Humaira's Diary

Humaira's Diary Hasbun Allahu wa ni'mal wakeel

11/08/2025

নিজেকে সম্মান করার উপায়:
এই পৃথিবীতে সবাই ব্যস্ত। যদি আপনি নিজেকে মূল্য দিতে না শেখেন, তাহলে কেউ আপনাকে গুরুত্ব দেবে না। তাই নিজেকে ভালোবাসতে ও শ্রদ্ধা করতে শিখুন। নিজের আত্মসম্মান বজায় রাখুন এবং শক্তিশালী হয়ে জীবনযাপন করুন।

নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট দেওয়া হলো, যা আপনাকে শেখাবে কীভাবে নিজের প্রতি সম্মান বজায় রাখতে হয় এবং অন্যদেরও আপনার মূল্য বোঝাতে হয়।

১. যে আপনাকে খোঁজে না, তাকে খুঁজবেন না।

যে মানুষ আপনার গুরুত্ব বোঝে না, তার পেছনে ছুটে নিজের মূল্য কমাবেন না।

২. অহেতুক আশা করা বন্ধ করুন।

এটা শুধু অর্থের ব্যাপারে নয়, দয়া, ভালোবাসা বা স্বীকৃতির ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। নিজের আত্মসম্মান বজায় রাখুন।

৩. অপ্রয়োজনীয় কথা বলা বন্ধ করুন।

প্রত্যেক কথার মূল্য আছে। অযথা কথা বলে নিজের গুরুত্ব কমাবেন না।

৪. যখন কেউ আপনাকে অসম্মান করে, সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ করুন।

চুপ করে থাকলে তারা আরও অসম্মান করবে। আত্মমর্যাদার সঙ্গে বাঁচুন।

৫. অন্যের খাবার বারবার খাবেন না, যদি তারা আপনারটা না খায়।

সম্পর্কে ভারসাম্য থাকা জরুরি। কেবল গ্রহণ করলে সম্পর্ক একপাক্ষিক হয়ে যায়।

৬. কিছু মানুষের কাছে কম যান, বিশেষ করে যদি তারা আপনাকে একইভাবে মূল্যায়ন না করে।

যে সম্পর্ক পারস্পরিক নয়, সেটাকে জোর করে টেনে নেওয়ার মানে নেই।

৭. নিজের মধ্যে বিনিয়োগ করুন, নিজেকে সুখী করুন।

নিজেকে ভালোবাসুন, নিজের উন্নতির দিকে মনোযোগ দিন।

৮. গসিপ শোনা ও করা থেকে বিরত থাকুন।

আপনার চারপাশের পরিবেশ আপনার ব্যক্তিত্বের প্রতিচ্ছবি। গসিপে জড়িয়ে নিজের ভাবমূর্তি নষ্ট করবেন না।

৯. কথা বলার আগে ভাবুন।

৮০% মানুষ আপনাকে আপনার কথাবার্তা দিয়েই বিচার করে, তাই চিন্তাভাবনা করেই বলুন।

১০. সব সময় নিজেকে সেরা দেখানোর চেষ্টা করুন।

যেমন পোশাক পরবেন, মানুষ তেমনভাবেই আপনাকে দেখবে। সঠিকভাবে নিজেকে উপস্থাপন করুন।

১১. সফল হন, নিজের লক্ষ্যে মনোযোগী থাকুন।

ব্যস্ত থাকুন, আপনার অর্জনই আপনাকে সম্মান এনে দেবে।

১২. নিজের সময়ের মূল্য বুঝুন।

যারা আপনার সময়কে গুরুত্ব দেয় না, তাদের জন্য নিজের সময় নষ্ট করবেন না।

১৩. যেখানে আপনি সম্মানিত ও মূল্যায়িত হন না, সেই সম্পর্ক ছেড়ে দিন।

অসম্মানজনক সম্পর্কে থাকা মানে নিজের আত্মসম্মানকে ছোট করা।

১৪. নিজের জন্য টাকা খরচ করতে শিখুন।

নিজের উন্নতির জন্য বিনিয়োগ করুন, কারণ আপনি যদি নিজেকে মূল্য দেন, অন্যরাও আপনাকে মূল্য দেবে।

১৫. মাঝে মাঝে নিজেকে কম উপলব্ধি করান।

সব সময় সহজলভ্য হলে আপনার মূল্য কমে যায়। মাঝে মাঝে অন্তরালে থাকুন।

১৬. নেওয়ার চেয়ে দেওয়ার অভ্যাস করুন।

পরোপকারী হন, কারণ দানশীল মানুষকে সবাই সম্মান করে।

১৭. যেখানে নিমন্ত্রণ পাননি, সেখানে যাবেন না।

আর যেখানে আমন্ত্রণ পান, সেখানে বেশি সময় ধরে থাকবেন না।

১৮. মানুষকে তাদের প্রাপ্য মতো আচরণ করুন।

অযথা কারও প্রতি বেশি দয়া দেখিয়ে নিজের মূল্য কমিয়ে ফেলবেন না।

১৯. যদি কেউ আপনার ঋণী না হয়, তাহলে দুইবারের বেশি কল করবেন না।

যদি তারা আপনাকে গুরুত্ব দেয়, তারা নিজে থেকেই যোগাযোগ করবে।

২০. আপনি যা করেন, তাতে সেরা হন।

নিজের কাজে দক্ষ হন, সফলতা আপনাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্মান এনে দেবে।

শেষ কথা

নিজেকে ভালোবাসুন, সম্মান করুন, আর দেখবেন বিশ্বও আপনাকে সম্মান করবে!
©

05/08/2025

ভাই-বোন: আল্লাহর দেওয়া এক অপূর্ব নেয়ামত, তবুও… কেন হারিয়ে যায়?

