Public আলাপ

Public আলাপ General people should be conscious of their rights and raise their voices against corruption

22/08/2024

অনুগ্রহ করে যত বেশি পারেন রিপোস্ট করেন।
আশ্রয়কেন্দ্র আপটেড
বন্যা, নোয়াখালী
আশ্রয়কেন্দ্র ১
একলাশপুর মাদরাসা, একলাশপুর উচ্চ বিদ্যালয়
01812355103
আশ্রয়কেন্দ্র ২
এম এ রশিদ উচ্চ বিদ্যালয়,মাইজদি
01616-537086
01609884684
আশ্রয়কেন্দ্র ৩
নোয়াখালী সরকারি কলেজের নতুন ভবন
01875418577
আশ্রয়কেন্দ্র ৪
লক্ষীনারায়ণপুর ,মাইজদি
আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়,
আল ফারুক জামে মসজিদ।
01680943899
আশ্রয়কেন্দ্র ৫
নোয়ান্নই ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়
প্রধান শিক্ষক(মোজাম্মেল স্যার):- 01831873324
সহকারী প্রধান শিক্ষক(জসীম স্যার):- 01813053711
আশ্রয়কেন্দ্র ৬
সেনবাগ
মোহাম্মদপুর রামেন্দ্র মডেল উচ্চ বিদ্যালয়
01956852538
চাঁদপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, সেনবাগ।
01713941594
আশ্রয়কেন্দ্র ৭
নুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে
ব্রাদার আঁন্দ্রে উচ্চ বিদ্যালয় হয়েছে
জাফর স্যার : 01788404424
আশ্রয়কেন্দ্র ৮
চৌমুহনী সরকারী এস এ কলেজ -চৌমুহনী।
আশ্রয়কেন্দ্র ৯
সোনাপুর ডিগ্রি কলেজ, বিজ্ঞান ভবন ১
নুরুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয়,শরীফপুর।
01820926840,
01881065039
আশ্রয়কেন্দ্র ১০
জমিদারহাট বিএন উচ্চ বিদ্যালয়-রসুলপুর।
আবদুর রশিদ চেয়ারম্যান
01812988990
আশ্রয়কেন্দ্র ১১
বেগমগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
01816780490
আশ্রয়কেন্দ্র ১২
পশ্চিম চরউরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (খলিল মিয়ার দরজা) ভবন।
৬ নং নোয়াখালী ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড
01712327653 (মজিব স্যার)
আশ্রয়কেন্দ্র ১২
সোনাইমুড়ি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়
যোগাযোগ:
01778711108
01835011434
01902680292
01754497533
আশ্রয়কেন্দ্র ১৩
মফিজ উল্যাহ মেমোরিয়াল একাডেমী। মিরওয়ারিশপুর, নরোত্তমপুর
আশ্রয়কেন্দ্র ১৪
নোয়াখালী স্কুল।
হরিনায়ণপুর স্কুলের পাশে
আশ্রয়কেন্দ্র ১৫
ব্রাইট ফিউচার মডেল হাই স্কুল
রাজাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,দূর্গাপুর।
আশ্রয়কেন্দ্র ১৬
পৌর কল্যাণ উচ্চ বিদ্যালয়
আশ্রয়কেন্দ্র ১৭
উত্তরলক্ষীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
প্রয়োজনে:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বন্যা নিয়ন্ত্রণ টিম:
01769331519
01769331520
AC(Land):
01307249392
PIO:
01614259627
ফায়ার সার্ভিসের হটলাইন :
102
কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ
02223355555
সকলে সাবধান থাকুন, আবহাওয়া খুবই খারাপ। জলাবদ্ধতা বেশি হলে আশ্রয়কেন্দ্রে উপস্থিত হোন। বাড়িতে অবস্থান করতে পারলে, প্রয়োজনীয় শুকনা খাবার, পানি, স্যালাইন,মোম মজুত রাখুন। পারলে পাশের আশ্রয় কেন্দ্রে ও প্রতিবেশীদের শুকনা খাবার দিয়ে!

10/08/2024

ফিরিয়ে দাও আমার দিনগুলি..............................
#স্বাধীন #বাংলাদেশ #বাংলাদেশী

04/08/2024
গুজব ছড়াবেন না! বিভ্রান্ত হবেন না!!গত কয়েকদিনে "জলাতঙ্ক" কত মানুষের অসহায় ফোন কল আর ইনবক্সে জিজ্ঞাসা ছিলো,  তার পরিমান ল...
14/01/2024

গুজব ছড়াবেন না! বিভ্রান্ত হবেন না!!
গত কয়েকদিনে "জলাতঙ্ক" কত মানুষের অসহায় ফোন কল আর ইনবক্সে জিজ্ঞাসা ছিলো, তার পরিমান লিখে বোঝানো সম্ভব না।

