It’z Riyad

It’z Riyad _Date Of Birth এবং Date Of Death
_একমাত্র আল্লাহ সিদ্ধান্ত নেয়!!
_আপনি আমি কিছুই না!!

11/12/2025

2026 World Cup prediction 🇧🇷
Group Stage
🇧🇷3-1🇲🇦
🇧🇷3-0 🇱🇮
🇧🇷4-1. 🏴󠁧󠁢󠁳󠁣󠁴󠁿
Round of 32
🇧🇷3-1🇯🇵

Round of 16
🇧🇷3-0 🇸🇯

Quarterfinal
🇧🇷 2-1 🏴󠁧󠁢󠁥󠁮󠁧󠁿

Semifinal
🇧🇷 3 - 1🇦🇷

Final
🇧🇷3 - 2🇪🇸

🏆 Player of the Tournament: Lionel Messi
🥇 Top Scorer: Mbappe
🎯 Top Assister: neymar

বাচ্চু সব জায়গায় চাঁপা মারলেও হাবু ভাইকে ভরপুর টাকা দেয়।
17/11/2025

বাচ্চু সব জায়গায় চাঁপা মারলেও হাবু ভাইকে ভরপুর টাকা দেয়।

ভারত হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হয়েও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় তাদের সুন্দরীদের শালীন পোশাক পরিয়ে পাঠায়।পাকিস্তানও মুসলিম দে...
16/11/2025

ভারত হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হয়েও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় তাদের সুন্দরীদের শালীন পোশাক পরিয়ে পাঠায়।

পাকিস্তানও মুসলিম দেশ, তাদের প্রতিনিধির পোশাকেও থাকে নিজস্ব সংস্কৃতির পরিচয়—লেহেঙ্গা, কুর্তা, দুপাট্টা—যা দেখে বোঝা যায় তারা নিজেদের সংস্কৃতিকে শ্রদ্ধা করে।

কিন্তু বাংলাদেশ—যে দেশকে নিয়ে কিছু মানুষ মুখে বড় বড় কথা বলে “ইসলামি রাষ্ট্র”, “ধর্মীয় মূল্যবোধ”, “সংস্কৃতি”—
সেই দেশের প্রতিনিধিকেই দেখা যায় বিকিনি পরিয়ে পাঠানো হয় আন্তর্জাতিক মঞ্চে!

প্রশ্ন হলো—
এ কোন সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্ব?
বাঙালি নারীর ঐতিহ্য কি বিকিনি?
শাড়ি-সালোয়ার-ওড়না, নকশিকাঁথা, বাঙালিয়ানা—এসবই কোথায় গেল?
কেন শুধু বাংলাদেশই নিজের সংস্কৃতি তুলে ধরতে ভয় পায়?

যে দেশে লাখো মানুষ ধর্ম-সংস্কৃতি নিয়ে গলা ফাটায়,
সেই দেশের আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রতিনিধিত্ব করে এমন একজন নারী,যিনি ২৪ ঘণ্টাই প্রায় বিকিনি সংস্কৃতি প্রচার করেন—
এটা কি বাংলাদেশের পরিচয়?
এটা কি বাঙালির ঐতিহ্য?
এটা কি এই দেশের মূল্যবোধ?

আরও বড় প্রশ্ন—
ভারত—যেখানে দেব-দেবীর মূর্তির দেশ বলা হয়—সেখানেও শালীন পোশাক!
পাকিস্তান—যেখানে কঠোর ধর্মীয় পরিবেশ—সেখানেও সাংস্কৃতিক পরিচয়!
তাহলে বাংলাদেশ কেন নিজের সংস্কৃতি দেখাতে লজ্জা পায়?
নাকি বিকিনি দেখালেই আধুনিকতা প্রমাণ হয়?

“আধুনিকতা” মানে কি নিজের শেকড় ভুলে যাওয়া?
“স্বাধীনতা” মানে কি সংস্কৃতি ধ্বংস করা?
“সাহস” মানে কি পোশাক কমানো?

তাই প্রশ্ন ওঠে—
বাংলাদেশের সুন্দরী প্রতিযোগিতায়
বাঙালি নারীর ঐতিহ্যবাহী পোশাক বাধ্যতামূলক করা হবে কি হবে না?নাকি আমরা শুধু বিদেশি কালচারের পিছনে দৌড়ে
নিজের দেশকে হাসির খোরাক বানিয়েই যাব?

