স্বরে 'অ' - Swore 'O'

স্বরে  'অ' - Swore 'O' This is the official page of 'স্বরে 'অ' - Swore 'O'' publishing house Arts & Entertainment

জুলাই গণঅভ্যুত্থান বইমেলায় বাংলা একাডেমির প্রাঙ্গণে স্বরে অ’র স্টল।
31/07/2025

জুলাই গণঅভ্যুত্থান বইমেলায় বাংলা একাডেমির প্রাঙ্গণে স্বরে অ’র স্টল।

শুরু হয়েছে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান বইমেলা’। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে থাকছে ‘স্বরে অ’র স্টল। চলবে ৩১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট। সকাল ...
31/07/2025

শুরু হয়েছে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান বইমেলা’। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে থাকছে ‘স্বরে অ’র স্টল।
চলবে ৩১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট। সকাল ১১ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত।

24/07/2025

চলছে,
জুলাই জাগরণ অফার!
৭ জুলাই - ৫ আগস্ট

📚 বইয়ে সর্বোচ্চ ৭০% পর্যন্ত ছাড়!
🛍️ পণ্যে ৫০% পর্যন্ত ছাড়!

৬০% পর্যন্ত ছাড়ে নিন স্বরে অ এর বই সমূহ।

অর্ডার করতে ক্লিক করুন👉🏻 https://rkmri.to/2ACCSSJGJ966

*শর্ত প্রযোজ্য

এই লেখা ইতিহাস নয়। ভ্রমণ কাহিনিও নয়। একে সংক্ষিপ্ত একটি যাপিত জীবনের স্মৃতিকথা বললে বেশি বলা হবে না বলে আমার ধারণা। আমার...
16/07/2025

এই লেখা ইতিহাস নয়। ভ্রমণ কাহিনিও নয়। একে সংক্ষিপ্ত একটি যাপিত জীবনের স্মৃতিকথা বললে বেশি বলা হবে না বলে আমার ধারণা। আমার এই স্মৃতিকালের শুরু ১৯৯২ সালের এপ্রিল মাসে। শেষ ১৯৯৩ সালের মার্চ মাসে। এক বছরের কিছু কম সময়। আমি তখন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত। পদবি ক্যাপ্টেন। আমার পর্যবেক্ষণ হলো যে, সেনাবাহিনীর পদমর্যাদাসমূহের মধ্যে এই পদটাই সবচেয়ে সুশোভিত। একই সাথে যৌবনদীপ্ত। আমার সেই যৌবন দিনে বিশ্ব আধিপত্য বিস্তারের খেলা আমাকে টেনে গিয়েছিল দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায়। ইন্দোচীনের বিখ্যাত এক নদীর অববাহিকায়। সেই নদীর নাম মেকং। দেশের নাম কম্বোডিয়া বা কম্পুচিয়া। আমি সেখানে গিয়েছিলাম জাতিসংঘের সামরিক পর্যবেক্ষক বা মিলিটারি অবজার্ভার হিসেবে। জাতিসংঘের সেই মিশনটির নাম ছিল উনটাক (UNTAC)। ‘ইউনাইটেড নেশনস ট্রানজিশনাল অথরিটি ইন কম্বোডিয়া’। বাংলায় কম্বোডিয়ায় জাতিসংঘের অন্তর্বর্তীকালীন কর্তৃপক্ষ। মিশনটি ছিল এক শান্তিপ্রতিষ্ঠার যুদ্ধ। ১৯৯০ দশকে জাতিসংঘ কর্তৃক এই শান্তি মিশন পরিচালিত হয়েছিল। তৎকালীন পৃথিবীতে জাতিসংঘের সবচেয়ে বড় অভিযান। পূর্ণ সাফল্য অর্জন না করতে না পারলেও এই মিশনেরই ফলাফল দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর শান্তিপূর্ণ অবস্থান। উন্নয়নও।
তিব্বতের মালভূমি থেকে এশিয়ার যে কয়েকটি মহানদী সমতলে নেমে এসেছে তাদের মধ্যে মেকং অন্যতম। সাগরের সাথে মহামিলনের তীর্থযাত্রায় এই নদী কয়েকটি দেশ (চীন, মিয়ানমার, লাওস, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম) অতিক্রম করে চীন সাগরে পতিত হয়েছে। ৪২০০ কিলোমিটার দীর্ঘ যাত্রাপথে সে দক্ষিণ এশিয়ার সমগ্র মধ্যাঞ্চলকে প্লাবিত করে সমৃদ্ধ করেছে। শুধু তাই নয়। বলা যেতে পারে, কেবল মেকং নদী দিয়েই ইন্দোচীনের সকল দেশগুলোকে বিনিসুঁতোর মালায় গেঁথে ফেলা সম্ভব। আদিকাল থেকে এই নদীর তীরবর্তী অববাহিকার দেশগুলোতে গড়ে উঠেছিল নদীকেন্দ্রিক সভ্যতা। এগুলোকে কেন্দ্র করেই বর্তমান পর্যন্ত আবর্তিত হয়েছে এই অঞ্চলের ঔপনিবেশিক আধিপত্যবাদ, ধনতন্ত্র ও সমাজতন্ত্রের লড়াই, জনমানুষের প্রতিরোধ, সংগ্রাম ও বিপ্লব। এমনকি উত্থান-পতনও।
সংক্ষেপে বলি। মেকং নদীর পাড়ের দেশ কম্বোডিয়া। রাজধানীর নাম নমপেন। ১৯৭৫ সালের ১৭ এপ্রিল তারিখে ইতিহাসের কুখ্যাত নেতা পলপট কম্বোডিয়া দখল করে। তার নেতৃত্বে লক্ষ লক্ষ কমিউনিস্ট খেমাররুজ গেরিলা নমপেন শহরে প্রবেশ করে। তারপর ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত সময়কালে পরিচালনা করে নানাবিধ সংস্কার ও শুদ্ধি অভিযান। সাথে নারকীয় এক হত্যাযজ্ঞ বা গণহত্যা। এই গণহত্যায় ৩০ লক্ষ কম্বোডীয় জনগণ মৃত্যুবরণ করে। এই প্রেক্ষাপটেই ১৯৯২-৯৩ সনে পরিচালিত হয়েছিল জাতিসংঘের অধীনে এই শান্তিরক্ষা মিশন তথা শান্তি অভিযান।

(মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ)

সংগ্রহ করুন #স্বরে_অ'র পেইজ থেকে। পাবেন ২৭০ টাকায়।
কনকর্ড এম্পোরিয়াম, কাঁটাবন, ঢাকা।
এছাড়াও অন্যান্য বই পেতে যোগাযোগ করুন ম্যাসেজ অথবা কমেন্টে।

ফিরাক : মাহমুদুর রহমানশের-শায়েরির এই সংকলনে থাকছে গালিব, মীর ত্বকী, খুসরো, কবীর, ফয়েজ আহমদ ফয়েজ, সাহির লুধিয়ানভি, আহমাদ ...
15/07/2025

ফিরাক : মাহমুদুর রহমান

শের-শায়েরির এই সংকলনে থাকছে গালিব, মীর ত্বকী, খুসরো, কবীর, ফয়েজ আহমদ ফয়েজ, সাহির লুধিয়ানভি, আহমাদ ফারায এবং গুলযারের দ্বিপদী।

সংগ্রহ করুন #স্বরে_অ'র পেইজ থেকে। মূল্য: ২৭০ টাকা
ঠিকানা: কনকর্ড এম্পোরিয়াম, কাঁটাবন, ঢাকা।

এছাড়াও অন্যান্য বই পেতে যোগাযোগ করুন ম্যাসেজ অথবা কমেন্টে।

ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের আদি উৎপত্তি নিয়ে বিতর্ক থাকলেও অধিকাংশ ইতিহাসবিদ একে বেলজিয়ামের আবিষ্কার বলে মনে করেন। ১৭০০-এর দশকে মোজ...
10/07/2025

ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের আদি উৎপত্তি নিয়ে বিতর্ক থাকলেও অধিকাংশ ইতিহাসবিদ একে বেলজিয়ামের আবিষ্কার বলে মনে করেন। ১৭০০-এর দশকে মোজেস নদীর আশেপাশের দরিদ্র বেলজিয়ান কৃষকরা শীতকালে নদী জমে গেলে মাছ ভাজার বিকল্প হিসেবে আলু কেটে ভাজতে শুরু করে। এই পদ্ধতি ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
“French” নামটি এসেছে সম্ভবত আমেরিকান সৈন্যদের কাছ থেকে, যারা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে বেলজিয়ামে অবস্থানকালে এই খাবার খেয়ে মুগ্ধ হয় এবং যেহেতু বেলজিয়ামে ফরাসি ভাষা প্রচলিত ছিল, তাই তারা একে "French fries" বলেই চিনেছে।

