Hasan media 24.com

Hasan media 24.com ইসলাম ও দ্বীন প্রচারের কাজে সর্বদা নিয়োজিত।
(2)

21/06/2025

হযরত মাওলানা সৈয়দ রেজাউল করিম পীর সাহেব চরমোনাই

ইতিহাসে লেখা থাকবে!যখন ই'হু'দিদের ভয়ে মুসলিম দেশের শা'স'ক'রা চুপ হয়ে আছেন, তখনি এই ৮৬ বছর বয়সী আয়াতুল্লাহ্ আল খামেনি ম...
18/06/2025

ইতিহাসে লেখা থাকবে!
যখন ই'হু'দিদের ভয়ে মুসলিম দেশের শা'স'ক'রা চুপ হয়ে আছেন, তখনি এই ৮৬ বছর বয়সী আয়াতুল্লাহ্ আল খামেনি মাথা নত না করে একাই ল'ড়াই করে যাচ্ছেন ই'হু'দিদের বি'রু'দ্ধে.!
মহান আল্লাহ্ আপনার প্রতি সহায় হোক আমিন।

আমি অনেককে বলতে শুনি, "স্টারলিংক তো শুধু বড়লোক বা অফিস-আদালতের জিনিস!" কিন্তু আসলে তা নয়। একটু চেষ্টা করলে গ্রামের সাধার...
28/05/2025

আমি অনেককে বলতে শুনি, "স্টারলিংক তো শুধু বড়লোক বা অফিস-আদালতের জিনিস!" কিন্তু আসলে তা নয়। একটু চেষ্টা করলে গ্রামের সাধারণ মানুষ, দোকানদার, রিকশাওয়ালা—সবাই এই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন, যদি সবাই মিলে একটু চিন্তা করে এগিয়ে আসা যায়।

এত সস্তায় কীভাবে সম্ভব? চলুন একটু হিসাব করি,

স্টারলিংকের মাসিক বিল আসে ৪,২০০-৬,০০০ টাকা। এত টাকা একা দেওয়া কঠিন, কিন্তু ২০-২৫ জন মিলে ভাগ করলে হিসাবটা এমন দাঁড়ায়:

প্রতি মাসে ২০ জনের চাঁদা: ৪,২০০ ÷ ২০ = মাত্র ২১০ টাকা!

প্রথমবারের সেটআপ খরচ (ডিশ, রাউটার ইত্যাদি): ~৫০,০০০ টাকা (শুধুমাত্র কেনার সময়)

এভাবে একজন রিকশাওয়ালাও মাসে ২০০ টাকা দিয়ে ভালো স্পিডের ওয়াইফাই চালাতে পারেন! কাজটা কীভাবে হবে? সহজ ভাষায় বলি:

১. স্টারলিংক ডিশ এমন জায়গায় বসাতে হবে, যেখানে আকাশ পরিষ্কার দেখা যায়।

২. ডিশ থেকে একটা তার যাবে স্টারলিংকের মডেমে।

৩. সেই মডেম আবার কানেক্ট থাকবে Wi-Fi রাউটারের সাথে।

৪. রাউটার থেকে ৫০–২০০ মিটার পর্যন্ত নেট ছড়াবে।

৫. চাইলে বড় রেঞ্জের রাউটার বা Wi-Fi এক্সটেন্ডার দিয়েও পুরো পাড়া কাভার করা যাবে।

৬. স্টারলিংক অ্যাপে ঢুকে “bypass mode” অন করতে হবে — একবার করলেই হবে।

৭. চাইলে MikroTik রাউটার দিয়ে ছোটখাটো ISP-র মতো চালানোও সম্ভব (ইউটিউবে ভিডিও আছে)। স্টারলিংক এখন কল্পনার কিছু না — গ্রামের রিকশাওয়ালাও চাইলে ব্যবহার করতে পারে।

শুধু দরকার — একটু পরিকল্পনা আর একসাথে করার ইচ্ছে।

এইটা হতে পারে ডিজিটাল বাংলাদেশের এক নতুন দিগন্ত, যেখানে সবাই থাকবেন কানেক্টেড, সবার হাতে থাকবে ইন্টারনেট।