ভাই-বোনের সম্পর্ক — এক অদৃশ্য ভালোবাসার বন্ধন, যেখানে স্বার্থ নেই, প্রতিযোগিতা নেই, শুধু মায়া আর নির্ভরতা।
ভাই যখন ছোট, বোন তার মাথায় তেল দিয়ে দেয়।
ভাই যখন কাঁদে, বোন তার চোখের পানি মুছে দেয়।
ভাই যখন কষ্টে থাকে, বোন নিজের সুখ বিসর্জন দেয়।

এই ভাই বড় হয়, একসময় তার জীবনে আসে নতুন দায়িত্ব — স্ত্রী।

আর এখান থেকেই শুরু হয় দূরত্বের গল্প...

বোন মনে করে, কেউ যেন তার "ভাই" কে কেড়ে নিচ্ছে।
বউকে মেনে নিতে কষ্ট হয়, কারণ সে ভাগ বসিয়েছে ভাইয়ের ভালোবাসায়, সময়েও।

বউ হয়ত চেষ্টা করে আপন হতে, কিন্তু বোনের মন বন্ধ থাকে।
তাদের মাঝখানে দাঁড়িয়ে থাকে নিঃশব্দ একটা দেয়াল — অবিশ্বাস, সন্দেহ আর অব্যক্ত অভিমান।

একসময় ভাই বিরক্ত হয়, দুর্বল হয়ে পড়ে।
সে বুঝতে পারে না, কার পাশে দাঁড়াবে।
একদিকে স্ত্রী — যে তার জীবনসঙ্গিনী।
অন্যদিকে বোন — যে ছিল শৈশবের ছায়া।

শেষ পর্যন্ত?
বোন হারিয়ে ফেলে ভাইকে।
শুধু জন্মসূত্রে "বোন" হয়েই থেকে যায়, কিন্তু সম্পর্কটাতে আর থাকে না সেই আগের মায়া।
এক বুক অভিমান, কিছু না বলা কথা, আর না ফেরার এক দূরত্ব — এটাই থেকে যায়।

🕯️ তারপর… সময় পেরিয়ে যায়।
বাবা-মাও একদিন চলে যান না-ফেরার দেশে।
তুমি ফিরে দাঁড়াও ভাইয়ের বাড়ির দরজায় —
একটুখানি আশ্রয়, একটু আপনভবনার খোঁজে।
কিন্তু তখন সেই বাড়ি, সেই ঘর…
তোমার হয়ে উঠতে পারে না।
কারণ, যে মানুষটাকে তুমি কখনো আপন ভাবোনি,
আজ সেই ভাইয়ের বউ —
সে-ই সেই ঘরের আসল আপনজন।

🌿 কিন্তু জানো, প্রিয় বোন…
যদি তুমি আগেই তাকে মেনে নিতে
একটু চেষ্টা করতে,
তাকে আপন ভাবতে,
তবে আজ তার ঘরটাই হতো তোমার দ্বিতীয় ঘর।

ভাইয়ের জীবনে কেউ আসলে
তাকে কেড়ে নেয় না,
শুধু একটু জায়গা চায় পাশে বসে থাকার…
আমরা ফিরে যাই সেই নিঃস্বার্থ মায়ার দিনে।
ভাইকে হারাবার আগেই আপন করে তুলি তার আপন মানুষটাকেও।

🕊️ প্রিয় বোন,
যে ভাইকে তুমি এত ভালোবাসো, তার সুখেই তোমার ভালোবাসার প্রমাণ।
বউকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবা নয়, বরং সঙ্গী ভাবো।
যে বউ আজ তোমার ভাইয়ের ঘর করছে, সে চাইলে হতে পারে তোমারও বোন।
ভালোবাসা একমাত্র জিনিস, যা ভাগ করলে কমে না — বরং বাড়ে।

🤲 আল্লাহ আমাদের সম্পর্কগুলো হিফাজত করুন।
আসুন, অহংকার ও ভুল বোঝাবুঝিকে দূরে রেখে ভালোবাসার জায়গা দেই।

#ভাই_বোন #নেইআমত #সম্পর্ক #ভালোবাসা #সংবেদনশীলতা

24/07/2025

যেখানে মানুষ থাকবে,সেখানে সম্পর্ক থাকবে।আর যেখানে সম্পর্ক থাকবে,সেখানে ভুল বোঝাবুঝিও আসবেই— এটিই বাস্তবতা।কারণ আমরা কেউই নিখুঁত নই।আমরা প্রত্যেকে নিজের মতো করে ভাবি,অনুভব করি,প্রতিক্রিয়া দিই।তাই কোনো না কোনো মুহূর্তে মনের ভেতর জমে থাকা না বলা কথাগুলো,অভিমান,প্রত্যাশা কিংবা কষ্ট— সব মিলে একটা দূরত্ব তৈরি করে দেয়।সেখান থেকেই জন্ম নেয় ভুল বোঝাবুঝি।

