Rounak Fashion

Rounak Fashion We are here to give you the most trendy, fashionable and beautiful long skirts. Our skirts is made of the finest materials.

It is very comfortable to wear in any weather, both at home and outside.

গোলাপি তখন গুলুমুলু😄সালঃ 2020
26/06/2025

গোলাপি তখন গুলুমুলু😄
সালঃ 2020

24/06/2025

এটা ট্রাই করেনতো দেখি...

22/06/2025

দয়াকরে এই কাজগুলো প্লিজ কেউ করবেন না প্লিজ🙂🙏

গুলশান বাড্ডা লিংক রোড। গত পরশুদিন রাত ঠিক ১১.৩৫। অনেকদিন পর বৃষ্টি হয়ে চারিদিকে শান্ত পরিবেশ। সুন্দর এই পরিবেশে এক্টু হাঁটার জন্য বের হলাম। গেট থেকে বের হতেই ঐ ছেলেটিকে রাস্তার পাশে বসে থাকতে দেখলাম। ছেলেটাকে এভাবে বসে থাকতে দেখেই মায়া লেগে গেলো।

গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পরছে। রাস্তা ঘাট একেবারে ফাঁকা। বেওয়ারিশ কুকুরে ঘুরাঘুরি আর থেমে থেমে পথিকের আসা যাওয়া যাওয়া ছাড়া নিস্তব্ধ এলাকা। আমার চোখ বারবার ছেলেটির দিকে ছুটে যায়। গেটে দাড়িয়ে কিছুক্ষণ তাকে অবলোকন করলাম। মায়া আরো বেড়ে গেলো। মনে হচ্ছিল সে কাউকে কল দিচ্ছে কিন্তু ধরছে না।

আমি হেটে গুদারা ঘাটের দিকে যেতে লাগলাম। কিন্তু ঐ ছেলের কথা ভুলতে পারছিলাম না। তাই ৬/৭ মিনিট পর ব্যাক করে তার কাছে আসলাম। ছেলেটি এখনো বসে আছে। কাছে গিয়ে সুন্দর করে জিজ্ঞেস করলাম ‘কোন সমস্যায় পরছো’?
কোন হেল্প লাগবে?
মুবাইলে টাকা নাই, কাউকে কল করতে হবে?

১৭/১৮ বছরের ছেলেটি লজ্জা পেয়ে গেলো। আমি লজ্জা ভাঙিয়ে বললাম ‘লজ্জার কিছুই নাই, বিপদ আপদ মানুষেরই হয়’। কোন সমস্যা থাকলে বলো, দেখি কিছু করতে পারি কিনা।

সে বললো: আসলে আমি এক্টা পার্সেল ডেলিভারি দিতে আসছে, এড্রেস এই আসে পাশেই। কিন্তু রিসিভার কল ধরছে না। থাকি মিরপুরে। আজ ডেলিভারি না দিলে কালকে আবার আসতে হবে, এছাড়া কম্পানিও আমাকে ঝাড়ি দিবে।

কম্পানিকে জানিয়েছো যে কল ধরছে না?
প্রথমে ভয়ে জানাইনি, এখন জানিয়েছি, ঝাড়ি মারছে আমারে, এখন কম্পানি কল দিচ্ছে কিনেতু কম্পানির কলও ধরছে না।

তো, অন্য নাম্বার দিয়ে কল দাও।
না, অন্য নাম্বার দিয়ে কল দেয়া কম্পানির নিষেধ আছে।
তো আমাকে নাম্বার দাও, আমি কল দিয়ে দেখি।
দিবে না। ভয়ে।
আশ্বাস দিয়ে বললাম ‘দাও, আমি সুন্দর করে কথা বলি, কোন সমস্যা করবে না।
পরে নাম্বার দিলো।
কল দিলাম।
কল ধরলো এক ম্যাডাম।
অনেক সুন্দর করে রিকোয়েস্টের সুরে বললাম ‘একটা ডেলিভারি এসে বৃষ্টির মধ্যে বসে আছে, আপনার যদি কোন সমস্যা না থাকে তাহলে প্লিজ ডেলিভারিটি রিসিভ করুন। ছোট্ট এক্টা ছেলে ভয় পেয়ে আছে।

