Nomad Go

Nomad Go I am a Nomad , So there are no Info , i can go anywhere anytime...

সালমান শাহ Hত্যা মামলার ১১ নম্বর আসামীর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী:সালমানকে Hত্যা করার জন্য ১২ লাখ টাকার চুক্তি করেন সালমানের ...
23/10/2025

সালমান শাহ Hত্যা মামলার ১১ নম্বর আসামীর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী:

সালমানকে Hত্যা করার জন্য ১২ লাখ টাকার চুক্তি করেন সালমানের শাশুড়ি লতিফা হক লুসি। সময় টিভির আর্টিকেল মারফত জানা যায় রেজভি উক্ত জবানবন্দি দিয়েছিলেন ১৯৯৭ সালে।

রেজভী বর্ণনা অনুযায়ী, ১৯৯৬ সালের ৫ সেপ্টেম্বর গুলিস্তানের একটি বারে রাত ৮ টায় ডন, ডেভিড, ফারুক, জাভেদ ও রেজভী দেখা করেন। ওই দিন ছাত্তার ও সাজু নামে আরও ২ জন ছেলে আসে। এরপর ফারুক আসে। ২ লাখ টাকা বের করে জানান সামিরার মা এই টাকা দিয়েছেন। সালমানকে Meরে ফেলার জন্য মোট ১২ লাখ টাকা দেবেন। কিন্তু ২ লাখ টাকা নিয়ে ফারুকের সঙ্গে ডনের কথাকাটি হলে ফারুক বেরিয়ে যান এবং কিছুক্ষণ পর আরও ৪ লাখ টাকা নিয়ে আসেন। রেজভী জানান, ফারুক বলেন কাজের আগে ৬ লাখ ও কাজের পরে ৬ লাখ।

এরপরই প্লাস্টিকের একটি দড়ি, সিরিঞ্জ, Revলবার ইত্যাদি গুছিয়ে নেয়া হয়।

ঘুমন্ত সালমানকে ক্লোrOফর্ম দিয়ে বেহুশ করেন সামিরা। কিছুক্ষণ পর সালমান শাহর জ্ঞান ফিরলে সবার শুরু হয় ধস্তাধস্তি। এসময় সালমান শাহর শরীরে ইনজে কশন পুশ করতে বলেন আজিজ ভাই। সালমানকে Hত্যা করার পর সিলিং ফ্যানে ঝুলিয়ে দেয়া হয় তার লাsh।

লাং নিয়ে আসিস কাশবনে 😁🙃
08/10/2025

লাং নিয়ে আসিস কাশবনে 😁🙃

৪০ বছরের এক মানুষ এলেন হাসপাতালে বললেন, “পেট ব্যথা করছে, কয়েকদিন পায়খানা হয়নি।”এক্সরে হাতে নিয়ে আমরা হতবাক…ভেতরে দেখা গে...
08/10/2025

৪০ বছরের এক মানুষ এলেন হাসপাতালে
বললেন, “পেট ব্যথা করছে, কয়েকদিন পায়খানা হয়নি।”
এক্সরে হাতে নিয়ে আমরা হতবাক…
ভেতরে দেখা গেল কাঠের টুকরো আটকে আছে! সে কোনভাবেই স্বীকার করলোনা এটা সে ঠুকায়ছে

অপারেশন করে বের হলো সুন্দর করে ঘষে বানানো একটা কাঠের অংশ।

এটা দুর্ঘটনা না।
এটা অজ্ঞতা + শরীরকে না বোঝার ফল।

এমন কাজে হতে পারে

অভ্যন্তরীণ ছিদ্র ও রক্তক্ষরণ
মারাত্মক সংক্রমণ
মল ধরে রাখতে না পারা
এমনকি জীবনহানিও!

