Style 2

Style 2 Video creator...

সুন্দরবনের বাঘেরা দৈনিক ৫-১৫ কেজি হরিনের মাংস খায়, তবে সুযোগ পেলে বড় পুরুষ বাঘ ৩০ কেজি মাংসও খেতে পারে। যার বর্তমান বা...
15/10/2025

সুন্দরবনের বাঘেরা দৈনিক ৫-১৫ কেজি হরিনের মাংস খায়, তবে সুযোগ পেলে বড় পুরুষ বাঘ ৩০ কেজি মাংসও খেতে পারে। যার বর্তমান বাজার দর আনুমানিক (২০-৩০) হাজার টাকা। যদি গরু বা মহিষের মাংস খায় তারও বর্তমান বাজার দর (১৫-২০) হাজার টাকা।

অথচ বাঘের কোন ইনকাম নাই, কোনো চিন্তাও নাই।

কিন্তু আপনি ভাত খান ২৫০-৩৫০ গ্রাম!

তার জন্য আপনি চুরি করেন, সুদ খান, ঘুষ খান, অন্যের হক নষ্ট করেন। আরো কত কী...

আপনার একাউন্টে অনেক টাকা, আপনার শরীরে অনেক রোগ, আপনার সন্তানেরা কথা শুনে না, আপনার অনেক দুশ্চিন্তা।

বাঘ কি চিন্তা করে আজকে কি খাবো!

আপনি চিন্তা করেন আগামি ২০ বছর কি খাবো….?

আল্লাহ সবার রিযিকের ব্যবস্থা করে রেখেছেন, অথচ তারপরও মানুষ টেনশন করে, চুরি করে, ডাকাতি করে, সুদ খায়, ঘুষ খায়, অপকর্ম করে!

আপনার কি মনে হয়,,,? কথায় কি ভুল আছে???

আল্লাহ আমাদের কে সঠিক জ্ঞান দান করুক।

আমিন।

টাইফয়েড নিয়ে গবেষণা করেছে ICDDR,B। তারা দেখেছে- বাংলাদেশে গড়ে প্রত্যেক ১ লক্ষ মানুষের মধ্যে মাত্র ৯১৩জন টাইফয়েড-এ আক্রা...
15/10/2025

টাইফয়েড নিয়ে গবেষণা করেছে ICDDR,B। তারা দেখেছে- বাংলাদেশে গড়ে প্রত্যেক ১ লক্ষ মানুষের মধ্যে মাত্র ৯১৩জন টাইফয়েড-এ আক্রান্ত হয়। মানে টাইফয়েড আক্রান্তের শতকরা পরিমাণ ১%-এর কম। অর্থাৎ টাইফয়েডে আক্রান্ত হয় না ৯৯% মানুষ। একই গবেষণায় আরো দেখা গেছে- এক ডোজ টাইফয়েডের টিকা সর্বোচ্চ ১৮ মাস পর্যন্ত ৮৫% শতাংশ সুরক্ষা (!) দিতে পারে (যদিও সেটা প্রশ্নবোধক)। তাহলে টিকা নেওয়ার পরেও সুরক্ষা (!) পায় না ১৫%। তার মানে দাড়াচ্ছে- টিকা গ্রহণ করলেও সর্বোচ্চ টাইফয়েড হতে পারে ১৫% আর গ্রহণ না করলে টাইফয়েড হবে বড়জোর ১%

যে কোনো টিকা হচ্ছে ওই রোগের জীবাণুর অংশবিশেষ- যা রোগ ঠেকানোর নামে শরীরে প্রবেশ করানো হয়; উদ্দেশ্য শরীরকে আগেভাগে জীবাণু চেনানো। তার মানে যাদের টাইফয়েড হয় নাই বা হওয়ার সম্ভাবনা নাই, তাদের শরীরেও অহেতুক টাইফয়েড-এর জীবাণু ঢোকানো হচ্ছে! গভীরভাবে চিন্তা করে দেখুন তো- এর আদৌ কোনো প্রয়োজন আছে কি না?!?

