Look,Listen & Say

Look,Listen & Say ভালো কিছু দেওয়ার চেষ্টা করব। লাইক, কমেন্টস করে পাশে থাকবেন।
(23)

03/12/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Md Sumon Khan, ភិក្ខុពាញ បពិត្រ

08/11/2025

এক স্বামী তার স্ত্রীর নষ্ট মোবাইল মেরামত করতে এক মেকানিকের কাছে গিয়েছিল। মোবাইল ঠিক করে সে বাড়ি ফিরছিল। রিকশায় করে বাড়ি ফেরার সময় স্ত্রীর মোবাইল চেক করতে লাগল। স্ত্রীর মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে সে একটা মেসেজ দেখতে পেল, “tomake onek valobasi jan. Asar somoy amar jonno chocklate kine anba.”

স্বামী এই মেসেজ দেখতে পেয়ে চিন্তায় পড়ে গেল। এই মেসেজ তো তার কাছে পাঠানো হয় নি, তাহলে তার স্ত্রী কার কাছে এই মেসেজ পাঠালো। বিষয়টা আরো ভালোভাবে দেখতে গিয়ে সে আর একটু আশ্চর্য হলো। এই মেসেজ কারো কাছে পাঠানো হয় নি কিংবা কারো কাছ থেকে আসেও নি। মেসেজটি ড্রাফট অবস্থায় রয়েছে। কিন্তু তারপরেও স্বামীর মনে সন্দেহের বীজ দানা বেঁধে উঠল।

বাসায় ফিরে স্বামী হাসিমুখেই মোবাইলটি তার স্ত্রীকে দিল। স্ত্রীকে মেসেজের বিষয়ে কিছু জিজ্ঞেস করল না।

রাতে স্বামীর ঘুম ভালো হলো না। পরদিন অফিসে যাওয়ার সময় সে চিন্তা করতে লাগল, বিয়ের এত বছরেও স্ত্রীকে নিয়ে কোনো সন্দেহ হয় নি। অথচ সামান্য একটা মেসেজ দেখে তার ভিতরে এমন হচ্ছে কেন? তাছাড়া তার স্ত্রী তো তাকে প্রায়ই বিভিন্ন জিনিস আনার জন্য মেসেজ দিয়ে থাকে।

অফিসে গিয়েও তার কাজগুলো এলোমেলো হয়ে যেতে লাগল। মাথায় ঘুরে-ফিরে শুধু ঐ মেসেজটাই ভেসে আসছে। ঐ মেসেজটা তো তার স্ত্রী তাকে দেয় নি, তাহলে কাকে দিল? তার মাথায় আর একটা কুচিন্তা এলো, তাহলে কি তার স্ত্রী অন্যকে গোপনে মেসেজ দেয়?

বিকাল গড়িয়ে গেল। অফিস ছুটি হতে এখনো ১ ঘন্টা বাকি। আগেই অফিস থেকে ছুটি নিয়ে সে চলে গেল সিসি ক্যামেরার দোকানে। বাসার বেডরুমে সে ছোট্ট সিসি ক্যামেরা লাগানোর পরিকল্পনা করল। এমন সময় তার মোবাইলে মেসেজ আসার রিংটোন বাজল। মেসেজটা দেখে সে চমকে উঠল। এটা সেই মেসেজ, যে মেসেজ নিয়ে তার এত দুশ্চিন্তা।

ক্যামেরার দোকান থেকে কিছু না কিনেই সে চকলেট কিনতে বের হলো। আজ অনেক দামি চকলেট কিনবে সে। চকলেটগুলো হবে লাভ শেপ ডিজাইনের।

চকলেট কিনে লোকটি রিকশায় উঠেছে। গত ২৪ ঘন্টায় তার মাথার উপর যে সন্দেহের পাথর ভর করেছিল, তা সরে যাওয়ায় সে এখন নিজেকে দুনিয়ার সবচেয়ে সুখী মানুষ ভাবতে শুরু করেছে। সে এ বিষয়টাও উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়, “ঘরের মানুষকে বেশি সন্দেহের চোখে দেখলে সেই সন্দেহ একটা সুখের সংসারকে জ্বালিয়ে ছাই-ভস্ম করে দেয়।”
সংগৃহীত

এক দেশে অদ্ভুত এক নিয়ম ছিল। যারা বার্ধক্যে উপনীত হয়ে কাজ করতে অক্ষম হয়ে পড়ত, তাদের পাহাড়ে ফেলে আসতে হতো। ওই দেশের রাজা ম...
02/11/2025

এক দেশে অদ্ভুত এক নিয়ম ছিল। যারা বার্ধক্যে উপনীত হয়ে কাজ করতে অক্ষম হয়ে পড়ত, তাদের পাহাড়ে ফেলে আসতে হতো। ওই দেশের রাজা মনে করতেন, বয়স্কদের যত্ন নেওয়ার বোঝা কমালে সাধারণ মানুষের জীবন সহজ হয়ে যাবে।

