Travel Bangladesh Holidays

Travel Bangladesh Holidays Tour Package
Group Tour
Corporate Tour
Houseboat Booking
Resort Booking
Ship Ticket

03/11/2025

নীল সমুদ্র পাড়ি দিতে কে কে আসছেন সেন্টমার্টিন দ্বীপ এ?

বাজেট এর মধ্যে যারা বীচ রিসোর্ট খুজছেন তারা আমাদের উত্তর বীচ এ অবস্থিত "বীচ বিন্দু ইকো রিসোর্ট" এ আসতে পারেন। বীচের সাথে...
02/11/2025

বাজেট এর মধ্যে যারা বীচ রিসোর্ট খুজছেন তারা আমাদের উত্তর বীচ এ অবস্থিত "বীচ বিন্দু ইকো রিসোর্ট" এ আসতে পারেন।

বীচের সাথেই আমাদের রিসোর্ট টি অবস্থিত, ভরা জোয়ারে সাগরের পানি রিসোর্টের গেইট পর্যন্ত অনেক সময় আসে।

তাই দেরি না করে বুকিং করে ফেলুন আপনার পছন্দের রুমটি।

🏡 রিসোর্টে যা যা পাচ্ছেন:

•সম্পুর্ণ নিরিবিলি প্রাকৃতিক পরিবেশ।
• ২/৪ জনের স্ট্যান্ডার্ড কোয়ালিটির রুম।
• সব রুমের সাথেই রয়েছে এটাচ হাই কমোড ওয়াশরুম।
• এক্সট্রা লো-কমোড ওয়াশরুম।
• সার্বক্ষণিক রুম সার্ভিস।
• বাচ্চাদের জন্য খেলাধুলার জায়গা।
• বিদ্যুৎ ও জেনারেটর সুবিধা।
• রিসোর্টের সামনে খোলামেলা মনোরম যায়গা।
• হ্যামক, দোলনা, মাচাং।
• ১০০% নিরাপদ রিসোর্ট।

🏠রুমের সাথে যা যা পাচ্ছেন:

•সাবান।
•শ্যাম্পু।
•ওয়াশরুম টিস্যু।
•সার্বক্ষণিক পানির ব্যবস্থা।

বুকিং করতে যোগাযোগ করুন 01742032311 (Whats App)
প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন ভ্রমনে আমরা আপনাদের কে দিচ্ছি ওয়ান স্টপ (One Stop) সলুশন!
🌀 আমাদের সেবা সমূহ:
👉 কক্সবাজার ও ইনানী থেকে প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন গামী সকল জাহাজ এর টিকেট পাবেন আমাদের কাছে।
👉 ঢাকা - কক্সবাজার - টেকনাফ সহ দেশ এর ৫৪ টি রোডে চলা ৫০+ (এসি, নন এসি, স্লিপার) বাস অপারেটর এর টিকেট পাবেন আমাদের কাছে।
👉 দেশের সকল ডেস্টিনেশন এ সকল ধরনের বাজেট এর রিসোর্ট/হোটেল / কটেজ বুকিং করতে পারবেন আমাদের কাছে।
👉 সেন্টমার্টিন , কক্সবাজার, সুন্দরবন, টাঙ্গুয়ার হাওড় সহ দেশ ও দেশের বাইরে ভ্রমন প্যাকেজ বুকিং করতে পারবেন। আমরা কাস্টমাইজড প্যাকেজ ও করে থাকি।
👉 কক্সবাজার - ইনানী - কক্সবাজার পিক আপ ও ড্রপ অফ সার্ভিস পাবেন নন এসি ও এসি ট্যুরিস্ট কোস্টার এ।
টিকেট বুকিং সহ অনান্য প্রয়োজন এ ফোন/নক করুন: 01742 032311 (Whats App)
ঢাকা অফিস: ২৭৯, হাদি প্লাজা (৩য় তলা, ১ম সিড়ি), ১ম কলোনী, মাজার রোড, মিরপুর, ঢাকা। (অনুগ্রহ করে ফোন বা হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করে অফিসে আসুন)।

02/11/2025

“বন্ধুদের সাথে আড্ডা জমে উঠবে,
বাগানের হ্যামক আর দোলনায় দোল খেতে খেতে,
হৈ হুল্লোরে সমুদ্রের মাতামাতি করে কেটে যাবে বিকেল,
আর রাতের বেলায় সবাই মিলে বার্বিকিউ !!!

আহ! জীবন তো এখানেই সুন্দর!!

এমন অনুভুতি উপলব্ধি করার জন্য, চলে আসুন
আমাদের সী ভিউ রিসোর্ট এন্ড স্পোর্টস এ!!

