28/09/2025
#চটি_গল্প নুসরাতের সাথে দ্বিতীয় ডেট --২
প্রথম ডেটের পরে আমি ত চরম সুখে ভাসছি, কিন্তু নুসরাত কেমন যেন করছে। প্রথম কয়েকদিন ত কথাই বলেনি। তারপরে টুকটাক কথা হলেও ও আমাকে দোষ দিতে লাগলো। ও আসলে ওর বয়ফ্রেন্ডের সাথে চিট করতে চায় না। আমি বুঝিয়ে বললাম তোর বয়ফ্রেন্ড ত কিছু জানবে না। আরো বললাম, চিট ত করছিস না- তুই একটা লেবারেল মেয়ে, তুই ঘড়ের কোনে বন্ধি থাকতে জন্মাসনি। তোকে সবকিছু এক্সপ্লোর করতে হবে, নিজের শরীরের প্রতিটা অঙ্গকে খুটিয়ে খুটিয়ে দেখতে হবে। সবকিছুর মজা নিতে হবে জীবনে। তুই কী তোর বয়ফ্রেন্ডের দাসী নাকি, যে অন্য কোথাও যেতে পারবি না। ও যেমন তোর বয়ফ্রেন্ড, তুই তেমনি ওর গালফ্রেন্ড – তোর সম্পূর্ণ অধিকার আছে নিজের মত করে চলার। আমাকে দেখনা আমারও ত গালফ্রেন্ড আছে, আমি কি কোথাও থেমে থাকছি নাকি। এসব ন্যারো মেন্টালিটি থেকে বের হতে হবে। এভাবে অনেক বুঝানোর পরে ও একটু শান্ত হল।
আবার আমদের সারারাত জেগে কথাবলা চলতে লাগলো। আমরা জুতা সেলাই থেকে চন্ডিপাঠ সব কিছু নিয়ে কথা বলতাম, পড়াশুনা থেকে সেক্স কিছুই বাদ যেত না। এভাবে চলতে চলতে আমরা প্লান করলাম আমাদের দ্বিতীয় ডেটের। তারিখ ঠিক হল ২৫ নভেম্বর ২০১৮। সেদিন ছিলো সোমবার, বিকালে আমরা সেই শিববাড়ি মোরে দেখা করলাম। নুসরাত আগে থেকে বলে দিয়েছিলো আমরা ওসব নষ্ট কাজ করবো না। দেখা করবো, ঘোরাঘুরি করবো, রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া করবো তারপর রাতের খুলনায় বাড়ি ফিরবো, আমি রাজি হয়েছিলাম ওর কথায়। আমরা একটা রিকশা নিয়ে সারা শহর ঘুরে বেড়াতে লাগলাম। কিন্তু কপালে থাকলে কে আটকায়, হঠাৎ শুরু হলো বৃষ্টি। রিকশা মামা হুড তুলে দিয়ে একটা প্লাস্টিক দিয়ে আমাদের ঢেকে দিলো। কিন্তু এত জোরে বৃষ্টি হচ্ছিলো যে আমরা মোটা মুটি ভিজেই গেলাম। নুসরাত আজও টিশার্ট পরা। টিশার্ট ভিজে ওর শরীরের সাথে লেগে গিয়েছে। এত সেক্সি লাগছে ওকে তা বলে বুঝাতে পারবো না। ওর ভেজা শরীর দেখে আমার প্যানিস ত লাফিয়ে উঠলো। আমি পিছন দিয়ে এক হাত ওর দুধে রাখলাম। ও বড় চোখ করে আমার দিকে তাকালো। বললো,
-কী করছো?
আমি কিছু বললাম না।
-হাত সরাও বলছি। না হলে আমি চিতকার করবো।
-আমি হেসে বললাম, কর চিত কেউ শুনবে না বৃষ্টিতে।
ও দুই হাত দিয়ে প্লাস্টিক ধরে ছিলো তাই আমাকে বাধা দিতে পারলো না। করণ হাত সরলে পেপার সরে যাবে আর রাস্তার সবাই ওর সেক্সি শরীরের আগুন দেখে গরম হয়ে যাবে।
ও অনুনয় করলো, প্লিজ এমন কোরো না।
আমি বললাম, তুই দেখ তোকে এই অবস্থায় দেখে আমার প্যানিস শক্ত হয়ে দাড়িয়ে গিয়েছে। বৃষ্টিতে ভিজে কী সেক্সি লাগছিস মাইরি। যেন নরক থেকে এখনই উঠেএলি। এই বলে আমি দুই হাত দিয়ে ওর সফ্ট দুই দুধ চাপতে শুরু করলাম। আর ঠোট নামিয়ে দিলাম ওর কাধে, চুমু দিতে দিতে কান চোষা শুরু করলাম। ও কোন মতে নিজেকে সামলে বললো,
-তুমি এমন করলে এটাই আমাদের শেষ দেখা হবে।