লজ্জা নয়, সচেতনতা দরকার।
শরীর কৌতূহলের জায়গা নয়, দায়িত্বের জায়গা।
ব্যথা, রক্তপাত বা ফোলাভাব হলে দেরি না করে ডাক্তারের কাছে যান।
গুগল নয়
প্রফেশনাল হেল্প নিন।

এই মানুষটা বেঁচে গেছে সময়মতো অপারেশনের জন্য,
কিন্তু সবাই এতটা ভাগ্যবান হয় না।

একটা কাঠের টুকরো নয়
এটা আমাদের সমাজের “চুপচাপ থেকে বিপদ ডেকে আনার” প্রতীক। সমাজটা কোথায় যাচ্ছে ভেবে অবাক। এ ধরনের যৌন বিকৃতি থেকে নিরাপদে থাকুন, নয়তো জীবন সংকটে পড়বে।

শেয়ার করুন, সচেতন হোক সমাজের আশেপাশের মানুষ।

Dr-Abdur Rahman

গবেষণায় দেখা গেছে, ডিসপোজেবল কাগজের কাপে গরম পানি রাখলে মাত্র ১৫ মিনিটের মধ্যেই প্রায় ২৫,০০০ মাইক্রোপ্লাস্টিক কণা পানিত...
08/10/2025

গবেষণায় দেখা গেছে, ডিসপোজেবল কাগজের কাপে গরম পানি রাখলে মাত্র ১৫ মিনিটের মধ্যেই প্রায় ২৫,০০০ মাইক্রোপ্লাস্টিক কণা পানিতে মিশে যায়। এর মূল কারণ কাগজ নয়, বরং ভেতরের প্লাস্টিক কোটিং যা তাপের সংস্পর্শে ভেঙে পড়ে। এ প্রক্রিয়ায় শুধু মাইক্রোপ্লাস্টিকই নয়, লেড, ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়ামের মতো ভারী ধাতু, ফথালেটসহ ক্ষতিকর রাসায়নিক এবং ফ্লোরাইড, ক্লোরাইড, নাইট্রাইটের মতো আয়নও পানীয়তে মিশে যায়।
স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক থেকে বিষয়টি উদ্বেগজনক, কারণ মানুষের রক্ত, মস্তিষ্ক ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গে ইতিমধ্যেই মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি শনাক্ত হয়েছে। যদিও এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব এখনও গবেষণাধীন, তবে ঝুঁকি এড়াতে সচেতন হওয়া জরুরি।

সমাধান খুবই সহজ—প্লাস্টিকের আস্তরণবিহীন বিকল্প ব্যবহার করুন। স্টেইনলেস স্টিল, কাচ বা সিরামিক মগ সবচেয়ে নিরাপদ। আর যদি ডিসপোজেবল কাপ ছাড়া উপায় না থাকে, তবে গরম পানীয় কিছুটা ঠান্ডা করে তাতে ঢালুন বা কফি শপে সিরামিক মগ চাইতে পারেন।

ট্রান্সমিটারের ক্ষেত্রে লাইসেন্স লাগে, কিন্তু শুধু রিসিভারের ক্ষেত্রে লাগে না, এমনটাই জানতাম। অর্থাৎ বাংলাদেশে টিভি লাইস...
08/10/2025

ট্রান্সমিটারের ক্ষেত্রে লাইসেন্স লাগে, কিন্তু শুধু রিসিভারের ক্ষেত্রে লাগে না, এমনটাই জানতাম। অর্থাৎ বাংলাদেশে টিভি লাইসেনসিং ব্যবস্থা ভুল। তাই অনুসন্ধান শুরু করলাম। তখন অবাক হয়ে দেখলাম ব্রিটেনে এই লাইসেন্সিং আছে, শুধু তাই না, কোন বাসায় টেলিভিশন আছে কিনা, সেটা বাইরে থেকে ধরার জন্য তারা একধরণের স্ক্যানার মেশিনও বানিয়েছে! যাহোক, লাইসেন্সিং বাতিল করা হয়নি, তবে অবাস্তব বিধায় আর কার্যকর নয়।

ভাইরে ভাই..এমন ঘটনা ঘটানোও সম্ভব..সিনেমার ঘটনাও ফেল..যাস্ট অবিশ্বাস‍্য..ঘটনা মানিকগঞ্জ শহরের স্বর্ণকারপট্টিতে..সেখানের.....
07/10/2025

ভাইরে ভাই..এমন ঘটনা ঘটানোও সম্ভব..সিনেমার ঘটনাও ফেল..
যাস্ট অবিশ্বাস‍্য..
ঘটনা মানিকগঞ্জ শহরের স্বর্ণকারপট্টিতে..

সেখানের..অভিজুয়েলার্সে-র মালিক শুভর দোকানে গতকাল রাত ১১টার দিকে ডা-কা-তি হয়..মোটর সাইকেল যোগে ৬জন ডা-কা-ত এসে স্বর্ণের দোকান লু-টপাট করে..এসময় মালিক শুভর পিঠে ধা-রা-লো অ-স্ত্র দিয়ে বেশ কয়েতটি আ-ঘা-ত করে..

