Intifada Books

Intifada Books নতুন প্রজন্মের প্রকাশনা
(1)

মানুষের বাহ্যিক চোখে সবসময় চশমার প্রয়োজন হয় না; তবে চিন্তার চোখে কোনো না কোনো চশমা থাকেই। সেই চশমাগুলো হয় বিচিত্র সব কাল...
24/08/2025

মানুষের বাহ্যিক চোখে সবসময় চশমার প্রয়োজন হয় না; তবে চিন্তার চোখে কোনো না কোনো চশমা থাকেই। সেই চশমাগুলো হয় বিচিত্র সব কালারের। সেসব চশমার রঙ অনুযায়ী প্রত্যেকের চিন্তা রঙ ধারণ করে। চিন্তার চোখের ওপর থাকা সেই চশমাটার নাম হচ্ছে ওয়ার্ল্ডভিউ—সংক্ষেপে চিন্তা-চোখের চশমা।
Abdur Rahman Ad Dakhil
প্রকাশক, ইন্তিফাদা বুকস

23/08/2025

আপনি দিনে কত পৃষ্ঠা করে বই পড়েন?

◾ পাঠ প্রতিক্রিয়া:বইটির মূল লেখক হিসেবে দুইজনের নাম উল্লেখ হলেও এটি মূলত অনেকজনের লেখা একত্র করে অনুবাদক রাকিবুল হাসান ...
22/08/2025

◾ পাঠ প্রতিক্রিয়া:

বইটির মূল লেখক হিসেবে দুইজনের নাম উল্লেখ হলেও এটি মূলত অনেকজনের লেখা একত্র করে অনুবাদক রাকিবুল হাসান ভাইয়ের স্বতন্ত্র (ইমরান রায়হান ভাইয়ের দারস অনুযায়ী বলাই যায়) বই। তিনি প্রত্যেকটি তথ্য যেখান থেকে সংগ্রহ করেছেন তার উল্লেখ করেছেন। এজন্য তাকে সাধুবাদ জানাই। ভাইকে আরেকটি বিষয়ে অনুরোধ, সম্পাদনার দায়িত্ব অন্য কাউকে না দিলেও যেন কোন পাঠককে দিয়ে পড়িয়ে নেন। এতে প্রিন্টিং মিস্টেকের পরিমাণ কমে যাবে অনেক।
হা মা স খুবই সেন্সিটিভ ইস্যু। এই বইয়ের উপর বড়সড় প্রবন্ধ বা রিভিউ লিখা যায়। কিন্তু কিছু সমস্যার জন্য লিখতে পারছি না। বইটি আটটি অধ্যায়ে বিভক্ত। যেখানে আলোচ্য বিষয়ে খুঁটিনাটি সব সংক্ষিপ্তে আলোচনা করা হয়েছে। বক্ষ্যমাণ বিষয়ে একজন পাঠকের সামনে মোটামুটি একটা ধারাবাহিক ধারণা জন্মায়।
বইটির রিভিউ দিতে গেলে, এক কথায় বলা যায় 'অসাধারণ একটি বই'। প্রবন্ধ টাইপের হলেও বইটি একটানা পড়ে ফেলা সম্ভব। ইতিহাসপ্রেমী প্রত্যেক পাঠকের বইটি অবশ্যই পড়া উচিত।

◾নেগেটিভ দিক:

• পৃষ্ঠা ১২২; ১৯৯৫ সালে জন্ম নেওয়া একজন ব্যক্তি কিভাবে ২০০৬ সালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোন? মাত্র এক বছর বয়সে তিনি আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে বিবৃতি দেন নেতা হিসেবে! তার থেকেও মজার ব্যাপার জন্মের ৭ বছর আগে তিনি ইজরাঈলকে ৪ দফা দাবি পেশ করেন!!!(জন্মসাল ভুল লিখেছেন আরকি!)

