Liton Panna Official

Liton Panna Official আসসালামুয়ালাইকুম। নতুন নতুন ফানি ভিডিও দেখতে পেজ টি ফলো দিয়ে পাশে থাকুন। ধন্যবাদ সবাইকে।
(4)

নিরাপত্তাকর্মী থেকে এখন বিসিএস ক্যাডারকুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার দালালীপাড়া গ্রামের ছকিয়ত আলী ও জেলেখা বেগম দম্পতির ছেলে...
11/08/2025

নিরাপত্তাকর্মী থেকে এখন বিসিএস ক্যাডার

কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার দালালীপাড়া গ্রামের ছকিয়ত আলী ও জেলেখা বেগম দম্পতির ছেলে জিয়াউর রহমান। তিন ভাই-বোনের মধ্যে তিনি বড়। ৪১তম বিসিএস পরীক্ষায় শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ হয়েছেন তিনি। এক সময় যার দু’বেলা খাবার জুটতো না, জরাজীর্ণ ঘরে গরু-ছাগলের সঙ্গে যাকে রাত কাটাতে হতো সেই জিয়াউর রহমান এখন বিসিএস ক্যাডার। অদম্য ইচ্ছা আর পরিশ্রম কাজে লাগিয়ে অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন তিনি।

জানা গেছে, ২০১২ সালে নতুন অনন্তপুর দাখিল মাদরাসা থেকে দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পান জিয়াউর রহমান। তারপর অভাব অনটনে আলিম পড়ার মতো কোনো নিশ্চয়তা ছিল না। পরে টাইলস মিস্ত্রি, ফাস্টফুডের কর্মচারী ও আকিজ বিড়ি কারখানায় কাজ করে পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন তিনি। পড়াশোনার ফাঁকে অন্যের জমিতে কাজ করে সংসারে সহযোগিতা করতে হতো। শেষে ২০১৪ সালে আলিম পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৪.৬৭ পেয়ে উত্তীর্ণ হন।

জিয়াউর রহমান বলেন, স্বপ্ন ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার, কিন্তু ভর্তি প্রস্তুতির কোচিং করার টাকা ছিল না। তাই ঢাকায় গিয়ে একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি শুরু করি। সারাদিন পরিশ্রমের পর বাসায় ফিরে পড়ার তেমন কোনো সুযোগ ছিল না। যার ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাইনি। পরে মিরপুর বাঙলা কলেজে সুযোগ পেলেও অর্থের কারণে পড়া হয় নাই।

তিনি আরও বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ না পেয়ে পরে ভর্তি হই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে। সেখানে থাকা, খাওয়া ও হাতখরচের টাকার জন্য খণ্ডকালীন একটি কাজ নিই। পরে একটি প্রতিষ্ঠান থেকে দুই বছর বৃত্তি পাই। পরবর্তীতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্সে সিজিপিএ ৩.৪১ পেয়ে উত্তীর্ণ হই।

পরে করোনা মহামারি শুরু হলে আবার আর্থিক সংকটে পড়ি। শেষে বন্ধু-বান্ধবের সহযোগিতায় ও টাইলস মিস্ত্রির কাজ করে বিসিএসের প্রস্তুতি নিই। অবশেষে কপালে জুটে যায় শিক্ষা ক্যাডার। বিসিএসের রেজাল্ট যেদিন প্রকাশ হয় সেদিন শিক্ষা ক্যাডারে নিজের রোলটি দেখে চোখে পানি চলে এসেছিল।

ছেলের বিসিএস ক্যাডার হওয়ার বিষয়ে জিয়াউর রহমানের মা মোছা. জেলেখা বেগম বলেন, আমরা তাকে কিছু দিতে পারি নাই। আজ ছেলের ভালো খবরে আমরা সবাই খুশি। আমার ছেলের জন্য সবার কাছে দোয়া চাই। সে যেন একজন ভালো মানুষ হতে পারে।

কোন জিনিসটা মেয়েদের লম্বা আর ছেলেদের ছোট হয়বর্তমানে ইন্টারনেটের দুনিয়ায় প্রতিদিনই নানান ইন্টারভিউ প্রশ্ন ভাইরাল হয়। বলে ...
11/08/2025

কোন জিনিসটা মেয়েদের লম্বা আর ছেলেদের ছোট হয়

বর্তমানে ইন্টারনেটের দুনিয়ায় প্রতিদিনই নানান ইন্টারভিউ প্রশ্ন ভাইরাল হয়। বলে দিই, চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে কিন্তু ইন্টারভিউয়ের এই প্রশ্নগুলি খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়। চাকরির ক্ষেত্রে লিখিত পরীক্ষার পাশাপাশি ইন্টারভিউ রাউন্ডও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এই ইন্টারভিউ রাউন্ডে যদি আপনি প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারেন, তাহলে চাকরি পাওয়ার আশা ক্ষীণ হয়ে যায়। আর এই ইন্টারভিউ রাউন্ডে সহজ কিন্তু নার্ভাসনেসের কারণে মানুষ প্রশ্ন শুনে বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে।

ইন্টারভিউয়ের সময় যে প্রশ্নগুলো করা হয় সেগুলো খুবই সহজ ও সরল যেগুলো দৈনন্দিন জীবনেও ব্যবহার করা হয়। কিন্তু অনেক পরীক্ষার্থীই এই ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হয় না। তাই আজ আমরা আপনার জন্য এমন 10টি প্রশ্নের একটি তালিকা নিয়ে এসেছি, যা আপনাদের ইন্টারভিউ রাউন্ডে জিজ্ঞাসা করা হতে পারে।

1) প্রশ্নঃ কে পাঁচ মিনিটের রাস্তা যেতে এক ঘণ্টা সময় নেয়?
উত্তর :- ভাবতেই পারেন কচ্ছপ জাতীয় কিছু, কিন্তু না। আসল উত্তর ঘণ্টার কাঁটা।