১৮০০-এর দশকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট থমাস জেফারসন হোয়াইট হাউসের একটি ডিনারে "ফ্রেঞ্চ-স্টাইল ফ্রায়েড পটেটোজ" পরিবেশন করার পর থেকে আমেরিকায় এর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। বিংশ শতাব্দীতে ফাস্ট ফুড শিল্পের বিকাশের সাথে সাথে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বিশ্বব্যাপী একটি আইকনিক ফুড আইটেমে পরিণত হয়। বেলজিয়ামে আজও এটি একটি জাতীয় পদ হিসেবে সমাদৃত, যেখানে বিশেষ পদ্ধতিতে দুবার ভেজে মেয়োনেজ বা অন্যান্য সসের সাথে পরিবেশন করা হয়।

ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের ক্রাঞ্চি টেক্সচার এবং লবণাক্ত স্বাদ সরাসরি আমাদের মস্তিষ্কের তৃপ্তি কেন্দ্রকে সক্রিয় করে। ফাস্ট ফুড চেইনগুলো, বিশেষ করে ম্যাকডোনাল্ডস, তাদের বিপণন কৌশলের মাধ্যমে ফ্রেঞ্চ ফ্রাইকে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি কোণায় পৌঁছে দিয়েছে।

ফ্রেঞ্চ ফ্রাই তৈরির পদ্ধতি অঞ্চলভেদে ভিন্ন। বেলজিয়ান পদ্ধতিতে আলু প্রথমে কম তাপমাত্রায় নরম করা হয়, পরে উচ্চ তাপমাত্রায় কড়া করে ভাজা হয়। অনেক রেস্তোরাঁ আলুর খোসাসহ কেটে ভাজে, যা স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বাড়ায়। ম্যাকডোনাল্ডসের ফ্রাইয়ের স্বাদ আলাদা, কারণ তারা বিশেষ ধরনের আলু ব্যবহার করে এবং ভাজার আগে আলুকে চিনির দ্রবণে ভেজানো হয়, যা এর স্বাদ ও রং উন্নত করে।

শুধু ম্যাকডোনাল্ডসই প্রতিদিন প্রায় ৯ মিলিয়ন পাউন্ড ফ্রাই বিক্রি করে। বেলজিয়ামে অসংখ্য ফ্রাই স্ট্যান্ড স্থানীয় অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বাণিজ্যিক উৎপাদনে সাধারণত রাশেট বা বারবাঙ্ক জাতের আলু ব্যবহার করা হয়, যাতে শর্করা বেশি ও পানি কম থাকে।

স্বাদের দিক থেকে ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের বৈচিত্র্য লক্ষণীয়। বেলজিয়ামে মেয়োনেজ, আমেরিকায় কেচাপ, ফ্রান্সে মেয়ো-মাস্টার্ড মিশ্রণ, আর এশিয়ায় মিষ্টি-ঝাল সসের সাথে পরিবেশন করা হয়। কিছু রেস্তোরাঁ ট্রাফেল তেল বা গোল্ড লিফ দিয়ে বিলাসবহুল ফ্রাই তৈরি করে।

সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সাথে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বেলজিয়ামে প্রতি বছর ১লা আগস্ট "জাতীয় ফ্রেঞ্চ ফ্রাই দিবস" পালন করা হয়।

যারা সিরিয়াসলি ব্যবসা করতে চান তাঁদের জন্য 'চাকরি ছেড়ে ব্যবসা'।
09/07/2025

যারা সিরিয়াসলি ব্যবসা করতে চান তাঁদের জন্য 'চাকরি ছেড়ে ব্যবসা'।

📘 "The 48 Laws of Power" — এক ক্ষমতার পাঠশালা!রবার্ট গ্রিন-এর এই আলোচিত (এবং বিতর্কিত) বইটি ক্ষমতা, কৌশল ও প্রভাব বিস্তা...
08/07/2025

📘 "The 48 Laws of Power" — এক ক্ষমতার পাঠশালা!

