AH Chowdhury

17/05/2025

😘🤝💝ლ❛✿

মানুষের জীবনটা সমুদ্রের মত, কখনও শান্ত সুন্দর আবার কখনও অশান্ত ভয়ংকর।

03/05/2025

Feeling chill....

28/04/2025

পরন্ত বিকালে

07/03/2025

১ লিটারে ৭০ কিলো 😳
কিসের বাইক,,লাগা বিমান। দামও মাত্র ১.৫ লাখ"😍

01/03/2025

রমাদান মোবারক সবাইকে।

12/02/2025

এক গ্রামে শ্রমিক লাগে ৬০০। বেডা আছে ৫০০৷ মহাজনের কাছে শ্রমিক শর্ট৷ বেডা শ্রমিকদের ১০০০ টাকা মজুরি দেয়া লাগে। ঐ টেকা দিয়ে পুরুষ শ্রমিকরা সংসার চালায়৷ মহাজন তো দেখল, ব্যাপক মুশকিল৷ সে গ্রামের বেডিদের যাইয়া কইলো, তোরা জামাইর অত্যাচার সহ্য করতাছস কেন, জামাই তোগোরে খাওয়ার খোটা দেয়, ঠিক মত শপিং এর টেকা দেয় না, আয় আমার কারখানায় কাম কর, তোগোরে টেকা দিমু, তোরা ঐ টেকা দিয়া শপিং করতে পারবি, রেস্টুরেন্টে ঘুরতে পারবি৷ জামাইর দিকে চাইয়া থাকতে হবে না, নিজে স্বাবলম্বী হবি, নিজের খরচ নিজে চালাবি৷ এখন বেডিগুলা নেমে গেছে কামলা দিতে৷ শ্রমিক হয়ে গেছে ১০০০, শ্রমিক লাগে ৬০০। শ্রমিকের দাম কমে গেছে৷ এইদিকে বেডিগুলা ২০০ টাকা মজুরি তেই কামলা দিতে রাজি হইয়া গেছে, ওদের তো আর একাই পুরা ফ্যামেলি চালাইতে হবে না। এখন বেডাগুলো যখন ১০০০ দাবি করল, মহাজন কয়, আরে যা ব্যাডা যাহ৷ ২৫০ টাকা মজুরি দিমু, আইলে আয়, না আইলে ভাগ। আরো ৪০০ শ্রমিক সিরিয়ালে আছে৷ এখন ব্যাডাগুলো ২৫০ টাকায় কামলা দিতেই রাজি হয়ে গেল৷ এখন ২০০ + ২৫০ = ৪৫০ জামাই বৌ দুইজন মিলে কামাই করল৷ কিন্তু সংসার চালাইতে ১০০০ লাগে৷ তাই লিভিং স্ট্যান্ডার্ড কমাইয়া ফেলল৷ অথচ, জামাই যদি একা কামাই করতো, তাহলে কিন্তু ১০০০ টাকাই কামাতে পারতো৷

এইদিকে লাগলো আরেক ভ্যাজাল। জামাইর ২৫০ টাকা দিয়া তো হচ্ছে না, সে বৌয়ের কামাইতে ভাগ দাবি করে বসল৷ সংসারের খরচ দেয়া তো জামাইর দায়িত্ব, বৌয়ের দায়িত্ব না৷ বৌ কামলা দিতে গেছে নিজে ভোগবিলাস করার জন্য, সংসারের খরচ দেয়ার জন্য না৷ এখন এই ট্যাকা নিয়া লাগলো বৌ জামাই মারামারি৷ সংসারে অশান্তি৷ কিসের পুরুষ মানুষ হইছে৷ সংসারের খরচ দেয়ার মুরোদ নাই, আবার বৌয়ের কামাই খাইতে চায়, কিসের পুরুষ সে৷

