Natural Beauty Of Bangladesh

Natural Beauty Of Bangladesh - Humanity is the best religion❤️

📍 ঢাকার বেইলী রোড অফিসার্স কোয়ার্টার, আশির দশকে।
29/05/2025

📍 ঢাকার বেইলী রোড অফিসার্স কোয়ার্টার, আশির দশকে।

24/02/2025

- বর্তমান পরিস্থিতিতে নিরাপত্তা স্বার্থে কিছু নিয়ম মেনে চলুন।

* ভোরবেলা বা সন্ধ্যার পরে কাজ না থাকলে একা বাহিরে বের না হওয়া ভালো হবে।
* বাসার দরজা-জানালা ভালোভাবে লক করুন।
* দামী সরঞ্জাম সাথে নিবেন না।
* মা-বোনেরা দামী গহনা পরাথেকে কিছু দিনের জন্য বিরত থাকুন।
* কোন যানবাহনে চলাচলের সময় ব্যাগ- মোবাইল সাবধানে রাখুন ও আসে-পাশে লক্ষ রাখুন।
* মা-বোনেরা নিরাপত্তা স্বার্থে কিছু ডিভাইস সাথে রাখতে পারেন তার মধ্যে ছোট ইলেকট্রিক সর্ট।
* সম্ভব হলে পাড়াই-মহল্লায় নিজেরাই পাহারা দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।

( ধন্যবাদ সবাই নিরাপদে থাকুন)

★ মেয়েদের কারও লা'শের স্তন পাইনি, যো'নিপথ ক্ষত-বিক্ষত এবং পিছনের মাংস কা'টা দেখেছি। মেয়েদের লা'শ দেখে মনে হয়েছে - তাদ...
22/02/2025