এটা শুনে আমি একটু দমে গেলাম। সোজা হয়ে নিজের হাত সরিয়ে নিয়ে বললাম, আচ্ছা ঠিক আছে, আমি কিছু করছি না। কিন্তু তাহলে তোকে আমার কোলে বসে রিকশায় ঘুরতে হবে যতসময় বৃষ্টি হয় ততসময়। ওরাজি হতে চায় না একবারে, কিন্তু আমি একটু জোড়াজুড়ি করলে আর আটকায় না। ওকে আমার কোলে তুলে বসাই, নুসরাতের পাছার ছোয়া পেয়ে আমার শক্ত প্যানিস যেন লোহার মত হয়ে গেল, আমরা দুজনেই তা বুঝতে পারলাম। আমাদের শরীর একদম লেপটে রয়েছে, ও কিছুক্ষণ ইতস্তত করলেও কিছু বাদে স্বাভাবিক হল। তখন আমরা রোমান্টিক কথা বলা শুরু করলাম আগের মত। আমি ওকে একটু শক্ত করেই জড়িয়ে ধরে আছি এবং খুব কষ্টে নিজেকে নিয়ন্ত্রন করছি। এমন সেক্সি মালকে কলে বসিয়ে বৃষ্টির ভিতর ঘোরার কিজে মজা তা বলে বর্ননা করা যায় না, শুধু অনুভব করা যায়। আমি যেন স্বর্গের কোন অপ্সরাকে কোলে নিয়ে বসে আছি। প্রায় দুই ঘন্টা এভাবে রিকশায় ঘুরলাম আমরা, বৃষ্টি থামল তারপরে। নুসরতের যা অবস্থা হয়েছে তাতে ওকে অন্য কোথাও নিয়ে যওয়ার অবস্থা নেই, রাস্তায় এমন মাল দেখলে পাবলিক ওকে গনচোদা দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করে দেবে। তাই একটা শোরুমের সামনে রিকশা দাড় করিয়ে আমরা নেমে ভিতরে গেলাম। রাস্তার সব ছেলেরা টিশার্ট পরা নুসরাতের ভেজা শরীর দেখে গরম হচ্ছিলো আর চোখ দিয়ে ওকে গিলে খাচ্ছিলো। তারা নুসরাতকে আজ রাতের জন্য বিছানায় পেতে চাচ্ছিলো, ইচ্ছা মতো উদম চোদা চুদতে চাচ্ছিলো আমার নুসরাতকে। আমরা তারাতারি শোরুমে ঢুকে গেলাম। মেয়েদের পোশাকের কাছে গেলাম নুসরাতের জন্য কিছু শুকনো পোশাক নিতে। পাশে তাকিয়ে দেখি সেলস বয়দের প্যান্ট উচু হয়ে গিয়েছে, সেক্সি নুসরাতকে দেখে। সেল্স বয়রা পারলে চেনজিং রুমে নিয়ে নুসরাতকে এখনই রাম ঠাপ দেয় এমন এক অবস্থা। আসলেই নুসরাতকে একদম একটা সেক্স বমের মতো লাগছে এই ভেজা অবস্থায়। ব্রা পরা না থাকায় ওর দুধ দুইটা ভিজা টিশার্টে সাথে লেগে থেকে নিজেদের উপস্থিতির জানান দিচ্ছে, নিপল গুলো ছোট আঙ্গুরের মত উচু হয়ে আছে দুধের উপর। আমার নিজেকে ভাগ্যবান মনে হলো এমন একটা সেক্স বমকে আমি কাছে পেয়েছি বলে। নুসরাত একটা পাতলা ওভার ড্রেস নিয়ে চেনজিং রুমে গেল। চেনজ করে বাইরে এলো, ওভার ড্রেসটায় কিছুটা উপকার হয়েছে। আমরা টাকা দিয়ে আবার রিকশায় উঠলাম। তখন সন্ধা ঘনিয়ে এসেছে, আমরা খাওয়া দাওয়া করার জন্য হোটেল রয়েলে গিয়ে নামলাম সাত রাস্থার মোড়ে। হোটেল রয়েলে হয়েছিলো আমাদের দ্বিতীয় ডেটের আসল মাজ।
হোটেল রয়েলের দোতলায় রেস্টুরেন্টে বসে আমরা গল্প করতে লাগলাম, গল্প করতে করতে আমার মাথায় দুষ্ট বুদ্ধি আসলো। আমি অসরুমে যাচ্ছি বলে একটু আড়ালে গিয়ে একটা ওয়েটারকে ডেকে কিছু টাকা দিয়ে বললাম নুসরাতের সফটস ড্রংকে মাথা ধরার ওষুধ মিশিয়ে দিতে। তারপর চলে গেলাম রিসিপ্সনে, সেখানে দ্রুত ৪ ঘন্টার জন্য একটা রুম বুক করে আবার চলে আসলাম। গল্প করতে করতে খাবার অর্ডার করলাম, খাবার খাওয়ার আগে সেই ওয়েটারটা ড্রিংক দিয়ে গেল। আমরা একটু একটু করে ড্রিংক করছিলাম আর কথা বলছিলাম, একটু বাদেই নুসরাতের মাথা ব্যাথা শুরু হয়ে গেল। ও বললো ওর কেমন একটা লাগছে, আমি ওকে তুলে বললাম- চল এদের ইমার্জেন্সি ডাক্তারকে দেখিয়ে আসি। ও কিছু না ভেবে ডাক্তার দেখাতে রাজি হয়ে গেল আমার কথায়। আমি নুসরাতকে নিয়ে সেই রুমে ঢুকলাম।
চলবে... পাশে থাকুন