Arish Sarker

Arish Sarker Big fan of film, literature and music

27/11/2025

আমরা কোথাও বেড়াতে গেলে নিজ চোখে না দেখে ফোনের স্ক্রিনে প্রকৃতি দেখি 😇

07/11/2025

At midnight | Moon |

05/11/2025

ধারাবাহিকতা

20/10/2025

বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের বিশালতা অভাবনীয়। পৃথিবী—যে গ্রহটিকে আমরা আমাদের ঘর বলি—তা আমাদের গ্যালাক্সি বা ছায়াপথেই থাকা আনুমানিক ৩.২ ট্রিলিয়ন গ্রহের মধ্যে মাত্র একটি।
আমাদের সূর্য, যা আমাদের দৃষ্টিতে বিশাল বলে মনে হয়, তা আসলে মিল্কিওয়ের প্রায় ২০০ বিলিয়ন নক্ষত্রের একটি মাত্র।
আর মিল্কিওয়ে নিজেই হচ্ছে দৃশ্যমান মহাবিশ্বে থাকা প্রায় ২ ট্রিলিয়ন গ্যালাক্সির মাত্র একটি।
এই সংখ্যাগুলো বোঝা প্রায় অসম্ভব।

মহাবিশ্ব শুধু বিশালই নয়, এটি অবিশ্বাস্য রকম বৈচিত্র্যময়—যেখানে আছে গ্রহ, নক্ষত্র আর গ্যালাক্সির এমন সব রূপ, যা মানুষের কল্পনারও বাইরে। এই ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন গ্রহের মধ্যে কিছুতে হয়তো জীবন আছে, কিছু একেবারেই পৃথিবীর মতো নয়, আর কিছুতে হয়তো এমন রহস্য লুকানো আছে যা আমরা কেবলমাত্র বুঝতে শুরু করেছি। প্রতিটি গ্যালাক্সি, প্রতিটি নক্ষত্র ও প্রতিটি গ্রহ হলো এক বিশাল জটিল পাজলের টুকরো যা আমাদের চ্যালেঞ্জ করে—অন্বেষণ করতে, আবিষ্কার করতে এবং আমাদের গ্রহের বাইরে কী আছে তা জানতে। প্রতিটি নতুন আবিষ্কার—হোক তা এক্সোপ্ল্যানেট কিংবা দূরবর্তী গ্যালাক্সি—আমাদের এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যায়, মহাবিশ্ব ও তাতে আমাদের অবস্থান বোঝার পথে। যখন আমরা পৃথিবীকে এই প্রেক্ষাপটে দেখি, তখন সত্যিই বিস্ময়কর লাগে—আমাদের এই ক্ষুদ্র নীল গ্রহ এত অচিন্তনীয়ভাবে বিশাল এক মহাবিশ্বে কিভাবে টিকে আছে। নক্ষত্র, গ্রহ আর গ্যালাক্সি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়—এখনও অসংখ্য রহস্য উন্মোচিত হওয়ার অপেক্ষায় আছে এবং আমাদের সামনে পড়ে আছে এক অসাধারণ অন্বেষণের যাত্রা।

18/10/2025

পাগল ছাড়া দুনিয়া চলে না!

09/10/2025

Life is short

09/10/2025
01/08/2025

পাগল ছাড়া দুনিয়া চলে না

আমার ছোট্ট মা 🥰
27/07/2025

আমার ছোট্ট মা 🥰

24/07/2025

জীবন স্কুল ব্যাগে থাকা বই, খাতা, পেন্সিল থেকেও ছোট। আর মৃত্যু শেষ নিঃশ্বাসের পর মুহূর্ত, যেখান থেকে চাইলেও ফিরে আসা যায় না চেনা মুখদের সামনে।।

এইটুকু জীবন প্রিয়জনদের সাথে হেসেখেলে আনন্দে ভালো ব্যবহার দিয়ে কাটিয়ে দেওয়া উচিত, মরে গেলে কি আর থাকে "আফসোস" ছাড়া!

তাও জীবন নিয়ে এত অহমিকা!

আফসোস বাচ্চাটা গরম ভাত খাওয়ার আগেই, আফসোস কারো কাছ থেকে ক্ষমা পাওয়ার আগেই, আফসোস স্বপ্ন পূরণ হওয়ার আগেই, আফসোস ভবিষ্যৎ সাজানোর আগেই মৃত্যু হাজির।।

জীবনের বয়স মৃত্যু অব্ধি।
ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত, যে মুহূর্ত অব্দি বেঁচে আছি সেটাই ভবিষ্যৎ।।

22/07/2025

বিমান দুর্ঘটনার পর যারা উদ্ধার করতে গিয়েছিলেন- প্রচণ্ড গরমে কলেজের ক্যান্টিনে গেলে তাদের পানি কিনতে বাধ্য করা হয়। চাপ বাড়লে মাইলস্টোন কলেজের ঐ ক্যান্টিন অফ করে দেয়া হয়, যখন সবচেয়ে বেশি পানির দরকার ছিল। কারণ, পানির টাকা কে দেবে?

ছোট ছোট বাচ্চারা যখন পোড়া শরীর নিয়ে বের হচ্ছিল- তখন তাদেরকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে না দিয়ে উৎসুক জনতা মোবাইলে ভিডিও ধারণে ব্যস্ত ছিল। কারণ, ভিডিওতে যত বেশি ভিউ হবে, তত বেশি টাকা ইনকাম হবে।

আগুনের ফুলকিতে ঝলসে যাওয়া শরীর নিয়ে বের হয়ে এলেও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার মতো কোন সিএনজি বা রিকশা রাজি হচ্ছিল না। কাছাকাছি থাকা কোন প্রাইভেট কারকেও সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে দেখা যায় নি। কারণ, এরা কেউ তার নিজের সন্তান নয়।

মাইলস্টোন কলেজ থেকে উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে সিএনজি দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০০ টাকা।

উত্তরা-উত্তর মেট্রোর নিচ থেকে মনসুর আলী মেডিকেলে রিকশা দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০ টাকা।

বাচ্চাদের অনেকগুলো আইডি কার্ডের ছবি ফেসবুকে ঘুরছে। বাচ্চারা হয়তো আহত হয় নি, কিন্তু এতটাই আতঙ্কিত হয়েছে যে বাসার ঠিকানা বা অভিভাবকদের ফোন নাম্বার বলতে পারছে না। কোন আইডি কার্ডেই অভিভাবকদের ফোন নাম্বার দেখতে পেলাম না।

যে যুদ্ধ বিমানটি দুর্ঘটনা কবলিত হয়েছে, সেটি ১৯৭৬ সালের মডেলের।

জ্বি, এটাই বাংলাদেশের প্রকৃত চিত্র।
_____________________
সংগৃহীত

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Arish Sarker posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share