DHAKA HOUR

DHAKA HOUR Official page for dhakahour.com, Bangladesh's largest news publisher by reach - 24/7, bilin

02/01/2025

শহীদ মিনারে বিপ্লবী সরকার দাবিতে স্লোগান

01/01/2025

আসিফ সারজিস হাসনাতসহ অনেকের ফেসবুক আইডি হ্যাকড

01/01/2025

থার্টিফার্স্ট উদযাপনের সময় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

30/12/2024

আজ ৩১ ডিসেম্বর বিকেল ৩টায় শহীদ মিনারে সমাবেশ করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

হাওয়া ভবন সম্পর্কে জানুন ঢাকা আওয়ারে
06/09/2024

হাওয়া ভবন সম্পর্কে জানুন ঢাকা আওয়ারে

হাওয়া ভবন। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক রহস্যময় অধ্যায়। হাওয়া ভবন নিয়ে জনমনে রয়েছে নানা প্রশ্ন ও রহস্য। বিতর....

সব স্তরের মানুষ ভোগান্তিতে পড়লেও সীমিত আয়ের মানুষের জন্য তা অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছেছে
29/06/2024

সব স্তরের মানুষ ভোগান্তিতে পড়লেও সীমিত আয়ের মানুষের জন্য তা অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছেছে

কোনোভাবেই লাগাম টানা যাচ্ছে না নিত্যপণ্যের দামের। এই ঊর্ধ্বগতিতে সব স্তরের মানুষ ভোগান্তিতে পড়লেও সীমিত আয়ের ম.....

28/06/2024

বিশ্বের বসবাসের অযোগ্য শহরের তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে ঢাকা

বিস্তারিত কমেন্টে ...

ইসরাইলি হামলায় গাজায় নিহত বেড়ে ৩৭,৩৩৭গাজায় ইসরাইলি হামলায় ৩৭ হাজার ৩৩৭ জন নিহত হয়েছেন। ৮ মাস ধরে চলমান এ হামলায় আহত হয়েছ...
16/06/2024

ইসরাইলি হামলায় গাজায় নিহত বেড়ে ৩৭,৩৩৭

গাজায় ইসরাইলি হামলায় ৩৭ হাজার ৩৩৭ জন নিহত হয়েছেন। ৮ মাস ধরে চলমান এ হামলায় আহত হয়েছেন আরো ৮৫ হাজার ২৯৯ জন।

রোববার (১৬ জুন) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৭ অক্টোবর ইসরাইল গাজায় প্রতিশোধমূলক পাল্টা হামলা শুরু করে যা এখনো চলছে। গাজায় ইসরাইলের অব্যাহত এ হামলায় ৩৭ হাজার ৩৩৭ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এদের অধিকাংশ নারী ও শিশু।

উল্লেখ্য, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে আকস্মিক বড়ো ধরনের হামলা চালায়। এ সময়ে তারা প্রায় এক হাজার ১৭০ ইসরাইলিকে হত্যা এবং ২৫০ জনকে বন্দী করে। এখনো হামাসের কাছে ১২১ জন বন্দী হিসেবে আটক রয়েছে।

ধ্বংসস্তুপের মধ্যে গাজায় ঈদ
ইসরাইলি ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যে গাজাবাসী আজ রোববার ঈদুল আজহা উদযাপন করেছে। আজ সকালে বিধ্বস্ত এলাকার মধ্যেই ঈদের জামাত হয়েছে।

গাজায় ইসরাইলি হামলার আজ ২৫৪তম দিন। এত দিনের ইসরাইলি তাণ্ডবে গাজার সব কিছু ধ্বংস হয়ে গেছে। তাদের জীবন, জীবিকা কোনো কিছুই অবশিষ্ট নেই। তাদের বাসভবন, মসজিদ- সবাই গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে। ফলে ঈদের আনন্দ বলতে আর কিছু নেই।

গাজার দোকানপাট আগেই ধ্বংস হয়ে গেছে। যে দুই-একটি আছে, সেগুলোও বন্ধ রয়েছে। ঈদুল আজহার অন্যতম বিষয় কোরবানি দেয়া। বেশ ধুমধাম করে কোরবানির আয়োজন করে থাকে গাজাবাসী। কিন্তু এবার কোরবানির পশু কেনার মতো সামর্থ্য তাদের নেই।

তবে বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা কিছু পশু কোরবানি করে বিভিন্ন পরিবারের মধ্যে বিতরণের চেষ্টা করছে।

এবারের ঈদ ওইসব পরিবারের জন্য আরো কঠিন হয়ে পড়েছে যাদের পরিবারের সদস্য নিহত হয়েছে বা আহত হয়ে কাতরাচ্ছে। ১০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি গুরুতর আহত হয়েছে। তারা চিকিৎসা পর্যন্ত পাচ্ছে না।

এছাড়া ইসরাইল আট হাজারের বেশি লোককে ধরে নিয়ে গেছে। তারা কোথায়, কিভাবে আছে, কেউ জানে না।

জাবালিয়া মসজিদের ইমাম ঈদের জামাতের খুতবায় বলেন, দখলদার বাহিনী গাজার মানুষের মনোভাব ভেঙে দেয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ অব্যাহত রয়েছে। তারা দখলদারদের কঠোর আঘাত হানা অব্যাহত রাখবে। ইসরাইলি দখলদারিত্বের কারণে আমরা আমাদের ধর্মীয় অনুশাসনও পালন করতে পারছি না।
সূত্র : আল-জাজিরা

নুসিরাত শরণার্থী শিবিরে ইস*রাইলি হামলা
09/06/2024

নুসিরাত শরণার্থী শিবিরে ইস*রাইলি হামলা

নুসিরাত শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি হামলা একটা হরর সিনেমার মতো ছিল মন্তব্য করে এক চিকিৎসক বলেছেন, ইসরাইলের নুসিরাত হ...

