Sk Rony

Sk Rony পেজটা ফলো দিয়ে রাখুন

04/03/2024

হা হা হা হা

—হ্যাঁ, বলো রাসেল।—কী করো?—ও ফোন দিছিল। কথা বললাম।—ও-টা কে?—যার সঙ্গে আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে।—ওই ব্যাটা তোমাকে ফোন দেবে ক...
02/03/2024

—হ্যাঁ, বলো রাসেল।

—কী করো?

—ও ফোন দিছিল। কথা বললাম।

—ও-টা কে?

—যার সঙ্গে আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে।

—ওই ব্যাটা তোমাকে ফোন দেবে কেন?

—এটা কেমন কথা, রাসেল? ও তো ফোন দিতেই পারে।

—না, বলবা বিয়ের পরে যেন ফোন দেয়।

—পারব না। ফোন রাখো।

মনটা আরো খারাপ হয়ে গেল। ভাবলাম, বিকেলে গিয়ে আংটিটা নিয়ে আসব, কোনো কথা বলব না।

বিকেল ৪টা, ইভা লাল-সাদা একটা শাড়ি পরেছে। সাধারণত সে শাড়ি পরে না, আজ কেন পরল বুঝতে পারলাম না।

—শাড়ি পরেছ কেন?

—ও পছন্দ করে।

—ও পছন্দ করে বলে পরেছ। আর আমি যে প্রতিদিন বলি, সেটা তো শোনো না।

—তোমার কথা শুনব কেন?

—ইভা ২৯৯টা চিঠি কি মিথ্যা?

—চিঠি? এগুলো ছিল পাগলামি।

—পাগলামি? তুমি এমন বলতে পারো না।

—রাখো তো তোমার প্যাঁচাল, এই নাও। এখানে তোমার দেওয়া আংটিটা আছে, আর একটা চিঠি। এই আমার ৩০০তম চিঠি।

—আবার চিঠি কেন?

—৩০০ চিঠি পূর্ণ করলাম।

—আচ্ছা আমি যাই, আমার ভালো লাগছে না।

—যাবা? যাও।

বাসায় এসে রুমের দরজা বন্ধ করে ইভার দেওয়া বাক্সটা খুললাম। একগাদা গোলাপের পাপড়িতে ভরা বাক্স। চিঠিটা হাতে নিয়ে পড়তে বসলাম।

“এই যে আমার বোকা বাবু, আমি বললাম আমার বিয়ে ঠিক, আর তুমি সেটাই বিশ্বাস করে নিলে। আমার ভালোবাসা কি এতই সস্তা? আমি ভালোবাসি তোমাকে, বুঝেছ বোকা বাবু?

আমি একটা পরীক্ষা করলাম। আমার বিয়ের কথা শুনে তুমি যদি আমার চিঠিগুলো পুড়িয়ে ফেলো তবে মনে করব তুমি আমাকে ভালোবাসোনি। ভালোবাসার মানুষের স্মৃতি ধরে রাখাটা ভালোবাসার একটা অংশ। আমি আসছি চিঠিগুলো দেখতে। ”

আম্মু আমাকে ডাকছে।

—রাসেল, কী করিস?

—কিছু না।

—ইভা আসছে, হাতে গোলাপ অনেকগুলো।

—যাও, আমি আসছি।

আমি ঘামছি। উঠে দাঁড়িয়ে আবার বসে পড়লাম, হাত-পা কেমন জানি অবশ হয়ে আসছে। ইভা চলে এলো আমার রুমে।

—ইভা, তুমি?

—হ্যাঁ আমি, আমার চিঠিগুলো কই?