সেই দেশে এক পিতা পুত্র খুব ভালোবাসত একে অপরকে। সময় গড়িয়ে গেল। পিতা বুড়ো হলেন, তিনি আর আগের মতো কাজ করতে পারেন না। দেশের নিয়ম অনুযায়ী, ছেলেকে বাধ্য হয়ে তাকে পাহাড়ে ফেলে আসতে হবে। কিন্তু বাবাকে ছেড়ে থাকতে পারার কথা ছেলে ভাবতেই পারছিল না। তবু, শাস্তির ভয়ে সে বাবাকে কাঁধে নিয়ে পাহাড়ের দিকে রওনা দিল।

পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছে তার মন কেঁদে উঠল। শেষ পর্যন্ত বাবাকে সেখানে রেখে আসতে পারল না। সে বাবাকে সঙ্গে নিয়ে ফিরে এলো এবং বাড়ির পিছনে লুকিয়ে রাখল। প্রতিদিন চুপিচুপি খাবার এনে তাকে খাওয়াতে লাগল।

একদিন রাজা তার প্রজাদের বুদ্ধি পরীক্ষা করতে চাইলেন। তিনি ঘোষণা করলেন: "যে ছাই দিয়ে দড়ি বুনে এনে দিতে পারবে, তাকে পুরস্কৃত করা হবে!"

ঘোষণা শুনে লোকজন হতভম্ব হয়ে গেল। ছাই দিয়ে কি কখনও দড়ি তৈরি করা সম্ভব? ছেলেটি এই ধাঁধার কথা শুনে বাবাকে বলল। বাবা বললেন, "একটা দড়ি নিয়ে বড় পাত্রে পেঁচিয়ে রাখো, তারপর সেটা জ্বালিয়ে দাও।"

ছেলে বাবার কথা মতো কাজ করল। দড়ি পুড়ে গেল, কিন্তু তার ছাই ঠিক আগের মতো দড়ির আকারেই থেকে গেল। সে সেটি রাজাকে দেখাল এবং পুরস্কার জিতে নিল।

এক মাস পর, রাজা দ্বিতীয় পরীক্ষার আয়োজন করলেন। তিনি একটি কাঠের ডাল দিলেন এবং বললেন, "এর আগা আর গোড়ার খুঁজে বের করো!"

ডালের দু’প্রান্ত দেখতে একই রকম ছিল, তাই কেউই এর উত্তর খুঁজে পেল না। ছেলে কাঠের ডালটি বাড়িতে এনে বাবাকে দেখাল। বাবা বললেন, "ডালটি পানিতে রাখো। যেটি বেশি ডুবে যাবে, সেটি গোড়া, আর যেটি ভেসে থাকবে, সেটি আগা।"

ছেলে বাবার উপদেশ মতো কাজ করল এবং রাজাকে দেখিয়ে আবারও পুরস্কার জিতল।

এরপর রাজা আরও কঠিন এক ধাঁধা দিলেন। তিনি বললেন, "একটি ঢোল তৈরি করো, যা কোনো আঘাত ছাড়াই শব্দ করবে!"

এবার সবার মাথা ঘুরে গেল। কেউই এমন ঢোল বানানোর উপায় খুঁজে পেল না। ছেলে আবার বাবার শরণাপন্ন হলো। বাবা বললেন, "একটি ঢোল তৈরি করে তার ভেতরে একটি মৌমাছির চাক রাখো।"

ছেলে বাবার নির্দেশ মতো ঢোল বানিয়ে রাজাকে দিল। রাজা ঢোলটি হাতে নিয়ে নাড়া দিতেই এর ভেতরের মৌমাছিরা উড়তে লাগল, ফলে ঢোলে আঘাত ছাড়াই শব্দ হতে লাগল!

রাজা বিস্মিত হয়ে ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন, "তুমি কীভাবে এত কঠিন প্রশ্নের উত্তর পেলে?"

ছেলে বলল, "মহারাজ, আমার নিজের কোনো অভিজ্ঞতা নেই। আমার বৃদ্ধ বাবাই সব উত্তর দিয়েছেন।"

ছেলের কথা শুনে রাজা খুবই নরম হয়ে গেলেন। তিনি উপলব্ধি করলেন, জীবনের কঠিন সমস্যার সমাধান বের করতে অভিজ্ঞতা সবচেয়ে মূল্যবান।

রাজা সঙ্গে সঙ্গে ঘোষণা করলেন, "আজ থেকে আর কোনো বৃদ্ধকে পাহাড়ে ফেলে আসতে হবে না!" এরপর থেকে সকল বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা পরিবারের সঙ্গেই আনন্দে থাকতে লাগলেন।