টাইফয়েড তো সেই মাত্রার কোনো রোগ নয় কিংবা চিকিৎসা নেই- এমন রোগও নয়। তাহলে কাদের স্বার্থ হাসিলের জন্য আগে থেকেই আমরা গণহারে টাইফয়েড রোগের জীবাণু-খণ্ড আমাদের শরীরে প্রবেশ করাবো? এর মাধ্যমে টাইফয়েড থেকে সুরক্ষা পাওয়া যাবে কিনা বলা মুশকিল, কিন্তু আরো অনেকগুলো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যে দেখা দেবে- সেটা সুনিশ্চিত। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, সরাসরি রক্তে কিছু মেশানো সম্পূর্ণরূপে শরীয়ত বিরোধী কর্মকাণ্ড।

আমি প্রায়ই বলি- ওষুধ নামক সিন্থেটিক ড্রাগস সেবন করবেন না। এগুলো কেমিক্যালের তৈরি কৃত্রিম বস্তু এবং মানবদেহের ভেতরে ঢোকার অনুপযুক্ত। এগুলো যারা তৈরি ও বিপনন করছে, সেটা তাদের ব্যবসা ও অর্থ উপর্জনের মাধ্যম। তারা চায় সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষ যেন তাদের বানানো ড্রাগগুলো ব্যবহার করে আজীবন অসুস্থ থাকে। এতে তারা ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হবে। এজন্য তারা বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অর্থ ঢেলে নিজেদের প্রত্যাশা অনুযায়ী গবেষণা ফলাফল তৈরি করাতেও পিছ পা হয় না, তারপর মিডিয়াতে টাকা ঢেলে সেটা প্রচার করায়, অতঃপর ভুলভাল জনমত গড়ে উঠলে সরকারকে প্রভাবিত (রাষ্ট্রীয়ভাবে বিক্রি) করে জনগণকে বিষ গ্রহণে বাধ্য করে। এর নেপথ্য উদ্দেশ্য হলো ভবিষ্যতের রোগী বাড়ানো! গণহারে টিকা দিলে জনগণের যতটুকু লাভ (!), তার থেকে ঢের লাভবান হয় ড্রাগস কোম্পানিগুলো।

টাইফয়ের ভ্যাকসিন কিন্তু ইউরোপ-আমেরিকায় দেওয়া হয় না? চাপিয়ে দেওয়া হয় বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল কিংবা আফ্রিকান দেশগুলোর জনগণের ওপরে। এসব ভ্যাকসিনের আড়লে তাদের যে ভিন্ন পরিকল্পনা রয়েছে- সে বিষয়ে পর্যাপ্ত গবেষণা হয় না!

অনুগ্রহ করে নিজের বিবেককে প্রশ্ন করুন- এই যে ৫ কোটি কোমলমতি শিশুর শরীরে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য নির্ধারিত হয়েছে, এর মধ্যে বড় অংশের শরীরে আগে থেকেই এন্টিবডি তৈরি হয়ে আছে। তাহলে কেন টিকা গ্রহণ করে নিজের শরীরে বিষ ঢোকাতে হবে? রাষ্ট্রের কোনো অধিকার থাকতে পারে কি কারো দেহের ভিতরে কিছু ঢুকাতে বাধ্য করার? একটা বাচ্চার শরীরে যদি আগে থেকেই এন্টিবডি থাকে, তবে টিকা গ্রহণের কী দরকার? কোনোপ্রকার টেস্ট না করিয়ে কেন গণহারে শরীরে টিকা গ্রহণ করতেই হবে?