• একইভাবে আরেকটা সাল ভুল আছে। পৃষ্ঠা ৪১।

◾বই পরিচিতি:

▪️ বইয়ের নাম: হা * মা * স
▪️ লেখকের নাম: খালেদ হারুব ও আযযাম তামিমি
▪️ অনুবাদকের নাম: রাকিবুল হাসান
▪️ পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১৫২
▪️ মূল্য: ২৮৫ টাকা
▪️ মুদ্রণকাল: আগস্ট ২০২৪ (প্রথম প্রকাশ)
▪️ প্রকাশনী: ই/ন্তি/ফা/দা বুকস

◾ পার্সোনাল রেটিং: ৮.৮ (১০ এর মধ্যে)

◾রিভিউ ও ছবি : খালিদ হাসান, ভাই।
বারাকাল্লাহু ফিক।

اَلۡمَالُ وَ الۡبَنُوۡنَ زِیۡنَۃُ  الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ الۡبٰقِیٰتُ الصّٰلِحٰتُ خَیۡرٌ عِنۡدَ  رَبِّکَ  ثَوَابًا  ...
22/08/2025

اَلۡمَالُ وَ الۡبَنُوۡنَ زِیۡنَۃُ الۡحَیٰوۃِ الدُّنۡیَا ۚ وَ الۡبٰقِیٰتُ الصّٰلِحٰتُ خَیۡرٌ عِنۡدَ رَبِّکَ ثَوَابًا وَّ خَیۡرٌ اَمَلًا ﴿۴۶﴾

সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি দুনিয়ার জীবনের শোভা। আর স্থায়ী সৎকাজ তোমার রবের নিকট প্রতিদানে উত্তম এবং প্রত্যাশাতেও উত্তম।

সূরা আল-কাহফ : আয়াত ৪৬

ইউরোপীয় ঔপনিবেশিক দেশগুলো এ আফ্রিকান দাসদের সঙ্গে খুবই বর্বরোচিত জঘন্য আচরণ করত। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে দাসদের সঙ্গে ভালো ...
21/08/2025