একটা সময় ছিল,যখন কথায় কথায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা হতো,একে অপরের ছোট ছোট বিষয়ও শেয়ার করা হতো।অথচ আজ শুধু নীরবতা।কেউ কারো খোঁজ নেয় না,কেমন আছো—এই ছোট্ট কথাটাও হারিয়ে যায় অহংকারের ভেতর।দুজনেই হয়তো অপেক্ষা করে— কে আগে বলবে? কিন্তু না,কেউই এগিয়ে আসে না। কারণ আমরা এখন সম্পর্কের চেয়ে নিজের ‘ইগো’টাকেই বেশি ভালোবাসি বা প্রাধান্য দিই।

কিন্তু সেটা হওয়া উচিত নয়?একটা মুহূর্তের রাগ,একটু অভিমান কিংবা একটি ভুল শব্দের জন্য কি বছরের পর বছর তৈরি হওয়া সম্পর্কটা ভেঙে যেতে দেওয়া উচিত?একটু ভেবে দেখুন,যাদের সঙ্গে আজ কথা বলা বন্ধ,তারা কি সত্যিই এমন অপরাধ করেছে যে ক্ষমা করা যায় না?নাকি আমরা নিজের আত্মমর্যাদার নামে হৃদয়ের দরজাটা আটকে রেখেছি?

সম্পর্ক মানে শুধু খুশির মুহূর্ত নয়— মানে একসাথে কষ্ট ভাগ করে নেওয়া,মানে একজন আরেকজনের পাশে দাঁড়ানো,মানে ভুল বুঝলেও বোঝার চেষ্টা করা। একবার,না দুবার নয়— বারবার চেষ্টা করা।কারণ যে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য কেউ লড়াই করে,সেটাই প্রকৃত সম্পর্ক।

ইগো বলে,“আমি কেন আগে বলবো?”ভালবাসা বলে,“তুই কষ্টে আছিস,আমি থাকতে পারছি না।”
ইগো সম্পর্ক শেষ করে দেয়।আর
ভালবাসা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখে।

জীবনটা খুবই ছোট।সময়ের চাকা থেমে থাকে না।অনেক সময় আমরা যাদের দূরে ঠেলে দিই,পরে আর ফিরে পাই না।তখন শুধু আফসোস থাকে— “ইচ্ছে করলে একটু বললেই পারতাম,একটু কাছে গেলেই হয়তো আবার সব আগের মতো হয়ে যেত...”কিন্তু ততক্ষণে হয়তো দেরি হয়ে যায়।

তাই ভুল বোঝাবুঝি হলে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া নয়— পাশে এসে বলা উচিত,“চলো,বসি।কথা বলি। আমরা তো একে অপরকে হারাতে চাই না।”

বিশ্বাস করুন,একটা সত্যিকারের সম্পর্ক হাজারটা যুক্তির চেয়ে অনেক বেশি মূল্যবান।ইগো দিয়ে জয় পাওয়া যায়,কিন্তু সেই জয়ে হৃদয়ের কোনো শান্তি থাকে না।আর সম্পর্ক দিয়ে পাওয়া যায় এমন এক ভরসা,যা সারা জীবনের জন্য হয়ে ওঠে আশ্রয়।

তাই,সম্পর্ক থাকলে ভুল বোঝাবুঝি হবেই—কিন্তু সেটা মিটিয়ে নেওয়ার নামই তো ভালবাসা।ইগো নয়,সম্পর্কটাই বেশি দামী।
©

কোন জা’লি’মকে বেশি বাড়তে দেখে বিভ্রান্ত হবেন না! তার পতন আসন্ন! আল্লাহ জা’লি’মকেও উঁচুতে তুলে ধরতে পারেন!কিন্তু, এর কারণ...
10/07/2025

কোন জা’লি’মকে বেশি বাড়তে দেখে বিভ্রান্ত হবেন না! তার পতন আসন্ন! আল্লাহ জা’লি’মকেও উঁচুতে তুলে ধরতে পারেন!

কিন্তু, এর কারণ জা’লি’মের প্রতি আল্লাহর ভালোবাসা নয়, বরং তাকে উঁচু জায়গা থেকে আছড়ে ফেলাটাই উদ্দেশ্য!

সুতরাং, কোন জা’লি’মকে বেশি বাড়তে দেখে বিভ্রান্ত হবেন না! তার পতন আসন্ন!

— শাইখ আব্দুল আযীয আত-তারেফী (হাফি.)

শিশুকে কোন চ্যানেল দেখতে দিচ্ছেন,🤷‍♀️❌ ৭টি ক্ষতিকর ইউটিউব চ্যানেল (শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ)চ্যানেল নাম ক্ষতিকর দিক উদাহর...
21/06/2025

শিশুকে কোন চ্যানেল দেখতে দিচ্ছেন,🤷‍♀️
❌ ৭টি ক্ষতিকর ইউটিউব চ্যানেল (শিশুদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ)

চ্যানেল নাম ক্ষতিকর দিক উদাহরণ

১. ChuChu TV ❌
অতিরিক্ত রঙ, শব্দ ও দ্রুতগতির ফুটেজ 👉
শিশুদের অস্থির করে তোলে, মনোযোগের সমস্যা তৈরি করে শিশু ঘুমানোর সময় বারবার এই কার্টুন দেখতে চায়, মনোযোগ কমে।

২. Cocomelon❌
অত্যধিক repetitive ও overstimulating; 👉
শব্দ ও সংগীতের মাধ্যমে “screen addiction” হয়ে যয়, বাচ্চা রেগে যায় যদি Cocomelon বন্ধ করা হয়।

৩. Diana and Roma ❌
বাস্তব জীবনের বিলাসীতা, খেলনা, ঘোরাফেরা দেখিয়ে শিশুদের ভোগবাদী মানসিকতা শেখায়👉
শিশু খেলনার জন্য জেদ করে কারণ "Diana" সেটাই করছে