হাতে থাকা চিঠিটা ইভার দিকে বাড়িয়ে দিলাম।

—আরো বাকি ২৯৯, নিয়ে আসো।

আমি অবাক বিস্ময়ে ইভার দিকে তাকিয়ে আছি। তবে কি আমি ইভাকে ভালোবাসিনি? ইভা আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। ‘রাসেল, এটা ভালোবাসা নয়, এটা আবেগ। ভালোবাসা হচ্ছে মনের ভেতর পুষে রাখা আকুতি। নীরবে ভালোবাসার মানুষটির সুখ কামনা করা। রাগের বশবর্তী হয়ে তুমি যেটা করলে, সেটা ভালোবাসা হতে পারে না।

আমি কিছুই বলতে পারছি না, মনের ভেতরটা হাহাকার করে উঠল। আমি বুঝতে পারছি, আমি ইভাকে ভালোবাসতে শুরু করেছি, যেটা শুধুই ভালোবাসা। এখানে আবেগের স্থান খুব অল্প। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। ইভা চলে যাচ্ছে, এই বুক খালি করে দিয়ে দূরে, অনেক দূরে।

যারা গল্প পড়তে ভালোবাসেনতাদের জন্য লিখছি সুন্দর সুন্দরগল্প
01/03/2024

যারা গল্প পড়তে ভালোবাসেন
তাদের জন্য লিখছি সুন্দর সুন্দর
গল্প

..........শেষ চিঠি.........................................সকাল সকাল আম্মুর ডাকে ঘুম ভাঙল আমার। বাবা নাকি মস্ত বড় একটা ...
01/03/2024

..........শেষ চিঠি.........................................
সকাল সকাল আম্মুর ডাকে ঘুম ভাঙল আমার। বাবা নাকি মস্ত বড় একটা রুই মাছ নিয়ে হাজির হয়েছেন বাসায়। এটা এখন দেখতে যেতে হবে।

—রাসেল, আয় দেখে যা, তোর বাবা কত বড় মাছ এনেছে।

—যাও, আসছি আমি।

বিছানা থেকে উঠতে যাব, এই মুহূর্তে ইভার ফোন।

—বিকেলে সেন্ট্রাল গার্ডেনের পাশে দেখা করো, তোমার দেয়া আংটিটা নিয়ে যেয়ো।

—কেন?

—বাবা আমার বিয়ে ঠিক করেছে।

—সত্যি?

—হুম্, খুশি হয়েছ তুমি?

—তোমার বিয়ে ঠিক হয়েছে, আর আমি খুশি হব?

—কিছুই করার নাই, রাসেল।

কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারলাম না, ফোন রেখে দিল ইভা। আম্মু আবার ডাকতে এলো আমাকে, পেছন পেছন বাবাও।

—কিরে, চল, মাছটা দেখবি।
বাবার জোরাজুরিতে মাছ দেখতে যেতেই হলো। কিন্তু আমার কিছুই ভালো লাগছে না। বাবা মন খারাপ করলেন। আমি নিজের রুমে এসে দরজা বন্ধ করে দিয়েছি।

ইভা আমাকে ২৯৯টা চিঠি লিখেছে। সব কয়টা নিয়ে বসেছি। রুমে আগুন জ্বালিয়ে আর একটা বেনসন সিগারেট জ্বালিয়ে একটার পর একটা চিঠি পুড়ছি আমি। একটায় ওর হাসিমাখা ছবি দেখে আর পুড়তে পারলাম না। এই মেয়েটিকে আমি গত ৫৯৬ দিন জীবনের সবচেয়ে বেশি ভালোবেসেছি।

আম্মু আমার রুমে এসে এসব পোড়ানো কাগজ দেখে একপ্রকার কান্না শুরু করে দিলেন। আমার হাতে ইভার পোড়া ছবি, স্নিগ্ধ ঠোঁটের আভা এখনো ঝলমল করছে। আম্মু বিষয়টি বুঝে কিছুটা সান্ত্বনা গোছের কথাবার্তা বললেন। কিন্তু মনে মনে ইভার ওপর আমার প্রচণ্ড রাগ হচ্ছিল।

আমি রাগ করে বেশিক্ষণ থাকতে পারি না। রাগটা তখনই ঝাড়তে হয়। ইভাকে ফোন দিলাম, সব রাগ উগরে দেব আজ।...............চলবে.........
১ প্রথম পর্ব
২দ্বিতীয় পর্ব পেতে ফেজটি ফলো দিয়ে রাখুন.................................