19/05/2025

কত বড় শয়তান হলে আলেমদেরকে ধর্মব্যবসায়ী বলে

14/05/2025

একদম বাস্তব কথা

সবাই নিরাপদে থাকুন, সর্বদা আপনার সাথে একটি পানির বোতল রাখুন।  ছাতা, টুপি সাথে রাখুন। সিটি কর্পোরেশনের উচিত রাস্তার রিকশা...
10/05/2025

সবাই নিরাপদে থাকুন, সর্বদা আপনার সাথে একটি পানির বোতল রাখুন। ছাতা, টুপি সাথে রাখুন। সিটি কর্পোরেশনের উচিত রাস্তার রিকশাচালক, রাস্তার বিক্রেতা, ভিক্ষুক এবং পশু-পাখিদের জন্য পানীয় জলের ব্যবস্থা করার ব্যবস্থা করা।

অসুস্থ হলে করনীয় :
★দ্রুত আক্রান্ত ব্যক্তিকে ঠান্ডা বা শীতল কোন স্থানে নিয়ে যেতে হবে।
★শরীরের অতিরিক্ত কাপড়চোপড় সরিয়ে ফেলতে হবে।
★প্রচুর পানি, ফলের জুস অথবা শরবত, খাবার স্যালাইন পান করতে হবে।
★সমস্ত শরীর ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে দিতে হবে।
★শরীর ঠান্ডা করতে কুলিং ফ্যান ব্যবহার করতে হবে।
★ বগলের নীচে আইস প্যাক কাপড়ে জড়িয়ে দিয়ে রাখা যায়।
★রোগী অচেতন হ’লে মুখে পানি জোর করে দেওয়ার চেষ্টা না করে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।

করোনার টিকা গ্রহণকারীদের মধ্যে এখনো রয়েছে 💢ভয়ভীতি ও আশঙ্কা😊**************************সাম্প্রতিক কালে আমরা সবাই বড় একটি...
10/05/2025

করোনার টিকা গ্রহণকারীদের
মধ্যে এখনো রয়েছে 💢
ভয়ভীতি ও আশঙ্কা😊
**************************

সাম্প্রতিক কালে আমরা সবাই
বড় একটি মহামারীর ভয়াবহতা অনুধাবন করেছি। আর তা হলো, নিঃসন্দেহে 'করোনা'। অনেকের ধারনা, করোনা পৃথিবী থেকে
পুরাপুরি নিঃশেষ হয়ে চলে গেছে। এটা একটি ভুল ধারনা। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে, বিভিন্ন মাত্রায়
করোনা এখনো বিরাজমান !!

ইদানিং নতুন একটি সমস্যা হল, শরীরে নতুন কোন স্বাস্থ্য সমস্যা
হলেই অনেকে ভাবছেন, এটা
করোনা অথবা করোনার টিকা
নেবার কারনে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় হয়েছে !! বেশিরভাগ ক্ষেত্রে
বিষয়টি অনেকটা সন্দেহবাতিক
বা মানসিক হলেও, সব ক্ষেত্রেই তাদের সন্দেহ ও ধারণা যে,
একেবারে ভিত্তিহীন বা অমূলক
তাও নিশ্চিতভাবে বলা যায় না!!

শুরুতে করোনার বিস্তৃতি,
ভয়াবহতা ও আচমকা আগমন,
সমগ্র পৃথিবীর সকল অঞ্চলের মানুষকেই একেবারে হতচকিত
ও কিংকর্তব্যবিমূঢ় করে তোলে।
এ সময় মানুষ হিতাহিত জ্ঞান
হারিয়ে যে কোন মূল্যে, শুধু বাঁচার তাগিদে একটা ভাল চিকিৎসা
পাবার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকে।

ফলশ্রুতিতে, বিশ্বের বড় বড় ব্যবসায়িক ও কিছু কিছু
অলাভজনক প্রতিষ্ঠান উঠে পড়ে লেগে যায়, এই প্রাণঘাতি
মহামারীর নিরাময় উপযোগী
ঔষধ এবং এটা প্রতিরোধ এর ভ্যাকসিন উদ্ভাবন এর জন্য।
ব্যবসা অথবা মানবতার কল্যাণ দু'টোই অথবা যে কোন একটি
এর পেছনে তখন তাদের
উৎসাহ যুগিয়েছে।

