11/08/2024
"আমার নাম সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরি থেকে যদি সাকা চৌধুরি হতে পারে তাহলে আমিও বলতে পারি Bangladesh Awami League থেকে BAL হতে পারে”
২০১১ সালের ২৪ নভেম্বর ট্রাইব্যুনালে সাকা চৌধুরী বলেন, ‘আমাকে কোনো অভিযোগ ছাড়া গ্রেফতার করে তারপর তদন্ত করা হল। ব্যাপারটা এমন- বাপের পরিচয় ছাড়া ছেলের শাদি হয়ে গেছে। এখন বাপের পরিচয় হালাল করতে বাপের বিয়ে করাচ্ছে।
যুদ্ধপরাধীদের বিচার সম্পর্কে, "মাঠে যারা ফাউল করেছে তাদের বিচার হচ্ছে না, গ্যালারিতে বসে যারা হাততালি দিয়েছে তাদের বিচার নিয়ে বাড়াবাড়ি হচ্ছে।
শেখ হাসিনাকে বলেছিলেন,"প্রধানমন্ত্রী,আমাকে আঙুল নাড়িয়ে কথা বলবেন না।ওই আঙুলে আমার আংটি পড়ানোর কথা ছিল!"
একবার তিনি সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, মাননীয় স্পিকার আমি কি কাউকে চোর ডাকতে পারি? স্পিকার বললেন, না! তিনি বললেন, তাহলে আমি শেখ সেলিমকে চোর ডাকলামনা!
শেখ হাসিনাকে নিজের ছেলের বিয়ের দাওয়াত দিতে গেলে হাসিনা গ্রেনেড মেরে তাকে হত্যা করতে যাওয়ার অপবাদ দেওয়ায় সাকা বলেন, ” আমি গ্রেনেড মারলে সেটাতো মিস হত না।"
সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী নিয়ে তিনি মন্তব্য করেন, ‘পঞ্চম সংশোধনীর কথা আর কি বলব? সোনা মিয়ারে বানাইছে লাল মিয়া, আর লাল মিয়ারে বানাইছে সোনা মিয়া। মিয়া কিন্তু ঠিকই আছে। সোনাডা খালি লাল হইয়া গেছে।’
স্বর্ণ চোরাচালান মামলায় তাকে আসামী করার পর, "হাসিনার যদি সোনার প্রতি এতই লোভ থাকে তাহলে ওয়াজেদ মিয়াকে তো বলতে পারে আমার সোনা নিয়ে এতো টানাটানি কেন?"
"আমরা নেতা হইছি বইলা এমন না যে নিজের পায়জামার ফিতা খুইল্লা জনগনের মশারী বাইন্ধা দিমু!"
তিনি ২০১৩ সালে
একটি মামলার বিচার চলাকালীন সময় তার হাসপাতালের কক্ষ থেকে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন বলে জানা যায়। যদিও পরে তা ব্যর্থ হয়। এ ঘটনার পর তিনি বলেন, "আমি পালানোর জন্যই হাসপাতাল এসেছিলাম, চিকিৎসার জন্য নয়।"
-সাকা চৌধুরী