Little Baby's Video

Little Baby's Video Student

একটা সময়ের পর, অধিকাংশ নারী স্বামীর সাথে সংসার করে না। স্বামীর ঘরে সংসার করে। কথাটা শুনে হাসি এলেও এইটা কি পরিমাণ সত্য আ...
15/06/2025

একটা সময়ের পর, অধিকাংশ নারী স্বামীর সাথে সংসার করে না। স্বামীর ঘরে সংসার করে।

কথাটা শুনে হাসি এলেও এইটা কি পরিমাণ সত্য আর নিত্য তা আমরা নিজেরাও জানি না। খুব বেশি নিত্যতায় মিশে আছে বলে আলাদা করে চোখেও পড়ে না৷

উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত বা নিম্মবিত্ত, সদ্য বিবাহিত, মধ্যবয়স্ক বা শেষ বয়স ব্যাপার না। এইটা ছড়িয়ে আছে সব খানে।

সংসার টা একটা সময়ের পর সেই নারীর হয়ে যায়, যে নড়বড়ে কাপাঁ পায়ে আসে সে ঘরে।
জা, দেবর, ননদ, শ্বশুর, শাশুড়ী, আত্মীয়, সন্তান সবার সাথে মাখামাখি সর্ম্পক থাকলেও থাকে না সে একটা মানুষের সাথে।
অমুকের বউ, তমুকের বউ হয়েই রয়ে যায় শুধু।
এই নামটার সাথেই পার হয়ে যায় গোটা একটা জীবন। গোটা একটা শতাব্দীর সংসার।

দায়িত্ব সমানে পালন করে দুজনেই।
কিন্তু নেই কারো কোন টানে আর অস্তিত্ব থাকে না অনুভূতি তে। পুরো দিনে প্রয়োজন ছাড়া, অপ্রয়োজনে তাদের কথা বলতে দেখা যায় না। দেখা যায় না পাশে বসে নতুন পুরানো কথা বলতে। তাদের আলাদা কোন কথা থাকে না। আলাদা কোন সময় থাকে না। কেউ কারো প্রশংসা করে না। তাকানো হয় না। যেন এমনটায় তো স্বাভাবিক।

অনেকের তো বিছানা আলাদা হয়ে যায় অনেক বছর।

আমাদের দাদু -ঠাকুমা, কাকা-কাকী, মামা-মামী, হয়ত মা-বাবাও, এমন অনেকেই দেখি আমরা। জানি। তবে এই নিয়ে আলাদা কোন চিন্তা ভাবনা নেই কারো সময় নেই ভাবার। আলাদা কোন অনুভূতি ও হওয়ার কথা মাথায় আসে সে নারী বা পুরুষ টার জন্য।
অনেকের জন্য কেমন যেন স্বস্তির ব্যাপার হয়ে যায় এইটা।
সন্তানদের আলাদা কোন অভিব্যক্তি থাকে না এই নিয়ে। যেন চিরচায়িত স্বাভাবিক সর্ম্পক মা বাবার এইটা৷

একটা সময়ের পর অধিকাংশ নারী স্বামীর সাথে সংসার করে না। স্বামীর ঘরে সংসার পাতে।

সব দায়িত্ব, কি সুনিপুণ হয়, তার কথা ছাড়া নড়ে না একটা চামচ ও। অধিকার বোধ তীব্র হয় প্রতিটা কাজে তার।
কিন্তু সে কোন আগ্রহ বোধ দেখায় না তার উপর অধিকার ফলানো, যে অমুকের আর তমুকের বউ বলে সে স্বীকৃত।

ব্যাপার টা আপনি চোখ মেলে দেখলে প্রতিটি পরিবারে একটা দুটো পেয়ে যাবেন। সত্যিই পাবেন।

আচ্ছা এই ব্যাপার টা কি একদিনে হয়েছে? এমন নিস্পৃহ আর নিষ্প্রাণ অনুভূতি কি কেউ শখ করে মেখে নেয়?
আজ না সে মধ্যবয়স্ক। ছেলে মেয়ে বড় হওয়া সে তকমা নিজেই টেনে নিয়েছে।
তবে বিয়ের দুই তিন বছর পর ও অনেকে এমন নিষ্প্রাণ হয়, কেউ দশ বছর পর,কেউ বিশ বছর।
কিন্তু কাউকে ভালোবাসতে পারার আগ্রহ বা ইচ্ছে তো মানুষ একদিনে হারায় না।

কি নিদারুন অবহেলা, অভিযোগের শব্দ হারানোর আকুতি ধীরে ধীরে এমন অনুভূতি হীন হয়ে পড়ে কোন নারী তা শুধু সেই জানে।
আজ যার ইস্পাতের মতো দৃঢ় ব্যক্তিত্ব, কি মলিন নেতানো তিক্ত অনুভূতি সে পুরানো জিনিসের মতো ধুলো জমা তাকে জমিয়ে রেখেছে তা শুধু সেই জানে, যেমন গোপনে জমানো তার কোন ব্যাংক জমার রশিদ।

এই নিষ্প্রাণ অনুভূতি টা সাড়ানো কোন তাড়া এক সময় তারা আর অনুভব করে না৷
সংসার সংসার খেলায় দিব্যি দিন কেটে যায়। চলে যায় সে মানুষ টাও।
কিন্তু এরা একা হয় না। ভেঙে পড়ে না। কারণ অনেক শতাব্দী অবধি সে একাই এই সংসারে একা সংসার করে যাচ্ছে।