ডা-কা-ত দল চলে যাবার পর আশেপাশের মানুষ ছুটে এসে মালিক শুভকে হাসপাতালে পাঠায় ও পুলিশে ফোন দেয়..

ঘটনা এখানে শে-ষ হলে হতে পারতো..কিন্তু মুল ঘটনা অন‍্য জায়গায়..

পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে সিসি ক‍্যামেরার ফুটেজ দেখে অপারোশনে নামে..এবং কয়েকঘন্টার মধ‍্যে আসামীদের ধরে ফেলে..আসামীদের মধ‍্যে রয়েছে আমান..মিলন..শরিফ..নয়ন ও সোহাগ..

ওদিকে আহত শুভর অবস্থা খারাপ হতে থাকলে তাকে ঢাকা পাঠানো হয়..
শহরে উত্তেজনা বাড়তে থাকে..
পুলিশ আসামীদের ধরে থানায় নিয়ে এসে উত্তম মাধ‍্যম দিলে ঘটনার মোড় অন‍্যদিকে চলে যায়..

আসামীরা যা বলে তা আপনি হয়তো আগে কোনদিন শুনেন নি
আসামীরা জানায়..তারা কোন ডা-কা-ত নয়..তাদের দিয়ে নাটক করিয়েছে স্বয়ং শুভ..অর্থাৎ ঐ দোকানের মালিক..

এবং এই ঘটনা ঘটানোর জন‍্য তাদের নগদ পাঁচ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে..
এবং..ঘটনার সত‍্যতা প্রমাণ করার জন‍্যই পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী শুভর পিঠে ছু-রি মা-রা হয়েছে..

অর্থাৎ..পুরো ঘটনা পরিকল্পনা অনুযায়ী পারফেক্টলি শে-ষ করেছে..
এবার প্রশ্ন হল..শুভ এমন কাজ করতে গেল কেন..
এটা শুনলে মানুষের উপর থেকে আপনার বিশ্বাস উঠে যাবে..

বিষয়টি হচ্ছে..শুভর দোকান বেশ বড় দোকান..তার দোকানে অনেক স্বর্ণ জমা থাকে..অনেকে গহনা বানানোর জন‍্যও অনেক স্বর্ণ জমা রাখে..সব মিলিয়ে এই মুহুর্তে তার দোকানে ৩৯ ভরি ৭ আনা সোনা জমা ছিল..

শুভর টার্গেট ছিল..দোকানে ভয়াবহ ডা-কা-তি হয়ে সব লুটপাট করে নিয়ে গেছে খবর ছড়িয়ে সকলের আমানত রাখা স্বর্ণ আত্মসাত করা..

এবার চিন্তা করেন..একজন প্রতিষ্ঠিত স্বর্ণ ব‍্যবসায়ী যদি এমনটা করে তাহলে বিশ্বাস করবেন কাকে..
পুলিশ সম্পূর্ন স্বর্ণ উদ্ধার করেছে..

মানুষের সচেতনতার জন‍্য পোস্টটি শে-য়া-র করে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিন..

ছবি..কিছুক্ষণ আগে মানিকগঞ্জ সদর থানায় সংবাদ সম্মেলন করে পুলিশ সমস্ত ঘটনার বিবরণ জানান 🙂

- মাহমুদুল হাসান

১৯৭২ সাল। ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ওয়াল্টার মিশেল এক অদ্ভুত কিন্তু অত্যন্...
05/10/2025

১৯৭২ সাল। ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ওয়াল্টার মিশেল এক অদ্ভুত কিন্তু অত্যন্ত গভীর এক মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষা করেন শিশুদের উপরে। যা পরে ‘মার্শমেলো টেস্ট’ নামে বিশ্বজুড়ে পরিচিতি লাভ করে।

অধ্যাপক মিশেলের নিজস্ব অভিজ্ঞতা ছিল এই গবেষণার পেছনে। তাঁর দুই মেয়ে টিনা ও সাবরিনার বয়স ছিলো চার এবং ছয় বছর । তারা একটি স্কুলে যেতো যেখানে আরও বিশজন শিশু ছিল। মিঃ মিশেল সেই স্কুলের শিশুদেরকেই তাঁর পরীক্ষার অংশ করেন।