2. প্রশ্ন:গরু দুধ দেয়, মুরগি ডিম! কিন্তু এই দুটো জিনিসই কে দেয়?
উত্তর :- দোকানদার, এছাড়াও প্ল্যাটিপাস দুধ, ডিম উভয়ই দেয়।

3. প্রশ্নঃশৈশব থেকে বার্ধক্য পর্যন্ত শরীরের কোন অংশের বৃদ্ধি হয় না?
উত্তর: চোখ

4. প্রশ্নঃ সেই জিনিসটি কী যা একজন মহিলা দেখায় এবং একজন পুরুষ লুকিয়ে রাখে?
উত্তরঃ পার্স।

5. প্রশ্ন: পশ্চিমবঙ্গে আশ্বিনের ঝড় কোন ঋতুতে দেখা যায়?
উত্তরঃ শরৎকালে।

6. প্রশ্ন: বিশ্বে সবথেকে বেশি পোস্ট অফিস কোন দেশে আছে?
উত্তর:- ভারত।

7. প্রশ্ন: এমন কী জিনিস আছে, যেটা জল পান করলেই মরে যায়!
উত্তরঃ পিপাসা বা তৃষ্ণা।

8. প্রশ্নঃ সিগারেটকে বাংলায় কী বলে??
উত্তর: ধূমপান দণ্ড।

9. প্রশ্নঃএমন কী কাজ আছে, যা অবিবাহিত মহিলারা করলে সমাজে ছিঃ ছিঃ পড়ে যায়!
উত্তর: সিঁথিতে সিঁদুর দিলে।

10. প্রশ্নঃ কোন জিনিসটা মেয়েদের লম্বা আর ছেলেদের ছোটো হয়!
উত্তরঃ মাথার চুল।

সেনাবাহিনীর ক্যাডেট থেকে জনপ্রিয় অভিনেতা  #হাসান_মাসুদের গল্প🌹হাসান মাসুদ একজন গুণী বাংলাদেশী অভিনেতা, পরিচালক ও গায়ক, য...
11/08/2025

সেনাবাহিনীর ক্যাডেট থেকে জনপ্রিয় অভিনেতা #হাসান_মাসুদের গল্প🌹

হাসান মাসুদ একজন গুণী বাংলাদেশী অভিনেতা, পরিচালক ও গায়ক, যিনি তার বহুমাত্রিক প্রতিভার ছাপ রেখেছেন নানা মাধ্যমে। তার কর্মজীবন শুরু হয় ১৯৮৫ সালে, যখন তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ক্যাডেট হিসেবে যোগ দেন। এরপর সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত হয়ে বিবিসি বাংলার অধিবেশনে সংবাদদাতা হিসেবে কাজ করেন।

২০০৩ সালে জনপ্রিয় চলচ্চিত্র "ব্যাচেলর" এর মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্র জগতে অভিষেক ঘটান। এই সিনেমায় তিনি “আজকে না হয় ভালোবাসো” শিরোনামের গানে কণ্ঠ দিয়ে শ্রোতাদের মন জয় করেন। এরপর “মেইড ইন বাংলাদেশ” চলচ্চিত্রসহ বহু জনপ্রিয় নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে হাসান মাসুদ দর্শকদের হৃদয়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।

২০০৬ সালের ভালোবাসা দিবসে প্রকাশিত হয় তার প্রথম একক অ্যালবাম "হৃদয়ঘটিত"। গান, অভিনয় ও পরিচালনার মাধ্যমে তিনি সমানভাবে সক্রিয় ও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন এবং আজও তার বহুমাত্রিক প্রতিভায় অনুপ্রাণিত করছেন অনেককে🌸

সেই ঘোড়াকে পছন্দ করি, যে অনেকক্ষণ দৌড়াতে পারে : রিচিপ্রিয় অভিনেত্রীর অভিনয়ের সংখ্যা কমে যাওয়ায় রিচি সোলায়মানকে পর্দায় দে...
11/08/2025

সেই ঘোড়াকে পছন্দ করি, যে অনেকক্ষণ দৌড়াতে পারে : রিচি

প্রিয় অভিনেত্রীর অভিনয়ের সংখ্যা কমে যাওয়ায় রিচি সোলায়মানকে পর্দায় দেখা মেলে কদাচিৎ। অথচ একটা সময় রিচির ধারাবাহিক নাটক দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকত দর্শক। নাটকের জনপ্রিয় মুখ রিচি সোলায়মানের প্রতি দর্শকদের আক্ষেপের শেষ নেই।

বেশ কিছু বছর ধরে রিচি সোলায়মান যুক্তরাষ্ট্রে আছেন স্বামী সন্তান নিয়ে। সুযোগ পেলে দেশে আসেন অভিনয়ের কাজে। সম্প্রতি তিনি দেশে এসেছেন। একটি নাটকে অভিনয়ও করেছেন। যেটি নিয়ে আশাবাদী তিনি। অভিনয়, বর্তমানের নাটক ও অভিনেতা-অভিনেত্রীদের বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন রিচি সোলায়মান।

সম্প্রতি ডকুড্রামা মৎস্যকন্যায় কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন রিচি। নাটকের গল্পের বিষয়ে তিনি বলেন, জেলেদের গল্প। নারীরা যদি জেলে হতে চান, তাদের কী ধরনের বাধার মুখোমুখি হতে হয়, সেটাই দেখানো হয়েছে। মূলত নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়টি দেখানো হয়েছে।

সহকর্মীদের মিস করেন রিচি। এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, আমার সহকর্মীরা যারা কাজ করছে, জায়গাটা ধরে রেখেছে, তাদের স্যালুট জানাই। কারণ, আমাদের কাজের পরিবেশটা তো এখনো সেভাবে তৈরি হয়নি। তারপরও তারা ধৈর্য ধরে টিকে আছে।

নতুনদের কাজেরও প্রশংসা ফুটে উঠেছে রিচির মুখে। অভিনেত্রীদের মধ্যে তাসনিয়া ফারিণ, মেহজাবীন (চৌধুরী), তানজিন তিশা—সবাইকে খুব সম্ভাবনাময়ী মনে হয়। আমি সেই ঘোড়াকে পছন্দ করি, যে অনেকক্ষণ দৌড়াতে পারে।