৪. Vlad and Niki❌
নাটকীয়, চিৎকার ও অস্বাভাবিক আচরণ শেখায় 👉
যা শিশুরা অনুকরণ করে শিশু ঘর ভাঙচুর করে বলে “Vlad does it!”

৫. Little Baby Bum ❌
গান ও কার্টুনের মধ্যে বাস্তবতা ও কল্পনার বিভাজন দুর্বল করে, শিশুর চিন্তাশক্তিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে👉
শিশু সবসময় গানেই চিন্তা করে, বাস্তব কথা শুনতে চায় না

৬. Morphle❌
হিংসাত্মক ও অপ্রাসঙ্গিক রূপান্তর ও আচরণ শিশুদের মধ্যে হিংসা ও অলীক চিন্তা তৈরি করে👉
Morphle হয়ে মানুষকে ‘হারিয়ে দেওয়া’ মজার মনে করে

৭. Elsa and Spiderman Parody Videos ❌
সেক্সুয়াল সাবটেক্সট, হিংসাত্মক কনটেন্ট – এগুলো শিশুর চোখে ঝাঁকুনির মতো👉
Elsa-Spiderman ভিডিওতে অশালীন পোশাক ও সংলাপ থাকে

✅ ৭টি শিক্ষনীয় ও মেধা বিকাশমূলক ইউটিউব চ্যানেল (নিরাপদ ও উপকারী)

চ্যানেল নাম -ভালো দিক -উদাহরণ

১. Peep and the Big Wide World- বৈজ্ঞানিক চিন্তা ও অনুসন্ধান শেখায় 👉
শিশু পিপের মতো প্রশ্ন করে: “পানি কেন শুকায়?”

২. Blippi -রঙিন হলেও বাস্তব অভিজ্ঞতা শেখায় (যেমন: মিউজিয়াম, গাড়ি, কাজ) 👉
“Construction Vehicle” দেখিয়ে শেখায় কাজের প্রতি আগ্রহ

৩. Sesame Street -নৈতিক শিক্ষা, গঠনমূলক ভাষা, আবেগ নিয়ন্ত্রণ শেখায় 👉
“Elmo says: Sharing is caring” শিশু মনে রাখে

৪. Ms. Rachel (Songs for Littles) -
স্পিচ থেরাপি ও ভাষা শেখাতে সহায়ক, খোলামেলা ও আসল মানব মুখ ব্যবহার করে 👉
দেরিতে কথা বলা শিশুরা Ms. Rachel দেখে শব্দ শেখে

৫. Super Simple Songs -
স্লো, ক্লিয়ার এবং নির্দিষ্ট বয়স উপযোগী গান – শিশুর শব্দভাণ্ডার বাড়ে👉
“If You’re Happy and You Know It” গান শেখায় শরীরচর্চা ও শব্দ

৬. National Geographic Kids প্রাণীজগত, প্রকৃতি, পৃথিবী সম্পর্কে শেখায় “How bees make honey” দেখে শিশুর জিজ্ঞাসা বেড়ে যায়।

৭. SciShow Kids বিজ্ঞানভিত্তিক সহজ ব্যাখ্যা ও পর্যবেক্ষণ শেখায় “Why do leaves change color?” দেখে শিশু জানতে চায় প্রকৃতি নিয়ে।

🔍 সচেতনতা ও পরামর্শ:

YouTube Kids অ্যাপে Parent Control ব্যবহার করুন

প্রতি ভিডিওর বিষয়বস্তু আগে দেখে দিন

সময় সীমা দিন — দিনে সর্বোচ্চ ২০ মিনিট (২-৫ বছর বয়সে) প্রতিদিনেম ৬০ মিনিট।

শিশুর পাশে বসে ভিডিও দেখুন ও আলাপ করুন। এই পোস্টের প্রতিটা চ্যানেলের কার্টুন আমি ৫-৮মিনিট করে দেখে দেখে এই চ্যানেলগুলো সিলেক্ট করেছি। তাই বলছি, কি দেখতে দিচ্ছেন তা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

16/06/2025

কাউকে কষ্ট দেয়ার নিয়ত থাকলে, দেন! কোনো সমস্যা নাই!
ঠকানোর হইলে, ঠকান! কোন ব্যাপার নাহ!
কাউকে কোন প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভঙ্গ করে ফেলছেন?' গায়েও লাগাচ্ছেন না? আচ্ছা!
কারো হক নষ্ট করতেছেন 'করেন, করেন!

যা করছেন বা করতেছেন;করেন!'কিন্তু,এইসব আপনার জীবনে কয়গুণ হয়ে ফেরত আসবে এটাও চিন্তা করে রাইখেন! ❤️
©

নিজেকে না বদলালে কেউ আপনাকে বাঁচাতে আসবে না।এই পৃথিবীতে কেউ আপনাকে এসে সফল করে দিয়ে যাবে না।কেউ এসে আপনাকে টেনে তুলবে না...
16/06/2025

নিজেকে না বদলালে
কেউ আপনাকে বাঁচাতে আসবে না।

এই পৃথিবীতে কেউ আপনাকে এসে সফল করে দিয়ে যাবে না।
কেউ এসে আপনাকে টেনে তুলবে না, যদি আপনি নিজে উঠে দাঁড়াতে না চান।
জীবনের লড়াই আপনাকেই লড়তে হবে, একদম একা।