প্রতিটি শিশুকে একে একে একটি নির্জন কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। তাদের সামনে রাখা হয় একটি মার্শমেলো এক ধরণের নরম ও মিষ্টি জাতীয় খাবার যা শিশুরা খুবই পছন্দ করে।

তারপর অধ্যাপক প্রতিটি শিশুকে আলাদা করে বলেন: তুমি চাইলে এখনই এটা খেয়ে নিতে পারো। তাহলে এই একটিই পাবে।
কিন্তু যদি ১০ মিনিট অপেক্ষা করো তাহলে তুমি আরও একটি পাবে। মোট দুটি।

এরপর তিনি কক্ষ ত্যাগ করেন এবং প্রতিটি শিশুর প্রতিক্রিয়া নিজের ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ করতে থাকেন।

তিনি দেখেন- কেউ সঙ্গে সঙ্গেই মার্শমেলো খেয়ে ফেলে। কেউ নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে থাকে। কেউ চোখ বন্ধ করে অথবা মুখ ঘুরিয়ে নেয় যেন দেখতেই না পায় লোভনীয় খাবারটিকে। কেউ হাত দুটো পেছনে রাখে। আবার কেউ অদ্ভুত উপায়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখে যাতে সময় পেরিয়ে যায়।

কিন্তু গল্প এখানেই শেষ নয়।

সময় গড়িয়ে যায়। দুই দশকেরও বেশি পেরিয়ে গেছে। অধ্যাপক মিশেল তখন বয়সের ভারে নত। আর টিনা, সাবরিনাও প্রাপ্তবয়স্ক।
থ্যাংকস গিভিং ডে হলো আমেরিকার একটি বিশেষ হলিডে। সেদিন মোটামুটি সবাই আপনজনের টানে বাড়ি ফিরে আসে। টিনা,সাবরিনাও এসেছে। মধ্যাহ্নভোজের পর তারা মিলে শৈশবের বন্ধুদের গল্প করছিল। পাশে বসে থাকা তাদের পিতা শুনছিলেন সেই স্মৃতিচারণা।

হঠাৎ তাঁর সেই পুরনো গবেষণার ডায়েরিটির কথা মনে পড়ে । তিনি ডায়েরিটি বের করে প্রত্যেক শিশুর নাম ধরে জানতে চান, কে এখন কী করছে।

ফলাফল ছিলো অবিশ্বাস্য সুন্দর।

যারা শিশু বয়সেই নিজেকে সংবরণ করতে পেরেছিলো। তারাই ভবিষ্যতে শুধু শিক্ষা আর ক্যারিয়ারে সফল হয়নি। তাদের পারিবারিক জীবনও হয়েছে সুন্দর, শান্ত, সুখি,সমৃদ্ধ। তাদের জীবনে মানসিক স্থিতি এসেছে, জীবনদর্শনেও এসেছে পরিপক্কতা।

নরওয়ের খ্যাতিমান সাইকোলোজিস্ট ফিন স্কারদেরোড বলেছিলেন- একজন মানুষের চেতনা বা কনসাসনেস যা শৈশবে গড়ে ওঠে তাই সারাজীবন তাকে চালিত করে।

এরপর ঘটে আরেক ঘটনা। যা খুবই চিন্তার এবং বেদনার।

অনেক বছর পর স্ট্যানফোর্ডে আবার সেই একই পরীক্ষার আধুনিক সংস্করণ করে। এবার শুধু মার্শমেলো নয় । সাথে যোগ হয়েছে স্মার্ট ডিভাইস।

ফলাফল?

২০ জন শিশুর মধ্যে ১৮ জনই মার্শমেলো ছেড়ে আগে হাত বাড়িয়েছে ডিভাইসের দিকে।

মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, আজকাল মানুষের মন প্রতি চার সেকেন্ডে একবার বিভ্রান্ত হয়। আর একবার মন বিভ্রান্ত হলে সেই মনকে আবার আগের কাজের কেন্দ্রে ফেরাতে গড়ে লাগে প্রায় ৩২ মিনিট। আমাদের মন এখন একটি পিং পং বলের মতো এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটে বেড়াচ্ছে অনবরত। কোনো গভীরতায় সে আর স্থির থাকতে পারছে না।

