08/10/2025
অভিনন্দন মো: মোজ্জামেল হক (তুহিন) কে বচন প্রতিদিন এর পক্ষ থেকে। খুব আদরের আরেক ছোট ভাই তুহিন কে
ভালোবাসি পছন্দ করি নানা কারনে। সে ২০০০সালে তখন
হোসেন্দী উওরপাড়া গ্রাম থেকে তার বাবা মো : লিয়াকত আলী উনার দুই সন্তান তুহিন তরুণ কে হোসেন্দী উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি করান। দুই ভাই বন্ধু মত বেড়ে উঠে খেলাধূলা আড্ডা গল্প সব এক সাথে। দুই ভাই এ-ই স্কুল
জীবনে মেধাবী ছিল। পড়াশোনা ছিল খুব ই সিরিয়াস। তুহিন বড় তরুণ ছোট কাছের মানুষ ছাড়া বোঝা মুশকিল
ভাই না বন্ধু। যাক ২০০৫ সালে হোসেন্দী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস, এস সি বিজ্ঞান বিভাগ থেকে। পরে হোসেন্দী আদর্শ ডিগ্রি কলেজে বিজ্ঞানে ভর্তি হয় দুই একসাথে। ২০০৭ সালে হোসেন্দী আদর্শ ডিগ্রি কলেজে থেকে এইচ এস সি পাস করে তখন কার পাকুন্দিয়া ডিগ্রি কলেজ যা বর্তমানে পাকুন্দিয়া অনার্স কলেজ থেকে ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষে বিএস সি সম্পূর্ণ করে। একসাথে দুই ভাই।
চাকরি অবশ্য তরুণের আগে হয় আর তুহিনের পরে ২০২০ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নিয়োগে চাকরি হলে যোগদান করে চরপলাশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। দীর্ঘ চার বছরের বেশি সময় সেখানে চাকরি করার পর বদলি হয়ে হোসেন্দী কুমারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যোগ দেয়ার মূহুর্তে ফুল দিয়ে বরন করে নিচ্ছেন কুমারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক মো: কুহিনূর মেডাম। সহকারী শিক্ষক জনাব মোঃ, সহকারী শিক্ষক জনাব মোঃ মূসা উল্লাহ। এখানে একটু বলতে হয় মূসা উল্লাহ ও দারুণ মেধাবী ছিল হোসেন্দী উচ্চ বিদ্যালয়, হোসেন্দী আদর্শ ডিগ্রি কলেজ ও পাকুন্দিয়া
ডিগ্রি কলেজ থেকে একসাথে বি এস সি সম্পূর্ণ করে। এখন একসাথে এক স্কুলে চাকরি করবে যা হয়তো মূসা উল্লাহ ও মোজ্জামেল হক তুহিন ও কল্পনা করে নাই। ফুল
দিয়ে শুভেচ্ছা জানান ঔ প্রতিষ্ঠানের আরেক সহকারী শিক্ষক ছোট বোন (খুকি) এখন বিদ্যালয়ে খুকি মেডাম সে
ও হোসেন্দী উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী। প্রাণবন্ত প্রাণউচ্ছাসে এ
ভরা মেধাবী ছাএী ছিল। আমি মনে করি কোহিনূর মেডাম
খুব ই ভাগ্যবান উনার কুমারপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মেধাবী শিক্ষক পেয়েছেন যাদের নিয়ে আরও
অনেক মেধাবী ছাত্র ছাত্রী গড়তে পারেন। সেই কামনাই
রইলো।