এরপরই একটা একটা করে সংসার ভাঙতে লাগলো৷ নারী এখন নিজে ২০০ টাকা কামাই করে, নিজে খায় শুধু৷ পুরুষও নিযে ২৫০ টাকা কামাই করে, নিজে খায় শুধু৷ একার ইনকাম দিয়ে সংসার চালানো সম্ভব না৷
এইদিকে মহাজন তো লালে লাল৷ ব্যবসা চাংগা৷ অধিক প্রোডাকশন, স্বল্প মজুরি, প্রচুর প্রফিট হচ্ছে৷ এই প্রফিট দিয়ে সে বান্ধা নারীবাদী ভাড়া রাখলো৷ নারীবাদী গুলো মহাজনের টাকায় মৌজ মাস্তি করতেছে, আর সাধারন নারীদেরকে বলতেছে, জামাইর সংসারে লাথি দিয়ে চলে আয়৷ মহাজনের কারখানায় কাম নে। স্বাবলম্বী হ৷ পরাধীন থাকিস না৷ নিজের খরচ নিজে চালা৷
আর সাধারন নারীগুলো মগজ বন্ধক দিয়ে দিল।

25/01/2025

হাজারো বকাটের মাঝে এক কিশোরী!

23/01/2025

ট্রেনে উঠলেই আমি এই লিখাটার দিকে তাকিয়ে থাকি আর ভাবি 'কি আর হবে এইটা টান দিলে? ২০০ টাকা নাহয় জরিমানা দিতাম!'
আমার দেখার অনেক শখ এইটা আসলেই টান দিলে ট্রেন থামে কিনা?
হাত খুব নিশপিশ করে আর মন টা চায় 'যা আছে জীবনে, টান টা দিয়েই ফেলি!'🙂

01/01/2025

All

23/12/2024

22/12/2024

গল্প পরীর সাথে সহবাস
পর্ব __০৬

বেশ কিছুক্ষন পর আমি পৌঁছে গেলাম সেই কবিরাজের বাড়িতে কবিরাজের কাছে।

আমি ওনার কাছে যাবার পর ওনি বললেন।
নিশাদ আসছো। বসো, আমি তোমাকে একা ডাকছি এর কারণ আছে। এমন একটা তথ্য পেয়েছি যেটা তোমার মা বাবার সামনে বলতেও খারাপ লাগে।

কবিরাজ মামার কথায় ওনাকে বললাম, আমাকে কে কালোজাদু করছে জানতে পারছেন।

আমার কথার জবাবে কবিরাজ বললেন, হ্যাঁ জানতে পারছি, কথাটা বললে হয়তো বিশ্বাস করবানা মানতে চাইবেনা কিন্তু এটাই সত্যি তোমাকে কালোজাদু করেছে তোমার গার্লফ্রেন্ড জান্নাত। 😳

কিহহহহ জান্নাত। না, নানা এটা হতে পারেনা, আমি বিশ্বাস করিনা। জান্নাত এই কাজ করতে পারেনা। ও আমাকে অনেক ভালোবাসে। আমার জন্য তো ওর ও অনেক সমস্যা হয়।

আমার কথা শুনে কবিরাজ মুসকি একটা হাসি দিয়ে বললেন। তোমার মনে হয় জান্নাত তোমাকে ভালোবাসে, কিন্তু না ও সবটা অভিনয় করছে, কেন করছে সেটা আমি জানিনা, সুধু এটাই জানি ও তোমাকে কালোজাদু করছে। তুমি হয়তো জানলে অবাক হবে তোমাকে কে কালোজাদু করছে এই খোঁজ নিতে আমার সাথে থাকা একটা জ্বীন মারা গেছে ঐ পরী একে মেরে ফেলছে। তুমি আমার বন্ধুর ভাগিনা হও তাই অনেক কষ্টে এই তথ্যটা তোমাকে নিয়ে দিলাম। এটাই সত্যি তোমাকে কালোজাদু করছে তোমার গার্লফ্রেন্ড জান্নাত৷ ও কেনো তোমাকে কালোজাদু করছে সেটা ওর কাছে যেনে নাও এটাই ভালো হবে।