এই ডিভাইস-নির্ভরতা শিশুদের কনসাসনেসে গভীর ও দীর্ঘস্থায়ী ক্ষত তৈরি করছে। শুধু শিশুরা নয়। প্রাপ্তবয়স্করাও এই নেশার ফাঁদে বন্দী।

আজকাল কেউ আর দীর্ঘ লেখা পড়তে চায় না। প্রতি চার সেকেন্ডেই আমরা সিদ্ধান্ত নিচ্ছি পড়বো কি পড়বো না। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার মধ্যেই তৈরি হয়েছে নতুন আসক্তি। আমরা জানি না ঠিক কবে থেকে আমাদের আঙুল নিজের ইচ্ছেতেই স্ক্রিনে ওপরে নিচে নেমে যাচ্ছে, এক রিল থেকে আরেক শর্টসে। এক মিম থেকে আরেক গিফে।

ঠিক যেমন ক্যাসিনো মালিকেরা জানেন ক্যাসিনোতে সবাই জিতে না, বেশিরভাগই হারে। তারপর যায় এক নেশায়। আজকের প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। আমরা জানি রিলস বা শর্টস দেখে বড় কিছু শিখছি না। তবু আমাদের মন যেন বাধ্য হচ্ছে দেখতে। আমাদের আঙুল, চোখ আর মন সব যেন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে।

আমরা বসে থাকতে পারি না। মনোযোগ ধরে রাখতে পারি না, গভীর চিন্তা করতে পারি না। ফিলানত্রোপিস্ট ওয়ারনে বাফেট প্রতিদিন কমপক্ষে পাঁচশত পাতা পড়েন। আগামী পৃথিবীতে হয়তো মহাযুদ্ধ হবে। কিন্তু মহাকাব্য আর রচিত হবে না। কারণ আমাদের এখন পাঁচ শ রিল দেখার সময় আছে কিন্ত পণ্চাশ পাতা পড়ার সময় নাই। আমাদের এই ব্যাধির শুরু হয়তো আমাদের অজান্তেই হয়েছে কারো মার্শমেলো দিয়ে আর কারো একটা স্মার্ট ডিভাইস দিয়ে।

এই অবস্থা সত্যই আশংকাজনক আর এর প্রভাব দীর্ঘমেয়াদি। শিশুদের মধ্যে ধৈর্য হারিয়ে যাচ্ছে। বয়স্কদের মন ক্রমেই অস্থির হয়ে উঠছে।

আর আপনি যদি এই লেখাটি ধৈর্য ধরে এতোক্ষণ পর্যন্ত পড়ে থাকেন তবে আপনি ইতিমধ্যেই প্রমাণ করেছেন আপনার ভেতরে এখনো অপেক্ষার, মনোযোগের, চিন্তার শক্তি বেঁচে আছে। যে শক্তিটা এই অস্থির সময়ে সবচেয়ে মূল্যবান। আর এজন্য আপনাকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।

-Arif Mahmud.

এক ভদ্রলোক আফসোস করে বলছিলেন , আমার স্ত্রী যদি কোন ব্যাক্তির সাথে এক মাস চলাফেরা করে তাহলে ওই ব্যক্তি আমার স্ত্রীকে গায়ে...
04/10/2025

এক ভদ্রলোক আফসোস করে বলছিলেন , আমার স্ত্রী যদি কোন ব্যাক্তির সাথে এক মাস চলাফেরা করে তাহলে ওই ব্যক্তি আমার স্ত্রীকে গায়ে হাত দেয়ার অধিকার পাবে ।

আমি বললাম , এতো ভালো ফ্যামিলিতে বিয়ে করেছেন , আপনার শাশুড়ি হিজাব করে , শশুড় নামাজি । এটা কিভাবে সম্ভব ?

