Eghiye Jao - এগিয়ে যাও

Eghiye Jao - এগিয়ে যাও Be happy with our page Medi Life Care

ইরান ইসরাইল যুদ্ধে জ্বিন ও কালো জাদুর ব্যবহার। কতটা বাস্তব?
16/07/2025

ইরান ইসরাইল যুদ্ধে জ্বিন ও কালো জাদুর ব্যবহার। কতটা বাস্তব?

10/07/2025

যারা এ প্লাস পাইছো তারা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হবা। যারা এ পাইছো তারা সচিব হবা। আর যারা কিছুই পাও নাই তারা মন্ত্রী হবা। ফলে যারা কিছুই পাও নাই তারা কান্দাকাটি বাদ দেও, আর যারা এ প্লাস পাইছো তারা লাফালাফি বাদ দেও।
আর মিষ্টি রেডি করো

03/07/2025

বিদেশ
যার ভিসা হচ্ছে না সে ভাবছে কোনভাবে ভিসাটা হয়েই গেলেই দুনিয়ার সকল সু*খ তার হাতের মুঠোয় এসে যাবে।
যার ভিসা আলরেডি হয়ে গেছে, সে ভাবছে কোনভাবে ইমিগ্রেশনটা পাস হয়ে গেলেই লাইফ সেটেল্ড।
যে ইতোমধ্যে বিদেশ এসে পৌঁছে গেছে, সে ভাবছে এবার যদি একটা কাজ পেয়ে যাই তাহলেই পিছনে থাকাতে হবে না আর।
যে উপরের সকল ধাপ অতক্রম করে মাস শেষে ভালো মাইনে আয় করতেছে, সে ভাবছে এবার যদি স্থায়ীভাবে বসবাসের একটা সুযোগ করা যায়, তাহলেই হাঁফ ছেড়ে বাঁ*চা গেলো।
যারা বিদেশও এসেছে, ভালো মাইনেও পাচ্ছে, স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগও হয়েছে, তারা ভাবছে পরের গো*লামী আর কত? নিজে যদি একটা কর্মসংস্থান তৈরী করতে পারতাম তাহলেই আর অন্যের অধীনে থাকতে হলো না।

এই সবগুলো পেয়েও একদল ভাবছে, নীড়ে ফেরা হবে কবে? ভিনদেশে আর না থেকে এবার যদি জীবনের শেষ সময়টা মাতৃভূমিতে কাঠাতে পারতাম!

জীবনে সু*খ বলতে কিছুই নেই। ছোট্ট এই জীবনটা অতি বিলাসী না বানিয়ে অল্পে সন্তুষ্ট থেকে পরিবার কিংবা আপনজনের সাথে কাটিয়ে দেওয়াতেই হয়তো সু*খ নিহিত।

এজন্যই রবি ঠাকুর বলেছিলেন,
“ নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নি*শ্বাস,
ওপারেতে সর্বসুখ আমার বি*শ্বাস।
নদীর ওপার বসি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে;
কহে, যাহা কিছু সু*খ সকলি ওপারে। ”

Collected

প্রায় তিরিশ বছর আগে বানানো এই B-2 প্লেন গুলো পৃথিবীর সব চাইতে দামী ফাইটার জেট।মাত্র ২১ টা বানানো হয়েছে, একেকটা বানাতে ...
27/06/2025

প্রায় তিরিশ বছর আগে বানানো এই B-2 প্লেন গুলো পৃথিবীর সব চাইতে দামী ফাইটার জেট।

মাত্র ২১ টা বানানো হয়েছে, একেকটা বানাতে খরচ ২ বিলিয়ন ডলার।

এগুলো আমেরিকার মাটি বা টেরিটোরি থেকে উড়ে সারা পৃথিবীর যেকোন খানে হামলা করে ফিরে আসতে পারে।

