নারী

নারী Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from নারী, Digital creator, Zinzira, Dhaka.

দুরুদ শরীফ পড়ার অপার ফজিলতচারটি বিষয় মাথায় রেখে দুরুদ শরীফ পড়ুন, আপনার দুরুদের প্রতি আকর্ষণ বাড়তেই থাকবে ইনশাআল্লাহ।১) র...
06/08/2025

দুরুদ শরীফ পড়ার অপার ফজিলত

চারটি বিষয় মাথায় রেখে দুরুদ শরীফ পড়ুন,
আপনার দুরুদের প্রতি আকর্ষণ বাড়তেই থাকবে ইনশাআল্লাহ।

১) রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আপনার নাম জানেন!

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর ওপর যখন আপনি দুরুদ পাঠ করেন, তখন একজন বিশেষ ফেরেশতা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কাছে গিয়ে আপনার নাম উল্লেখ করে এই দুরুদের সংবাদ পৌঁছে দেন।

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:
"তোমরা যেখানেই থাকো না কেন, তোমাদের দুরুদ আমার কাছে পৌঁছায়।"
(সুনান আবু দাউদ, হাদিস: ২০৪২; মুসনাদ আহমদ: ১০৫৯৪)

অন্য হাদিসে এসেছে,
"তোমাদের দুরুদ ফেরেশতারা আমার কাছে পৌঁছে দেয় এবং তোমাদের নাম উল্লেখ করে।"
(মুসনাদ আহমদ: ১৬৩০৩, সহিহ ইবনে হিব্বান: ৯১০, হাদিস সহিহ)

২) একবার দুরুদ পড়লে আল্লাহ দশগুণ রহমত বর্ষণ করেন!

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন:
"যে ব্যক্তি আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার ওপর দশবার রহমত বর্ষণ করেন, তার দশটি গুনাহ মাফ করে দেন এবং তার দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি করেন।"
(সুনান আন-নাসায়ি: ১২৯৭, সহিহ ইবনে হিব্বান: ৯০৮, সহিহ হাদিস)

আর আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেন:
"নিশ্চয়ই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতারা নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করেন। হে বিশ্বাসীগণ! তোমরাও নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করো এবং যথাযথভাবে সালাম প্রেরণ করো।"
(সুরা আল-আহযাব: ৫৬)

৩) দুরুদ শরীফ সমস্যার সমাধান এনে দেয়

যে ব্যক্তি দুরুদ শরীফ বেশি বেশি পড়ে, আল্লাহ তার জীবনের সকল সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব নিয়ে নেন, এমনকি সে যদি আলাদাভাবে দোয়া নাও করে।

হাদিসে এসেছে,
"তোমাদের সমস্যার সমাধান ও গুমাহ মাফের জন্য দুরুদকে অধিক পরিমাণে নিজের উপর আবশ্যক করো।"
(সুনান আত-তিরমিজি: ২৩৮১, সহিহ হাদিস)

এক ব্যক্তি নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কাছে এসে বলল:
"হে আল্লাহর রাসূল! আমি আমার দোয়ার একাংশকে আপনার জন্য দুরুদে নির্ধারণ করেছি।"
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন:
"তাহলে তোমার চিন্তা-ভাবনা থেকে দুঃখ-কষ্ট দূর করে দেওয়া হবে এবং তোমার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।"
(সুনান আত-তিরমিজি: ২৪৫৭, সহিহ হাদিস)

৪) তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের জাহান্নাম থেকে বাঁচাতে জীবন উৎসর্গ করেছেন

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য কত কষ্ট সহ্য করেছেন! তাঁর সামনে তাঁর প্রিয় সাহাবীদেরকে নির্যাতন করা হয়েছে, তবুও তিনি উম্মতের জন্য দোয়া করেছেন।

কিয়ামতের দিনও তিনি আমাদের জন্য দোয়া করবেন:
"আমার উম্মত! আমার উম্মত!"
(সহিহ মুসলিম: ২০২, তিরমিজি: ২৪৪৩)

তিনি বলতেন:
"হে আল্লাহ! আমার উম্মতকে ক্ষমা করো, হে আল্লাহ! আমার উম্মতকে ক্ষমা করো।"
(সহিহ মুসলিম: ২৪৯)

অতিরিক্ত আমল: দুরুদের সাথে ইস্তেগফার ও দোয়া ইউনুস

দুরুদের পাশাপাশি বেশি বেশি ইস্তেগফার (আস্তাগফিরুল্লাহ) পড়লে এবং দোয়া ইউনুস (لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنتُ مِنَ الظَّالِمِينَ) পাঠ করলে জীবন থেকে বিপদ দূর হয়।