লোকটার উত্তর ছিল খুব দামী । তিনি বলেছিলেন , আমার শশুড় শাশুড়ি তাকে জাজ করে তাদের সন্তান হিসেবে । সে সন্তান হিসেবে ভালো ।

তার বন্ধুরা তাকে জাজ করে তার বন্ধু হিসেবে । এই হিসেবেও সে ভালো ।

কিন্তু আমি তার সাথে শুই । এক বিছানায় থাকি । একজন পুরুষ তার স্ত্রীর মনের ভেতরে কি চলে সেটা জানতে এক বছর সময় লাগে না । একই কথা আমার স্ত্রীর জন্যেও সত্য । স্বামী হিসেবে আমাকে জাস্টিফাই করতে পারবে শুধুই সে । অন্য কেউ না ।

সঙ্গিনী হিসেবে আপনার স্ত্রী কেমন সেটা বলার রাইট শুধু আপনার । তার মা বাবা আত্মীয় স্বজন নয় । একই কথা আপনার জন্যেও সত্য । আপনার মা বাবা আপনার স্বামীত্বের সার্টিফিকেট দেবেন না । মেয়ের বাপ তাহাজ্জুত পড়ে তার মানে এই নয় মেয়েটাও ধার্মিক হবে । এমন মেয়েকে দেখেছি আমি যে নিজের বাপ মায়ের ধর্মিয় পরিচয়ে অনৈতিক সম্পর্ক করে বেড়ায় । লেবাস দেখলে বিশ্বাস হয় না । কিন্তু তার সাথে কয়েকদিন মিশলে বুঝে যাবেন সব ।

আপনার স্ত্রী কথায় কথায় এবোরশন করতে চায় , বাচ্চা নিতে চায় না । আপনি ব্যপারটাকে ইগনোর করছেন । এখনই সতর্ক হয়ে যান । নারীসুলভ বৈশিষ্ট্য যার মধ্যে নাই তার থেকে স্ত্রী সুলভ আচরন আশা করতে যাবেন না ।

আপনার স্ত্রী জীবনে রান্না করে নাই । এটাকে খুব গর্ব করে বলার কিছু না । আপনার স্ত্রী কখনোই গর্ব করে বলে না আপনি বেকার । জব করেন না । আপনার টাকা নাই । অপ্রিয় হলেও সত্য সুযোগ বুঝে একটা অপদার্থকে আপনার ঘাড়ে চাপানো হয়েছে ।

টু বি অনেস্ট …
আপনি যা ইনকাম করেন তা শুধুই আপনার । আই রিপিট শুধুই আপনার । আপনার দায়িত্ব হচ্ছে আপনার স্ত্রীকে একটা ভরণপোষণ দেয়া । তার দেখভাল করা । তাকে সুন্দরভাবে রাখা । আবেগের বশে সব কিছু তার নামে করে দিয়ে নিজেকে পথে নামাবেন না । মনে রাখবেন টাকার গন্ধ পেলে মানুষের সম্পর্ক বদলে যায় ।

অনেককেই দেখা যায় , স্ত্রীর জন্য বাপ মায়ের সাথে সম্পর্ক খারাপ করে । অথবা বাপ মায়ের জন্য স্ত্রীর সাথে । দুইটার কোনটাই উচিত না । আপনি যখন স্ত্রীর পক্ষ নিয়ে বাপ মা কে দূরে সরিয়ে দেন , তখন আপনার স্ত্রীও আপনার নিচু ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে অবহিত হয় । সম্পর্কের খাতিরে হয়তো সব সময় সব কিছু বলে না । কিন্তু সে ঠিকই জানে যে লোক নিজের সদ্য বিবাহিত নতুন স্ত্রীর জন্য বাপ মায়ের সাথে সম্পর্ক খারাপ করতে পারে , সে তাকে বাদ দিয়ে নতুন রমনীর প্রেমে পড়তে পারে । রেড ফ্ল্যাগ ইট ইজ ।

শ্বশুর শাশুড়ির কথায় বাচ্চা নেয়ার প্ল্যান করবেন না । সন্তান আপনাদের । সিদ্ধান্তও আপনাদের দুইজনের । বাইরের কারো নয় ।

আপনার স্ত্রী যদি বিছানায় অন্য পুরুষের উপর ক্রাশ খাওয়ার গল্প করতে পারে তাহলে বুঝে নেবেন , স্বামী হিসেবে আপনার ভ্যালিডিটি প্রায় শেষের দিকে । দায় মূলত আপনার । আপনি নিজের প্রাধান্যটা তার কাছে প্রকাশ করতে পারেন নাই অথবা তুলে ধরতে পারেন নাই । বাই দ্যা ওয়ে ,আপনি তার বান্ধবীর উপর ক্রাশ খাওয়ার গল্পটা করে দেখবেন তো একবার । সে কিভাবে রিএক্ট করে ?

