জোকস বাংলা.com

জোকস বাংলা.com অস্থির সব ভিডিও দেখলে অন্যরকম এক দুনি? এই পেইজ এ পোস্ট করা হবে জোকস,মজার তথ্য,সাধারন ঙ্গ্যান এবং আরো অনেক কিছু যা আগে ভাবা হয় নি

09/10/2024

#আমাদের *পবিত্র কুরআন শরিফ নিয়ে কবিতাটি লিখেছিলেন ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ও হিন্দি ভাষার খ্যাতিমান কবি শঙ্কর দয়াল শর্মা। কবিতাটি পড়ে আমি বিস্মিত হয়েছি। লেখাটি ৪০ বছর আগের তারপরেও এই কবিতার প্রাসঙ্গিকতা তো কমেই নি, বরং বেড়েছে বলেই মনে হয়। বোঝার সুবিধার্থে মূল কবিতার সাথে বাংলা তর্জমা দিলাম:*

কুরআন শরিফ
---------------------
আমল কি কিতাব থি,
দুয়া কি কিতাব বানা দিয়া।

বাংলা:
আমল করার কিতাব ছিলো,
দোয়ার কিতাব বানিয়ে দিয়েছো।

সমঝ্নে কি কিতাব থি,
পড়নে কা কিতাব বানা দিয়া।

বাংলা:
অনুধাবন করার কিতাব ছিলো,
পাঠের কিতাব বানিয়ে দিয়েছো।

জিন্দাওঁ কা দস্তুর থা,
মুর্দাওঁ কা মনশুর বানা দিয়া।

বাংলা:
জীবিতদের জীবনবিধান ছিলো,
মৃতদের ইশতাহার বানিয়ে দিয়েছো।

জো ইলম্ কি কিতাব থি
উসে লা-ইলমোঁ কে হাথ থামা দিয়া।

বাংলা:
যেটা ছিলো জ্ঞানের কিতাব,
মূর্খদের হাতে ছেড়ে দিয়েছো।

তশখীর-এ-কয়েনাৎ কা দর্স দেনে আয়ি থি,
সির্ফ মদ্রাসোঁ কা নিসাব বানা দিয়া।

বাংলা:
সৃষ্টির জ্ঞান দিতে এসেছিলো এটা,
স্রেফ মাদ্রাসার পাঠ্য বানিয়ে দিয়েছো।

মুর্দা কওমোঁ কো জিন্দা করনে আয়ি থি,
মুর্দোঁ কো বখশ্ওয়ানে পের লগা দিয়া।

বাংলা:
মৃত জাতিদের বাঁচিয়ে তুলতে এসেছিলো এটা,
মৃতের জন্যে দোয়ার কাজে লাগিয়ে দিয়েছো।

অয় মুসলমানোঁ, ইয়ে তুম নে ক্যা কিয়া?

বাংলা:
হে মুসলমানেরা, এ তোমরা কী করেছো?

হায়! আমাদের মুসলমানদের কি করা উচিত ছিলো আর আমরা কি করছি।
(সংগ্ৰীহিত)

"আপার বিকল্প  নাই "আমাদের হোস্টেলের সদস্য সংখ্যা ৩২ । শৃঙ্খলার স্বার্থে একজনকে ম্যানেজার বানানো হলো, বানানো হবে বললে আসল...
19/09/2024

"আপার বিকল্প নাই "
আমাদের হোস্টেলের সদস্য সংখ্যা ৩২ । শৃঙ্খলার স্বার্থে একজনকে ম্যানেজার বানানো হলো, বানানো হবে বললে আসলে ভুল হবে উনি নিজেই ম্যানেজারের পদ সিস্টেমে দখল নিলেন । পদটা তো আর মাগনা না, বেতন আছে,আলাদা রুম আছে, সাথে অন্যান্য সুযোগ সুবিধা ।
মাসে মাসে সবাই যে টাকা পয়সা দেয়, সেই অনুপাতে বাজার সদাই করা হয়, ইন্টারনেট বিল , বিদ্যুৎ বিল,বাবুর্চি বিল প্রভৃতি দেয়া হয়। ওমা কিছু দিন পর দেখি ম্যানেজার বলা শুরু করছে, আমি তোমাদের খাওয়াই, দাওয়াই। বেশী তেরি মেরি করলে খাওন বন্ধ করে দিবো, বিদ্যুৎ, পানি বন্ধ করে দিবো। যাই হোক শেষ মেশ বিক্ষুব্ধ হোস্টেলের সদস্যদের দৌড়ানি খেয়ে ম্যানেজার হোস্টেল ছেড়েই পালালো।
সবাই মিলে শলাপরামর্শ করে নতুন একজন তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ দিলেন। নতুন তত্ত্বাবধায়ক হোস্টেলের সদস্যদের জন্য বাজার করতে গিয়ে জানলেন, দোকানদারের কাছে আগে ম্যানেজারের লাখ লাখ টাকা বাকী। তারা নতুন করে সদাই দিবেন না। পরদিন বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজন আসলো হোস্টেলে বিদ্যুৎ লাইন কেটে দেওয়ার জন্য। বিদ্যুতের লোকজন জানালো, আগের অনেক বিল বকেয়া। সেসব শোধ না করলে বিদ্যুৎ মিলবে না৷ হোস্টেলের সদস্যরা এখন খেয়ে না খেয়ে আধা পেটে অন্ধকার জীবন যাপন করছেন। ওদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার থেকে সাবেক ম্যানেজারের চ্যালা চামুণ্ডা এই বলে, হুঁক্কা হুয়ো রব তুলছে " নতুন এই লোক যোগ্য না। আগেই ভালো ছিলাম,বলছিলাম না, উনারা কোন বিকল্প নাই "