ইউরোপীয় ঔপনিবেশিক দেশগুলো এ আফ্রিকান দাসদের সঙ্গে খুবই বর্বরোচিত জঘন্য আচরণ করত। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে দাসদের সঙ্গে ভালো আচরণের নীতিমালা সংবরিত আইন থাকলেও তারা এসব আইনের কোনো তোয়াক্কাই করত না। তাদের দৃষ্টিতে এ আইন ছিল নিছক কাগজে-কলমের গণ্ডি পর্যন্ত। এর বাইরে এসব আইনের বাস্তবিক কোনো প্রয়োগ আছে বলেও তারা বিশ্বাস করত না। তাদের মনিবরা যা খুশি তাই করত তাদের সঙ্গে। দাসদের অধিকার বলতে কিছু তারা স্বীকারই করত না। তাদের লেখা-পড়ার সুযোগ থেকেও বঞ্চিত রাখা হতো। শিক্ষাদীক্ষাকেও যেন পুরোদস্তুর অবৈধ কোনো কাজ মনে করা হতো। এমনিভাবে এই দাসদের ওপর জোরপূর্বক খ্রিষ্টধর্ম চাপিয়ে দেওয়া হতো। বিচার বিভাগে তাদের সাক্ষ্যপ্রদানও নিষেধ ছিল। এমনকি একজন মনিব কোনো কারণ ছাড়াই নিজের দাসকে হত্যার বৈধতা রাখত। কোনোরকম একজন স্বাধীন ব্যক্তি তার পক্ষে সাক্ষ্য দিলেই বিচার বিভাগ তার শাস্তি বাতিল করে দিত। পক্ষান্তরে একজন কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তি যত সাধারণ অপরাধই করুক না কেন, তাকে এর শাস্তি ভোগ করতে হতো। ব্রিটেন ও আমেরিকাতেও দাসদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার অনেক বেড়ে গিয়েছিল। যদিও এ দেশ দুটিতে দাসদের সঙ্গে সুন্দর আচরণের স্বতন্ত্র আইন ছিল। এরচেয়েও ভয়ংকর কথা হচ্ছে, এসব দেশে সাংবিধানিকভাবে দাস-ব্যবসা পর্যন্ত নিষিদ্ধ ছিল।
ইংরেজ ও আমেরিকান মনিবরা ব্যয় সংকোচনের জন্য দাসদের স্বাস্থ্য ও সুস্থতারও কোনো খোঁজ-খবর নিত না। এমনকি পরিশ্রম করতে গিয়ে অনেক দাস মৃত্যুমুখেও পতিত হতো। দাসদের তারা নির্মম পাশবিক সব তরিকায় শাস্তি দিত। চামড়ায় আগুন লাগিয়ে, বেত্রাঘাত করে কিংবা জন্তু-জানোয়ারের মতো উলঙ্গ বেঁধে রেখে শাস্তি দিত। তাদের বিয়ে করার পর্যন্ত অনুমতি ছিল না। কৃষ্ণাঙ্গদের ওপর শ্বেতাঙ্গদের একচ্ছত্র আধিপত্য চলত। আরও ভয়ংকর ব্যাপার হচ্ছে—কৃষ্ণাঙ্গ নারীদের পর্যন্ত কোনো অধিকার ছিল না। তাদের সঙ্গে শ্বেতাঙ্গরা আইন-কানুন ও নীতি-নৈতিকতার তোয়াক্কা না করে যা খুশি তা-ই করার সুযোগ পেত।
ইউরোপীয়রা দাসদের কেবলই লাভজনক পণ্য হিসেবে দেখত; মানুষ হিসেবে নয়। দাসদের তারা নিজেদের দেশের অর্থনীতি চাঙা রাখার মেশিন মনে করত। কারণ এসব ক্ষেত্রে অর্জিত অর্থের ক্ষেত্রে শতভাগ কিংবা ৫০ শতাংশই লাভ হিসেবে থেকে যেত।
ইতিহাস বলে, এমনই ছিল ইউরোপীয় উপনিবেশবাদীদের বীভৎস চেহারা ও প্রকৃত বৈশিষ্ট্য। এ দাস-ব্যবসা আর তার সঙ্গে সম্পৃক্ত অপকর্মের নিন্দা করার যত নাটকই মঞ্চস্থ করা হয়েছে, তার সবই ছিল শুধুমাত্র ব্যবসার শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে। ব্যবসা নিষিদ্ধ করা কিংবা সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত করে দেওয়া মোটেই তাদের উদ্দেশ্য ছিল না। বর্তমানে ব্রিটেনে ও আমেরিকাতে শ্বেতাঙ্গদের হাতে কৃষ্ণাঙ্গদের হত্যার যেসব ঘটনা ঘটে, [৩২] তা সেই বর্ণবাদ ও বৈষম্যেরই সম্প্রসারিত রূপ। আমেরিকায় দাসপ্রথা বিলুপ্তির পাঁচশো বছর অতিক্রান্ত হলেও তার প্রভাব আজও রয়ে গেছে। খ্রিষ্টীয় ঊনবিংশ শতাব্দীতে দক্ষিণ-আমেরিকায় দাসের সংখ্যা ছিল ৪০ লাখ। কিন্তু আজ সেই সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৪ কোটিতে। অথচ আমেরিকার মোট অধিবাসীর সংখ্যাই হলো, ৩৪ কোটি।
এখন আমাদের এমন প্রশ্ন করা কি অপরাধ হবে—আমেরিকা, কোথায় তোমার তথাকথিত সেই গণতন্ত্র? ব্রিটেন, কোথায় তোমার গণতন্ত্র? তোমরাই কি পৃথিবীতে গণতন্ত্রের ঢাকঢোল পিটিয়ে খবরদারি করো না? কোথায় তোমাদের তথাকথিত সেই মানবাধিকার, তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে গিয়ে তোমরা যার বুলি আওড়াও? এসবই কী সেই মানবাধিকার যার বাহানায় তোমরা তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে হস্তক্ষেপ করো?
তথ্যসূত্র :
[৩২] জুলাই ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ব-আমেরিকায় গুলি বর্ষণের মাধ্যমে দুজন কৃষ্ণাঙ্গকে হত্যা করা হয়। এর প্রতিউত্তরে কৃষ্ণাঙ্গরা পাঁচজন আমেরিকান পুলিশকে হত্যা করে। যার ফলে আমেরিকান টেক্সাস (Texas) প্রদেশের ডালাস (Dallas) শহরে গণবিক্ষোভের কারণ হয়।
প্রকাশিতব্য বই : এশিয়া ও আফ্রিকায় ইউরোপের উপনিবেশ
ইন্তিফাদা বুকস
নতুন প্রজন্মের প্রকাশনা

রাজনৈতিক দর্শন এবং আধুনিক সমাজের ভিত্তি বুঝতে চান? তাহলে 'লিবারেলিজম' বইটি আপনার জন্য। এখনো যারা বইটি পড়েননি, তাদের জন্...
20/08/2025

রাজনৈতিক দর্শন এবং আধুনিক সমাজের ভিত্তি বুঝতে চান? তাহলে 'লিবারেলিজম' বইটি আপনার জন্য। এখনো যারা বইটি পড়েননি, তাদের জন্য দারুণ সুযোগ। বইটি পড়ার পর আপনার মূল্যবান মতামত জানাতে একদম ভুলবেন না।