আশা করব, ওরা প্রতিষ্ঠিত হলেও নিজেদের জায়গা ধরে রেখে আরও অনেক দিন কাজ করবে। অভিনেতাদের মধ্যে জোভান, তৌসিফসহ যারা নতুন আসছে, সবাইকে খুব সম্ভাবনাময় মনে হয়।

মাত্র ২৭ বছর বয়সেই ৯ হাজার কোটি টাকার মালিক এক বাঙ্গালী তরুণীমাত্র ২৭ বছর বয়সেই ৯ হাজার কোটি টাকার মালিক এক বাঙ্গালী তরু...
10/08/2025

মাত্র ২৭ বছর বয়সেই ৯ হাজার কোটি টাকার মালিক এক বাঙ্গালী তরুণী

মাত্র ২৭ বছর বয়সেই ৯ হাজার কোটি টাকার মালিক এক বাঙ্গালী তরুণী! মাত্র সাতাশ বছর বয়সে অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন এক বঙ্গতনয়া। তাঁর নাম অঙ্কিতি বসু। ব্যবসা শুরু করেছিলেন মাত্র ২১ লক্ষ টাকা নিয়ে। মাত্র চার বছরে তা ফুলেফেঁপে দাঁড়াল ৯ হাজার ৮০০ কোটিতে।

কোনও সংস্থার ব্যবসা ১০০ কোটি মার্কিন ডলার পেরোলে, কাল্পনিক জন্তুর নাম অনুসারে ইউনিকর্ণ তকমা জোটে। অঙ্কিতির ফ্যাশন ই-কমার্স সংস্থা জিলিঙ্গো ইতিমধ্যেই তা পেয়ে গিয়েছে। তার জেরে কনিষ্ঠতম ভারতীয় মহিলা নির্বাচিত হলেন অঙ্কিতি, যিনি কোনও ইউনিকর্ণ সংস্থার সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও।

বাঙালি পরিবারে জন্ম হলেও, বাংলার বাইরেই বেড়ে ওঠা অঙ্কিতি বসুর। ২০১২ সালে মুম্বইয়ের সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে অর্থনীতি ও গণিত নিয়ে পড়াশোনা করেন তিনি। তার পর চাকরি শুরু করেন মার্কিন কনসাল্টিং সংস্থা ম্যাকিনজির মুম্বই শাখায়। সেখান থেকে যোগ দেন অন্য একটি মার্কিন সংস্থা সেকোয়া ক্যাপিটালসের বেঙ্গালুরু অফিসে। তেইশ বছর বয়সে বেঙ্গালুরুতেই বছর চব্বিশের ধ্রুব কপূরের সঙ্গে আলাপ তাঁর। আইআইটি গুয়াহাটি থেকে পড়াশোনা সেরে গেমিং স্টুডিয়ো কিউয়ি আইএনসি-তে সফ্টওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে কর্মরত ছিলেন ধ্রুব।

চাকরি ছেড়ে নিজের মতো কিছু করার স্বপ্ন ছিল দুজনেরই। প্রথমেই ই-কমার্স সাইট খোলার কথা মাথায় আসে তাঁদের। কিন্তু ভারতে তখন ফ্লিপকার্ট, অ্যামাজনের মতো সংস্থা জাঁকিয়ে বসে। তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় পেরে ওঠা যাবে না বুঝেছিলেন তাঁরা। তাই চিন্তাভাবনা জারি থাকে।

সে বছরই ব্যাঙ্কক বেড়াতে গিয়ে চোখ খুলে যায় অঙ্কিতির। সেখানকার চতুচক বাজারে ঢুকে স্থানীয় ডিজাইনারদের তৈরি পোশাক, জুতো, ব্যাগ এবং অ্যাকসেসরিজ ইত্যাদি নজর কাড়ে তাঁর। ভাষাগত সমস্যা থাকায়, স্থানীয় ব্যবসায়ীদের পক্ষে সেগুলি বাইরের লোকের কাছে পৌঁছে দেওয়া যাচ্ছে না বুঝতে পারেন তিনি। তখনই মাথায় আইডিয়া আসে। দেশে ফিরে ধ্রুবের সঙ্গে আলোচনা সারেন অঙ্কিতি। চাকরি ছেড়ে ২১ লক্ষ টাকা পুঁজি নিয়ে কাজে লেগে পড়েন তাঁরা।

তবে যাত্রা সহজ ছিল না। মার্কেট রিসার্চ সারতেই প্রায় একবছর লেগে যায় তাঁদের। ব্যাঙ্ককের বাজারে ঘুরে ঘুরে ব্যবসায়ীদের মধ্যে অনলাইন ব্যবসায় আগ্রহ গড়ে তুলে শুরু করেন অঙ্কিতি। বেঙ্গালুরুতে বসে প্রযুক্তিগত দিকটা সামলাতে শুরু করেন ধ্রুব। দক্ষিণ এশিয়ার বাজার দখল করতেই আগ্রহী ছিলেন তাঁরা।

সেই মতো কাজ শুরু করেন। গত চারবছরে সিঙ্গাপুর,ফিলিপিন্স, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, তাইওয়ান, চিন, কোরিয়া এবং কম্বোডিয়ার বাজার দখল করতে সফল হয়েছে জিলিঙ্গো। ভারত এবং অস্ট্রেলিয়াতেও লেনদেন শুরু হয়েছে।

একসময় যে সেকোয়া সংস্থার কর্মী ছিলেন অঙ্কিতি, আজ তারাও জিলিঙ্গোয় ২২ কোটি ৬০ লক্ষ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে। বিনিয়োগ রয়েছে সিঙ্গাপুরের তামসেক হোল্ডিং প্রাইভেট লিমিটেডের। এই মুহূর্তে জিলিঙ্গোর সিইও অঙ্কিতি। সিঙ্গাপুরে সংস্থার সদর দফতর সামলান তিনি। বেঙ্গালুরুতে ১০০ জন কর্মীকে নেতৃত্ব দেন ধ্রুব। তিনি সংস্থার প্রযুক্তিগত প্রধান (সিটিও)।