এখানেই আসল ব্যবসা। বাচ্চাদের গণহারে টিকা দেওয়াই বলে দেয়- শিশুদের স্বার্থের তুলনায় ব্যবসা করাটা অধিক গুরুত্বপূর্ণ ড্রাগস মাফিয়াদের কাছে। ব্যবসার পাশাপাশি আমাদের বাচ্চাগুলোকে স্রেফ গিনিপিগ বা কুকুর-বিড়াল বা ইঁদুরের মতো ব্যবহার করা হচ্ছে। ক্ষতিকারক জীবাণু বাচ্চাদের শরীরে ঢুকিয়ে দেওয়ার কুপরিণামে ভবিষ্যতে আরো বড় ধরনের জটিলতা তৈরি হবে! ভবিষ্যতে সন্তানহীনতা এবং প্রতিবন্ধী শিশুর জন্মহার বেড়ে যাবে। তখন কিন্তু টিকার পক্ষে প্রচারনাকারীদেরকে খুঁজেও পাওয়া যাবে না? আশা করি কথিত করোনা টিকার কুফল মানুষ এতো দ্রুত ভুলে যায়নি?

ড্রাগস মাফিয়ারা যে তাদের স্বার্থে আমাদের আদরের শিশুদেরকে কুকুর-বিড়ালের মতো ব্যবহার করছে- এটা নিয়ে কেউ মুখ খোলে না, কথাও বলে না। দোষ তো আমাদেরই; ইউরোপ-আমেরিকার সাদা চামড়ারা কিছু বললেই আমরা সেগুলো ধর্মগ্রন্থের চাইতেও বেশি বিশ্বাস করি! দীর্ঘমেয়াদে বাচ্চাদের উপর কথিত টিকার কী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, তা না জেনে আমরা অন্ধের মতো আদরের বাচ্চাদের শরীরে কী ভয়ঙ্কর ইনজেকশন পুশ করাচ্ছি, তা হয়তো কল্পনাও করতে পারবেন না!

অভিভাবকদের প্রতি বিনীত অনুরোধ- ভবিষ্যতে দাদা-দাদী/নানা-নানি হওয়ার ইচ্ছে থাকলে বিনামূল্যের ভ্যাকসিন দিয়ে আপনার আদরের বাচ্চাদের শরীরটাকে স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবেন না। এসব ষড়যন্ত্র থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন আর জনসচেতনতা বাড়াতে এই পোস্টটি শেয়ার করুন।

Abu Taw Haa Muhammad Adnan  ভাই মুখ খুলেছেনস্বামী স্ত্রী একে অন্যের জন্য মুহাব্বাতের পবিত্র পোশাক, পোশাকের কাজই সতর ঢেকে...
14/10/2025

Abu Taw Haa Muhammad Adnan ভাই মুখ খুলেছেন

স্বামী স্ত্রী একে অন্যের জন্য মুহাব্বাতের পবিত্র পোশাক, পোশাকের কাজই সতর ঢেকে রাখা, যদিও তা ক্ষতবিক্ষত হয়! স্বামী হিসেবে আমি সেটাই আজীবন করে গেছি, আজও করছি।

কারণ আজও আমি তার স্বামী! আর আগামী কাল যদি আমি সে পোশাক না থাকি তবুও সেই দেহ সম্পর্কে আমি কোন বাজে মন্তব্য করব না যার জিম্মাদার আমি নই!

আমার দ্বীন আমাকে তাই শিখিয়েছে!

আল্লাহর কসম আমি তাদের প্রতিটি অপবাদ ও মিথ্যাচারের লাইন ধরে ধরে জবাব দিতে সক্ষম, হুজ্জাত সহ বিগত বছর গুলোর এক একটা জুলুমের ফিরিস্তি লিখতে, বলতে ও জানাতে সক্ষম।

আমি করি নি। আর করবোও না। করেও আপাত দৃষ্টিতে কোন লাভও নেই। কারণ সমাজে ইউসুফের ভাইদের চোখের পানির দামটাই অনেক বেশি! বরং আমি চাই সেই জবাব মহান আল্লাহ আল জাব্বার স্বয়ং দেন। নিশ্চয়ই ক্ষমা করা বা শাস্তি দেয়া শুধুই এক আল্লাহর ইখতিয়ার। দুটোর ওজনই অসীম!