একটা সময়ের পর অধিকাংশ নারী স্বামীর সাথে সংসার করে না। স্বামীর সংসারে একটা নামের সাথে সংসার করে।
কি নিদারুন অদ্ভুত সত্য! একটা দীর্ঘশ্বাস ও থাকে না সে নামের সংসারে এতটাই অনুভূতি হীন,এই সংসারের সংসার।

একটা সময়ের পর অধিকাংশ নারীই নামের সাথে সংসার করে ব্যক্তির সাথে নয়।

আপনার স্ত্রী যখন আপনার কাছ থেকে সময়,যত্ন,ভালোবাসা কম পাবে,তখন দেখবেন সে তার চাহিদা বাড়াতে থাকবে!শাড়ি,গয়না,আসবাবপত্র, কিং...
15/06/2025

আপনার স্ত্রী যখন আপনার কাছ থেকে সময়,যত্ন,ভালোবাসা কম পাবে,তখন দেখবেন সে তার চাহিদা বাড়াতে থাকবে!

শাড়ি,গয়না,আসবাবপত্র, কিংবা ঘর সাজানোর যাবতীয় জিনিস কিনতে বায়না ধরবে।বিলাসবহুল জীবনযাপন করতে চাইবে।

আপনার থেকে যখন সময়,যত্ন কিংবা ভালোবাসা পাবে না,তখন সে অন্যকিছুতে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে চাইবে!

আবারঃ
আপনার স্বামী যখন আপনার কাছ থেকে মানসিক এবং শারীরিক সাপোর্ট পাবে না,তখন তার মেজাজ খিটখিটে থাকবে আপনার সাথে!অকারণে ঝগড়া করবে,সব কাজে ভুল ধরা শুরু করবে!

স্ত্রী যদি মানসিক কিংবা শারীরিক চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হয়,তবে সে পুরুষ কখনো সফলতার মুখ দেখতে পারে না!সে থাকবে কেবলই হতাশাগ্রস্ত!

সত্যি বলতে;
পুরুষ মানুষ সব সহ্য করতে পারে,শুধু তার শারীরিক কিংবা মানসিক চাহিদার অপূর্ণতা সহ্য করতে পারে না!আপনি আপনার স্বামীর সাথে যত শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখবেন,আপনাদের মাঝে তত দূরত্ব বাড়তে থাকবে!

জানেন তো?
মানুষ তার সঙ্গীর অবহেলা পেলে;মনে জেদ,তেজ আর রাগ পুষতে থাকে!যা একসময় অনেক বড় ধরনের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়,সংসারে তৃতীয় পক্ষের আগমন ঘটে,সম্পর্ক বিচ্ছেদে রূপ নেয়!আর তখন পাশাপাশি এক বিছানায় থেকে শুধু নামেমাত্র সংসারের দায়িত্ব পালন করে গেলেও,মনের দূরত্বটা আজীবন থেকে যায়!

সংসারে স্বামী-স্ত্রীকে থাকতে হয় একে-অপরের পরিপূরক হিসাবে।পরস্পর পরস্পরের দোষ না খুঁজে বরং পরস্পরের যেটা প্রয়োজন,তা পরস্পর মিলেই মিটিয়ে নিন।একজনের মানসিক সাপোর্ট লাগলে,তাকে মানসিক সাপোর্ট দিন,সময় দিন,যত্ন দিন।অপরজনের শারীরিক সাপোর্ট লাগলে,তার শারীরিক চাহিদা পূরণ করুন।কেউ কাউকে দোষারোপ না করে,পরস্পরের মন জুগিয়ে চলার চেষ্টা করুন।

পৃথিবীর সবকিছুই ক্ষণস্থায়ী!
সংসার জীবনে অশান্তি নিয়ে,পৃথিবীর কোনো মানুষই ভালো থাকতে পারে না–কস্মিনকালেও না!



সম্পর্কে ননদ  হলেও সে আমার চেয়ে বয়সে বড়।তার বয়স ২৪+..সে মারাত্মক লেভেলের সুন্দর।এটা লিখে বুঝানো যাবে না যে সে কতো সুন্দর...
15/06/2025

সম্পর্কে ননদ হলেও সে আমার চেয়ে বয়সে বড়।তার বয়স ২৪+..
সে মারাত্মক লেভেলের সুন্দর।এটা লিখে বুঝানো যাবে না যে সে কতো সুন্দরী।তাকে দেখে কেউ বলবে না সে বাংলাদেশী।তার হাইট ৫ ফিট ৫".... সাধারণ বাংলাদেশী মেয়েদের তুলনায় সে বেশ লম্বা।এছাড়াও,তার গায়ের রংও যেমন ফর্সা সেরকম বাংলাদেশীরা হয়না।এটার ১ টা কারণ আছে।

আমার নানি শ্বাশুড়ি অর্থাৎ আমার শ্বাশুড়ির মা ইরানী ছিলেন।সম্ভবত আমার ননদ তার নানির জিন পাইছে।এটা আমার ধারণা,নইলে বাঙালি মেয়ে আমি এমন দেখিনি।।

