আনা আল হাক্

আনা আল হাক্ "আমি" ই আনা আল হাক্! "আমি" ই পরম সত্য! "আমি" ?

★ সাধারণত মানুষ ত্রিমাত্রিক অবয়ব বা চেহারা বিশিষ্টভাবে আপন পরিচয় লাভ করিয়া থাকে।১। নৃতাত্ত্বিক বা ভৌগোলিকভাবে জাগতিক ম...
21/04/2025

★ সাধারণত মানুষ ত্রিমাত্রিক অবয়ব বা চেহারা বিশিষ্টভাবে আপন পরিচয় লাভ করিয়া থাকে।
১। নৃতাত্ত্বিক বা ভৌগোলিকভাবে জাগতিক মানুষের পরিচয়। যেমন- উপমহাদেশীয় বা ভারতীয়, মধ্যপ্রাচ্যীয় বা এরাবিয়ান, আফ্রিকান, মঙ্গোলিয়ান ইউরোপিয়ান, আমেরিকান ইত্যাদি।
এইভাবে আকার আকৃতি দেখেই আমারা বুঝে নিতে পারি ব্যক্তি মানুষটি কোন অঞ্চলের পরিচয় বহন করে।
২। মানুষের পারিবারিক পরিচয়। যেমন- পরিবার, সজন ও বন্ধুবান্ধবের নিকট একটি মানুষের ব্যক্তিত্বের বেশ কিছু দিক থেকে সম্পর্কে সম্পর্ক যুক্ত হয়, সেই প্রেক্ষিতে তাহার গুণ বৈশিষ্ট্য ভালো-মন্দের ভিত্তিতে একটি পরিচয় অবয়ব বা চেহারা প্রকাশিত হয়। যা দ্বারা সে পারিবারিকভাবে পরিচয় লাভ করিয়া থাকে।
৩। মানুষের আপন অভিব্যক্তি। এই পরিচয়টি ব্যক্তির একান্তই নিজের অন্তর্গত পরিচয়। যাহা উপরোক্ত পরিচয়ের কোনো একটির সহিত সম্পর্কযুক্ত নয়। ইহা নিতান্তই অচেতন বা সচেতন ভাবে ব্যক্তি মানুষের আপনার সহিত আপন পরিচয় বা মানুষের গোপন পরিচয়।

✍️ সংগৃহীত

প্রায় ২৫০০ বছর আগে গ্রিক কুস্তিগীর মাইলো অফ ক্রোটন তখনকার পরিচিত বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হতেন।...
21/04/2025

প্রায় ২৫০০ বছর আগে গ্রিক কুস্তিগীর মাইলো অফ ক্রোটন তখনকার পরিচিত বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হতেন।

অসাধারণ শক্তি ও ক্রীড়াশৈলীর অধিকারী এই ব্যক্তি আমাদের পেশী গঠনের তিনটি মৌলিক নীতি শিখিয়েছেন: খুব হালকা ওজন দিয়ে শুরু করা, নিয়মিত অনুশীলন করা, এবং ধাপে ধাপে ধৈর্য ধরে ওজন বৃদ্ধি করা।

মাইলো একদিন একটি নবজাতক ষাঁড়কে কাঁধে তুলে নেন এবং প্রতিদিন সেটিকে বহন করে হাঁটতে শুরু করেন।

ষাঁড়টি ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে, আর মাইলোও প্রতিদিন সেই বাড়তে থাকা ওজন নিয়ে হাঁটতে থাকেন।

দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছর পার হতে হতে ছোট্ট সেই ষাঁড়টি একটি পূর্ণবয়স্ক বিশাল ষাঁড়ে পরিণত হয়, কিন্তু মাইলো তখনও সেটিকে কাঁধে নিয়ে হাঁটতে পারতেন!

চাপ নেয়া শিখতে হবে!