দুই জন পাইলট থাকে একেকটার ভেতর।

একেকটা বোম্বিং ফ্লাইট ৪৭ ঘণ্টা লম্বাও হতে পারে এক টানা।

এই প্লেনে কোন বাথরুম নেই।

ছোট ছোট ব্যাগে পেশাপ করে জমিয়ে রাখে পাইলট দুজন। মেপে মেপে পানি খায়।

ছোট ছোট প্যাকেটে খাবার থাকে। সেগুলো খায়।

হাগু করার সময় একজন সিট থেকে উঠে গিয়ে ছোট্ট একটা কেমিকেল পটিতে হাগু করে সিটে এসে বসে। কাজের সময় কোন ওয়াল বা প্রাইভেসি থাকে না।

দুই পাইলটের সিটের পেছনে ছোট্ট একটা বেড আছে, যেখানে একজন ঘুমায় অন্যজন প্লেন চালায়।

হাঁটার জায়গা নেই, জাস্ট দাঁড়ানো যায়।

এই প্লেনে পাইলটরা জাস্ট উঠে রওনা দেয়, জানেই না কোথায় যাচ্ছে বা কোথায় যেতে হবে অনেক সময়।

ওদেরকে ওষুধ দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয় মিশনের কিছু দিন আগে থেকে, মিশনের দিন সকালে প্লেনে উঠিয়ে দিয়ে বলা হয় আকাশে উঠে কোন এক দিকে চলে যাও।

মিশনের ঠিক আগে দিয়ে জানানো হয় ঠিক কোথায়, কি কাজটা করতে হবে।

এইবার ইরানের আক্রমণের সময় দুই দল প্লেন দুই দিকে উড়ানো হয়।

যেই দলটা ইরানে আক্রমণ করে সেখানে অন্তত একজন নারী পাইলট ছিল এই মিশনে।

War stopped.অবশেষে যুদ্ধ বিরতি
24/06/2025

War stopped.অবশেষে যুদ্ধ বিরতি

23/06/2025

পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের প্রথম ৬০ সেকেন্ডের টাইমটেবিল

প্রথম সেকেন্ড (০-১ সেকেন্ড):

বোমা ফাটলে একটি তীব্র ঝলক (flash of light) দেখা যায় - এতটাই তীব্র যে চোখ সঙ্গে সঙ্গে পুড়ে যেতে পারে (permanent blindness)।
তাপমাত্রা ১০ কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত - সূর্যের পৃষ্ঠের চেয়েও বেশি গরম।
বিস্ফোরণ কেন্দ্রে (Ground Zero) যা কিছু থাকে সব বাষ্পীভূত (vaporized) হয়ে যায় - মানুষ, দালান, গাড়ি, সবকিছু।
২-৩ সেকেন্ড:

একটি বিশাল আগুনের গোলা (fireball) তৈরি হয়, যা দ্রুত আকাশে ছড়িয়ে পড়ে।
১-২ কিলোমিটারের মধ্যে যা কিছু থাকে, তা সম্পূর্ণ পুড়ে যায় - তৃতীয়-মাত্রার পোড়া (third-degree burns) প্রায় তাৎক্ষণিক।
৫-১০ সেকেন্ড:

শকওয়েভ (shockwave) নির্গত হয় - বাতাসের শক্তিতে বিল্ডিং ভেঙে পড়ে, দেয়াল ভেঙে যায়, মানুষ অনেক দূরে ছিটকে যায়।
৩-৪ কিলোমিটারের মধ্যে কানের পর্দা ফেটে যেতে পারে, শ্বাস নেওয়া অসম্ভব হয়ে পড়তে পারে।
১০-৩০ সেকেন্ড:

সব দিকে সুপারসোনিক ব্লাস্ট ওয়েভ (supersonic blast wave) ছড়িয়ে পড়ে - ১৫০০+ কিমি/ঘণ্টা বেগে বাতাসের ঢেউ ছড়িয়ে পড়ে।
কাঁচের টুকরা, ধ্বংসাবশেষ এবং আগুনের শিখা মানুষকে আহত করতে থাকে।
৩০-৬০ সেকেন্ড:

বিকিরণ (Initial nuclear radiation) নির্গত হয় - যারা ১-১.৫ কিলোমিটারের মধ্যে আছেন, তাদের তীব্র বিকিরণ থেকে মারাত্মক বিকিরণ অসুস্থতা (radiation sickness) হতে পারে।
আগুন এবং ফায়ারস্টর্ম (firestorm) শুরু হয় - বহু বর্গ কিলোমিটার জুড়ে।
এবং এর পরে?
কয়েক মিনিটের মধ্যেই গুরুতর বিকিরণ ছড়াতে শুরু করে - বাতাস থেকে, ধুলো থেকে, বৃষ্টি থেকে।
ব্ল্যাক রেইন (Black Rain): বিষাক্ত ছাই এবং তেজস্ক্রিয় কণা ভরা বৃষ্টি শুরু হতে পারে।
হাজার হাজার নয়, লক্ষ লক্ষ প্রাণ এক দিনেই চলে যেতে পারে - এবং এর প্রভাব বছরের পর বছর ধরে থাকবে।

উত্তর না দিয়ে বুজবো আপনার দাড়ায় না🤣
13/06/2025

উত্তর না দিয়ে বুজবো আপনার দাড়ায় না🤣

10/06/2025

"এটি পড়লে পৃথিবী নিয়ে ধারনা পাল্টে যাবে"
"বিজ্ঞানী এলিস সিলভারের চাঞ্চল্যকর দাবি: মানুষ পৃথিবীর জীব নয়

তাঁর 'হিউম্যান আর নট ফ্রম আর্থ: এ সায়েন্টিফিক ইভ্যালুয়েশন অফ দ্য এভিডেন্স' বইটিতে রীতিমতো যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করতে চেয়েছেন, 'মানুষ পৃথিবীর জীব নয়'।

বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং অনেক আগেই বলেছিলেন, “এলিয়েন আছে, অবশ্যই আছে।” নাসার গবেষকেরা কেপলার টেলিস্কোপের সাহায্যে এমন ২০টি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন, যাদের মধ্যে সম্ভবত প্রাণ আছে। নাসার প্রথম সারির বিজ্ঞানী অ্যালেন স্টেফান, বিজ্ঞানী সিলভানো পি কলম্বানো, বিজ্ঞানী থমাস জুরবিউকেন বিভিন্ন সময় বলেছেন এলিয়েনদের থেকে নাসা আর বেশি দূরে নেই। কয়েক বছরের মধ্যেই নাসা এলিয়েনদের কাছে পৌঁছে যাবে।

কিন্তু সম্প্রতি নাসার এই বক্তব্যে জল ঢেলে দিয়েছেন এক বিজ্ঞানী। তাঁর চাঞ্চল্যকর মতবাদ নিয়ে ঝড় উঠেছে বিজ্ঞানপ্রেমীদের মধ্যে। তিনি দাবী করেছেন মানুষই এলিয়েন বা ভিনগ্রহের জীব। অথচ বিজ্ঞান বলেছিল, প্রায় ১৮ লক্ষ বছর আগে আফ্রিকায় সৃষ্টি হয়েছিল প্রথম মানব প্রজাতি হোমো ইরেকটাস।

এলিয়েনরা কি আদৌ এরকম দেখতে?
ডঃ এলিস সিলভার বললেন, মানুষই ভিনগ্রহের জীব
আমেরিকার প্রখ্যাত ইকোলজিস্ট ডঃ এলিস সিলভার। তিনি তাঁর ‘হিউম্যান আর নট ফ্রম আর্থ: এ সায়েন্টিফিক ইভ্যালুয়েশন অফ দ্য এভিডেন্স’ বইটিতে রীতিমতো যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করতে চেয়েছেন, ‘মানুষ পৃথিবীর জীব নয়’। বহুদিন ধরে গবেষণা করার পর তাঁর সিদ্ধান্ত, অন্য জীবদের মতো মানুষের সৃষ্টি পৃথিবীতে হয়নি।

কয়েক লক্ষ বছর আগে অন্য গ্রহ থেকে মানুষকে পৃথিবীতে ছেড়ে যাওয়া হয়েছিল। ডঃ সিলভার বলেছেন, মানুষের শরীরে থাকা অনেক ত্রুটি বুঝিয়ে দেয়, পৃথিবী আমাদের নিজের গ্রহ নয়। পৃথিবীর অনান্য উন্নত প্রাণীর সঙ্গে মানুষের শরীরের এত পার্থক্য কেন! এই প্রশ্নটির ওপরেই দাঁড়িয়ে আছে ডঃ এলিস সিলভারের মতবাদটি।