আমার শ্বাশুড়ি বেঁচে নাই।পরিবারে থাকে আমার শ্বশুর, আমার দেবর, আমি আর ননদ।আমার স্বামী ঢাকায় চাকরি করে,সে মাসে ২/১ বার আসে গ্রামে।শুনেছি, ৩ বছর ধরে আমার ননদের বিয়ে দিতে চাচ্ছে কিন্তু হচ্ছেনা।আমার ননদকে যে দেখে সেই পছন্দ করে,নানা ঝামেলা হয়।এরজন্য আমার স্বামী তাকে ঘর থেকেই বের হতে দেয়না।সারাদিন ঘরে বন্দির মতো থাকে,বড়জোর ছাদে ওঠে।অনার্স শেষ করছে,মাস্টার্স আর পড়াবে না আমার স্বামী।

আমার চাচাতো দেবর ১ জন সে আমার ননদকে বিয়ে করতে ভীষন পাগল।হাত টাত কে*টে ফেলার ইতিহাসও তার আছে। কিন্তু,আমার স্বামী দিবেনা কারণ তাদের সাথে জায়গা জমি নিয়ে ঝামেলা আছে।এছাড়া আমার স্বামীর বন্ধু একজন,সে আর্মি অফিসার, সেও বিয়ে করতে চায়।

আর আমার বড় ভাইও বেশ ঝামেলা করে তাকে বিয়ে করার জন্য। আমার মাও চায় তাকে ছেলের বউ বানাতে।কিন্তু,আমার স্বামী রাজি না।সে তার বন্ধুর কাছে দিবে।কিন্তু,কাউকে সরাসরি কিছু জানাচ্ছেনা।

কারণ,ননদের বিয়ে ঠিক হলেই পাত্রপক্ষ ১ দম জানপ্রাণ দিয়ে ফেলে।কিন্তু,পরে বিয়ে আর হয়না।তাদের যে কেউ ফোন করে ভেটো দেয়।হু*মকি দেয়।

আমার স্বামীর ধারণা এই কাজটা করে তার চাচাতো ভাই।কিন্তু শ্বশুরের ধারণা এটা কোনো জিন-ভূত ঘটিত বিষয়।সে মেয়েকে নানান জায়গা থেকে হুজুরের পানি পড়া, হাবিজাবি এসব এনে দেয়,ঘর বন্ধ করায়।হাজার হাজার টাকা খরচ করে।
আমারও শুরুর দিকে এটা মনে হতো।কারণ, আমার ননদের গায়ে অনেক দাগ টাগ দেখা যায়।যেন কেউ ব্যাথা দিছে এমন।

আমার স্বামী উল্টা তাকে বকা দেয় বলে ও নিজেই খামচি দিয়ে টিয়ে দাগ বানায়।বিয়ে ভাঙার জন্য।আমার স্বামীর ধারণা চাচাতো ভাইয়ের সাথে তার প্রেম।

কিন্তু,আমি দেখছি পিঠেও দাগ যেখানে তার হাত পৌঁছানো সম্ভব না।আর সে কারো সাথে কথা বলে না।একা একা বসে বসে নিঃশব্দে কাঁদে।আমি চেষ্টা করেছি মিশার।কিন্তু,মিশতে পারিনি শুরুতে,সে তেমন কথা বলেনা।সবসময় ডিপ্রেশনে থাকে।আমার ইদানীং জিন বাদেও আরেকটা জিনিস মনে হয় যেটা আমি কারো কাছে শেয়ার করতে পারছি না ভয় এবং লজ্জায়।

আমার ছোট দেবর।তার বয়স ২২... সে নেশা করে বন্ধুদের সাথে।যেটা আমার স্বামী জেনে ৮/৯ মাস আগে একবার তাকে মার*ছিলো ভীষন।এরপর সে চিল্লায় গেছে।ফিরে এসে ১ দম ভাইয়ের সামনে ভালো সেজে ফেলছে।তবে,আমার ধারণা এখনো করে। কারণ আমি তাকে ফোনে কথা বলতে শুনেছি।এছাড়া সে খারাপ মেয়েদের কাছেও যায়।এটাও আমি শুনেছি চাচী শ্বাশুড়ির কাছ থেকে।উনি আমাকে বলে,তুমি সাবধানে থেকো তোমার দেবরের চরিত্র ভালো না।এছাড়াও, সে পাতিনেতা দের সাথে ঘুরে।অর্থাৎ, সে ভালো ছেলে না।আমার মাঝেমাঝে মনে হয়,জিনভূত কিছু না সেই তার বোনের গায়ে হাত দেয়।

একটা মানুষ আরো খারাপ হলেও এত নিচ কাজ করতে পারে না আমি জানি।কিন্তু,আমার এটা মনে হওয়ার কারণ আছে।আমার ননদ আমার স্বামীকে সমীহ করে কিন্তু ভয় পায়না।নিজে থেকেই এসে জড়িয়ে ধরে ভাই অনেক দিন পর বাড়ি এলে।অথচ,ও ছোট ভাইয়ের সামনে জীবনেও যায়না।যথাসম্ভব দূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করে।ছোট দেবর রোজ বাড়িতে থাকেনা।সপ্তাহে সপ্তাহে আসে।তখন সে একপ্রকার পালিয়ে বেড়ায়।তার চোখ মুখ শুকিয়ে যায়।এছাড়া তাদের ২ জনের রুম পাশাপাশি। মাঝে একটা কমন দরজা।যেটা লক সিস্টেম।একপাশ দিয়ে লক করলেও চাবি থাকলে অপর রুম থেকে খোলা যায়। আরো আগে,১ বার আমার ননদ আমার রুমে ঘুমাতে আসতে চাইছিলো এই দেবর আসায়।কিন্তু আমি তখন তাকে জায়গা দেইনাই।