১. কেউ আপনাকে কিছু দিতে বাধ্য না
আপনার বাবা-মা আপনাকে জন্ম দিয়েছেন, মানুষ করেছেন।
তবে আপনি জীবনে কতদূর যাবেন, কত বড় হবেন— সেটা একান্তই আপনার দায়িত্ব।
কেউই বাধ্য না আপনাকে সুযোগ করে দিতে।
আপনাকেই নিজের সুযোগ তৈরি করতে হবে।

২. পৃথিবী কঠিন, আপনি যদি দুর্বল থাকেন তো শেষ
জীবন কারও জন্য থেমে থাকবে না।
আপনি ব্যর্থ হলে, খুব বেশি মানুষ এক মিনিটও সময় দেবে না আপনার জন্য।
এই দুনিয়ায় টিকে থাকতে হলে আপনাকে মজবুত হতে হবে — মানসিকভাবে, মানসিকতায়, সিদ্ধান্তে।

নাহলে পৃথিবী আপনাকে গিলে ফেলবে, একটুও দয়া করবে না।

৩. কষ্ট হবে, কিন্তু কেউ দেখবে না
হয়তো আপনি রাত জেগে পরিশ্রম করছেন, একা লড়াই করছেন, কাঁদছেন —
কিন্তু কেউ তা দেখবে না।
মানুষ শুধু ফলাফল (result) দেখতে চায়,
আপনার পরিশ্রম (process) নয়।

তাই নীরবে লড়াই করুন, জেতার পর সবাই দেখবেই।

৪. বারবার ক্ষমা চাইলে পিছিয়ে পড়বেন
যদি আপনি সবসময় অজুহাত দেন—
যে, “সময় পাইনি”, “পরিস্থিতি খারাপ ছিল”, “ভাগ্য সহায় ছিল না”—
তাহলে আপনি কখনোই এগোতে পারবেন না।

Victim mindset মানে নিজেকে সবসময় দুর্ভাগা ভাবা — এটা আপনাকে কেবল পিছিয়ে দেবে, কিছুই দেবে না।

৫. আপনিই আপনার একমাত্র ভরসা
কেউ এসে আপনাকে ধাক্কা দিয়ে বলবে না: “উঠে দাঁড়াও!”
কেউ এসে আপনাকে অনুপ্রাণিত করবে না, যদি না আপনি নিজে চেষ্টার আগুন জ্বালান।

আজ আপনি যেখানে আছেন, ১০ বছর পরও সেখানেই থাকবেন — যদি আজই বদলানো শুরু না করেন।

শেষ কথা:
এখনো ভাবছেন, কেউ এসে আপনাকে বাঁচাবে?
না, কেউ আসবে না।
আপনাকেই নিজেকে বাঁচাতে হবে।
নিজের ভিতরের আগুন জ্বালান — কারণ একমাত্র আপনিই পারেন নিজেকে বদলাতে।
(সংগৃহীত)

14/06/2025

মানুষ বলে, "শিশুদের তাদের বাবার প্রয়োজন," কিন্তু বিষয়টা তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ।

একটি শিশুর প্রয়োজন এমন একজন বাবা, যিনি নিরাপদ মানসিকএবং শারীরিকভাবে।

যিনি শুধু আর্থিকভাবে নয়, ভালোবাসা এবং ধৈর্য দিয়েও পাশে থাকেন।

যিনি প্রতিদিন প্রতিশ্রুতি নিয়ে উপস্থিত থাকেন, শুধু দায়িত্ববোধে নয়, ভালোবাসায়।

যিনি বুঝতে পারেন যে, তার পরিবার তার স্বার্থপর চাহিদা আর অজুহাতের আগে আসে।

একজন বাবা, যিনি প্রতিবার নিজের সন্তানদেরকে বেছে নেন—শুধু কথায় নয়, কাজে।

সঙ্গে থাকা শুধু শরীরের উপস্থিতি নয়—মন থেকে, ভালোবাসা থেকে উপস্থিত থাকা।

©

সম্মান যেখানে শ্বাস নেয়, সেখানেই বাঁচোযার সাথে কথা বলছেন, সে মোবাইল টিপছে, অন্যমনস্ক কিংবা আপনাকে পাত্তা দিচ্ছে না—কথা থ...
11/06/2025

সম্মান যেখানে শ্বাস নেয়, সেখানেই বাঁচো

যার সাথে কথা বলছেন, সে মোবাইল টিপছে, অন্যমনস্ক কিংবা আপনাকে পাত্তা দিচ্ছে না—কথা থামিয়ে উঠে পড়ুন। যেখানে আপনার গুরুত্ব নেই, সেখানে এক মুহূর্তের অপচয় নয়। কেউ অবহেলা, অপমান করবে, তারপরেও সেখানে থাকতে হবে—দুনিয়াটা আপনার জন্য এতটা সংকীর্ণ হয়ে যায়নি। যেখানে সম্মান নেই, সেখানে যাবেন না। যে আপনার গুরুত্ব বোঝে না, তার সাথে মিশবেন না।

যেখানে আপনার উপস্থিতি-অনুপস্থিতিতে বিশেষ কিছু আসে-যায় না, সেখানে সময় না দিয়ে নিজের উন্নয়নে ব্যস্ত হোন। নিজেকে যোগ্য ও দক্ষ করে এমন এক উচ্চতায় উপনীত করুন, যাতে আপনার কথা শোনার জন্য মানুষ অপেক্ষা করে। যে আসরে আপনার গুরুত্ব আছে, সে আসরে বসুন। তাদের সাথে মিশুন যারা আপনাকে সম্মান না করলেও অন্তত অসম্মান করে না। সেই আড্ডায় মাতুন, যেখানে আপনি তুচ্ছ নন।

