغفر الله — ’আস্তাগফিরুল্ল-হ‘

● আসর ও মাগরিবের মধ্যবর্তী সময়ে দু‘আ করা

অবশ্যই বেশি বেশি পৃথিবীর সকল দেশের মাজলুম, মুজাহিদ, কারাবন্দী মুসলিম ভাই-বোন ও দ্বীনের দাঈদের জন্য দু‘আ করবেন। আল্লাহ তা‘আলা যেন সকল জালিম, মুনাফিক, তা-গুত ও কু-ফফারদের মধ্যে কারোর হেদায়েত লিখে রাখলে হেদায়েত দেন নয়তো ধ্বংস করে দেন এবং আমাদেরকে সকল কু-ফরি-ত|গুতি শাসন ব্যবস্থা থেকে মুক্তি দিয়ে ইসলামি শরী-য়াহ ব্যবস্থা ফিরিয়ে দেন, আমিন।

দোয়া কবুলের শক্তিশালী ১২টি ইসমে আযম আমল (কুরআন ও সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত)শর্ত: পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে হবে হালাল...
16/10/2025

দোয়া কবুলের শক্তিশালী ১২টি ইসমে আযম আমল

(কুরআন ও সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত)

শর্ত:
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে হবে
হালাল ও হারাম মানতে হবে
দোয়ার আগে ও পরে দুরুদ শরীফ পাঠ করতে হবে

০১. দুরুদে ইব্রাহিম

اللهم صل على محمد وعلى آل محمد كما صليت على إبراهيم وعلى آل إبراهيم إنك حميد مجيد
اللهم بارك على محمد وعلى آل محمد كما باركت على إبراهيم وعلى آل إبراهيم إنك حميد مجيد

উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মা সাল্লি ‘আলা মুহাম্মাদিন ওয়া ‘আলা আলে মুহাম্মাদ কামা সাল্লাইতা ‘আলা ইব্রাহীমা ওয়া ‘আলা আলে ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামিদুম মাজীদ।
আল্লাহুম্মা বারিক ‘আলা মুহাম্মাদিন ওয়া ‘আলা আলে মুহাম্মাদ কামা বারাকতা ‘আলা ইব্রাহীমা ওয়া ‘আলা আলে ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামিদুম মাজীদ।

অর্থ:
হে আল্লাহ! আপনি দয়া বর্ষণ করুন মুহাম্মদ (সা.) ও তাঁর পরিবারে যেমন আপনি ইবরাহীম (আ.) ও তাঁর পরিবারে দয়া বর্ষণ করেছেন। নিশ্চয়ই আপনি প্রশংসার যোগ্য ও মহান।

রেফারেন্স: সহীহ বুখারী, হাদীস ৬৩৭১

০২. ইস্তেগফার

أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ، أَوْ أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ الْعَظِيمَ الَّذِي لَا إِلٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ وَأَتُوبُ إِلَيْهِ، لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللّٰهِ الْعَلِيِّ الْعَظِيمِ

উচ্চারণ:
আস্তাগফিরুল্লাহ, অথবা আস্তাগফিরুল্লাহাল আযীমাল্লাযী লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়ুল কাইয়্যুমু ওয়া আতুবু ইলাইহি,
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম।

অর্থ:
আমি মহান আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাই, যিনি ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, সর্বধারক। আমি তাঁরই দিকে ফিরে আসি। শক্তি ও ক্ষমতা কেবল আল্লাহর কাছেই।

রেফারেন্স: তিরমিজি, হাদীস ৩৫৭৭
০৩.
سُبْحَانَ اللّٰهِ وَبِحَمْدِهِ، سُبْحَانَ اللّٰهِ الْعَظِيمِ

উচ্চারণ:
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম।

অর্থ:
আল্লাহ পবিত্র, তাঁরই প্রশংসা। আল্লাহ মহান।

রেফারেন্স: সহীহ বুখারী, হাদীস ৬৪০৫

০৪.
لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللّٰهِ

উচ্চারণ:
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।

অর্থ:
আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো শক্তি বা ক্ষমতা নেই।

রেফারেন্স: সহীহ মুসলিম, হাদীস ২৬৮৮

০৫.

حَسْبُنَا اللّٰهُ وَنِعْمَ الْوَكِيلُ نِعْمَ الْمَوْلَى وَنِعْمَ النَّصِيرُ

উচ্চারণ:
হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি‘মাল ওয়াকিল, নি‘মাল মাওলা ওয়া নি‘মান নাসীর।

অর্থ:
আল্লাহ আমাদের জন্য যথেষ্ট, তিনিই শ্রেষ্ঠ অভিভাবক, শ্রেষ্ঠ সাহায্যকারী।

রেফারেন্স: সূরা আলে ইমরান – ৩:১৭৩

০৬.
لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِينَ

উচ্চারণ:
লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্‌ জোয়ালিমীন।

অর্থ:
আপনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, আপনি পবিত্র, আমি ছিলাম অন্যায়কারীদের অন্তর্ভুক্ত।

রেফারেন্স: সূরা আম্বিয়া – ২১:৮৭

০৭.
يَا ذَا الْجَلَالِ وَالْإِكْرَامِ

উচ্চারণ:
ইয়া জাল জালালী ওয়াল ইকরাম।

অর্থ:
হে মহিমা ও সম্মানের অধিকারী আল্লাহ!

