ইসলামিক পাতা

ইসলামিক পাতা আসসালামু আলাইকুম......
# ইসলামিক পাতা # পেজ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।

22/07/2025
৯ই জিলহজ্ব ফজর হইতে ১৩ই জিলহজ্ব আসর পর্যন্ত প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরে পুরুষরা উচ্চস্বরে এবং নারীরা নিম্নস্বরে অন্তত একবার...
05/06/2025

৯ই জিলহজ্ব ফজর হইতে ১৩ই জিলহজ্ব আসর পর্যন্ত প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরে পুরুষরা উচ্চস্বরে এবং নারীরা নিম্নস্বরে অন্তত একবার তাকবীর পড়া ওয়াজিব।

25/04/2025

শুক্রবার দরুদ পাঠের দিন। তাই বেশি বেশি দরুদ পড়ুন।

দরুদ পড়ুন : اَللَّهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ
(আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম আ'লা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ)

অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি আমাদের নবি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রহমত ও শান্তি দান করুন।

— (সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব : ১/২৭৩)

24/04/2025

আল্লাহর রাসূল (স.) বলেছেন: ‘যে ব্যক্তি জনগণের মাঝে সবচেয়ে প্রিয় হতে চায়, তার উচিত গুনাহ হতে দূরে সরে মহান আল্লাহর তাকওয়া অর্জন করা’। (কানযুল ফাওয়ায়েদ, খণ্ড ২, পৃ. ১০)

22/04/2025

প্রিয় নবী (স.) বলেছেন: ‘নম্রতা, বান্দার মর্যাদা বৃদ্ধি করে; সুতরাং নম্র হও যাতে মহান আল্লাহর অনুগ্রহ ও রহমতের শামিল হতে পারো’। (নাহজুল ফাসাহাহ, পৃ. ২৭৭)

30/03/2025

ঈদুল ফিতরের রাতের ফজিলত এবং
এ রাতে করণীয়:-

ঈদের চাঁদ (শাওয়াল মাসের নতুন চাঁদ) উদিত হলে রমজানের পরিসমাপ্তি ঘটে। এ রাত থেকে আর তারাববির সালাত নেই।
সুতরাং যথারীতি রমজানের আগে যে সব সালাত ছিল সেগুলো আদায় করতে হবে। ইশার সালাত আদায় করা হবে সুন্নত ও বিতর সহ।
এটাই হল, ঈদের রাত। পরের দিন প্রত্যুষে মুসলিমগণ (যদি ইতোপূর্বে ফিতরা বণ্টন না করা হয়ে থাকে তাহলে) গরিব-দুখীদের মাঝে ফিতরা বণ্টন প্রক্রিয়া সমাপ্ত করে গোসল করে এবং আতর-সুগন্ধি মেখে ঈদের মাঠে যাবে ঈদের সালাতের উদ্দেশ্যে।

ঈদের রাতে করণীয়: তাকবীর পাঠ:-

আল্লাহ তাআলা রমজানের বিধিবিধান বর্ণনা করার পর বলেন,
لِتُكْمِلُوا الْعِدَّةَ وَلِتُكَبِّرُوا اللَّهَ عَلَىٰ مَا هَدَاكُمْ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ
"যাতে তোমরা (রমজান মাসের) সংখ্যা পূরণ কর এবং তোমাদেরকে সুপথ দেখানোর দরুন তাকবীর পাঠ (আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা) করো এবং
কৃতজ্ঞতা আদায় কর।"
[সূরা বাকারা: ১২৫]।
সুতরাং এ রাতের করণীয় হল, তাকবির পাঠ করা। পুরুষরা সন্ধ্যার পর থেকে বাড়িতে, মসজিদে, রাস্তায়, মাঠে-ঘাটে, বাজারে যে যেখানে থাকবে সেখানে উঁচু আওয়াজে তাকবির পাঠ করবে। আর মহিলারা
নিচু স্বরে তাকবির পাঠ করবে।

তাকবীর হল: “আল্লা-হু আকবার, আল্লা-হু আকবার, লা-ইলা-হা ইল্লালা-হু ওয়াল্লা-হু আকবার, আল্লা-হু আকবার ওয়ালিল্লা-হিল হামদ।”
(প্রথমে আল্লাহু আকবার তিন বার বলাও
হাদিস সম্মত)।
শেষ রমজানের সূর্য ডোবার পর তথা ঈদের রাত থেকে আরম্ভ করে ঈদের নামাজ শুরু করা পর্যন্ত এ তাকবির পাঠ অব্যাহত থাকবে।

ঈদের রাত জেগে ইবাদত-বন্দেগি করা:

এ রাতে তাকবির পাঠ ছাড়া বিশেষ কোনও নামাজ, ইবাদত-বন্দেগি বা অন্য কোনও আমল নেই। এ ব্যাপারে কোনও সহিহ হাদিস সাব্যস্ত হয় নি। তবে যারা নিয়মিত তাহাজ্জুদ সালাতে অভ্যস্ত তারা যথারীতি তা পড়তে পারে।