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি দোয়া ইউনুস পড়বে, আল্লাহ তাকে সমস্ত সংকট থেকে মুক্তি দেবেন।"
(সুনান আত-তিরমিজি: ৩৫০৫, সহিহ হাদিস)

দুরুদ শরীফ শুধু একটি আমল নয়, এটি আমাদের জীবনের জন্য রহমত, সমস্যার সমাধান এবং জান্নাতের সুসংবাদ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বেশি বেশি দুরুদ পড়ার তাওফিক দান করুন, আমিন!
আল্লাহুম্মা আমিন

05/08/2025

সহজ হিসাবের জন্য দোয়া:

"আল্লা-হুম্মা হা-সিবনী হিসা-বাই ইয়াসি-রা"

অর্থ: হে আল্লাহ! আমার কাছ থেকে সহজ করে হিসাব নিয়েন।

04/08/2025

ইসমে আযমের দোয়া:

"আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস-আলুকা বিআন্নী আশহাদু আন্নাকা আনতাল্লা-হু লা-ইলা-হা ইল্লা-আনতাল আহাদুস সামাদুল্লাযী লাম ইয়ালীদ ওয়া লাম ইয়ূলাদ ওয়া লাম ইয়াকুন্নাহু কুফুওয়ান আহাদ"

ইসমে আযমের দোয়া করলে আল্লাহ সাড়া দেন এবং কিছু চাওয়ার হলে তিনি তা পূরণ করেন ইনশাআল্লাহ।

ভাবুন তো, আপনি সারাজীবন আল্লাহর ইবাদতে মশগুল ছিলেন- রোযা রেখেছেন, নামাজ পড়েছেন, অনেক দান-সদকা করেছেন, এমনকি হজও করেছেন। ...
31/07/2025

ভাবুন তো, আপনি সারাজীবন আল্লাহর ইবাদতে মশগুল ছিলেন- রোযা রেখেছেন, নামাজ পড়েছেন, অনেক দান-সদকা করেছেন, এমনকি হজও করেছেন। কিন্তু সবই বৃথা গেল। কেন???

কারণ আপনি অন্যদের সম্পর্কে মুখ বন্ধ রাখতে পারেননি! নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন:

“গীবত ব্যভিচারের চেয়েও গুরুতর, আর আল্লাহ গীবতকারীর গুনাহ ক্ষমা করবেন না যতক্ষণ না যার গীবত করা হয়েছে সে তাকে ক্ষমা করে দেয়।"

মুসলিমদের গীবত করো না এবং তাদের দোষ খুঁজো না। যে ব্যক্তি অন্যের দোষ খুঁজে বেড়ায়, আল্লাহ তার দোষ খুঁজে বেড়াবেন। আর আল্লাহ যদি কারো দোষ খুঁজে বেড়ান, তাহলে তিনি তাকে অপমানিত করবেন-even যদি সে নিজের ঘরের ভেতরেই লুকিয়ে থাকে।

“আর একে অপরের গুপ্তচরিও করো না, একে অপরের গীবত করো না। তোমাদের কেউ কি চায়, তার মৃত ভাইয়ের মাংস খেতে? নিশ্চয়ই তোমরা এটা ঘৃণা করবে।”

[সূরা হুজুরাত ৪৯:১২]

আসুন আমরা গীবত, সন্দেহ, গোপন খোঁজাখুঁজি থেকে দূরে থাকি। কারণ এগুলো শুধু আমাদের আমলকেই নষ্ট করে না, বরং আমাদের ইজ্জতকেও আল্লাহর কাছে অপমানিত করে তোলে।

মেয়ে সন্তানকে কখনো মানিয়ে নেয়া শেখাবেন না।একবার মানিয়ে নেয়া শিখে গেলে,তার সবক্ষেত্রে মানিয়ে নিতে নিতে জীবনই শেষ হয়ে যাবে...
26/07/2025

মেয়ে সন্তানকে কখনো মানিয়ে নেয়া শেখাবেন না।

একবার মানিয়ে নেয়া শিখে গেলে,তার সবক্ষেত্রে মানিয়ে নিতে নিতে জীবনই শেষ হয়ে যাবে।শখের, পছন্দের কিছুই আর সে পাবে না।