জোর করে বিয়ে করবকাজটা কি ঠিক করলে , আদনান ?-কেন ? কি ভুল করেছি ?-তুমি আমায় জোর করে বিয়ে করছো । আবার কিছুক্ষণ আগে অনুমতি ...
14/02/2024

জোর করে বিয়ে করব

কাজটা কি ঠিক করলে , আদনান ?
-কেন ? কি ভুল করেছি ?
-তুমি আমায় জোর করে বিয়ে করছো । আবার কিছুক্ষণ আগে অনুমতি না নিয়ে কিস করলে । আর বলছো কি ভুল করছি ?
-কেন ? আমি কি খুব অন্যায় করে ফেলেছি ?
-হ্যা করেছোই তো । আমি কারো করুণা প্রার্থী হয়ে বেঁচে থাকতে চাই না । কালকে আমাকে ডিভোর্স দিবে । নতুবা আমি আত্মহত্যা করতে বাধ্য হবো । বলেই মীম কান্না করতে করতে ছাদে চলে যায় ।
আদনান খুবই মিশুক ছেলে । যদিও আদনানের জন্ম গরীব পরিবারে কিন্তু আদনান ছোটবেলা হতেই বাবা , মা ও বড় ভাইয়ের খুব আদরেই বড় হয়েছে । তাই দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহন করেও অভাবের মুখ দেখে নাই ।
আদনান খুব মেধবী ছাত্র হওয়ার সুবিধার্থে ঢাকা কলেজে চান্স পায় । তাই খুব সহজেই কয়েকটা টিউশনি করিয়ে জীবন অতিবাহিত করতে থাকে । কিন্তু জীবনে খুব একা অনুভব করতে থাকে । কারণ গুটি কয় বন্ধু তাও তারা সারারাত গার্ল ফ্রেন্ড নিয়ে মেতে থাকে ।
তাই আদনানও গার্ল ফ্রেন্ড খুজতে থাকে । কিন্তু গার্ল ফ্রেন্ড তো ছেলের হাতে মওয়া না যে চাইলাম আর পেয়ে গেলাম । তাই আদনান চিন্তা করতে থাকে কিভাবে গার্ল ফ্রেন্ড পাওয়া যায় । অবশেষে পেয়েও যায় একটা উপায় । আদনান চিন্তা করে কাল কলেজে যে প্রথম আসবে তার নাম দিয়ে ফেসবুকে সার্চ দিব যে মেযে প্রথম আসবে তার সাথেই প্রেম করবে । এইসব ভাবতে ভাবতে আদনান কখন যে ঘুমিয়ে যায় ।
আদনান পর দিন কলেজে যেয়েই দেখে লামিম কলেজে আসছে । আর তখন আদনানের খেয়ালও হয় যে তাদের কলেজে কোনো মেয়ে নেই । এতে আদনানের মন খারাপ হয়ে যায় । কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই আবার মন ভালো হয়ে যায় । কারণ লামিমের নামে মধ্যে মেয়ের নাম আছে আর তা হল “মীম”
কলেজ থেকে ফিরেই আদনান মীম নাম সার্চ দেয় এবং প্রথম ফুল হাতে দাড়িয়ে থাকা একটা আইডি আসে । আদনান মেয়েটিকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠায় । কিন্তু না মেয়েটি আদনানের রিকুয়েস্ট অ্যাকসেপট করে না । অবশেষে আদনান মেসেজ দেয় মীমকে ।
-আই লাভ ইউ ।
-সরি ।
-ফাস্ট সাইড অফ লাভ ।
-কি যা তা বলছেন ? ব্লক করে দিবো কিন্তু ।
-দেন । তবুও ভালোবাসি ।
-....( সিন কিন্তু নো রিপ্লাই )