পরিবারের সবাই মিলে আনন্দে সময় কাটুক, আমাদের আতিথিয়েতায়।
হোটেল লোকেশনঃ সি ভিউ রিসোর্ট এন্ড স্পোর্টস, উত্তর বিচ, সেন্টমার্টিন ।
Ship Ticket BD থেকে বুকিং এ পাচ্ছেন ডিসেম্বর মাসে সর্বোচ্চ ৩০% পর্যন্ত ছাড় !! শুক্রবার এবং শনিবার ও ছুটির দিনে ২০% ছাড়। অনান্য দিন ৩০% ডিস্কাউন্ট।
ডিসেম্বর ২৪,২৫,২৬ তারিখ এই রেট প্রযোজ্য নয়। ওই সময় ১০% ডিস্কাউন্ট প্রযোজ্য।
বুকিং এর জন্য যোগাযোগঃ 01742032311 (Whats App/ Call)
হানিমুন স্যুট (২ জন)
ভিউঃ বিচ ভিউ ও এটাচ বেলকনী।
বেডঃ ১ টি (কিং সাইজ)
টয়লেটঃ হাই কমোড
অন্যান্য দিন (৩০%)- ৫৬০০/-
শুক্রবার, শনিবার ও অন্যান্য ছুটির দিনে (২০%)- ৬৪০০/-
**চেক ইন সময়: দুপুর ০১.০০ টা
**চেক আউট সময়: সকাল ১১.০০ টা
রুম সুবিধা:
০১. বিশুদ্ধ খাবার পানি।
০২. শ্যাম্পু ও সাবান।
০৩. রুম টিস্যু
০৪. টয়লেট টিস্যু
০৫. বাথ তোয়ালে
আমাদের সেবাসমূহ:
০১. বাচ্চার রান্নার সুবিধা
০২. প্লে জোন
০৩. মিনি লাইব্রেরি
০৪. লাগেজ স্টোরেজ
০৫. সিসি ক্যামেরা
০৬. ওয়াইফাই
০৭. বিচ চেয়ার
০৮. হ্যামক
০৯. ইনডোর / আউট ডোর গেমস।
১০. ইন হাউজ রেস্টুরেন্ট।
প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন ভ্রমনে আমরা Ship Ticket BD আপনাদের কে দিচ্ছি ওয়ান স্টপ (One Stop) সলুশন!
🌀 আমাদের সেবা সমূহ:
👉 কক্সবাজার ও ইনানী থেকে প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন গামী সকল জাহাজ এর টিকেট পাবেন আমাদের কাছে।
👉 ঢাকা - কক্সবাজার - টেকনাফ সহ দেশ এর ৫৪ টি রোডে চলা ৫০+ (এসি, নন এসি, স্লিপার) বাস অপারেটর এর টিকেট পাবেন আমাদের কাছে।
👉 দেশের সকল ডেস্টিনেশন এ সকল ধরনের বাজেট এর রিসোর্ট/হোটেল / কটেজ বুকিং করতে পারবেন আমাদের কাছে।
👉 সেন্টমার্টিন , কক্সবাজার, সুন্দরবন, টাঙ্গুয়ার হাওড় সহ দেশ ও দেশের বাইরে ভ্রমন প্যাকেজ বুকিং করতে পারবেন। আমরা কাস্টমাইজড প্যাকেজ ও করে থাকি।
👉 কক্সবাজার - ইনানী - কক্সবাজার পিক আপ ও ড্রপ অফ সার্ভিস পাবেন নন এসি ও এসি ট্যুরিস্ট কোস্টার এ।
টিকেট বুকিং সহ অনান্য প্রয়োজন এ ফোন/নক করুন: 01742 032311 (Whats App)
ঢাকা অফিস: ২৭৯, হাদি প্লাজা (৩য় তলা, ১ম সিড়ি), ১ম কলোনী, মাজার রোড, মিরপুর, ঢাকা। (অনুগ্রহ করে ফোন বা হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করে অফিসে আসুন)।

সমুদ্রের অপার সৌন্দর্য উপভোগ করুন আমাদের সী ভিউ রিসোর্ট এন্ড স্পোর্টস থেকে, আজই বুকিং করুন আপনার রুমটি। রিসোর্টের সামনেই...
01/11/2025

সমুদ্রের অপার সৌন্দর্য উপভোগ করুন আমাদের সী ভিউ রিসোর্ট এন্ড স্পোর্টস থেকে, আজই বুকিং করুন আপনার রুমটি।
রিসোর্টের সামনেই সী-বীচে খালি পায়ে দাড়িয়ে আছেন আপনি; কানে এয়ার-বাড; চোখ দুটো বন্ধ করা; সমুদ্রের গর্জন শুনছেন ??
হোটেল লোকেশনঃ সি ভিউ রিসোর্ট এন্ড স্পোর্টস, উত্তর বিচ, বিচ রিসোর্ট।
Ship Ticket BD থেকে বুকিং এ পাচ্ছেন ডিসেম্বর মাসে সর্বোচ্চ ৩০% পর্যন্ত ছাড় !! শুক্রবার এবং শনিবার ও ছুটির দিনে ২০% ছাড়। অনান্য দিন ৩০% ডিস্কাউন্ট।
ডিসেম্বর ২৪,২৫,২৬ তারিখ এই রেট প্রযোজ্য নয়। ওই সময় ১০% ডিস্কাউন্ট প্রযোজ্য।
বুকিং এর জন্য যোগাযোগঃ 01742032311 (Whats App/ Call)
১. ইকো কটেজ কাপল (২ জন)
ভিউঃ গার্ডেন ভিউ ও এটাচ বেলকনী
বেডঃ ১ টি (কিং সাইজ)
টয়লেটঃ হাই কমোড
অন্যান্য দিন (৩০%)- ৩৫০০/-
শুক্রবার, শনিবার ও অন্যান্য ছুটির দিনে (২০%)- ৪০০০/-
২. ইকো কটেজ ডাবল (৪ জন)
ভিউঃ গার্ডেন ভিউ ও এটাচ বেলকনী।
বেডঃ ২ টি (কুইন সাইজ)
টয়লেটঃ হাই কমোড
অন্যান্য দিন (৩০%)- ৩৮৫০/-
শুক্রবার, শনিবার ও অন্যান্য ছুটির দিনে (২০%)- ৪৪০০/-
**চেক ইন সময়: দুপুর ০১.০০ টা
**চেক আউট সময়: সকাল ১১.০০ টা
রুম সুবিধা:
০১. বিশুদ্ধ খাবার পানি।
০২. শ্যাম্পু ও সাবান।
০৩. রুম টিস্যু
০৪. টয়লেট টিস্যু
০৫. বাথ তোয়ালে
আমাদের সেবাসমূহ:
০১. বাচ্চার রান্নার সুবিধা
০২. প্লে জোন
০৩. মিনি লাইব্রেরি
০৪. লাগেজ স্টোরেজ
০৫. সিসি ক্যামেরা
০৬. ওয়াইফাই
০৭. বিচ চেয়ার
০৮. হ্যামক
০৯. ইনডোর / আউট ডোর গেমস।
১০. ইন হাউজ রেস্টুরেন্ট।
প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন ভ্রমনে আমরা Ship Ticket BD আপনাদের কে দিচ্ছি ওয়ান স্টপ (One Stop) সলুশন!
🌀 আমাদের সেবা সমূহ:
👉 কক্সবাজার ও ইনানী থেকে প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন গামী সকল জাহাজ এর টিকেট পাবেন আমাদের কাছে।
👉 ঢাকা - কক্সবাজার - টেকনাফ সহ দেশ এর ৫৪ টি রোডে চলা ৫০+ (এসি, নন এসি, স্লিপার) বাস অপারেটর এর টিকেট পাবেন আমাদের কাছে।
👉 দেশের সকল ডেস্টিনেশন এ সকল ধরনের বাজেট এর রিসোর্ট/হোটেল / কটেজ বুকিং করতে পারবেন আমাদের কাছে।
👉 সেন্টমার্টিন , কক্সবাজার, সুন্দরবন, টাঙ্গুয়ার হাওড় সহ দেশ ও দেশের বাইরে ভ্রমন প্যাকেজ বুকিং করতে পারবেন। আমরা কাস্টমাইজড প্যাকেজ ও করে থাকি।
👉 কক্সবাজার - ইনানী - কক্সবাজার পিক আপ ও ড্রপ অফ সার্ভিস পাবেন নন এসি ও এসি ট্যুরিস্ট কোস্টার এ।
টিকেট বুকিং সহ অনান্য প্রয়োজন এ ফোন/নক করুন: 01742 032311 (Whats App)
ঢাকা অফিস: ২৭৯, হাদি প্লাজা (৩য় তলা, ১ম সিড়ি), ১ম কলোনী, মাজার রোড, মিরপুর, ঢাকা। (অনুগ্রহ করে ফোন বা হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করে অফিসে আসুন)।