রবার্ট গ্রিন-এর এই আলোচিত (এবং বিতর্কিত) বইটি ক্ষমতা, কৌশল ও প্রভাব বিস্তার নিয়ে লেখা এক অনন্য গাইড। প্রায় ৫০০ পৃষ্ঠার এই বই ইতিহাস, দর্শন এবং বাস্তব জীবনের গল্পের মাধ্যমে শেখায়—কীভাবে ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতা অর্জন ও ধরে রাখা যায়।

🔍 বইয়ের মূল বিষয়:
ক্ষমতা মানে কৌশল: আবেগ নিয়ন্ত্রণ, দীর্ঘমেয়াদি প্ল্যানিং ও চতুরতা—এটাই ক্ষমতার খেলা।
ঐতিহাসিক উদাহরণে ভরপুর: নেপোলিয়ন, সুন জু, ম্যাকিয়াভেলি, হেনরি কিসিঞ্জার—এদের বাস্তব কাহিনি দিয়ে প্রতিটি 'Law' ব্যাখ্যা করা।
নৈতিকতা বনাম বাস্তবতা: অনেক নিয়ম শুনতে নিষ্ঠুর বা 'manipulative', কিন্তু বাস্তব দুনিয়ায় কার্যকর।

⚡ কিছু আলোচিত Laws:
Law 1: Never Outshine the Master — নিজের বসের চেয়ে বেশি উজ্জ্বল হবেন না!
Law 3: Conceal Your Intentions — নিজের উদ্দেশ্য গোপন রাখুন।
Law 6: Court Attention at All Cost — নজর কাড়ুন, যে করেই হোক।
Law 15: Crush Your Enemy Totally — শত্রুকে একেবারে শেষ করে দিন।
Law 33: Discover Each Man’s Thumbscrew — প্রতিটি মানুষের দুর্বল জায়গা খুঁজে বের করুন।

❗ বিতর্ক?
হ্যাঁ, বইটি অনেকের চোখে 'অনৈতিক'। তবে গ্রিনের যুক্তি—"Power is a game — learn the rules or be played." যারা দুনিয়ার কঠিন বাস্তবতা বুঝতে চান, তাঁদের জন্য এটি চোখ খোলার মতো অভিজ্ঞতা।

👥 কে পড়বেন?

যারা লিডারশিপ, নেগোসিয়েশন, বা স্ট্র্যাটেজি বুঝতে চান।
ইতিহাস ও মনস্তত্ত্বে আগ্রহী পাঠক।
যারা বাস্তব জীবনেও কিছু ‘ল চাল’ প্রয়োগ করতে চান 😏

📖 ভালো খবর:
এই অসাধারণ বইটি এখন বাংলায়! ডেল এইচ খানের সাবলীল ভাবানুবাদে "The 48 Laws of Power" হয়ে উঠেছে ‘জাগো’—বাংলাভাষী পাঠকের জন্য আরও সহজবোধ্য।

🔗 বইটি সংগ্রহ করুন, এবং জেনে নিন ক্ষমতার খেলা কেমন!

আমরা এখনো যদি অন্ধের হাতি দেখার মত বাজারকে নিজেদের মত করে সংজ্ঞায়িত করি, চোখের সামনে তথ্য উপাত্তের বদলে কেবল নিজেদের অভি...
08/07/2025

আমরা এখনো যদি অন্ধের হাতি দেখার মত বাজারকে নিজেদের মত করে সংজ্ঞায়িত করি, চোখের সামনে তথ্য উপাত্তের বদলে কেবল নিজেদের অভিজ্ঞতালন্ধ জ্ঞানকেই সিদ্ধান্তের একমাত্র তথ্যের উৎস ভাবি, গবেষণালব্ধ জ্ঞানের বদলে শুধু দেখনদারি বা স্মার্টনেসকে প্রাধান্য দেই, তাহলে সামনের দিন যে খুব শুভ নয় সেটা নিশ্চিত। এই মুহূর্তে পত্রপত্রিকায় বাণিজ্য পাতার হাল হকিকত দেখলেও আভাস পাওয়া যাছে না তা নয়। দেশের চাকরিবাকরির শীর্ষ পদগুলোর বড় একটা অংশ বিদেশিদের দখলে। আমরা কেবল অক্ষম আক্ষেপেই দিন গুজরান করবো নাকি কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিবো সেই সিদ্ধান্ত আমাদের নিজেদেরই।