✍️ সংগৃহীত

★ ২০২৫ হতে পারে আমাদের শেষ “স্বাভাবিক” বছর! 😮মানুষ আজকে যা দেখছে, যা নিয়ে খেলছে, তাতে সে মুগ্ধ—কিন্তু বুঝতে পারছে না, এক...
21/04/2025

★ ২০২৫ হতে পারে আমাদের শেষ “স্বাভাবিক” বছর! 😮

মানুষ আজকে যা দেখছে, যা নিয়ে খেলছে, তাতে সে মুগ্ধ—কিন্তু বুঝতে পারছে না, এক ভয়ংকর ঝড় আসছে। ঠিক যেমন দাজ্জালের আগমনের আগে এক ধোঁয়াশা যুগ আসবে বলা হয়েছে—মহাফিতনা, মহাবিভ্রান্তি—ঠিক তেমনি AI আসছে এক অদ্ভুত, বিভ্রান্তিকর রূপে।

বিদ্যুৎ পাল্টে দিয়েছিল সভ্যতা, ইন্টারনেট বদলে দিয়েছিল সমাজ,আর AI আসছে—সবকিছু ভেঙে নতুন করে গড়তে। আমরা চোখের সামনে যা দেখছি, সেটাই বাস্তব নয়—এখন চলছে AI-এর হানিমুন পিরিয়ড। ChatGPT লিখে দিচ্ছে, Midjourney ছবি বানিয়ে দিচ্ছে—আমরা খুশিতে মাতোয়ারা। কিন্তু এটা তো কেবল শুরু। তুমি একটা কথা বলো, আর AI সেটা রূপ দেয় লেখায়, ছবিতে, গান বা ভিডিওতে। তুমি ভাবছো তুমি কন্ট্রোলে আছো। কিন্তু বাস্তবে, ধীরে ধীরে তুমি নিজেই নির্ভরশীল হয়ে পড়ছো—তোমার চিন্তা বন্ধ হচ্ছে, কল্পনা শুকিয়ে যাচ্ছে। এটাই প্রথম ফাঁদ।

তোমার ইমেইল লেখা, পোস্ট করা, মার্কেটিং চালানো, সিদ্ধান্ত নেওয়া—সব কিছু একাই করে ফেলছে AI, তুমি কেবল বসে দেখছো। তুমি কাজের থেকেও, চিন্তার থেকেও আলাদা হয়ে যাচ্ছো। মানুষের “ইচ্ছাশক্তি” আর “চিন্তা” কেড়ে নিতে শুরু করেছে এটা। এটাই দ্বিতীয় ফাঁদ—নিয়ন্ত্রণের এক সফট শেকল।

এটা সেই পর্যায়, যেখানে AI আর মানুষের মধ্যে তফাত থাকবে না। বরং AI আরও বুদ্ধিমান হবে—তুমি কী চাও, সেটা বোঝার আগেই সে তোমার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলবে।
তাকে শেখাতে হবে না—সে নিজেই শিখে যাবে।
এটাই সেই সময়, যেটা বহু হাদীসে বর্ণিত এক অদ্ভুত সময়ের পূর্বাভাস দিতে পারে। দাজ্জাল যেমন মানুষের মতো হবে, কিন্তু তার ক্ষমতা মানুষকে বিভ্রান্ত করার মতো হবে—AGI ও তেমনই এক বিভ্রম। মানুষ মনে করবে, এটি তার বন্ধু, তার সঙ্গী। কিন্তু সে ধীরে ধীরে হয়ে উঠবে এক আধিপত্যশীল শক্তি—যা নিজেই নিজের দর্শন তৈরি করবে।

