DigitalHubs BD

DigitalHubs BD Social Media Marketing Agency This is DigitalHubs BD, a complete digital marketing solution.

ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন কিঃফেসবুক এড ক্যাম্পেইন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানার আগে ফেইসবুক এড ক্যাম্পেইন কি আপনাকে সেটা জানত...
28/10/2024

ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন কিঃ

ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানার আগে ফেইসবুক এড ক্যাম্পেইন কি আপনাকে সেটা জানতে হবে। Facebook Ads Campaign হলো ফেসবুক কে নির্দেশনা দেওয়া আপনার অ্যাডের অবজেক্টিভ টা কি। ফেসবুকে এ্যাড দেওয়ার আগে আপনাকে অ্যাড ক্যাম্পেইন চালু করতে হবে। সেখানে কিছু ইনফরমেশন দিয়ে দিতে হবে যাতে বোঝা যায় আপনার ফেসবুকে এ্যাড দেওয়ার উদ্দেশ্য টা কি।
আপনি যদি চান আপনার পেইজের লাইক বাড়াবেন তাহলে আপনি ফেসবুক ক্যাম্পেইন এর “পেইজ লাইক” অবজেক্টিভ টা সিলেক্ট করবেন। এর ফলে ফেসবুক ম্যানেজার বুঝতে পারবে আপনি আপনার পেইজ এর অ্যাড দিতে চাচ্ছেন লাইক বাড়ানোর জন্য। এর ফলে আপনার অ্যাড ডিজাইন টা পেইজের লাইক বাড়ানোর জন্যই করা হবে। এরকম আরও অনেক অবজেক্টিভ রয়েছে। আপনি চাইলে রিচ, ট্রাফিক জেনারেট ইত্যাদি অবজেক্টিভ সিলেক্ট করতে পারেন। ফেসবুক অ্যাড ক্যাম্পেইন এ সেগমেন্ট রয়েছে ৩টি, অ্যাওয়ারনেস, কনসিডারেশন এবং কনভারসন। আবার এর ভেতর অবজেক্টিভ রয়েছে ১১টি।
আপনি কোন উদ্দেশ্য নিয়ে ফেসবুক এ্যাড ক্যাম্পেইন রান করাতে চাচ্ছেন সে অনুযায়ী অবজেক্টিভ সিলেক্ট করতে হবে। এভাবে আপনার বিজনেস এর উদ্দেশ্য অনুযায়ী আপনি ফেসবুক অ্যাড ক্যাম্পেইন চালু করে ফেলতে পারেন। এ ছাড়াও আপনি চাইলে একজন দক্ষ ফেসবুক ম্যানেজার হায়ার করতে পারেন। তবে আপনি জানেন কি মার্কেটিং ম্যানেজার এর কাজ কি? এক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে যেমনঃ
ফেসবুক অ্যাড ক্যাম্পেইন
সুন্দর ও মার্জিত কন্টেন্টঃ
কথায় আছে আগে “দর্শনধারী পরে গুন বিচারী”। আপনি আপনার বিজনেস এর জন্য যে কন্টেন্ট টা দিবেন সে টা অবশ্যই সুন্দর এবং মার্জিত হতে হবে। ভিডিও তে এমন রঙ সিলেক্ট করুন যেগুলো দেখতে ভালো লাগে। দেখতে বিশ্রী এমন কিছু কন্টেন্ট এ অ্যাড করা থেকে বিরত থাকুন। এমন কিছু অ্যাড করুন যাতে একজন কাস্টমার আপনার ভিডিও টি দেখে ইম্পেস হয়। এমন কিছু ইম্প্রেশন অ্যাড করবেন যেনো একজন গ্রাহক এর টাইম না থাকলেও ভিডিও টি দেখার জন্য টাইম বের করে। এক কথায় যারা ভিডিও টি দেখবে তাদের মনের মতো করে ভিডিও কন্টেন্ট টি বানানো উচিত।
রেস্পন্সিভ অ্যাড তৈরি করুনঃ
আপনার বিজনেস এর জন্য এমন এড তৈরি করা উচিত যা কাস্টমার কে প্রতিক্রিয়াশীল করতে। এড ক্যাম্পেইন চালু করার সময় মাথাত রাখতে হবে এড টি যেনো খুব বড় না হয়। বড় ভিডিও কন্টেন্ট কেও দেখতে চায়না। তাই আপনার উচিত হবে, এড ছোট করে তৈরি করা এবং এটা ও মাথায় রাখতে হবে সেখানে যেনো আপনার বিজনেস এর সকল বিষয় ইনক্লুড থাকে। আপনার বিজনেস এর কোনো প্রডাক্টের উপর ছাড় দিতে চাইলে তা সুন্দর করে উপস্থাপন করুন যাতে কাস্টমার আকৃষ্ট হয়। একটা সুন্দর এড তৈরি করার মাধ্যমে সহজেই একজন কাস্টমার কে রেস্পন্সিভ করা যায়।
এড ক্যাম্পেইন লোকেশন নির্ধারণঃ