শিক্ষা: অভিজ্ঞতা অমূল্য। বয়স্করা আমাদের জীবনের আশীর্বাদ। তাদের যত্ন নেওয়া আমাদের দায়িত্বই নয়, বরং এটা আমাদের সৌভাগ্য।

সংগৃহীত

জানি না লেখাটা কে লিখছে তাকে অনেক ধন্যবাদ। এতো সুন্দর করে লেখার জন্য।

30/10/2025

গ্যালিলিও যেদিন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, "আমি আবারো বলছি, সূর্য স্থির, পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে। আমাকে শাস্তি দিয়েও সূর্যের চারপাশে পৃথিবীর প্রদক্ষিণ করাকে আপনারা বন্ধ করতে পারবেন না, পৃথিবী আগের মতোই ঘুরতে থাকবে", সেদিন ওনার কথায় সবাই হেসেছিল। বিচার সভায় গ্যালিলিওর চরম শাস্তি হয়েছিল। বাকিটা ইতিহাস।

সতীদাহর মতো জঘন্য এক সামাজিক প্রথার বিরুদ্ধে যেদিন রাজা রামমোহন রায় রুখে দাঁড়িয়েছিলেন, সেদিন সমাজের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ওনাকে হাস্যস্পদ করেছিল। বাকিটা ইতিহাস।

সিগনেট থেকে প্রকাশিত বিভূতিভূষণের "পথের পাঁচালী"-র সংক্ষিপ্ত সংস্করণ "আম আঁটির ভেঁপু"-র জন্য ছবি আঁকতে আঁকতেই সত্যজিতের মনে হয়েছিল, তিনি যদি কোনোদিন সিনেমা তৈরি করেন, তবে এটাই হবে তার প্রথম সিনেমা। সিনেমার শুটিং যখন শুরু হয়, তখন শুধু প্রযোজকরাই নন, তৎকালীন বিখ্যাত পরিচালকরাও তাকে নিয়ে হাসিঠাট্টা করেছিল। অনেকে তো ওনাকে পাগল পর্যন্ত বলেছিল। বাকিটা ইতিহাস।

একটা কথাই মনে রাখবেন, লাখ লাখ লোকও যদি একটা পুকুরকে সমুদ্র বলে, রাতারাতি পুকুরটা সমুদ্র হয়ে যায় না।

তাই প্রশ্ন এটা নয় যে পরিসংখ্যানের দিক দিয়ে আপনি কত শতাংশ, প্রশ্ন এটাও নয় যে আপনি কতটা গুরুত্বপূর্ণ, প্রশ্নটা হচ্ছে আপনি ঠিক নাকি ভুল।
collected

*"এক দরিদ্র লোক  ও তার স্ত্রী পাহাড়ে বাস করতো। বেশিরভাগ সময় এই পরিবারের নুন আনতে পান্তা ফুরায় ; মাঝেমধ্যে না খেয়েও দিনাত...
30/10/2025