ম্যাডামের অভিযোগ ‘ডেলিভারি ম্যান আসার কথা ছিল ১০ টার মধ্যে। এখন এত লেট করছে তাই আমি রিসিভ করতে চাচ্ছি না। বাসায় পুরুষ মানুষ নাই, ব্লা ব্লা বহুত কিছু। তারপরও বললাম ছোট ছেলে, সাইকেল নিয়ে ডেলিভারি দেয়, আবার বৃষ্টি হয়েছে, তাই এক্টু দেড়ি হয়েছে, দয়া করে রিসিভ করে ছেলেটিকে একটু সহযোগীতা করুন। ম্যাডাম রাজি হলেন। ছেলেটিকে গেটের সামেন যেতে বললো। ছেলেটিকে বিদায় দিয়ে আমি বাসায় চলে আসলাম।

আমার এক্টা জিনিস বেশ ভালো লাগে। আজ থেকে ১০/১২ বছর আগেও এই পাঠাও, উবার, ফুড ডেলিভারি, পার্সেল ডেলিভারি কালচার দেশে চালু ছিল না। এখন এই সেক্টরে শত শত ইয়াং ছেলে কাজ করছে, সবাই কত হাসিমুখে পরিশ্রম করে, নিজেকে সাপোর্ট দেয়, পরিবারকে সাপোর্ট দেয়। অনেক ভালো লাগে এই দৃশ্য দেখলে। আমার মনে হয় দেশের সবারই ভালো লাগে।

ভালো লাগার পাশাপাশি এই ছেলে মেয়েদের প্রতি সবাই আরেকটু সুহৃদ হলে ছেলেগুলি কাজে উৎসাহ পাবে। আরো ভালো করে কাজ করবে। আরো নতুন ছেলে মেয়ে এই লাইনে ঢুকবে। এক্টা সময় বড় একটি জিবীকার ক্ষেত্র হবে এই সেক্টর। তাই আসুন, সবাই এদের পাশে দাঁড়াই। এদের সাথে খারাপ ব্যবহার করে এদের স্বপ্ন ভংগ না করি।

©কালেক্টেড

লাইগবো নি? উগ্গ্যা আছে
11/06/2025

লাইগবো নি? উগ্গ্যা আছে

10/05/2025

এই কথাগুলো শিশুকাল থকেই বাচ্চাদের মনে গেঁথে দিন
Collected vedio

05/05/2025

হাসবি আল্লাহু লা- ইলাহা ইল্লা হুয়া আলাইহি তাওক্কালতু ওয়া হুয়া রাব্বুল আরশীল আযীম🤲

কেউ কি  Rounak Fashion থেকে  #স্কার্ট নিয়ে ঠকেছেন?
29/04/2025

কেউ কি Rounak Fashion থেকে #স্কার্ট নিয়ে ঠকেছেন?

"দ্য ভালচার অ্যান্ড দ্য লিটল গার্ল" – এক ছবির পেছনের হৃদয়বিদারক গল্প১৯৯৩ সালের ২৬শে মার্চ দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস-এ প্রকাশি...
28/04/2025

"দ্য ভালচার অ্যান্ড দ্য লিটল গার্ল" – এক ছবির পেছনের হৃদয়বিদারক গল্প

১৯৯৩ সালের ২৬শে মার্চ দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস-এ প্রকাশিত হয় একটি ছবি, যা বিশ্ববাসীকে কাঁদিয়েছিল। নাম— "দ্য ভালচার অ্যান্ড দ্য লিটল গার্ল", যদিও এটি পরে "দ্য স্ট্রাগলিং গার্ল" নামেও পরিচিত হয়।

এই ছবির ফটোগ্রাফার ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার কেভিন কার্টার। ছবিটিতে দেখা যায়, এক কংকালসার শিশুকন্যা উপুড় হয়ে বসে আছে, আর তার পেছনে ওঁত পেতে আছে এক শকুন—যেন অপেক্ষা করছে শিশুটির মৃত্যুর। এই দৃশ্যটি তোলা হয়েছিল সুদানের আয়োদ নামক এক গ্রামে, যেখানে শিশুটি জাতিসংঘের খাদ্যশিবিরে পৌঁছানোর চেষ্টা করছিল। অনেকেই তখন ভাবতেন শিশুটি মারা গিয়েছিল, কিন্তু জানা যায়, সে আরও ১৩ বছর বেঁচে ছিল এবং ২০০৭ সালে মৃত্যু হয় তার। শিশুটির নাম ছিল নিয়ং কং।