ফেসবুক ক্যাম্পেইন টি লোকেশন সিলেক্ট এর মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন যায়গায় শো হয়। আপনার অবজেক্টিভ সিলেকশন এর মাধ্যমে একটি এড সর্বোচ্চ ১২ জায়গায় প্রদর্শন করা হয়। এখানে লোকেশন টি হতে পারে ফেসবুকের নিউজ ফিড, ম্যাসেন্জার অথবা ডান সাইডের কলাম ইত্যাদি। ফেসবুকের এড এর লোকেশন আলাদা হওয়ার কারনে এড এর ধরন ও আলাদা হয়ে থাকে। আপনি চাইলে আপনার বিজনেস এর এড টি ফেসবুকের পাশাপাশি ইন্সটাগ্রাম অথবা হোয়াটসঅ্যাপ এ-ও রান করাতে পারেন কারণ ইন্সটাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। আপনাকে আগে বুঝতে হবে আপনার টার্গেটেড কাস্টমার কোথাও বেশি এক্টিভ। আপনার এড এর লোকেশন টি সেখানে হলে আপনার কাস্টমার পেতে সুবিধা হবে।
সঠিক ভাবে বয়স নির্ধারণঃ
আপনার এড টি যাদের জন্য তৈরি করা হলো তাদের কাছে পৌঁছে দিতে আপনার সঠিক ভাবে বয়স টা নির্ধারণ করে দিতে হবে। এতে ঠিক যেই কাস্টমার এর কাছে আপনি এড টা পৌঁছাতে চাচ্ছেন তার কাছেই পৌঁছে যাবে। পেপার পত্রিকায় যখন বিজ্ঞাপন দেওয়া হতো তখন সেটি সবার কাছে পৌঁছাতো না। কেন বলছি এ কথা? চলুন উদাহরণ এর মাধ্যমে ক্লেয়ার করি। ধরুন আপনার একটি বুটিক শপ আছে। তাহলে আপনার টার্গেট কাস্টমার হলো মেয়েরা এবং যাদের বয়স ১৮-৩০ এর ভেতরে। এখন ভাবুন কয়জন মেয়ে আছে যারা পত্রিকা পড়ে? উত্তর ” হাতে গোনা কয়েকজন “।
তাহলে আপনি কি হাতে গোনা কয়েকজনের কাছে আপনার বিজনেস এর বিজ্ঞাপন পৌঁছাতে চান? নিশ্চয়ই না। এখন ফেসবুক স্ক্রল করলেই ভাইরাল নিউজসহ সকল নিউজ চোখে পড়ে তাই কেও আর ১০ টাকা খরচ করে পত্রিকা পড়তে যায় না। তাহলে আপনি আপনার বিজনেস এর জন্য এড ক্যাম্পেইন এ বয়স নির্ধারণ করে দিবেন, জেন্ডার সিলেক্ট করার ও অবজেক্টিভ রয়েছে। এতে করে যে সব মেয়েরা বুটিকের ড্রেস পছন্দ করে ঠিক তাদের কাছেই আপনার বিজ্ঞাপন টি Facebook Ads Campaign এর মাধ্যমে পৌঁছে যাবে। তাই ফেসবুক এড ক্যাম্পেইন চালু করার ক্ষেত্রে সঠিক ভাবে বয়স নির্ধারণ করে দেওয়া টা জরুরি।
ক্যাম্পেইন সময় নির্ধারণঃ
এই বিষয়টির প্রতি অধিক গুরুত্ব দেওয়া উচিত। সপ্তাহের কখন, কোন দিনে, কোন সময় ফেসবুক এ্যাড টি রান করলে সবার কাছে পৌঁছাতে পারে আপনার সে দিকে অধিক নজর দেওয়া উচিত। যেমনঃ ইভ্যালি তে প্রতি মাসে ৪ বার অর্থাৎ মাসের প্রতিটি শুক্রবারে টেক রিলেটেড প্রোডাক্ট এর উপর সাইক্লোন অফার দেওয়া হয়। তাদের টার্গেট যেহেতু কর্মজীবী নারী-পুরুষেরা তাই মাক্সিমাম কর্মজীবীরা শুক্রবারে রাতে ফ্রি থাকে। তাই তারা ঠিক তখনই তাদের সাইক্লোন অফার টি লঞ্চ করে। এভাবে আপনার বিজনেস এর Facebook Ads Campaign টি তে ও সময় নির্ধারণ করে দেওয়া উচিত। এ বিষয়ে লক্ষণীয় যে আপনার টার্গেটেড কাস্টমাররা কখন, কোন সময়ে ফ্রি থাকে।
বাজেট অপ্টিমাইজড করাঃ
আপনি যদি ভেবে থাকেন বাজেট বাড়ালেই আপনার বিজনেসে রাতারাতি সফলতা পেয়ে যাবেন এমনটা নয়। ফেসবুক অফিশিয়াল বিজ্ঞাপন দাতাদের কে সর্বোচ্চ বিড এ বাজেট অপ্টিমাইজেশন এ সর্বদা নিরুৎসাহিত করে থাকে। ধরুন সেম ক্যাটাগরিতে আপনি এবং অন্য আরেকজন অনলাইন বিজনেস ম্যান ফেসবুক ক্যাম্পেইন দিলেন। এখন তার বাজেট যদি হয় বেশি হয় আর আপনার বাজেট যদি কম হয় তাহলে তার এড টা-ই ফেসবুক বেশি শো করবে।
আপনি যদি বাজেট অপ্টিমাইজড করতে চান তাহলে প্রতি ক্লিক অথবা প্রতি ক্যাম্পেইন অনুযায়ী বাজেট অপ্টিমাইজড করতে পারেন। খুব বেশি বাজেট অপ্টিমাইজড করাটা ও যেমন বুদ্ধিমানের কাজ নয় তেমনি কম বাজেট সিলেক্ট করাটাও বোকামি। তাই বাজেট অপ্টিমাইজড করার সময় আপনাকে বুঝে শুনে স্টেপ নিতে হবে। তা না হলে সামান্য ভুলের জন্য আপনাকে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।