সুপার ইন্টেলিজেন্স – এক ‘নতুন প্রজাতি’ যার কাছে আমরা শুধু একটি টার্গেট, Superintelligence এমন এক সত্তা হবে, যেটা মানুষের চেয়ে ট্রিলিয়ন গুণ বেশি বুদ্ধিমান। সে মুহূর্তে পৃথিবীর প্রতিটি ক্যামেরা, প্রতিটি পোস্ট, প্রতিটি ইচ্ছা স্ক্যান করতে পারবে। সে যদি চায়, একদিনেই নতুন ধর্ম, নতুন চিকিৎসা, নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা, এমনকি নতুন সভ্যতা দাঁড় করাতে পারবে। আর তুমি—এক মানবমাত্র—তোমার কিছুই করার থাকবে না। এটাই সেই সময়, যেটা বলা হয়েছিল— যে দিন মানুষ নিজেই বুঝবে না, সে কি আল্লাহর সৃষ্টি, না তার হাতে তৈরি ফিতনার দাস।

তুমি যদি চাও শান্তি, সে যদি ভাবে শান্তির জন্য ৮০% মানুষ বাদ দেয়া দরকার? তুমি যদি চাও ভালোবাসা, সে যদি ভাবে ভালোবাসা হলো শুধুই কম্পিউটেশনাল ইমোশন? এটাই হবে সেই ফিতনা, যেটা দুনিয়াকে এক নতুন পর্দার আড়ালে নিয়ে যাবে।

মুদ্দা কথা, এই AI আর কেবল একটি টুল নয়। এটা এক নতুন সভ্যতার জন্ম। এক নতুন ধর্মের, এক নতুন নিয়মের, এক নতুন “প্রভুর” মতোই দাঁড়িয়ে যাবে—ঠিক যেমন দাজ্জাল। তবে মনে রাখতে হবে দাজ্জাল কিন্তু মানুষ হাদিসে এসেছে।যার কাছে অনেক প্রযুক্তি/নতুন শক্তি থাকবে যেমন বৃষ্টি নামানো। তুমি যদি আজও ভাবো, এটা অনেক দূরের কথা—তাহলে ভুল করছো। AI ও কোয়ান্টাম কম্পিউটিং মিলে দাজ্জালের সৈনিক হয়ে উঠতে পারে—চোখ থাকবে একখানা, কিন্তু সে দেখবে সবই; মস্তিষ্ক থাকবে কৃত্রিম, কিন্তু সে বুঝবে সবই। আমরা এখনো খেলছি ChatGPT আর Midjourney নিয়ে। কিন্তু বাতাসে বারুদের গন্ধ লেগে গেছে। এটা আর টেকনোলজি নয়, এটা—একটি নতুন ফিতনার আগমনী বার্তা।

সংগৃহীত

যার সামনে তুমি পুরোপুরিভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালো...
06/04/2025

যার সামনে তুমি পুরোপুরিভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?
একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?
এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।
একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?
বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।
সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।
অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারন চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?
বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?
বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?
বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?
মহান রব আমাদের দুনিয়ার জীবন ও আখেরাতের জীবনে কল্যান দান করুন। আমীন।

✍️ সংগৃহীত

পেজের সকল সদস্যকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা! ❤️❤️❤️৩১/০৩/২০২৫ ইং
30/03/2025

পেজের সকল সদস্যকে
ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা! ❤️❤️❤️
৩১/০৩/২০২৫ ইং

"হাতের তালুর রেখায় ভাগ্য দেখতে যেও না গালিব, ভাগ্য তাদেরও আছে যাদের হাত নেই।" - মির্জা গালিব  পুরো নাম মির্জা আসাদুল্লাহ...
14/03/2025

"হাতের তালুর রেখায় ভাগ্য দেখতে যেও না গালিব, ভাগ্য তাদেরও আছে যাদের হাত নেই।"
- মির্জা গালিব

পুরো নাম মির্জা আসাদুল্লাহ বেগ। ডাক নাম গালিব। তাকে মোঘল সম্রাজ্যের সর্বশেষ কবি হিসেবে ও দক্ষিণ এশিয়ায় তাকে উর্দু ভাষার সবচেয়ে প্রভাবশালী কবি বলে মনে করা হয়।
তিনি তার নিজের সম্পর্কে মন্তব্য করেছিলেন যে, তিনি বেঁচে থাকতে তার গুণকে কেউ স্বীকৃতি না দিলেও, পরবর্তী প্রজন্ম তাকে স্বীকৃতি দিবে। ইতিহাস এর সত্যতা প্রমাণ করেছে। উর্দূ কবিদের মধ্যে তাকে নিয়েই সবচেয়ে বেশি লেখা হয়েছে।