এ দেশের মানুষ বোকা নয়—যে পোশাক বাঙালির সংস্কৃতি না, তাকে জোর করে “বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব” বলাটা মস্ত বড় ভণ্ডামি।

- শাহরিয়ার আকাশ



সাভারের বাইপাস রোড ধরে সামান্য ভেতরে গেলেই একটা সরু গলি।গলিটায় আজও বাতাসে মিশে থাকে রুক্ষ ধুলোর গন্ধ, পুরোনো সিমেন্টের শ...
14/11/2025

সাভারের বাইপাস রোড ধরে সামান্য ভেতরে গেলেই একটা সরু গলি।
গলিটায় আজও বাতাসে মিশে থাকে রুক্ষ ধুলোর গন্ধ, পুরোনো সিমেন্টের শীতলতা, আর এক ধরনের অজানা কাঁপন।
ঠিক সেখানেই একসময় দাঁড়িয়ে ছিল সাত নম্বর বিল্ডিং।

এখন শুধু ভাঙা পিলারের কঙ্কাল, মরিচা ধরা লোহার কাঠামো, আর এক গভীর, কান্নার মতো নীরবতা।

মানুষ তাকে "রানা প্লাজা" বলে চেনে।
কিন্তু স্থানীয়রা আজও নামটা মুখে আনে না।
ওদের কাছে এটা একটা অভিশাপ।
তারা শুধু বলে—
“ওই জায়গাটা... ওই দিকটা... ওই অভিশাপ…”
মনে হয়, নামটা উচ্চারণ করলেই মাটির নিচে ঘুমিয়ে থাকা পুরোনো কোনো পাপ আবার জেগে উঠবে।

আমি একজন লেখক।
আমি ভূত খুঁজতে যাই না, আমি খুঁজে ফিরি সত্য।
আর সেই সত্যের মুখোমুখি হয়েছিলাম ২০২৩ সালের মার্চের এক বিকেলে।

বিকেল তখন ফুরিয়ে আসছে।
আকাশজুড়ে কমলা-লাল আলো, যা ভাঙা রডের মাথায় পড়ে রক্ত জমাটের মতো ঝলমল করছিল।
খবর করার জন্য নয়— নিছক কৌতূহলেই গিয়েছিলাম।

ভাঙা বিল্ডিংয়ের পাশে ছোট্ট একটা চায়ের দোকান চালান আবদুল করিম চাচা।
বয়স সত্তরের কাছাকাছি, চোখের কোণে জমে থাকা বহু বছরের ঘুমহীন রাতের ছাপ।

আমি চায়ের কাপ হাতে নিয়ে জিজ্ঞেস করলাম—
“চাচা, এখানে এখনো কেউ আসে?”

চাচা ধীরে চা চুমুক দিয়ে বললেন,
“মানুষ আসে না বাবা… সাহস করে না কেউ। তবে শব্দ আসে।”

আমি অবাক হয়ে বললাম, “শব্দ?”
চাচা চারপাশে তাকিয়ে ফিসফিস করে বললেন—
“রাতে মনে হয় সেলাই মেশিন চলে। চিঁ চিঁ চিঁ... টক টক টক... যেন কেউ খুব তাড়াহুড়ো করে কাজ শেষ করতে চাইছে।”

আমি হেসে বললাম, “হয়তো পাশের কোনো ফ্যাক্টরির শব্দ হবে।”
চাচা মাথা নাড়লেন জোরে।
“না রে বাবা, এই দিকের সব ফ্যাক্টরি বন্ধ। রাতে এখানে শুধু কুকুর ডাকে।
কিন্তু ওই বিল্ডিং থেকে আসে সেলাই মেশিনের শব্দ। মনে হয়... তারা এখনো কাজ শেষ করেনি।”

তার চোখে তখন ভয় আর একরাশ বিষণ্ণতার ছায়া।
আমার হাসিটা মিলিয়ে গেল।

রাত নেমে এলো দ্রুত।
চারপাশটা যেন এক বিশাল কালো ক্যানভাস, আর তার মাঝখানে ভাঙা বিল্ডিংটা অভিশাপের মতো দাঁড়িয়ে।