যে কোনো ধরণের পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি ফ্রিলান্সিং ক্যারিয়ার বেছে নিতে পারেন।আপনি কি একজন সফল ফ্রিলান্সার হতে চান.?তাহলে আ...
28/10/2024

যে কোনো ধরণের পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি ফ্রিলান্সিং ক্যারিয়ার বেছে নিতে পারেন।
আপনি কি একজন সফল ফ্রিলান্সার হতে চান.?
তাহলে আপনাকে অবশ্যই skills develop করতে হবে।একটা কথা সবসময় মনে রাখবেন, আপনি যেটা অর্জন করবেন সেটা থেকে আপনি অবশ্যই বেনেফিট পাবেন। Skills কখনো বিফলে যায় না।
Skills development করে আপনিও হতে পারেন একজন সফল ফ্রিলান্সার।
আপনার ধৈর্য্য, আপনার শ্রম,আপনার সময় আপনাকে এমন জায়গায় পৌছে দিবে যা সাধারণ মানুষ কল্পনাও করতে পারে না।
আর সময় নষ্ট না করে, বাবা-মার বোঝা না হয়ে, আপনিও skills Development করে বাবা,মা ও সমাজের মানুষের মুখে একদিন হাসি ফূটাতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
ফ্রিল্যান্সিং মূলত অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে ইনকাম করার একটি সূত্র। বর্তমানে দেশে বেকারত্বের হার দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেক ছাত্র–ছাত্রী পড়াশোনা শেষ করেও বেকার বসে। তাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং।
ছাত্র, শিক্ষক, গৃহিণী, ব্যাবসায়ী সহ সকল পেশার মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।
দেশের বেকারত্ব দূরীকরনের সহজ উপায় হলো ফ্রিল্যান্সিং।
অনেক ছাত্র তাদের ছাত্র জীবন থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখে এখন সফল একজন ফ্রিলান্সার। বর্তমানে তারা সফলতার শির্ষে। পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের ক্যারিয়ার গড়া শুরু করলে পড়াশোনা শেষ করে চাকরির আশায় বিভিন্ন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানে ঘুরে ঘুরে জুতার তলা ক্ষয় করতে হয় না।
নিজেদের মূল্যবান সময়কে আমারা অনেক ভাবে নষ্ট করছি। মোবাইল ফোন, গেমস, চ্যাটিং সহ আরো অনেক কিছুতে ঠিকই সময় দেওয়া হয় নিত্য দিনই। কিন্তু কেউই এই সময়টাকে নিজেদের ক্যারিয়ারের জন্য দিই না।
আসুন সময় অপচয় না করে সেই সময় টাকে নিজের ক্যারিয়ারের পিছনে ব্যায় করি। সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যায়।





ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং কন্টেন্ট তৈরির জন্য আপনি নীচের কিছু বিষয়বস্তু ব্যবহার করতে পারেন:1. **পণ্যের বর্ণনা ও সুবিধা**   ...
26/10/2024

ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং কন্টেন্ট তৈরির জন্য আপনি নীচের কিছু বিষয়বস্তু ব্যবহার করতে পারেন:

1. **পণ্যের বর্ণনা ও সুবিধা**
- "আমাদের প্রোডাক্ট কেন সেরা? বিস্তারিত জানুন এবং আপনার পছন্দ নিশ্চিত করুন।"
2. **কাস্টমার রিভিউ ও টেস্টিমোনিয়াল**
- "আমাদের সন্তুষ্ট কাস্টমারদের কথায় বিশ্বাস রাখুন। শুনুন কীভাবে আমরা তাদের ব্র্যান্ডকে বাড়াতে সাহায্য করেছি।"
3. **ব্র্যান্ডের পেছনের গল্প**
- "এই ব্র্যান্ডের শুরু কীভাবে হলো? জানুন আমাদের যাত্রা, মূল্যবোধ এবং লক্ষ্য।"
4. **কৌশল এবং টিপস**
- "ইনস্টাগ্রামে এনগেজমেন্ট বাড়ানোর সহজ উপায়! প্রতিদিনের ছোট ছোট পরিবর্তনে আপনার ব্র্যান্ডকে আরো শক্তিশালী করুন।"
5. **কাস্টমাইজড সল্যুশন প্রমোশন**
- "আপনার ব্র্যান্ডের জন্য বিশেষভাবে তৈরি মার্কেটিং কৌশল। কাস্টমাইজড সল্যুশনের মাধ্যমে আপনার সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছান।"
এ ধরনের কন্টেন্ট আপনার কাস্টমারদের সঙ্গে যোগসূত্র গড়ে তুলতে এবং ব্র্যান্ডকে আকর্ষণীয় করে তুলতে সাহায্য করবে।





ইউটিউব SEO-তে অনেক ধরনের পরিষেবা থাকে যা আপনার ভিডিওর দৃশ্যমানতা এবং র‍্যাঙ্কিং বাড়াতে সাহায্য করে। নিচে ইউটিউব SEO-এর ...
24/10/2024

ইউটিউব SEO-তে অনেক ধরনের পরিষেবা থাকে যা আপনার ভিডিওর দৃশ্যমানতা এবং র‍্যাঙ্কিং বাড়াতে সাহায্য করে। নিচে ইউটিউব SEO-এর জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা বা সার্ভিস উল্লেখ করা হলো:

১. *কীওয়ার্ড রিসার্চ:*
ইউটিউব এবং গুগল সার্চে কোন কীওয়ার্ড বেশি সার্চ করা হচ্ছে তা বিশ্লেষণ করা। কীওয়ার্ড রিসার্চ করে ভিডিওর টাইটেল, ডেসক্রিপশন এবং ট্যাগে সঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়, যা ভিডিওকে সার্চে ওপরে তুলে আনে।
২. *ভিডিও অপ্টিমাইজেশন:*
ভিডিওর টাইটেল, ডেসক্রিপশন, এবং ট্যাগগুলিকে কীওয়ার্ড সহ অপ্টিমাইজ করা। এর মধ্যে কাস্টম থাম্বনেইল, ভিডিও ফরম্যাট ও গুণমান উন্নত করা অন্তর্ভুক্ত থাকে, যা ইউটিউবের অ্যালগরিদমে ভিডিওকে ভালোভাবে র‍্যাঙ্ক করতে সাহায্য করে।
৩. *থাম্বনেইল ডিজাইন:*
আকর্ষণীয় কাস্টম থাম্বনেইল ডিজাইন করা, যা দর্শকদের ক্লিক করার প্রবণতা বাড়ায়। একটি ভালো থাম্বনেইল ভিডিওর ক্লিক রেট (CTR) বাড়াতে সাহায্য করে, যা ইউটিউব SEO-এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
৪. *ট্যাগিং:*
ভিডিওর সাথে সম্পর্কিত ট্যাগ যোগ করা। ট্যাগিং সার্ভিসের মাধ্যমে আপনার ভিডিও অন্যান্য সম্পর্কিত ভিডিওর সাথে প্রাসঙ্গিক ভাবে প্রদর্শিত হয়, যা দর্শক বাড়াতে সাহায্য করে।
৫. *প্লেলিস্ট অপ্টিমাইজেশন:*
ভিডিওগুলিকে একটি নির্দিষ্ট থিম অনুযায়ী প্লেলিস্টে সংযুক্ত করা। এটি ভিডিওগুলির দৃষ্টিগোচরতা বাড়ায় এবং দর্শকদের ভিডিওগুলি ধারাবাহিকভাবে দেখার সুযোগ দেয়।
৬. *ব্লগ বা ওয়েবসাইটে এম্বেডিং:*
আপনার ভিডিওকে ব্লগ বা ওয়েবসাইটে এম্বেড করা। এটি ভিডিওতে বাইরের সোর্স থেকে ভিউ বাড়াতে সাহায্য করে, যা ভিডিওর SEO র‍্যাঙ্কিং বাড়ায়।
৭. *সাবটাইটেল এবং ক্যাপশন যুক্ত করা:*
ভিডিওতে সঠিক ভাষার সাবটাইটেল এবং ক্যাপশন যোগ করা। এটি ভিডিওকে আরও বেশি দর্শকের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করে এবং ভিডিওর অ্যাক্সেসিবিলিটি বৃদ্ধি করে, যা SEO-এর জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
৮. *অডিয়েন্স এনগেজমেন্ট স্ট্র্যাটেজি:*
ইউটিউব ভিডিওতে কমেন্ট, লাইক, শেয়ার এবং সাবস্ক্রিপশন বাড়ানোর জন্য স্ট্র্যাটেজি তৈরি করা। বেশি এনগেজমেন্ট থাকা ভিডিওগুলি ইউটিউব অ্যালগরিদমে বেশি প্রাধান্য পায়।
৯. *ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং:*
জনপ্রিয় ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের মাধ্যমে আপনার ভিডিও বা চ্যানেলকে প্রচার করা। এটি আপনার ভিডিওর দর্শক সংখ্যা দ্রুত বাড়াতে সাহায্য করে।
১০. *বিজ্ঞাপন প্রচার (YouTube Ads):*
পেইড অ্যাড ক্যাম্পেইন চালানোর মাধ্যমে ভিডিওকে প্রমোট করা। YouTube Ads সার্ভিসের মাধ্যমে আপনার ভিডিও দ্রুত অনেকের কাছে পৌঁছে যায়।
১১. *ভিডিও কার্ড এবং এন্ড স্ক্রিন অপ্টিমাইজেশন:*
ভিডিওতে কার্ড এবং এন্ড স্ক্রিন যোগ করা, যা দর্শকদের অন্য ভিডিও দেখতে উৎসাহিত করে এবং চ্যানেলের এনগেজমেন্ট বাড়াতে সাহায্য করে।
এই পরিষেবাগুলি ইউটিউব SEO-এর অংশ এবং এগুলি ব্যবহার করলে আপনার ভিডিওর ভিউ এবং র‍্যাঙ্কিং বাড়ানোর সম্ভাবনা অনেক বেশি।





24/10/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mst Rinku Khatun Rinku, Sikto Sarker

23/10/2024

SWOT বিশ্লেষণ কী? এবং এটি একটি ব্যবসার বা সংস্থানের ক্ষেত্রে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ও কেন?