মায়ের স্বপ্ন পূরণ করলেন পাইলট ছেলে, বিমানে করে নিয়ে গেলেন মক্কায়সন্তানদের সাফল্যের জন্য বাবা-মা কি-ই না করেন। জীবনের ...
10/08/2025

মায়ের স্বপ্ন পূরণ করলেন পাইলট ছেলে, বিমানে করে নিয়ে গেলেন মক্কায়

সন্তানদের সাফল্যের জন্য বাবা-মা কি-ই না করেন। জীবনের সকল ধরনের কষ্ট সহ্য করে সন্তানকে মানুষ গড়ে তুলেন। সম্প্রতি এক হৃদয় ছুঁয়ে দেওয়ার মতো ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

সেখানে দেখা যায়, মিশরীয় এক মায়ের চাওয়া ছিল তার পাইলট সন্তানের বিমানে উঠবেন। মায়ের সেই স্বপ্নই পূরণ করলেন ছেলে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে প্রশংসার ঝড়।

বিএনএন ও খালিজ টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিশরীয় ওই পাইলট নিজে প্লেন চালিয়ে মাকে হজ পালনের জন্য সৌদি আরবে নিয়ে গেছেন। পুরো এ ঘটনার দৃশ্য মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাল হয়েছে।

আবদুল্লাহ মুহাম্মদ বাহি নামের ওই পাইলট জানান, তিনি ইজিপ্টএয়ারে কো-পাইলট হিসেবে কাজ করেন। তার ইচ্ছে ছিল, তিনি নিজে বিমান চালিয়ে তার মাকে পবিত্র ভূমিতে নিয়ে যাওয়ার চমক দেবেন।

আব্দুল্লাহ বলেন, পুরো এ বিষয়টি তিনি তার সহকর্মীদের সাহায্য নিয়ে করেছেন তার মাকে না জানিয়েই। ঘটনার দিন পাইলটের পোশাক পরে মাকে বিমানবন্দরের উদ্দেশে বেরিয়ে পড়েন আব্দুল্লাহ।

সেইসময় আব্দুল্লাহ তার মাকে জানান, তিনি তাকে বিমানবন্দরে নামিয়ে দিয়ে কুয়েতের উদ্দেশে ইজিপ্টএয়ারের ফ্লাইটে যাবেন।

পরবর্তীতে আবদুল্লাহর মা যখন মক্কার উদ্দেশে বিমানে উঠেন তখনই চমকে যান। সেইসময় বোর্ডিং গেটে তাকে অভ্যর্থনা জানানো হয়। এরপর বিমানে উঠে দেখতে পান আব্দুল্লাহকে। এতে যেন আনন্দে চোখ ভিজে যায় আব্দুল্লাহর মায়ের।

এ নিয়ে ৩১ বছর বয়সী আব্দুল্লাহ ইন্সটাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার দিয়েছেন। সেখানে লিখেছেন, আমাদের জন্য তিনি তার জীবনের পুরো সময় পার করেছে… তার একমাত্র স্বপ্ন ছিল আমার সঙ্গে একদিন বিমানে উড়বেন। এসময় আব্দুল্লাহ তার ক্রুদের ধন্যবাদ জানান।

বাড়ি-গাড়ি, ফ্ল্যাটের দামে এক কেজি মরিচরান্নায় মসলা হিসেবে মরিচের ব্যবহার পুরনো। ঝাল ছাড়া অনেক রেসিপি পরিপূর্ণ হয় না। এ জ...
10/08/2025

বাড়ি-গাড়ি, ফ্ল্যাটের দামে এক কেজি মরিচ

রান্নায় মসলা হিসেবে মরিচের ব্যবহার পুরনো। ঝাল ছাড়া অনেক রেসিপি পরিপূর্ণ হয় না। এ জন্য কাঁচাবাজারের তালিকায় মরিচ থাকেই। দাম আর কত- একশ থেকে দুইশ টাকা কেজি! অবশ্য কিছুদিন আগে হঠাৎ করেই এর দাম ১ হাজার টাকা ছুঁয়েছিল।

এ কারণে আমাদের সব ঝাল গিয়ে পড়েছিল সুযোগসন্ধানী ব্যবসায়ীদের ওপর। এখন এক কেজি মরিচের দাম যদি আপনাকে ২৮ লাখ টাকা বলা হয় নিশ্চয়ই তেড়ে আসবেন! ভাববেন যেখানে এ টাকায় বাড়ি-গাড়ি কিংবা ফ্ল্যাট কেনা যায় সেখানে এক কেজি মরিচ এত দামে কিনবেই বা কে?

সত্যি বলতে পৃথিবীতে এক ধরনের মরিচ রয়েছে যার দাম ২৬ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশী টাকায় যার মান দাঁড়ায় ২৮ লাখ টাকা। বিশেষ ধরনের এই মরিচের নাম চারাপিতা বা আজি চারাপিটা। এই মরিচের চাষ এ দেশে হয় না। তবে সম্প্রতি একজন চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। বিশেষ এই মরিচের দেখা মেলে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুতে। বলাবাহুল্য এই মরিচ ব্যবহার হয় উন্নতমানের মসলা হিসেবে। বিশ্বের সবচেয়ে দামি মসলাও বলতে পারেন। তবে এই মরিচের ঝাল কম। কিন্তু সুঘ্রাণ প্রচুর। কাঁচা অবস্থায় সবুজ এবং পাকলে হলুদ রঙ ধারণ করে।

প্রাচীনকালে রাজা বাদশারা এই সুগন্ধি মরিচ ব্যবহার করতেন। দুবাই, আরব ও সিঙ্গাপুরসহ নানা দেশের উন্নত হোটেলে এই মরিচ ব্যবহার করা হয় খাবারের ঘ্রাণ ও স্বাদ বাড়ানোর জন্য। চারাপিতা মরিচের ঝালের মাত্রা ৩০,০০০-৫০,০০০ স্কভিল।