*"এক দরিদ্র লোক ও তার স্ত্রী পাহাড়ে বাস করতো। বেশিরভাগ সময় এই পরিবারের নুন আনতে পান্তা ফুরায় ; মাঝেমধ্যে না খেয়েও দিনাতিপাত করতে হয় মোটকথা, বাঁচার সংগ্রাম । একদিন লোকটি রুটি – রোজগারের সন্ধানে পাহাড় ছেড়ে অন্য কোথাও বেরুবার সিধান্ত নেয় । যাবার আগে স্ত্রীকে বলে, ‘ আমি দীর্ঘ দিনের জন্য বাইরে যাচ্ছি । তোমার প্রতি আমি সবসময় বিশ্বস্ত ছিলাম এবং থাকব; প্রতিজ্ঞা করতে পারবে যে তুমিও আমার অনুপস্থিতে আমার প্রতি বিশ্বস্ত থাকবে ‘? তার স্ত্রী মাথা ঝাঁকিয়ে হ্যাঁ সূচক সম্মতি জানায়।*"...........
*"অনেক দিন পার করে পাহাড় বেয়ে নিচে নেমে লোকটি শর্ত দিয়ে একটি দোকানে চাকরি নেয় । শর্তটি হচ্ছে এই যে, পুরো উপার্জন বা মজুরি মালিকের কাছে জমা থাকবে; কাজ ছেড়ে চলে যাবার সময় সমুদয় অর্থ ফেরত নেয়া হবে। মালিক গরিব লোকটির কথায় রাজি হলেন।"*..........
*"বিশ বছর পর লোকটি আর কাজ করবেনা বলে মালিকের কাছে তার প্রাপ্য সব টাকা ফেরত চাইল। মালিক বললেন , তুমি টাকা নিবে নাও কিন্তু টাকার পরিবর্তে আমার তিনটা উপদেশও গ্রহণ করতে পারো । তুমি স্বাধীন । হয় আমার উপদেশ মানবে নয়তো তোমার বিশ বছরের পারিশ্রমিক ফেরত নেবে, কোনটা ? লোকটি দুদিনের সময় নিয়ে অনেক ভেবেচিন্তে বলল, আমি আপনার তিনটি উপদেশ চাই, আমার প্রাপ্য অর্থ নয়’।"*.......
*"মালিক বললেন তাহলে মনোযোগ দিয়ে শুনো এবং কথাগুলো মাথায় রেখো।
উপদেশ-১ঃ কখনও সংক্ষিপ্ত রাস্তা বা সর্টকাট বেছে নেবেনা ; আপাতদৃষ্টে ভাল হলেও লম্বা সময় নিয়ে করা কাজ অধিকতর উপকারী ।
উপদেশ-২ঃ কোন কিছুতে হুট করে আগ্রহ দেখাবেনা। ধৈর্য ধরে উপসংহারে উপনীত হবার চেষ্টা করবে ।
উপদেশ ৩ঃ কারো সম্পর্কে ধারণা নেবার আগে পূঙ্খানুপুঙ্খ চিন্তাভাবনা করবে। এই বলে মালিক লোকটিকে তিনটা পাউরুটি দিয়ে বললেন , এই দুটি খাবে রাস্তায় ভ্রমণকালে আর এই বড় রুটিটা খাবে বাড়িতে গিয়ে স্ত্রীর সাথে শেয়ার করে।"*.........
"*মালিকের উপদেশ মনে গেঁথে লোকটি তার দীর্ঘ ও ক্লান্তিময় সফর শুরু করে । পথিমধ্যে একজনের সাক্ষাতে জানতে পারে যে এই পথে যেতে যা সময় লাগবে, বিকল্প পথে লাগবে তার চেয়ে অনেক কম সময় । আর যেহেতু বিশ বছর ধরে সে স্ত্রীকে দেখেনা তাই এমনভাবে সময় নষ্ট করা ঠিক না । লোকটি প্রথমে রাজি হোল কিন্তু পরক্ষনে মালিকের উপদেশ -১ স্মরণ করে দীর্ঘ পথই বেছে নিলো । পরে জানতে পারে যে সংক্ষিপ্ত পথে একটা ভয়ংকর প্রাণী ছিল যা তার প্রাণ নিয়ে নিতে পারতো।"*............
*"সফরের এক সময় রাত্রি যাপনের জন্য লোকটি একজন মহানুভব মানুষের সাহায্য গ্রহণ করল। অনেক রাতে একটা গোংরানির শব্দে তার ঘুম ভেঙ্গে গেলে সে খুব আগ্রহ নিয়ে কি ঘটেছে দেখার জন্য দরজা খুলতে যায় । হটাৎ তার মনে পড়ে মালিকের উপদেশ -২ অর্থাৎ হুট করে আগ্রহ দেখানো ভাল ফল নাও দিতে পারে। সত্যি তাই। সকালে আশ্রয়দাতা জানালো যে রাতে এই বাড়িতে একটা বাঘ ঢুকেছিল। অবশেষে দীর্ঘ পথ পরিভ্রমণ শেষে একরাশ ক্লান্তি ও হাতে একটা পাউরুটি নিয়ে লোকটা বাড়ি পৌঁছায়।*".........
*"ঘরে ঢুকতে যাবে এমন সময় জানালা দিয়ে উঁকি মেরে দেখে তার স্ত্রী আলিঙ্গনরত একজন পুরুষের গালে চুমু খাচ্ছে। রাগে, ক্ষোভে আর ক্লান্তিতে বিধ্বস্ত লোকটি তার স্ত্রীর প্রতি
চরম ঘৃণা ভরে চিরতরে বাড়ি ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেয়।আর তখনি হটাৎ তার মনে পড়ে মালিকের উপদেশ -৩ কারো সম্পর্কে ধারণা নেবার আগে পুঙ্খনাপুঙ্খ চিন্তাভাবনা করবে । তাই লোকটি বাড়ি ছাড়ার আগে সে জানতে চায় কেন তার স্ত্রী তার প্রতি বিশ্বস্ত থাকার প্রতিজ্ঞা করেও বিশ্বাসঘাতকতা করল। অথচ সেতো সেই আগের মতই বউকে ভালবাসে।"*.........
*"দরজায় কড়া নাড়তেই সহাস্যে তার স্ত্রী
দরজা খুলে দিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরতে এগিয়ে আসে। লোকটি তাকে কাছে ঘেঁষতে দেয় না -‘আমি শুধু জানতে চাই তুমি আমাকে রেখে আমার অনুপস্থিতে অন্য একজন পুরুষের গালে চুমু খেয়ে বিশ্বাসঘাতকতা করলে কেন? কই আমি তো ওইরকম নই বরং বিশটা বছর তোমার কথা ভেবে ভেবে কাটিয়েছি ‘ – লোকটি বলল।*'.....
*"ঘরে এসো সব খুলে বলছি’ – তার স্ত্রী
বিনীতভাবে আমন্ত্রন জানাল।‘না, তার আগে আমার নিজ চোখে দেখা এই মাত্র ঘটে যাওয়া অপকর্মের ব্যাখ্যা চাই’। ‘আচ্ছা ঠিক আছে, বলছি। তুমি যখন বাড়ি ছেড়ে চলে গেলে তখন আমি সন্তানসম্ভবা। এখন আমাদের বিশ বছর বয়সের একটা ছেলে আছে । দূরে পাহাড়ে কাজে যাবে বলে দুইগালে চুমু খেয়ে দোয়া করছিলাম’।"*.......
*"আনন্দাশ্রু নিয়ে উভয়ে পাউরুটিটা ভাগ করে খেতে বসলো। রুটি ছিড়তেই লোকটি দেখে তার মালিক তার
পাওনা সম্পূর্ণ অর্থ রুটির ভেতর গুঁজে দিয়েছিল।"*...........
Collected post.......
#চন্দ্রবিন্দু_ট্রাভেল_গ্রুপ #চন্দ্রবিন্দু_ট্রাভেল_এন্ড_ট্যুরিজম