তৈরী হয়ে যান প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন ভ্রমনের জন্য। এই সীজনে প্রতিদিন ২০০০ জন পর্যটক দের মধ্যে কারা কারা সেই ভাগ্যবান ব...
01/11/2025

তৈরী হয়ে যান প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন ভ্রমনের জন্য। এই সীজনে প্রতিদিন ২০০০ জন পর্যটক দের মধ্যে কারা কারা সেই ভাগ্যবান ব্যাক্তি হবেন, কমেন্ট বক্সে সাড়া দিয়ে যান৷ শীঘ্রই টিকেট বুকিং শুরু হচ্ছে।

এম ভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস জাহাজ এর ২০২৫-২০২৬ সীজনের ভাড়ার তালিকা (শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও রিটার্ন টিকেট সহ):
ইকোনমি ক্লাস (লেভেন্ডার / মেরিগোল্ড) চেয়ার: ৩৫০০/-
বিজনেস ক্লাস (গ্ল্যাডিওলাস) চেয়ার : ৫০০০/-
ওপেন ডেকঃ ৪০০০/-
লিলাক লাউঞ্জঃ ৫৩০০/-
ভি আই পি ক্রিসেন্থিমাম লাউঞ্জঃ ৫৬০০/-
সিঙ্গেল কেবিনঃ ৬৫০০/- (১ জন এর জন্য প্রযোজ্য)
টুইন বেড কেবিন : ১৩০০০/- (২ জন এর জন্য প্রযোজ্য)
ভি আই পি কেবিন (লাক্সারী) : ১৬০০০/- (২ জন এর জন্য প্রযোজ্য)
ভি ভি আই পি কেবিনঃ ২০০০০/- (২ জন এর জন্য প্রযোজ্য)
সিঙ্গেল ব্যাতীত, প্রতিটি টুইন বেড, ভি আই পি ও ভি ভি আই পি কেবিন ২ জন এর জন্য প্রযোজ্য, অতিরিক্ত কেউ কেবিনে থাকতে চাইলে জন প্রতি আলাদা ইকোনমি ক্লাস টিকেট কেটে নিতে হবে। জাহাজে যাত্রীদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশ সব সময় নিয়োজিত থাকছে।
সেন্টমার্টিন এ গ্রুপ ট্যুর, স্টাডি ট্যুর , কর্পোরেট ট্যুর ও ফ্যামিলি নিয়ে ভ্রমণ সহ দেশ এর ভেতর ও বাইরে যে কোন স্থানে ভ্রমনের জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
টিকেট বুকিং সহ অনান্য প্রয়োজন এ ফোন/নক করুন: 01742 032311 (Whats App)
ঢাকা অফিস: ২৭৯, হাদি প্লাজা (৩য় তলা, ১ম সিড়ি), ১ম কলোনী, মাজার রোড, মিরপুর, ঢাকা । (অনুগ্রহ করে ফোন বা হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করে অফিসে আসুন)।

30/10/2025

৫ তারকা মান সম্পন্ন জাহাজ সিম্ফনি অব ওয়েভ এ ভ্রমন করুন সুন্দরবন!

🚢 ভিন্ন ভাবে ভিন্ন পথে সুন্দরবন 🌴📅 তারিখ: ০৭/০৮/০৯ নভেম্বর ২০২৫🛳️ জাহাজ: এমভি ফ্লেমিং গো ( সম্পূর্ণ এসি)🗺️ ভ্রমণ রুট:  *...
24/10/2025

🚢 ভিন্ন ভাবে ভিন্ন পথে সুন্দরবন 🌴

📅 তারিখ: ০৭/০৮/০৯ নভেম্বর ২০২৫

🛳️ জাহাজ: এমভি ফ্লেমিং গো ( সম্পূর্ণ এসি)

🗺️ ভ্রমণ রুট:

* ১ম দিন: করমজল 🐒 - হারবাড়িয়া 🦌
* ২য় দিন: দুবলারচর 🏖️ - হিরনপয়েন্ট 🌊
* ৩য় দিন: কালাবগি 🛶 - শেখেরটেক 🏞️

💰 ভ্রমণ খরচ:

* কমন বাথ কেবিন (জন প্রতি): ১৩০০০/- টাকা 💵
* এটাস বাথ কেবিন (জন প্রতি): ১৫০০০/- টাকা 💸

√ আসন সং্খ্যা সীমিত। বুকিং এর জন্য এখনি নক করুন 01742032311 (Whats App)

24/10/2025

আসছেন কবে আমাদের প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন এ?

আসছে নভেম্বর এ সেন্টমার্টিন ভ্রমন হবে এম ভি কর্নফুলী এক্সপ্রেস এর সাথে! ভ্রমন তথ্য ও টিকেট রিজার্ভেশন এর জন্য যোগাযোগ 01...
22/10/2025

আসছে নভেম্বর এ সেন্টমার্টিন ভ্রমন হবে এম ভি কর্নফুলী এক্সপ্রেস এর সাথে!