★ মেয়েদের কারও লা'শের স্তন পাইনি, যো'নিপথ ক্ষত-বিক্ষত এবং পিছনের মাংস কা'টা দেখেছি। মেয়েদের লা'শ দেখে মনে হয়েছে - তাদের হ'ত্যা করার পূর্বে স্তন জোরপূর্বক টেনে ছিঁড়ে নেয়া হয়েছে, যো'নিপথে বন্দুকের নল বা লোহার রড ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে"/- ঢাকা পৌরসভার ছন্নুডোম, ২৯ মার্চের অভিজ্ঞতা বর্ননার অংশবিশেষ! /"
★ " আমাদের সংস্থায় আসা ধ'র্ষণের শিকার নারীদের প্রায় সবারই ছিল ক্ষত - বিক্ষত যৌ'নাঙ্গ।
বেয়োনেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে ছিরে ফেলা রক্তাক্ত যোনিপথ, দাঁত দিয়ে ছিরে ফেলা স্তন, বেয়োনেট দিয়ে কেটে ফেলা স্তন-উরু এবং পশ্চাৎদেশে ছরির আঘাত নিয়ে নারীরা পুনর্বাসন কেন্দ্রে আসতো।"
- মালেকা খান, যুদ্ধের পর পুনর্বাসন সংস্থায় ধ'র্ষণের শিকার নারীদের নিবন্ধীকরণে যুক্ত সমাজকমী'।
★ "যুদ্ধ শেষে ক্যাম্প থেকে কয়েকটি কাঁচের জার উদ্ধার করা হয়, যার মধ্যে ফরমালিনে সংরক্ষিত ছিল মেয়েদের শরীরের বিভিন্ন অংশ। অংশগুলো কা'টা হয়েছিলো খুব নিখুঁতভাবে। "
-ডা: বিকাশ চত্রুবতী', খুলনা।
★ "কোনো কোনো মেয়েকে পাকসেনারা এক রাতে ৮০ বারও ধ'র্ষণ করেছে।"
-সুসান ব্রাউনি মিলার (এগেইনেস্ট আওয়ার উইল: ম্যান, উইম্যান এন্ড রেপঃ ৮৩) .
★ "এক একটি গণধ'র্ষণে ৮/১০ থেকে শুরু করে ১০০ জন পাকসেনাও অংশ নিয়েছে।"
-ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির গ্রন্থ “যুদ্ধ ও নারী”★ " মার্চে' মিরপুরের একটি বাড়ী থেকে পরিবারের সবাইকে ধরে আনা হয় এবং কাপড় খুলতে বলা হয়। তারা এতে রাজি না হলে বাবা ও ছেলেকে আদেশ করা হয় যথাক্রমে মেয়ে ও মাকে ধ'র্ষণ করতে। এতেও তারা রাজি না হলে প্রথমে বাবা ও ছেলেকে টুকরো টুকরো করে হ'ত্যা করা হয় এবং মা মেয়ে দুজনকে দুজনের চুলের সাথে বেধেঁ উলঙ্গ অবস্থায় টানতে টানতে ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়।"
- মো: নরুল ইসলাম, বাটিয়ামারা কুমারখালি।.
★ উলঙ্গ মেয়েদেরকে গরুর মত লাথি মা'রতে মা'রতে, পশুর মত পি'টাতে পি'টাতে উপরে হেডকোয়ার্টারে দোতলা, তেতলা ও চারতলায় উলঙ্গ অবস্থায় দাঁড় করিয়ে রাখা হতো। পাঞ্জাবী সেনারা চলে যাওয়ার সময় লাথি মা'রতে মা'রতে আবারো কামরার ভেতর ঢুকিয়ে তালাবদ্ধ করে রাখতো। বহু যুবতীকে হেডকোয়ার্টারের ওপরের তলার বারান্দায় মোটা লোহার তারের ওপর চুলবেধেঁ ঝুলিয়ে রাখা হতো। পাঞ্জাবীরা সেখানে নিয়মিত যাতায়াত করতো। এসে ঝুলন্ত উ'লঙ্গ যুবতীদের কোমরের মাংস বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে রক্তাক্ত করতো; কেউ তাদের বক্ষের স্তন কে'টে নিয়ে যেত; কেউ হাসতে হাসতে তাদের যো'নিপথে লাঠি ঢুকিয়ে দিয়ে বিকৃত আনন্দ উপভোগ করতো; কেউ ধারালো চাকু দিয়ে কোন যুবতীর পাছার মাংস আস্তে আস্তে কাঁ'টতো; কেউ চেয়ারে দাঁড়িয়ে উন্নত বক্ষ নারীদের স্তনে মুখ লাগিয়ে ধারালো দাঁত দিয়ে স্তনের মাংস কামড়ে তুলে নিয়ে আনন্দে অট্টহাসি করতো !!! কোনো মেয়ে এসব অত্যাচারে চিৎকার করলে তার যোনিপথে লোহার রড ঢুকিয়ে দিয়ে তৎক্ষণাৎ হ'ত্যা করা হতো। প্রতিটি মেয়ের হাত পিছনের দিকে বাধা থাকতো। মাঝে মাঝে পাকিস্তানি সৈন্যরা সেখানে এসে উলঙ্গ ঝুলন্ত মেয়েদেরকে এলোপাতাড়ি বেদম প্রহার করতো। প্রতিদিনের এমন বিরামহীন অত্যাচারে মেয়েদের মাংস ফেটে রক্ত ঝরছিল; কারও