গাজার স্কুলে ইসরাইলি হামলা, নিহত ২৭গাজায় জাতিসঙ্ঘের একটি স্কুলে বৃহস্পতিবার ইসরাইল বিমান হামলা করেছে, যাতে শত শত বাস্তুচ...
06/06/2024

গাজার স্কুলে ইসরাইলি হামলা, নিহত ২৭
গাজায় জাতিসঙ্ঘের একটি স্কুলে বৃহস্পতিবার ইসরাইল বিমান হামলা করেছে, যাতে শত শত বাস্তুচ্যুত লোক আশ্রয় নিয়ে ছিল। স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন, মধ্য গাজার দিকে অবস্থিত এই স্কুলে হামলায় কমপক্ষে ২৭ জন নিহত হয়েছে।
ইসরাইলি সেনাবাহিনী বলছে, তারা জাতিসঙ্ঘের যে স্কুলে হামলা করেছে সেটি ‘হামাসের কম্পাউন্ড’ হিসেবে গড়ে উঠেছিল।
স্থানীয় সাংবাদিকরা বলেন, একটা ইসরাইলি যুদ্ধবিমান থেকে নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে স্কুলটির ওপরের তলার শ্রেণিকক্ষে দু’টি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়।
হামাসের মিডিয়া অফিস ইসরাইলের এ হামলাকে ‘বেপরোয়া হত্যাকাণ্ড’ বলে অভিযুক্ত করছে। অ্যাম্বুলেন্স এবং উদ্ধারকারী দল দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃত ও আহতদের সরিয়ে পাশের হাসপাতালে নেয়ার চেষ্টা করে।
সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে বিধ্বস্ত ক্লাসরুম ও মর্গের সামনে পড়ে থাকা লাশের সারি দেখা গেছে।
অপর একটি ভিডিওতে হামলায় আহত এক নারী চিৎকার করে বলেন, ‘অনেক যুদ্ধ হয়েছে, আমরা অসংখ্যবার উচ্ছেদ হয়েছি। আমার সন্তানেরা যখন ঘুমাচ্ছিল তখন তারা তাদের হত্যা করেছে।’
ইসরাইল যে দাবি করেছে, ওই স্কুলে হামাসের অবস্থান ছিল, সেটিকে নাকচ করে দিয়েছেন হামাস মিডিয়া অফিসের পরিচালক ইসমাইল-আল-থাওয়াবটা।
তিনি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘দখলদাররা এসব মিথ্যাও বানানো গল্প ব্যবহার করে, তারা অসংখ্য উচ্ছেদ হওয়া লোকের সাথে যে নিষ্ঠুর অপরাধ করেছে সেটিকে সঠিক প্রমাণ করতে চায়।’
ইসরাইল ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) এক বিবৃতিতে বলেছে, তাদের যুদ্ধবিমান একটি ‘সুনির্দিষ্ট হামলা চালিয়েছে নুসেইরাত এলাকায় জাতিসঙ্ঘের একটি স্কুলের আড়ালে থাকা হামাস কম্পাউন্ডের ওপর।’
বিবৃতিতে বলা হয় যে তারা ওই সব হামাস ও ইসলামিক জিহাদের ‘সন্ত্রাসীদের’ মেরেছে যারা দক্ষিণ ইসরাইলে গত ৭ অক্টোবর হামলায় অংশ নিয়ে ১২০০ লোককে হত্যা করে ও ২৫০ জনকে বন্দী করে নিয়ে যায়।
হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাবে এরপর থেকে ইসরাইলের হামলায় গাজায় কমপক্ষে ৩৬ হাজার ৫৮০ জন মারা গিয়েছে।
আইডিএফ জানায় যে তারা বিমান হামলার আগে যথেষ্ট ব্যবস্থা নিয়েছিল।
তারা বলেছে, ‘যাতে নিরীহ বেসামরিক লোকদের ক্ষতি না হয়।’
এর আগে, ইসরাইলি সামরিক বাহিনী জানায়, তারা বুরেইজ শরণার্থী শিবিরের পূর্বাঞ্চল এবং গাজার কেন্দ্রস্থলে দেইর আল-বালাহ শহরের ওপরে ‘অপারেশনাল নিয়ন্ত্রণ’ নিয়েছে এবং সেখানে অসংখ্য ফিলিস্তিনি নিহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়।
সেখানকার অধিবাসীরা তীব্র বোমাবর্ষণের কথা জানিয়েছে এবং দাতব্য সংস্থা মেদেসিন্স সান্স ফ্রন্তিয়েরেস (এমএসএফ) বলেছে, মঙ্গলবার থেকে কমপক্ষে ৭০টি লাশ-যাদের বেশিভাগই নারী ও শিশু-একটি স্থানীয় হাসপাতালে আনা হয়েছে।
এমএসএফ বলেছে, তাদের চিকিৎসা দল গাজার কেন্দ্রস্থলে টিকে থাকা একমাত্র কার্যকরী স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা সম্বলিত দেইর আল-বালাহর আল-আকসা হাসপাতালের পরিস্থিতি ‘কল্পনাতীত’ হিসেবে বর্ণনা করেছে।
সূত্র : বিবিসি

Address

Dhaka
1205

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DHAKA HOUR posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to DHAKA HOUR:

Share