05/09/2024
ছড়াটির অন্তর্নিহিত ব্যাখ্যা জেনে সমৃদ্ধ হলাম।“ইকড়ি মিকড়ি চাম-চিকড়ি,চামের কাঁটা মজুমদার,ধেয়ে এল দামোদর।দামোদরের হাঁড়ি-কু...
05/09/2024

ছড়াটির অন্তর্নিহিত ব্যাখ্যা জেনে সমৃদ্ধ হলাম।
“ইকড়ি মিকড়ি চাম-চিকড়ি,
চামের কাঁটা মজুমদার,
ধেয়ে এল দামোদর।
দামোদরের হাঁড়ি-কুঁড়ি,
দাওয়ায় বসে চাল কাঁড়ি।
চাল কাঁড়তে হল বেলা,
ভাত খাওগে দুপুরবেলা।
ভাতে পড়ল মাছি,
কোদাল দিয়ে চাঁছি।
কোদাল হল ভোঁতা,
খা কামারের মাথা।”

ছোটবেলায় আমরা অনেকেই এই ছড়াটি পড়েছি। কিন্তু কখনো কি ভেবেছি নান্দনিক ছন্দের এই ছড়াটির অর্থ কি? এই ছড়া কোন ইতিহাস বয়ে বেড়ায় কিনা?

এই প্রশ্ন করলে হয়তো এই উত্তরই আসবে যে শিশুদের নির্ভেজাল আনন্দের জন্য এই ছড়ার রচনা হয়েছে। কিন্তু সত্যটা বেশ করুণ। আদতে আনন্দের ছিঁটেফোঁটাও নেই এই ছড়ায়, শিশুদের জন্য তো না বটেই।

মূলত এই ছড়ায় ছড়াকার অসাধারণ দক্ষতার সাথে চিরন্তন বাংলার সাধারণ মানুষের দুঃসহ আর্থ-সামাজিক অবস্থা তুলে ধরেছেন। চলুন এবার ছড়াটির প্রতিটি শব্দ ও পংক্তি ধরে বিশ্লেষণ করে দেখি।

'ইকড়ি' অর্থ সংসার পরিপালনের জন্য সারাদিন খেটেখুটে কঠোর পরিশ্রম করা। কিন্তু তাতেও যখন সংসার চলে না, তখন প্রয়োজন হয় 'মিকড়ি', অর্থাৎ আরও কিছু অতিরিক্ত উপার্জনের চেষ্টা করা। 'চাম' অর্থ রুজি-রোজগারের এলাকা। আর 'চিকড়ি' অর্থ সেই রোজগারের এলাকায় ঘুরে ঘুরে কিছু (অর্থ বা ফসল) উপার্জন করে তা ঘরে নিয়ে আসা।

কিন্তু সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় এই "চামের কাঁটা মজুমদার"। 'মজুমদার' মূলত এক প্রকার রাজকর্মচারীর পদবী যার কাজ ছিল খাজনা বা রাজস্ব আদায় ও হিসেব রাখা। আর তাই অনেক সময় খাজনা আদায়ের নামে দরিদ্র খেটে খাওয়া মানুষের সর্বস্ব কেড়ে নিয়ে যেত বলে তাকে পথের কাঁটা বলা হয়েছে।

আর অতঃপর "ধেয়ে এল দামোদর"। এই 'দামোদর' হলো মূলত ফড়ে-পাইকারের দল, যারা সাধারণ কৃষকের উৎপাদিত ফসল অথবা কুমারের বানানো তৈজসপত্র স্বল্প দামে কিনে নিয়ে বাজারে চড়া দামে বিক্রি করতো।

