Noble Seek

Noble Seek Welcome to Noble Seek, a sacred space dedicated to exploring and sharing the truth and originality.

21/11/2025

এক আশ্চর্যজনক কাকতালীয় ঘটনাক্রমে, ২০২৫ সালের ২১ নভেম্বর শুক্রবার বাংলাদেশ এক শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে, ঠিক এই দিনেই ১৯৯৭ সালে ৬.১ মাত্রার এক ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে, যার ফলে চট্টগ্রামের হামজারবাগে একটি পাঁচ তলা ভবন ধসে পড়ে এবং ২৫ জন নিহত হয়। ইউএসজিএস কর্তৃক রেকর্ড করা আজকের ৫.৭ মাত্রার ভূমিকম্পটি ঢাকা জুড়ে সকাল ১০:৩৮ মিনিটে অনুভূত হয়, যার উৎপত্তিস্থল ছিল নরসিংদীর মাধবদী। ঘরবাড়ি কেঁপে ওঠে, জিনিসপত্র ভেঙে পড়ে এবং মানুষ বাইরে ছুটে আসে ১৯৯৭ সালের একই তারিখের স্মৃতি ফিরে আসার সাথে সাথে। একটি বিরল, ভৌতিক মুহূর্ত - ইতিহাস নিজেই প্রতিধ্বনিত হচ্ছে।

#ঢাকা

সিটিসেল ফিরছে নতুন রূপে, থাকছে ২৫ পয়সা কলরেট ও নিরবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেটসব থেকে কম কলরেট এবং অল্প দামে বেশি গতিসম্পন্ন ইন্ট...
15/10/2025

সিটিসেল ফিরছে নতুন রূপে, থাকছে ২৫ পয়সা কলরেট ও নিরবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেট
সব থেকে কম কলরেট এবং অল্প দামে বেশি গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে আবারও বাজারে ফিরছে মোবাইল অপারেটর সিটিসেল। এবারও গ্রাহকদের জন্য কলরেট ধরা হবে মাত্র ২৫ পয়সা।
সিটিসেলের মাতৃপ্রতিষ্ঠান প্যাসিফিক টেলিকম জানিয়েছে, এবার তারা শুধু কম কলরেটই নয়, সেই সঙ্গে মেয়াদবিহীন ইন্টারনেট প্যাকেজ এবং দেশব্যাপী টাওয়ার সংযোজন করে নিরবিচ্ছিন্ন গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করবে।
বিশেষ করে, সিটিসেল এবার জিএসএম (GSM) প্রযুক্তি নিয়ে আসছে। এর ফলে সিটিসেলের সিম যেকোনো ফোনেই ব্যবহার করা যাবে, যা গ্রাহকদের জন্য আরও সুবিধা দেবে।

এসব বাড়তি সুবিধা নিয়ে সিটিসেল আবারও বাংলাদেশের টেলিকম মার্কেটে টিকে থাকতে পারবে তো?

দেশের ৫ কোটি বাচ্চাকে নাকি টাইফয়েডের টিকা দিবে। টাইফয়েড নিয়ে গবেষণা করছে আইসিডিডিআর,বি।তারা একটা গবেষণা করে দেখেছে, বাংল...
15/10/2025