যার ফলে, মিলিয়ন বিলিয়ন
ডলার খরচ করে বিশ্বের ইতিহাস
এর সকল রেকর্ড ভঙ্গ করে,
স্বল্পতম সময়েই উদ্ভাবন হয়ে যায়, বিশ্বের বড় বড় নামী দামী বিভিন্ন কোম্পানী ও প্রতিষ্ঠান এর
করোনার টিকা।
অথচ , ডেঙ্গু-এইডসসহ অনেক
বড় বড় প্রাণঘাতি ভাইরাসজনিত রোগ এর টিকা, গত ৩০/৪০
বছরেও আবিস্কৃত হয় নাই !! চিকিৎসাবিজ্ঞানের আলোকে, শতভাগ স্বাভাবিক নিয়মানুযায়ী সবকিছু সম্পাদন করার আগেই,
করোনার টিকাগুলি যে তড়িঘড়ি করে, বাজারজাত করন করতে হয়েছে, এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায় !! যার কিছুটা স্বাস্থ্যঝুঁকি
সত্বেও , তখনকার বিপুল চাহিদা, প্রয়োজনীয়তা এবং বাস্তব
পরিস্থিতির নিরিখে গ্রহনীয়
ছিল !! সংগত কারণেই এজন্য কাউকে দায়ী করা যায় না !!
আর এই ঝুঁকির বিষয়টি,
তখনকার আতংকিত অবস্থা
ও জনগনের বিপুল চাহিদার
কারনে, অনেকটা ধামা চাপাও
পরে যায় !!

কাজেই করোনা যাদের হয়েছে, তাদের এ রোগের প্রভাবে
ভবিষ্যতে আর কি কি শারীরিক সমস্যা হতে পারে এবং করোনার টিকা যারা নিয়েছে, তাদের এই
টিকা নেবার কারনে কি কি
শারীরিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে
পারে, তা নিয়ে দুঃচিন্তা ভয়-ভীতি আতংক এখনও অনেক স্বাস্থ্য
সচেতন মানুষ, এমনকি চিকিৎসা বিজ্ঞানী এবং অনেক ডাক্তারদের মধ্যেও বিরাজমান।

দুঃখজনক হলেও সত্য যে,
আমাদের দেশে রোগীর রোগ
পরবর্তী শারিরীক অবস্থা এবং ভ্যাকসিন গ্রহনের পর ভ্যাকসিন গ্রহীতার শারীরিক কোনো সমস্যা হলো কিনা, তা তদারকি বা
মনিটর করার জন্য বাস্তবসম্মত কার্যকরী সুব্যবস্থা এখনো গড়ে উঠেনি। এটা থাকলে হয়তো,
বিষয়টি ভালভাবে নিয়মিত
পর্যবেক্ষন করে, জনগনকে
প্রকৃত তথ্য নিয়মিত জানানো
যেতো !!

উল্লেখ্য যে, যুক্তরাজ্যের এ্যাস্ট্রাজেনকা টিকা কর্তৃপক্ষ,
তাদের টিকাটির বাজারজাত করন বন্ধ ঘোষনা করেছে। যদিও তাঁরা টিকাটির প্রয়োজনীয়তা কমে
যাওয়ার কারণ উল্লেখ করেছে, তথাপি কিছুটা সংশয় ভয় ও
খটকা অনেকের মধ্যেই কাজ
করছে। কারণ, বিশ্বের বিভিন্ন
দেশে করোনা ভ্যাকসিন এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় মৃত্যুসহ বিভিন্ন সমস্যার অভিযোগ ইতিমধ্যেই উত্থাপিত হয়েছে।

যেহেতু আমাদের দেশের একটি
বৃহৎ জনগোষ্ঠি এই ভ্যাকসিনটি নিয়েছে, তাই তাদের অনেকেই, এমনকি অন্য কোম্পানীর
ভ্যাকসিন গ্রহীতারাও বিষয়টি
নিয়ে কিছুটা ফোবিয়া বা ভয়
ও আশঙ্কার মধ্যে আছেন।

তাই, রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে, সিনিয়র চিকিৎসাবিজ্ঞানী ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে একটি
উচ্চ পর্যায়ের 'মনিটরিং সেল'
গঠন করে জনগনকে সময়ে
সময়ে, করোনা এবং করোনার
টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াজনিত .
প্রকৃত তথ্য (যদি থাকে)
জানানো প্রয়োজন !!

