IT'Z SAJIB

IT'Z  SAJIB This pages shares --):
Favourite MOMENTS and MEMORIES, love&cure'❤️‍🩹
Thanks You--): page IT'Z SAJIB

23/03/2025

"প্রিয় জীবন ,
প্লিজ আমাকে বারবার কাঁদিও না। আমার কান্না শুনার কেউ নেই, আমি একা !💔😅

অ্যাটিটিউড, ইগো দেখিয়ে মানুষকে ইগনোর করাটা স্মার্টনেস নয় বরং সবার সঙ্গে মিশতে পারা, ভালো করে কথা বলতে পারাটাই স্মার্টন...
08/10/2024

অ্যাটিটিউড, ইগো দেখিয়ে মানুষকে ইগনোর করাটা স্মার্টনেস নয় বরং সবার সঙ্গে মিশতে পারা, ভালো করে কথা বলতে পারাটাই স্মার্টনেস।❤

প্রতিবার আমি যখন কাউকে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে দেখি, কি হাসিখুশি প্রাণবন্ত মেয়ে! যে হয়তো কখনো অভাব দ্যাখেনি, কখনো কর্কশ ভাষায়...
08/10/2024

প্রতিবার আমি যখন কাউকে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে দেখি, কি হাসিখুশি প্রাণবন্ত মেয়ে! যে হয়তো কখনো অভাব দ্যাখেনি, কখনো কর্কশ ভাষায় কারো ধমক শুনেনি। অথবা হতে পারে নিজের বাড়িতে অনাদরে বড় হওয়া একটা মেয়ে একটা অচেনা ছেলের কথায় পুরো পৃথিবীর সুখকে পায়ে ছুড়ে দিয়ে চলে এসেছে একটু ভালোবাসার জন্য। একটা ভালো বাসার জন্য।

আমি ভাবতে থাকি....
এই লাল শাড়ি, ডিজাইনার লেহেংগা, কক্স কিংবা কাশ্মীরের হানিমুনটা সেরে ফেললেই পরের সপ্তাহেই যে একটা অদ্ভুত অচেনা অগ্নিপরীক্ষার শুরু হবে তার জন্যে, সেই পরীক্ষায় টিকে থাকার যুদ্ধে লড়তে থাকা এই হাসিখুশি বাচ্চা মেয়েটাকে পাঁচ বছর পর কেমন দেখবো?
আদো দেখবো?
নাকি দেখাও পাওয়া যাবেনা আর কখনো?
স্বামীর অফিস, বাবা-মার অসুস্থতা, বাচ্চাদের পরীক্ষার কথা বলে বান্ধবীদের দেখা সাক্ষাৎ এ এটেন্ড করতে পারবেনা, এক বছরে দুটো দিন নিজের জন্যে বের করার অবসর পাবেনা।
পৃথিবীতে টিকে থাকার এই বিচ্ছিরি প্রতিযোগিতায় সব মেনে নিতে নিতে আর সবকিছুর সাথে মানিয়ে নিতে নিতে দশ বছর পর এই হাস্যোজ্জ্বল চোখদুটো কি জীবিত থাকবে?
নাকি আর দেখবো না কোনোদিন?
বিয়ের পর যেই মেয়েটা বাবার বাড়ি থেকে বিদায় নিয়ে যায়, সে কি আর কোনোদিন ফিরে আসে?
প্রতিনিয়ত নিজেকে ভেঙ্গে সেই ধ্বংসস্তুপের উপর আবার উঠে দাঁড়াতে হয়।
প্রতিবার বাবার বাড়িতে এলেই সবাই অবাক হয়ে যায়।
"আমাদের এইটুকুন মেয়েটা আজ কত্ত কিছু সামলাচ্ছে!"

এইটুকুন মেয়েটাকে কি আর কখনো খুঁজে পাওয়া যায়?
প্রতিরাতে সেই এইটুকুন মেয়েটা নিজেই নিজের মনটা পড়ে ভেঙে পড়ে কেউ কি জানে?
জানতে চায়?
আমি খুব খুব খুব ভাবি ওদের কথা।
প্রতিবার আমার মনে হয় এইটুকুন মেয়েটাকে শেষবার জড়িয়ে ধরি। পরেরবার আর পাবোনা ওকে। পরেরবার ও আসবে অমুকের বউ হয়ে৷
তমুকের ছেলের বউ কিংবা অমুকের মা হয়ে।
ওর নাম হবে তখন "বউমা/বউ"
খুব ইচ্ছা করে এইটুকুন মেয়েটার মিষ্টি নামটা ধরে বারবার ডাকি।

বিয়ে এমনই একটা পরীক্ষা।
সংসার মানেই আগুনপানির সাথে খেলা।
কেউ বলেনা।
কোনো প্রবেশনাল পিরিয়ড নেই। কোনো ডিসক্লেইমার নেই। নেই কোনো ট্রেইনিং। হুট করে ঘুম থেকে উঠে মনে হয় জীবন আর জীবনাদর্শ দুটোই বোধয় বদলে গেছে!