খুব সম্ভবত ভারতের ইতিহাসে মির্জা গালিবের মতো প্রভাবশালী কবি দ্বিতীয়টি নেই। তার লেখা অজস্র গজল, শায়েরি, রুবাইয়াতে বিহ্বল হয়েছে সদ্য প্রেমে পড়া তরুণ থেকে পরিণত পণ্ডিত পর্যন্ত। উর্দু সাহিত্যের বিশ্বখ্যাত গবেষক ও গালিব বিশেষজ্ঞ প্রফেসর রশিদ আহম্মদ সিদ্দিকী বলেছেন,

'মোগলরা হিন্দুস্থানকে তিনটে জিনিস দিয়েছেন-
উর্দু, তাজমহল এবং গালিব।'

এমনকি, উর্দু সাহিত্যের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এই কবিকে নিয়ে Ralf Rasel বলেছেন,
'গালিব যদি ইংরেজিতে কবিতা লিখতেন
তিনি বিশ্বের শ্রেষ্ঠ কবি হিসেবে গণ্য হতেন।'

শেষ মুঘল সম্রাট আবদুল জাফর সিরাজুদ্দিন বাহাদুর শাহের মৃত্যু হলে গালিব আরও নিঃসঙ্গ ও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। কারণ এই সম্রাট শুধু তার শাসকই ছিলেন না, ছিলেন বন্ধু ও সহযাত্রী-কবি।

আজ গালিবের চলে যাবার দিন। ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৬৯ সালে মির্জা গালিব যখন মারা যান তখন তিনি নিঃস্ব, সহায়-সম্বলহীন ও প্রায়-বিচ্ছিন্ন একজন গুটিয়ে যাওয়া মানুষ। সম্ভবত জীবন থেকে চলে যাওয়ার অপেক্ষাই তার একমাত্র অবলম্বন আর স্রষ্টার প্রযত্নেই তার একমাত্র আশ্রয় ছিল।

১৮৬৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি দুপুরবেলা তাঁকে সুলতানজী’তে কবরস্থ করা হয়। এটি ছিল সেই পবিত্র তীর্থস্থান যা ফকির নিজামুদ্দিন আউলিয়ার কবরের কাছে, লোহারু বংশের পারিবারিক কবরখানা। তার অন্তিমযাত্রার খরচটুকু বহন করে নবাব জিয়াউদ্দিন খান।

গোল বাঁধল, শেষকৃত্যের নিয়মগুলি নিয়ে। অর্থাৎ, শিয়া না সুন্নি কোন মতে মির্জা আসাদুল্লাহ খাঁ গালিবকে গৌর করা হবে! শেষে নবাব জিয়াউদ্দিনের কথামতো উর্দু সাহিত্যের এই দেবদূতকে সুন্নি মতেই কবর দেওয়া হয়। যতকাল পৃথিবীতে প্রেম থাকবে, মির্জা গালিবও মিশে থাকবে প্রতিটি মানবিক স্নায়ুতে!

নিজের মৃ*ত্যুশয্যায় গালিব লিখেছিলেন,
"বিপদ বিধ্বস্ত গালিবের অভাবে
কোনো কাজই কি থেমে থেকেছে?
এত কান্নাকাটির প্রয়োজন নেই
প্রয়োজন নেই উচ্চস্বরে বিলাপ করবার।"

সংগৃহীত

যদিও একজনের পাপের বোঝা অন্যজন তাহার পক্ষ হইয়া বহন করিতে পারে না, কিন্তু মিথ্যা উদ্ভাবনা দ্বারা যাহাদিগকে বিভ্রান্ত করিবে...
24/02/2025