মেয়ে সন্তানকে কখনো কোনো কিছু চাইলে,‘না' শব্দ টা বলবেন না।হতে পারে বিয়ের পর তার সারাজীবন ‘না' শুনেই কাটাতে হবে।

মেয়ে সন্তানকে কখনো খাবার যা চায়,তা খেতে নিষেধ করবেব না।হতে পারে বিয়ের পর তার স্বামী, তার পছন্দের খাবার সবসময় খাওয়াতে পারবে না।

মেয়ে সন্তানকে কখনো অবহেলা করবেন না। হতে পারে, বিয়ের পর সে অবহেলা ছাড়া কিছুই পাবে না।

মেয়ে সন্তানকে কখনো অপেক্ষা করাবেন না।একটা সময় পর তার অপেক্ষা করতে হবে অনেক বেশি।

মেয়ে সন্তানকে কখনো নিজেদের থেকে গরীব কারো কাছে বিয়ে দেবেন না।তারা আপনার মেয়ের কষ্ট বুঝবে না।তাদের কাছে যে জীবন স্বাভাবিক, আপনার মেয়ের কাছে সেটাই হবে অনেক কঠিন।

মেয়ে সন্তানকে দুনিয়ার সব সুখ দেয়ার চেষ্টা করবেন।বিশ্বাস করুন,আপনার মত করে অন্য পুরুষ তাকে ততটা মাথায় তুলে না-ও রাখতে পারে,হয়তো সবকিছুর খেয়াল সবসময় রাখবে না।সব মেয়েদের কপালে সবসময় ভালো স্বামী জুটে না।তাই যতদিন আপনার কাছে থাকে, ততদিন আপনি তাকে সবকিছু দিয়ে পরিপূর্ণ করে রাখার চেষ্টা করবেন।🥀🥀

26/07/2025
মৃত্যুর সংখ্যা ১২০+ (প্রতক্ষ্যদর্শী)২ তালা ভবন — ১ম তলায় ৩য়,৪র্থ,৫ম শ্রেণি — ২য় তলায় ৬ষ্ঠ,৭ম,৮ম শ্রেণি "আমি কোন ক্লাসরুম...
22/07/2025

মৃত্যুর সংখ্যা ১২০+ (প্রতক্ষ্যদর্শী)

২ তালা ভবন
— ১ম তলায় ৩য়,৪র্থ,৫ম শ্রেণি
— ২য় তলায় ৬ষ্ঠ,৭ম,৮ম শ্রেণি

"আমি কোন ক্লাসরুমে ঢুকিনি যেন এক উত্তপ্ত কয়লার বাগারে ঢুকেছিলাম... ক্লাসের ঢুকার রাস্তায় বিমানের ধংসাবশেষ পড়ে বন্ধ... জানালা একটি— ভিতরে ৩০+ শিক্ষার্থী বেঞ্চে বসে...দেহ অর্ধ গলিত অবস্থায়...কেউ হাত নাড়ায় আর কেউ মাথা... এক সেনা সদস্য বাহিরে দিয়ে গ্রিল ভাঙ্গবার কথা বলা মাত্র ফায়ার সার্ভিসের কয়েকজন মিলে গ্রিল ভাঙ্গা শুরু করি.... কয়েকজনের হাত জানালার গ্রিলে ছিল (কারণ তারা বের হবার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে ছিল) কিন্তু আগুনের উত্তপ্তার কাছে জীবন দিতে হল তাদের...

জানালার গ্রিল ভাঙ্গবার সময় পাশে থাকার ২ জন সেনাসদস্য কাদঁছিল আর বলছিল, "এইযে মা !!! এইযে মা হয়ে গেসে আরেকটু এরপরই বের হতে পারবা " বলে বলে অজস্র কান্নায় ভেঙ্গে পড়তে দেখছি... হাত কাপছিল বাচ্চাগুলার মুখ দেখা মাত্র... বালতি দিয়ে নিচ থেকে পানি আনতে গেলে উপরে শব্দ পাই গ্রিল ভাঙ্গসে... ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এক এক করে ঢুকে গেল আমাদের মাক্স ছিল না তাই মানা করসে আমরাও মানা শুনে ঢুকার সাহস করিনি... মাথা ঝিম খাওয়া ছিল, হাত কাপছিল আর হার্টবিট প্রচুর ফাস্ট হয়েগিয়েছিল... শুধু দেখলাম ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা বাচ্চা গুলোর হাত ধরে তুলতে গিয়ে হাত সাথে এসে পরতেসে আহহহহহহহহ.... নিজেকে ঐ সময় কিভাবে ঠিক রাখতে পেরেছিলাম তাই ভাবছি...