26/10/2025

ফেসবুক এখন ইনকাম দিচ্ছে, পারফরম্যান্স এর উপর।💰অনেক বেশি আগের থেকে।✅

অস্থির এক জেনারেশনের সাথে আছি আমরা। বিলিভ ইট অর নট, এই জেনারেশনের নির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য নেই, আদর্শিক কোনো এমবিশান নেই, প...
26/10/2025

অস্থির এক জেনারেশনের সাথে আছি আমরা। বিলিভ ইট অর নট, এই জেনারেশনের নির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য নেই, আদর্শিক কোনো এমবিশান নেই, পবিত্র কোনো মিশন নেই।

এরা রোদে হাঁটতে পছন্দ করে না, বৃষ্টিতে ভিজতে চায় না। কাঁদামাটি, ঘাস, লতাপাতায় এদের এলার্জি। এরা আধা কিলোমিটার গন্তব্যে যেতে আধা ঘন্টা রিক্সার জন্য অপেক্ষা করে। এরা অস্থির, প্রচণ্ড রকম অস্থির এক জেনারেশন।

এরা গান শোনে না, সিনেমা দেখে না, খেলাধুলাতেও এদের অনীহা। এরা এক্সারসাইজ করে না, সকালে ব্রেকফাস্টও করে না।

এরা সিনিয়রদের সম্মান করে না — না দেখার ভান করে পাশ কাটিয়ে হেঁটে চলে যায়, গায়ে ধাক্কা দিয়ে বা পায়ে পাড়া দিয়ে দাঁত কেলিয়ে হাসে। সরি বলার টেণ্ডেন্সিও এদের মধ্যে নেই। গুরুজনদের সাথে অনর্থক তর্ক জুড়ে দিতে এদের জুড়ি মেলা ভার।

এদের মাঝে না পাবেন বিনয়ী ভঙ্গি, না পাবেন কৃতজ্ঞতাবোধ। এদের উদ্ধত আচরণ, ড্যাম কেয়ার অ্যাটিটিউডে আপনি পদে পদে বিব্রত হবেন। সংযত হওয়ার উপদেশ দিতে চাইলেই বিপদ, অপর পক্ষের নাজেহাল হওয়ার সম্ভাবনা একশোতে একশো।

আপনি পাবলিক বাসে চড়ছেন, দেখবেন খালি সিটটায় জায়গা পেতে সবচেয়ে জুনিয়র ছেলেটাই বেশি প্রতিযোগিতা করছে। আপনাকে ধাক্কাটাক্কা দিয়ে সটান বসে পড়বে। তার বয়সের দ্বিগুণ হয়েও দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া আপনার তেমন কিছু করার থাকে না।

বলছিলাম বর্তমান জেনারেশনের কথা। সবচেয়ে ভয়াবহ কথা, যে আসরে এদের দাঁড়িয়ে থাকার কথা, সেই আসরে এরা নিজের জন্য চেয়ার খোঁজ করে। যেখানে চুপ থাকার কথা, সেখানে জ্ঞান দিতে চেষ্টা করে।

সারা রাত ধরে অনলাইনে থাকে, সারা সকাল ঘুমায়। এরা সূর্যোদয় দেখে না, সূর্যাস্ত দেখে না। সূর্যোদয়ে বিছানায় থাকে, সূর্যাস্তে মোবাইলে থাকে।