হ্যাপী ফ্রাইডে …

Arafat Abdullah (মধ্যরাতের অশ্বারোহী)

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দেশ রাশিয়া 🌍, যার আয়তন প্রায় ১৭.০৭ মিলিয়ন (১ কোটি ৭০ লাখ) বর্গকিলোমিটার। অথচ এর জনসংখ্যা মাত্র ১...
02/10/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দেশ রাশিয়া 🌍, যার আয়তন প্রায় ১৭.০৭ মিলিয়ন (১ কোটি ৭০ লাখ) বর্গকিলোমিটার। অথচ এর জনসংখ্যা মাত্র ১৪৬ মিলিয়ন। রাশিয়ার বিশাল ভূমি — সাইবেরিয়ার টুন্ড্রা, বরফঢাকা উত্তরাঞ্চল ও বিস্তীর্ণ বনভূমি — অনেকটি এলাকা এমন যা মানব বসবাসের জন্য উপযোগী নয়।

অপর দিকে, ক্ষুদ্র বাংলাদেশ 🇧🇩 মাত্র ১,৪৮,৪৬০ বর্গকিলোমিটার আয়তনে বেঁচে আছে। তবুও এখানে বাস করছে প্রায় ১৭৫ মিলিয়ন মানুষের পরিবার। উর্বর জমি, নদীমাতৃক ভূমি ও সুষম জলবায়ুর কারণে দেশের প্রায় সব কোণায় মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

এই তুলনা দিয়ে বোঝা যায় — রাশিয়া যতই বড় হোক না কেন, জনসংখ্যায় বাংলাদেশ তাকে ছাড়িয়ে গেছে। 😊🔥✨

কাঁকড়া ধরে ফিরছিলেন সুব্রতরা। পথে বড় খাল বলতে করমজল। এখানে কুমির আছে। মাঝে মাঝেই আ-ক্র-ম-ণ করে। গত বছর মা-রা গেলো মোশারর...
01/10/2025

কাঁকড়া ধরে ফিরছিলেন সুব্রতরা। পথে বড় খাল বলতে করমজল। এখানে কুমির আছে। মাঝে মাঝেই আ-ক্র-ম-ণ করে। গত বছর মা-রা গেলো মোশাররফ। তাই সবাই বেশ সতর্ক।

পাঁচ জনের কাঁকড়া শিকারীর দল। সবাই পার হয়ে গেলেন। সুব্রত ছোটখাটো মানুষ। উঠার সময় পানিতে একটু খাবি খেয়ে দাঁড়িয়ে পড়লেন। এক মুহুর্ত। দুই পা একসাথে কা-ম-ড়ে ধরলো বিশাল এক কুমির।

সাথে সাথে সুব্রতর হাত ধরে ফেললো সহযাত্রীরা। শুরু হলো টানাটানি। চারজন মিলে প্রায় তিন মিনিট চেষ্টা করলো। কিন্তু পানির নিচে থাকা কুমিরের শক্তির কাছে পরাস্ত হলো। সুব্রতকে নিয়ে গেলো সুন্দরবনের কুমির।

ওরা চেষ্টা করছে। মিনিট ১৫ পানির নিচে কুমির। তারপর সুব্রতকে মুখে নিয়ে ভেসে উঠলো সে। বিশাল কুমিরটির মুখে যেন ছোট্ট একটা শি-কা-র। অনেক্ষণ ভেসে বেড়ালো। সহযাত্রীরা অনুসরণ করছে। সুযোগ পেলেই করবে পাল্টা আ-ক্র-ম-ণ। এর মধ্যে ট্রলার নিয়ে আসলেন বনরক্ষীরা। শিকার মুখে নিয়ে ডুব দিলো কুমির। আর ভাসলো না।

সন্ধ্যা হলো। গ্রামের মানুষেরা আসলো করমজল খালে। কিন্তু অন্ধকারে কী ভাবে উদ্ধার করবে সুব্রতকে? যদি বড় নদীতে চলে যায়! যদি শি-কা-র নিয়ে অন্য কোনো খালে ঢুকে পড়ে? একজন বললো, বড় কুমিরটি পশুর নদী দিয়ে ঢাংমারীর দিকে গেছে। টর্চের আলোতে তারা দেখেছে, কুমিরের মুখে সুব্রত নাই। তার মানে খালেই আছে সুব্রত।