সবশেষে আরেকটি কথা বলা প্রয়োজন, আর তা হল, আল্লাহ
না করুক, ভবিষ্যতে আবার
কোন নতুন স্বাস্থ্য দুর্যোগ বা
মহামারী দেখা দিলে, বিদেশি
কোম্পানি/প্রতিষ্ঠান এর দিকে
চেয়ে না থেকে, এর জন্য
প্রয়োজনীয় ঔষধ এবং
ভ্যাকসিন তৈরি করার কৌশল
এবং পরিকল্পনা নিজেদেরই
আগাম রাখতে হবে !!

💢 বি:দ্র: লেখাটি>
"দৈনিক মানবজমিন"
পত্রিকায় প্রকাশিত!!
২১.০৬.২৪ ইং
লিংক নিচে দেওয়া হলো--
https://mzamin.com/news.php?news=115092

08/05/2025
জীবনের Success কি??এক মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে পাওয়া অসাধারণ একটি চিঠি :যখন জন্মালাম বাবা মা ভাবল এটা তাদের "Success"!যখন...
07/05/2025

জীবনের Success কি??
এক মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে পাওয়া অসাধারণ একটি চিঠি :
যখন জন্মালাম বাবা মা ভাবল এটা তাদের "Success"!
যখন হাঁটতে শিখলাম মনে হল এটাই success!
যখন কথা বলতে শিখলাম মনে হল এটাই success!
এরপর স্কুলে গেলাম, শিখলাম first হওয়াটা বা সবার চেয়ে বেশি নম্বর পাওয়াই success!
এরপর বুঝলাম, না, আসলে মাধ্যমিকে স্টার পাওয়াটাই success!
ভুল ভাঙল, বুঝলাম উচ্চমাধ্যমিকে এই রেজাল্টটা ধরে রাখাই success!
এখানেই শেষ নয়, এরপর বুঝলাম ভালো সাবজেক্ট নিয়ে ভালো কোনো জায়গায় চান্স পাওয়াটাই success, যেটা পড়লে একটা ভালো চাকরি পাওয়া যাবে।
আরো পরে বুঝলাম যে, পড়া শেষে ভালো চাকরী পাওয়া এবং অনেক রোজগার করাটাই success।
এরপর বুঝলাম, নিজের টাকায় একটি ছোট বাড়ি করাই success।
পরে বুঝলাম, সেটাও নয়, নিজের টাকায় এরপর গাড়ি কেনাটাই আসল success!
আবার ভুল ভাঙল, এরপর দেখলাম ভাল দেখে বিয়ে করে সুখে সংসার করাটাই আসল success।
বছর ঘুরলো, দেখলাম আসলে বিয়ে করে বংশধর এনে তাকে ভালো ভাবে বড় করাটাই success, ছেলে হলে তাকে প্রতিষ্ঠিত করাটাই success, মেয়ে হলে একটা ভালো ফ‍্যামেলীর ভালো চাকুরীর ছেলের সাথে বিয়ে দেওয়াটাই success।
এরপর এলো আমার রিটায়ারমেন্ট, সারা জীবনের জমানো টাকার সঠিক investment করে utilization করতে পারাই success!
এরপর যখন সবাই মিলে একাকী কবরে রেখে মাটি চাপার প্রস্তুতি নিল, মরার একটু আগেই বুঝলাম, পৃথিবীতে success বলে কোন কিছুই স্থায়ী লক্ষ্য নেই!
পুরোটাই এগিয়ে যাওয়ার জন্য নিজের তৈরী করা একটা competition। যার মূলে আছে আকাশ ছোঁয়া আকাঙ্খা, যা কখনো পূর্ণ হবার নয়।
তখন বুঝতে পারলাম এর থেকে জীবনের প্রতিদিন বা প্রতি মূহুর্ত আনন্দের সঙ্গে সুস্থ থাকা ও অন্যের জন্য কাজ করতে পারাই success এর মূল লক্ষ্য হলে অনেক ভালো হতো!
কিন্তু এটা বুঝতে অনেক দেরী করে ফেলেছি।
জীবন কে খুঁজুন, জীবন কে বুঝুন!
নিজেকে ভালবাসুন।
অন্যদের সম্মান দিন, ভালবাসুন। বিশেষ করে যাদের ভালবাসার খুবই প্রয়োজন।
শেষ অবধি ভালবাসাপূর্ণ, আনন্দঘন আর সুস্থ একটি জীবনযাত্রা সম্পন্ন করতে পারাই সফলতা!!