এরা মোবাইল গেমস আর ফার্স্টফুডে আসক্ত। নির্দিষ্ট করে বললে মূলত অনলাইন গেম, ফেসবুক, ইউটিউব, রিলস দেখা এদের ফার্স্ট প্রায়োরিটি।

এরা ইতিহাস জানে না, সাহিত্য বোঝে না, শিল্প সংস্কৃতি কি বস্তু তা চেনে না। এরা বই কেনে না, এরা বই পড়ে না, বই বোঝে না।

এরা নন-স্কিলড। এরা হাঁটতে পারে না, দৌড়াতে পারে না, গাছে চড়তে জানে না, সাঁতার কাটতে পারে না, গান গাইতে পারে না, ছবি আঁকতে পারে না। এদের মধ্যে সাগর পাড়ি দেওয়ার দু:সাহস নেই, পাহাড় কেটে পথ তৈরি করার অদম্য মনোবল নেই। এদের উচ্ছ্বাস নাই, আবেগ নাই, ভালোবাসা নেই। এদের একটাই স্কিল, স্মার্ট ফোন দ্রুত স্ক্রল করতে পারা৷

এদের না আছে মূল্যবোধ, না আছে শ্রদ্ধাবোধ, না আছে শৃঙ্খলা। কখন চলতে হবে, কখন থামতে হবে, কখন বলতে হবে, কখন শুনতে হবে, এরা জানে না। এরা কি যে জানে না সেটাও জানে না।
Collected

একবার এক রাজা ছিলেন, তাঁর রাজ্যে দূরদূরান্ত থেকে মানুষ চাকরির জন্য আসত। একদিন সকালে দরবারে এক অচেনা লোক এসে মাথা নোয়াল ...
23/10/2025

একবার এক রাজা ছিলেন, তাঁর রাজ্যে দূরদূরান্ত থেকে মানুষ চাকরির জন্য আসত। একদিন সকালে দরবারে এক অচেনা লোক এসে মাথা নোয়াল —
“মহারাজ, আমি আপনার সেবায় যোগ দিতে চাই।”

রাজা মুচকি হেসে বললেন, “তোমার বিশেষ যোগ্যতা কী?”

লোকটি শান্ত গলায় বলল, “আমি মানুষের মুখ দেখে বুঝতে পারি, তার ভেতরে মানুষ লুকিয়ে আছে, না পশু।”

রাজা একটু থেমে তার দিকে তাকালেন। কৌতূহলী হয়ে তাঁকে রাজপ্রাসাদের সবচেয়ে প্রিয় ঘোড়ার আস্তাবলের দায়িত্ব দিলেন।

কিছুদিন পরে রাজা তাকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন,
“আমার সবচেয়ে দামি ঘোড়াটিকে কেমন দেখছ?”

লোকটি উত্তর দিল, “মহারাজ, ঘোড়াটি বাহ্যিকভাবে খুব সুন্দর, কিন্তু এটি খাঁটি জাতের নয়।”

রাজার মুখে বিস্ময়!
তিনি সঙ্গে সঙ্গে রাজ্যের অভিজ্ঞ ঘোড়সওয়ারকে ডেকে পাঠালেন।
ঘোড়সওয়ার মাথা নোয়াল ও বলল, “ঘোড়াটি সত্যিই খাঁটি জাতের, তবে জন্মের পরপরই তার মা মারা যায়। ছোটবেলায় সে গরুর দুধ খেয়ে বড় হয়েছে।”

রাজা তখন চাকরটিকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি কীভাবে এমনটা বুঝলে?”

লোকটি বিনম্রভাবে বলল, “মহারাজ, ঘোড়াটি যখন ঘাস খায়, তখন গরুর মতো মাথা নিচু করে খায়। কিন্তু খাঁটি জাতের ঘোড়া ঘাস মুখে নেওয়ার সময় মাথা উঁচু করে রাখে।”

রাজা তার প্রখর বুদ্ধিতে মুগ্ধ হয়ে প্রচুর পুরস্কার দিলেন — শস্য, ঘি, ছাগল, মুরগি সব পাঠিয়ে দিলেন তার ঘরে।

তারপর রাজা বললেন, “তুমি এখন রাণীর প্রাসাদে কাজ করো।”

কয়েকদিন পরে রাজা জানতে চাইলেন, “আমার রাণী সম্পর্কে তোমার মত কী?”

লোকটি শান্তভাবে বলল, “রাণী খুবই মার্জিত, তার আচরণও রাজকীয়, কিন্তু তিনি জন্মসূত্রে রাণী নন।”

রাজা আবার হতভম্ব হয়ে গেলেন। সঙ্গে সঙ্গে তিনি তার শাশুড়িকে ডাকলেন।

শাশুড়ি কিছুটা ভারী গলায় বললেন, “এটা সত্যি মহারাজ, আপনার জন্মের আগে আমরা আমাদের মেয়েকে হারিয়েছিলাম। তাই সম্পর্ক বাঁচাতে আমরা অন্যের এক কন্যাকে নিজের মেয়ে হিসেবে বড় করেছি।”

রাজা আবার চাকরটিকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি এতটা কীভাবে বুঝলে?”