ভ্রমন তথ্য ও টিকেট রিজার্ভেশন এর জন্য যোগাযোগ 01742032311 (Whats App)

সমুদ্র নগরী কক্সবাজার শহর থেকে সারাদিন ব্যাপী সমুদ্র ভ্রমনে নিয়মিত চলছে ফারহান এক্সপ্রেস ট্যুরিজম এর নব নির্মিত ট্যুরিস্...
21/10/2025

সমুদ্র নগরী কক্সবাজার শহর থেকে সারাদিন ব্যাপী সমুদ্র ভ্রমনে নিয়মিত চলছে ফারহান এক্সপ্রেস ট্যুরিজম এর নব নির্মিত ট্যুরিস্ট বোট এম বি স্বপ্নতরী! লাঞ্চ ক্রুজ এবং সান্ধ্যকালীন নৌ ভ্রমন দুইটি সেগমেন্ট এ প্রতিদিন বোট টি সমুদ্র যাত্রা করে।
দিন ব্যাপী সমুদ্র ভ্রমন এ পর্যটক রা কক্সবাজারের মহেশখালী দ্বীপ, সোনাদিয়া দ্বীপ, বাকখালী নদী, সমুদ্রের মোহনা, নাজিরারটেক সহ কক্সবাজার বিমান বন্দরের সাগরের মাঝে বর্ধিত রানওয়ে, লাবনী, কলাতলী সমুদ্র সৈকত এর সাগর থেকে ভিউ উপভোগ করতে পারবেন। সাগরের বুকে সূর্যাস্ত উপভোগ করতে পারবেন। দিন ব্যাপী এই নৌ বিহারে দুপুরের খাবার ও ইনক্লুড থাকছে। ডে ক্রুজ এর এই আয়োজন এর শুভেচ্ছা মূল্য নির্ধারিত রাখা হয়েছে জনপ্রতি ১২০০ টাকা।
যাত্রীদের জন্য বোট টিতে পর্যাপ্ত আধুনিক ওয়াশরুম, নিরাপত্তায় লাইফ জ্যাকেট, বয়া রয়েছে।
ডে ক্রুজ টিকেট মুল্য: (দুপুরের খাবার সহ)

ক্যামেলিয়া লাউঞ্জ - ১২০০/-
রয়েল লাউঞ্জ - ১২০০/-
ভিআইপি কেবিন - ৬০০০/- (২ জন এর জন্য প্রযোজ্য)

যাত্রার সময়: সকাল ৯ টা ৩০ মিনিট।
ফিরে আসা: দুপুর ৩ টা।

খাবার মেন্যু : সাদা ভাত, চিকেন কারি, চিংড়ি কারি, ডিম কারি, মিক্সড সবজি, ডাল, মিনারেল ওয়াটার।

সানসেট ক্রুজ টিকেট মূল্য: (শুধুমাত্র কর্পোরেট / ফুল গ্রুপ রিজার্ভেশন)

ক্যামেলিয়া লাউঞ্জ - ৭০০/-
রয়েল লাউঞ্জ: ৭০০/-

যাত্রার সময়:- দুপুর ৩ টা
ফিরে আসা:- সন্ধ্যা ৬ টা

** সানসেট ক্রুজ এ কোন খাবার ইনক্লুড থাকছে না।
সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে নির্মিত এই ট্যুরিস্ট বোট এ থাকছে ভি আই পি কেবিন, ওয়াশরুম, ২ টি লাউঞ্জ স্পেস, সমুদ্র ভিউ পয়েন্ট, বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা, সাউন্ড সিস্টেম, কিচেন সহ নানান ধরনের সুবিধা। বোটে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন মেরিন গ্রেড এর সম্পূর্ণ নতুন ইঞ্জিন ও গিয়ারবক্স সহ প্রপালেশন সিস্টেম ব্যাবহার করা হয়েছে।

এছারা ভি এইচ এফ, জিপিএস, ইকোসাউন্ডার সহ অত্যাধুনিক নেভিগেশন ইকুইপমেন্ট আছে। যাত্রীদের নিরাপত্তায় লাইফ জ্যাকেট, বয়া রয়েছে। বোট টির ইঞ্জিন মাস্টার ব্রীজ থেকে সরাসরি কন্ট্রোল করা যায়।

দৃষ্টি নন্দন এই বোট টি ডিপার্টমেন্ট অব শিপিং বাংলাদেশ থেকে "সি" বা কোস্টাল ক্লাস (ডিজি শিপিং) রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত, যা আদতে সমুদ্র উপকূল গামী জাহাজ গুলোতে দেয়া হয়।
পুরো বোট রিজার্ভ নিয়ে বার্থ ডে পার্টি, এনগেজমেন্ট অনুষ্টান, গায়ে হলুদ, ইফতার পার্টি, কর্পোরেট মিটিং, এজি এম সহ বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যাবে। আলোচনা সাপেক্ষে কক্সবাজার থেকে কুতুবদিয়া, মাতারবাড়ি সহ বিভিন্ন রুটে ভ্রমন করা যাবে।

অগ্রিম টিকেট বুকিং ও রিজার্ভেশন এর জন্য যোগাযোগ করুন: 01742 032 311 (হোয়াটস অ্যাপ)

🐅সুন্দরবন ভ্রমন সংক্রান্ত তথ্য:আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ সঠিক তথ্য না থাকার কারনে অনেকেই ফ্যামেলি নিয়ে সুন্দরবন ভ্রমন ক...
20/10/2025

🐅সুন্দরবন ভ্রমন সংক্রান্ত তথ্য:

আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ সঠিক তথ্য না থাকার কারনে অনেকেই ফ্যামেলি নিয়ে সুন্দরবন ভ্রমন করতে চান না। সুন্দরবন ভ্রমন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার কিছু তথ্য শেয়ার করা হল।

🇧🇩 বাংলাদেশের বিষ্ময় সুন্দরবন! পৃথিবীর সব থেকে বৃহৎ ম্যানগ্রোভ বন। বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম। রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত।

🏖️ কি ভাবে আসবেন?

সুন্দরবন ভ্রমণে আগ্রহীদের প্রথমত খুলনা আসতে হবে।
বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে বাসে করে খুলনা আসার সব রুট আছে। কিছু কিছু জেলা থেকে সরাসরি ট্রেন যোগাযোগও আছে। খুলনা হতে আপনি খুব সহজেই সুন্দরবন ভ্রমন করতে পারবেন। এছাড়াও সাতক্ষীরা থেকে কিছু সংখ্যক টুরিস্ট সুন্দরবন ভ্রমণ করে। একমাত্র লঞ্চ বা শিপে করে সুন্দরবন ভ্রমণ করা যায়।

🏖️ শিপ ছাড়ার সময়?