আমি টর্চ আর ক্যামেরা নিয়ে ভেতরে ঢুকলাম।
বাতাসটা অদ্ভুত ঠান্ডা— যেন গ্রীষ্মের দুপুরেও এখানে বরফ জমে থাকে।
প্রতিটি ধাপে মনে হচ্ছিল মাটির নিচে কোথাও কেউ শ্বাস নিচ্ছে।

ভাঙা সিঁড়ি, ছেঁড়া তারের জাল, কাদামাখা নীল পাড়ের একটা শাড়ির টুকরো…
মনে হলো কেউ পড়ে গেছে, কেউ চেয়েছিল উঠতে— কিন্তু পারেনি।

হঠাৎ টর্চের আলো পড়ল দেয়ালে।
সাদা ধুলোর ওপর স্পষ্ট পাঁচটা আঙুলের ছাপ—
যেন শেষ মুহূর্তে কেউ বাঁচতে চেয়ে থেমে গিয়েছিল।

তবুও সবচেয়ে ভয়ংকর দৃশ্যটা তখনো বাকি।
তৃতীয় তলায় উঠতেই শুনলাম, খুব ক্ষীণ কিন্তু স্পষ্ট এক শব্দ—
চিঁ চিঁ চিঁ... টক টক টক...
ঠিক যেন কেউ দ্রুত সেলাই করছে।

আমি থেমে গেলাম। বাতাস থেমে গেল।
তারপর খুব কাছে, ঠিক কানের পাশে কেউ ফিসফিস করে বলল—
“তুমি রিপোর্ট করতে এসেছো?”

আমি টর্চ ঘুরিয়ে দেখলাম— কেউ নেই।
শুধু আধভাঙা একটা সেলাই মেশিন আর তার পাশে মরিচা ধরা নামফলক—
“শিউলি বেগম, লাইন–৭।”

আমার শরীর ঠান্ডা হয়ে গেল।

পরের দিন সকালে আমি পাশের বস্তিতে গেলাম।
সেখানে রুমা নামে এক মেয়েকে পেলাম—
সে সেই দিনই কাজ করছিল ঐ ভবনে।

তার চোখের নিচে কালচে দাগ, মুখে নিস্তেজ ক্লান্তি।
সে বলল,
“আগের দিনই বিল্ডিংয়ে ফাটল পড়েছিল। আমরা সবাই ম্যানেজারকে বলেছিলাম কাজ বন্ধ করতে।
কিন্তু সে চিৎকার করে বলল— ‘একদিন কাজ না করলে বেতন কাটা যাবে!’
আমরা নিরুপায় হয়ে ঢুকেছিলাম।”

তার গলা কেঁপে উঠল।
“সকাল ৮টা ৫৭-তে ভবনটা ধসে পড়ে। আমার পাশের মেয়েটা, শিউলি... বাঁচেনি।
ওর হাতের ঘড়িটা থেমে গেছিল ঠিক ৯টা ৬ মিনিটে…”

আমি নিঃশব্দে বসে রইলাম।
কারণ আগের রাতেই আমি সেই নামটা দেখেছিলাম ধুলোর ভেতরে।

রাতের আঁধারে আবার ফিরে গেলাম সেখানে— ভয়েস রেকর্ডার হাতে।
বিল্ডিংয়ের ভেতরে এখন লতাগুল্ম গজিয়েছে, তবুও বাতাসে ঝুলে আছে অচেনা ধুলোর ভার।
রেকর্ডার চালাতেই শোনা গেল—
চিঁ চিঁ চিঁ... টক টক টক...
তারপর ক্ষীণ এক নারীকণ্ঠ—
“আমরা এখনো কাজ করছি…”

আমার হাত কাঁপছিল। টর্চ পড়ে গেল।
আলোয় দেখলাম, কেউ নেই—
শুধু বাতাসে উড়ছে ছেঁড়া কাপড়ের টুকরো, যেন কেউ সেলাই করছে অদৃশ্যভাবে।

আরেকটা কণ্ঠ এল—
“লাইন বন্ধ কোরো না… পিস শেষ হয়নি…”

আমার মনে হলো, ওরা চিরকাল এখানে আটকে আছে—
একটা অসমাপ্ত কাপড়ের টুকরো সেলাই করে যেতে,
যেন কাজ শেষ না হলে আজও তাদের বেতন কাটা যাবে।