ছবিটি সারা বিশ্বে সাড়া ফেলে দেয়। ১৯৯৪ সালে এটি পুলিৎজার পুরস্কার জিতে নেয় “ফিচার ফটোগ্রাফি” বিভাগে। কেভিন কার্টার রাতারাতি খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছে যান—কিন্তু সেই খ্যাতি তার জীবনে প্রশান্তি বয়ে আনেনি, বরং নিয়ে আসে অস্থিরতা আর তীব্র অনুশোচনা।

পেছনের গল্প:

সুদানে দুর্ভিক্ষ তখন চরমে। দিনের পর দিন মানুষ না খেয়ে মরছে, রোদে পুড়ছে, পানির একফোঁটাও নেই। কেভিন কার্টার তখন সেখানকার বাস্তবতা ক্যামেরাবন্দি করতে গিয়েছিলেন। সেই সময়ই তাঁর চোখে পড়ে ছোট্ট শিশুটিকে—ক্ষুধায় ক্লান্ত, হেঁটে যাওয়ার শক্তিও নেই। আর ঠিক পেছনে শকুন। প্রায় ২০ মিনিট অপেক্ষা করে ছবিটি তোলেন কেভিন। তারপর পাশে গিয়ে বসে সিগারেট খেতে খেতে পরবর্তী দৃশ্যের জন্য প্রস্তুত হন। শিশুটিকে সাহায্য করেননি—ভেবেছিলেন, সে হয়তো মারাত্মক রোগে আক্রান্ত।

এই বিষয়টি নিয়েই পরবর্তীতে শুরু হয় বিতর্ক—“ছবিটি তোলে চলে আসলেন, শিশুটিকে কেন সাহায্য করলেন না?”—বিশ্বজুড়ে মানবাধিকারের প্রশ্ন, মিডিয়ার তোপ, আর মানুষের দৃষ্টি তাকে মানসিকভাবে বিধ্বস্ত করে তোলে।

পুরস্কার জয়ের এক বছর চার মাস পর, ১৯৯৪ সালের জুলাইয়ে, কেভিন কার্টার আত্মহত্যা করেন। তার আগে ছোট একটি চিরকুটে লেখেন:

“আমি সত্যিই, একদম সত্যিই দুঃখিত। দুঃখগুলো আমার আনন্দকে অতিক্রম করে কবেই উবে গেছে। এখন আর কোনো আনন্দ নেই—শুধুই হতাশা।”

কেভিনের বন্ধু ও সহকর্মী চিত্রসাংবাদিক জোআঁও সিলভা জানান, কেভিন ছবিটি তোলার পর শকুনটিকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু শিশুটিকে স্পর্শ করেননি সংক্রামক রোগের আশঙ্কায়। তবে পরে জানতে পারেন, শিশুটি বেঁচে আছে—আর এই সত্যিই যেন তাকে আরও বেশি কুরে কুরে খায়।

এই একটি ছবি কেবল একটি শিশুর কষ্টই নয়, তুলে ধরেছিল মানবতার সংকট, দুর্ভিক্ষের নির্মমতা আর এক শিল্পীর আত্মদ্বন্দ্ব। এটি হয়ে উঠেছে ইতিহাসের সবচেয়ে প্রভাবশালী ও বিতর্কিত ছবিগুলোর একটি।

সূত্রঃ উইকিপিডিয়া

চক্ষু শীতল করা তিনটা কালার
28/04/2025

চক্ষু শীতল করা তিনটা কালার

27/04/2025

যারা সত্য জানে কিন্তু স্বীকার করেনা বা মানেনা আফসোস তাদের জন্য😢
আল্লাহ তাদের সঠিক জ্ঞান দান করুন🤲

26/04/2025

ফিলিস্তিন ❤️❤️❤️❤️

24/04/2025

ই'স'রা'য়ে'ল পুড়ে যাচ্ছে এতে এখনই আলহামদুলিল্লাহ বলার কিছু নাই। দোয়া করেন, পুরোটা পুড়া শেষ হোক তারপর আলহামদুলিল্লাহ বলি

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rounak Fashion posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rounak Fashion:

Share