পার্থিব বুকস • Parthib Books

পার্থিব বুকস • Parthib Books Digital Publishing & Learning Platform
www.parthibbooks.com

Parthib Education & Technologies Ltd. To know more: https://share.google/s5deb5C3gEnvxWr1A

focuses on providing technology-enabled education solutions to all. Parthib Books is a digital publishing & E-Learning Platform. It's also a digital outlet of Bengali Books. You find and read your favourite books easily here. Join our community and enjoy multiple genres, modern and classic authors and also learn anything You want from anywhere! Our products and services are designed for real-life

impact. From school to university to career, our learning solutions support people throughout their lives. In a changing world, we're using the latest technologies to develop flexible and affordable digital products that fit the way we live and learn. Parthib Books is a platform for educational content creators, students, teachers, writers and readers.

🔴 বই পড়তে:
http://parthibbooks.com/books/

■ কীভাবে পেমেন্ট করবেন জানতে:
https://parthibbooks.com/wp-content/uploads/2022/10/CLICK-BUY-NOW.mp4

📞 বই ডাউনলোড করতে কোনো সমস্যা হলে সাথে সাথে কল করুন: +8801316-346602 নম্বরে।

📩 আমাদের কাছে লিখুন: [email protected] এই ইমেইল ঠিকানায়।

🌏 আমাদের কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: www.parthibbooks.com

Parthib Books
A Paperless Innovations! One Step Close to Save the Earth...

02/10/2025

অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে যেভাবে, নিয়মাবলি প্রকাশ করল বোর্ড

প্রযুক্তির দ্রুত পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চাকরির জগতে বড় পরিবর্তন আসছে। কিন্তু অনেকেই মনে করেন—"সব চাকরি বুঝি চলে যাবে!" ব...
01/10/2025

প্রযুক্তির দ্রুত পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চাকরির জগতে বড় পরিবর্তন আসছে। কিন্তু অনেকেই মনে করেন—"সব চাকরি বুঝি চলে যাবে!"
বাস্তবতা হলো: চাকরি হারাবে না, রূপ পাল্টাবে। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় ১০টি বড় খাতে চাকরির ধরন আমূল বদলে যাবে। কারণ: AI, অটোমেশন, রিমোট ওয়ার্ক, গ্রীন টেকনোলজি ও ডিজিটালাইজেশন।

চলুন দেখি কোন কোন পেশা কীভাবে বদলাবে ⬇️

🧑‍💼 প্রশাসনিক ও অফিস সহকারী
আগে টাইপ, ফাইল গোছানো, মিটিং সেট করা — এখন এসব করবে সফটওয়্যার ও AI।
শেখা উচিত: ডিজিটাল টুল, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্স।

📞 কাস্টমার সার্ভিস ও কল সেন্টার
BOT উত্তর দেয়, কিন্তু মন বুঝে কথা বলা শেখা জরুরি।
শেখা উচিত: ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স, মাল্টি-চ্যানেল কমিউনিকেশন।

📊 একাউন্টিং ও বুককিপিং
ডেটা এন্ট্রি করছে সফটওয়্যার, হিসাবরক্ষক হচ্ছেন বিজনেস অ্যাডভাইজার।
শেখা উচিত: ফিনান্সিয়াল অ্যানালাইসিস, ক্লাউড টুলস।

🏭 ম্যানুফ্যাকচারিং ও ফ্যাক্টরি কাজ
রোবট এখন প্রোডাকশন করছে, মানুষ হবে সুপারভাইজার।
শেখা উচিত: রোবোটিকস, মেইনটেনেন্স, ডেটা মনিটরিং।

📢 মার্কেটিং ও বিজ্ঞাপন
AI বানাচ্ছে কনটেন্ট, কিন্তু গল্প বলা, ব্র্যান্ড গড়া মানুষের কাজ।
শেখা উচিত: SEO, ডিজিটাল মার্কেটিং, Canva AI, ChatGPT।

🛒 রিটেইল সেলস
ক্যাশিয়ার ছাড়াই পেমেন্ট! অভিজ্ঞতা গঠনের দক্ষতা জরুরি।
শেখা উচিত: কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স, টেক সাপোর্ট।

🚚 পরিবহন ও ডেলিভারি
ড্রোন, সেলফ-ড্রাইভিং গাড়ি আসছে, কাজ হবে লজিস্টিকস অপারেশনে।
শেখা উচিত: অপারেশন ম্যানেজমেন্ট, IoT।

🎓 শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ
শিক্ষক হবেন গাইড, কোচ ও কনটেন্ট কিউরেটর।
শেখা উচিত: ডিজিটাল পেডাগজি, AR/VR, AI টুলস।