কারণ,আমার তখন তার উপর রাগ ছিলো।যেহেতু আমার নিজের বড়ভাই বাড়িতে পাগলামি করতেছিলো তাকে বিয়ে করার জন্য তাই আমার তাকে বিরক্ত লাগতো।মনে হতো,সে নিশ্চয়ই আমার ভাইয়ের সাথে ফ্লার্ট করছে,নাহয় খামোখা আমার ভাই এমন অশান্তি করছে কেন? কিন্তু এখন আমি বুঝি প্রেম করার মতো মানসিক স্টেবেলিটি তার নাই।তাকে শুরুতে অহংকারী, মুডি মনে হলেও এখন দেখি সে একদমই ভীতু।তার কোনো ম্যাচুরিটি নাই।তার কোনো মোবাইলও নাই।আমার স্বামী দেয়না। ভাবে,চাচাতো ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করবে।

সে কোনো কাজও করতে পারে না ঠিক মতো।খায়ও না ঠিকমতো।আমি তাকে ধমক দিলে দেখি সে প্রতিবাদ করতে পারেনা,সে কথাই বলতে পারেনা গুছিয়ে।কিন্তু,ছোটভাইকে যেমন ভাবে ভয় পায় সেটা চোখে লাগার মতো।আমার চোখে এটা ভীষন ভাবে লাগছে।নিজের আপন ছোট ভাইকে সে এত ভয় কেন পাবে?
আমার স্বামীকে কিছুটা ইঙ্গিত দিলে সে বলে,,ওর জেদ বেশি এরজন্য ওকে ভয় পায়।

এখন আমার ননদকে আমি আমার রুমে ঘুম পাড়াই।
এখন তার গায়ে আর কোনো দাগ টাগও হয়না।প্রায়শই মাঝরাতে ঘুম ভাঙলে দেখি সে আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতেছে।আমার জামা ভিজে যায় চোখের পানিতে।এরজন্য, আমার অনেক মায়া লাগছে।

সে যেহেতু কারো সাথে মিশেনি তাই সে ভীষন ইন্ট্রোভার্ট।মাও নাই।ছোট থেকে বাড়িতে একাই সে মেয়ে মানুষ। কারো কাছে কিছু শেয়ারও করতে পারেনা।আরো ইন্ট্রোভার্ট হয়ে গেছে।আমার দেবর সে বাড়ি এসেই বোনকে জড়িয়ে ধরতে চায়,আর ছাড়েই না।এর হাবভাব আমার ভাল্লাগে না।বোনের দিকে মানুষ এভাবে তাকায় না।সারাক্ষন একটা ছুঁতো খুঁজে ধরার।

আমার ১ দম একে অসহ্য লাগে।কিন্তু,আবার মাঝেমাঝে মনে হয়, এটা কি সম্ভব আদো? আমি যা ভাবি এমন টা কি হতে পারে...এই নোংরা কাজ সে কিভাবে করবে।সে তো আজ অবধি আমাকে কোনো বাজে ইঙ্গিত দেয়নি।বাইরে যাই করে ঘরে তো ভালো ব্যবহার ই করে।আর,নিজের বড় বোনকে। এরপর,নিজের উপরই লজ্জা লাগে যে এসব কি সন্দেহ করি।

জানিনা আমার পোস্ট পড়ে হয়তো আমাকে অনেকে গা*লি দিবেন যে এত নিচ কেন আমার চিন্তা।কিন্তু বিশ্বাস করুন,এমন সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ ছিলো বলেই এটা আমার মাথায় এসেছে।

আমার ননদ যাকে সরাসরি কিছু আমি জিজ্ঞেস করতে পারছিনা।দাগ কিভাবে হয় জিজ্ঞেস করলে বলে,জানিনা।এটা বলে,কাঁদে।সে তার বাবাকে বলবে না কেন, যদি ঘরের কেউ এমন করে।আবার মনে হয় সে মানসিক ভাবে দূর্বল।তাকে হয়তো হু*মকি দেয়।আবার মনে হয়,ছিঃ এমন সন্দেহ অমূলক।আসলেই হয়তো জিন আছে।

আমি চাই,তাকে মানসিক ডাক্তার দেখাতে।কিন্তু,আমার স্বামী রাজি না।সে আমাকে অনেক গা*লি দিছে।বলে,আমার বোন কি পাগল নাকি?