সম্প্রতি বাংলাদেশে এই মরিচের তিনটি চারা চাষ করেছেন কুমিল্লার কৃষক আহমেদ জামিল। শখের বসে চাষাবাদ করেছেন তিনি। সংবাদমাধ্যম থেকে জানা যায়, কুমিল্লার ঠাকুরপাড়া নিজ বাড়িতে তিনটি এবং ঢাকার বনশ্রীতে তিনি দুটি চারা রোপণ করেছেন। প্রথমে বীজ এনে রোপণ করলেও সফল হননি আহমেদ জামিল। এরপর আমেরিকা থেকে চারা এনে তিনি চাষ করেছেন এবং সফল হয়েছেন।

আহমেদ জামিল সংবাদমাধ্যমে জানান, গুগলের মাধ্যমে তিনি বিষয়টি সম্পর্কে প্রথম জানতে পারেন। এরপর পেরু থেক বীজ সংগ্রহ করেন। পরে আমেরিকাপ্রবাসী তার বড় ভাইয়ের কাছে তিনি বীজ পাঠিয়ে বপন করতে বলেন। সেখানে মাসখানেক পর চারা গজালে গাছে মরিচ আসে। পরে তিনি ঠাকুরপাড়ায় ৫০টি বীজ রোপণ করেন। এই ৫০টি বীজ থেকে পাঁচটি চারা গজায়।

গাছ বড় হওয়ার জন্য আলো প্রয়োজন এবং ছায়াযুক্ত স্থানে রাখতে হয়। নিয়মিত পানি দিয়ে যত্ন নিতে হয় বলেও জানান আহমেদ জামিল। এর আগেও এই সৌখিন কৃষক কুমিল্লার লালমাইয়ের নাওরা গ্রামে চাষ করেছেন ব্লাক টমেটো এবং তেলবীজ। এ সব চাষ করে সফল হয়েছেন তিনি।

মাংসের জন্য পৃথিবীর সেরা বেলজিয়ান ব্লু জাতের গরুবেলজিয়ামের পৃথিবীর কোনো দেশ হিসেবে আমেরিকায় পরিচিত করা হয়। তারপর থেকে বে...
10/08/2025

মাংসের জন্য পৃথিবীর সেরা বেলজিয়ান ব্লু জাতের গরু

বেলজিয়ামের পৃথিবীর কোনো দেশ হিসেবে আমেরিকায় পরিচিত করা হয়। তারপর থেকে বেলজিয়ান ব্লু জাতটিকে আর নতুন করে চিনিয়ে দিতে হয় না।’’ শাইখ সিরাজ মাংসের গরুর এক বিস্ময়কর জাত বেলজিয়ান ব্লু। উন্নত বিশ্বে গরুর ওই জাতটির পরিচিতি থাকলেও আমাদের দেশের মানুষের একেবারেই অজানা। প্রায় ৭০ বছর ধরে ইউরোপ আমেরিকার দেশগুলোতে মাংসের চাহিদা পূরণে ভূমিকা রেখে আসছে গরুর ওই জাত।

এই বিশাল গরুর থরে থরে মাংসপেশী। আর বেলজিয়ামের নিজস্ব জাত এটি। এর পিঠে কুঁজ নেই। একদম সমান। শক্তিশালী পা রয়েছে বিশালদেহী গরুটির। ২০ থেকে ৩০ মণ বা ৮’শ থেকে ১২’শ কেজি ওজনের গরুকে কুস্তিগীরও মনে হতে পারে। কিন্তু একেবারে শান্ত এই গরুটির নাম ‘বেলজিয়ান ব্লু’। যেগুলো জন্ম নেয় ৭০ কেজি ওজন নিয়ে। তারপর থেকে প্রতিদিন বাড়তে থাকে প্রায় এক কেজি করে।

বেলজিয়ামের আভোলেগমের খামারি গের্থ বলেন, ‘‘বেলজিয়ান ব্লু বা ব্ল্যাক নামেও পরিচত এই মাংসের গরু দু’বছরের মাথায় ওজন হয় কমপক্ষে ৬০০ কেজি। যথেষ্ট শক্তিশালী এই গরু। তিন বছরের মাথায় এর ওজন গিয়ে দাঁড়ায় ৭৫০ কেজি।

ওজন বেড়ে পৌঁছায় ১০০০ কেজি বা ২৫ মণ থেকে ১২০০ কেজি বা ৩০ মণ পর্যন্ত। গরুটির নাম আসলে গরুর গায়ের রঙের ওপর নির্ভর করে। ওয়াইট ব্লু কাউ হচ্ছে যে গরুতে সাদা রঙের আধিক্য বেশি। ব্লু ব্ল্যাক হলে নীল রঙের আধিক্য বেশি।”

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৯৫০ সালে বেলজিয়ামের আদি একটি জাতকে উন্নত করা হয় বেলজিয়ান ব্লু হিসেবে। ১৯৭৮ সাল থেকে এটি ছড়িয়ে যায় ইউরোপ আমেরিকায়। প্রাকৃতিকভাবেই মাংসের জন্য বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে জাতটির। বেলজিয়ামের সিড লাইনস এর ডেইলি টেকনিক্যাল সাপোর্ট রবিন ফ্র্যানজন বলেন, ‘‘আপাততদৃষ্টিতে মনে হতে পারে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা গরু এগুলো।

এ ব্যাপারে আপনাকে পুরোপুরি নিশ্চিত করছি, এন্টিবায়োটিকের নামগন্ধও ব্যবহার করা হয় না এই গরুগুলোতে। এই গরুগুলোর বৈশিষ্ট্যই এমন। মিয়োস্ট্যাটিন জিনের মিউটেশনের জন্য এমনটি হয়। সিমেন নির্বাচন করাটাও গুরুত্বপূর্ণ।”