দেশের ৫ কোটি বাচ্চাকে নাকি টাইফয়েডের টিকা দিবে।
টাইফয়েড নিয়ে গবেষণা করছে আইসিডিডিআর,বি।
তারা একটা গবেষণা করে দেখেছে, বাংলাদেশে ১ লক্ষ লোকের মধ্যে ৯১৩ জন টাইফয়েড আক্রান্ত হয়। তাহলে টাইফয়েড আক্রান্তের শতকরা পরিমাণ প্রায় ১%।
তারমানে- প্রাকৃতিকভাবে বছরে টাইফয়েডে আক্রান্ত হয় না- ৯৯%।
আবার আইসিডিডিআর,বি টাইফয়েডের টিকা নিয়ে গবেষণা করে দেখেছে-
এক ডোজ টাইফয়েডের টিকা ১৮ মাস ৮৫% শতাংশ সু-রক্ষা দেয়।
তাহলে টিকা নেয়ার পরও সু-রক্ষা দেয় না ১৫% শতাংশ।
তারমানে সমীকারণ দাড়াচ্ছে-
টিকা দিলেও টাইফয়েড হবে ১৫%।
আর না দিলে টাইফয়েড হবে- ১%
করোনার সময় প্রথমে অনেকের করোনা হয়নি,
কিন্তু টিকা দেয়ার সাথে সাথে অনেকের করোনা শুরু হয়।
এবং ক্ষেত্রে বিশেষে অনেকের কড়া লক্ষণ প্রকাশ পায়।
অনেকে হসপিটালাইজ হয়, অনেকে মারা যায়, অনেকে দীর্ঘমেয়াদী সমস্যায় ভুগতে থাকে।
আসলে টিকা হচ্ছে ঐ রোগের জীবানুর একটি অংশ বিশেষ।
যা টিকার নামে শরীরে প্রবেশ করানো হয়।
এক্ষেত্রে রোগটি যদি খুব জটিল হয়, যা হলে মৃত্যু শতভাগ অবধারিত, কিংবা রোগটির একেবারেই চিকিৎসা নেই,
সেক্ষেত্রে টিকা নেয়ার কিছুটা গ্রহণযোগ্যতা আছে।
কিন্তু টাইফয়েড সেই মাত্রার কোন রোগ নয়,
কিংবা চিকিৎসা নেই- এমন রোগও নয়।
তাহলে কোন দুঃখে আগে থেকেই আমরা সেই রোগের জীবাণুখণ্ড আমাদের শরীরে প্রবেশ করাবো ?
আমরা কিন্তু একটা কথা প্রায় বলি-
অযথা কোন ওষুধ খাওয়া ঠিক নয়।
কারণ ওষুধমাত্রই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে।
কিন্তু একটা কথা আমাদের ভুলে গেলে চলবে না-
যারা এই ওষুধগুলো তৈরী করছে কিংবা বিপনন করছে,
সেটা তাদের ব্যবসা ও অর্থ উপর্জনের মাধ্যম।
তাই তারা চাইবে সর্বোচ্চ সংখ্যক লোক যেন তাদের ওষুধগুলো ব্যবহার করে।
এতে তারা ব্যবসায়ীকভাবে লাভবান হবে।
এজন্য বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অর্থ ঢেলে নিজের চাহিদা মত গবেষণা ফলাফল তৈরী করে, তারপর মিডিয়াতে টাকা দিয়ে সেটা প্রচার করে, অতঃপর সরকারকে ঘুষ দিয়ে প্রভাবিত করে রাষ্ট্রীয়ভাবে বিক্রি করে অতঃপর জনগণের মধ্যে প্রয়োগ করে।