এভাবে প্রত্যেকদিন আদনান মেসেজ করতে থাকে কিন্তু মীম সিন করলেও উত্তর দেই না । অবশেষে একমাস পরে মীম টুকটাক কথা বলতে থাকে । কিন্তু মীম আদনানের প্রস্তাবে রাজি হয় না । কিন্তু আদনানের সাথে ফ্রেন্ডশীপ করতে রাজি হয় । কিন্তু আদনান সুযোগ পেলেই মীমকে ভালোবাসার কখা বলত । আর মীমের কাছে না বাক্য আরও একবার শুনত । আদনানও কম কিসে ? সে প্রায় মীমকে বলত “আমি তোমাকে জোর করে হলেও বিয়ে করব” । মীম কিছু বলত না শুধু হাসতো । হয়ত মীমও আদনানকে পছন্দ করত ।
চার বছর পর আজ মীম ও আদনান দেখা করতে চলেছে । যদিও মীম আদনানের ছবি দেখেছে কিন্তু আদনান মীমের ছবি দেখে নাই । সেই সকাল থেকে আদনান বসে আছে । কিন্তু মীমের আসার কোনো নাম গন্ধ নাই । আদনান মীমের ফোনে ফোন দিচ্ছে কিন্তু ফোন যাচ্ছে না । ও আপনাদের তো বলাই হয় নি এই চার বছরের মধ্যে মীম ও আদনান মধ্যে তাদের নাম্বার আদান প্রদান হয়ে গেছে ।
কিন্তু মীম আসছে না আবার মীমের ফোনও বন্ধ । আদনানের চিন্তা বেড়েই চলেছে । বিকালের দিকে আদনানের ফোনে ফোন আসে মীমের ফোন থেকে । আদনান ফোন ধরতেই একটা লোক বলে উঠলো “ এই মেয়েটির কল লিস্টে আপনার নাম্বার আছে তাই আপনাকেই বলছি । এই মেয়েটিকে এসিড মারা হয়েছে । আপনি তাড়াতাড়ি ঢাকা মেডিকেল কলেজে চলে আসুন । এই কথা শোনা মাত্র আদনান তাড়াতাড়ি করে হাসপাতে পৌছায় । গিয়ে দেখে একটা মেয়ে বেডে শুয়ে আছে দেখতে খুব ফর্সা কিন্তু মুখটি কালো । মেয়েটি অথ্যাৎ মীমের এখনও জ্ঞান ফিরে নাই । একটুপর ডাক্তার কাছে গিয়ে আদনান দাড়াতেই ডাক্তার আদনানকে জানায় “মীমকে প্রথমে অজ্ঞান করে রেফ করা হয় । তারপর মুখে এসিড মেরে ফেলে দেওয়া হয় ” । এই কথা শোনার পর আদনান স্তদ্ভ হয়ে যায় কিছুক্ষণের জন্য ।
আদনান মীমের বাবাকে ফোন দেয় । মীমের বাবা-মা এসে , মীমকে দেখে চিৎকার করে কান্না করতে থাকে । তারপর তারা মীমের চিকিৎসার জন্য মীমকে দেশের বাহিরে পাঠায় ।
চিকিৎসার পর মীম সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে আসে । কিন্তু আদনানের সাথে আর তেমন কথা বলে না । বরং আদনানকে খুব অ্যাভোয়েট করতে শুরু করে । আদনান মীমের কাছে কারণ জানতে চাইলে মীম পরিষ্কার ভাবে আদনানকে জানায় , সে আর আদনানকে ভালোবাসে না । আদনান মীমকে ফোন করলে মীম নানা রকম বাজে কথা শুনাত । কিন্তু তবুও আদনান মীমকে নিয়মিত ফোন করত ।
এইভাবে আরও দুইবছর চলে যায় । আদনান একটা ভালো চাকরি পায় । আদনান বাবা-মাকে নিয়ে শহরে থাকতে শুরু করে । বাবা-মা বিয়ের কথা বললে আদনান মীমের কথা তাদের খুলে বলে । আদনানের বাবা-মা সব শুনার পর তারা রাজি হয় ।