এক সপ্তাহ পর শহরে ফিরে রেকর্ডটা বিশ্লেষণ করালাম।
সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার বিস্ময়ে বলল,
“এটা শুধু মেশিনের শব্দ না। এর মধ্যে মানুষের হার্টবিট ফ্রিকোয়েন্সি আছে—
যেন কেউ আতঙ্কে দ্রুত শ্বাস নিচ্ছে।”

আমি চুপ করে রইলাম।
কারণ আমি জানতাম— ওরা এখনো আছে।
ওরা ফিরে আসে প্রতি বছর ২৪ এপ্রিল রাতে,
যখন নতুন বিল্ডিংয়ের লাইট নিভে যায়, তখন একঘরে সেলাই মেশিন নিজে থেকেই চলতে শুরু করে।

ওরা কাজ থামায় না।
ওরা এখনো সেই অসমাপ্ত পিসটা শেষ করতে চায়।

বিদায় নেওয়ার সময় করিম চাচা আমার হাত ধরলেন।
চোখের কোণে অদ্ভুত শান্তি নিয়ে বললেন—
“তুমি কি জানো বাবা, যে মাটিতে শত শত মানুষ শেষ নিঃশ্বাস ফেলেছিল,
সেই মাটিতেই যখন নতুন কারখানা হয়—
প্রথম কাপড়টা কে সেলাই করে?”

আমি উত্তর দিতে পারিনি।

শুধু দেখলাম— সূর্যের শেষ আলো ভাঙা কাঁচে প্রতিফলিত হচ্ছে।
মনে হলো, ভেতরে বসে আছে শিউলি বেগম।
সেলাই করছে, নরম গলায় গুনগুন করছে—
নিজের পুরোনো স্বপ্নগুলো সেলাই করে জোড়া লাগাতে চায়।

আর তার গানের তালে বাজছে সেই চেনা শব্দ—

চিঁ চিঁ চিঁ... টক টক টক... টক...

তুমি জানো?
সাভারের সাত নম্বর বিল্ডিং আজও নীরব নয়।
হয়তো ওরা এখনো সেলাই করছে সেই শেষ না হওয়া পিসটা...
যেন তাদের বেতন না কাটা যায়।

এই গল্পটা শেয়ার করো—
হয়তো শিউলি বেগমের কাজটা এবার সত্যিই শেষ হবে।

(বি:দ্র: সংগৃহীত)

#সাত_নম্বর_বিল্ডিং



শুধু একবার ভাবেন জাহানারা আলম যেই অভিযোগ করছে, সেই ঘটনা যদি ভারত,অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড,সাউথ আফ্রিকা বা বিশ্ব ক্রিকেটে ...
06/11/2025

শুধু একবার ভাবেন জাহানারা আলম যেই অভিযোগ করছে, সেই ঘটনা যদি ভারত,অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড,সাউথ আফ্রিকা বা বিশ্ব ক্রিকেটে হতো তাহলে কি ঘটনা ঘটে যেতে।অথচ আমাদের দেশের একজন সিনিয়র ক্রিকেটারের অভিযোগ রীতিমতো উড়িয়ে দেওয়া হয়। যেখানে সিনিয়র ক্রিকেটাররা নিরাপদ না, তাহলে ভাবেন যারা নতুন আসবে তারা কার ভরসায় আসবে?? এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো জাহানারা একাধিক বার বিসিবিকে অবহিত করেছে।কিন্তু বিসিবি কোন কঠোর ব্যবস্থা নেননি, কঠোর ব্যবস্থা নিলে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতো না। এভাবেই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অপমানের তালিকা লম্বা হয়েছে। বিষয়গুলো পৌঁছেছে বিসিবির অভ্যন্তরে, কিন্তু প্রতিবারই অভিযোগ চাপা পড়েছে ফাইলের স্তরে। বদলে গেছে শুধু ইঙ্গিতের ধরন, কমেনি মানসিক নির্যাতন।
‎রিয়াসাদ আজিমের সামনে ১৬ বছরের পথচলায় জমে থাকা সেই সব ক্ষত আজ প্রকাশ্যে যা কাঁপিয়ে দিয়েছে পুরো ক্রিকেট অঙ্গন।

‎এমন অভিযোগের পরেও কি বিসিবি চুপ থাকবে ??