ডঃ এলিস সিলভারের সেই চাঞ্চল্য সৃষ্টিকারী বই।
ডঃ সিলভারের সেই চাঞ্চল্যকর থিয়োরির কিছু ঝলক
● ডঃ সিলিভারের মতে, পৃথিবীতে মানুষ ছাড়া থাকা সব প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণী পরিবেশ থেকেই সরাসরি তাদের প্রয়োজন মিটিয়ে নেয়। উদ্ভিদ তার গায়ে এসে পড়া সূর্যালোক, বাতাসের কার্বন-ডাই-অক্সাইড আর মাটি থেকে জল নিয়ে নিজের খাবার তৈরি করে নেয়। বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীরা সরাসরি উদ্ভিদকে খেয়ে, বা অনান্য প্রাণীকে খেয়ে পৃথিবীতে বেঁচে থাকে। কিন্তু মানুষ প্রকৃতিতে স্বাভাবিকভাবে পাওয়া বা গজিয়ে ওঠা খাবার সরাসরি খেতে অপছন্দ করে কেন!

ডঃ সিলিভারের মতে, সরাসরি পরিবেশ থেকে নেওয়া খাবার হজম করতে পারে না একমাত্র মানুষই। তাই সে অন্যভাবে তার খাদ্যের প্রয়োজন মেটায়। মানুষ যদি পৃথিবীরই জীব হতো, তাহলে সে বাকি প্রাণীদের মতোই পরিবেশ থেকে পাওয়া খাবার সরাসরি খেয়ে হজম করতে পারত।

● মানুষকে এই গ্রহের সবচেয়ে উন্নত প্রাণী বলে মনে করা হয়। কিন্তু ডঃ সিলভারের মতে মানুষই হল পৃথিবীর সবচেয়ে খাপছাড়া জীব। মানুষই হল পৃথিবীর জলবায়ুতে টিকে থাকার পক্ষে সবচেয়ে অনুপযুক্ত জীব। কারণ, পৃথিবীর বাকি সব জীব সারাজীবন খোলা আকাশের নীচে, প্রখর রৌদ্র, তুমুল ঝড় বৃষ্টি সহ্য করে বেঁচে থাকতে পারে। মানুষ কেন পৃথিবীর বাকি সব প্রাণীর মতো বৃষ্টিতে ঘন্টার পর ঘন্টা ভিজতে পারে না! কয়েকঘন্টার বেশি সূর্য্যের প্রখর রৌদ্রে থাকলে একমাত্র মানুষেরই কেন ‘সান স্ট্রোক’ হয়! সূর্য্যের আলোয় বেশিক্ষণ থাকলে আমাদের ত্বকের চামড়া কালো হয়ে যায় কেন! ! কেন সূর্যের আলোয় মানুষেরই চোখ ধাঁধিয়ে যায়! অন্য প্রাণীদের তো তা হয় না। এগুলি কি প্রমাণ করেনা সূর্য রশ্মি মানুষের পক্ষে উপযুক্ত নয় এবং মানুষ থাকত কোনও নরম আলোয় ভরা গ্রহতে।
● মানুষের মধ্যেই প্রচুর দীর্ঘস্থায়ী রোগ বা ক্রনিক ডিজিজ দেখা দেয় কেন! ডঃ সিলভারের মতে ব্যাক পেন (back ache) হল মানুষের অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী রোগ। পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ এই রোগে ভোগেন। কারণ মানুষ পৃথিবীর অনান্য প্রাণীর মতো চারপায়ে হাঁটে না। ফলে হাঁটা চলা ও বিভিন্ন কাজে মাধ্যাকর্ষণের সাহায্য পায় না। পৃথিবীর বাকি প্রাণীদের কি ঘাড়ে, পিঠে, কোমরে ব্যাথা হয়! মানুষের এই ‘ব্যাক পেন’ রোগটিই প্রমাণ করে, মানুষের দেহ অন্য কোনও গ্রহে বসবাসের উপযুক্ত হয়ে সৃষ্টি হয়েছিল। যে গ্রহের মাধ্যাকর্ষণ ছিল পৃথিবীর তুলনায় অনেক কমজোরি।

● পৃথিবীতে থাকা কিছু দীর্ঘজীবী প্রাণী, যেমন আফ্রিকার হাতি, অ্যালডাবরা ও গ্যালাপাগোস কচ্ছপ, বো-হেড তিমি, গ্রেটার ফ্লেমিঙ্গো, গ্রিন-উইং ম্যাকাওদের চোখেও কি চল্লিশের পর চালসে (হাইপার মেট্রোপিয়া) পড়ে! বয়েসের সঙ্গে সঙ্গে তাদের শ্রবণক্ষমতা কমে যায়!