ভুল স্বত্তায় অন্ধ ভালবাসার উপযুক্ত প্রতিদান বেশাক আমার প্রাপ্য ছিল! আমি এরই যোগ্য ছিলাম! পেয়েছি। মেনেও নিয়েছি!
তবে আল্লাহ কসম আর না!

হে আমার জাতি! শুধু এতটুকু বলতে চাই!!!

আরশের মালিকের কসম! আমাকে গুছিয়ে একের পর এক মিথ্যা অপবাদ দেয়া হয়েছে! কাবার রবের শপথ! আমি যিনাকার নই!!! মুহাম্মাদের রবের কসম! আমি ব্যভিচারী নই! যার হাতে আমার প্রাণ তার কসম তারা আমাকে যত্ত অপবাদ দিয়েছে তা থেকে
আমি মুক্ত! কোন পরনারীর সাথে আমার কোন প্রকার হারাম সম্পর্ক নেই। হুজ্জাত ছাড়াই নিজেদের গুনাহের পাল্লা ভারি করোনা! কাওকে যিনার অপবাদ দেয়ার শাস্তি ৮০ টা বেত্রাঘাত! চোখ বুজে গেলেই এক একটা শব্দের হিসেব রবের সামনে বুঝিয়ে দিতে হবে এটা ভুলে যেও না!

আমার দোষ ভুল সত্ত্বায় মাত্রাতিরিক্ত মুহাব্বাত, উভয় পরিবারের মাঝে সুন্নাহ সম্মত ইনসাফ করতে চাওয়া, ক্ষমার উপরে ক্ষমা ও সবরের উপরে সবর করতে থাকা! দিনের পর দিন ক্ষতবিক্ষত হয়ে নিজের প্রয়োজন ও মানসিক প্রশান্তির আশায় সুলাসা করতে চাওয়া! যাতে আমার প্রথম স্ত্রী, মা কিংবা বোন সবাই সম্মত ছিল! যা শরিয়তে হালাল তাতে যদি কেউ সম্মত না থাকতো তবে সে ঘরে বসে উত্তম বিচ্ছেদ (সারহান জামিলায়) চলে যেতে পারত! অতীত টেনে সম্পর্ক, স্বামী, সম্মান ও দ্বীনকে এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতো না! আর সত্যি বলতে যার চোখে আমি এতটাই "চরিত্রহীন' হয়ে থাকি তবে কেনইবা সে আমার মত অপবিত্র! মানুষের সাথে সম্পর্ক রেখেছে বা রাখবে? কোন স্বার্থে??

আর যারা পরতে পরতে অপবাদ দিয়ে গেছে তাদের ব্যপারে এক আল্লাহই যথেষ্ট হবেন ইনশাআল্লাহ! ফা সবরুন জামিল!!!!!!!!

আমি বিষয়টি দেশের বরেণ্য মুরব্বি ওলামায়ে কেরামের উপস্থিতিতে শারিয়া সম্মতভাবে যাবতীয় আইনি প্রক্রিয়া মেনে সমাধানের পথে হাটছি! যারা ছেড়ে গেছেন, যেতে পারেন। যারা সাথে ছিলেন, তাদের বলব
যদি ভবিষ্যতে প্রিয় মানুষদের!দ্বারা আরও কোন ইলজাম, হেনস্থা, বা মিথ্যা মামলার স্বীকার হই (যার আশংকা উড়িয়ে দেইনা) অন্তত আপনাদের দুয়ার আমাকে শামিল রাখবেন!

আল্লাহর কসম: আমি নবী ইউসুফ কিংবা মা আয়েশা তো নই! তবে তারা আমাকে যিনা ও ব্যভিচারের যে মিথ্যা তহমত দিয়ে গেছে তার সাথে আমার দূর দুরান্তের কোন সম্পর্ক নেই!

অনুগ্রহ করে যখন আমি কোন দেহের পোশাক থাকব না তখন সেই দেহের ব্যাপারে আমাকে, আমার পরিবার ও দ্বীনকে জড়িয়ে অনলাইন গরম করে আপনারা নিজেদের গুনাহ বাড়াতে যাবেন না! আমাদের সবার দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য এটাই হবে উত্তম অবস্থান!