“এটি বেলজিয়ামের প্রায় দুশো বছরের পুরনো একটি জাতেরই উন্নত সংস্করণ। ১৯৫০ সালের কৃত্রিম প্রজনন বিশেষজ্ঞ প্রফেসর হ্যাটসেট এই বেলজিয়ান আদি একটি জাত থেকে ক্রস ব্রিডিং এর মাধ্যমে জাতটি উন্নয়ন করেন। ১৯৭৮ সালে এই জাতটি প্রথম বেলজিয়ামের পৃথিবীর কোনো দেশ হিসেবে আমেরিকায় পরিচিত করা হয়। তারপর থেকে বেলজিয়ান ব্লু জাতটিকে আর নতুন করে চিনিয়ে দিতে হয় না।’’

কোরবানীকে সামনে রেখে বাংলাদেশে গরু ও ছাগলের যোগান প্রস্তুত থাকলেও আমাদের দেশী গরুর মাংসের পরিমাণ ৫ থেকে ৯ মণের মধ্যে। আমাদের গবাদি পশু পালনে বেলজিয়ান ব্লু জাতটি যুক্ত করা যেতে পারে।

৬০০ তে ৬০০ নম্বর পেয়ে রেকর্ড করলেন কাঠমিস্ত্রি বাবার মেয়েউচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সব বিষয়ে সেন্টাম নাম্বার অর্জণ করে এক অন...
10/08/2025

৬০০ তে ৬০০ নম্বর পেয়ে রেকর্ড করলেন কাঠমিস্ত্রি বাবার মেয়ে

উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সব বিষয়ে সেন্টাম নাম্বার অর্জণ করে এক অনন্য রেকর্ড গড়েছেন তামিলনাড়ুর ছাত্রী এস নন্দিনী।

রাজ্য পরীক্ষায় ৬০০ তে ৬০০ পেয়ে এই রেকর্ড করেছেন তিনি। তামিলনাড়ুর বাসিন্দা নন্দিনীর বাবা পেশায় একজন কাঠমিস্ত্রি।

তামিলনাড়ুর ডিন্ডিগুল জেলার বাসিন্দা এস নন্দিনী জেলার একটি সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ছিলেন তিনি। আর সেখান থেকেই নিজ প্রচেষ্টায় তার এই বিরল কৃতিত্ব অর্জন।

ভবিষ্যতে শীর্ষস্থানীয় এস নন্দিনী একজন অডিটর হতে চান। শিক্ষা কর্মকর্তারা জানান, নন্দিনী তামিল, ইংরেজি, অর্থনীতি, বাণিজ্য, হিসাববিজ্ঞান এবং কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনে শতভাগ স্কোর করে, সামগ্রিকভাবে ৬০০ নম্বর পেয়েছে। তার এমন অর্জনে আমরা গর্বিত।

এর আগে সোমবার ডিজিউ (DGE) ঘোষিত ফলাফল অনুসারে, তামিলনাড়ুতে দ্বাদশ শ্রেনীর পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ৮ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থীর মধ্যে ৯৪ দশমিক শতাংশ পাস করেছে।

এর মধ্যে মেয়েদের পাসের হার ছিল ৯৬ দশমিক ৩৮ এবং ছেলেদের ৯১ দশমিক ৪৫ শতাংশ। মার্চ-এপ্রিল মাসে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় মোট ৮ লাখ ৩ হাজার ৩৮৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল, তাদের মধ্যে ৭ লাখ ৫৫ হাজার ৪৫১ জন পাস করেছেন।

ভাড়ায় পাওয়া যাবে প্রেমিকা, খরচও অনেক কমঅনেকে অবসর সময়ে পার্কে ঘুরতে যায়। তবে এখনকার সময়ে পার্কে ঘুরতে যাওয়াদের অনেকে সঙ্...
10/08/2025

ভাড়ায় পাওয়া যাবে প্রেমিকা, খরচও অনেক কম

অনেকে অবসর সময়ে পার্কে ঘুরতে যায়। তবে এখনকার সময়ে পার্কে ঘুরতে যাওয়াদের অনেকে সঙ্গি নিয়ে বের হন। এক্ষেত্রে বিপাকে পড়েন ব্যাচেলররা। তখন মনে হয় ইস, যদি একটা ‘গার্ল ফ্রেন্ড’ থাকত।

তবে এ সমস্যার সমাধান নিয়ে এলো চীন। ইচ্ছা করলেই এক দিনের জন্য প্রেমিকা ভাড়া করা যাবে। চীনের একটি অনলাইন পোর্টালে গেলেই এমন সুযোগ পাবেন তরুণরা।

অনলাইন পোর্টালে গিয়ে তরুণদের নিজেরদের সম্পর্কে সব তথ্য জানাতে হবে। তার পরেই তরুণের কাছে ফোন আসবে এক মহিলার। তাকে জানানো হবে ১০০০ ইউয়ান (যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৫ হাজার টাকা) দিলেই এক দিনের জন্য তারা প্রেমিকা ভাড়া করতে পারবেন। শুধু তা-ই নয়, সেই প্রেমিকার সঙ্গে ঘুরতে যেতে চাইলে দিতে হবে বাড়তি ৩৫০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার টাকা)। যদি ছবি দেখে বাছাই করে প্রেমিকা ভাড়া করতে চান কেউ, তার জন্য দিতে হবে বাড়তি টাকা।

সাউথ চায়না মোর্নিং পোস্টের খবর অনুযায়ী, তরুণীরা অতিরিক্ত উপার্জনের আসায় এ ধরনের কাজের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। এক চিনা সাংবাদিক একটি ওয়েবসাইটে নিজের পরিচয় গোপন রেখে অ্যাকাউন্ট খোলেন। মাম্মু নামে এক তরুণীকে পাঠানো হয় সংস্থার তরফ থেকে সাংবাদিকের এক দিনের প্রেমিকা হওয়ার জন্য।