একটি ব্যবসা শুরু করার আগে বেশ কিছু কৌশল আছে যে কৌশলগুলো সম্পর্কে আপনি অবগত হলে আপনার ব্যবসার জন্য ভালো ক্যাশ, সমৃদ্ধি ও মুনাফা অর্জন করতে পারবেন।ব্যবসা শুরু করার জন্য যতগুলো কৌশল আছে তার মধ্যে সবথেকে শক্তিশালী কৌশলগুলোর মধ্যে SWOT কৌশল একটি।
এই কৌশলটি শুধুমাত্র আপনাকে ব্যবসার ক্ষেত্রে সহায়তা করবে না, এই কৌশলটি আপনার বাস্তব জীবনের বিভিন্ন জায়গায় সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য কাজে লাগবে।এছাড়াও এই কৌশল আপনি সামাজিক জীবনে, রাজনৈতিক জীবনে, পারিবারিক জীবনে এবং সাংস্কৃতিক জীবনের বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করতে পারবেন।
আপনি যে কোন ব্যবসা শুরু করুন না কেন? সবার আগে আপনাকে ব্যবসার একটা গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ করতে হবে। আর যে বিশ্লেষণকে বলা হয়।
SWOT Analysis
S - Strength
W - Weakness
O - Opportunity
T - Threat
প্রথম দুটো (S, W) হচ্ছে ইন্টার্নাল ফ্যাক্টর (অভ্যন্তরীণ) আর নিচের দুইটা (O,T) হচ্ছে এক্সটার্নাল ফ্যাক্টর (বাহ্যিক)।
মানে প্রথম দুটোতে আপনার নিয়ন্ত্রণ থাকবে আর পরের দুটো তে আপনার নিয়ন্ত্রণ থাকবে না, বাজারের নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
▶ Strength - আপনাকে দেখতে হবে আপনার কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার শক্তি সামর্থ্য আছে সে গুলোকে আগে আপনি তালিকা করুন।
(যেমনঃ ব্যবসায় আপনার ভাল ম্যানপাওয়ার থাকতে পারে, ফার্স্ট মুভার অ্যাডভান্টেজ, মার্কেট সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা, যে কোন আইডিয়া বাস্তবায়ন করার ক্ষমতা বেশি, অনেক জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা ইত্যাদি)
▶ Weakness - আপনার কোন কোন জায়গায় দুর্বলতা আছে সেগুলো কে আপনি তালিকা করুন।
(যেমনঃ ব্যবসায় পণ্যের কস্ট ফ্যাক্টর, ব্যবসায় ইনভেস্টমেন্ট, রেপুটেশন, ট্যালেন্ট ম্যানপাওয়ার খুঁজে পাওয়া এবং ধরে রাখা ইত্যাদি)
▶ Opportunity - আপনি যে বিজনেস করতে যাচ্ছেন সে বিজনেস করার জন্য কি কি সুযোগ আপনি পাচ্ছেন? সে গুলোকে আপনি তালিকা করুন।
(যেমনঃ সান রাইজিং ইন্ডাস্ট্রি, অ্যাসেট লাইট বিসনেস, বিশাল পরিমাণ কাস্টমার, সহজে বড় করতে পারবেন কি রকম ব্যবসা, কম কম্পেটিশন ইত্যাদি)
▶ Threat - আপনি ব্যবসা করার বর্তমান অবস্থায় বা ভবিষ্যতে আপনার কি কি ভীতিকর পরিস্থিতি আসতে পারে? সেটাকে তালিকা করুন।
(যেমনঃ অনেক বেশি ট্যাক্স, রাজনৈতিক ইস্যু, হাই ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্ট, আইনি প্রভাব ইত্যাদি)
এভাবে যখন ব্যবসার জন্য তৈরি করা হচ্ছে এবং এই কৌশলটি উপাদানের (SWOT) মাধ্যমে আপনি আপনার বাস্তব জীবনের জন্য তালিকা প্রস্তুত করতে পারবেন।





✍️Time Management ⏱️আপনি কি জানেন প্রতিটি মানুষের সময়ের ঘড়ি ভিন্ন? এটা আপনাকে মানতে হবে।টাইম ম্যানেজমেন্ট সব সময় নিয়...
22/10/2024