মুসলিম নামের অনেক মানুষ আছেন যারা পশ্চিমা দর্শন ও চিন্তাকে খুব কাছ থেকে, খুব গভীরভাবে অধ্যয়ন করেছেন। আত্মস্থ করেছেন। কিন...
20/08/2025

মুসলিম নামের অনেক মানুষ আছেন যারা পশ্চিমা দর্শন ও চিন্তাকে খুব কাছ থেকে, খুব গভীরভাবে অধ্যয়ন করেছেন। আত্মস্থ করেছেন। কিন্তু প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাবার সময় তারা এতোটাই প্রভাবিত হয়ে গেছেন যে, ইসলামকেও তারা পড়তে শুরু করেছেন পশ্চিমা চশমার ভেতর দিয়ে।

আসিফ আদনান
বই: আধুনিক বিশ্বব্যবস্থার ওয়ার্ল্ডভিউ
ইন্তিফাদা বুকস
নতুন প্রজন্মের প্রকাশনা

বর্তমান বিশ্বব্যবস্থা জাতিরাষ্ট্রভিত্তিক বিশ্বব্যবস্থা। যেখানে রাষ্ট্রই সব; রাষ্ট্রই শুরু, রাষ্ট্রই শেষ। রাষ্ট্রের ওপর ক...
20/08/2025

বর্তমান বিশ্বব্যবস্থা জাতিরাষ্ট্রভিত্তিক বিশ্বব্যবস্থা। যেখানে রাষ্ট্রই সব; রাষ্ট্রই শুরু, রাষ্ট্রই শেষ। রাষ্ট্রের ওপর কোনো অতি-রাষ্ট্র বা সুপ্রান্যাশনাল কর্তৃপক্ষ নেই যে রাষ্ট্রগুলোকে নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে বা রাষ্ট্রকে নিজের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য করতে পারে। এটিই রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের ধারণা। স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব আলাদা। স্বাধীনতা ভৌগোলিক এবং নিরাপত্তাজনিত বিষয়। সার্বভৌমত্ব হলো রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব আর ক্ষমতার প্রশ্ন।
ক্ষমতা বা সার্বভৌমত্ব হলো রাষ্ট্রের সবচেয়ে আরাধ্য, সর্বাধিক পূজনীয়। রাষ্ট্র কখনোই এই ক্ষমতায় অংশীদার চায় না। রাষ্ট্র চায় না তার ওপর বাইরের কেউ সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিক। এবং এই কারণেই রাষ্ট্র রাজনৈতিক বিষয়ে কারও হস্তক্ষেপ চায় না—জাতিসংঘেরও না। জাতিরাষ্ট্রভিত্তিক বিশ্বব্যবস্থায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ব্যর্থতার এটিই মূলসূত্র।
বই : আফটার ইউরোপ
ইন্তিফাদা বুকস
নতুন প্রজন্মের প্রকাশনা

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টন বলেছেন, আলাস্কা শীর্ষ সম্মেলনে (১৫ আগস্ট) রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্...
19/08/2025

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টন বলেছেন, আলাস্কা শীর্ষ সম্মেলনে (১৫ আগস্ট) রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ‘স্পষ্টভাবে জয়ী’ হয়েছেন। যদিও ইউক্রেন শান্তিচুক্তি নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ‘হেরে যাননি’।
কেবল আবার বৈঠকের প্রতিশ্রুতি ছাড়া প্রায় তিন ঘণ্টার উচ্চপর্যায়ের বৈঠক থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প আসলে খুব বেশি কিছু পাননি। বোল্টন সিএনএনকে বলেন, ট্রাম্প কিছুই পাননি। কেবল আরও বৈঠকের প্রতিশ্রুতি পেয়েছেন। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনর্গঠনে অনেকটা এগিয়ে গেছেন। আমি সব সময়ই মনে করতাম, এটিই তাঁর মূল লক্ষ্য।’
ভ্লাদিমির পুতিন এবং পুতিনের রাশিয়াকে জানতে পড়ুন ডগলাস শোয়েন ও ইভান স্মিথের “পুতিন'স মাস্টারপ্ল্যান”।
ডা. আবু বকর সিদ্দীক
অনুবাদক
পুতিন'স মাস্টার প্লান
ইন্তিফাদা বুকস
নতুন প্রজন্মের প্রকাশনা
পুতিন ও ট্রাম্প -এর ছবি : এপি

19/08/2025

Sujud Publishing -এর প্রথম কনটেস্ট শুরু হয়ে গেছে! আপনি কি অংশ নিয়েছেন? 🏆
[বিস্তারিত কমেন্টে]