আত্মসম্মান জীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। তবে খেয়াল রাখবেন, আত্মসম্মান যেন অহংকারে পরিণত না হয়। “আমি কিছু একটা”—এমন দম্ভে সাধারণের সাথে দূরত্ব সৃষ্টি করবেন না। অসাধারণ হওয়ার দরকার নেই, বরং সাধারণ থাকুন। তবে কারও অবজ্ঞায় আটকে থাকবেন না। অন্তত অবহেলা থেকে নিজেকে মুক্ত করুন।

যার-তার থেকে যখন-তখন অপমান জীবন থেকে অপসারণ করুন। বাঁচুন—সম্মানের সাথে। যারা বিশ্বাস নষ্ট করে, কথার পিঠে ব্যথা দেয় এবং ভর সমাজে অপমান করে—তাদের থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন। যারা ইশারা-ইঙ্গিতে আপনাকে অপমানিত করে, পর ভাবে কিংবা মিশতে চায় না—তাদের চৌহদ্দিতেও পা ফেলবেন না। দুনিয়াটা বিশাল। লক্ষ দুয়ার আপনার পক্ষ নেওয়ার অপেক্ষায়। কোথাও জায়গা না পেলে নিজের জগতে বাঁচুন, তবুও অসম্মানের পথে হাঁটবেন না।

আত্মসমালোচনা করুন, তবে আত্মসম্মান বিকিয়ে দিয়ে নয়। প্রত্যেকের ভুল হয়। আত্মসমর্পণ মানে এই নয়—যে যা ইচ্ছা বলতে ও করতে পারবে। বিনীত থাকা ভালো, কিন্তু যারা বিনয়কে দুর্বলতা ভেবে পেয়ে বসে—তাদের শিক্ষা পাওয়াটাও জরুরি।

কারও উপকার করার সুযোগ পেলে আজকেই করুন, কেননা আগামীকাল এই সুযোগ নাও আসতে পারে। ব্যক্তিত্ব বিসর্জন দিয়ে নিজের স্বার্থ রক্ষায় কোনো কাজ করবেন না। তবে কারও জীবন রক্ষা পায়, ভয়ানক বিপদ থেকে বাঁচে—এমন যদি হয়, এজন্য যে কারও কাছে এক জীবনে দু-একবার ছোট হবেন। এতে আপনি বিশালতা পাবেন। অন্যের দোয়া যে মানুষকে কত বড় বানাতে পারে তা ভাবতেও পারছেন না!

কখনোই কাউকে অসম্মান করা, অবজ্ঞা ও অবহেলা করা—এই ভুল করবেন না। সম্মান দেওয়া এবং নেওয়ার জন্য একজন আছেন যিনি ন্যায্যতার প্রতীক।

পূর্ণাঙ্গ মানবজীবনের যাত্রায় আশেপাশের কেউ তুচ্ছ নয়। যার যতটুকু সম্মান, ততটুকু রক্ষার জন্য প্রয়োজনে সংগ্রাম করতে হবে, জীবন দিতেও হতে পারে। কথা ও আচরণ মানুষের মর্যাদা বাড়ায় বা কমায়। ভালো আচরণ মানবজীবনে আলো হয়ে ফেরত আসে। কারও বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা, অসম্মানের পরিকল্পনা করা মানে নিজের পতনের নিমিত্তে গর্ত খোঁড়া।

চিন্তাতেও অন্যের উপকার রাখবেন। কাজে শুভের বাস্তবায়ন ঘটাবেন। কারও অসম্মান করে কোনো আচরণ করবেন না—তাতে যদি কোথাও কোথাও নিজেকে সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা লাগে, তবুও। অবস্থান তৈরি করুন, যাতে আপনার অনুপস্থিতিতে মানুষ আপনার শূন্যতা অনুভব করে। লোকেদের স্মৃতিতে আপনার জন্য সম্মান জমা করে যান। যদি চান তবে না থেকেও থাকতে পারেন!

উপকারের হাত প্রশস্ত রাখুন। দানে সম্পদ কমে না, বরং মান-সম্মান বাড়ায়। জীবনের বিরুদ্ধে যত পারেন, কম অভিমান করবেন।

অভিযোগ শান্তির হন্তারক। অল্পে সন্তুষ্ট জীবন সুখী। কিছু ত্রুটি এড়িয়ে যাবেন, কিছু কথা গোপন রাখবেন এবং অন্যের প্রশংসা জারি রাখবেন—দেখবেন, আপনার গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে।

অবস্থা তৈরি করে নিতে হয়। আপনার সরল চিন্তা, সাদামাটা জীবন এবং মানুষের মঙ্গলকামনা—আপনাকে লাখে একজন ‘এক’ হিসেবে তৈরি করবে। নিজেকে বিক্রি করে, বিবেককে বন্ধক দিয়ে কিংবা সত্যকে আড়াল করে অন্যায়ের পক্ষ নেবেন না। পরের হক ভক্ষণ করবেন না।

মানুষ দুনিয়া থেকে বিদায় নিলেও তার কাজ ও কথা থেকে যায়। পাছে যা থাকবে, তা যাতে অগ্রে দোয়া পাঠাতে পারে—সুযোগ রেখে যান। নিজেকে অমূল্য করুন, তবে ন্যায়ের মূল্য হারিয়ে নয়। সম্মানের সাথে থাকুন, সসম্মানে বাঁচুন। অসম্মানের চেয়ে অপমানের আর কিছুই নেই। আত্মসম্মান জীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ।

#সংগৃহীত

30/05/2025

‼️ ১০টি কারণ, কেন বাচ্চাকে আজ থেকেই বিস্কুট খাওয়ানো বন্ধ করবেন!