তারপর দিন আদনানের বাবা-মা মীমের পরিবারের কাছে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যায় । মীমের বাবা-মা রাজি হলেও মীম আদনানের বাবা-মাকে খুব অপমান করে , বাড়ি থেকে বের করে দেয় ।
তাই তো আজ আদনান জোড় করে মীমকে কাজি অফিসে নিয়ে গিয়ে বিয়ে করছে । বাড়িতে আনার পথে মীমকে কিস করে । তাই তো মীম আদনানকে এই হুমকি দিল ।
আদনানও ছাদে গেল । হাতে একটা ছুরি । গিয়ে মীমের হাত ধরে মীমকে জিজ্ঞেস করে
-মীম , আমায় তুমি ভালোবাসো ?
-না ।
-আমি তোমার অমতে বিয়ে করছি ?
-হুম
“মীম হুম বলার সাথে সাথে আদনান ছুরি দিয়ে আদনানের হাত কেটে ফেলে ” । মীম চিৎকার দিয়ে আদনানের কাছে যায় কিন্তু আদনান মীমকে দুরে সরিযে দেয় । আর বলে
-মীম তুমি আমাকে টাচ করবে না ।
-তোমার রক্ত পড়ছে ।
-পড়ুক । তাতে তোমার কি ? তুমি তো আর আাকে ভালোবাসা না । রক্ত পড়ছে পড়ুক ।
-প্লিজ আদনান এমন করো না ।
-এমন করার আর দেখেছো কি ? এখন তোমাকে সিধান্ত নিতে হবে । যদি তুমি আমাকে না ভালোবাসো তাহলে নিচে চলে যাও । আর শুন তুমি নিচে নামার আগেই আমি ছাঁদ থেকে ঝাপ দিব । তোমার ভালোবাসা না পেলে আমি বেঁচে থেকে কি করব ?
-প্লিজ আদনান পাগলামি করো না । আমার কাছে কিছুই নাই তোমাকে দেবার । তাই আমি তোমাকে আমি দূরে রাখতে চাইছি ।
-আমার তোমার দেহ নয় । তোমাকে চাই । আর না হলে....
“মীম আদনানকে আর কিছু বলতে না দিয়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরে বলে , তুমি সত্যি আমায় জোড় করে বিয়ে করলেই ” ।

14/02/2024

তোমাকে নিয়ে সুখের
স্বপ্ন দেখেছিলাম
কিন্তু সে স্বপ্ন শুধু স্বপ্ন
থেকেই গেলো প্রিয়

14/02/2024

কাউকে চাওয়া টা
কি ভুলের আপনারাই বলেন এমন একজন কে চাইচিলাম সে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে
চলেই গেলো

12/02/2024

শুভ হোক ১৪ ফেব্রুয়ারি
পুরনো হোক বেকার দের স্বপ্ন

১৪ ফেব্রুয়ারি তো ভালোবাসা দিবস আমার তো কেউ নেই 👬কেউ কি আমাকে ঘুরতে নিয়ে যাবেন
12/02/2024

১৪ ফেব্রুয়ারি তো ভালোবাসা দিবস
আমার তো কেউ নেই 👬
কেউ কি আমাকে ঘুরতে নিয়ে যাবেন

সুখ সেতো রাতের মতো কালো আমার সাজানো স্বপ্ন গুলো সবি এলোমেলো
11/01/2024

সুখ সেতো রাতের মতো কালো আমার সাজানো স্বপ্ন গুলো
সবি এলোমেলো

Address

Patgram
Dhaka
225566

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sk Rony posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share