অনেকের ধারণা মার্কেট রিসার্চ কেবল সুবৃহৎ কোম্পানিদের জন্য। এটাও আরেকটা ভুল। একটা চায়ের দোকান দেওয়ার আগে জায়গা নির্বাচনের জন্য শহরের ৪/৫ টা মোড়ের প্রতিটাতে দাঁড়িয়ে ঘন্টাখানে মানুষ আর যানবাহনের গতিপ্রকৃতি দেখা মূলত এক রকম মার্কেট রিসার্চেরই অংশ। সেটা সংজ্ঞা জেনে বা না জেনে যাই হোক। চেতনে বা অবচেতনে আমরা আসলে এই কাজটা করি। খুব ভালো হয় যদি এই কাজটা আরেকটু জেনে বুঝে, নিয়ম মেনে করা যেতো। সেক্ষেত্রে যে ফলাফল আমরা পেতাম সেটা সিদ্ধান্ত নিতে দুর্দান্ত সহায়ক হতে পারতো আমাদের জন্য। চাকা নতুন করে আবিষ্কার করার চেয়ে বিদ্যমান চাকার উত্তম ব্যবহার করাই বুদ্ধিমানের কাজ। এই বইতে লেখক পাঠকদের জন্য ঠিক সেই কাজটাই করেছেন।

আপনার কপি সংগ্রহ করতে কমেন্টে বা ইনবক্সে টোকা দিন।

সেই প্রাচীন কাল থেকে আজ পর্যন্ত ফিলিস্তিন ও ইয়াহুদীদের ঘটনাবলীর টাইমলাইন। এই বিষয়ে সংক্ষেপে কিন্তু স্বচ্ছ ও পরিষ্কারভাবে...
05/07/2025

সেই প্রাচীন কাল থেকে আজ পর্যন্ত ফিলিস্তিন ও ইয়াহুদীদের ঘটনাবলীর টাইমলাইন। এই বিষয়ে সংক্ষেপে কিন্তু স্বচ্ছ ও পরিষ্কারভাবে জানার জন্য পড়ুন "ফিলিস্তিন, ইসরায়েল ও মধ্যপ্রাচ্য সংকটের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস"। মূল বইটির লেখক জোয়েল বিয়েনিন ও লিসা হাজ্জার। অনুবাদ করেছেন ইরফানুর রহমান রাফিন ও ঈশিকা জাহান মুন।
বইটি সংগ্রহ করতে ইনবক্স বা কমেন্টে জানান।

ঈসায়ী সনের আগে

৩৭৬১: ইহুদি পঞ্জিকার প্রথম বছর।
৩৫০০-১২০০: ব্রোঞ্জ যুগ ও কানানীয় রাজ্যগুলোর কাল।
২০০০-১০০১: গোত্রপিতাদের যুগ।
১৮০০: ইব্রাহিম নবির কানানে আগমন।
১৪০০: মুসা নবির যুগ।
১২৫০-১২০০: ইহুদিদের কানানে আগমন।
১১৫০-৯০০: লৌহ যুগ ও ইসরায়েল যুক্তরাজ্যের কাল।
১০৩৫-৯৭০: রাজা দাউদের জীবনকাল।
১০১০-৯৩১: রাজা সোলেমানের জীবনকাল।
১০০৪/১০০৩: জেরুসালেম দাউদের রাজ্যের রাজধানী।
৯৬১-৯২৮: জেরুসালেমে রাজা সোলেমান কর্তৃক নির্মিত হলো প্রথম মন্দির।
৯২৫: উত্তরে ইস্রায়েল রাজ্য ও দক্ষিণে জুদিয়া রাজ্য।
৭২২: অ্যাসিরীয়দের সামারিয়া ও উত্তরের ইস্রায়েল রাজ্য জয়।
৫৯৭: বাবেলের সম্রাট নেবুশাদনেসারের জেরুসালেম জয়।
৫৮৭: বাবেলীয়দের হাতে প্রথম মন্দিরের ধ্বংসসাধন, ইহুদিরা নির্বাসিত।
৫৮৭-৫৩৯: বাবেলের বন্দী পর্ব।
৫৫০: বাবেলে নির্বাসিত ইহুদিদের মধ্যে মসীহ ধারণার বিকাশ।
৫৩৯: পারস্যের খসরু বাবেলের বন্দী ইহুদিদের মুক্তি দিলেন।
৫২০-৫১৫: ইহুদিদের জেরুসালেমে ফেরা।
৫১৬/৫১৫: জেরুসালেমে নির্মিত হলো দ্বিতীয় মন্দির।
৫১৫ - ৭০ ঈসায়ী সন: দ্বিতীয় মন্দির পর্ব ও ইহুদি ধর্মের বর্তমান রূপলাভ।
৪৫০- ১৯৪৮ ঈসায়ী সন ২: হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে জর্দান নদী আর ভূমধ্যসাগরের মধ্যবর্তী ভৌগোলিক অঞ্চলটুকু ফিলিস্তিন নামে পরিচিত ছিল।
১৬৭-৭০: হাসমোনীয় বিদ্রোহ।
৬৩: পম্পেইয়ের জেরুসালেম জয়, রোমের নিয়ন্ত্রণে এল জুদিয়া।
৩৭ - ৪: ঈসায়ী সন রাজা হেরোদের শাসনকাল।
৬-৩০ ঈসায়ী সন: ঈসা নবির জীবনকাল।