ভ্রমণের আগের দিন রাত ১২টায় ঢাকা থেকে বাসে রওনা দিয়ে ভোর ৫টায় খুলনায় রয়েলের মোড় বাস কাউন্টারে পৌঁছানো। সেখান থেকে লোকাল ট্রান্সপোর্টে (ব্যাটারি চালিত অটো, খরচ ৫ জনের জন্য রিজার্ভ ১০০৳) মাত্র পাঁচ মিনিটের দূরত্বে জেলখানা ঘাট কিংবা চার নম্বর লঞ্চঘাটে গাইড রিসিভ করে শীপে নিয়ে যাবে। শিপ ছাড়বে প্রথম দিন সকাল ৬টায়। সুন্দরবন ভ্রমণে শেষের দিন বিকাল ৪টায় শিপ খুলনা পৌঁছাবে এবং বিকেল ৫টায় বাসে রওনা দিয়ে রাত ৯ টায় ঢাকা পৌঁছানো। রাতের ট্রেনেও ঢাকা খুলনা যাতায়াত করা যায়।

🏖️ কখন ভ্রমনের উপযোগী সময়?

সেপ্টেম্বর থেকে মে মাস পর্যন্ত হলো সুন্দরবনের মূল সিজন। বছরের প্রায় সময়ই আপনি সুন্দরবন ভ্রমন করতে পারবেন শুধু জুন, জুলাই ও আগষ্ট এই তিন মাস সুন্দরবন ভ্রমন করতে পারবেন না। বন্যপ্রাণীর বিডিং এই সময়টাতে বন বিভাগ থেকে তিন মাসের যে কোন ভ্রমন, মাছ ধরা, মধু সংগ্রহ করা নিষিদ্ধ।

🏖️ প্যাকেজ সমূহ?

খুলনা থেকে শিপে সুন্দরবনে প্রতি সপ্তাহে ২বার শুক্র থেকে রবি অথবা সোম থেকে বুধ ৩ দিন এবং ২ রাতের ভ্রমণ করা যায়। সুন্দরবনের সাধারণত দুই ধরনের প্যাকেজ বিদ্যমান। কর্পোরেট প্যাকেজ অথবা ফ্যমিলি প্যাকেজ। কর্পোরেট প্যাকেজে যেকোনো প্রতিষ্ঠান/গ্রুপ শিপ রিজার্ভ করে নির্দিষ্ট তারিখে সুন্দরবন ভ্রমণ করতে পারবেন।
ফ্যমিলি প্যাকেজে যেকোনো পরিবার কিংবা নূন্যতম দুইজন হলে শিপের ডিক্লেয়ার করা নির্দিষ্ট তারিখে অন্যান্য ফ্যামিলির সাথে ভ্রমণ করতে পারবে। উভয় প্যাকেজে ভ্রমণ করতে চাইলে টুরিস্টদের অগ্রিম বুকিং করতে হয়। কার্যক্ষেত্রে ভালো তারিখসমূহ ০৩-১২ মাস পূর্বেই বুকিং হয়ে যায়।

🏖️ খরচ?

সুন্দরবন ভ্রমনের খরচ নির্ভর করে জাহাজের মান, ফ্যাসেলিটি ও তাদের সার্ভিস এর উপরে। (খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা) তিন দিন ও দুই রাত এর প্যাকেজে আপনি ৭,৫০০ টাকা থেকে ২৫,০০০ টাকার ভিতরে থাকা খাওয়া সহ ভ্রমন করতে পারবেন। মূলত: শিপের মান,ফ্যাসেলিটিস, খাবার ও সার্ভিসের উপরেই ট্যুরের প্রাইজটা নির্ধারিত হয়ে থাকে।

🏖️ থাকা ও খাওয়া?

প্রতিটা ট্যুরিষ্ট শিপেই কেবিন ব্যবস্থা আছে থাকার জন্য এবং যাবতীয় খাওয়া খরচ, সকল সার্ভিস ও ভ্রমন পারমিট সব ওই প্যাকেজের ভিতরেই অন্তরভুক্ত। তিন দিনের ব্রেকফাষ্ট - লাঞ্চ - ডিনার ও স্নাক্স চা কফি সবই পাবেন।

🏖️ নিরাপত্তা?

আসলে অনেকের বিরূপ একটা ধারনা আছে সুন্দরবন ভ্রমনের নিরাপত্তা নিয়ে। ব্যাপারটা যদিও অনেক স্বাভাবিক। আমাদের এক কথা সুন্দরবন ট্যুরিষ্টদের জন্য ১০০% নিরাপদ যায়গা। প্রতিটি শিপেই নিরাপত্তার জন্য ফরেষ্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে আর্মস গার্ড দিয়ে দেয়। এছাড়াও VHF এর মাধ্যমে প্রতিটা জাহাজ কোষ্টগার্ড, নেভী ও অন্যান্য জাহাজের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করতে পারে এবং জাহাজের গাইড ও ক্রু'রা সব সময় টুরিস্টদের নিরাপত্তার বিষয় টা খুবই গুরুত্ব দিয়ে থাকে।

🌿 সুন্দরবনের প্রতিটা ট্যুরই একটু সময় নিয়ে করতে হয় এবং খরচটাও বেশি হয়ে থাকে কারন বাংলাদেশের অন্যতম লাক্সারি ট্যুর গুলোর ভিতরে সুন্দরবন ট্যুর একটি। এই ট্যুরে এক সাথেই পাবেন অনেক গুলো ফিল। নদী, সমুদ্র, প্রকৃতি ও বন্য জীবন।

🐅সুন্দরবন ভ্রমন প্লান:

🌿 সুন্দরবন ভ্রমনে আকর্ষণীয় স্পট -১
(হাড়বাড়ীয়া অথবা আন্দারমানিক ফরেষ্ট স্টেশন ও ইকো ট্যুরিজম কেন্দ্র)।:

খুলনা বা মোংলা থেকে ট্যুর শুরু করার পরে প্রথম যে স্পটটিতে আমরা ভ্রমন করি সেটি “হাড়বাড়ীয়া অথবা আন্দারমানিক”। এটি একটি ইকো ট্যুরিজম স্পট। পশুর নদীর কোল ঘেষে এটির অবস্থান। এখানে আছে বন্যপ্রানীদের পানি পান করার জন্য মিষ্টি পানির পুকুর। পানযোগ্য পানির জন্য এখানেও ঘুরে বেড়ায় বাঘ, হরিন, শুকর ও বানর সহ সুন্দরবনের অনেক প্রানী। আছে বন ও বন্যপ্রানী পর্যবেক্ষেনের জন্য একটি ওয়াচ টাওয়ার। এখানে ট্যুরিষ্ট হাঁটার জন্য আছে প্রায় পৌনে ১.৮ কিলোমিটারের ট্রেইল। টুরিষ্টরা এই ট্রেইলের উপর দিয়ে হেঁটে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অবলোকন করেন। গহীন বন ও শরীর ছমছমে পরিবেশ হাড়বাড়ীয়াকে এনে দিয়ে দিয়েছে ভিন্ন এক পরিচিতি।