সমাজের কিছু শু'য়ো'রের বাচ্চার সাথেও দেখা হইসে যারা আহত কিন্তু সুস্থ অবস্থায় হেটে হেটে প্রথম ধাপে বের হইসে
তাদের ভিডিও করছিল আর "আল্লাহ" "ইসসস" "আল্লাহ" করছিল...
মূলত এদের সাথে ই
★সেনা সদস্যদের হাতাহাতিই দেখতে পেরেছেন হয়তো... এদের এইসব কর্মকান্ডের জন্য আর সারাক্ষ বিভিন্ন পয়েন্টে মারামারি দেখতে পাইসি এবং আমার মতে উচিত হয়েছে....

🙏 হে আল্লাহ!!!, " তুমি এরকম পরিস্থিতি আর বাংলাদেশের বুকেঁ না নামাও...আজ যত নিরীহ প্রাণ গুলো নিহত হয়েছে তারা শহীদ...জান্নাতের সর্বোচ্চ মকামে ওদের রেখো আর এই "বাংলাদেশ"কে এরকম আপদকালীন সমস্যাগুলো থেকে বের করার জন্য যা যা প্রয়োজন তা দিয়ে সমৃদ্ধশালী কর আর যারা এই দেশকে সমৃদ্ধশালী হওয়ায় বাধা হয়ে দাঁড়ায় তাদের উপর গজব নাযিল কর... আমিন "

উত্তরা মাইলেস্টন কলেজ বিমান বিধ্বস্ত দূর্ঘটনা
২১/০৭/২০২৫ ; দেশের পাতার এক নির্মম কালো অধ্যায়।

21/07/2025
14/07/2025

ইর্ণ্টানীর সময়ে গাইনী এন্ড অবসে ডিউটি করছি। পোষ্ট পার্টাম #হ্যামোরেজের (বাচ্চা জন্মের পর মায়ের অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ) এক পেশেণ্ট আসলো। খুবই খারাপ অবস্থা। চেষ্টা করলাম অনেক ... কিন্তু বাঁচাতে পারলাম না।

- মন খারাপ করে ওয়ার্ড থেকে বের হচ্ছি। এমনসময় এক মহিলা এসে আমাকে বলছে ... স্যার একটা মিষ্টি খান। আমার মেয়ের বাচ্চা হইছে ... তাই #মিষ্টি আনছি।

- হাসপাতাল এক অদ্ভূত জায়গা। এখানে কোনো মা কাঁদে তার মেয়ের মৃত্যুতে ... কোনো মা হাসে, মেয়ের সন্তান হওয়ার খুশিতে।


- মেডিসিন ওয়ার্ডে হার্টের সমস্যা নিয়ে পেশেণ্ট আসলো। রুগীকে বাঁচাতে পারলাম না।
- মৃত রুগীর পাশের বেডেই দেখি দুইজন রুগী খোশ মেজাজে গল্প করছে। উনাদের খুশির কারণ, উনাদের একজনের ছেলের সাথে আর একজনের মেয়ের বিয়ে ঠিক হয়েছে।
- হাসপাতাল এক অদ্ভূত জায়গা। এখান থেকে কেউ #সংসার ছেড়ে চিরতরে চলে যায় ... এখান থেকেই কেউবা আবার নতুন সংসার শুরু করে।।



- সার্জারী ওয়ার্ডে একদিন ২৩ বছরের এক রুগী আসলো। খুবই খারাপ অবস্থা। দ্রুত অপারেশনের ব্যবস্থা করার জন্য দৌড়াদৌড়ি করছি। রুগীকে আর আধা ঘণ্টার মধ্যেই #অপারেশন করা হবে। রুগীর কাছে যেয়ে রুগীকে আশ্বস্ত করলাম। রুগী আমার হাত শক্ত করে আঁকড়ে ধরে বললো ... স্যার আপনি আমার হাত ছাইড়েন না ... হাত ছাড়লে আমি মইরা যামু।
- না ... আমি হাত ছাড়িনি। তারপরেও বাঁচাতে পারলাম না।
- ডক্টরস রুমে বসে ডেথ সার্টিফিকেট লিখছি। এক রুগী এসে বললো ... স্যার, আপনি পাশে ছিলেন বলেই #সুস্থ হইয়া বাড়ি যাইতেছি। দোয়া কইরেন স্যার।
- কি অদ্ভূত এক জায়গা হাসপাতাল। আমি পাশে থাকার কারণে একজন বেঁচে যায়। আবার পাশে থেকেও অন্য একজনকে বাঁচাতে পারি না।