#সংগৃহীত

একজন আদর্শ  বাবা তার ছেলেকে জীবনে চলার সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে পারেন। ছেলেকে দেওয়া একজন আদর্শ বাবার উপদেশঃ১. জুতা সেলাই ব...
06/05/2025

একজন আদর্শ বাবা তার ছেলেকে জীবনে চলার সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে পারেন।
ছেলেকে দেওয়া একজন আদর্শ বাবার উপদেশঃ
১. জুতা সেলাই বা রং করতে চাইলে মেরামতকারীর দোকানের সামনে পা বাড়িয়ে দিওনা, বরং জুতাটা খুলে নিজে একবার মুছে দিও।
২. কখনও কাউকে কামলা, কাজের লোক বা বুয়া বলে ডেকোনা। মনে রেখো তারাও কারো না কারো ভাই, বোন, মা, বাবা। তাদেরকে সম্মান দিয়ে ডেকো।
৩. বয়স, শিক্ষা, পদ বা পদবীর দিক দিয়ে কেউ ছোট হলেও কখনও কাউকে ছোট করে দেখোনা। নইলে তুমি ছোট হয়ে যাবে।
৪. পড়াশুনা করে জীবনে উন্নতি করো, কিন্তু কারো ঘাড়ে পা দিয়ে উপরে উঠার চেষ্টা করো না।
৫. কাউকে সাহায্য করে পিছনে ফিরে চেওনা, সে লজ্জা পেতে পারে।
৬. সব সময় পাওয়ার চেয়ে দেয়ার চেষ্টা করো বেশি । মনে রেখো, প্রদানকারির হাত সর্বদা উপরেই থাকে।
৭. এমন কিছু করোনা যার জন্য তোমার এবং তোমার পরিবারের উপর আঙুল ওঠে।
৮. ছেলে হয়ে জন্ম নিয়েছো, তাই দায়িত্ব এড়িয়ে যেওনা।
৯. তোমার কি আছে তোমার গায়ে লেখা নেই। কিন্তু তোমার ব্যবহারে দেখা যাবে তোমার পরিবার কোথায় আছে।
১০. কখনও মার কথা শুনে বউকে এবং বউয়ের কথা শুনে মাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিও না। কাউকে ফেলতে পারবে না।
১১. কারও বাসায় নিমন্ত্রন খেতে গেলে বাসায় দু-মুঠো ভাত খেয়ে যেও। অন্যের পাতিলের ভাতের আশায় থেকো না।
১২. কারো বাসার খাবার নিয়ে সমালোচনা করো না। কেউ খাবার ইচ্ছে করে অস্বাদ করার চেষ্টা করে না।
১৩. বড় হবার জন্য নয়, মানুষ হবার জন্য চেষ্টা করো।
১৪. শ্বশুর কিংবা শাশুড়িকে এতটা সম্মান দিও, যতটুকু সম্মান তোমার বাবা-মাকে দাও। এবং তাদের প্রতি এমন আচরন করো, যাতে করে তাদের মেয়েকে তোমার বাড়ি পাঠানোর জন্য উতলা থাকে।
১৫. সব সময় ভদ্র ও নম্রভাবে চলো এবং কথা বলো। কিন্তু অন্যায়ের সাথে আপোষ করোনা।

নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “দাজ্জাল ততক্ষণ পর্যন্ত বের হবে না, যতক্ষণ না মানুষ তার কথা ভুলে যাবে, মিম্বর থেকে দাজ্জালের আলোচ...
05/05/2025

নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “দাজ্জাল ততক্ষণ পর্যন্ত বের হবে না, যতক্ষণ না মানুষ তার কথা ভুলে যাবে, মিম্বর থেকে দাজ্জালের আলোচনা উঠে যাবে।”