খুলনা বা মোংলা থেকে ১ দিনেই ঘুরে আসা যায় এই স্পটটিতে। ঘন জঙ্গল আর সুন্দর ক্যানেলের জন্য জায়গাটি সবার কাছেই ভালো লাগে।

🌿 সুন্দরবন ভ্রমনে আকর্ষণীয় স্পট -২ (কটকা):

হাড়বাড়ীয়া ভ্রমনের শেষ করে পশুর নদী হয়ে ও শ্যালা নদী দিয়ে হরিনটানা, হরমল খাল, পাতাকাটা ও বেতমোড় গাং হয়ে হেমরা খাল বা সাগরের মোহনা দিয়ে চলে আসতে হবে সাগরের কোল ঘেষে অবস্থিত কটকা অভায়ারন্য....

কটকা অভায়ারন্য যাকে আমরা সুন্দরবনের সুন্দরী বলে ডাকি। হয়তো এটাও কম হয়ে যাবে। সুন্দরবন ভ্রমনের মেইন স্পটটিই কটকা অভায়ারন্য। সুন্দরবনের যতগুলো ট্যুর স্পট আছে সব থেকে সাজানো এবং সুন্দর।

কটকা ফরেষ্ট ষ্টেশনের দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। আর সাগর কোল ঘেষেই কটকা আভায়ারন্যটি। এটি শরনখোলা রেঞ্জ, বাগেরহাট এর ভিতরে পড়েছে।কটকা এমন একটি ট্যুরিষ্ট ডেস্টিনেশন যেখানে সারাদিন সময় কাটালেও মনে হয় শেষ হবে না।

প্রথমত আসি কটকা ফরেষ্ট অফিস পারের কথায়। সমুদ্রের কুল ঘেষে এই ফরেষ্ট অফিসটি। এখানে বন বিভাগের লোকজন থাকে বন সুরক্ষা করার জন্য। আছে পুরাতন ও নতুন মিলিয়ে দুটি সরকারী গেষ্ট হাউজ। আর ট্রাকিং করার অন্যতম সুন্দর জায়গা এটি। এখানে আছে তিনটি টাইগার টিলা যেখানে বাঘেরা শিকার ধরে এনে খায়। এই তিনটিলা ট্রাকিং করতে হবে গহীন গরান বনের ভিতর দিয়ে।

কটকা নদীর ওপারে আছে ট্রাকিং করার বড় জায়গা। ট্রলার থেকেই নেমে আগে আসতে হবে কটকা ওয়াচটাওয়ারের দিকে। ৪০ ফুট উচু ওয়াচ টাওয়ার দিয়ে টাইগার পয়েন্টের মাঠ ও বন পর্যবেক্ষণ করা যায় খুব ভালো ভাবেই। এখানে টাইগার পয়েন্টের মাঠ দিয়ে তিন কিলোমিটার হেটে যাওয়া যায় কটকার বিখ্যাত বাদামতলা বীচে। এই রুটটি আবার দুই ভাবে করা যায়। বনের ভিতর দিয়ে হেটেও যাওয়া যায়। তবে সাধারনত এডভেঞ্চার পাগল মানুষেরা বনের পথটি ব্যবহার করতে চায় সব সময়।।

প্রচুর হরিন, বানর, শুকোর, সজারু দেখা যায় এখানে। এবং বিখ্যাত রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার এর বিচরনও কটকাতে বেশি।

ছোট ছোট খালের সমাহার, একদিকে সমুদ্র ও প্রানীকুলের সমাহার ও ঘন বন কটকাকে এনে দিয়েছে অন্য এক পরিচিতি। যারা সুন্দরবন দেখতে চান তাদের অবশ্যই কটকা অভায়ারন্য ভ্রমন করা উচিৎ। কারন কটকা না দেখলে আপনার সুন্দরবন দেখাই হবেনা। কটকাতে শুধু মাত্র টেলিটক এর নেটওয়ার্ক রয়েছে।

🌿 সুন্দরবন ভ্রমনে আকর্ষণীয় স্পট -৩ (কচিখালী ও ডিমেরচর):

কটকার বাদামতলা/ জামতলা বীচ থেকে এসেই সরাসরি জাহাজ রওনা করবে কচিখালির উদ্দেশ্যে। ছিটা কটকার/ বড় কটকার সরু আঁকাবাঁকা খাল হয়ে সুপতি নদী দিয়ে চলে যাবে কচিখালীতে। কচিখালী সুন্দরবনের অন্যতম একটি অভায়রন্য। এটিও বাগেরহাটের শরনখোলা রেঞ্জ এর আওতার ভিতরে পড়েছে। এখানে ফরেষ্ট ও কোষ্টগার্ড এর দুটিরই স্টেশন আছে। আছে খনন করা মিষ্টি পানির পুকুর। পরিকল্পিত বিভিন্ন ফলের গাছও রোপন করেছে বন বিভাগ। আছে নামাজ পড়ার জন্য ছোট্ট একটি মসজিদ। কচিখালী এক মায়াবী বন। ফরেষ্ট ক্যাম্প পার হলেই বনের আগে আছে বিশাল মাঠ যেখানে বছরের অধিকাংশ সময় থাকে পানিতে তলিয়ে। বড় বড় ছন বনে আসলেই অনেক রহস্য লুকিয়ে থাকে। বিশেষ করে বাঘ মামা বাদেও বড় দাঁত ওয়ালা বন্য শুকর ও বিশাল অজগর সাপ। এ ছাড়া বিষধর সাপ তো আছেই। শীতের মৌসুমে পর্যটক আনাগোনার কারনে বন বিভাগ বিশাল ছন বনের মাঠটি একে বারে পরিস্কার করে দেয়। কচিখালির মাঠে দাড়িয়েই দেখা যায় শত শত হরিন ও বানর।