এদিকে আমার বড় ভাই সে আরো যন্ত্রনা দিচ্ছে আমাকে। আমি যেন আমার স্বামীকে রাজি করাই,সে বিয়ে করতে চায়।এর যন্ত্রনাটা আরো অতিষ্ঠ হচ্ছি।আমার মাকে বলছি,এই মেয়ের সাথে জিন আছে।এটা শুনে মা দমছে।কিন্তু,বড় ভাই থামছে না।সে বলে,জিন ভূত ১০০ টা থাকলেও আমি ওরেই বিয়ে করবো।
এখন আমি সন্তানাম্ভবা।আমি তো বাবার বাসায় যেতে হবে।আমার ইচ্ছে হচ্ছে না ননদকে একলা এবাড়িতে রেখে যেতে।আবার,আমার সাথে নিয়ে যাওয়াও সম্ভব না আমার বড় ভাইয়ের কারণে।আমার স্বামী বলে,তোমার ভাই আমার বোনকে জ্বালাতন করবে তোমাদের বাড়ি গেলে।তার থেকে ভালো ও বাড়িতেই থাকুক,ছোটভাইকে বলবো সে যেন বাড়ি তে টানা থাকে কয়েকমাস।তাহলে একটা নিরাপত্তা। বাবা তো বুড়া মানুষ।

আমি কার সাথে আলোচনা করবো।কাকে কি বলবো।কিছুই বুঝতে পারছিনা।কারে বললে উপকার হবে,কি পদক্ষেপ নিবো।

হিতে বীপরীত হবে নাতো? নতুন বউ আমি।বিয়ের এক বছর ৩ মাস মাত্র।যদি আমার উপরই রাগ করে সবাই?

আমাকে পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করুন।
আমার ননদ সে বয়সে বড় হলেও একদমই বোকা ধাঁচের মেয়ে।যাকে আমিও যদি কখনো মার*ধর করি সে সেটা বড় ভাইয়ের কাছে বিচার দিতে পারবে না এমনই বোকা।তাকে ১ টা মিথ্যা গল্প মজা করে বললেও সে ধরতে পারেনা ভাবে সত্যি।

২ মাস ধরে মোটামুটি সে আমার রুমে ঘুমায়।আমি তার খেয়াল রাখি।সে একদম হাঁসের বাচ্চার মতো আমার পিছু পিছু ঘুরে।আমিই তাকে গল্প শোনাই,তাকে রান্না শিখাই।সে বাচ্চাদের মতো তা অনুসরণ করে।কিন্তু,কথা বলে না।চুপচাপ সব শোনে,করে।

তার জন্য আমি অনেক টান অনুভব করতেছি।পোস্টটা লিখতে যেয়েও আমার চোখে পানি আসছে।জানিনা আমি হয়তো,বুঝাতে পারিনাই। আমি কি করবো এখন পরামর্শ চাই।যদি জিনঘটিত কোনো বিষয় হয় তাহলেও বা সমাধান কি?

( নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক )
©️

15/06/2025

I got over 500 reactions on one of my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

"একজন মা যখন অভিশাপ হয়ে দাঁড়ায়..."😡সব মা ভালো হয় না। কিছু মা আছেন—যারা নিজের ছেলের সুখ, শান্তি আর ভালোবাসার সংসার ভাঙতে ...
15/06/2025

"একজন মা যখন অভিশাপ হয়ে দাঁড়ায়..."😡

সব মা ভালো হয় না। কিছু মা আছেন—যারা নিজের ছেলের সুখ, শান্তি আর ভালোবাসার সংসার ভাঙতে বিন্দুমাত্র কুণ্ঠাবোধ করেন না। তারা ভাবেন, ছেলের বউ মানেই প্রতিযোগী, ছেলেকে ভালোবাসা মানেই তাকে তাদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া! আর এই ভুল ভাবনার কারণে তারা হয়ে ওঠেন অভিশাপ... এক ভয়ংকর অভিশাপ, যা ছেলের পুরো জীবনটাকেই জাহান্নামে ঠেলে দেয়।

একটা ছেলে যখন নিজের সংসারে শান্তি চায়, স্ত্রীকে ভালোবাসে, সন্তানের ভবিষ্যৎ গড়তে চায়—তখন সেই মায়েরা শুরু করেন পেছন থেকে টানাটানি। খুঁচিয়ে, মিথ্যা দিয়ে, বদনাম ছড়িয়ে, মানসিকভাবে চাপ দিয়ে সেই শান্ত সংসারকে রূপ দেন অশান্তির নরকে। শেষ পর্যন্ত ছেলে হয় ভগ্ন হৃদয়ের মানুষ, আর বউ—অসহায় একটা চরিত্র, যার সুখ চিরদিনের মতো গলাটিপে মেরে ফেলে সেই তথাকথিত ‘মা’।

এরা মা না, এরা ভেতরে ভেতরে পচে যাওয়া এক বিষাক্ত আত্মা, যাদের জন্য কোনো সংসারই টিকে না, শান্তি থাকে না, ভালোবাসা টিকে না। ছেলেকে দুনিয়ার সামনে রাখে বীর হিসেবে, আর পেছনে ছুরি মারে বউয়ের চরিত্রে, সংসারের শান্তিতে, এমনকি নিজের নাতি-নাতনির ভবিষ্যতেও।

জেনে রাখো, যারা অন্যের সংসার ভাঙে, যারা মিথ্যা দিয়ে কারো ঘর জ্বালিয়ে দেয়—তাদের জন্য উপরওয়ালার বিচার থাকেই। শুধু সময়ের অপেক্ষা...