🏥 স্বাস্থ্য সহকারী
AI সহকারী হবে, কিন্তু রোগীর পাশে থাকবে মানুষই।
শেখা উচিত: টেলিমেডিসিন, ডিজিটাল হেলথ, মানবিক যোগাযোগ দক্ষতা।

📰 সাংবাদিকতা ও কনটেন্ট তৈরি
AI সাধারণ খবর দেবে, কিন্তু গভীরতা ও সত্য যাচাই করবে মানুষ।
শেখা উচিত: ইনভেস্টিগেটিভ রিপোর্টিং, ভিডিও প্রোডাকশন, AI-সহযোগিতা।

🔍 তাহলে আমাদের করণীয় কী?
✅ ভয় না পেয়ে পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত হোন।
✅ স্কিলস আপডেট করুন
✅ AI-কে ভয় নয়, সহকারী ভাবুন
✅ প্রতিদিন কিছু শিখুন
✅ নিজেকে প্রশ্ন করুন: “আমি কীভাবে কাজটাকে আরও স্মার্ট করতে পারি?”

২০৩০ আসতে সময় আছে, কিন্তু প্রস্তুতি আজ থেকেই শুরু করতে হবে, বদলাতে পারলেই টিকে থাকা যাবে। আপনি কী সেই ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত?

এই বছর যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকির ব্যালার্ড হাই স্কুল 'বেল টু বেল', অর্থাৎ ক্লাসের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মোবাইল ফোন নিষিদ্...
01/10/2025

এই বছর যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকির ব্যালার্ড হাই স্কুল 'বেল টু বেল', অর্থাৎ ক্লাসের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করেছে।
এর মানে শুধু ক্লাসের সময়ই নয়, দুপুরের খাবারের সময় বা ক্লাসের ফাঁকেও ফোন ব্যবহার করা যাবে না।
কেন্টাকি এখন সেই সব রাজ্যগুলোর মধ্যে একটি, যারা স্কুলগুলোতে ফোন নিষিদ্ধ করার আইন প্রয়োগ করছে।
এখন লুইভিলের এই হাই স্কুলের ক্যাফেটেরিয়া এখন দুপুরে রীতিমতো হইচই-এ ভরপুর থাকে।
শিক্ষার্থীরা একে অপরের সাথে গল্প করছে, হাসছে, তাস খেলছে, এমনকি কেউ কেউ বাইরের মাঠেও বেরিয়ে যাচ্ছে ছোটখাটো বিরতির জন্য।
শুক্রবারে তো বিঙ্গো খেলাও শুরু হয়েছে।
গত কয়েক বছরের তুলনায় এই চিত্রটা একেবারেই ভিন্ন।
স্কুলের প্রিন্সিপাল জেসন নয়িস বলেন, 'আগে আপনি সেখানে ঢুকলে দেখতেন সবার মাথা নিচু। সবাই শুধু স্ক্রল করছে, একে অপরের সাথে কোনো কথাই নেই।'
প্রিন্সিপাল নয়িস বলেন, 'পরিবেশটাই এখন অন্যরকম। এটাকে হয়তো সংখ্যা দিয়ে মাপা কঠিন, কিন্তু আপনি যখন শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলবেন, করিডোর দিয়ে হাঁটবেন বা ক্লাসে ঢুকবেন, পরিবর্তনটা চোখে পড়বেই।'
তবে যে পরিবর্তনটি সংখ্যা দিয়ে মাপা সহজ, তা হলো স্কুল লাইব্রেরির ব্যবহার।
এই বছরের প্রথম মাসে, গত বছরের একই মাসের তুলনায় শিক্ষার্থীরা ৬৭ শতাংশ বেশি বই ধার নিয়েছে।
যেখানে আগস্ট ২০২৪-এ ৫৩৩টি বই ধার নেওয়া হয়েছিল, সেখানে আগস্ট ২০২৫-এ সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৯১-এ।
আর স্কুলের মোট ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ২,১৮৯ জন।
স্কুলের লাইব্রেরিয়ান স্টেফানি কনরাড বলেন, 'আমার লাইব্রেরির সহকারীরাও অবাক হয়ে বলছে, 'এ কী! এত ছেলেমেয়ে বই নিচ্ছে!''
কনরাড এই পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত ছিলেন, কারণ ফোন নিষিদ্ধ করা অন্যান্য স্কুলেও একই ঘটনা ঘটেছে।
কিন্তু তিনি বলেন, বাচ্চারা যে এত বই পড়ছে এবং একে অপরের সাথে মিশছে, তা দেখতে সত্যিই দারুণ লাগছে।
'আগে এক বা দুই মিনিটের অবসর পেলেই বাচ্চারা ফোন হাতে নিত। ওরা যেন এক একটা মোবাইলের খোলসের মধ্যে ঢুকে থাকত। একদম চুপচাপ, কারও সাথে কোনো কথা নেই,' কনরাড বলেন।
আর এখনকার পরিস্থিতি? 'অসাধারণ! ওরা একে অপরের সাথে কথা বলছে, অনলাইনে একা একা থাকছে না।'
কনরাড দুই দশক ধরে লাইব্রেরিয়ান হিসেবে কাজ করছেন।
একটা সময় ছিল যখন বাচ্চারা বই পড়ত এবং তাদের পছন্দের বই নিয়ে কথা বলতে আসত।
কিন্তু মহামারির পর থেকে বাচ্চারা যেন আর বই পড়তেই চাইত না।
তিনি বলেন, 'ওরা আগে আমার সাথে বই নিয়ে কোনো কথাই বলত না। ওরা এখনকার মতো বলত না, 'ওহ, ইনি আমার প্রিয় লেখক' বা 'এই ধরনের বই আমার পছন্দ'। এখন আমি আবার শিক্ষার্থীদের সাথে তাদের পছন্দের বই নিয়ে সেইসব আলোচনা করতে পারছি।'
সূত্র: The Washington Post, TBS