দাজ্জাল প্রকাশের পূর্বে মুসলমান এবং রোমান খৃষ্টানদের মধ্যে বড় ধরনের কয়েকটি যুদ্ধ সংঘটিত হবে। আল্লাহর রহমতে মুসলমানগণ চূড়ান্ত বিজয়ার্জন করবেন।

মুয়ায বিন জাবাল (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, “জেরুজালেমে জনবসতি বৃদ্ধি মানে মদীনার বিনাশ। মদীনার বিনাশ মানে বিশ্বযুদ্ধের সূচনা। বিশ্বযুদ্ধের সূচনা মানে কনষ্ট্যান্টিনোপল বিজয়। কনষ্ট্যান্টিনোপল বিজয় মানে দাজ্জালের আবির্ভাব।-”

মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন,- “দাজ্জাল প্রকাশের পূর্বের তিন বছর মহা দুর্ভিক্ষের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হবে।

প্রথম বছর আল্লাহ আসমানকে এক তৃতীয়াংশ বৃষ্টি এবং জমিনকে এক তৃতীয়াংশ ফসল বন্ধ করে দেয়ার আদেশ করবেন।

দ্বিতীয় বছর আল্লাহ আসমানকে দুই তৃতীয়াংশ বৃষ্টি এবং জমিনকে দুই তৃতীয়াংশ ফসল বন্ধ করে দেয়ার আদেশ করবেন।

তৃতীয় বছর আল্লাহ আসমানকে সম্পূর্ণ বৃষ্টি এবং জমিনকে সম্পূর্ণ ফসল বন্ধ করে দেয়ার আদেশ করবেন। ফলে এক ফোটা বৃষ্টি-ও বর্ষিত হবে না। একটি শস্য-ও অঙ্কুরিত হবে না। মুষ্টিমেয় ছাড়া সকল ছায়াদার বস্তু ধ্বংস-মুখে পড়ে নিঃশেষ হয়ে যাবে অর্থাৎ গাছ, পালা ও বৃক্ষকুল নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। ”

[ সুনানে ইবনে মাজাহ ]

এই কথা শুনে এক সাহাবী রাসূল (সাঃ) জিজ্ঞেস করেন, ‘সেদিন তাহলে মানুষ কি খেয়ে জীবন ধারণ করবে হে আল্লাহর রাসূল?’ প্রশ্নের উত্তরে নবীজী (সাঃ) বললেন, "তাকবীর (আল্লাহু আকবার পাঠ) এবং তাহমিদ (আলহামদুলিল্লাহ পাঠ) মানুষের পাকস্থলিতে খাদ্যের কাজ দেবে।-”
(সুবহানাল্লাহ)

[ ইবনে মাজাহ ]

তারপর দাজ্জাল তার দলবল নিয়ে আত্নপ্রকাশ করবে। দাজ্জাল বিশ্বের প্রতিটি শহরে, প্রতিটি অঞ্চলে গিয়ে পৌঁছবে। পৃথিবীতে তার অবস্থান-মেয়াদ হবে চল্লিশ দিন। প্রথম দিনটি এক বৎসর, দ্বিতীয় দিনটি এক মাস, তৃতীয় দিনটি এক সপ্তাহ এবং অবশিষ্ট দিনগুলো স্বাভাবিক দিনের মত হবে। দুই কানের মাঝে চল্লিশ গজের ব্যবধান- এমন গাঁধায় সে আরোহণ করবে।

দাজ্জালের কিছু ক্ষমতা থাকবে যেমন মৃত মানুষকে জীবিত করা, পশু পাখির সাথে কথা বলা ইত্যাদি। সে মানুষের কাছে এসে বলবে- “আমি তোমাদের পালনকর্তা!” তার দুই চোখের মাঝে আরবীতে অবিশ্বাসী লেখা থাকবে। শিক্ষিত অশিক্ষিত সকল মুমিন সেটি পড়তে পারবে। মক্কা- মদীনা ছাড়া প্রতিটি শহরে- প্রান্তরে সে পৌঁছুবে।”

[

Address

Dhaka Export Processing Zone
Dhaka

Telephone

+8801624781747

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hasan media 24.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Hasan media 24.com:

Share