এরপরে আমরা কচিখালীর সরু ক্যানেল ক্রুজিং করতে করতে চলে যায় নদীর ওপারে দাড়ানো ডিমের চরে। ডিমের চর একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ যেটা এখন পুরোটাই ঘন বনে ছেয়ে গিয়েছে। ডিমের চরেও ইদানিং (২০১৯ সাল থেকে) বড় সড় হরিন ও বাঘ মামার আনাগোনা বেশ বেড়েছে। বঙ্গপোসাগরের কোল ঘেষে আছে বিশাল একটি বালুর বীচ। এখানের পানি বেশ পরিস্কার হওয়ার কারনে অনেকেই সমূদ্র স্নান করে থাকে। এখানেই উপভোগ করতে পারবেন আপনার সুন্দর বিকেল ও সূর্য়ান্ত দেখা। সুন্দরবনের কচিখালী ও ডিমের চর ট্যুরিষ্টদের জন্য এক অনন্য ভ্রমন স্পটে পরিচিতি পেয়েছে।

🌿 সুন্দরবন ভ্রমনে আকর্ষণীয় স্পট -৪ (হিরন পয়েন্ট ও দুবলা):

হিরণ পয়েন্ট, সুন্দরবনের দক্ষিণাংশের একটি সংরক্ষিত অভয়ারণ্য। এর আরেক নাম নীলকমল। প্রমত্তা কুঙ্গা নদীর পশ্চিম তীরে, খুলনা রেঞ্জে এর অবস্থান। হিরণ পয়েন্ট ইউনেস্কো ঘোষিত অন্যতম একটি বিশ্ব ঐতিহ্য। হিরণ পয়েন্ট একটি অভয়ারণ্য হওয়ায় এই স্থান অনেক বাঘ, হরিণ, বানর, পাখি এবং সরিসৃপের নিরাপদ আবসস্থল। সুন্দরবন এলাকায় রয়েল বেঙ্গল টাইগার দেখার অন্যতম একটি স্থান হলো এই হিরণ পয়েন্ট। এখানে দেখা পাওয়া যায় চিত্রা হরিণ, বন্য শুকরের; পাখিদের মধ্যে আছে সাদা বুক মাছরাঙা, হলুদ বুক মাছরাঙা, কালোমাথা মাছরাঙা, লার্জ এগ্রেট, কাঁদা খোঁচা, ধ্যানী বক প্রভৃতি। এছাড়া আছে প্রচুর কাঁকড়ার আবাস। আর আছে রঙ-বেরঙের প্রজাপতি। হিরণ পয়েন্ট থেকে ২ কিলোমিটার দূরে কেওড়াসুঠিতে রয়েছে একটি ওয়াচ টাওয়ার।

দুবলারচর সুন্দরবনের দক্ষিণে, কটকার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং হিরণ পয়েন্টের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত একটি দ্বীপ যা চর নামে শুটকি পল্লী, হিন্দুধর্মের পূণ্যস্নান, রাসমেলার জন্য পরিচিত। কুঙ্গা ও মরা পশুর নদের মাঝে এটি একটি বিচ্ছিন্ন চর। এই চরের মোট আয়তন ৮১ বর্গমাইল। আলোরকোল, হলদিখালি, কবরখালি, মাঝেরকিল্লা, অফিসকিল্লা, নারকেলবাড়িয়া, ছোট আমবাড়িয় এবং মেহের আলির চর নিয়ে দুবলার চর গঠিত। দুবলার চরে শুধু মাত্র টেলিটক এর নেটওয়ার্ক রয়েছে।

🌿 সুন্দরবন ভ্রমনে আকর্ষণীয় স্পট -৫ (করমজল):

সরকারীভাবে পরিচালিত একমাত্র লবন পানির কুমির ও বিলুপ্ত প্রজাতির কচ্ছপ (বাটাগুড় বাল্কা) প্রজনন কেন্দ্র। এটি মংলা বানিশান্তা ইউনিয়ন সংলগ্ন সুন্দরবনে অবস্থিত। এখানে পর্যটক সরাসরি পূর্বানুমতি ছাড়া যেকোন সময় সুন্দরবন সম্পর্কে সম্মক ধারনা ও জ্ঞান লাভ করতে পারেন। প্রাকৃতিক পরিবেশে চিত্রল হরিণ, বানর ও কুমির দেখার সুযোগ রয়েছে। সুন্দরবনের অভ্যন্তরীন চিত্র অবলোকনের জন্য দেড় কিলোমিটার কাঠের ট্রিল আছে। উপরের চিত্র দেখার জন্য ৪৫ ফুট উচু একটি আরসিসি টাওয়ার আছে। জলজ প্রাণী সম্পর্কে জানার জন্য ডলপিন ডিসপ্লে, চিত্রল হরিণের চামড়া, বাঘের কঙ্কাল, কুমিরের ডিম, বিবিধ শ্রেণীর উদ্ভিদ চেনার জন্য আঞ্চলিক, প্রচলিত ও বৈজ্ঞানিক নামের নেমপ্লেট, সুন্দরবনের মানচিত্র, ৩টি বড় কুমির যথাক্রমে রোমিও (পুরুষ), জুলিয়েট ও পিলপিল (নারী) রয়েছে। দায়িত্বপ্র্রাপ্ত বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তার তত্বাবধানে এই মুহুর্তে ২১৭টি বিভিন্ন বয়স ও আকারের কুমির রয়েছে। ২ মিটার দৈর্ঘ্য হলে কুমিরের বাচ্ছা নদীতে অবমুক্ত করা হয়। পর্যটক ওঠা নামার জন্য রয়েছে ২টি সুদৃশ্য আধুনিক ঘাট।

দাকোপ উপজেলা সদর থেকে করমজলের দুরত্ব ৩০ কি:মি:, জেলা শহর থেকে ৫৫ কি:মি:। এখানে নৌপথ ও সড়ক পথে সহজেই ভ্রমন করা যায়। তাছাড়া রাত্রিযাপন করার জন্য নিকস্থ রিসোর্ট রয়েছে। স্বল্প খরচে প্রকৃতির এই লীলাভূমি খুব সহজেই ভ্রমন করা যায়।