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নতুন বেতন কাঠামো আগামী বছরের শুরু থেকেই কার্যকর হতে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ম...
01/10/2025

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নতুন বেতন কাঠামো আগামী বছরের শুরু থেকেই কার্যকর হতে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মেয়াদেই এ সিদ্ধান্ত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে। এ জন্য চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ রাখা হবে।

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের জানান, “এই সরকারের মেয়াদেই নতুন পে স্কেল বাস্তবায়ন করা হবে। আগামী মার্চ বা এপ্রিল থেকেই কর্মচারীরা নতুন কাঠামোতে বেতন পাবেন।”

বর্তমানে প্রায় ১৪ লাখ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী জাতীয় বেতন কাঠামোর আওতায় বেতন-ভাতা পান। সশস্ত্র বাহিনী, বিচার বিভাগ ও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জন্য আলাদা কাঠামো থাকলেও সেগুলোতেও জাতীয় কাঠামোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

পে কমিশন মনে করছে, নতুন কাঠামো বেসরকারি খাতেও চাপ সৃষ্টি করতে পারে। এজন্য ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত প্রস্তাব দেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালে সর্বশেষ পে স্কেল চালু হয়েছিল। বর্তমানে দেশে সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ প্রায় ২৪ লাখ কর্মচারী বিভিন্ন কাঠামোয় বেতন-ভাতা পাচ্ছেন।

👉 নতুন পে স্কেল কার্যকর হলে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতার জন্য বরাদ্দ ধরা হয়েছে ৮৪ হাজার ৬৮৪ কোটি টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় বেশি।

✅ বাংলাদেশে শিক্ষায় এআই কেন জরুরি?আমরা এমন এক সময়ে আছি যেখানে প্রযুক্তি ছাড়া শিক্ষা ভাবাই যায় না। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এ...
30/09/2025

✅ বাংলাদেশে শিক্ষায় এআই কেন জরুরি?

আমরা এমন এক সময়ে আছি যেখানে প্রযুক্তি ছাড়া শিক্ষা ভাবাই যায় না। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) শিক্ষাকে বদলে দিতে পারে সম্পূর্ণভাবে।

🔹 ব্যক্তিগতকৃত শিক্ষা – সবাই সমানভাবে শেখে না। এআই শিক্ষার্থীর দুর্বলতা-শক্তি বুঝে তাকে নিজের গতিতে শেখার সুযোগ দেবে।
🔹 শিক্ষক সংকটের সমাধান – গ্রামে ভালো শিক্ষক পাওয়া কঠিন। এআই-ভিত্তিক ডিজিটাল টিউটর শিক্ষার সুযোগ সবার কাছে পৌঁছে দিতে পারবে।
🔹 অগ্রগতি বিশ্লেষণ – এআই জানাবে কোন বিষয়ে দুর্বলতা আছে, ফলে শিক্ষক-অভিভাবক সময়মতো ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
🔹 ভবিষ্যতের দক্ষতা – রোবোটিক্স, সফটওয়্যার, ডেটা সায়েন্সের মতো খাতে দক্ষ হতে শিক্ষার্থীদের এআই-ভিত্তিক শিক্ষা অপরিহার্য।
🔹 স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা – প্রশ্ন তৈরি, পরীক্ষা মূল্যায়ন, ভর্তি প্রক্রিয়া আরও নিরপেক্ষ হবে।