এখানে জনগণের যতটুকু লাভ আছে, তার থেকে ঢের লাভ হচ্ছে ঔষধ কোম্পানিগুলোর।
টাইফয়ের ভ্যাকসিন কিন্তু্ ইউরোপ-আমেরিকায় দেয়া হয় না,
দেয়া হয় বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান-নেপাল কিংবা আফ্রিকান দেশগুলোতে।
এসব ভ্যাকসিনের আড়লে তাদের যে ভিন্ন কোন পরিকল্পনা নেই,
সে বিষয়ে কোন পর্যাপ্ত গবেষণাও কিন্তু হয় না।
আপনি নিজেকেই প্রশ্ন করুন-
এই যে ৫ কোটি বাচ্চার শরীরে টিকা দেয়া হবে,
এর মধ্যে বড় অংশই আগে টাইফয়েড জীবাণু এক্সপোজ হয়ে শরীরে এন্টিবডি তৈরী হয়ে আছে।, তাহলে সেই শিশুগুলোকে কেন টিকা দিতে হবে ?
একটা বাচ্চার শরীরে যদি এন্টিবডি আগে থেকে থাকেই তবে টিকা দেয়ার তো দরকার নেই।
তাহলে টেস্ট না করিয়ে কেন তাদের শরীরে টিকা দেয়া হবে ?
এখানেই আসলে ব্যবসা।
গণহারে বাচ্চাদের টিকা দেয়াই বলে দেয়-
শিশু স্বার্থের তুলনায় তাদের ব্যবসা করা জরুরী।
আবার ব্যবসার পাশাপাশি, আমাদের বাচ্চাগুলোকে গিনিপিগ বা কুকুর-বিড়াল বা ইদুরের মত ব্যবহার টিকার গ্রহণযোগ্যতা তৈরী করা। গোপণ জীবাণু অস্ত্র আমাদের বাচ্চাদের শরীরে ঢুকিয়ে দেয়া, যা ভবিষ্যতে হয়ত অজ্ঞাত কোন জটিলতা তৈরী করবে।
এসব ঔষধ ব্যবসায়ী আমাদের আদরের শিশুদেরকে যে কুকুর-বিড়ালের মত ব্যবহার করছে, এটা নিয়ে কিন্তু কেউ মুখ খুলে না, কথা বলে না।
আসলে এটা আমাদেরই দোষ।
আমরা ইউরোপ-আমেরিকার সাদা চামড়ারা কিছু বললেই তা ধর্মগ্রন্থের মত বিশ্বাস করি।
এটা অবশ্য তৈরী করেছে ব্রিটিশরা। তারা ২০০ বছর শাসন করে আমাদের মানসিক দাস বানিয়ে দিয়ে গেছে। এখন তাদেরকে আমরা অন্ধের মত বিশ্বাস করি। তারা কিছু বললে তার বিপরীতে কিছু বলার চিন্তাও করতে পারি না। এখন তারা আমাদের বাচ্চাদের কুকুর-বিড়াল আর ইদুর বানাচ্ছে। দীর্ঘমেয়াদে বাচ্চাদের উপর এক কী সাইড ইফেক্ট, তা না জেনেই আমরা চোখ বন্ধ করে আমার আদরের বাচ্চার শরীরে অযথাই তাদের ইনজেকশন পুশ করছি, যা সত্যিই ভয়ঙ্কর।
আমি অভিভাবকদের অনুরোধ করবো,
এই বিনামূল্যে ভ্যাকসিন আপনার আদরের বাচ্চার শরীরে মোটেও প্রবেশ করাবেন না।