- হাসপাতাল এমন এক জায়গা ... যেখানে প্রতি মূহুর্তে কেউ হাসে ... কেউ কাঁদে। কেউ দুঃখ সাথে নিয়ে বাড়ি ফিরে যায় ... কেউবা ফিরে যায় #একরাশ আনন্দ নিয়ে।


- কেউ যদি দুঃখ দেখতে চায় ... আমি তাদেরকে হাসপাতালে যেতে বলি।
- আবার কেউ যদি সুখ দেখতে চায় ... তাদেরকেও আমি হাসপাতালে যেতে বলি।
- বিলিভ মি ... এতো সুখ-দুঃখের অদ্ভূত #সংমিশ্রণ হাসপাতাল ছাড়া অন্য কোথাও পাওয়া সম্ভব নয়।।

- ডা. শামীম রেজা

14/07/2025

কখনো কারো চিঠি পড়ে আপনার 'বুক ভার' হয়ে গিয়েছিলো? তাহলে এই চিঠি টা পড়েন! এই ভদ্রলোকের ওয়াইফ বিয়ের ১১১ দিনের মাথায় দুনিয়া থেকে চলে যায়। ভদ্রলোক তার ওয়াইফ কে একটা খোলা চিঠি লিখেছেন, যেটা চ্যাটজিপিটি'র সাহায্যে অনুবাদ করে দিলাম।

আমার স্ত্রীকে একটি চিঠি

নভেম্বর ২০২০-এর শেষ সপ্তাহ ছিল সেটা—যেদিন তোমাকে প্রথম দেখি। তোমার চোখ আর হাসি ছিলো পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর জিনিস, যা আমি আগে কোনোদিন দেখিনি । প্রথম দেখাতেই তোমায় দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। তখনই মনে হয়েছিল—এমন এক অসাধারণ নারী কখনও একা থাকতে পারেন না। তাই গভীর নিঃশ্বাস নিয়ে নিজেকে বুঝিয়ে নিয়েছিলাম, “চল, মন থেকে সরিয়ে দে।”

কিন্তু সৌভাগ্যবশত, আমাদের একসাথে কাজ করতে হয়েছিল। প্রতিদিন তোমাকে দেখতে পেতাম। ধীরে ধীরে আমাদের মাঝে এক ধরণের রসায়ন গড়ে উঠল। তুমি বারবার ইঙ্গিত দিচ্ছিলে, আর আমি আমার ভীতু মন নিয়ে শুধু দ্বিধায় ছিলাম।

১৫ ডিসেম্বর ২০২০—আমার জীবনের অন্যতম সেরা দিন। সেদিন কাজের দিনটাও ভালোই কেটেছিল। মনে হয়েছিল, এবার হয়তো কিছু একটা হতে চলেছে। দিন শেষ হওয়ার পর আমরা টেক্সট করতে থাকি। পরদিন ১৬ ডিসেম্বর ছুটির দিন। আমরা প্রায় ৩৬ ঘণ্টা একটানা টেক্সট চালিয়ে গিয়েছিলাম—মাঝে কেবল একটু ঘুম। এত বেশি হাসছিলাম যে মুখ ব্যথা করছিল। পেটে প্রজাপতির মতো অনুভূতি হচ্ছিল। কেবল ফোনের চার্জই আমাদের মাঝে বাধা ছিল।

আমরা বুঝতে পারছিলাম ১৭ তারিখে অফিসে দেখা হলে কী বিশ্রী রকম অস্বস্তিকর হবে! আর সেই বৃহস্পতিবার এসে পড়ল। আমরা একে অন্যের দিকে তাকাতে পারছিলাম না। চোখাচোখি এড়িয়ে যাচ্ছিলাম। তোমার গাল লাল হয়ে উঠছিল, আর আমার কান গরম হচ্ছিল। আমি তোমাকে ডিনারে আমন্ত্রণ জানাতে চেয়েছিলাম, কিন্তু ভয় পাচ্ছিলাম কণ্ঠ কেঁপে যাবে বলে। তাই টেক্সট করেই জানালাম। তোমার সেদিন ভয়েসওভারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছিল। আমি অপেক্ষা করলাম। কাজ শেষে তোমাকে নিয়ে গেলাম বনানীর একটি রেস্টুরেন্টে। সেখানে আমি একটু বেশি রোমান্টিক হয়ে পড়েছিলাম—ওয়েটারকে বলেছিলাম একটা মোমবাতি আনতে। রাতের খাবারটা একরকম ক্যান্ডেললাইট ডিনারে পরিণত হয়েছিল। তুমি লজ্জায় হেসেছিলে। ১৫ থেকে ১৭ ডিসেম্বর—এই তিন দিন আমার স্মৃতিতে চিরকাল অম্লান থাকবে। এজন্যই আমার ফোন নম্বরের শেষ অংশ ১৫১৭ দিয়ে সাজিয়েছি (তবে কিছু পাসওয়ার্ডও হয়তো ধরে ফেলবে কেউ)।