👉 তাই শিক্ষায় এআই যুক্ত করা শুধু আধুনিকতার জন্য নয়, বরং সময়ের প্রয়োজন। এখনই উদ্যোগ নিতে পারলে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা বিশ্ব প্রতিযোগিতায় আরও এগিয়ে যাবে। 🌍📚🤖

...any book you need, just call: 01316-346602🌏 আমাদের সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন: www.parthibbooks.com
28/09/2025

...any book you need, just call: 01316-346602

🌏 আমাদের সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন: www.parthibbooks.com

24/09/2025

অক্টোবরে এইচএসসির ফল, নেই সহানুভূতির নম্বর

24/09/2025

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ, ২১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষা (২০২৫) শুরু, ২৪ ডিসেম্বর শেষ।

✨ ভাল ছাত্রদের সাথে মিশবেন কেন? ✨আমরা যাদের সাথে চলি–ফিরি, তাদের প্রভাবই আমাদের জীবনে সবচেয়ে বেশি পড়ে। 👬তাই সঙ্গ বাছাই ক...
23/09/2025

✨ ভাল ছাত্রদের সাথে মিশবেন কেন? ✨

আমরা যাদের সাথে চলি–ফিরি, তাদের প্রভাবই আমাদের জীবনে সবচেয়ে বেশি পড়ে। 👬
তাই সঙ্গ বাছাই করা মানেই নিজের ভবিষ্যত গড়া। 🌱

ভাল ছাত্ররা শুধু পড়াশোনায় নয়, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আলাদা হয়ে ওঠে। 📚
তাদের কাছ থেকে শেখা যায়—
✅ সময়ের সঠিক ব্যবহার ⏰
✅ শৃঙ্খলা ও ভদ্রতা 🙏
✅ লক্ষ্য ঠিক করে এগোনো 🎯
✅ পড়াশোনায় অনুপ্রেরণা 📖

তাদের সঙ্গ আমাদের অলসতা, গাফিলতি বা খারাপ অভ্যাস থেকে দূরে রাখে। 🚫
বরং তাদের দেখে আমাদের ভেতরে জন্ম নেয় ভালো কিছু করার তাগিদ। 💪

👉 মনে রাখবেন, খারাপ অভ্যাস খুব সহজেই ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু ভাল ছাত্রদের সাথে মিশলে তাদের ইতিবাচক শক্তি আপনার জীবনকেও বদলে দিতে পারে। 🌟

তাদের সাফল্য দেখে হিংসা নয়, বরং প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিজের ভেতরে জন্ম নেবে উন্নতির ইচ্ছে। 🔥

✍️ পরীক্ষার আগের রাতে কী করা উচিত নাপরীক্ষার আগে সবাই কমবেশি দুশ্চিন্তায় ভোগে। অনেকেই ভাবে রাত জেগে শেষ মুহূর্তে যতটুকু ...
23/09/2025

✍️ পরীক্ষার আগের রাতে কী করা উচিত না

পরীক্ষার আগে সবাই কমবেশি দুশ্চিন্তায় ভোগে। অনেকেই ভাবে রাত জেগে শেষ মুহূর্তে যতটুকু পারা যায় পড়া উচিত। আবার কেউ কেউ আতঙ্কে অযথা নোট বা বইয়ের পাতা উল্টেপাল্টে সময় নষ্ট করে। কিন্তু বাস্তবতা হলো—পরীক্ষার আগের রাতটা ভুলভাবে কাটালে তার সরাসরি প্রভাব পড়ে পরীক্ষার দিন মানসিক শক্তি, স্মৃতিশক্তি ও আত্মবিশ্বাসে। তাই জানা জরুরি, পরীক্ষার আগের রাতে কী করা উচিত নয়।

প্রথমত, রাত জেগে পড়াশোনা করা উচিত নয়। অনেকেই ভাবে রাতভর জেগে শেষ মুহূর্তে সব পড়ে ফেললে ভালো ফল হবে। কিন্তু এতে শরীর ক্লান্ত হয়ে যায়, মস্তিষ্ক ঝাপসা হয়ে আসে এবং পরীক্ষার হলে মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হয়। তাই রাত জাগার অভ্যাস বাদ দিন, বরং যথাসময়ে ঘুমান।