লোকটি বলল, “মহারাজ, আসল রাজকন্যারা তাদের ভৃত্যদের সঙ্গে শ্রদ্ধা ও সৌজন্যে কথা বলে। কিন্তু আপনার রাণী ভৃত্যদের সঙ্গে আচরণ করেন এমনভাবে, যেন ওরা কেবল তার আদেশ পালনের যন্ত্র।”

রাজা আবারও মুগ্ধ হলেন।
তিনি তাকে আরও প্রচুর পুরস্কার দিলেন— ভেড়া, ছাগল, শস্য, ঘি— এবং এবার তাকে নিজের দরবারে স্থায়ী চাকরিতে নিযুক্ত করলেন।

কয়েক মাস পর, রাজা একদিন মুচকি হেসে বললেন,
“তুমি তো সবাইকে চিনে ফেলছো, এবার বলো, আমার সম্পর্কে কী ভাবো?”

চাকরটি চুপ করে রইল। কিছুক্ষণ পর বলল,
“মহারাজ, আপনি যদি প্রতিশ্রুতি দেন যে আমার প্রাণ নেবেন না, তবে আমি বলি।”

রাজা রাজকীয় গম্ভীরতায় বললেন, “প্রতিশ্রুতি দিলাম।”

লোকটি মাটির দিকে তাকিয়ে বলল,
“আপনি রাজার সন্তান নন, আর আপনার আচরণেও রাজরক্তের ছাপ নেই।”

রাজার চোখ রাগে লাল হয়ে গেল, কিন্তু প্রতিশ্রুতির কথা মনে পড়ল। তিনি সরাসরি নিজের মায়ের প্রাসাদে গেলেন।

রানীমা গভীর নিঃশ্বাস ফেলে বললেন,
“হ্যাঁ, এটা সত্যি। আমরা সন্তানহীন ছিলাম, তাই এক রাখালের শিশুকে দত্তক নিয়েছিলাম, সেটাই তুমি।”

রাজা চোখ মেলে তাকিয়ে রইলেন, যেন পৃথিবীটা এক মুহূর্তে বদলে গেল।

তিনি আবার লোকটিকে ডেকে বললেন,
“তুমি কীভাবে জানলে?”

লোকটি মৃদু হেসে বলল,
“মহারাজ, রাজারা যখন পুরস্কার দেন, তখন তারা হীরা, মুক্তা বা সোনাদানা দেন। কিন্তু আপনি যে পুরস্কার দেন— ঘি, ছাগল, ভেড়া, শস্য— সেটা রাখালের স্বভাব।”

তারপর কিছুক্ষণ নীরব থেকে বলল,
“মহারাজ, একজন মানুষের আসল পরিচয় তার মুখে নয়, তার আচরণে লুকিয়ে থাকে। পদ-মর্যাদা বা ধনসম্পদ যতই হোক না কেন, মানুষকে মানুষ করে তোলে তার ব্যবহার।”
সংগৃহীত

23/10/2025

ফেসবুকের ইনকাম বেড়েছে,
1M views কত করে পাচ্ছেন।👍

এক গ্রামে দুই বন্ধু বাস করত—একজন ছিল সময় (সময় রায়), আরেকজন সম্পদ (সম্পদ দাস)।সম্পদ ছিল খুব ধনী। তার অনেক টাকা, জমি আর...
16/10/2025