ঈসায়ী সনের পরে

৩৫: সাউলের খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ, পরবর্তী জীবনে সেইন্ট পল।
৬০-১০০: সুসমাচারগুলো লিপিবদ্ধ হওয়ার সম্ভাব্য কাল।
৬৭: সেইন্ট পলের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল রোম।
৬৬: রোমের বিরুদ্ধে ইহুদি জিলটদের বিদ্রোহ।
৭০: রোমক সম্রাট ভেসপাসিয়ানের পুত্র সেনাপতি টাইটাসের হাতে বিদ্রোহের অবসান ও দ্বিতীয় মন্দিরের ধবংসসাধন।
৭৩: মাসাদা দুর্গের পতন।
১৩৫-৩৯০: সিরিয়া প্যালেস্টাইনা।
৩০৬: রোমের অন্যতম সম্রাট কনস্টান্টাইন।
৩১৩-৬১৬: আরব খ্রিস্টান ফিলিস্তিন।
৩২৭: কনস্টান্টাইনের মা হেলেনা জেরুসালেমে ট্রু ক্রস ‘আবিষ্কার’ করলেন।
৩৩৫: জেরুসালেমে নির্মিত হলো চার্চ অফ দ্য হোলি সেপুলচার।
৫৭০-৬৩৩: ইসলামের নবি মুহাম্মদ (সঃ) এর জীবনকাল।
৬৩৬: আরবদের জেরুসালেম জয়।
৬৩৬-১০৭১: জুন্দ ফিলিস্তিন।
১০৭১-৯৮: সেলজুক ফিলিস্তিন।
১০৯৫: প্রথম ক্রুসেডের ডাক দিলেন পোপ আরবান।
১০৯৯: ক্রুসেডারদের হাতে জেরুসালেমের পতন, ইহুদি ও মুসলমানদের ওপর হত্যালীলা।
১১৮৭: হাত্তিনের যুদ্ধে জেরুসালেমের ক্রুসেডার রাজাকে হারালেন সালাউদ্দিন আইয়ুবী।
১২৯১-১৫২৬: মামলুক ফিলিস্তিন।
১৫২৬-১৯১৭: ওসমানী ফিলিস্তিন।
১৭৯৯: মিসর থেকে ফিলিস্তিনে নেপোলিয়ন বোনাপার্তের ব্যর্থ হামলা।
১৮৩০য়ের দশক: ফিলিস্তিনে মিসরীয় দখলদারিত্ব।
১৮৩৯-৬২: জেরুসালেমে কনস্যুলেট খুলল ইওরোপীয় দেশগুলো ও যুক্তরাষ্ট্র।
১৮৮২-১৯০৩: প্রথম আলিয়া: মূলত রাশিয়া থেকে ২৫ হাজার ইহুদির আগমন।
১৮৯১: লন্ডনে প্রতিষ্ঠিত হলো ইহুদি উপনিবেশায়ন সমিতি (জেসিএ)।
১৮৯৪: ফ্রান্সে দ্রেইফুস ঘটনা।
১৮৯৬: প্রকাশিত হলো থিওডোর হার্জেলের দ্য জিউইশ স্টেট।
১৮৯৭: সুইজারল্যান্ডের বাসেলে প্রথম বিশ্ব জায়নবাদী কংগ্রেস। বিশ্ব জায়নবাদী সংগঠন প্রতিষ্ঠিত।
১৯০১: প্রতিষ্ঠা করা হলো ইহুদি জাতীয় তহবিল (জেএনএফ)।
১৯০৪-১৪: দ্বিতীয় আলিয়া: মূলত রাশিয়া থেকে ৪০ হাজার ইহুদির আগমন।
১৯১৩: প্রতিষ্ঠিত হলো এন্টাই-ডিফেমেশন লীগ (এডিএল)।
১৯১৪-১৮: প্রথম বিশ্বযুদ্ধ।
১৯১৭: বেলফোর ঘোষণা।
১৯১৯-২৩: তৃতীয় আলিয়া: মূলত রাশিয়া থেকে ৪০ হাজার ইহুদির আগমন।
১৯২০-৪৮: ম্যান্ডেট ফিলিস্তিন।
১৯২০: প্রতিষ্ঠিত হলো ইসরায়েলে শ্রমিকদের সাধারণ সংগঠন (হিস্তাদরুত) ও জায়নবাদী প্যারামিলিটারি সংগঠন হাগান্নাহ।
১৯২২: চার্চিল শ্বেতপত্র।
১৯২৪-২৮: চতুর্থ আলিয়া: মূলত পোল্যান্ড থেকে ৮০ হাজার ইহুদির আগমন।
১৯২৯-৩৯: পঞ্চম আলিয়া: নাৎসিদের উত্থানের প্রেক্ষিতে মূলত জার্মানভাষী দেশগুলো থেকে ২ লক্ষ ৫০ হাজার ইহুদির আগমন।
