ORre News

11/09/2025

01/06/2025

✅ বেঁচে থাকাটাই আশ্চর্য! সকালে ঘুম থেকে উঠে কোলগেট পেস্ট নিলাম-তার মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান!

তারপর নাস্তায় পরোটা খাইলাম- তার মধ্যে অ্যামোনিয়ার তৈরি সল্টু মিশানো!

তারপর কলা খাইলাম - কার্বাইড দিয়ে পাকানো!
তারপর কফি নিলাম - এতে তেঁতুলের বিচির গুড়া মিশানো!
তারপর বাজারে গেলাম টাটকা শাক সবজি কিনলাম-
কপার সালফেট ছিটায়ে সতেজ করা, হাইব্রিড সার দিয়ে ফলানো!
মসলা আর হলুদের গুড়া নিলাম - লেড এবং ক্রোমাইট ক্যামিকেল মিশানো!

গরমের দিন বাসায় এসে তরমুজ খাইলাম - পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট দিয়ে লাল করা!

আম এবং লিচু বাচ্চাকে দিলাম খেতে - কার্বাইড দিয়ে পাকানো এবং ফরমালিন দিয়ে সংরক্ষিত!

দুপুরে ভাত খাবো - ইউরিয়া দিয়ে সাদা করা!

মুরগী নিলাম প্লেটে- ক্রমাগত এন্টিবায়োটিক দিয়ে বড় করা!

সয়াবিন তেলে রান্না সব - ভিতরে অর্ধেক পাম অয়েল মেশানো!

খাওয়ার পর মিষ্টি জিলাপি নিলাম - পোড়া মবিল দিয়ে মচমচে করা!

রোজা থাকলে সন্ধ্যায় রুহ আফযা নিলাম - ক্যামিকেল আর রং ছাড়া কোন পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়নি পরীক্ষায়!

খেজুর খাইলাম - বছরের পর বছর স্টোরেজে ফরমালিন দিয়ে রেখেছিলো!

সরিষার তেল দিয়ে মুড়ি মাখানো খাইলাম- মুড়ি ইউরিয়া দিয়ে ফুলানো আর সাদা করা এবং সরিষার তেলে ঝাঁঝালো ক্যামিকাল মিশানো!
রাতে আবার একই বিষ ডবল খাইলাম!

ঘুমানোর আগেও বাদ যাবেনা। গরম দুধ আর হরলিক্স খাইলাম- গাভীর পিটুইটারি গ্রন্থিতে ইঞ্জেকশন দেওয়ার পর অতিরিক্ত দুধ দোওয়ানো হয়, এরপর ইউরিয়া মেরে সাদা করা হয়।আর হরলিক্সে পরীক্ষা করে ক্যামিকাল ছাড়া কোন পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়নি!

এত ভেজাল খেয়ে দু একটা ঔষধ না খেলে তো শরীর টিকবেনা। ৭০ ভাগ ঔষধ কোম্পানি দেশে মান সম্মত ঔষধ তৈরি করেনা।

এইসব খাওয়ার পর ভাবতেছি, কেমনে বেঁচে আছি!..মানুষের ঈমান তো নাই নাই, দুর্নীতির ভিতরেও এরা দুর্নীতি করে। আসলে আমরা কেউই বেঁচে নাই।

লেখাঃ সংগৃহীত

01/06/2025

movie clips

29/05/2025

Zam Zam water
Pure water in the world!

24/05/2025

Honda New Classic Bike

24/05/2025

Starlink, SpaceX's satellite internet service, officially launched in Bangladesh on May 20, 2025, offering high-speed, low-latency internet with speeds up to 300 Mbps and unlimited data.

It provides two residential packages priced at Tk4,200 and Tk6,000 per month, with a one-time installation fee of Tk47,000.

The service targets rural and underserved areas lacking reliable broadband, benefiting freelancers, NGOs, entrepreneurs, and businesses.

Bangladesh became the first in the region to receive Starlink before India and Pakistan, where the service is still pending launch due to regulatory processes.

21/05/2025

✈️ ঢাকা ছাড়ার পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সের প্লেনের ইঞ্জিনে আগুন!

আজ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (DAC) থেকে উড্ডয়নের কিছু সময় পরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটের ইঞ্জিনে আগুন ধরে যায়। প্লেনটিতে ২৯০ জন যাত্রী ছিলেন।

পাইলট দ্রুত পরিস্থিতি বুঝে দক্ষতার সঙ্গে জরুরি অবতরণ (emergency landing) করেন, ফলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে।

প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, একটি পাখি প্লেনটির ইঞ্জিনে ঢুকে পড়ায় এই আগুনের ঘটনা ঘটে (bird strike)।

⚠️ পাখির আঘাতে বিমানের ইঞ্জিনে আগুন ধরার ঘটনা খুবই বিপজ্জনক এবং এ ধরনের পরিস্থিতি বিশ্বজুড়েই এভিয়েশন সেফটির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