মুখেই সামনের দিকে দাঁত ছিল না; ঠোঁটের দুদিকের মাংস কামড়ে এবং টেনে ছিড়ে ফেলা হয়েছিল; লাঠি ও লোহার রডের বেদম পি'টুনিতে মেয়েদের আঙুল, হাতের তালু ভেঙে থেঁতলে ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছিল ! এসব অত্যাচারিত ও লাঞ্ছিত মেয়েদেরকে প্রস্রাব পায়খানা করার জন্যেও হাত ও চুলের বাঁধন খুলে দেয়া হতো না। এমন ঝুলন্ত আর উলঙ্গ অবস্থাতেই তাদের প্রস্রাব পায়খানা করতো হতো। আমি প্রতিদিন সেখানে গিয়ে এসব পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করতাম "/ - সুইপার রাবেয়া, ৭১ এর অভিজ্ঞতা বর্ননায় ! /"
★ একদিন রাজাকারদের হাতে ধরা পড়ল এক বিধবা পল্লীবালা ভাগীরথী। তাকে নিয়ে এল পিরোজপুর সামরিক ক্যাম্পে। খান সেনারা এবার ভাগীরথীর উপর তাদের হিংস্রতার আয়োজন করল।
এক হাট বারে তাকে শহরের রাস্তায় এনে দাড় করানো হল জনবহুল চৌমাথায়। সেখানে প্রকাশ্যেতার অংগাবরন খুলে ফেলল কয়েকজন খান সেনা। তারপরদু'গাছি দড়ি ওর দু'পায়ে বেধে একটি জীপে বেধে জ্যান্ত শহরের রাস্তায় টেনে বেড়াল ওরা মহাউৎসবে। ঘন্টাখানেক রাজপথ পরিক্রমার পর আবার যখন ফিরে এল সেই চৌমাথায় তখনও তার দেহে প্রাণের স্পন্দন রয়েছে। এবার তারা দুটি পা দু'টি জীপের সাথে বেধে নিল এবং জীপ দুটিকে চালিয়ে দিল বিপরীত দিকে। ভাগীরথী দু'ভাগ হয়ে গেল। সেই দু'ভাগ দু'জীপে আবার শহর পরিক্রমা শেষ করে জল্লাদ খানরা আবার ফিরে এল সেই চৌমাথায় এবং এখানেই ফেলে রেখে গেল সেই বিকৃত মাংসগুলো।
একদিন-দুদিন করে মাংসগুলো ঐ রাস্তার সাথেই একাকার হয়ে গেল একসময়। বাংলা মায়ের ভাগীরথী আবার এমনিভাবে মিশে গেল বাংলার ধুলিকণার সাথে। কেবল ভাগীরথী নয়, আরো দু' জন মুক্তিযোদ্ধাকে ওরা এভাবেই হ'ত্যা করেছে পিরোজপুর শহরে।“
—দৈনিক আজাদ, ৩ ফেব্রুয়ারী, ১৯৭২।★ পাঞ্জাবী, বিহারী ও পশ্চিম পাকিস্থানী পুলিশ জিভ চাটতে চাটতে ট্রাকের সামনে এসে মেয়েদের টেঁনে হিঁচড়ে নামিয়ে নিয়ে তৎক্ষণাৎ কাপড় চোপড় খুলে নিয়ে উল'ঙ্গ করে আমাদের চোখের সামনেই মাটিতে ফেলে কুকুরের মত ধ'র্ষণ করতো। সারাদিন নির্বিচারে ধ'র্ষণ করার পর বিকালে পুলিশ হেডকোয়ার্টার বিল্ডিং এর ওপর উ'লঙ্গ করে লম্বা লোহার রডের সাথে চুল বেধে রাখা হতো। রাতে এসব নিরীহ বাঙালী নারীর ওপর অবিরাম ধ'র্ষণ চালানো হতো। গভীর রাতে মেয়েদের ভয়াল চিৎকারে ঘুম ভেঙে যেত। ভয়ংকর, আতঙ্কিত আর্তনাদ ভেসে আসতো- ‘বাঁচাও, আমাদের বাঁচাও, পানি দাও, একফোঁটা পানি দাও, পানি...
পানি....’!!!"/ - রাজারবাগ পুলিশ লাইনের আর্মস্ এসআই, বিআরপি সুবেদার খলিলুর রহমান।★ বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে লাখের বেশি শহীদের রক্তের বিনিময়ে, বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে লাখের বেশি মা বোন বীরাঙ্গনার ইজ্জতের বিনিময়ে। বাংলাদেশের জন্মের সাথেই পাকিস্তান ও পাকিস্তানের দালাল বিহারী, জামায়াত - শিবির - রাজাকারদের প্রতি ঘৃনা ছিলো, আছে এবং থাকবে।
সুতরাং পাকিস্তান ও পাকিস্তানের দালালদের জন্য যার ঘৃণা নেই সে বাংলাদেশী নয় এবং সে বাংলাদেশী হতেও পারবেনা কোনোদিন।
_____________
লিখেছেনঃ
★ সাইন্সার এক্সক্লুভাস রুমেল,
( গবেষক, উদ্ভাবক ও বিজ্ঞানী। )
______________
তথ্যসূত্রঃ
★ [উৎস: বই::
১) মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র
২) বীরাঙ্গনা ১৯৭১