আজ কারও মা নামেই পরিচিত কেউ যদি তোমার জীবনের অভিশাপ হয়ে থাকে, তাহলে জেনে রাখো—সেই 'মা' নয়, সেই একজন বিষাক্ত মানুষ, যার প্রতি তোমার চুপ থাকা মানে নিজের জীবন ধ্বংসে সম্মতি দেওয়া।

"ভালোবাসা মানে অধিকার না, ভালোবাসা মানে সমঝোতা। আর মায়ের আসল ভালোবাসা মানেই ছেলের শান্তি দেখতে চাওয়া, ছেলের সংসার টিকিয়ে রাখা।

কিছু মেয়ে দের জীবন 🥹🥹
07/06/2025

কিছু মেয়ে দের জীবন 🥹🥹

খেয়াল করে দেখেছেন, বাচ্চার উপরে রাগ কখন একদম কন্ট্রোল হয়না কিংবা বাচ্চার উপর রাগ ঝাড়া – আসলে কাকে বলছি আমরা?বাড়ির নানা চ...
06/06/2025

খেয়াল করে দেখেছেন, বাচ্চার উপরে রাগ কখন একদম কন্ট্রোল হয়না কিংবা বাচ্চার উপর রাগ ঝাড়া – আসলে কাকে বলছি আমরা?

বাড়ির নানা চাপ, দায়িত্ব, আর স্বামী বা পরিবারের প্রত্যাশা যখন মাত্রা ছাড়িয়ে যায়, তখন ভেতরে জমে থাকা হতাশা, ক্ষোভ বা ক্লান্তি প্রায়ই ভুল জায়গায় বেরিয়ে পড়ে – আমাদের সবচেয়ে প্রিয় মানুষটার উপর, আমাদের সন্তানের উপর।

সন্তানটা যখন একটু দুষ্টুমি করে, কিছু না বুঝে কথা বলে বা খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকে – তখন আমরা হয়তো রেগে উঠি। চিৎকার করি, রাগ ঝারি দিই, হয়তো কখনও কড়া ভাষায় কথা বলি। কিন্তু ও কি আসলে এর যোগ্য? সত্যি কি ওরই উপর রাগ?

না, সত্যিটা হলো – এই রাগ, এই চাপ আমরা বহন করছি অন্যদের কারণে। স্বামীর কোনো কথা কষ্ট দিয়েছে, পরিবারের কারো চাপ আমাদের দম বন্ধ করে দিচ্ছে – আর আমরা সে চাপটা বাচ্চার উপর ফেলছি। কারণ ও তো কিছু বলবে না, ও তো আমাদের ভালোবাসে, ওর ছোট মন বুঝে না মা কেন হঠাৎ এত রেগে গেলো।

কিন্তু একবার ভেবে দেখেন তো,যখন আমাদের মা'য়েদের মন ভালো থাকে তখন কি বাচ্চার কোনো দুষ্টামিতে আমরা রেগে যাই?

বাচ্চারা আসলে তাদের বয়স অনুযায়ী কাজ করে কিন্তু আমরা মা'য়েরা অন্যের দেওয়া কষ্ট, হতাশা গুলো ঝেড়ে ফেলি বাচ্চার উপর!!

পরিবারের সবাইকে বলবো,বিশেষ করে বাচ্চার বাবাদের বলবো,বাচ্চার মা'য়ের যত্ন নিন,ভালোবাসুন,ছুটির দিনে ঘুরতে নিয়ে যান,সময় পেলে ঘরের কাজে সাহায্য করুন দেখবেন মা'য়ের মন সবসময় ফুরফুরে থাকবে...

মা ভালো থাকলে ইনশাআল্লাহ বাচ্চার উপর রাগ দেখানোও কমবে,সংসারেও শান্তি আসবে!❤️❤️

দিনশেষে আপনারা চান ঘরে শান্তি,সেই শান্তির জন্য একটু এফোর্ট আপনাকেও দিতে হবে।

শশুরবাড়ির লোকেরা বউদের কথা শোনানোর সাহস কোথা থেকে পায় জানেন? স্বামীর কাছ থেকেই। কারণ, যখন স্বামী নিজের পরিবারের অন্যায় ক...
06/06/2025

শশুরবাড়ির লোকেরা বউদের কথা শোনানোর সাহস কোথা থেকে পায় জানেন? স্বামীর কাছ থেকেই। কারণ, যখন স্বামী নিজের পরিবারের অন্যায় কথার প্রতিবাদ না করে বরং উল্টো নিজের স্ত্রীকেই কথার জবাব দেয়, তখনই শশুরবাড়ির লোকেরা সাহস পেয়ে যায়।

আমার একটা ঘটনা খুব মনে পড়ে—যেদিন আমার শাশুড়ী প্রথমবার আমাদের বাসায় আসেন, সেদিন তিনি আমার স্বামীর বেডরুমে এসে তাকে বুকে জড়িয়ে শুয়ে ছিলেন। আমি তখন জানালার পাশে বসে ছিলাম। ঠিক সেই মুহূর্তে, আমার স্বামী আমাকে টেনে নিয়ে নিজের বুকে শুইয়ে নিলো। তার মাথা তার মায়ের বুকে, আর আমি ছিলাম তার বুকের ওপর। হয়তো শুনতে অদ্ভুত লাগবে, কিন্তু এই ছোট্ট আচরণের মাঝেই ছিলো অনেক বড় একটি বার্তা—তিনি বোঝাতে চেয়েছিলেন, মা বাবা যতই থাকুক, স্ত্রীও তার জীবনের সমান গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কাউকে পেয়ে তিনি স্ত্রীকে ভুলে যাবেন না।