✅ সৌভাগ্যবশত, সকল যাত্রী নিরাপদে আছেন।

#বাংলাএভিয়েশন

14/05/2025

এই অভিযানটা কারও বিরুদ্ধে নয়,
এটা সবার নিরাপত্তার পক্ষে, সবার জন্য ভালো থাকাটা নিশ্চিত করার একটা প্রয়াস।

ঢাকা কেবল একটি শহর নয়, এটি বাংলাদেশের প্রাণকেন্দ্র। এই শহরের প্রতিটি মুহূর্ত, প্রতিটি যানবাহনের গতি দেশের অর্থনীতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

কিন্তু আপনি কি জানেন রাজধানীর মেইন রোড, এমনকি ফ্লাইওভার পর্যন্ত দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অবৈধ ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা?

শুধু জ্যামই নয়, এসব যানবাহন অনেক সময় মানুষের প্রাণও কেড়ে নিচ্ছে।বিশ্বের আর কোনো দেশের রাজধানীতে কি এমনটা দেখা যায়?

বেদনাদায়ক বাস্তবতা হলো এই "গরিবের যান" বলে পরিচিত অটোর পেছনে রয়েছেন প্রভাবশালী গ্যারেজ মালিকরা, যারা দিনে হাজার হাজার টাকা ভাড়া নিয়ে এই ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। চালকরা শুধুই ব্যবহৃত হচ্ছেন, আর বিপদের বোঝাটা পড়ছে তাদের উপর।

নিয়ম না মানলে দুর্ঘটনা হবে, আর সে দুর্ঘটনা কখনো শ্রেণি-পেশা বা গরিব-ধনী চিনে আসে না।

এই শহরই পুরো দেশের চালিকাশক্তি। এখানে সময়ের মূল্য অপরিসীম। যদি রাজধানীতে শৃঙ্খলা ও সময়ের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত না করতে পারি, তাহলে দেশের অর্থনীতি এগোবে কীভাবে?

তাই আমি এই উদ্যোগের পক্ষে ছিলাম, আছি এবং থাকব। আমাদের উচিত, অবৈধ কিছুতে সহানুভূতির মুখোশ না পরিয়ে, বাস্তব ও মানবিক সমাধানের কথা বলা এবং সবাই মিলে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা।

সড়ক হোক নিরাপদ, শহর হোক শৃঙ্খলিত।
অবৈধ কিছু কখনোই মানবিক হতে পারে না.
আসুন সময় বাঁচান, জীবন বাঁচবে—দেশও বাঁচবে।

এই বার্তাটি আপনারও কণ্ঠস্বর হতে পারে।
যদি আপনি এই উদ্যোগের পক্ষে থাকেন তাহলে #কপি_করুন, #শেয়ার_করুন!

#চলুন_বদল_আনি_সবাই_মিলে।

14/05/2025

🥰 সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে🥰
জমির দলিল বৈধ কি না কিভাবে বুঝবেন?
জমি কেনা বা বিক্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ। এর সাথে জড়িত আইনি প্রক্রিয়াগুলি সঠিকভাবে বোঝা ও অনুসরণ করা জরুরি। জমির দলিল হলো এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা মালিকানার অধিকার প্রমাণ করে। তাই জমি কেনার আগে দলিলটি বৈধ এবং নির্ভরযোগ্য কিনা তা যাচাই করা অত্যন্ত প্রয়োজন।

দলিল যাচাই করার গুরুত্বপূর্ণ ধাপসমূহ:
১. দলিলের মূল কপি পরীক্ষা করুন:
দলিলটি সাব-রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষর ও সিলসহ থাকতে হবে।
দলিলের সাথে সংযুক্ত ছবি এবং মালিকের বর্তমান ছবি মিলিয়ে দেখুন।
প্রতিটি পাতায় সরকার নির্ধারিত স্ট্যাম্প সঠিকভাবে লাগানো আছে কিনা নিশ্চিত করুন।

২. দলিলের তথ্য যাচাই করুন:
দলিলে মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর ইত্যাদি তথ্য সরকারি রেকর্ডের সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন।
সাক্ষীদের নাম, ঠিকানা ও স্বাক্ষর স্পষ্ট এবং যথাযথ কিনা যাচাই করুন।
৩. আইনি পরামর্শ গ্রহণ করুন:
একজন অভিজ্ঞ আইনজীবী দলিল পরীক্ষা করে বৈধতা নিশ্চিত করতে পারেন।
আইনি জটিলতা থাকলে তিনি সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন।
৪. অনলাইন যাচাই ব্যবস্থা ব্যবহার করুন:
ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট (e-porcha.gov.bd বা land.gov.bd) থেকে দলিল ও খতিয়ান যাচাই করতে পারেন।
কিছু বেসরকারি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানও এই সুবিধা দেয়।

