Fish Harvesting

Fish Harvesting Welcome to my fish harvesting page

06/10/2025

গলদা বাগদা।। , , , ,

05/10/2025
04/10/2025

ছোট বড় বিভিন্ন রকম মাছ
, , , ,

04/10/2025

, , , , ,

03/10/2025

, , , ,

03/10/2025

, ,

সাদা মাছ
28/09/2025

সাদা মাছ

গ্রাম বাংলার মাছ
27/09/2025

গ্রাম বাংলার মাছ

Rural Fish market
26/09/2025

Rural Fish market

মাছের বাহার
25/09/2025

মাছের বাহার

মিশ্র চাষ আমাদের
22/09/2025

মিশ্র চাষ আমাদের

Address

Dhaka
7800

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fish Harvesting posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Fish Harvesting:

Share

সনাতন ধর্ম অর্থাৎ চিরন্তন ধর্ম। যা পূর্বে ছিল, বর্তমানে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। তাই অন্তিমে ও বলি আমি আমার ধর্মের জন্য গর্বিত।

শুক্রবার, 14 জুন, 2019


  • আমাদের সনাতন ধর্ম একমাত্র সত্য ধর্ম আমাদের সনাতন ধর্ম এই ধর্ম সব সদাচারের স্রষ্টা । আচার্য শঙ্কর বেদান্ত জ্ঞান দিয়েছেন । মহাপ্রভু দিয়েছেন ভক্তি, ক্ষমা, ভালোবাসার আদর্শ । ক্ষমা শীলতা শিখতে হলে এখানেই শেখা যাবে । অন্য মত নিতে হবে না । ঠাকুর রামকৃষ্ণ দেব এসেছেন । তিনি বেদান্ত, বৈষ্ণব , তন্ত্র কে এক সুতোয় গেঁথে দেখিয়েছেন- সব সনাতন পথ সত্য । তাঁর শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ আমাদের শিখিয়েছেন ‘নিজের অন্তরের সুপ্ত শক্তিকে জাগরণের তত্ত্ব’ । আমি হিন্দু । আমি গর্বিত । গর্ব করে বল আমি হিন্দু । ভারতের দেব দেবী সত্য। তেঁনারা আমার পূজ্য । সেবা , ত্যাগ , ব্রহ্মচর্যের , হিন্দুত্বের কথা এই সন্ন্যাসী গোটা বিশ্ব মাঝে প্রচার করেছিলেন । স্বামী প্রনবানন্দ মহারাজ আশ্রম স্থাপন পূর্বক হিন্দু ধর্মের বিরাট দর্শন , ত্যাগের ভাবনা , দেশ ও ধর্মের প্রতি কর্তব্য , নিষ্ঠা , সদাচার শেখালেন । স্বামী নিগমানন্দ সরস্বতী মহারাজ এলেন । তিনি ভক্তি , তন্ত্র , জ্ঞান সাধনা করে সমস্ত ব্রহ্মজ্ঞান আমাদের জন্যই রেখে গেলেন । এসেছেন লোকনাথ বাবা । এসেছেন ঠাকুর সীতারাম ওমকার নাথ , এসেছেন তারাপীঠ ভৈরব বামাদেব , এসেছেন রাম ঠাকুর । এমন অনেক মহা মানব, মনিষী বৃন্দ এসে আমাদের ধর্মের মাধ্যমে আমাদের সদাচার শেখালেন । ভিন্ন মত নিয়ে নয় । গুরুদেব সুধীন কুমার মিত্র শাক্ত সাধনা করেছেন । তিনি দেখালেন এই সনাতন ধর্মের সাথে মানব ধর্মের কোন ভেদ নেই । কারন আমাদের সনাতন ধর্ম মানবিক মূল্যবোধ শেখায় , অপরকে এমনকি ভিন্ন ধর্মী কেও কাছে এনে ভালোবাসার শিক্ষা দেয় । এর দাম হিন্দু দের যদিও অনেক ক্ষতি পূরণ দিয়ে দিতে হয় বারংবার ।