❗বাচ্চার হাতে বিস্কুট মানেই ‌নীরব বি*ষ!
আপনি যেটাকে স্ন্যাক ভাবছেন, সেটা হয়তো শিশুর ক্ষ*তির কারণ — প্রতিদিন!

— — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — —
⭕⭕ বিস্কুট শিশুর যে ক্ষ*তি করে -

🔵 ১. স্যাচুরেটেড ফ্যাট = হৃদযন্ত্র ও লিভারের ক্ষতি
👉 বিস্কুটে থাকে ট্রান্স ফ্যাট ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট
👉 শিশুর লিভার ও হার্টে চর্বি জমে, বাড়ে রোগের ঝুঁ*কি

🔵 ২. হজমে গোলমাল + গ্যাস + অরুচি
👉 ময়দা, প্রিজারভেটিভ ও কৃত্রিম ফ্লেভার হজমে বাধা দেয়
👉 পেট ফাঁপা, খাবারে অনীহা, গ্যাস্ট্রিক

🔵 ৩. অতিরিক্ত চিনি = কৃমি + দাঁতের ক্ষয়
👉 দাঁতের এনামেল ন*ষ্ট, কৃমির ঝুঁকি ও শরীর দুর্বলতা বাড়ায়

🔵 ৪. প্রিজারভেটিভ ও রাসায়নিক ভেজাল
👉 কিডনি ও স্নায়ুতন্ত্রে ধীরে ধীরে বি*ষক্রিয়া

🔵 ৫. Hyperactivity ও আচরণগত সমস্যা
👉 চিনি + কৃত্রিম ফ্লেভার শিশুকে অতিরিক্ত চঞ্চল করে
👉 মনোযোগ ও ঘুমে ব্যাঘাত

🔵 ৬. পুষ্টিহীন, পেট ভরায়
👉 নেই কার্যকর প্রোটিন, ভিটামিন বা মিনারেল
👉 শুধু ক্যালরি দিয়ে মূল খাবারের প্রতি আগ্রহ হারায়

🔵 ৭. ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স ও ভবিষ্যতের ডায়াবেটিস
👉 বারবার বিস্কুট খেলে রক্তে চিনি বাড়ে
👉 টাইপ-২ ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা তৈরি হয়

🔵 ৮. আ*সক্তি তৈরি করে (Food Addiction)
👉 চিনি ও কৃত্রিম ফ্লেভার ব্রেনে Dopamine রিলিজ করে
👉 শিশু রেগুলার এই খাবারেই লোভ পায়

🔵 ৯. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়
👉 ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়, সহজে অসুস্থ হয় শিশু

🔵 ১০. পেটের ভালো ব্যাকটেরিয়া ন*ষ্ট হয়
👉 গাট হেলথ ন*ষ্ট হলে শিশুর হজম, মুড ও স্বাস্থ্যে প্রভাব পড়ে

— — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — —

⭕⭕ তাহলে বিকল্প কী?
সুস্থ, সহজ, সুস্বাদু — শিশুর জন্য সেরা স্ন্যাকস:

✅ কলা / পেয়ারা / আঙুর
✅ সেদ্ধ ডিম
✅ ওটস বা সুজি পিঠা / প্যানকেক
✅ খেজুর-নারকেল লাড্ডু
✅ রাগি বিস্কুট (ঘরে বানানো বা স্বাস্থ্যকর ব্র্যান্ড)
✅ ফ্রুট চাট
✅ সবজি ওমেলেট / ছোট পরোটা টুকরো
✅ ঘরে বানানো এনার্জি বল

— — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — —

‼️স*তর্ক থাকুন — এক প্যাকেট বিস্কুট শিশুর শরীরে ক্ষ*তি করতে পারে বহুদিন ধরে।

শান্ত ও সুস্থ শিশু চাইলে ভালোবাসা ও খাবার দিন — বিস্কুট নয়।

— — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — — —

পোস্টটি শেয়ার করে দিন ।
আপনার শেয়ার হয়তো আরেকজন মা-বাবাকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।



#বাচ্চা #শিশু #মা ゚viralシ

বিশ্বের সর্বোচ্চ পতিতাবৃত্তির দেশ:১। থাইল্যান্ড (বৌদ্ধ ধর্ম)২। ডেনমার্ক (খ্রিস্ট ধর্ম)৩। ইতালি (খ্রিস্ট ধর্ম)৪। জার্মান ...
29/05/2025

বিশ্বের সর্বোচ্চ পতিতাবৃত্তির দেশ:
১। থাইল্যান্ড (বৌদ্ধ ধর্ম)
২। ডেনমার্ক (খ্রিস্ট ধর্ম)
৩। ইতালি (খ্রিস্ট ধর্ম)
৪। জার্মান (খ্রিস্ট ধর্ম)
৫। ফ্রেঞ্চ (খ্রিস্ট ধর্ম)
৬। নরওয়ে (খ্রিস্ট ধর্ম)
৭। বেলজিয়াম (খ্রিস্ট ধর্ম)
৮। স্প্যান (খ্রিস্ট ধর্ম)
৯। ইউকে (খ্রিস্ট ধর্ম)
১০। ফিনল্যান্ড (খ্রিস্ট ধর্ম)