মাম্মু তাকে বলেন, ‘‘আমি ভাল চাকরি করি। ৫০০০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭৬ হাজার টাকা) আয়ও করি। আমার প্রেমিক নেই। ছুটির দিনে নতুন লোকেদের সঙ্গে পরিচয় করতে বেশ ভালই লাগে। ঘুরতে যেতে পারি, অতিরিক্ত উপার্জনও হয়ে যায়। নতুন বছরের শুরুতে আমি প্রায় ৪০,০০০ ইউয়ান বা ৬ লাখ ১২ হাজার হাজার টাকা আয় করেছি।’’

প্রেমিকা হয়ে তাকে ঠিক কী কী করতে হয়? উত্তরে মাম্মু বলেন, কেউ নিজের বাবা-মায়ের সঙ্গে হবু বৌ হিসাবে আলাপ করান, কেউ আবার বন্ধুবান্ধবের সামনে আসল প্রেমিকা হিসাবে পরিচয় দেন। একবার একজন মিথ্যে বিয়েও করেছিলেন আমার সঙ্গে। বিয়ের পোশাকে ছবিও তুলতে হয়েছিল। অতিরিক্ত টাকা দিলে আমি অন্য কাজও করতে পারি।’’

ভিন্ন জাতের মুরগি নিয়ে পথচলাঃ সিল্কি জাতের মুরগির পর ব্রাহামা জাতের মুরগি পালন শুরু করেন আপন। এরপর বেন্তাম, কোচিন, ফাইটা...
10/08/2025

ভিন্ন জাতের মুরগি নিয়ে পথচলাঃ সিল্কি জাতের মুরগির পর ব্রাহামা জাতের মুরগি পালন শুরু করেন আপন। এরপর বেন্তাম, কোচিন, ফাইটারসহ আরও কিছু ডিমের মুরগি সংগ্রহ করেন তিনি। এরপর আপনকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। তখন তার মুরগির বাচ্চা অনলাইনে ভালোই বিক্রি হচ্ছিলো। বিক্রি করে যে টাকা আয় করেন তা দিয়ে মুরগির খাবার ঔষধসহ আরও নতুন নতুন জাতের মুরগির বাচ্চা সংগ্রহ করেন। এমন সময় আপনের ছোট্ট খামারটি বিভিন্ন জাতের মুরগিতে ভরে গেছে। মুরগি রাখার আর জায়গা নাই।

আপন বলেন, ‘২০২১ সালের দিকে আমার বাবার বড় বড় ব্রাহামা মুরগিগুলো দেখে খুব ভালো লাগে। তখন থেকে উনি আমাকে আস্তে আস্তে সাপোর্ট করা শুরু করেন। তখন আব্বু আমাকে অর্থ দিয়ে সাহায্য করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু আমি এক টাকাও সাহায্য না নিয়ে মুরগির বাচ্চা বিক্রি করে নিজের টাকা এবং আরও মুরগি সংগ্রহ করেছি’।ছোট্ট খামারটি অল্পকয়েক দিনেই ভরে গেছে আর মুরগি রাখার একদম জায়গা ছিল না। এসময় আপনের বাবা নিজেই উদ্যোগ নিয়ে তাদের বাসার ভিতরেই লম্বা ২০ ফিট বাই প্রস্থ ১০ ফিট নতুন খামার তৈরি করে। আগের মতো করে এখানেও ৩টা করে তিন তালা তাক বানায়। এতে আপনের খামারে সর্বমোট ১৮টি খোপ হয়। নতুন এ খামার বানাতে আপনের খরচ হয়েছিলো ৬০ হাজার টাকা।

খামারের বর্তমান অবস্থাঃ বর্তমানে আপনের খামারে ব্রাহমা, সিল্কি, কোচিন, বেন্তাম, পলিশক্যাপ, ফ্রিজেল, ফনিক্স, ইয়োকোহামা, অনাগাদুরি, মালয়েশিয়ান শো শেরেমা, সেব্রাইট, হোয়াইট ফেস স্পানিশ, রোসকম্ব, সুমাত্রা, ফাইটারসহ ১৬ থেকে ১৮ প্রাজাতির শতাধিক মুরগি রয়েছে। এগুলোর কোনো কোনো এডাল্ট মুরগির জোড়া ৪ হাজার টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।আপনের খামারে বিশ্বের সবচেয়ে ছোট মুরগি মালয়েশিয়ান শো শেরেমা এবং বিশ্বের সবচেয়ে বড় মুরগি আমেরিকান ব্রাহামা রয়েছে। এগুলো থেকে আপন প্রতিনিয়ত বাচ্চা পাচ্ছেন। আপন খামার থেকে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫টা ডিম ও প্রতি সপ্তাহে ৫০ থেকে ৬০টি বাচ্চা উৎপাদন করে থাকেন। যা থেকে আপন মাসে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা আয় করেন।

আপন এই বাচ্চা বা বড় মুরগিগুলো এ পর্যন্ত ৫৫টি জেলায় পৌঁছে দিয়েছেন। আপন সাধারণত এগুলো বাসের মাধ্যমে মানুষের কাছে ডেলিভারি দিয়ে থাকেন। আপনের খামারে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রতিদিন অনেক তরুণ উদ্যোক্তা দেখতে আসেন। তারা এসে খামার থেকে দেখে বাচ্চা বা বড় মুরগি সংগ্রহ করে নিয়ে যান।

অর্জন ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ আপন ইতিমধ্যেই উপজেলা এবং জেলা পর্যায়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রদর্শনী মেলা থেকে সফল খামারি ও তরুণ উদ্যোক্তা হিসেবে ২টি পুরস্কার পেয়েছেন। আপনের ইচ্ছা তিনি আরও বড় আকারে একটা বিদেশি শৌখিন মুরগির খামার দিবেন। এরই মধ্যে আপন তার খামারের মাধ্যমে তার সমবয়সী ৩ জন বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।