এক গ্রামে দুই বন্ধু বাস করত—একজন ছিল সময় (সময় রায়), আরেকজন সম্পদ (সম্পদ দাস)।
সম্পদ ছিল খুব ধনী। তার অনেক টাকা, জমি আর হীরা-জহরত ছিল। সে মনে করত পৃথিবীতে টাকার চেয়ে বড় আর কিছু নেই। সে সব সময় অহংকার করত এবং সময়কে পাত্তা দিত না।
অন্যদিকে, সময় ছিল খুব সাধারণ। তার তেমন কোনো ধন-সম্পদ ছিল না, কিন্তু সে সময়কে অত্যন্ত মূল্য দিত। সে মনে করত জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হলো এই সময়।
একদিন সম্পদ সময়কে উপহাস করে বলল, "আরে সময়, তুই কি ভাবিস তোর কোনো মূল্য আছে? দেখ, আমি আমার টাকা দিয়ে কত কিছু কিনতে পারি—বিলাসিতা, আরাম আর ক্ষমতা। তোর কাছে কী আছে? তুই তো শুধু বয়ে যাস, আর কেউ তোকে ধরে রাখতে পারে না।"
সময় শান্তভাবে উত্তর দিল, "বন্ধু সম্পদ, তুমি ঠিকই বলেছ, আমি বয়ে যাই এবং আমাকে ধরে রাখা যায় না। আর এটাই আমার সবচেয়ে বড় শক্তি। তুমি যা একবার খরচ করে ফেলো, তা হয়তো আবার উপার্জন করতে পারো। কিন্তু আমি একবার চলে গেলে, আর কখনও ফিরে আসি না।"
সম্পদ হেসে বলল, "ধুর, এ কেমন কথা! আমি যদি আজ এক ঘণ্টা নষ্ট করি, কাল আমার টাকা দিয়ে সেই কাজটা দ্বিগুণ সময়ে করে নেব। দেখবি, টাকা কীভাবে সময়কে কিনে নেয়!"
সময় বলল, "ঠিক আছে, সময়ই তার উত্তর দেবে।"
সময়ের চাকা ঘুরতে লাগল। সম্পদ তার টাকা-পয়সা নিয়ে সবসময় ব্যস্ত থাকত। সে বিলাসবহুল জীবনযাপন করত এবং সময় নষ্ট করতে একটুও দ্বিধা করত না। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া, অপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা করা—এসব তার রুটিন হয়ে গেল। সে ভাবত, তার অনেক টাকা আছে, তাই কাজগুলো পরে করলেও চলবে।
কিন্তু সময়, সে তার প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগাত। সে ছোট ছোট কাজগুলো সময় মতো করত, নতুন কিছু শিখত এবং নিজের স্বাস্থ্য ও জ্ঞানের পেছনে সময় দিত।
কিছু বছর পর, সম্পদের জীবনে এক কঠিন সময় এলো। ব্যবসা-বাণিজ্যে তার বিশাল ক্ষতি হলো এবং এক নিমিষে তার প্রায় সব সম্পদ চলে গেল। সে যখন হতাশাগ্রস্ত হয়ে আবার ব্যবসা শুরু করতে চাইল, তখন দেখল যে তার হাতে সময় নেই। তার শরীর ভেঙে পড়েছে, নতুন কিছু শেখার বয়স পেরিয়ে গেছে, আর উদ্যমও কমে গেছে। সে বুঝতে পারল, টাকা যখন ছিল, তখন সে তার জীবন গড়ার সবচেয়ে মূল্যবান সময়টুকু নষ্ট করে ফেলেছে।
অন্যদিকে, সময় তার স্থির প্রচেষ্টার ফলে একজন জ্ঞানী ও সফল মানুষে পরিণত হয়েছিল। যদিও তার প্রচুর অর্থ ছিল না, কিন্তু তার জ্ঞান, সুস্বাস্থ্য এবং ভালো অভ্যাসের কারণে সে সমাজে সম্মানের অধিকারী হলো। সে বুঝতে পারল যে, সে যে সময়গুলো অপচয় না করে কাজে লাগিয়েছিল, সেই সময়গুলোই এখন তার আসল সম্পদে পরিণত হয়েছে।
একদিন সম্পদ হতাশ হয়ে সময়ের কাছে এলো। বলল, "বন্ধু, তুই ঠিক বলেছিলি। আজ আমার কাছে আর কোনো টাকা নেই, কিন্তু তার চেয়েও খারাপ হলো—আমার হাতে আর সেই সময়টুকু নেই যে আমি আবার সব শুরু করব। আমি আমার সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদটাই হারিয়েছি।"
সময় বলল, "সম্পদ, অর্থ আবার উপার্জন করা যেতে পারে, কিন্তু সময়কে কখনই ফিরিয়ে আনা যায় না। সময় হলো জীবনের সেই বীজ, যা থেকে তোমার ভবিষ্যৎ জন্ম নেয়। একবার সেই বীজ হাতছাড়া হলে, তুমি শুধু খালি হাতেই দাঁড়িয়ে থাকবে।"
গল্পের শিক্ষা:
এই গল্পের প্রধান শিক্ষা হলো:
* সময় জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। কারণ একবার চলে গেলে, তা আর কখনই ফিরে আসে না।
* অর্থ হারালে আবার উপার্জন করা যায়, কিন্তু সময়ের অপচয় অপূরণীয় ক্ষতি। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে গুরুত্ব দেওয়া এবং তা সঠিক কাজে ব্যবহার করা উচিত।

Collected

✅ যারা প্রতিদিন এমন সব আর্টিকেল পড়তে চান,, তারা পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন। সময় করে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ


Collected

শুভ রাত্রি
15/10/2025

শুভ রাত্রি

Address

Fulbaria

Telephone

+8801516718193

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Look,Listen & Say posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Look,Listen & Say:

Share