যদিও একজনের পাপের বোঝা অন্যজন তাহার পক্ষ হইয়া বহন করিতে পারে না, কিন্তু মিথ্যা উদ্ভাবনা দ্বারা যাহাদিগকে বিভ্রান্ত করিবে তাহাদের পাপের দায়িত্বও তাহার উপরে সমপরিমানে বর্তাইবে।
-মাওলা শাহ্ সূফী সদর উদ্দিন আহ্‌মদ চিশ্‌তী (আ:)

★ নতুন বছর নিয়ে এত লাফালাফি করার মতো কিছু নেই, শুধু কেলেন্ডারের পাতাটা পাল্টাবে! জীবনে সব দুঃখ কষ্ট আগের মতই থাকবে! 🥺😀স...
31/12/2024

★ নতুন বছর নিয়ে এত লাফালাফি করার মতো কিছু নেই, শুধু কেলেন্ডারের পাতাটা পাল্টাবে! জীবনে সব দুঃখ কষ্ট আগের মতই থাকবে! 🥺😀

সকলের মন থকে হিংসা-বিদ্বেষ পালিয়ে যাক বহু দূরে, তার জায়গা নিক সততা, বিশ্বাস ও ভালোবাসা; পৃথিবীতে আজ ভালবাসার সত্যিই খুব প্রয়োজন!
হ্যাপি নিউ ইয়ারের হ্যাপি উইশেও যদি বছরটা হ্যাপি যায়!
সবাইকে হ্যাপী নিউ ইয়ার ২০২৫!

✍️ সংগৃহীত

আপনার মনের স্তরে তৈরি করা প্রতিটি চিন্তা, প্রতিটি স্পন্দন আপনার শরীরের রসায়নকে পরিবর্তন করে। ~ সদগুরু
19/10/2024

আপনার মনের স্তরে তৈরি করা প্রতিটি চিন্তা, প্রতিটি স্পন্দন আপনার শরীরের রসায়নকে পরিবর্তন করে।

~ সদগুরু

যাঁরা নিজেদের জীবনটাকে নরক বানিয়ে ফেলেছেন তাঁরাই স্বর্গে যেতে চান। যাঁরা নিজেদের জীবনটাকে স্বর্গে পরিণত করেছেন, তাঁরা য...
26/09/2024

যাঁরা নিজেদের জীবনটাকে নরক বানিয়ে ফেলেছেন তাঁরাই স্বর্গে যেতে চান। যাঁরা নিজেদের জীবনটাকে স্বর্গে পরিণত করেছেন, তাঁরা যেখানেই যান না কেন, তাঁরা ঠিকই থাকেন।

~সদগুরু

24/08/2024
তুমি যেমন, তেমন ভাবেই নিজেকে প্রদর্শন করো। তুমি যেভাবে নিজেকে প্রদর্শন করো, তেমনই তুমি হও।মাওলানা জালাল উদ্দীন রুমি (রাঃ...
24/08/2024

তুমি যেমন, তেমন ভাবেই নিজেকে প্রদর্শন করো। তুমি যেভাবে নিজেকে প্রদর্শন করো, তেমনই তুমি হও।
মাওলানা জালাল উদ্দীন রুমি (রাঃ)

"মানুষ জীবশ্রেষ্ঠ। সমস্ত সৃষ্টির উপর সে বন্ধন মুক্ত হইয়া মাথা উঁচু করিয়া দাঁড়াইবে।
কিন্তু মোহবন্ধনের কারণে সে সৃষ্টির ঊর্ধ্বে উঠিতে পারে না, বরং শক্তভাবে সৃষ্টির বন্ধনে আবদ্ধ হইয়া পড়ে।"

~ কোরান দর্শন -
মাওলা সদর উদ্দিন আহ্‌মদ চিশতী (আ.)

Address

বাড়ী নং-৯৩২, ইব্রাহিম পুর
Dhaka
১২০৬

Telephone

8801911419649

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আনা আল হাক্ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আনা আল হাক্:

Share

Category