কবিরাজের কথায় মাথা ঘুরতে লাগলো। জান্নাত আমার গার্লফ্রেন্ড ও এসব কেন করলো। মনের মধ্যে রাগ নিয়ে কবিরাজের ওখান থেকে বেড়িয়ে বন্ধু সুমনকে ফোন দিয়ে বললাম জরুরি দেখা কর।

আমার কথায় কিছুক্ষন পর সুমন দেখা করায় ওকে নিয়ে গেলাম জান্নাতের কাছে।

জান্নাত ফাঁকা কোথাও আমার সাথে দেখা করতে আসছে, ও এসে আমাকে বললো।

কি ব্যাপার দুজনে একসাথে। কোথা থেকে ফিরলে তোমাকে এরকম লাগছে কেনো।

জান্নাতের কথায় ওকে বললাম কবিরাজের বাড়ি থেকে আসলাম, আমাকে কে কালোজাদু করছে ওনি বলছেন।

আমার কথায় জান্নাত বললো, তাই নাকি কে করছে তোমাকে কালোজাদু বলো তার নাম বলো। তোমার চাচা চাচি নাকি সুমন বা সাদিয়ার কেউ বলো।

জান্নাতের কথায় ওকে ঠাস করে একটা থাপ্পড় দিয়ে বললাম অভিনয় বন্ধ করো।

আমার থাপ্পড় খেয়ে জান্নাত বললো। মানে কিসের অভিনয়।

চুপ একদম চুপ অনেক অভিনয় হইছে। আমাকে কেনো কালোজাদু করছো সেটা বলো।

আমার কথায় জান্নাত একটা হাসি দিয়ে বললো। ওহহ তাহলে তুমি সবটা জেনে গেছো। সবটা যেহেতু যেনেই গেছো তাহলে শোনো আমি তোমাকে কালোজাদু করছি। তোমাকে আমি বাঁচতে দিবোনা, তুমি মরবা যেভাবে মরে গেছে আমার বড় বোন সুমি৷

কিহহহ সুমি তোমার বোন।

হ্যাঁ মিস্টার নিশাদ, সুমি আমার আপন বড় বোন ছিলো যাকে তুমি কালোজাদু করে মারছো। আমার আপু তোমার সাথে রিলেশন করেনি বলে, তুমি আপুকে এমন কালোজাদু করছো যেনো আপুর সুন্দর চেহাড়া দিন দিন নষ্ট হয়ে আপু রক্ত শূন্য হয়ে মারা যায়।

আপুকে কালোজাদু করছো কিন্তু আমার মা বাবা এই বিষয়টা বুঝতে পারেনি আপুকে দিনের পর দিন ডাক্তার দেখিয়ে, হাসপাতালে ভর্তি করিয়েও কোন লাভ হয়নি আপু অসুস্থ হয়েই মারা গেছে, আমি থাকতাম আমার নানা বাড়িতে, আপু মারা যাওয়ার পর আমি বাড়িতে আসি। বাড়িতে আসার পর আমি কোনভাবে জানতে পারি আপু এমনি এমনি মারা যায়নি ওকে কালোজাদু করে মারা হইছে, আপুকে কে কালোজাদু করছে সেই বিষয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে পলাশ ভাইয়ের কাছে জানতে পারি তুমি আপুকে কালোজাদু করছো, পলাশ ভাই বলছে তোমার কথা।

কিহহ পলাশ ভাই বলছে।
জান্নাত " হ্যাঁ পলাশ ভাই সবটা বলছে।

জান্নাতের কথায় ওর হাতটা ধরে বললাম আসো আমার সাথে।

এদিকে জান্নাত হাতটা সরানোর চেষ্টা করতে করতে বললেন ছাড়ো আমাকে। কোথায় নিয়ে যাচ্ছ আমাকে৷

ওর কথায় কোন উওর না দিয়ে সোজা চলে গেলাম পলাশ ভাইয়ের কাছে, পলাশ আমার এক বছরের সিনিয়র, ওনি খুব খারাপ একটা ছেলে ওনার সাথে মাঝে মধ্যে আমার ঝামেলা হয় বলতে পারেন আমি ওনার শত্রু।