এই বিষয়টি আমার শাশুড়ীর ভালো লাগেনি, কিন্তু তিনি মুখে হাসি ধরে নর্মাল থাকার অভিনয় করেছিলেন। আসলে তিনি মেনে নিতে পারছিলেন না যে তার ছেলে এখন ভাগ হয়ে গেছে—একটুটা সময়, ভালোবাসা, যত্ন এখন অন্য কারও জন্যও বরাদ্দ।

উনার কাছে ‘বউ’ মানেই হচ্ছে—ঘর পরিষ্কার করা, রান্না করা, জামাকাপড় ধোয়ার দায়িত্ব নেওয়া একজন কাজের মানুষ। কারণ, উনার স্বামী কোনোদিন তাকে গুরুত্ব দেননি, ভালোবাসেননি। তাই হয়তো তিনি মেনে নিতে পারেন না, কোনো পুরুষ তার স্ত্রীকে সম্মান ও ভালোবাসা দিলে।

যাই হোক, আমার শাশুড়ী যতদিন ছিলেন, নানাভাবে আমাকে ছোট করেছেন, বাজে কথা বলেছেন। আমি কখনো জবাব দিইনি। কিন্তু আমার স্বামী প্রতিটি কথারই জবাব দিয়েছেন। আমাদের প্রেমের বিয়ে, তাই শশুরবাড়ির কেউই আমাকে মন থেকে মেনে নিতে পারেনি—তবে মুখে মধুর হাসি ঝরাতেই জানে।

কিন্তু এবার যখন আমার শাশুড়ী দেখলেন যে ছেলে আর ছেলের বউ একসাথে সত্যিই খুশি—তখন সেই ঈর্ষায়, সহ্য করতে না পেরে এমন এমন বিষাক্ত কথা বলে ফেললেন যে, তার নিজের ছেলের মনেই কষ্ট জমে গেলো। ভাবতে পারেন? নিজের মা হয়ে, ছেলের সুখে কিভাবে হিংসা করতে পারেন!

তবুও বাবা-মা, হাজার দোষ হলেও বাবা-মা। একদিন আমার স্বামী বলছিলেন,
“জানো? বাবা-মা যতই খারাপ হোক, তারপরও তারা বাবা-মা। কিছু করার নেই।”

আমি চাই না মা-ছেলের সম্পর্ক নষ্ট হোক, তাই সব সময় চুপ থাকি, কে কী বলছে তাতে কিছু বলি না। তবে একটা কথা বুঝেছি—আমার শাশুড়ী, ভাসুর, শশুর—যারা-ই হোক না কেন, আমার স্বামীর কাছে আমাকে নিয়ে যত খারাপ কথাই বলুক, আজ যদি আমার স্বামীর সাপোর্ট না পেতাম, আমার সংসার কখনো টিকে থাকতো না।

আমার স্বামীর একটা কথা—
“মা-বাবা অন্যায় করলে তাদের জবাব দেবো, আর বউ অন্যায় করলে বউকেও জবাব দেবো।”
আমি তার এই চিন্তাধারাকে সম্মান করি।

আর দুঃখের বিষয়—এখনো আমার স্বামী আমার এমন কোনো দোষ খুঁজে পায়নি।

সবাই যদি বিপক্ষে চলে যায়, তবুও একটি মেয়ে সুখী হতে পারে—যদি স্বামীর সাপোর্ট থাকে।

©️

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Rex Raiyan, Md Ebrahim, বুশরার আম্মু, Ma...
04/06/2025

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Rex Raiyan, Md Ebrahim, বুশরার আম্মু, Manisha Sarkar, Sinikdha Islam Simran, Bristy Moni, Johura Jarin, শাপলা রানী রায়, Moumita Ojha, Adiyan Islam Adil

পুরুষের জীবনে এমন একটা সময় আসে, তখন আর শরীরের শক্তি থাকেনা, পকেটের জোর থাকে না, এতোদিন যাদেরকে খাইয়েছিলো , যাদের কথায় নে...
04/06/2025

পুরুষের জীবনে এমন একটা সময় আসে, তখন আর শরীরের শক্তি থাকেনা, পকেটের জোর থাকে না, এতোদিন যাদেরকে খাইয়েছিলো , যাদের কথায় নেচেছিলো তারা কেও পাশে থাকে না। পাশে থাকে একমাত্র ঐ অবলা নারী তার স্ত্রী। যাকে সে দিনের পর দিন অবহেলা করেছিলো, মানুষের কথায় তার উপর মানসিক, শারীরিক নির্যাতন করেছিলো।

পুরুষকে জন্ম দেন একজন নারী, আবার সেই পুরুষের শেষ সময়টায় পাশে থেকে সুন্দর একটা মৃত্যু উপহার দেয় একজন নারী।

একজন পুরুষের শারীরিক শক্তি ও পকেটের জোর যতদিন থাকবে ততোদিন সে তার স্ত্রীকে মানুষ মনে করে না। যখন এসবে ভাটা নেমে আসে তখন তার হুশ ফিরে কে তার আপন আর কে তার পর। আসলে তখন আর কিছুই করার থাকে না।

আপনার ভালোবাসার এখন আর তেমন মূল্য থাকে না কারণ আপনার স্ত্রীর কাছে এসবের আর দরকার পড়ে না। সে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে অন্যভাবে, হেলায় অবহেলায়, ভালোবাসায়, যত্নে কোনোকিছুতে সে খুশি অখুশি হতে পারে না।