ঘটনার সুত্রপাত আব্দুর রব শরীফ নামক এক ব্যক্তির পোস্ট থেকে। সে ছবিসহ দাবী করে, আগ্রাবাদ এলাকার মসজিদের ইমাম কুকুরের কামড় খেয়ে জলাতঙ্কে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। মৃত্যুকালে তিনি কুকুরের মত আচরণ করেন, ঝটফট করতে করতে মারা যান। জীবনের অন্তিম সময়ে তাকে রুমে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়, তার ফ্যামিলির কারো সাথে সাক্ষাৎ করতে দেয়া হয় নি। কারন তার আচড় কামড়েও নাকি সাক্ষাৎকৃত ব্যক্তির জলাতঙ্ক হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

কয়েক ঘন্টার মাঝে তার এই জনসচেতনতামূলক পোস্ট হুরহুর করে শেয়ার হতে থাকে। শিক্ষিত, স্বল্প শিক্ষিত সবাই শেয়ারের মাধ্যমে এই পোস্টকে ভাইরাল করে ফেলেন। সবার উদ্দেশ্যই জনসচেতনতা । কিন্তু সবাই একটা গুজবকে ভাইরাল করে দিলেন।

এই ভুয়া জনসচেতনতায় সব থেকে বেশি মেন্টাল ডিস অর্ডারের স্বীকার হলেন রেস্কিউয়াররা। জীবন ঝুকি নিয়ে পথের অবলা প্রাণিদের জন্য যারা কাজ করে, তারা মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়লেন।

অথচ বাস্তব ঘটনা পুরোপুরি ভিন্ন। ঐ ইমাম তিন মাস আগে কুকুরের বাচ্চাকে আশ্রয় দিয়েছিলেন। এবং তার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার কারন কুকুরের কামড় বা জলাতঙ্ক নয় বরং পেটের তীব্র ব্যাথা। উপস্থিত এলাকাবাসী এবং আসেপাশের মানুষ কেউই জানেন না সেই রোগী ছটফট করে মারা গেছে, নাকি কুকুরের মত আচরণ করেছে নাকি তাকে বদ্ধ ঘরে আটকে রাখা হয়েছে। তারাও প্রচন্ড বিরক্ত এবং লজ্জিত যে মানুষ সামান্য খ্যাতির লোভে, একজন ইমামকে নিয়ে ভুয়া তথ্য ভাইরাল করছে।

ঐ পোস্টের তো কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। তার দাবী করা ঘটনা গুলোও সম্পুর্ণ ভিত্তিহীন এবং কাল্পনিক।

সব সময় মনে রাখবেন, জলাতঙ্ক তখনই হতে পারে যদি জলাতংক আক্রান্ত কুকুর ( বা শেয়াল বেজি বানর বাদুর বিড়াল) আচড় কামড় দেয়, সেই কামড়ে গভীর ক্ষত, বা রক্ত বের হয়। যদি এমন হয় প্রাথমিক ভাবে আপনি ১৫-২০ মিনিট অধিক ক্ষার যুক্ত সাবার (কাপড় কাচা সাবান) দিয়ে ভালোভাবে পরিস্কার করবেন। এরপর ভ্যাক্সিন নিবেন।
খরগোস ( বা ইদুর কাঠবিড়ালি গুইশাপ মানুষ) কামড় বা আচড় দিলে ভ্যাক্সিন নেয়ার দরকার নেই।

জলাতঙ্কের ভ্যাক্সিন যেকোনো সময় দিতে পারবেন। গর্ভাবস্থা, মাতৃত্বকালীন, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, শিশু, বৃদ্ধ সবাই দিতে পারবেন।

জলাতঙ্ক মোটেও সামান্য বিষয় না। এমন টা ভাববেন না যে সাইন সিম্পটম দেখা দিলে ভ্যাক্সিন নিবো। কামড় খেয়েছেন তো ভ্যাক্সিন নিন। প্রচণ্ড এগ্রেসিভ কুকুর থেকে দূরে থাকবেন, মুখ থেকে রশির মত লালা পড়ছে, পড়তে পড়তে মাটি পর্যন্ত ছুয়ে গেছে এমন কুকুর রেস্কিউ করার ক্ষেত্রে প্রচন্ড সাবধান থাকবেন।

প্যানিকড হবেন না। আমরা ভেটেরিনারিয়ানরা আছি। দেশে এমবিবিএস ডাক্তার আছে। সরকারি হাসপাতাল আছে, হাসপাতালে ভ্যাক্সিন আছে। বেসরকারিভাবে ফার্মাসিতে ভ্যাক্সিন স্টক থাকে। ভয়ের কারন নেই। ৭২ ঘন্টার মধ্যেই ভ্যাক্সিন করানো ভালো। তবে, ভূলে গেলে কিংবা ব্যস্ততায় থাকলে, কিংবা ভ্যাক্সিন পাওয়া না গেলে আপনি ১০ দিন পর্যন্ত ভ্যাক্সিন করাতে পারবেন।

পরিশেষে, বিভ্রান্ত হবেন না৷ গুজব ছড়াবেন না।
সবাই এগিয়ে আসি, নিজের দেশকে জলাতঙ্ক এবং গুজব মুক্ত রাখি।

ডা: আব্দুর রাজ্জাক
ডিভিএম, এম এস ইন ফিজিওলজি

#জলাতঙ্ক #কুকুর #কুত্তা #কুত্তাওয়ালা #বিড়াল #জলাতংক #আগ্রাবাদ doglover

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Public আলাপ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share