১৯৩০এর দশক: ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী ও জায়নবাদীদের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনি বিদ্রোহ।
১৯৩৭: পিল কমিশনের প্রতিবেদনে প্রথমবারের মতো পার্টিশনের সুপারিশ।
১৯৩৯: ব্রিটেনের শ্বেতপত্র প্রকাশ, ব্রিটিশ-জায়নবাদী মৈত্রীর অবসান।
১৯৩৯-৪৫: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ।
১৯৪০ এর দশক: হলোকাস্ট।
১৯৪৭: জাতিসংঘের পার্টিশন পরিকল্পনা।
১৯৪৮: ফিলিস্তিনে প্রতিষ্ঠিত হলো জায়নবাদী বসতিস্থাপন উপনিবেশ ইসরায়েল। নাকবা, তথা বিপর্যয়। জাতিগত শুদ্ধি অভিযানের শিকার হয়ে উদ্বাস্তুতে পরিণত হলেন ৭ লক্ষ ৫০ হাজার ফিলিস্তিনি।
১৯৪৮-৪৯: প্রথম আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ।
১৯৪৯-১৯৬০ এর দশক: ১০ লক্ষেরও বেশি ইহুদি ফিলিস্তিনে বসতি স্থাপন করেন।
১৯৫৬-৫৭: দ্বিতীয় আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ।
১৯৫৯: গঠিত হলো ফাতাহ।
১৯৬৪: গঠিত হলো পিএলও।
১৯৬৭: তৃতীয় আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ, জুন যুদ্ধ নামেও পরিচিত। জর্জ হাবাশ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হলো পপুলার ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অফ প্যালেস্টাইন (পিএফএলপি)।
১৯৬৮: নায়েফ হাওয়াতমেহ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অফ প্যালেস্টাইন (ডিএফএলপি)।
১৯৭০-৭১: ব্ল্যাক সেপ্টেম্বর।
১৯৭২: মিউনিখ হত্যাযজ্ঞ।
১৯৭৩: চতুর্থ আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ।
১৯৭৫: জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব জায়নবাদকে বর্ণবাদ বলল, ১৯৯১ সালে এই প্রস্তাব বাতিল হয়।
১৯৭৮: ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি। মিসর কর্তৃক ইসরায়েলকে স্বীকৃতিপ্রদান ও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন।
১৯৭৯: প্রকাশিত হলো এডওয়ার্ড সাঈদের দ্য কোশ্চেন অফ প্যালেস্টাইন।
১৯৮২: প্রথম লেবানন যুদ্ধ ও সাবরা শাতিলা গণহত্যা।
১৯৮৭: প্রথম ইন্তিফাদা। গঠিত হলো হামাস।
১৯৮৮: ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ঘোষিত। স্বাধীন ঘোষণা করলেন ইয়াসির আরাফাত। ঘোষণাপত্রটি কবি মাহমুদ দারবিশের লেখা।
১৯৯৩: অসলো শান্তি চুক্তি।
১৯৯৪: ইসরায়েল ও জর্দানের মধ্যে শান্তি চুক্তি সই। ইয়াসির আরাফাত, আইজ্যাক রবিন, আর শিমন পেরেজ সম্মিলিতভাবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন।
১৯৯৬: প্রতিষ্ঠিত হলো জিউইশ ভয়েস ফর পীস (জেভিপি)।
২০০০: দ্বিতীয় ইন্তিফাদা।
২০০২: অপারেশন ডিফেন্সিভ শিল্ড, আরব লীগের শান্তি পরিকল্পনা।