১৯৭১ সালে জোনাকি সিনেমা হল, পল্টন, ঢাকাফটোগ্রাফারঃ অমিয় তরফদার
07/02/2025

১৯৭১ সালে জোনাকি সিনেমা হল, পল্টন, ঢাকা

ফটোগ্রাফারঃ অমিয় তরফদার

১৯৮৮ সালে ভয়াবহ বন্যা সময় বাসাবো, খিলগাঁও এলাকা, ঢাকা ।সৌজন্যে: নাসির
22/01/2025

১৯৮৮ সালে ভয়াবহ বন্যা সময় বাসাবো, খিলগাঁও এলাকা, ঢাকা ।

সৌজন্যে: নাসির

লক্ষ্মী ভিলা....৪৭ বি.কে দাস রোড, ফরাশগঞ্জ১৮/০১/২০২৫Voyage Guide Bangladesh  #ফরাসগঞ্জ
20/01/2025

লক্ষ্মী ভিলা....
৪৭ বি.কে দাস রোড, ফরাশগঞ্জ
১৮/০১/২০২৫

Voyage Guide Bangladesh
#ফরাসগঞ্জ

1971 সালে মুক্তিযুদ্ধার  ছবি তুলেছিলেন ফরাসি ফটোগ্রাফার অ্যান ডি হেনিং.
20/01/2025

1971 সালে মুক্তিযুদ্ধার ছবি তুলেছিলেন ফরাসি ফটোগ্রাফার অ্যান ডি হেনিং.

আশি দশকে ঢাকা হতে চট্টগ্রাম গামী স্পেশাল বাস ।Bangladesh in 1980s.ফটোগ্রাফার: Michael Dr Gumtau
20/01/2025

আশি দশকে ঢাকা হতে চট্টগ্রাম গামী স্পেশাল বাস ।
Bangladesh in 1980s.
ফটোগ্রাফার: Michael Dr Gumtau

লোহাগড়া মঠ।লোহাগড় মঠ হল বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলায় অবস্থিত একমাত্র মঠ। প্রায় চার থেকে সাত শতাব্দী পুরাতন প্রাচীন এই মঠ ...
16/01/2025

লোহাগড়া মঠ।
লোহাগড় মঠ হল বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলায় অবস্থিত একমাত্র মঠ। প্রায় চার থেকে সাত শতাব্দী পুরাতন প্রাচীন এই মঠ চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার লোহাগড় গ্রামে ডাকাতিয়া নদীর পাশে অবস্থিত। যা লোহাগড় জমিদার বাড়ির জমিদাররা তৈরি করেছিলেন।

নাম করন।
লোহাগড় জমিদার বাড়ির দুইজন জমিদার লৌহ এবং গহড় নামানুসারে এলাকাটির নাম রাখা হয় লোহাগড়। জমিদারদের নামানুসারে গ্রামের সাথে মিল রেখেই তাদের স্থাপত্যশৈলিরও নাম রাখা হয় লোহাগড় মঠ।

ইতিহাস
আজ থেকে প্রায় চার’শ থেকে সাত'শ বছর পূর্বে লোহাগড় জমিদার বাড়ির জমিদাররা এই এলাকাটিতে রাজত্ব করতেন। মঠের মত বিশালাকার দুটি প্রাসাদ। এই প্রাসাদেই জমিদাররা তাদের বিচারকার্য সম্পাদন করতেন। বিভিন্নত তথ্যে যানা যায় প্রতাপশালী দুই রাজা লৌহ এবং গহড় ছিলেন অত্যাচারী রাজা। তাদের ভয়ে কেউ মঠ সংলগ্ন রাস্তা দিয়ে যেতে শব্দ করতেন না। জনৈক এক ব্রিটিশ কর্তাব্যক্তি ঘোড়া নিয়ে প্রাসাদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বলেছিলেন, "কেমন রাজা রে এরা বাবু রাস্তা গুলো ঠিক নেই!”।[৩] পরবর্তীতে একথা জমিদারের গোলামরা শোনে লৌহ ও গহড়কে অবহিত করে।

কথিত আছে, ওই কর্তাব্যক্তির জন্য নদীর তীর হতে জমিদার বাড়ি পর্যন্ত সিকি ও আধুলি মুদ্রা দিয়ে রাস্তা তৈরী করা হয়। যার প্রস্ত ছিল ২ হাত, উচ্চতা ১ হাত ও দৈর্ঘ্য ২০০ হাত। পরবর্তীতে ঐ রাস্তাটিতে স্বর্ণ-মুদ্রা দ্বারা ভরিয়ে দেয়া হয় এবং যখন ঐ ব্যক্তি রাস্তাটি ধরে আসছিলো তখন এ দৃশ্য দেখে চমকে উঠেন। রাজার শীর্ষরা তার প্রতি অত্যাচার করেন।[২]