শাইখ উসাইমিন রহ. বলেন, "দু ঈদের রাত জেগে ইবাদত করার ফজিলতের হাদিসগুলো জঈফ (দুর্বল)। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কখনো এ দু রাত জেগে ইবাদত করতেন না। তিনি সারা রাত জেগে ইবাদত করেছেন কেবল রমজানের শেষ দশকের রাতগুলোতে-লাইলাতুল কদর (শবে কদর) পাওয়ার আশায়। যখনই শেষ দশক শুরু হত, তিনি সবগুলো রাত জেগে ইবাদত করতেন।"

● এ হাদিসটিকে নওবী এ হাদিসটিকে মারফু ও মাওকুফ উভয় সূত্রে জইফ বলেছেন।
● হাফেজ ইরাকি, ইবনে হাজার প্রমুখ মুহাদ্দিসগণও এটিকে জইফ বলেছেন।
وقال الحافظ ابن حجر : هذا حديث غريب مضطرب الإِسناد . انظر : "الفتوحات الربانية" (4/235) .
● আলবানি এটিকে মাউযু (বানোয়াট) হাদিস বলে আখ্যায়িত করেছেন। [জইফ ইবনে মাজাহ]।

শাইখুল ইসলাম ইবনে তায়মিয়া রহঃ বলেন,
" الأَحَادِيثُ الَّتِي تُذْكَرُ فِي لَيْلَةِ الْعِيدَيْنِ كَذِبٌ عَلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم" انتهى .
“দু ঈদের রাতের ব্যাপারে যে সব হাদিস পেশ করা সেগুলো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উপর মিথ্যাচার।”

মোটকথা, দু ঈদে সারা রাত জেগে বিশেষ কোনও সালাত, জিকির-আজকার, মিলাদ, কবর জিয়ারত ইত্যাদি করার ব্যাপার শরিয়তে বিশুদ্ধ সূত্রে কোনও নির্দেশনা আসে নি। তবে অন্যান্য সময় যেমন ইবাদত-বন্দেগি, দুআ-জিকির, কবর জিয়ারত, কুরআন তিলাওয়াত, তাহাজ্জুদ সালাত আদায় ইত্যাদি করা জায়েজ তেমনি এ দু রাতেও সেগুলো জায়েজ। কিন্তু তা এ রাতের বিশেষ ফজিলত মনে করে করা শরিয়ত সম্মত নয়।
মহান আল্লাহ মুসলিম উম্মাহকে তাকবীর তথা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ও বড়ত্বের বহিঃপ্রকাশের মধ্য দিয়ে তাদের বছরের অন্যতম জাতীয় ঈদ উৎসব পালনের তওফিক দান করুন এবং ক্ষেত্রে সব ধরণের বিদআত, পাপাচার ও আল্লাহর নাফরমানি থেকে হেফাজত করুন। আমিন।

সূরা কাহাফ তিলাওয়াত রিমাইন্ডার 📢আবু সাইদ খুদরী (রাদিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বল...
14/03/2025

সূরা কাহাফ তিলাওয়াত রিমাইন্ডার 📢

আবু সাইদ খুদরী (রাদিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন,

❝যে ব্যক্তি জুমু'আর দিন সূরা কাহাফ তিলাওয়াত করবে, আল্লাহ তা'আলা এক জুমু'আ থেকে পরবর্তী জুমু'আ পর্যন্ত তার জন্য নূরের আলো দ্বারা আলোকিত করে রাখবেন।❞

— বাইহাকী, হাদিস : ৬২০৯

যাঁর কবজায় মুহাম্মাদের প্রাণ, তাঁর শপথ ! অবশ্যই রোজাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর নিকট মিশকের গন্ধের চাইতে ও সুগন্ধি । [সহিহ...
13/03/2025

যাঁর কবজায় মুহাম্মাদের প্রাণ, তাঁর শপথ !
অবশ্যই রোজাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর নিকট মিশকের গন্ধের চাইতে ও সুগন্ধি ।

[সহিহ বুখারি, ১৯০৪]

কাদের ওপর ফিতরা অপরিহার্য:-?--------------------------------------------সামর্থ্যবান নারী-পুরুষ, স্বাধীন-পরাধীন, শিশু-বৃদ...
12/03/2025

কাদের ওপর ফিতরা অপরিহার্য:-?
--------------------------------------------
সামর্থ্যবান নারী-পুরুষ, স্বাধীন-পরাধীন, শিশু-বৃদ্ধ ও ছোট-বড় সব মুসলিমের ওপর সদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব। সামর্থ্যবান হওয়ার দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, সাড়ে সাত তোলা স্বর্ণ (৭.৫০) বা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রূপা (৫২.৫০) কিংবা এর সমমূল্যের মালিক হওয়া। সঙ্গে সঙ্গে এই সম্পত্তিটুকু তার মৌলিক প্রয়োজনের অতিরিক্ত হওয়া। যদি কোনো ব্যক্তি ঈদুল ফিতরের চাঁদ উদয় হবার পর থেকে নিয়ে সেদিনের সূর্যাস্ত পর্যন্ত সাড়ে সাত তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রূপা কিংবা এর সমমূল্যের মালিক হয়, তাহলে তার ওপর সদকাতুল ফিতর আদায় করা আবশ্যক।

Address

Mugdapara
Dhaka
1214

Telephone

+8801776326948

Website

http://www.studyforstudentlife.blogspot.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইসলামিক পাতা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ইসলামিক পাতা:

Share

Category