কোটি মানুষের শহরে আমার দুটো সন্তান আছে! দুয়া করবেন তাদের বাবা যেন তাদের থেকে মাহরুম না হন! তারাও বাবার বুকের উষ্ণতা থেকে বঞ্চিত না হয়!

আল্লাহর কসম! তারা আমার কাছে অনেক বেশিই প্রিয়! অনেক ভালবাসার! যাদের মুখের দিকে তাকিয়েই বছরের পর বছর
সবর করে গেছি!

আমার হুরপরি আইশাহ!
আমার "ইউসুফ"
কলিজার টুকরা উসমান!

এ বিষয়ে আমার আর কিছুই বলার নেই!
আমার সেই হালতও আর অবশিষ্ট নেই!!!!!!

এতবড় ক্ষতি করার পরেও আমি আমার যায়গা থেকে সাধ্যের শেষ টুকু করেছি!
হয়তো এটাই তাক্বদিরের ফয়সালা! হয়তো কিছু বিচ্ছেদেই শান্তি থাকে, আর নিশ্চয়ই কষ্টের পরেই স্বস্তি থাকে! আল্লাহ পাক যেন দুনিয়া ও আখিরাতে জালেম ও মাজলুমের মাঝে উত্তম ফয়সালা করে দেন। আমিন।

اللّٰهُمَّ إِلَيْكَ أَشْكُو ضَعْفَ قُوَّتِى
وَقِلَّةَ حِيلَتِى وهَوَانى عَلَى النَّاس
يَا أَرْحَمَ الرَّاحِمِينَ، أَنْتَ رَبُّ المُسْتَضْعَفِينَ،
وأَنْتَ رَبَّى إلَى مَنْ تَكِلَنِى إِلَى بَعِيدٍ يَتَجَهَّمُنِى؟ أوْ إلى عَدوٍّ مَلَّكْتَهُ أَمْرِى، إنْ لَمْ يَكُنْ بِكَ غَضَبٌ عَلَىَّ فَلاَ أُبَالِى، غَيْرَ أَنَّ عَافِيتَكَ هِى أَوْسَعُ لى

أَعُوذُ بِنُورِ وَجْهِكَ الَّذِى أَشْرَقَتْ لَهُ الظُّلُمَاتُ، وَصَلُحَ عَلَيْهِ أَمْرُ الدُّنيا وَالآخِرَةِ أَنْ يَحِلَّ عَلَىَّ غَضَبُكَ أوْ أَنْ يَنْزِلَ بى سَخَطُك، لك العُتبى حَتَّى تَرْضَى
وَلاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلا بِكَ


#আবু_ত্বহা_মুহাম্মদ_আদনান

🙂🙂
14/10/2025

🙂🙂

Perfect revenge 💪💪
12/10/2025

Perfect revenge 💪💪

”আজ হতে চির-উন্নত হল শিক্ষাগুরুর শির,সত্যই তুমি মহান উদার বাদশাহ্ আলমগীর।” শিক্ষাগুরুর মর্যাদা😭😭😭
12/10/2025

”আজ হতে চির-উন্নত হল শিক্ষাগুরুর শির,
সত্যই তুমি মহান উদার বাদশাহ্ আলমগীর।”

শিক্ষাগুরুর মর্যাদা😭😭😭

😑😑
10/10/2025

😑😑

Ingsha Allah ❣️❣️
09/10/2025

Ingsha Allah ❣️❣️

❣️❣️
08/10/2025

❣️❣️

🙏🙏
06/10/2025

🙏🙏

05/10/2025

আমাদের প্রিয় যে সকল স্যাররা বউয়ের সাথে ঝগড়া করে এসে ক্লাসে ধুমাইয়া পিডাইতো, সে স্যারদের প্রতি ও রইলো “বিশ্ব শিক্ষক দিবসে” অফুরন্ত ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা !❣️❣️

Address

Dhaka
1650

Telephone

+8801516783613

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Style 2 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Style 2:

Share