পরবর্তী ছয় মাস ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় সময়। জুলাই ২০২০-এ বাবাকে কোভিডে হারিয়ে যে শোক আর শূন্যতায় ছিলাম, তার মাঝেও যেন একটু আলোর খোঁজ পেলাম। আমরা সপ্তাহে ৫-৬ বার ডেটে যেতাম। অনেক টাকা খরচ হতো, কিন্তু সেই সময়টুকু ছিল নেশার মতো। ২০২০-২১ সালের সেই শীত, আমরা যেন গুলশান-বনানীর প্রতিটা রেস্টুরেন্ট ঘুরে ফেললাম। কফি বিন অ্যান্ড টি লিফ হয়ে উঠেছিল আমাদের প্রিয় জায়গা। তারপর ছিল বনানির সেই খিচুড়ির দোকান, যেটায় আমরা বারবার যেতাম। সেই দোকানে ছিল এক ধরনের জিলাপি, যেটা প্রতিদিন খেলেও মন ভরত। তখন আমি বুঝেছিলাম—এই নারীই হবে আমার স্ত্রী।

তবে আমাদের সম্পর্ক নিখুঁত ছিল না। আমার অহংকার আর দ্বিধায় আমি একবার তোমাকে হারিয়ে ফেলেছিলাম। ফিরে পেতে অনেক সময় লেগেছিল। কিন্তু সেই অনুপস্থিতির মাঝেই বুঝেছিলাম—তুমি ছাড়া আমার জীবন কতটা শূন্য। ইনস্টাগ্রামে আমি চালু করি, নতুন বন্ধু বানাই, বাম্বলের ডেটেও যাই—কিন্তু কোথাও তোমার জায়গাটা পূরণ করতে পারিনি।

শেষমেশ তোমাকে ফিরে পেয়েছিলাম। তুমি আমাকে আরও পরিপক্ব করে তুলেছিলে। শান্ত করে তুলেছিলে। তুমি চেয়েছিলে আমরা বাংলাদেশ ছেড়ে অন্য কোথাও জীবন গড়ি। আমায় এমবিএ করতে বলেছিলে, যদিও আমি দ্বিধায় ছিলাম। তারপর আমি কানাডায় এলাম। আর যেন সবকিছু সোনায় পরিণত হতে লাগল। সবচেয়ে বড় স্কলারশিপ, বড় অনুদান, স্বপ্নের মতো একটা চাকরি, এমনকি একটা সম্ভাবনাময় বিজনেস পার্টনারশিপ। ২০২৪ সাল আমার জীবনের সেরা বছর।

তুমিও ভালো করছিলে। দারুণ একজন ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকার থেকে কর্পোরেট ব্যাংকার হয়ে উঠলে। তবে আমার কাছে তুমি সবসময়ই দারুণ একজন ভয়েসওভার আর্টিস্ট ছিলে। তোমার কথা শোনার মধ্যেই ছিল আমার সবচেয়ে বড় আনন্দ। এখনো মনে পড়ে—যখন তোমার ভয়েসওভার শুনতাম, মনে হতো কতটা গর্বিত আমি।

আমি চেয়েছিলাম তোমার সঙ্গে Calgary Stampede উপভোগ করতে… একসাথে কাউবয় ড্রেস খুঁজছিলাম—হয়তো ২০২৬ সালের জুলাইয়ে?

সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল, তাই না? আমরা ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫-এ আমরা বিয়ে করেছিলাম। বিয়ের অনুষ্ঠান রেখেছিলাম ২০২৬-এ। অবশেষে সব কাগজে কলমে সম্পূর্ণ হয়েছিল।

আমার গ্র্যাজুয়েশন শেষ হলো। ৫ জুন, ঈদের আগের দিন ছিল আমার কনভোকেশন। তুমি অনেক খুশি ছিলে। বলেছিলে, তুমি নিজের কনভোকেশনে যাওনি, তাই এবার আমারটা দেখে সেই অনুভূতি পেতে চাও—ভিডিও কলে হলেও।

তার ঠিক দুদিন পর, সেই অভিশপ্ত স্ট্রোক, তোমাকে আমার কাছ থেকে চিরতরে ছিনিয়ে নিল।

শেষবার তোমার সঙ্গে কথা হয়েছিল আমার কনভোকেশনের সময়—তুমি খুশিতে কাঁদছিলে, চিৎকার করে বলছিলে কতটা গর্বিত তুমি। অথচ আমি সেই ফোনকলটা রেখে বন্ধুদের সঙ্গে সেলিব্রেশনে চলে গিয়েছিলাম। এখন সেই কনভোকেশনটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বেদনাদায়ক মুহূর্ত।

তুমি বলতে আমি ভালো অ্যানালিস্ট। মাঝে মাঝে সেটা নিয়ে রাগ করতেও। বলতে—“সব কিছু এত বিশ্লেষণ কোরো না তো!”

অনেক দেরিতে জানলাম, তোমার নাম সাফিনা-র অর্থ নৌকা বা ভেলা। অথচ এখন আমি সেই মাঝি-হারা জাহাজ, যা ঝড়ের মাঝে দিক হারিয়েছে। তুমি ছিলে আমার লাইটহাউজ। তুমি যা কিছু চাইতে, আমি সেটা সত্যি করতে চাইতাম।

আমি এখনো তোমার সকালবেলার ফোন মিস করি—যেটা আমার ঘুমানোর সময় হতো। তোমার পাঠানো রিল, মিম, পডকাস্ট, সেভড ইনস্টাগ্রাম লিস্ট… সবই যেন থেমে গেছে। তুমি AI দিয়ে বানিয়েছিলে আমাদের ভবিষ্যতের বাচ্চাদের ছবি—এবং এখন জানি, ওরা কখনোই বাস্তবে আসবে না।

তুমি চেয়েছিলে Mermaid Beach Resort-এ বিয়ের অনুষ্ঠান—এখন ভাবার কিছু নেই আর।

সব উইকেন্ড রেসিপি, যেগুলো তুমি রান্না করতে চাইতে—সেগুলো আর হবে না।
আমার লিস্টে কিছু অ্যাপার্টমেন্ট ছিল তোমার জন্য, যখন তুমি এখানে আসবে।
তুমি ট্র্যাভেল করতে চাও, আমি প্রস্তুত হচ্ছিলাম আমাদের জন্য পুরো দুনিয়া ঘোরার।

এখন ক্যালগারিতে Stampede Week চলছে—গত বছর এই সময়টায় আমি খুব সুখী ছিলাম, আর এবার জীবন যেন এক বিষাদ-নামা।

আমি নর্দার্ন লাইটস তোমাকে দেখাতে চেয়েছিলাম, ভিডিও কলে দেখিয়েছিলাম—আমরা ঠিক করেছিলাম পরের বছর আরও উত্তরে গিয়ে একসাথে দেখব।

তুমি চাইতে না আমি সালসা শিখি অন্য কারও সঙ্গে, তাই বলেছিলে আমরা একসাথে শিখব—সেই কথাটা এখন শুধুই স্মৃতি।

তোমার সেই বাচ্চা বিড়ালের মতো কোমল মনটা ভীষণ মিস করি।
আমাদের হাতে লেখা ভালোবাসার চিরকুটগুলো আর লেখা হবে না।
তোমার নামটা এখন ধীরে ধীরে হোয়াটসঅ্যাপে নিচে চলে যাচ্ছে…
ইনস্টাগ্রামে কোনো রিল দেখলেই স্বভাবতই তোমায় পাঠাতে যাই—তারপর আবার সরিয়ে দিই।

তুমি কখনো কখনো রেগে যেতে, যখন তোমার পাঠানো পডকাস্ট আমি না শুনতাম।
আর এখন আমার শেষ পাঠানো বার্তাটা ‘Seen’ হয়েই পড়ে আছে—আর কখনো ‘typing’ আসবে না।

আমরা একসাথে যে ভবিষ্যৎটাকে স্বপ্ন দেখেছিলাম, তা চিরতরে হারিয়ে গেছে।
আমাদের সন্তানেরা, যাদের নিয়ে ভাবতাম… তারা আর আসবে না।

আজ তোমাকে ছাড়া ৩৩ দিন পার হয়ে গেছে।
আমি ক্লান্ত। জানি না এই শূন্যতা নিয়ে কীভাবে চলব।