৫. সতর্কতা অবলম্বন করুন:
দলিলে সন্দেহজনক কিছু থাকলে লেনদেন থেকে বিরত থাকুন।
প্রতারণা থেকে বাঁচতে সব তথ্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করুন।

গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর:
১) দলিলে কি সব তথ্য আছে?
মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, মৌজা, উপজেলা, জেলা ঠিকমতো আছে কিনা যাচাই করুন।

২) দলিলের স্ট্যাম্প ও রেজিস্ট্রেশন:
সরকার নির্ধারিত স্ট্যাম্প ব্যবহার হয়েছে কিনা এবং রেজিস্ট্রার কর্তৃক রেজিস্ট্রি হয়েছে কিনা নিশ্চিত করুন।

৩) মালিকানার ধরণ:

দলিলে মালিকানা অর্জনের মাধ্যম (উত্তরাধিকার, ক্রয়, দান ইত্যাদি) উল্লেখ আছে কিনা দেখুন।

৪) জমির বাস্তব অবস্থা:

জমি বাস্তবে আছে কিনা, দখলে আছে কিনা, ঋণ বা মামলা জর্জরিত কিনা খতিয়ে দেখুন।

৫) দলিলের বয়স:

১৯৭৬ সালের পূর্বের দলিল ‘পুরাতন’ হিসেবে ধরা হয়। অতিরিক্ত যাচাই দরকার হতে পারে।

৬) দলিলের ধরন:

সাধারণত ৪ ধরনের খতিয়ান রয়েছে: সিএস, এসএ, আরএস এবং বিএস।

৭) একাধিক মালিক:

দলিলে একাধিক মালিক থাকলে, সবার সম্মতি ও স্বাক্ষর ছাড়া বিক্রয় করা যাবে না।

৮) মিউটেশন (নামজারি):

নতুন মালিক হিসেবে খতিয়ানে নাম অন্তর্ভুক্ত করার জন্য মিউটেশন আবশ্যক।

৯) জাল দলিলের লক্ষণ:

ভুল বানান, অস্পষ্ট তথ্য, ভুয়া স্বাক্ষর, ও অস্বাভাবিক অসঙ্গতি থাকলে সতর্ক হোন।

১০) কোথায় যাচাই করবেন?

সাব-রেজিস্ট্রার অফিস: মূল দলিল যাচাইয়ের জন্য।

ভূমি অফিস/অনলাইন পোর্টাল: খতিয়ান ও অন্যান্য রেকর্ড যাচাইয়ের জন্য।

আইনজীবীর সহায়তা: সার্বিক আইনি যাচাইয়ের জন্য সর্বোত্তম।

নোট: উপরোক্ত তথ্যগুলো শুধুমাত্র প্রাথমিক ধারণা দেওয়ার জন্য। জমির দলিল যাচাই করার সময় অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া সবসময়ই উত্তম।

অনলাইনে কেউ কাউকে টাকা দিয়ে প্রতারিত হবেন না ধন্যবাদ।

#সংগৃহীত
#দলিল

13/05/2025

আসছে পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছবি : নৌকাডুবি 🤗

&Collected

13/05/2025

২০২৩ সালে, অস্ট্রেলিয়ান ডুবুরি ও মহাসাগরপ্রেমী ম্যাট কুডিহি কুইন্সল্যান্ডের নুসা উপকূলে স্নরকেলিং করার সময় সমুদ্রের তলদেশে একটি পুরনো ' Rolex Submariner' ঘড়ি খুঁজে পান।
এই ঘড়িটি ২০১৯ সালে হারিয়ে যায় এবং প্রায় চার বছর ধরে সমুদ্রের নিচে পড়ে ছিল। ঘড়িটি বার্নাকলস (একধরনের সামুদ্রিক শৈবাল) দিয়ে আবৃত ছিল এবং এতে কিছু মরিচার দাগ দেখা যাচ্ছিল এবং আশ্চর্যজনকভাবে ঘড়িটি তখনো ভালোভাবে চলছিল!

ঘড়িটির মালিক ছিলেন রিক আউট্রিম যিনি ১৯৭১ সালে এটি উপহার হিসেবে পেয়েছিলেন। যখন সংবাদমাধ্যমে এই ঘটনার খবর প্রকাশিত হয়, তখন রিক একটি খোদাই করা লেখার মাধ্যমে ঘড়িটিকে চিনে ফেলেন এবং তিনি ঘড়িটি ফেরত পান।পরবর্তীতে Rolex কোম্পানি স্বয়ং ঘড়িটি মেরামত ও পুনরুদ্ধার করে, এবং সেটিকে তার পুরনো গৌরব ফিরিয়ে আনে।

এই ঘটনা Rolex-এর ঘড়ির দীর্ঘস্থায়ীত্ব ও টেকসইতার একটি অসাধারণ উদাহরণ হয়ে আছে।

সূত্র:
Fratello Watches - Rolex Submariner Discovery
Men's Journal - Rolex Restored After Found in Ocean