দ্বিতীয়ত, নতুন কোনো টপিক শুরু করা উচিত নয়। শেষ মুহূর্তে নতুন অধ্যায় পড়তে গেলে মাথা আরও বেশি বিভ্রান্ত হয়। এর ফলে আগে পড়া বিষয়গুলোও গুলিয়ে যেতে পারে। তাই শুধু গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো হালকা রিভিশন করুন।

তৃতীয়ত, মোবাইল ফোন বা সোশ্যাল মিডিয়ায় অযথা সময় নষ্ট করা উচিত নয়। পরীক্ষার আগের রাতে বন্ধুদের সাথে চ্যাট, গেমস বা ফেসবুক স্ক্রল করলে মন ভেঙে যায় এবং ঘুমেরও সমস্যা হয়। এর পরিবর্তে বইয়ের সংক্ষিপ্ত নোট বা প্রশ্নপত্র একবার দেখে নেওয়া অনেক বেশি কার্যকর।

চতুর্থত, বেশি ভারী বা অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত নয়। অনেক সময় টেনশনের কারণে কেউ অতিরিক্ত খায়, আবার কেউ একেবারেই খায় না। ভারী খাবার হজমে সমস্যা তৈরি করতে পারে, ফলে ঘুম নষ্ট হয়। তাই হালকা ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া ভালো।

পঞ্চমত, অতিরিক্ত ভয় বা দুশ্চিন্তা করা উচিত নয়। অনেকেই ভাবে—“আমি কিছুই পারব না”। অথচ বাস্তবে যতটুকু পড়েছেন, সেটাই যথেষ্ট। আতঙ্কিত হয়ে পড়লে আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয়, আর সেটাই পরীক্ষায় বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

সবশেষে বলা যায়, পরীক্ষার আগের রাত হলো মানসিক শান্তি আর শারীরিক প্রস্তুতি নেওয়ার সময়। তাই রাতভর পড়াশোনা, নতুন টপিক, মোবাইল ব্যবহার, অস্বাস্থ্যকর খাবার আর অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা—এসব থেকে দূরে থাকাই সবচেয়ে ভালো।

👉 মনে রাখবেন, পরীক্ষার ফল শুধু রাতের পড়ার উপর নির্ভর করে না, বরং পুরো বছরের প্রস্তুতির উপর নির্ভর করে। তাই শান্ত মনে ঘুমিয়ে নিন, আর আত্মবিশ্বাস নিয়ে পরীক্ষার হলে যান। ✨

✅ পদের নাম: প্রধান শিক্ষক📈 পদ সংখ্যা: ১১২২ টি🗓️ আবেদনের শেষ তারিখ: ২০ অক্টোবর ২০২৫📎 আবেদনের লিংক: https://bpsc.teletalk....
21/09/2025

✅ পদের নাম: প্রধান শিক্ষক
📈 পদ সংখ্যা: ১১২২ টি
🗓️ আবেদনের শেষ তারিখ: ২০ অক্টোবর ২০২৫
📎 আবেদনের লিংক: https://bpsc.teletalk.com.bd/ncad

“লেকচার প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক নিয়োগ সহায়িকা সংস্করণ ২০২৫”বইটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫ অনুয...
20/09/2025

“লেকচার প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক নিয়োগ সহায়িকা সংস্করণ ২০২৫”

বইটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫ অনুযায়ী নতুন মানবণ্টনের আলোকে রচিত। সহজ ,সঠিক ও কার্যকর প্রস্তুতিতে “লেকচার প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক নিয়োগ সহায়িকা” বইটি হতে পারে আপনার নির্ভরযোগ্য সহযাত্রী। এতে সিলেবাসভিত্তিক আলোচনার পাশাপাশি রয়েছে পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ টপিক, সম্ভাব্য প্রশ্ন ও নির্ভুল সমাধান। যা আপনাকে সর্বোচ্চ কমন পেতে সহায়তা করবে।

বইটির বৈশিষ্ট্যঃ
১. সর্বশেষ সিলেবাস অনুযায়ী রচিত।
২. বিষয়ভিত্তিক বিশ্লেষণ ও অনুশীলন প্রশ্ন।
৩. সাম্প্রতিক পরীক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান সংযোজন।
৪. সম্ভাব্য প্রশ্ন ও সাজেশন।
৫. সহজবোধ্য ভাষায় প্রস্তুতির সহায়ক উপস্থাপনা।
৬. অনুশীলনের জন্য ১০ সেট মডেল টেস্ট।

তাই, পরীক্ষা প্রস্তুতিতে এগিয়ে থাকতে আজই অর্ডার করুন বইটি।

Address

181/C, South Goran
Dhaka
1219

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when পার্থিব বুকস • Parthib Books posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to পার্থিব বুকস • Parthib Books:

Share

Category