পৃথিবীর সবচেয়ে ব্রিলিয়ান্ট মেয়েটা, সবচেয়ে ধনী বাবার মেয়েটা, সবচেয়ে দ্বীনি ঘরের মেয়েটা, সবচেয়ে গরীব ঘরের মেয়েটারও বিয়ের পর আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভুগতে হয়। মাথার উপর আকাশ ভেঙ্গে পড়ে, পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যায়। দুই ঘন্টা রেস্টুরেন্টে হাত ধরে বসে থাকলেই কেউ কখনো বলতে পারে না সেই মানুষটা এক ছাদের নিচে বসবাস করার সময় কেমন সাপোর্ট দিবে। আদো দিবে কিনা তাও কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারেনা। ভালো প্রেমিক মানেই ভালো স্বামী হবে, ভালো প্রেমিকা মানেই ভালো বউ হবে, তার কোনো গ্যারান্টি কেউ দিতে পারেনা।
এ যেন সাক্ষাৎ জুয়া খেলা!
যে জিতলো, সে ভাগ্যের জোরে জিতলো।
যে হারলো, সে কিন্তু আবার নিজের দোষেই হারলো।

"পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাবান মানুষ হয়েও নেপোলিয়ন বোনাপার্ট তীব্র ভালোবাসার বিনিময়ে ভালোবাসা ফেরত পান নাই। বরং পেয়েছিলেন...
08/10/2024

"পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষমতাবান মানুষ হয়েও নেপোলিয়ন বোনাপার্ট তীব্র ভালোবাসার বিনিময়ে ভালোবাসা ফেরত পান নাই।

বরং পেয়েছিলেন অবহেলা আর নির্লিপ্ত প্রতারণা।

নেপোলিয়ান যে মেয়েরে পৃথিবীর পুরো সম্রাজ্য দিয়ে দিতে চাইসিলো, সেই মেয়ে নেপোলিয়ানের জন্য বড় একটা চিঠিও লেখে নাই।

নেপোলিয়ান এই মেয়ের জন্য বিরাট বিরাট চিঠি লিখতো। এমনকি যুদ্ধের সময় ছবি রেখে দিতো পকেটে। সময়ে অসময়ে চুমু খাইতো সেই ছবিতে।

এতো ক্ষমতাধর একজন মানুষ, অথচ বৌ এর কাছে যাইয়া অসহায়ের মতো বলতো, আরেকটু বড় চিঠি লিখতে, যাতে এতো দ্রুত শেষ হয়ে না যায়।

বাট জোসেফাইন বোনাপার্ট কোনদিনও সেই বড় চিঠি লেখে নাই। অথচ এরে বিয়ে করার জন্য নেপোলিয়ন পরিবারের বিরুদ্ধে গেসে। হ্যান্ডসাম একজন মানুষ হয়ে বয়সে বড়, বিধবা এবং দুই বাচ্চার মারে সে বিয়ে করসিলো, পাগলের মতো ভালোবাসছিলো।

অথচ নেপোলিয়ন মিশরে থাকা অবস্থায় সেই জোসেফাইন নেপোলিয়নের সাথে চিট করে বসে। সেনাপতির সাথে অ্যাফেয়ারে জড়াইয়া পড়ে।

ফারেনহাইট ৪৫১ বইতে একটা লাইন ছিলো এমন, It was a pleasure to burn.

যদিও ভিন্ন কনটেক্সট, তারপরেও এই লাইনটা পড়ার সাথে সাথে ভালোবাসার কথা মাথায় আসতে বাধ্য। এই পৃথিবীতে ভালোবাসার যে বড় আনন্দ কিছু নাই, ভালোবাসার চে কষ্টেরও সম্ভবত কিছু নাই।

ভালোবাসার সবচে বড় ব্লাইন্ড স্পট হলো, আপনি কাকে ভালোবাসবেন বা বাসবেন না, সেইটা আপনার হাতে। কিন্তু আপনাকে কে ভালোবাসবে বা বাসবে না, ঐটা আপনার হাতে থাকবে না।

ভালোবাসাই এই পৃথিবীর এমন এক ব্যবসা, যেখানে আপনার সকল ইমোশনাল ইনভেস্টমেন্ট বিফলে যাবে জাইনাও আপনি ওখানে ঢালতেই থাকবেন, ঢালতেই থাকবেন।

ভালোবাসাই পৃথিবীর একমাত্র খেলা, যে খেলাতে নিশ্চিত হার জাইনাও মাঠ থেকে উঠতে ইচ্ছা করে না। বরং নির্লজ্জের মতো আরেকটু খেইলা যাইতে ইচ্ছা করে।

আফ্রিকান একটা প্রোভার্ব বলতেসে, ভালোবাসা এমন এক অত্যাচারী শাসক, যে শাসকের হাত থেকে কেউ রক্ষা পায় না।

ভালোবাসা নিয়ে এরচে সত্যি কথা আমি আর একটাও শুনি নাই, বিশ্বাস করেন।"

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when IT'Z SAJIB posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category