সাহসী কয়েকজন পানিতে নামলো। ভাটা থাকতে থাকতে খুঁজে বের করতে হবে সহযাত্রীর ম-র-দে-হ। এছাড়া বাড়ী ফেরার উপায় নাই। অনেক ক্ষণ চেষ্টা পর ঢাংমারীর আলম খুঁজে পেলো সুব্রত মন্ডলকে। র-ক্তা-ক্ত ছোট্ট ম-র-দে-হ-টি নিয়ে সবাই ছুটলো বাড়ির দিকে। ওদিকে স্ত্রী আর স্বজনরা অপেক্ষা করছে। আসছে ঘরের মানুষটির মৃ-ত-দে-হ। অনেক কাজ সামনে। সৎ-কার করতে হবে। তারপর অসম্ভব এক জীবন। পরিবারটি চলতো সুব্রতর একার রোজগারে। সুব্রত ছিলেন সুন্দরবনের একজন বনজীবী।

কার্টেসী-সাংবাদিক মহসিন উল হাকিম

20/09/2025

এখন থেকে ফেসবুকে অন্য কারো পোস্ট কপি করলে, সেই পোস্ট/কন্টেন্টে লেখা থাকবে অরিজিনাল পোস্টের মালিকের নাম!!!
ফেসবুক সম্প্রতি "Original By" Label নামের এক ফিচার এনেছে।
যার ফলে, কেও আপনার পোস্ট, ছবি বা ভিডিও কপি করলে, তার সেই পোস্টে আপনার প্রোফাইল বা পেইজের নাম Labeled করা থাকবে।
অর্থাৎ সেখানে দেখাবে, যে এই পোস্টের অরিজিনাল মালিক আপনি!!!
এতে ফেইক কপিরাইট , পোস্ট চুরি সহ , কপি-পেস্ট কাহিনী বন্ধ হবে বলে আশা করি!!

- The Techpion

কোনো CGI নয়, ১২০টি ক্যামেরা দিয়ে তৈরি হয়েছিল ম্যাট্রিক্সের সেই বুলেট ডজিং সিন! 🤯১৯৯৯ সালের 'দ্য ম্যাট্রিক্স' (The Mat...
20/09/2025

কোনো CGI নয়, ১২০টি ক্যামেরা দিয়ে তৈরি হয়েছিল ম্যাট্রিক্সের সেই বুলেট ডজিং সিন! 🤯

১৯৯৯ সালের 'দ্য ম্যাট্রিক্স' (The Matrix) সিনেমার কথা মনে আছে? নিও-র ছাদে বুলেট এড়িয়ে যাওয়ার সেই দৃশ্যটি আজও সিনেমার ইতিহাসে অন্যতম সেরা একটি মুহূর্ত। এই ইফেক্টটিকে বলা হয় 'বুলেট টাইম'।

কিন্তু কীভাবে তৈরি হয়েছিল এই অবিশ্বাস্য দৃশ্য?
এটা কোনো সাধারণ স্লো-মোশন বা সিজিআই (CGI) ছিল না! এর পেছনের কৌশলটি ছিল আরও জটিল:

১. একটি বৃত্তাকার ট্র্যাকে ১২০টি স্টিল ক্যামেরা বসানো হয়েছিল।

২. অভিনেতারা গ্রিন স্ক্রিনের সামনে অভিনয় করার সময়, ক্যামেরাগুলো পর পর খুব দ্রুত ছবি তুলতো।

৩. পরে, এই শত শত ছবিকে একসাথে জুড়ে দিয়ে এবং ডিজিটাল ইন্টারপোলেশনের মাধ্যমে স্মুথ করে ক্যামেরার দ্রুত ঘোরার দৃষ্টিভ্রম তৈরি করা হতো।

এই 'বুলেট টাইম' ইফেক্টটি সিনেমার জগতে এক বিপ্লব নিয়ে আসে এবং এরপর অগণিত সিনেমা, ভিডিও গেম এবং বিজ্ঞাপনে এটি নকল করা হয়েছে। 🔥

মজার তথ্য: এই ইফেক্টটি এতটাই যুগান্তকারী ছিল যে, 'bullet time' শব্দটি অক্সফোর্ড ইংরেজি ডিকশনারিতেও জায়গা করে নিয়েছে! 📖

প্রযুক্তি আর কল্পনার কী অসাধারণ সমন্বয়! ✨

Address

Dhaka
1209

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nomad Go posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share