তুমি জানো, আমি তোমাকে ভীষণ ভালোবাসি। আমার জীবন তোমাকে কেন্দ্র করেই ছিল।
তবুও, আমি রাগও করি তোমার ওপর—এভাবে হঠাৎ চলে গেলে!
মাত্র ১১১ দিন আমরা বৈবাহিক সম্পর্কে ছিলাম। তুমি ৩০ বছরেই চলে গেলে… আর আমি এখন ৩২ বছরের এক বিধুর।

আগে তোমার দিকে তাকালেই বুক ধড়ফড় করত, এখনো করে—কিন্তু সেই সাথে যুক্ত হয় অসহনীয় যন্ত্রণা, অপরাধবোধ, দুঃখ, অনুশোচনা।

তবুও…

শান্তিতে ঘুমাও সাফিনা।
তুমি চিরকাল আমার দিকনির্দেশনা হয়ে থাকবে।

ভালোবাসা ♥️
মুশ

একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মিনিমাম মাসিক খরচের তালিকা... ১। চাউল ১ বস্তা       =   ৩,০০০/-২। তৈল ৪ লিটার     =       ৮০০/-৩...
07/10/2024

একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মিনিমাম মাসিক খরচের তালিকা...
১। চাউল ১ বস্তা = ৩,০০০/-
২। তৈল ৪ লিটার = ৮০০/-
৩। বাসা ভাড়া = ১২,০০০/-
৪। সবজি = ৪,০০০/-
৫। মাছ = ৪,০০০/-
৬। গ্যাস সিলিন্ডার = ১,৫০০/-
৭। শ্যাম্পু,সাবান৷ = ৫০০/-
৮। মুদি বাজার = ২,০০০/-
৮। বিদ্যুৎ বিল = ৭০০/-
৯।মোবাইল খরচ। = ৫০০/-
১০। বাবা মায়ের হাতে নিম্নে ৫০০০/-
-------------------------------------------------
সর্বমোট = ৩৪০০০/-

সাথে বাচ্চাদের পড়াশুনা, চিকিৎসা খরচ, যাতায়াত, পিতা মাতার জন্য নির্দিষ্ট একটা খরচ সহ আরও অন্যান্য খরচ।

কিন্তু,
যাদের বেতন ৮,০০০/-
যাদের বেতন ১০,০০০/-
যাদের বেতন ১৫,০০০/-
যাদের বেতন ২০,০০০/-

কি করবে তারা ???

হাত খরচ, যাতায়াত খরচ বাদ দিলাম।। 🥲

দাবি আমাদের একটাই,

""নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম কমান""
দেশ বাচাঁন,,, দেশের মানুষ বাচাঁন....!!"" এ দেশের মানুষ এখন আর মেট্রোরেল, পদ্ধা সেতু, টানেল , ফ্লাইওভার চায় না। তারা দুই বেলা ডাল ভাত খেয়ে বাচতে চায়।
মধ্যবিত্ত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য সকল পণ্যের দাম কমানো উচিত। এটাই বর্তমান সময়ে মধ্যবিত্ত পরিবারের আশা।
(রাজনৈতিক গন্ধ খুজবেন না প্লিজ কেউ)

পাস্তা, নুডলস, যেকোন ফাস্ট বা স্যুপ প্রায় সব কিছুতেই গোলমরিচের গুড়া লাগে,  তাই আমি এভাবে সাদা ও কালো গোলমরিচ আর একটু পোল...
01/10/2024

পাস্তা, নুডলস, যেকোন ফাস্ট বা স্যুপ প্রায় সব কিছুতেই গোলমরিচের গুড়া লাগে, তাই আমি এভাবে সাদা ও কালো গোলমরিচ আর একটু পোলাওয়ের চাল হালকা টেলে গ্রাইন্ডারে গুড়া করে রেখে দেই, ঝটপট সব রান্নায় ব্যবহার করতে পারি।
পোলাওয়ের চাল দিলে ঘ্রানটা সুন্দর হয়, বেশিদিন সংরক্ষণ করা যায়, মরিচের ঝাঝালো ভাব টা একটু কমে তাই বাচ্চাদের খাবারে দিতে পারি, টেস্ট বাড়ে।
কাঁচের বয়ামে সংরক্ষণ করে রাখলে ছয় মাস পর্যন্ত ঘ্রান ফ্রেশ থাকে। ❤️

Address

Zinzira
Dhaka
1310

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নারী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to নারী:

Share