জমিদারী আমলে সাধারণ মানুষ এদের বাড়ির সামনে দিয়ে চলাফেরা করতে পারতো না। বাড়ির সামনে দিয়ে বয়ে যাওয়া ডাকাতিয়া নদীতে নৌকা চলাচল করতো নিঃশব্দে। ডাকাতিয়া নদীর কুলে তাদের বাড়ির অবস্থানের নির্দেশিকাস্বরূপ সুউচ্চ মঠটি নির্মাণ করেন। তাদের আর্থিক প্রতিপত্তির নিদর্শনস্বরূপ তারা মঠের শিখরে একটি স্বর্ণদ­ স্থাপন করেন।

জমিদারী প্রথা বিলুপ্তির পর ওই স্বর্ণের লোভে মঠের শিখরে উঠার অপচেষ্টায় অনেকে গুরুতর আহত হয়। শুধু তা-ই নয় কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছে বলেও শোনা যায়।

বর্তমান অবস্থা
মঠটি কে এবং কবে নির্মাণ করেছিলেন এ ব্যাপারে সন্দেহ রয়েছে। তবে, কিছুসূত্র থেকে জানা যায় যে ওই দুই ভাই এই মঠটি নির্মাণ করেছিলেন। শুরুতে এখানে পাশাপাশি পাঁচটি মঠ ছিল তবে বর্তমানে এখানে মাত্র তিনটি মঠ অবশিষ্ট রয়েছে। বর্তমানে টিকে থাকা তিনটি মঠ ভিন্ন ভিন্ন উচ্চতার। সবচেয়ে লম্বা মঠটি সবচেয়ে সুন্দর যেটির উপরিভাগে নিম্নভাগের চেয়ে অনেক বেশি নকশার কাজ রয়েছে। এই মঠটির উপরিভাগ দেখতে অনেকটা প্যাগোডার উপরিভাগের মত। মঠটির উপরে কয়েকটি গর্ত রয়েছে যেখানে টিয়াপাখি বাস করে।

মানুষজন মঠগুলোর নিকট খুব কম যাওয়ায় বহু বছর ধরে এগুলো জঙ্গলে ঢেকে ছিল। মানুষজন মনে করতো মঠগুলোতে খারাপ আত্মার আনাগোনা রয়েছে এবং এসব খারাপ আত্মা মানুষকে নিয়ে যায় অথবা হত্যা করে আর এ কারণেই অনেক বছর মানুষজন একা এই মঠের কাছে যাওয়ার সাহস করেনি। তবে এটি এখন দর্শনীয় স্থান হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। এই মঠটি দেখার জন্য এখানে প্রতিদিনিই দূরদূরান্তর থেকে আসা মানুষের আনাগোনা দেখা যায়।

সংগ্রহিতঃ Samrat Deb

বাবু অমরনাথ বসুর বাড়ি।কাটিপাড়া,পাইকগাছা, খুলনা।সংগ্রহিতঃ Faysel
16/01/2025

বাবু অমরনাথ বসুর বাড়ি।
কাটিপাড়া,পাইকগাছা, খুলনা।

সংগ্রহিতঃ Faysel


মাগুরা জেলার মহাম্মাদপুর উপজেলায় বিনোদপুর গ্রামে অবস্থিত রাম বাবুর বাড়ি। বাড়িটি ব্রিটিশ আমলের নিমির্ত হয়েছে। চুন সুর...
16/01/2025

মাগুরা জেলার মহাম্মাদপুর উপজেলায় বিনোদপুর গ্রামে অবস্থিত রাম বাবুর বাড়ি। বাড়িটি ব্রিটিশ আমলের নিমির্ত হয়েছে। চুন সুরকি দিয়ে তৈরি, রাম বাবুর পিতা ছিলেন বিনোদপুর গ্রামের জোরদার। রাম বাবুর পূর্ব উত্তর সুরি রা ছিলো ব্যবসায়িক জোরদার, রাম বাবুর পিতারা ছিলেন দুই ভাই,
আর এক জনের নাম ছিল, পতিত বাবন সাহা, আর নারায়ণ চন্দ্র সাহা, নারায়ণ চন্দ্র সাহার স্ত্রী নাম ছিলো, ননীবালা সাহা অন্যতম একজন শিক্ষা অনুরাগী তার উদ্যোগেই ননীবালা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করেন।