এগুলো থেকে দূরে থাকুন। নিজের সুস্থতার সিদ্ধান্ত নিজেকেই নিতে হবে যেহেতু ব্যবসায়ী মন-মানসিকতার কারণে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের জীবনের মূল্য কমে যায়!

জাপানের হিমশীতল শীতের রাতে, যখন তাপমাত্রা শূন্যের নিচে নেমে যায় এবং রাস্তাঘাট নীরব হয়ে যায়, তখন করুণার এক নীরব বিপ্লব...
08/10/2025

জাপানের হিমশীতল শীতের রাতে, যখন তাপমাত্রা শূন্যের নিচে নেমে যায় এবং রাস্তাঘাট নীরব হয়ে যায়, তখন করুণার এক নীরব বিপ্লব ঘটে। ইঞ্জিনিয়াররা সৌরশক্তিচালিত হিটার তৈরি করেছেন যা দিনের বেলায় সূর্যালোক শোষণ করে এবং দীর্ঘ, ঠান্ডা রাতের মধ্যে তা ছেড়ে দেয় - যারা বাইরে ঘুমাচ্ছেন তাদের জন্য একটি জীবনরেখা।

প্রতিটি ইউনিট দেখতে সহজ - ফেজ-চেঞ্জ উপকরণ দিয়ে তৈরি একটি কম্প্যাক্ট, বাঁকা প্যানেল যা সূর্যের আলো থেকে তাপীয় শক্তি সঞ্চয় করে। কিন্তু ভিতরের বিজ্ঞান অসাধারণ। দিনের আলো ম্লান হওয়ার সাথে সাথে, এই হিটারগুলি ধীরে ধীরে 12 ঘন্টা পর্যন্ত সঞ্চিত উষ্ণতা ছেড়ে দেয়, তুষারঝড়ের মধ্যেও স্থির তাপ বজায় রাখে। তাদের কোনও জ্বালানি, কোনও তার এবং কোনও রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন হয় না - কেবল সূর্যালোক এবং সময়।

সাপ্পোরো এবং টোকিও পার্কগুলিতে পরীক্ষামূলক প্রোগ্রামগুলি ইতিমধ্যে গৃহহীনদের মধ্যে ঠান্ডা-সম্পর্কিত স্বাস্থ্যগত জরুরি অবস্থার নাটকীয় হ্রাস দেখিয়েছে। প্যানেলগুলি বেঞ্চ, বাস স্টপ বা বহনযোগ্য আশ্রয়কেন্দ্রে মাউন্ট করা যেতে পারে, যা সাধারণ শহুরে আসবাবপত্রকে মৃদু, পুনর্নবীকরণযোগ্য উষ্ণতার উৎসে রূপান্তরিত করে।
প্রকল্পটিকে যা সুন্দর করে তোলে তা কেবল এর প্রযুক্তি নয় - বরং এর সহানুভূতি। প্রতিটি হিটার হলো যত্নের একটি ছোট কাজ, যা একই সূর্য দ্বারা চালিত যা সমগ্র গ্রহকে উষ্ণ করে, রাতের বেলায় সবচেয়ে ভুলে যাওয়া লোকদের দিকে পুনঃনির্দেশিত করে।
জাপানের এই পরীক্ষাটি এমন একটি ভবিষ্যতের আভাস যেখানে পরিষ্কার শক্তি মানুষের মর্যাদার সাথে মিলিত হয় - যেখানে দিনের আলো অন্ধকারে আরামে পরিণত হতে পারে।

08/10/2025

I got over 200 reactions on one of my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী মক্তব শিক্ষাএক সময় ভোরের শিশিরভেজা পথ ধরে টুপি বা ওড়না পরা শিশু-কিশোররা কায়দা-সিপার...
08/10/2025

হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী মক্তব শিক্ষা

এক সময় ভোরের শিশিরভেজা পথ ধরে টুপি বা ওড়না পরা শিশু-কিশোররা কায়দা-সিপারা হাতে ছুটে আসত মসজিদের দিকে। আলিফ জবর আ, বা জবর বা... এমনসব উচ্চারণে মুখর হতো গ্রামের মক্তবগুলো। মসজিদকেন্দ্রিক এসব মক্তব ছিল শিশুদের ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার প্রাথমিক পাঠশালা।

কিন্তু আজ সেই চিত্র অনেকটাই বদলে গেছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী মক্তব শিক্ষা। শিশুদের উপস্থিতিতে যে আঙিনা এক সময় ছিল প্রাণবন্ত, এখন সেখানে নেমে এসেছে নীরবতা।
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার আলীপুর হযরত আলী (রা.) জামে মসজিদ। এ মসজিদের মক্তবে এক সময় শতাধিক শিশু পড়াশোনা করত। এখন এই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৩০-৪০ জনে। শুধু এই মসজিদের মক্তবেই নয়, উপজেলার প্রায় সবকটি মসজিদের মক্তবেই শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিন দিন কমতে শুরু করেছে।

মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা মনোয়ার হোসেন বলেন, আজকাল শিশুরা স্কুল, কোচিং ও প্রাইভেট ক্লাসে এত ব্যস্ত যে, মক্তবে সময় দিতে পারছে না। এছাড়া মোবাইল, টিভি, ইন্টারনেটের প্রতি আসক্তির কারণে তারা রাতে দেরিতে ঘুমায়, তাই সকালে উঠতে চায় না। ধর্মীয় শিক্ষার প্রতি অভিভাবকদেরও আগ্রহ কমে গেছে।

টেংরাবাজার মার্কাজ জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা বদিউজ্জামান মুরাদ বলেন, আগে ভোরে কুরআন তিলাওয়াতের সুরে গোটা গ্রাম জেগে উঠত। এখন মক্তবের সেই পরিবেশ নেই। এই ধারা চলতে থাকলে আগামী প্রজন্ম নৈতিকভাবে পথভ্রষ্ট হতে পারে।
আগে ফজরের নামাজ শেষে বাবা-মা নিজেরা গিয়ে শিশুদের ঘুম থেকে জাগিয়ে মক্তবে পাঠাতেন। এখন অভিভাবকদের অনেকেই ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করছেন না। ফলে শিশুরা ইসলামি মৌলিক শিক্ষা নামাজ, ওজু, কালেমা কিংবা আদব-কায়দা সম্পর্কেও অজ্ঞ থেকে যাচ্ছে। নৈতিকতা ও মূল্যবোধের অভাবও ক্রমেই প্রকট হয়ে উঠছে।
দ্বীন ইসলাম নামে এক অভিভাবক আক্ষেপ করে বলেন, আমাদের শৈশব কেটেছে মক্তবের আঙিনায়। আমরা মক্তবে বসেই সূর্যোদয় দেখেছি। আর এখনকার শিশুরা সকালই দেখতে পায় না। মক্তব শিক্ষা ফিরিয়ে আনা এখন সময়ের দাবি।

বোগলা রোসমত আলী রামসুন্দর স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রভাষক জামাল উদ্দিন মনে করেন, প্রতিটি মসজিদে বাধ্যতামূলকভাবে মক্তব চালু, অভিভাবকদের সচেতন করা এবং সরকারিভাবে প্রাথমিক ধর্মীয় শিক্ষা সহায়ক কর্মসূচি চালু করা প্রয়োজন। মক্তব শিক্ষার সুযোগ থেকে শিশুদের বঞ্চিত করা মানেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নৈতিক ভিত্তিহীন করে তোলা।

06/10/2025

Saif Hasan Smashing Six one after another 😍🔥

06/10/2025

গ্রামীণ সিম দিয়ে ফোনে কথা বলার চেয়ে..অটো ভাড়া দিয়ে বাড়ি গিয়ে কথা বলা বেশি সাশ্রয়ী : দাবি গ্রাহকদের!

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে চা বাগানের লেকের পাশ থেকে প্রায় ১২ ফুটের অজগর উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার দুপুরে উপজেলার খাইছড়া চা ...
06/10/2025

মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে চা বাগানের লেকের পাশ থেকে প্রায় ১২ ফুটের অজগর উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার দুপুরে উপজেলার খাইছড়া চা বাগানে উদ্ধার করা হয়।

বিস্তারিত কমেন্টে 👇

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, সরকারি অফিসগুলো...
06/10/2025

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, সরকারি অফিসগুলোকে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক থেকে সরিয়ে আনতে সচিবালয়কে দিয়েই যাত্রা শুরু করা হয়েছে।

বিস্তারিত কমেন্টে 👇

পবিত্র কোরআন অবমাননার অভিযোগে সেই শিক্ষার্থীকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করেছে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ।বিস্তারিত কমেন...
06/10/2025

পবিত্র কোরআন অবমাননার অভিযোগে সেই শিক্ষার্থীকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করেছে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ।

বিস্তারিত কমেন্টে 👇

05/10/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Noble Seek posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share