তরুণদের জন্য পরামর্শঃ আপন তরুণ উদ্যোক্তাদের পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘যদি কেউ এসব মুরগি লালন পালন করতে চায় আমি তাদের বিনা মূল্যে এসব বিদেশি মুরগি পালন সম্পর্কিত সকল তথ্য দিয়ে সাহায্য করব। আমি বলতে চাই আপনারা চাইলে ২টি দেশি মুরগির বাচ্চা দিয়েও শুরু করে দেখতে পারেন। বুঝতে চেষ্টা করুন আপনারা ঠিকভাবে লালন-পালন করতে পারছেন কিনা? তারপর শৌখিন মুরগি সংগ্রহ করুন। অনেকেই আবার ভাববেন একবারে লাখ টাকার মুরগি কিনব আর উদ্যোক্তা হয়ে যাবো, এমন ঝুঁকি না নিয়ে ২ থেকে ৪টি মুরগি দিয়ে শুরু করুন। ভালো ফলাফল পাবেন। আমি মনে করি আমাদের দেশের অনেক যুবক বসে না থেকে যে যেই বিষয়ে দক্ষ সেই বিষয়ে কাজ শুরু করুক। বাধা-বিপত্তি আসবেই সেগুলো মোকাবেলা করে সফলতার চূড়ায় পৌঁছাতে হবেই’।

ক্লাসের মধ্যেই বান্ধবীর মাথার উকুন বেঁছে দিচ্ছেন কিশোর, টুরু লাভের দৃশ্যপ্রেমে পড়লে মনের মানুষ, ভালোবাসার মানুষকে খুশি ...
10/08/2025

ক্লাসের মধ্যেই বান্ধবীর মাথার উকুন বেঁছে দিচ্ছেন কিশোর, টুরু লাভের দৃশ্য

প্রেমে পড়লে মনের মানুষ, ভালোবাসার মানুষকে খুশি করার জন্য অনেকে অনেক ধরনের পদক্ষেপ করে। কিন্তু, তা বলে প্রেমিকার মাথা থেকে উকুন বেছে দেওয়া? এও কি হয়? অন্ততপক্ষে এমনটাই বলছে সোশ্যাল মিডিয়া। সম্প্রতি নেটপাড়ায় একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা গিয়েছে, ক্লাসরুমে গার্লফ্রেন্ডের মাথা থেকে উকুন বেছে দিচ্ছেন বয়ফ্রেন্ড।

প্রেমে পড়লে মানুষ কী কী না করে! কেউ প্রিয়তমাকে বাড়ি কিনে দেন, কেউ গাড়ি তো আবার কেউ গয়না। সবমিলিয়ে বেশ একটা রোম্যান্টিক বিষয়। অনেক সময় কাপলদের রোম্যান্সের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে। কিন্তু, তা বলে প্রেমে হাবুডুবু খেয়ে প্রেমিকার মাথা থেকে উকুন বেছে দিচ্ছে প্রেমিক? এও কী সম্ভব? অন্ততপক্ষে এমনই একটি ভিডিওর দেখে হাসিতে লুটোপুটি খাচ্ছে নেটপাড়ার বাসিন্দারা।

সম্প্রতি একটি ক্লাসরুমের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে। একটি ছেলে ক্লাসরুমে বসে রয়েছে। সঙ্গী গার্লফ্রেন্ডও। কিন্তু, কোনও প্রেমের কথাবার্তা নয়, প্রেমিকার ‘খিদমত’-এ হাজির ওই কিশোর। প্রেমিকার কেশরাশিতে পরম যত্নে হাত বুলিয়ে দিচ্ছে সে। একইসঙ্গে তীক্ষ্ণ চোখে খুঁজছে উকুনও।

প্রেমিকার চুল উকুনমুক্ত করার লক্ষ্যে বেশ প্রতিজ্ঞাবদ্ধ দেখাচ্ছে ওই যুবককে। এই ভিডিও দেখে এমনটাই মতামত নেটপাড়ার বাসিন্দাদের। এদিকে এই ‘রোম্যান্টিক কাপল’ -এর পাশাপাশি ক্লাসরুমে ছিল আরও এক কন্যে। এই কাপলের ‘রংঢং’ দেখে চোখ কপালে ওঠে তারও। রীতিমতো অবাক চোখে এই যুগলকে দেখে সে।

এই ভিডিওটি ইনস্টাগ্রামে ব্যাপক শেয়ার হয়েছে। ২০ হাজারেরও বেশি ভিউ হয়েছে ভিডিওটিতে। অনেকে ভিডিওটি দেখে হেসে গড়িয়ে পড়ছেন। আবার অনেক অবার হচ্ছেন। এক নেটিজেন লিখেছেন, “এ কী হচ্ছে? এটাই কি তবে সত্যিকারের ভালোবাসা?” অপর এক নেটিজেন লিখছেন, “এই ধরনের ভালোবাসা পাওয়ার অধিকার পৃথিবীর প্রত্যেকের রয়েছে। অমর থাকুক ওদের ভালোবাসা।”

প্রেমের সংজ্ঞা সকলের কাছে আলাদা। প্রত্যেকেই নিজের মতো করে ভালোবাসার মানুষকে কাছে পেতে চায়। ‘ডেটিং’-এ যাওয়ার আগে অনেক প্রেমিকা ঘণ্টার পর ঘণ্টায় নিজেকে সাজিয়ে তোলেন। পুরুষরাও নিজের সাধ্যমতো সেজেগুলো প্রিয়তমার কাছে হাজির হন। তবে ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ অনেকেরই প্রিয় লাইন।

কাছের মানুষ যে রকম তাকে সেভাবেই মেনে নেওয়ার আবেদন জানান অনেকে। নেটপাড়ার বাসিন্দাদের কথায়, “এত ভালোবাসা! সঙ্গীর দোষ, গুণ, ভালো মন্দ মেনে এগিয়ে চলার নামই জীবন। এই যুগল ভালোমন্দে পাশে রয়েছে। নিশ্চই তাদের জীবন সুন্দর হবে।” তবে অনেকেই মনে করছেন এই ভিডিওটি নিতান্তই মজার ছলে তৈরি করা।

Address

38 East Bashabo
Dhaka
DHAKA-1214

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Liton Panna Official posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Liton Panna Official:

Share