ভ্রমণ স্পটসমূহ : রুট ১

🔸আন্দার মানিক🔸জামতলা সী-বীচ
🔸কটকা অভয়ারণ্য🔸টাইগার টিলা
🔸কচিখালি🔸ডিমের চর 🔸টাইগার পয়েন্ট
🔸করমজল 🔸ক্যানেল ক্রুজিং

ভ্রমণ স্পটসমূহ : রুট ২

🔸আন্দার মানিক🔸জামতলা সী-বীচ
🔸কটকা অভয়ারণ্য🔸টাইগার টিলা
🔸হিরন পয়েন্ট🔸দুবলার চর
🔸করমজল 🔸ক্যানেল ক্রুজিং

💢ভ্রমণ পরিকল্পনা:

িন:

সকাল ৬:০০ খুলনা জেলখানা/ ৪নং ঘাট থেকে গাইড আপনাকে রিসিভ করে শীপে নিয়ে যাবে, পশুর নদী ধরে জাহাজ চলবে আন্দার মানিক/হাড়বাড়িয়ার উদ্দেশ্যে।মর্নিং স্নাক্স ও লাঞ্চেরপর যাবো "আন্দার মানিক/হাড়বাড়িয়া ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রে । আগে পিছে গান ম্যান রেখেসারিবদ্ধভাবে যাবো নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে। মিষ্টি পানির পুকুর পার হয়ে ঢুকবো গভীর বনে৷ দুপাশে থাকবে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। সুন্দরী, গোলপাতা,গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়ের ছাপ এবং নিশ্চুপ থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে।কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে। প্রায় ১ মাইল ট্রেইল ঘুরে জাহাজে ফিরে আসবো। জাহাজে ফিরে বিকালের নাস্তা। জাহাজ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত "কটকা অভয়ারণ্যে”র উদ্দেশে।

িন:

খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং চুপ থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবো৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি'র ঝোপ,হরিণের বিচরণের মাঠ এবং গভীর বন পেরিয়ে আড়াই কিলো দূরের জামতলা সী বীচে যাবো। উপভোগ করবো বাংলাদেশের দুই গর্ব "সুন্দরবন" এবং 'বঙ্গপোসাগর " এর মিলন স্থান। এরপরে যাবো কটকা অফিস পারে টাইগার টিলার উদ্দেশ্যে, কাঁদা,শ্বাস মূল আর ভয়ংকর গড়ান বন পেরিয়ে টাইগার টিলার অবস্থান।যাওয়ার পথে খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখা যাবে। এরপর ফিরবো জাহাজে৷ জাহাজ যাবে "কচিখালি" অথবা হিরন পয়েন্টের উদ্দেশ্যে। "কচিখালিতে" গা,ছমছমে ছন বনের ভিতর দিয়ে হাঁটবো। হরিণের পাল মাথা উচু করে আপনাকে দেখেই ছুটে পালাবে এবং আপনি বুঝবেন কেনো এখানকে বাঘের ডাইনিং বলা হয়। ছমছমে অনুভবে ফিরবো শীপে। শীপে করে যাবো ডিমের চর।অসাধারণ সুন্দর এ সী বীচে থাকবো সন্ধার পর পর্যন্ত। অথবা "হিরন পয়েন্ট" এবং "দুবলার চর" দেখবো, তারপর ফিরবো জাহাজে। জাহাজ চলবে করমজলের উদ্দেশ্যে।

িনঃ
করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির, বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ, বানর, মায়াবী হরিণসহ বন্যপ্রাণী দেখে জাহাজে ফিরে খুলনার উদ্দেশ্যে যাত্রা।

সুন্দরবন ভ্রমণের করনীয় :

🌿জঙ্গলে, উজ্জল রঙ্গের কাপড় ( যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে ) পরিহার করা। হালকা রঙের এবং ঢিলে ঢালা ফুল স্লিব পোশাক পরা।
🌿 জঙ্গলে কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
🌿জঙ্গলে ভ্রমনে পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে। সু/ হাই হিল নিবেন না।
🌿 ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
🌿জঙ্গলে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।
🌿 পানি অপচয় না করা এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।
🌿জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
🌿গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
🌿পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।
🌿গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।

✔️সাথে কিকি রাখতে হবে: প্রয়োজনীয় ঔষধ, টুথ ব্রাশ ও পেস্ট, ক্যাপ,সান গ্লাস, সানস্ক্রিন লোশন, সাবান,শ্যাম্পু, রেইন কোর্ট বা ছাতা, ব্যাক্তিগত টাওয়াল এবং অভ্যাসের সামগ্রী।

⭕বি.দ্রঃ বনের গভীরে কিছু যায়গায় শুধু টেলিটক সিম মোবাইল নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে।

🌿 সুন্দরবন আমাদের অহংকার। সুন্দরবন ভ্রমণে আপনি আমন্ত্রিত!

💐যে কোন তথ্য জানার জন্য যোগাযোগ করুন :

Travel Bangladesh Holidays

✆ 01742032311 (What's App)

20/10/2025

সাগর কন্যা খ্যাত পটুয়াখালী জেলার সর্বদক্ষিণে সমুদ্রের কোল ঘেঁষে রাঙ্গাবালী উপজেলার ৬নং মৌডুবী ইউনিয়নের সমুদ্রপাড়ে জেগে থাকা ‘জাহাজমারা’ সমুদ্র সৈকত।

প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য নিয়ে জেগে আছে নয়নাভিরাম এই কুমারী দ্বীপ। এই দ্বীপে রয়েছে সবুজের মনোরম সমারোহ। ৫০০ একর বিস্তীর্ণ বনভূমিতে রয়েছে কেওড়া, ছইলা, গেওয়া, বাবলাসহ কয়েক হাজার প্রজাতির গাছ ও পাখি। দূর থেকে দেখলে মনে হবে সাগরের বুক চিরে জেগে উঠছে এক সবুজ বনভূমি।

রাঙ্গাবালী উপজেলা সদর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে এ দ্বীপের অবস্থান। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমে এটির দূরত্ব প্রায় ৩০ কিলোমিটার।

নৈসর্গিক সৌন্দর্যের আকর্ষণে নানা প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে পর্যটকেরা জাহাজমারা সৈকতে আসেন যান্ত্রিক কোলাহলমুক্ত প্রাকৃতিক ভালোবাসার টানে।

ভিডিও - তন্নী।

Address

279, Hadi Plaza, 1st Colony
Dhaka
1200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travel Bangladesh Holidays posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share