  • আমরা হিন্দু । আমরা গর্বিত । ঈশ্বরকে ধন্যবাদ তিনি আমাদের সনাতন কূলে জন্ম দিয়েছেন । আমাদের ধর্মেই সব আছে , নীতি শিক্ষা বা সদাচার শিক্ষার জন্য অন্য ধর্মের অনুকরণ বা আদর্শ গ্রহণ না করলেও চলবে । আমরা সেই ভৃগু , শুক্র, বিশ্বামিত্র, বশিষ্ঠ, পুলস্ত, কশ্যপ আদি মহান ঋষি মুনিদের বংশধর । ঋষি রক্ত আমাদের শিরায় শিরায় বইছে । সেই মহান আচার্য গণ আমাদের জন্য বিবিধ জ্ঞান ভাণ্ডার রেখে গেছেন ।আমরা সেই জ্ঞান কেই নেবো।কি নেই আমাদের ধর্মে ? বেদান্ত জ্ঞান , রামায়ন ও মহাভারত এর সদাচার শিক্ষা , পুরান এর মানবিক শিক্ষা , গীতার জীবন দর্শন , চন্ডীর শক্তি তত্ত্ব ।তার সাথে আছে ভারতীয় দর্শন এমনকি চার্বাক নামক নাস্তিক দর্শন কেও আমরা আমাদের সংস্কৃতি তে স্থান দিয়েছি । আয়ুর্বেদ দিয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞান । গাছ গাছড়ার থেকে ঔষধ । যোগা দিয়েছে যোগাসন , প্রানায়াম- শরীর সুস্থ রাখার এক পদ্ধতি । এই ধর্ম এত বিশাল ও ব্যপক সব কিছুই আছে । এমনকি রতি শাস্ত্রের ওপর ঋষি বাৎস্যায়ন, বাভ্র রচনা করেছেন গ্রন্থ। যেহেতু ‘ধর্ম , অর্থ , কাম , মোক্ষ’ কে চতুর্বিধ ফল বলা হয় । সব এখানেই পাওয়া যাবে । তাই যে সব হিন্দু গণ অন্য ধর্মের মতামত নিয়ে সদাচার শিখতে যান – তারা গঙ্গার জল ফেলে দূরে ডোবার জল আনতে যান । পতিত পাবনী গঙ্গা থাকতে কেন আমরা সাধারন জল দিয়ে কলসি ভরবো ?। আমাদের ধর্মেই সব আছে , নীতি শিক্ষা বা সদাচার শিক্ষার জন্য অন্য ধর্মের অনুকরণ বা আদর্শ গ্রহণ না করলেও চলবে । আমরা সেই ভৃগু , শুক্র, বিশ্বামিত্র, বশিষ্ঠ, পুলস্ত, কশ্যপ আদি মহান ঋষি মুনিদের বংশধর । ঋষি রক্ত আমাদের শিরায় শিরায় বইছে । সেই মহান আচার্য গণ আমাদের জন্য বিবিধ জ্ঞান ভাণ্ডার রেখে গেছেন ।আমরা সেই জ্ঞান কেই নেবো।কি নেই আমাদের ধর্মে ? বেদান্ত জ্ঞান , রামায়ন ও মহাভারত এর সদাচার শিক্ষা , পুরান এর মানবিক শিক্ষা , গীতার জীবন দর্শন , চন্ডীর শক্তি তত্ত্ব ।তার সাথে আছে ভারতীয় দর্শন এমনকি চার্বাক নামক নাস্তিক দর্শন কেও আমরা আমাদের সংস্কৃতি তে স্থান দিয়েছি । আয়ুর্বেদ দিয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞান । গাছ গাছড়ার থেকে ঔষধ । যোগা দিয়েছে যোগাসন , প্রানায়াম- শরীর সুস্থ রাখার এক পদ্ধতি । এই ধর্ম এত বিশাল ও ব্যপক সব কিছুই আছে । এমনকি রতি শাস্ত্রের ওপর ঋষি বাৎস্যায়ন, বাভ্র রচনা করেছেন গ্রন্থ। যেহেতু ‘ধর্ম , অর্থ , কাম , মোক্ষ’ কে চতুর্বিধ ফল বলা হয় । সব এখানেই পাওয়া যাবে । তাই যে সব হিন্দু গণ অন্য ধর্মের মতামত নিয়ে সদাচার শিখতে যান – তারা গঙ্গার জল ফেলে দূরে ডোবার জল আনতে যান । পতিত পাবনী গঙ্গা থাকতে কেন আমরা সাধারন জল দিয়ে কলসি ভরবো ?