বর্তমান রামবাবুর সন্তান এই বাড়িতে বসবাস করতেছেন,
বাড়ির সামনে বড় একটু উটনের পাশে রয়েছে দুর্গা মন্দির সেই ব্রিটিশ আমল থেকে এখনো পর্যন্ত দুর্গাপূজা হয়ে আসতেছে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্মৃতি বিজড়িত টেগর লজ।মিলপাড়া, কুষ্টিয়া।কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের জমিদারি ছিল এপার বাংলায়। এই ...
16/01/2025

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্মৃতি বিজড়িত টেগর লজ।
মিলপাড়া, কুষ্টিয়া।
কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের জমিদারি ছিল এপার বাংলায়। এই জমিদারি দেখাশোনার জন্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এপার বাংলার অনেক জায়গায় থেকেছেন।
কুষ্টিয়া শহরের মিলপাড়ায় অবস্থিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত একটি বাড়ি। তবে শিলাইদহের থেকে অনেক কম পরিচিত এটি। কুষ্টিয়ার শিলাইদহের কুঠিবাড়ির যেমন বিপুল খ্যাতি ও পরিচিত, সে তুলনায় শহরের ভেতরের এই বাড়ি প্রায় অপরিচিত বলা যায়।
কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবার ১৮৯০ সালে ব্যবসায়িক প্রয়োজনে কুষ্টিয়া রেলস্টেশনের দক্ষিণ পাশে এই বাড়ি নির্মাণ করে। বাড়িটি থেকে কুষ্টিয়া রেলস্টেশন অল্প দূরে অবস্থিত। তৎকালীন এই বাড়ির জায়গা অনেক বেশি ছিল। ভুসিমাল ও পাটের ব্যবসা করার জন্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এখানে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ‘টেগর অ্যান্ড কোম্পানি’।
এর এক অংশে কিছুকাল থাকার জন্য তৈরি করেছিলেন ‘টেগর লজ’ নামের দ্বিতল বাড়িটি। ভুসিমালের ব্যবসার পাশাপাশি কবি এখানে আখমাড়াইয়ের কল ও পাটের গাঁট তৈরির কলও বসিয়েছিলেন। পরে স্বদেশি আন্দোলনের চেতনায় টেগর লজকে কেন্দ্র করে একটি বড় তাঁতশালাও গড়ে তোলেন এখানে।
কবিকে ব্যবসার কাজে সাহায্য করতেন দুই ভ্রাতুষ্পুত্র সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুর ও বলেন্দ্রনাথ ঠাকুর। প্রথম দিকে ব্যবসা ভালো চললেও পরে টেগর অ্যান্ড কোম্পানি দিনের পর দিন লোকসান করতে থাকে। পাটের ব্যবসা করতে এসে কবি লাখ টাকার ওপরে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন। উপায়ান্ত না পেয়ে কবি খুলনার ফুলতলার দক্ষিণডিহির শ্বশুরবাড়ির এলাকার উদ্যমী যুবক যজ্ঞেশ্বরকে ব্যবসা দেখাশোনার দায়িত্ব দেন।
যজ্ঞেশ্বর বহু পরিশ্রম করে ডুবে যাওয়া টেগর অ্যান্ড কোম্পানিকে কোনোরকমে ভাসিয়ে রাখার চেষ্টা করেন। একসময় কবি নামমাত্র মূল্যে যজ্ঞেশ্বরের কাছে কোম্পানির সমুদয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল বেচে দেন। আর এখানকার দুই বিঘা জমি বছরে ৫০ টাকার বিনিময়ে বন্দোবস্ত করে দেন। পরে যজ্ঞেশ্বর এখানে ‘যজ্ঞেশ্বর ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্ক’ নামে একটি কারখানা গড়ে তোলেন।

সৌজন্যে : ইমরান আহমেদ সজীব

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Natural Beauty Of Bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category