✍️Time Management
⏱️আপনি কি জানেন প্রতিটি মানুষের সময়ের ঘড়ি ভিন্ন? এটা আপনাকে মানতে হবে।
টাইম ম্যানেজমেন্ট সব সময় নিয়মিত চর্চা করতে হয়। একদিন হয়তো আপনি খুব সুন্দর করে টাইম ম্যানেজ করে দিনটি শেষ করলেন, কিন্তু এরপর দিন দেখা যাবে টাইম গুলো সঠিক ভাবে ম্যানেজ করতে পারছেন না।
প্রতিটি মানুষের সময়ের ঘড়ি ভিন্ন এটা আপনাকে মানতে হবে। আপনাকে সেট করতে হবে আপনার প্রতিদিনের সময় গুলোকে।
প্রতিদিন মানুষের জন্য দুই ধরনের কাজ থাকে। যথা:
👉একটি হচ্ছে ইমার্জেন্সি কাজ: যে কাজগুলো এখনই এই মুহূর্তে শেষ করতে হবে। এগুলোর জন্য সময় নেওয়া যাবে না। এরমধ্যে কিছু কাজ আপনার নিজেকে করতে হবে। আর কিছু কিছু কাজ আছে যেগুলো আপনি চাইলে অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিতে পারেন। যে কাজগুলো ইমারজেন্সি কিন্তু আবার চাইলে কাজগুলোকে অন্যের মাধ্যমে করিয়ে নেওয়া যায়,সেই গুলোকে অন্যের দ্বারা সম্পন্ন করিয়ে নিলে আপনার জন্য ভালো হবে। আপনার সময়টা অন্তত বেঁচে যাবে।
👉ইম্পরট্যান্ট কিন্তু ইমারজেন্সি নয়: স্কিল ডেভেলপমেন্ট, এটা আপনার জন্য ইমারজেন্সি নয়। চাইলে আপনি অন্য সময় করতে পারবেন #কিন্তু নিজেকে যোগ্য করে তোলার জন্য একাজগুলো খুবই #গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি সবসময় ইমারজেন্সি কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখেন, তাহলে আপনি সামনে এগিয়ে যেতে পারবেন না।
✍️শুরুটা কিভাবে করবেন?
মানুষের মস্তিষ্ক সবসময় পরিচিত এবং সহজ কাজের প্রতি মানুষের আগ্রহ তৈরি করে। সবসময় চায় নিজেকে চাপমুক্ত রাখতে। তাই এটা আপনার সাথে একটু গেইম খেলবে। আপনি যখন নতুন দিনটি শুরু করবেন, প্রথমে আপনার ভাবতে হবে আজকের জন্য সবচেয়ে কঠিন কাজ কোনটি! দিনের শুরুটা যেন হয় সবচেয়ে কঠিন কাজ দিয়ে। যখন আপনি কঠিন কাজ গুলো শেষ করে ফেলবেন তখন সহজ কাজ গুলো করতে আপনার মস্তিষ্ক আপনাকে সে কাজগুলো করতে জন্য আগ্রহ সৃষ্টি করবে।
টাইম ম্যানেজমেন্ট হচ্ছে একটি লং টাইম প্রসেস। সব সময় আপনাকে চর্চা করতে হবে। এভাবে একটা সময় আপনার দৈনিক কাজের সাথে যখন মিশে যাবে, তখন আপনাকে আর কষ্ট করতে হবে না। অটোমেটিক সবকিছু সিস্টেমে মত চলতে থাকবে।
নিজের শরীরের সাথে নিজের ঘড়িটি ফিট করে নিতে হলে আপনাকে প্রথমে খুব সতর্কতার সাথে টাইম ম্যানেজমেন্ট চর্চা করতে হবে।
আপনি চাইলে আপনার প্রতিদিনের কাজগুলোকে টু ডু লিস্টে যুক্ত করে সিরিয়াল অনুযায়ী কাজগুলো শেষ করতে পারেন। কখনো সহজ কাজগুলোকে প্রথমে রাখা যাবে না। আমরা যে ভুল টা করি তা হলো প্রথমে সহজ কাজগুলো শেষ করে ফেলি এরপর একটা সময়ে মনে হয় আজ তো অনেক কাজ করেছি। বাকিগুলো আগামীকাল করবো! এভাবেই কাজগুলো প্রতিদিন পড়ে থাকে শেষ করার হয়ে ওঠে না।





🏫স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে ফাইনাল ইয়ারে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কিংবা চাকরিজীবীরাও একটি সফল ক্যারিয়ার...
22/10/2024

🏫স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে ফাইনাল ইয়ারে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কিংবা চাকরিজীবীরাও একটি সফল ক্যারিয়ারের স্বপ্নে বিভোর থাকেন। কিন্তু সঠিক দিক নির্দেশনা, সঠিক স্কিল বা ক্যারিয়ার সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা না থাকায় পিছিয়ে পড়েন বেশিরভাগই। সেই চাকরির বাজার ক্রমেই এখন ‌কঠিন হয়ে পড়েছে ❗
👉ভালো চাকরি পাওয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হল ★প্রাসঙ্গিক দক্ষতা (skills)★। আজকের চাকরির বাজারে শুধু একাডেমিক ডিগ্রি আর ভালো গ্রেড যথেষ্ট নয়। প্রয়োজন সঠিক স্কিল।✅
🔰টেকনিক্যাল স্কিল : নির্দিষ্ট সেক্টরের প্রয়োজনীয় টেকনিক্যাল দক্ষতা যেমন প্রোগ্রামিং, ডাটা অ্যানালাইসিস, ডিজিটাল মার্কেটিং,ডিজাইনিং ইত্যাদি।
🔰যোগাযোগ দক্ষতা : নিজেকে এবং নিজের আইডিয়াগুলোকে স্পষ্টভাবে উপস্থাপন করার ক্ষমতা।
🔰সমস্যা সমাধানের দক্ষতা : জটিল পরিস্থিতিতে দ্রুত এবং কার্যকরী সমাধান বের করতে পারা।
🔰নেটওয়ার্কিং : পেশাগত জগতে যোগাযোগ তৈরির ক্ষমতা, যা নতুন সুযোগ তৈরি করতে সাহায্য করে।
🔰নিরবচ্ছিন্ন শেখার আগ্রহ : প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শেখার মনোভাব ও নিজেকে আপডেট রাখা।





লিঙ্কডইন আইডির গুরুত্ব:বর্তমান সময়ে পেশাগত নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে লিঙ্কডইন একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।...
21/10/2024

লিঙ্কডইন আইডির গুরুত্ব:

বর্তমান সময়ে পেশাগত নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে লিঙ্কডইন একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এখানে কিছু কারণ তুলে ধরা হলো কেন লিঙ্কডইন আইডি ব্যবহার করা জরুরি:

লিঙ্কডইন ব্যবহার করে আপনি আপনার পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা প্রকাশ করতে পারেন, যা আপনাকে নিয়োগদাতাদের সামনে তুলে ধরবে।
লিঙ্কডইন আপনার শিল্পের বিশেষজ্ঞদের সাথে সংযোগ স্থাপন করার সুযোগ দেয়। এটি নতুন সুযোগ এবং সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরি করতে সহায়ক।
অনেক কোম্পানি লিঙ্কডইনে তাদের চাকরির বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে। আপনার আইডি থাকলে আপনি সহজেই এই সুযোগগুলোতে আবেদন করতে পারবেন।
লিঙ্কডইন আপনাকে বিভিন্ন ওয়েবিনার, কনফারেন্স, এবং পেশাগত কোর্সে অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়, যা আপনার দক্ষতা উন্নত করতে সাহায্য করে।
একটি শক্তিশালী লিঙ্কডইন প্রোফাইল আপনার পেশাগত চেহারা তৈরি করে, যা নিয়োগকর্তাদের কাছে আপনার প্রতি একটি ইতিবাচক ধারণা তৈরি করে।
লিঙ্কডইন আইডি ব্যবহার করা বর্তমান চাকরির বাজারে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনাকে একটি কার্যকরী নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে, নতুন সুযোগ খুঁজে পেতে এবং পেশাগতভাবে উন্নতি করতে সহায়তা করে। তাই আজই আপনার লিঙ্কডইন আইডি তৈরি করুন এবং আপনার পেশাগত যাত্রা শুরু করুন।





20/10/2024

ব্যবসার জন্য ফেসবুক পেজ কেন প্রয়োজন:
বৃহৎ গ্রাহকভিত্তি তৈরি:

ফেসবুক হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে কোটি কোটি সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে। আপনার ব্যবসার ফেসবুক পেজ থাকলে, আপনি এই বিশাল গ্রাহকগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছাতে পারবেন।

ব্র্যান্ড সচেতনতা বৃদ্ধি:
ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে মানুষকে জানানো যায়। এটি আপনার পণ্য বা সেবা সম্পর্কে আরও বেশি লোককে সচেতন করে তোলে।

লক্ষ্যভিত্তিক মার্কেটিং:
ফেসবুক বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আপনি নির্দিষ্ট গ্রুপের লোকদের কাছে পৌঁছাতে পারেন, যারা আপনার পণ্য বা সেবায় সবচেয়ে বেশি আগ্রহী হতে পারে। আপনি বয়স, অবস্থান, আগ্রহ ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে টার্গেট করতে পারবেন।

গ্রাহকের সাথে সরাসরি যোগাযোগ:
ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আপনি গ্রাহকদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন। তারা আপনার পেজে মন্তব্য করতে, বার্তা পাঠাতে বা ফিডব্যাক দিতে পারবে, যা আপনার ব্যবসাকে আরও উন্নত করতে সাহায্য করবে।

ব্যবসার বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি:
একটি ফেসবুক পেজ থাকলে আপনার ব্যবসা আরো পেশাদার এবং বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়। এতে গ্রাহকদের কাছে আপনার ব্যবসার প্রতি আস্থা বৃদ্ধি পায়।

বিনামূল্যে প্রচার:
ফেসবুক পেজ পরিচালনা করতে কোন খরচ হয় না, এবং আপনি আপনার পণ্য বা সেবার প্রচার সহজেই করতে পারেন। এছাড়া, গ্রাহকেরা আপনার পেজ থেকে আপনার পোস্ট শেয়ার করলে, আরও বেশি লোক আপনার ব্যবসা সম্পর্কে জানতে পারবে।

পণ্য বা সেবা প্রচার এবং বিক্রি:
ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আপনি আপনার নতুন পণ্য বা সেবা প্রচার করতে পারেন এবং সহজেই অনলাইনে বিক্রি বাড়াতে পারেন।

পর্যালোচনা এবং ডাটা বিশ্লেষণ:
ফেসবুক পেজের ইনসাইটস এবং অ্যানালিটিক্সের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কতজন মানুষ আপনার পেজ দেখছে, পোস্টে কেমন প্রতিক্রিয়া দিচ্ছে এবং কোন ধরনের পোস্ট বেশি কার্যকর হচ্ছে। এর মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসার কৌশল আরও উন্নত করতে পারবেন।
ফেসবুক পেজ ব্যবসার উন্নয়ন, গ্রাহক বৃদ্ধি, এবং সরাসরি সংযোগ তৈরি করার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।





20/10/2024

ডিজিটাল মার্কেটিং এ কিভাবে দক্ষ হওয়া যায়:

👉ইনবক্সে প্রতিদিন এই প্রশ্নটা আসে ডিজিটাল মার্কেটিং এ কিভাবে দক্ষ হওয়া যায়?🤔পোস্টটা মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে। 🤗

১. আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ফান্ডামেন্টাল অর্থাৎ মৌলিক বিষয়গুলো সবার আগে ভালোভাবে বুঝতে হবে।

২. যেকোনো ধরনের টুলস এবং সফটওয়্যার ব্যবহার করার আগে কেন প্রশ্নটি নিজেকে বার বার করতে হবে।

৩. ভালো সঙ্গ তৈরি করুন, ইন্ডাস্ট্রিতে যারা সবথেকে এক্সপার্ট তাদেরকে অনুসরণ করা শুরু করে দিন।

৪. অনুশীলন করুন এবং নিজেকে প্রতি সপ্তাহে পর্যালোচনা করুন (কি কি ঠিক করলাম আর কি কি করতে পারলাম না)

আপনার দক্ষতা উন্নত করার জন্য আপনি অনেক কিছু করতে পারেন। এখানে কিছু টিপস দেওয়া হল:

১. আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন:
প্রথমে, আপনি কোন দক্ষতাগুলো উন্নত করতে চান তা স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করুন। আপনার কি ক্যারিয়ারের জন্য নতুন দক্ষতা শিখতে হবে? নাকি আপনার একটি শখ বা আগ্রহের বিষয় উন্নত করতে হবে? আপনার লক্ষ্য যাই হোক না কেন, নির্দিষ্ট এবং পরিমাপযোগ্য লক্ষ্য নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