তো জান্নাতকে নিয়ে পলাশ ভাইয়ের কাছে গিয়ে কোন কথা না বলে পলাশ ভাইয়ের গালে ঠাস করে দুইটা থাপ্পড় দিয়ে বললাম, বড় ভাই মনে করতাম আপনাকে বড় ভাই। এই আপনার ব্যাবহার।

আমার থাপ্পড় খেয়ে পলাশ ভাই বললো। এটা কি হলো তুই আমাকে থাপ্পড় দিলি কেন।

ওনার কথায় বললাম জান্নাতকে আপনি কি বলছেন, ওর বড় বোন সুমিকি নাকি আমি পছন্দ করতাম ওর বোনকে নাকি আমি কালোজাদু করছি। এটা কেন বলছেন ওকে।

আমার কথায় পলাশ ভাই বললেন না আমি কিছু বলিনি, আমি কিছু জানিনা। আর তুই আমার সাথে ঝামেলা করবিনা বলে দিলাম৷ এই বলে ওনি সেখান থেকে চলে গেলেন।

ওনি চলে যাবার পর আমি জান্নাতের দিকে তাকিয়ে বললাম বুঝতে পারছো তো। কে আসল দোসি৷ একটা বাজে ছেলের কথায় তুমি আমার সাথে ভালোবাসার অভিনয় করে আমাকে কালোজাদু করলা। এটাই ছিলো তাহলে আমার ভালোবাসার প্রতিদান।

তোমার বোনকে আমি পছন্দ করিনি আর কালোজাদু ও করিনি, পলাশ ভাইয়ের সাথে আমার শত্রুতা থাকার কারণে ওনি আমার নামে মিথ্যা কথা বলছে। তোমার বোনকে কালোজাদু করছে পলাশ ভাই নিজে। পলাশ ভাই তোমার বোনকে অনেক পছন্দ করতো তোমার বোনকে প্রপস করছে আর তোমার বোন সবার সামনে পলাশ ভাইকে থাপ্পড় মারায় পলাশ ভাই প্রতিসোধ নিতে এটা করছে। দোস করছে ওনি মাঝ খান থেকে ফেঁসে গেলাম আমি।

আমার কথায় সুমন বললো। হ্যাঁ জান্নাত নিশাদ যা বলছে সত্যি বলছে, পলাশ ভাই ভালোনা নেশা করে ওর কথায় তুমি নিশাদের সাথে এমনটা করবা ভাবতেই পারছিনা।

এদিকে সব শুনে জান্নাত ওর ভুল বুঝতে পারলো, জান্নাত কান্না করতে করতে আমাকে বললো।

নিশাদ সরি আমাকে মাফ করো আমি বুঝতে পারিনি।

জান্নাতের কথায় ওকে আর কিছু না বলে সুমনকে বললাম, সুমন চল এখান থেকে।

এই বলে রেগে সেখান থেকে চলে আসছিলাম তখনি জান্নাত দৌড়ে এসে আমার পা ধরে বললো, মাফ করে দাও আমাকে, আমি তোমার সাথে অন্যায় করছি, আমি তোমাকে কালোজাদু করছি ঠিক আছে কিন্তু এভাবে তো করিনি, আমার মনে হয় আমি যে তান্ত্রিকের কাছে গিয়ে তোমাকে কালোজাদু করছি ওনি কোন চাল চালছে, আমি তোমাকে কালোজাদু করছি ঠিক আছে কিন্তু সেই পরীকে তো তোমার কাছে পাঠাইনি। আমি তোমার পায়ে ধরি তুমি ভালো করে খোঁজ নাও নইলে তুমি বাঁচতে পারবানা।

জান্নাতের কথায় আমি কোন কথা না বলে বাড়িতে চলে গেলাম।

তারপর ______
Next_____

এই গল্পটার এখনো অনেক কাহিনী বাকি। পড়তে থাকুন গল্পটা বুঝতে পারবেন।

আজকের স্পের্শাল পর্বটা কেমন লাগলো সবার।