চা আড্ডা ☕☕
24/10/2025

চা আড্ডা ☕☕

21/07/2025

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর F-7 বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজ মাঠে বিধ্বস্ত। যেহেতু প্রশিক্ষণ বিমান আশা করি হতাহত কম হবে।
আল্লাহ সকলকে হেফাজত করুন।

রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ ফাইটার বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। উত্তরা দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন কলেজের মেইন ক্যাম...
21/07/2025

রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ ফাইটার বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। উত্তরা দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন কলেজের মেইন ক্যাম্পাসের ওপর বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। আহতদের উত্তরা আধুনিক মেডিকেল এ আনা হচ্ছে। আল্লাহ সবার উপর তোমার পরিপূর্ণ রহমত দান কর

Happy Birthday Brazilian Black Diamond Vinicius Jr  🎂🖤💎🇧🇷
11/07/2025

Happy Birthday Brazilian Black Diamond Vinicius Jr 🎂🖤💎🇧🇷

🚨 HEARTBREAKING!Portugal & Liverpool forward Diogo Jota tragically passes away in a road accident at Spain. 💔He was only...
03/07/2025

🚨 HEARTBREAKING!

Portugal & Liverpool forward Diogo Jota tragically passes away in a road accident at Spain. 💔

He was only 28 years old.

| |

🔥 Bangladeshi Football Ultras   যখন চিৎকার করেছে, তখন গ্যালারি নীরব ছিল – আজ গ্যালারি ভর্তি, কিন্তু তাদের ঠাঁই নেই!”বাংল...
05/06/2025

🔥 Bangladeshi Football Ultras যখন চিৎকার করেছে, তখন গ্যালারি নীরব ছিল – আজ গ্যালারি ভর্তি, কিন্তু তাদের ঠাঁই নেই!”

বাংলাদেশ ফুটবলের সেই দিনগুলো মনে আছে?
যখন স্টেডিয়াম ছিল ফাঁকা,
যখন কেউ বাঁচিয়ে রাখতে চায়নি দেশের ফুটবল,
যখন মিডিয়া দেখাতে চাইত না,
আর ফেডারেশন কেবল ‘ফাইল’ আর ‘পলিটিক্স’ নিয়ে ব্যস্ত ছিল...

তখন তারাই ছিলো—বাংলাদেশ ফুটবল আল্ট্রাস।

ঢোল পিটিয়েছে, গলা ফাটিয়েছে, ধোঁয়ায় চোখ পুড়েছে,
তবুও পেছাইনি—কারণ তারা শুধু ফুটবল ভালোবাসিনি, দেশকে ভালোবেসেছে।

তারা শুধু ফ্যান না, তারা একটা সংস্কৃতি।
তারা শুধু টিফো বানায় না, তারা আত্মা দিয়ে দলকে সাপোর্ট করে।

🎟️ অথচ আজ, যখন বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচে গ্যালারি ভর্তি,
যাদের হাত ধরে এই গ্যালারিতে প্রাণ ফিরেছে,
তাদের জন্য একটা টিকিটও রাখা হয়নি।

কেন?
👉 তারা কি তোষামোদ করিনি বলে?
👉 তারা কি সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলেছিলো বলে?
👉 তারা কি নিরপেক্ষ ছিলো বলে?

তাহলে শোনো —
প্রতিটি বঞ্চিত আল্ট্রা এখন একটি প্রতিবাদ।
আর এই প্রতিবাদ শুধু গ্যালারির নয়, এটা দেশের ফুটবলকে ভালোবাসার দাবি।

📢 তারা গ্যালারির লোক — কিন্তু গ্যালারি তাদের নয়!
আজকের নীরবতা কাল ইতিহাস লিখবে।

এই জন্যই হয়তো জুলাই আন্দোলনের পা হারানো যোদ্ধা কাজী রাইমুল ইসলাম বলেছিলো বাংলাদেশ কোন ত্যাগেরই যোগ্য নয় একজন বাংলাদেশীর সব চাইতে বড় স্বপ্ন হওয়া উচিত এই দেশ ত্যাগ করা
---




#বাফুফের_জবাব_চাই

#শুধু_চেয়ারম্যান_নই_ফ্যানরাও_ফুটবল

27/05/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

Address

Uttara North City
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when It’z Riyad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share