বিশ্বের সর্বোচ্চ চুরির হার:
১। ডেনমার্ক এবং ফিনল্যান্ড (ক্রিশ্চিয়ান)
২। জিম্বাবুয়ে (খ্রিস্ট ধর্ম)
৩। অস্ট্রেলিয়া (খ্রিস্ট ধর্ম)
৪। কানাডা (খ্রিস্ট ধর্ম)
৫। নিউজিল্যান্ড (খ্রিস্ট ধর্ম)
৬। ভারত (হিন্দু ধর্ম)
৭। ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস (ক্রিশ্চিয়ান)
৮। ইউএস (খ্রিস্ট ধর্ম)
৯। সুইডেন (খ্রিস্ট ধর্ম)
১০। দক্ষিণ আফ্রিকা (খ্রিস্ট ধর্ম)

পৃথিবীর সর্বোচ্চ অ্যালকোহল আসক্তি:
১। মোল্ডোভিয়া (খ্রিস্টান)
২। বেলারুশিয়া (খ্রিস্টান)
৩। লিথুয়ানিয়া (খ্রিস্টান)
৪। রাশিয়া (খ্রিস্টান)
৫। চেক প্রজাতন্ত্র (খ্রিস্টান)
৬। ইউক্রেনীয় (খ্রিস্টান)
৭। অ্যান্ডোরা (ক্রিশ্চিয়ান)
৮। রোমানিয়া (ক্রিশ্চিয়ান)
৯। সার্বিয়া (খ্রিস্টান)
১০। অস্ট্রেলিয়া (খ্রিস্টান)

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি খুনের হার:
১। হন্ডুরাস (খ্রিস্টান)
২। ভেনেজুয়েলা (খ্রিস্টান)
৩। বেলিজ (খ্রিস্টান)
৪। এল সাভাদর (খ্রিস্টান)
৫। গুয়াতেমালা (খ্রিস্টান)
৬। দক্ষিণ আফ্রিকা (খ্রিস্টধর্ম)
৭। সেন্ট কিটস এবং নেভিস (ক্রিশ্চিয়ান)
৮। বাহামা (খ্রিস্টান)
৯। লেসোথো (ক্রিশ্চিয়ান)
১০। জামাইকা (খ্রিস্টান)

বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক দল:
১। ইয়াকুজা (কোন ধর্ম নেই)
২। আগ্বেরাস (খ্রিস্টান)
৩। ওয়াহ সিং (খ্রিস্টান)
৪। জামাইকা বসএঁ (খ্রিস্টান)
৫। প্রাইমেরো (ক্রিশ্চিয়ান)
৬। দ্য আরিয়ান ব্রাদারহুড (খ্রিস্টান)

বিশ্বের সবচেয়ে বড় মাদক দল:
১। পাবলো এসকোবার - কলম্বিয়া (খ্রিস্টান)
২। আমাদো ক্যারিলো - কলম্বিয়া (ক্রিশ্চিয়ান)
৩। কার্লোস লিডার জার্মেন (খ্রিস্টান)
৪। গ্রিসেল্ডা ব্ল্যাঙ্কো - কলম্বিয়া (খ্রিস্টান)
৫। জোয়াকুইন গুজম্যান - মেক্সিকো (ক্রিশ্চিয়ান)
৬। রাফায়েল ক্যারো - মেক্সিকো (ক্রিশ্চিয়ান)

অথচ বলা হয় ইসলাম এবং মুসলমানরা পৃথিবীতে সহিংসতা ও সন্ত্রাসবাদের কারণ এবং তারা চায় সবাই যেন তাই বিশ্বাস করে ।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু কে করেছে?
মুসলিমরা নয়..

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কে শুরু করেছে?
মুসলিমরা নয়..

প্রায় ২০ মিলিয়ন স্থানীয় অস্ট্রেলিয়ানকে কে হত্যা করেছে?
মুসলিমরা নয়..

জাপানের নাগাসাকি এবং হিরোশিমায় কে বোমা ছুড়েছে?
মুসলিমরা নয়..

দক্ষিণ আমেরিকায় প্রায় ১০০ মিলিয়ন রেড ইন্ডিয়ানদের কে হত্যা করেছে ?
মুসলিমরা নয়..

উত্তর আমেরিকায় প্রায় ৫০ মিলিয়ন রেড ইন্ডিয়ানদের কে হত্যা করেছে?
মুসলিমরা নয়..

আফ্রিকা থেকে ১৮০ মিলিয়নেরও বেশি আফ্রিকানকে যারা অপহরণ করেছিল, তাদের মধ্যে 88% মারা গেছে এবং সাগরে নিক্ষিপ্ত হয়েছে! কে করেছে এ কাজ?
মুসলিমরা নয়..
----------------------------
সন্ত্রাসবাদ বা জঙ্গীবাদের সূচনা মুসলিমদের দ্বারা হয়নি অথচ সংজ্ঞায়িত করা হচ্ছে তাদেরকে।
অমুসলিম সন্ত্রাসী কাজ করলে অপরাধ! কিন্তু মুসলিমরা অধিকার আদায়ের চেষ্টা করলে বলে সন্ত্রাস..!

এটা সুস্পষ্ট সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র।।

-সংগৃহীত

Address

Dhaka
1209

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Humaira's Diary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Humaira's Diary:

Share