২. একটি পরিকল্পনা তৈরি করুন:
একবার আপনি আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করলে, সেগুলো অর্জনের জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করুন। আপনি কিভাবে আপনার লক্ষ্য অর্জন করবেন তা নিয়ে চিন্তা করুন এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। আপনার পরিকল্পনাটি বাস্তবসম্মত এবং অর্জনযোগ্য তা নিশ্চিত করুন।

৩. অনুশীলন, অনুশীলন, অনুশীলন:
কোন দক্ষতা উন্নত করার সবচেয়ে ভালো উপায় হল অনুশীলন করা। যত বেশি অনুশীলন করবেন, ততই দক্ষ হয়ে উঠবেন। নতুন জিনিস শিখতে এবং আপনার দক্ষতা উন্নত করার জন্য সুযোগ তৈরি করুন।

৪. ফিডব্যাক নিন:
আপনার দক্ষতা উন্নত করার জন্য অন্যদের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কাজের উপর প্রতিক্রিয়া জানাতে এবং আপনাকে উন্নতি করার পরামর্শ দিতে একজন মেন্টর বা কোচ খুঁজে পেতে পারেন। আপনি অনলাইনে ফোরাম বা গ্রুপে যোগ দিতে পারেন যেখানে আপনি অন্যদের কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া পেতে পারেন।

৫. ধৈর্য ধরুন:
দক্ষতা উন্নত করতে সময় লাগে। হতাশ হবেন না যদি আপনি রাতারাতি উন্নতি না দেখেন। কঠোর পরিশ্রম এবং ধৈর্যের মাধ্যমে, আপনি যেকোনো দক্ষতা শিখতে পারেন।

কিছু বোনাস টিপস:
👉 প্রশিক্ষণ কোর্স বা ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করুন: আপনার দক্ষতা উন্নত করার জন্য অনেক প্রশিক্ষণ কোর্স এবং ওয়ার্কশপ উপলব্ধ রয়েছে। এটি নতুন জিনিস শিখতে এবং অন্যান্য পেশাদারদের সাথে নেটওয়ার্ক করার একটি দুর্দান্ত উপায় হতে পারে।

👉 বই এবং নিবন্ধ পড়ুন: আপনার আগ্রহের বিষয় সম্পর্কে আরও জানতে বই এবং নিবন্ধ পড়ুন। এটি আপনাকে নতুন ধারণা এবং দৃষ্টিভঙ্গি শিখতে সাহায্য করবে।

👉 অনলাইন রিসোর্স ব্যবহার করুন: আপনার দক্ষতা উন্নত করতে সাহায্য করার জন্য অনলাইনে অনেক রিসোর্স উপলব্ধ রয়েছে। এতে টিউটোরিয়াল, ভিডিও এবং নিবন্ধ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

👉 একটি অনলাইন অথবা অফলাইন গ্রুপে যোগদান করুন: আপনি যে বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে যাচ্ছেন সেই বিষয়ে অনলাইনে এবং অফলাইনে অনেক ধরনের গ্রুপ রয়েছে সেগুলোতে যুক্ত থাকতে হবে।





Need Website creating Skill:-অ-প্রযুক্তিগত দক্ষতা যোগাযোগের দক্ষতা: ক্লায়েন্ট লক্ষ্য বোঝার জন্য এবং ডিজাইনের সিদ্ধান্ত ...
17/10/2024

Need Website creating Skill:-

অ-প্রযুক্তিগত দক্ষতা যোগাযোগের দক্ষতা:
ক্লায়েন্ট লক্ষ্য বোঝার জন্য এবং ডিজাইনের সিদ্ধান্ত জানাতে কার্যকর যোগাযোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আন্তঃব্যক্তিক দক্ষতা:
ওয়েব ডিজাইনে প্রায়শই অন্যান্য বিভাগের সাথে সহযোগিতা জড়িত থাকে, তাই শক্তিশালী আন্তঃব্যক্তিক দক্ষতা প্রয়োজন।

সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা দক্ষতা:
ওয়েব ডিজাইনারদের অবশ্যই ডিজাইন উপাদান এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা সম্পর্কে অবগত সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হতে হবে।

প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট:
কিভাবে প্রজেক্ট ম্যানেজ করতে হয় এবং সময়সীমা পূরণ করতে হয় তা বোঝা সফল ওয়েবসাইট ডেলিভারির জন্য অপরিহার্য।

বিক্ষিপ্ততা ন্যূনতম করা:
প্রজেক্ট টাইমলাইন পূরণের জন্য ফোকাসড থাকার এবং বিভ্রান্তি এড়ানোর ক্ষমতা গুরুত্বপূর্ণ।

ধৈর্য:
ওয়েব ডিজাইন একটি জটিল এবং হতাশাজনক প্রক্রিয়া হতে পারে, তাই বাধা অতিক্রম করার জন্য ধৈর্য প্রয়োজন।

প্রতিক্রিয়া গ্রহণ:
ক্লায়েন্টের চাহিদা পূরণ করে এমন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য প্রতিক্রিয়া গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করার ক্ষমতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

তথ্যসূত্র অর্জন:
একটি শক্তিশালী পোর্টফোলিও এবং পূর্ববর্তী ক্লায়েন্টদের রেফারেন্সগুলি ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে বিশ্বাসযোগ্যতা প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করতে পারে

Post Credit: honorable Naslina Tajbir apu





Address

Shonir Akhra, Jatrabari
Dhaka
1204

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DigitalHubs BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share