● পৃথিবীর কোনও মানুষই ১০০% সুস্থ নয় কেন! প্রত্যেকেই এক বা একাধিক রোগে ভোগেন কেন!
● মানব শিশুর মাথা বড় হওয়ার জন্য নারীদের স্বাভাবিক উপায়ে প্রসব করতে প্রবল যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়। প্রসব করতে গিয়ে আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ মা ও শিশুর মৃত্যু হয়েছে। মানুষ ছাড়া পৃথিবীর অন্য কোনও প্রজাতির লক্ষ লক্ষ স্ত্রী প্রাণী ও শাবক প্রসবকালে মারা গিয়েছে কি? মানব শিশু জন্মের পরেই পৃথিবীর উন্নত প্রাণীগুলির শাবকদের মতো হাঁটতে শেখে না কেন?

● মানুষের দেহে কেন ২২৩টি অতিরিক্ত জিন আছে! পৃথিবীর অনান্য প্রাণীদের দেহে অতিরিক্ত জিন নেই কেন!

● মানুষের ঘুম নিয়ে গবেষণা করে গবেষকরা বলছেন পৃথিবীতে দিন ২৪ ঘন্টার, কিন্তু আমাদের দেহের অভ্যন্তরীণ ঘড়ি (body clock) বলছে, আমাদের দিন হওয়া উচিত ছিল ২৫ ঘন্টার। মানবজাতির সৃষ্টিলগ্ন থেকেই দেহঘড়িতে একটি দিনের জন্য কেন ২৫ ঘন্টা বরাদ্দ করা হয়েছিল!

বিভিন্ন বিজ্ঞানী ডঃ সিলভারের থিওরিটির বিস্তর সমালোচনা করেছেন। কিন্তু অনেকে আবার তাঁর পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। তাঁরা বলেছেন ডঃ সিলভার যে যুক্তিগুলি হাজির করেছেন, সেগুলি কিন্তু একেবারেই ফেলে দেওয়ার মতো নয়। সত্যিই তো পৃথিবীর অনান্য প্রজাতির জীবের চেয়ে আমরাই কেন আলাদা হলাম। সত্যিই কি আমরা পৃথিবীর প্রাণী! নাকি আমরা ভিনগ্রহের প্রাণী হয়ে পৃথিবীকে শাসন করছি! রহস্যটির উত্তর লুকিয়ে আছে কালের গর্ভে। একটা প্রশ্নটা কিন্তু থেকেই গেল,মানুষের সৃষ্টি যদি পৃথিবীতে না হয়ে থাকে বা আমরাই যদি ভিনগ্রহ থেকে পৃথিবীতে এসে থাকি, তাহলে কাদের খুঁজতে নাসা ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার খরচা করছে!"

হিউম্যান বিলবোর্ডের মাধ্যমে সিনেমায় নতুন ইতিহাস তৈরি করলেন তাণ্ডব    #শাকিব খান  #তাণ্ডব  #সিনেমা
07/06/2025

হিউম্যান বিলবোর্ডের মাধ্যমে সিনেমায় নতুন ইতিহাস তৈরি করলেন তাণ্ডব

#শাকিব খান #তাণ্ডব #সিনেমা

বিড়াল খুজে পেলে ইদ সালামি বিকাশে দেয়া হবে🙂
06/06/2025

বিড়াল খুজে পেলে ইদ সালামি বিকাশে দেয়া হবে🙂

মসজিদ টু মন্দির
01/06/2025

মসজিদ টু মন্দির

28/05/2025

Address

Dhaka
12

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Eghiye Jao - এগিয়ে যাও posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share