২০০৩: আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ফিলিস্তিনে ‘শান্তি প্রতিষ্ঠার রোড ম্যাপ’।
২০০৪: পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের তৈরিকৃত সেপারেশন ব্যারিয়ারকে ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অফ জাস্টিস (আইসিজে) তার পরামর্শমূলক মতামতে অবৈধ ঘোষণা করল।
২০০৫: ফিলিস্তিনে শুরু হলো বয়কট, ডাইভেস্টমেন্ট অ্যান্ড স্যাংশন মুভমেন্ট (বিডিএস)।
২০০৬: ফিলিস্তিনে সংসদীয় নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় এল হামাস। ইসরায়েল গাজা উপত্যকার ওপর অবরোধ আরোপ করল। দ্বিতীয় লেবানন যুদ্ধ।
২০০৮: অপারেশন কাস্ট লিড।
২০০৯: গোল্ডস্টোন প্রতিবেদন।
২০১০: মাভি মার্মারা ঘটনা।
২০১২: অপারেশন পিলার অফ ডিফেন্স।
২০১৪: অপারেশন প্রটেকটিভ এজ।
২০১৫: ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতিপ্রদান করল ভ্যাটিকান।
২০১৭: জেরুসালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিলেন ট্রাম্প।
২০১৯: যুক্তরাষ্ট্র সরকার জানাল, তারা পশ্চিম তীরের ইহুদি বসতিগুলোকে আর অবৈধ গণ্য করে না।
২০২০: ইব্রাহিম চুক্তি: যুক্তরাষ্ট্রের মদতে ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করল সংযুক্ত আরব আমিরশাহি ও বাহরাইন।
২০২১: শেখ জাররা আন্দোলন ও গাজায় ইসরায়েলি হামলা। ইসরায়েলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করল কসোভো।
২০২১-২২: মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডব্লিউ) প্রতিবেদনে ইসরায়েলকে অ্যাপার্টহেইড চর্চার দায়ে অভিযুক্ত করা হলো।
২০২২: এক ইসরায়েলি সৈনিকের গুলিতে খুন হলেন ফিলিস্তিনি-আমেরিকান ও আল জাজিরার সাংবাদিক শিরিন আবু আকলেহ।
২০২৩: গাজা গণহত্যা।

আমাদের শৈশব কৈশোর রাঙিয়ে রাখার কারিগর রকিব হাসান অসুস্থ। আমরা তাঁর সুস্থতার জন্য দোয়া করি। তিনি সশরীরে আমাদের মাঝে থাকুন...
22/06/2025

আমাদের শৈশব কৈশোর রাঙিয়ে রাখার কারিগর রকিব হাসান অসুস্থ। আমরা তাঁর সুস্থতার জন্য দোয়া করি। তিনি সশরীরে আমাদের মাঝে থাকুন, তাঁর লেখাগুলো নিয়ে থাকুন।

Address

Concord Emporium Shopping Complex
Dhaka

Opening Hours

Monday 11:00 - 21:30
Tuesday 11:00 - 21:30
Wednesday 10:00 - 21:30
Thursday 11:00 - 21:30
Friday 11:00 - 21:30
Saturday 11:00 - 21:30
Sunday 11:00 - 21:30

Telephone

+8801717562077

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বরে 'অ' - Swore 'O' posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to স্বরে 'অ' - Swore 'O':

Share

Category