  • আমাদের সনাতন ধর্ম একমাত্র সত্য ধর্ম আমাদের এই ধর্ম সব সদাচারের স্রষ্টা । আচার্য শঙ্কর বেদান্ত জ্ঞান দিয়েছেন । মহাপ্রভু দিয়েছেন ভক্তি, ক্ষমা, ভালোবাসার আদর্শ । ক্ষমা শীলতা শিখতে হলে এখানেই শেখা যাবে । অন্য মত নিতে হবে না । ঠাকুর রামকৃষ্ণ দেব এসেছেন । তিনি বেদান্ত, বৈষ্ণব , তন্ত্র কে এক সুতোয় গেঁথে দেখিয়েছেন- সব সনাতন পথ সত্য । তাঁর শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ আমাদের শিখিয়েছেন ‘নিজের অন্তরের সুপ্ত শক্তিকে জাগরণের তত্ত্ব’ । আমি হিন্দু । আমি গর্বিত । গর্ব করে বল আমি হিন্দু । ভারতের দেব দেবী সত্য। তেঁনারা আমার পূজ্য । সেবা , ত্যাগ , ব্রহ্মচর্যের , হিন্দুত্বের কথা এই সন্ন্যাসী গোটা বিশ্ব মাঝে প্রচার করেছিলেন । স্বামী প্রনবানন্দ মহারাজ আশ্রম স্থাপন পূর্বক হিন্দু ধর্মের বিরাট দর্শন , ত্যাগের ভাবনা , দেশ ও ধর্মের প্রতি কর্তব্য , নিষ্ঠা , সদাচার শেখালেন । স্বামী নিগমানন্দ সরস্বতী মহারাজ এলেন । তিনি ভক্তি , তন্ত্র , জ্ঞান সাধনা করে সমস্ত ব্রহ্মজ্ঞান আমাদের জন্যই রেখে গেলেন । এসেছেন লোকনাথ বাবা । এসেছেন ঠাকুর সীতারাম ওমকার নাথ , এসেছেন তারাপীঠ ভৈরব বামাদেব , এসেছেন রাম ঠাকুর । এমন অনেক মহা মানব, মনিষী বৃন্দ এসে আমাদের ধর্মের মাধ্যমে আমাদের সদাচার শেখালেন । ভিন্ন মত নিয়ে নয় । গুরুদেব সুধীন কুমার মিত্র শাক্ত সাধনা করেছেন । তিনি দেখালেন এই সনাতন ধর্মের সাথে মানব ধর্মের কোন ভেদ নেই । কারন আমাদের সনাতন ধর্ম মানবিক মূল্যবোধ শেখায় , অপরকে এমনকি ভিন্ন ধর্মী কেও কাছে এনে ভালোবাসার শিক্ষা দেয় । এর দাম হিন্দু দের যদিও অনেক ক্ষতি পূরণ দিয়ে দিতে হয় বারংবার ।বেদান্ত জ্ঞান দিয়েছেন । মহাপ্রভু দিয়েছেন ভক্তি, ক্ষমা, ভালোবাসার আদর্শ । ক্ষমা শীলতা শিখতে হলে এখানেই শেখা যাবে । অন্য মত নিতে হবে না । ঠাকুর রামকৃষ্ণ দেব এসেছেন । তিনি বেদান্ত, বৈষ্ণব , তন্ত্র কে এক সুতোয় গেঁথে দেখিয়েছেন- সব সনাতন পথ সত্য । তাঁর শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ আমাদের শিখিয়েছেন ‘নিজের অন্তরের সুপ্ত শক্তিকে জাগরণের তত্ত্ব’ । আমি হিন্দু । আমি গর্বিত । গর্ব করে বল আমি হিন্দু । ভারতের দেব দেবী সত্য। তেঁনারা আমার পূজ্য । সেবা , ত্যাগ , ব্রহ্মচর্যের , হিন্দুত্বের কথা এই সন্ন্যাসী গোটা বিশ্ব মাঝে প্রচার করেছিলেন । স্বামী প্রনবানন্দ মহারাজ আশ্রম স্থাপন পূর্বক হিন্দু ধর্মের বিরাট দর্শন , ত্যাগের ভাবনা , দেশ ও ধর্মের প্রতি কর্তব্য , নিষ্ঠা , সদাচার শেখালেন । স্বামী নিগমানন্দ সরস্বতী মহারাজ এলেন । তিনি ভক্তি , তন্ত্র , জ্ঞান সাধনা করে সমস্ত ব্রহ্মজ্ঞান আমাদের জন্যই রেখে গেলেন । এসেছেন লোকনাথ বাবা । এসেছেন ঠাকুর সীতারাম ওমকার নাথ , এসেছেন তারাপীঠ ভৈরব বামাদেব , এসেছেন রাম ঠাকুর । এমন অনেক মহা মানব, মনিষী বৃন্দ এসে আমাদের ধর্মের মাধ্যমে আমাদের সদাচার শেখালেন । ভিন্ন মত নিয়ে নয় । গুরুদেব সুধীন কুমার মিত্র শাক্ত সাধনা করেছেন । তিনি দেখালেন এই সনাতন ধর্মের সাথে মানব ধর্মের কোন ভেদ নেই । কারন আমাদের সনাতন ধর্ম মানবিক মূল্যবোধ শেখায় , অপরকে এমনকি ভিন্ন ধর্মী কেও কাছে এনে ভালোবাসার শিক্ষা দেয় । এর দাম হিন্দু দের যদিও অনেক ক্ষতি পূরণ দিয়ে দিতে হয় বারংবার ।