কিন্তু এই দামোদর শুধু এসেই ক্ষান্ত হয় না। এখানে বলা হয়েছে "দামোদরের হাঁড়ি-কুঁড়ি"। এর অর্থ হলো, তারা যখন আসে তখন সাথে করে হাঁড়ি কুঁড়ি নিয়ে আসে। অর্থাৎ খেটে খাওয়া মানুষের উৎপাদিত সব দ্রব্য সাথে করে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে আসে।

এরপর বলা হয়েছে "দাওয়ায় বসে চাল কাঁড়ি", অর্থাৎ মজুমদার আর ফড়ে পাইকারের থেকে লুকিয়ে যেটুকু চাল বাঁচানো গিয়েছে, এবার সেটা দিয়েই ঘরের দরজায় বসে ভাত রাঁধার প্রস্তুতি শুরু।

কিন্তু "চাল কাঁড়তে হল বেলা", অর্থাৎ এতসব ঝামেলা ঝক্কি সামলাতে সামলাতে ভাত রাঁধায় দেরী হয়ে যায়। তাই "ভাত খাওগে দুপুরবেলা", অর্থাৎ প্রথম প্রহরে বা সকালে খাওয়া আর সম্ভব হয় না। একেবারে দ্বিপ্রহরে বা দুপুরে খেতে হয়।

কিন্তু খাবে কী করে! কারণ "ভাতে পড়ল মাছি"। এখানে 'মাছি' বলতে আসলে চোরকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ গরীবের যে যৎসামান্য খাদ্য, তারও শেষ রক্ষা হয় না। ছিঁচকে চোর সেটাও চুরি করে নিয়ে যায়। তাই "কোদাল দিয়ে চাঁছি"। এই 'কোদাল'ও আক্ষরিক অর্থে ব্যবহৃত হয়নি। বরং কোদাল বলতে এখানে কোতোয়াল বা পুলিশের কথা বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ পুলিশের কাছে গিয়ে চোরের ব্যাপারে নালিশ করা হয়েছে।

তবে তাতেও যে গরীব মানুষের হয়রানি কম হয়, তা কিন্তু নয়। কারণ "কোদাল হল ভোঁতা"। অর্থাৎ পুলিশ বা কোতোয়াল কোন কাজই করে না। আর তাই "খা কামারের মাথা"। অর্থাৎ এই কোদাল যে কামার বানিয়েছে, মানে পুলিশ কোতোয়াল সৃষ্টিকারী গ্রামের উচ্চপর্যায়ের লোকেরা, শেষমেশ তাদের কাছে গিয়েই এই হতদরিদ্র মানুষ গুলোর মাথা কুটে কাঁদতে হয়।

সুতরাং এক কথা বললে, এই ছড়ায় ছড়াকার গ্রাম বাংলার সেই খেটে খাওয়া মানুষের জীবনবৃত্তান্ত তুলে ধরেছেন যে কিনা কঠোর পরিশ্রম করেও জমিদার, খাজনা আদায়কারী, অসাধু ব্যবসায়ী, চোর, পুলিশ এদের উপদ্রবে নিজের পরিবারের জন্য দু' বেলার খাবারও জোটাতে পারে না।

তথ্যসূত্রঃ
১। কলিম খান ও রবি চক্রবর্তী, "বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ", ভাষাবিন্যাস
২। ড. মোহাম্মদ আমিন, "ইকড়ি মিকড়ি : অসাধারণ অর্থপূর্ণ একটি ছড়া",

#2024

দেখা যাচ্ছে যে বাংলাদেশের ট্রাফিক পুলিশ গুলা এখন খুবই মরা মরা । মুখে নেই সেই হাসি আর খুশি । সবই যেন হারিয়ে গিয়েছে। আগে ত...
04/09/2024

দেখা যাচ্ছে যে বাংলাদেশের ট্রাফিক পুলিশ গুলা এখন খুবই মরা মরা । মুখে নেই সেই হাসি আর খুশি । সবই যেন হারিয়ে গিয়েছে। আগে ত তারা রাস্তায় বিভিন্ন গাড়ি চালকদের সাথে আওন্দ করতেন হেন্ডশেক করে আনন্দ ভাগাভাগী করতেন। এখন আর সেই দিন নেই...............
এমন স্বাধিনতা ই কি আমরা চেয়েছিলাম 🥹🥹🥹

Aha .....Uhu .... 🥲🥲🥲🥲🥲
04/09/2024

Aha .....
Uhu .... 🥲🥲🥲🥲🥲

Facing Problem ...Go Shahabag....😅😅
04/09/2024

Facing Problem ...
Go Shahabag....😅😅

লিটন জিন্দা হায় ............ 😅😅😅
03/09/2024

লিটন জিন্দা হায় ............ 😅😅😅

Address

Shipahibag
Dhaka
1219

Telephone

01981349023

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জোকস বাংলা.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to জোকস বাংলা.com:

Share