আক্রান্ত মুসলিম ভূখণ্ড সিরিজটি কি আপনার সংগ্রহে আছে?ইন্তিফাদা বুকসনতুন প্রজন্মের প্রকাশনা
18/08/2025

আক্রান্ত মুসলিম ভূখণ্ড সিরিজটি কি আপনার সংগ্রহে আছে?
ইন্তিফাদা বুকস
নতুন প্রজন্মের প্রকাশনা

যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের সান আন্তোনিও পাবলিক লাইব্রেরির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবাক করা এক ঘটনার সাক্ষী হয়ে গেলেন। এই গ্রন...
18/08/2025

যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের সান আন্তোনিও পাবলিক লাইব্রেরির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অবাক করা এক ঘটনার সাক্ষী হয়ে গেলেন। এই গ্রন্থাগার থেকে ধার নেওয়া একটি বই প্রায় ৮২ বছর পর ফেরত এসেছে। বইয়ের সঙ্গে পাঠানো হয়েছে একটি চিঠি। তাতে লেখা ছিল, ‘দাদি আর জরিমানা দিতে পারবেন না।’
সান আন্তোনিও পাবলিক লাইব্রেরি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বইটির নাম ইউর চাইল্ড, হিজ ফ্যামিলি, অ্যান্ড ফ্রেন্ডস। লেখক পারিবারিক ও বিবাহ-পরামর্শক ফ্রান্সেস ব্রুস স্ট্রেইন। ১৯৪৩ সালের জুলাইয়ে বইটি ধার নেওয়া হয়েছিল। গত জুনে ওরেগন অঙ্গরাজ্যের এক ব্যক্তি এটি ফেরত দিয়েছেন।
বইয়ের সঙ্গে পাঠানো চিঠিতে ওই ব্যক্তি লিখেছেন, ‘সম্প্রতি বাবার মৃত্যুর পর আমি তাঁর রেখে যাওয়া কয়েক বাক্স বই পেয়েছি। বাক্সগুলোর মধ্যে এই বইটি ছিল।’ চিঠিতে তিনি নিজের নাম না লিখে শুধু আদ্যক্ষর দিয়েছেন —পি.এ.এ.জি। সান আন্তোনিও পাবলিক লাইব্রেরি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে চিঠিটি প্রকাশ করেছে।
মা-বাবার সন্তানের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত—সে বিষয়ে নির্দেশনা দিয়ে এ বই লেখা হয়েছে। যে ব্যক্তি বইটি ফেরত দিয়েছেন, তাঁর বাবার বয়স যখন ১১ বছর, তখন বইটি ধার নেওয়া হয়েছিল।
ওই ব্যক্তি চিঠিতে লিখেছেন, ‘বইটি নিশ্চয়ই আমার দাদি মারিয়া দেল সকোরো আলদ্রেতে ফ্লোরেস (কর্তেজ) ধার নিয়েছিলেন। ধার নেওয়ার বছরেই তিনি মেক্সিকো সিটিতে মার্কিন দূতাবাসে কাজ করতে যান। তিনি বইটি সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন। প্রায় ৮২ বছর পর সেটি আমার হাতে এসে পৌঁছেছে।’
লাইব্রেরি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০২১ সাল থেকে তারা জরিমানা তুলে দিয়েছে। যদিও বইটির ভেতরে একটি সিলমোহরে উল্লেখ আছে, সময়মতো বই ফেরত না দিলে প্রতিদিন তিন সেন্ট করে জরিমানা দিতে হবে। সে হিসাবে এ বছরের জুন পর্যন্ত জরিমানার পরিমাণ দাঁড়াত প্রায় ৯০০ ডলার। আর মূল্যস্ফীতি হিসাব করে দেখা গেছে, তিন সেন্টের বর্তমান মূল্য প্রায় ৫৬ সেন্ট। ফলে জরিমানা দাঁড়াত ১৬ হাজার ডলারের বেশি। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বইটি এখনো ভালো আছে। আগস্টজুড়ে সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে প্রদর্শিত হবে। এরপর তা বিক্রির জন্য তুলে দেওয়া হবে অলাভজনক সংগঠন ফ্রেন্ডস অব সান আন্তোনিও পাবলিক লাইব্রেরির হাতে।

৮২ বছর পর গ্রন্থাগারে ফেরত দেওয়া হলো বই
সূত্র: প্রথম আলো

Address

61/1, Paridas Road, Banglabazar
Dhaka
1100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Intifada Books posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Intifada Books:

Share

Category