রেফারেন্স: তিরমিজি, হাদীস ৩৫২৪

০৮.
يَا حَيُّ يَا قَيُّومُ بِرَحْمَتِكَ أَسْتَغِيثُ

উচ্চারণ:
ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়্যুম বিরাহমাতিকা আস্তাগীস।

অর্থ:
হে চিরঞ্জীব, হে সর্বধারক! আমি আপনার রহমতের সাহায্য প্রার্থনা করছি।

রেফারেন্স: তিরমিজি, হাদীস ৩৫২৪

০৯.
رَبِّ إِنِّي لِمَا أَنْزَلْتَ إِلَيَّ مِنْ خَيْرٍ فَقِيرٌ

উচ্চারণ:
রাব্বি ইন্নি লিমা আনজালতা ইলাইয়া মিন খাইরিন ফাকির।

অর্থ:
হে আমার প্রতিপালক! আপনি যে কল্যাণ দান করবেন আমি তারই মুখাপেক্ষী।

রেফারেন্স: সূরা কাসাস – ২৮:২৪

১০.

لَا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ

উচ্চারণ:
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকালাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু, ওহুয়া ‘আলা কুল্লি শাইয়িন কাদীর।

রেফারেন্স: সহীহ মুসলিম, হাদীস ২৬৯১

১১.
إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ

উচ্চারণ:
ইয়া কানাবুদু ওয়া ইয়া কানাস্তাঈন।অর্থ:
আমরা একমাত্র আপনারই ইবাদত করি এবং আপনারই সাহায্য চাই।

রেফারেন্স: সূরা আল-ফাতিহা – ১:৫

১২.

حَسْبِيَ اللّٰهُ لَا إِلٰهَ إِلَّا هُوَ عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ

উচ্চারণ:
হাসবিয়াল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়া, ‘আলাইহি তাওাক্কালতু, ওহুয়া রব্বুল ‘আরশিল আযীম।

রেফারেন্স: সূরা আত-তাওবা – ৯:১২৯

যেভাবে আমল করবেন:
সকাল ও সন্ধ্যায় বা নামাজ শেষে উপরোক্ত দোয়াগুলোর যেকোনোটি পড়ে নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী দোয়া করুন।
দোয়ার শুরু ও শেষে দুরুদ শরীফ পাঠ করুন।
ইনশাআল্লাহ দোয়া কবুল হয়ে যাবে।

"যে ধনীদের সাথে ওঠাবসা করে আল্লাহ তার মাঝে দুনিয়ার মুহাব্বত ও দুনিয়াকে পাবার আগ্রহ বাড়িয়ে দেন,যে দরিদ্রদের সাথে ওঠাবসা ক...
15/10/2025

"যে ধনীদের সাথে ওঠাবসা করে আল্লাহ তার মাঝে দুনিয়ার মুহাব্বত ও দুনিয়াকে পাবার আগ্রহ বাড়িয়ে দেন,
যে দরিদ্রদের সাথে ওঠাবসা করে সে আল্লাহর বন্টনের ব্যাপারে শুকরিয়া আদায়ের ও সন্তোষ পোষণের তাওফিক প্রাপ্ত হয়,
যে শাসকদের সাথে ওঠাবসা করে আল্লাহ তার অন্তরে কাঠিন্য ও অহংকার বাড়িয়ে দেন,
যে নারীদের সাথে ওঠাবসা করে আল্লাহ তার মাঝে প্রবৃত্তির কামনাবাসনা বাড়িয়ে দেন,
যে শিশুদের সাথে ওঠাবসা করে আল্লাহ তার মাঝে ঠাট্টা-কৌতুকের স্বভাব বাড়িয়ে দেন,
যে পাপিষ্ঠদের সাথে ওঠাবসা করে এর ফলে তার মাঝে পাপ করার দুঃসাহস বেড়ে যায় এবং তাওবাহকে বিলম্বতিকরণের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়,
যে নেককারদের সাথে ওঠাবসা করে এর ফলে তার মাঝে আল্লাহর আনুগত্যের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি হয়,
আর যে আলিমদের সাথে ওঠাবসা করে এর ফলে তার মাঝে ইলম ও পরহেজগারি বৃদ্ধি পায়"।

~ ফক্বীহ আবুল লাইস সমরকন্দী [রাহ.]

[ ইমাম শামসুদ্দীন আস সাফীরী (রাহ.), আল মাজালিসুল ওয়া'যিয়্যাহ ফী শারহি আহাদিসি খাইরিল বারিয়্যাহ: ২/৯০]

14/10/2025

তিনটা কথা আমার কিছুতেই ভোলা চলবে না:

ক. প্রিয় রবের পক্ষ থেকে কোনও নেয়ামত পেয়েছি? সাথে সাথে সাথে আলহামদুলিল্লাহ বলে ফেলব!

খ. রিযিকে টান পড়েছে? রুজি-রোজগার নেই? চালের বন্দোবস্ত নেই? আস্তাগফিরুল্লাহ পড়তে শুরু করে দেব!

গ. বিপদ এসেছে? কোনও উপায় দেখতে পাচ্ছি না? লা হাওলা ওয়ালা কুউয়াতা ইল্লা বিল্লাহ পড়তে থাকব!

শায়েখ আতিক উল্লাহ হাফিযাহুল্লাহ

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when كنوز السنة - Kunuz As-Sunnah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share