সংসার এক মায়ার বাঁধন, এখানে ভালো লাগলেও আকঁড়ে ধরে থাকতে হয়, না লাগলেও থাকতে হয়।কত-শত সংসার টিকে থাকে শুধুমাত্র সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে। সেই সন্তানও এক সময় পর হয়ে যায়।

শেষ বয়সে এসে পাওয়া না পাওয়ার হিসেব মিলাতে গিয়েও হিসেব মিলেনা। সেই অবহেলিত, অযাচিত নারীই আপনার শেষ বয়সে আপনাকে বাহুড়োরে বেঁধে রাখে বিপদে-আপদে, সুখে দুঃখে।

আজ থেকেই সতর্ক হোন, নিজের সহধর্মিণীকে মূল্য দিন, শেষ বয়সে অন্ততঃ লজ্জিত হতে হবে না তার কাছে।

©️

ছেলের ফ্যামিলির জন্য শুধু মাত্র ছেলের ফ্যামিলির জন্য হাজারো বিয়ে নামক হালাল সম্পর্কে বিচ্ছেদ নামক ভয়ানক দুর্ভিক্ষ নেমে আ...
04/06/2025

ছেলের ফ্যামিলির জন্য শুধু মাত্র ছেলের ফ্যামিলির জন্য হাজারো বিয়ে নামক হালাল সম্পর্কে বিচ্ছেদ নামক ভয়ানক দুর্ভিক্ষ নেমে আসে। তবে আছে ভালো ফ্যামিলি খুবই রেয়ার।

কোনো জায়গায় দেখলাম না মেয়ের ফ্যামিলির জন্য একটা সম্পর্ক আজ পর্যন্ত ভেঙে যেতে। যে দুই একটা আছে যেটা খুবই রেয়ার।

বোকা ছেলেরাও বুঝেনা, ফ্যামিলি স্ত্রীর বিপক্ষে যাই বলে দিন রাত ২৪ ঘন্টা এগ্লা শোনে শোনে স্ত্রীর সাথে ঝামেলা করে, জ্ঞানী পুরুষ হলে জ্বালাই করে ঠিকি দেখতো সঠিক আসলে কে,, কিন্তু নির্বোধ পুরুষ এক তরফা শোনে কান বাড়ি করে ঝামেলা করে স্ত্রীর সাথে, তারপর এক সময় বিচ্ছেদ নামক ভয়ানক শব্দে শেষ হয়। তবে সেই পুরুষ হাজার বছর পরে হলেও বুঝে তার সম্পর্ক ভাঙ্গার পিছনে তার ফ্যামিলি দায়ী তখন আর কিছু করার থাকেনা,, আফসোস করে কাটিয়ে দে,।💔

বরাবর মেয়ের ফ্যামিলি মেয়েকে শিক্ষাদে মানিয়ে নে মানিয়ে নে কিছু হলে,,কিন্তু ছেলের ফ্যামিলি ছেলেকে উস্কানি দে বউ গেলে ১০০টা পাওয়া যাবে,এমন বউ দি কি করবে,এই দোষ, হেই দোষ, নানান উস্কানীমূলক কথা বলে বলে স্ত্রীর বিপক্ষে একটা সম্পর্ক শেষ পর্যন্ত ভেঙে চুরমার করে দিয়ে তারপর শান্তি হয় এর আগে না। আর বোকা পুরুষ উস্কানি পেয়ে তার ফ্যামিলি কে কাবা ঘরের ইমাম মনে করে, সত্য মিথ্যা যাচাই না করেই ঝামেলা করে স্ত্রীর সাথে। তবে জীবনের একটা সময় ঠিকি বুঝতে পারে বা বুঝবে তার সুন্দর সংসার সম্পর্ক নষ্টের পিছনে আর কেউ না তার ফ্যামিলি দায়ী,এমন কি সে নিজে। তখন আফসোস করবে কিন্তু কিছু করার থাকবে না। 💔

আল্লাহ হেদায়েত দান করুন এমন ফ্যামিলি কে ও এমন পুরুষ কে! সঠিক বিচার করার বোঝার ক্ষমা দান করুন।

বিঃদ্রঃ 📌📌
প্রতিটা পুরুষ এর উদ্দেশ্যে বলি,, বিয়ে তখনই করুন যখন ফ্যামিলি ও বউ উভয় কেই সুন্দর ভাবে মেইনটেইন করার ক্ষমতা রাখতে পারবেন।

উভয়ের হক আদায় সঠিক ভাবে পালন করার ক্ষমতা রাখতে পারবেন।সঠিক ভাবে ন্যায় অন্যায় বুঝে বিচার / বোঝানোর ক্ষমতা রাখতে পারবেন।

যদি মনে করো উভয় কে সুন্দর ভাবে সঠিক বিচার করে মেইনটেইন করা সম্ভব না তাহলে বলব বিয়ে করবেন না, গায়রতওলা হন তারপর বিয়ে ইন শা আল্লাহ।

হাজারও পুরুষ এক তরফা বুঝে,ফ্যামিলির টা বুঝে স্ত্রীটা বুঝেনা। সমাজ দিয়ে নয় ইসলাম দিয়ে সব বিচার করুন দেখবেন জীবন অনেক সুন্দর। অন্যের কথায় স্ত্রী কে চালানোর মনমানসিকতা দূরে রাখতে হবে তাহলে বিয়ে করলে জীবন হবে সুন্দর। 💐

©️

Address

Khulna
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Little Baby's Video posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share