https://www.facebook.com/392920303896022/

Jamunna Entertainment, Dhaka (2025)

23/09/2025

বেঈমানী পছন্দ করি না😊
ফলো দিয়ে দেখুন ৩ সেকেন্ড মধ্যে বেক করব,🥰
ব্যাক না পেলে আনফলো করে দিবেন✅

16/09/2025

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় অভিনেত্রী হানিয়া আমির। ঢাকায় এসে তিনি ভক্তদের সঙ্গে সরাসরি দেখা করবেন।
সম্প্রতি একটি প্রসাধনী ব্র্যান্ডের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত ভিডিও বার্তায় হানিয়া বলেন, “হ্যালো বাংলাদেশ, আমি ঢাকায় আসছি, সবার সঙ্গে দেখা করার জন্য মুখিয়ে আছি।”

২০১৬ সালে অভিনয়ের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করা এই অভিনেত্রী ইতোমধ্যেই দক্ষিণ এশিয়ার দর্শকদের মন জয় করেছেন। ‘মেরে হামসাফার’, ‘ফেরি টেল’ এবং ‘দিলরুবা’সহ একাধিক জনপ্রিয় নাটকে অভিনয় করে তিনি ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেছে।

17/08/2025

💕 গল্প: অচেনা প্রেমের ছড়াছড়ি

✍️ লেখক: সজীব হোসেন সৈকত
#অচেনা প্রেমের ছড়াছড়ি
#সেক্রিফাইস
#সজীব হোসেন সৈকত
#নতুন গল্প
পর্ব – ১

শীতের বিকেল। চারপাশে হালকা কুয়াশার পর্দা। ক্যাম্পাসের মাঠে ছড়িয়ে আছে শুকনো পাতা, বাতাসে ভেসে আসছে কফির গন্ধ। নীরব সেই পরিবেশে সুমন আর নাফিসা পাশাপাশি হাঁটছে। দু’জনের মুখে অদ্ভুত নীরবতা, যেন হাজার কথা বুকের ভেতর জমে আছে।

সুমন: (কিছুক্ষণ চুপ থেকে হঠাৎ থেমে দাঁড়ায়) নাফি… একটা কথা বলবো?

নাফিসা: (কৌতূহলী চোখে তাকায়) কী কথা? তোমাকে এত অস্থির লাগছে কেন?

সুমন: (গলা শুকিয়ে যায়, সাহস জোগাড় করে) জানো, তোমার চোখের ভেতর একটা অদ্ভুত জাদু আছে। যখনই তোমার দিকে তাকাই, মনে হয় সময় থেমে গেছে।

নাফিসা: (হালকা হেসে, চোখ নামিয়ে) তুমি আবার শুরু করলে… এসব কথা সিনেমার নায়কেরা বলে।

সুমন: (হালকা কষ্ট মেশানো হাসি) সিনেমা না নাফি, এটা আমার সত্যি অনুভূতি। অনেকদিন ধরে বুকের ভেতর জমিয়ে রেখেছিলাম, কিন্তু আর পারছি না।

নাফিসা: (আশ্চর্য হয়ে তাকায়) কী বলতে চাইছো তুমি?

সুমন: (দম নিয়ে এক নিশ্বাসে) আমি তোমাকে ভালোবাসি নাফি। শুধু বন্ধু হিসেবে নয়… আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষ হিসেবে চাই তোমাকে।

(হঠাৎ চারপাশটা আরও নীরব হয়ে যায়। পাখির ডাকও যেন থেমে যায়। নাফিসা কয়েক সেকেন্ড চুপ করে থাকে, তার চোখ ভিজে আসে।)

নাফিসা: (কণ্ঠ কেঁপে ওঠে) এতদিন… এতদিন তুমি এই কথাটা আমার থেকে লুকিয়ে রাখলে?

সুমন: (চোখ নামিয়ে) সাহস পাইনি। ভাবতাম যদি তুমি না বলো, তবে হয়তো তোমাকে চিরদিনের মতো হারাবো। তাই চুপ ছিলাম।

নাফিসা: (হালকা অভিমান নিয়ে) অথচ আমি ভেবেছিলাম তুমি আমাকে কোনোদিনই বুঝতে পারোনি। প্রতিদিন তোমার সাথে কথা বলতাম, অথচ মনে হতো… তুমি আমার মনের কথা শুনতেই পাও না।

সুমন: (আবেগ নিয়ে) বিশ্বাস করো নাফি, আমি প্রতিটা মুহূর্ত তোমাকে অনুভব করেছি। শুধু মুখে বলার সাহস পাইনি।

(নাফিসা চোখে চোখ রেখে তাকায়, তারপর হালকা হাসি ফোটে ঠোঁটে।)

নাফিসা: (চোখ ভিজে, কিন্তু ঠোঁটে হাসি) তুমি যদি একটু আগেই বলতে, তাহলে হয়তো আমার কষ্ট এতটা হতো না। আমি ভেবেছিলাম আমি একাই তোমাকে চাই… আর তুমি কখনোই বলবে না।

সুমন: (উত্তেজিত কণ্ঠে, নাফিসার হাত ধরে) তাহলে আজ থেকে কোনো ভুল বোঝাবুঝি থাকবে না, তাই তো?

নাফিসা: (হাসিমুখে, চোখে জল নিয়ে) হ্যাঁ, আজ থেকে শুধু প্রেমের ছড়াছড়ি হবে। অভিমান নয়, দূরত্ব নয়… শুধু তুমি আর আমি।

সুমন: (কাঁপা কণ্ঠে প্রতিশ্রুতি দেয়) আমি প্রতিদিন প্রমাণ করবো, তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ।

নাফিসা: (নরম গলায়) সুমন… এটাই আমার সবচেয়ে বড় স্বপ্ন ছিলো। আর আজ তুমি সেটাকে সত্যি করে দিলে।

(আকাশে সূর্য ডুবে যাচ্ছে, লালচে আলো নেমে এসেছে চারপাশে। দু’জনের হাতে হাত, আর মুখে এক চিলতে হাসি। গল্পের প্রথম অধ্যায় শেষ হয় এক মিষ্টি প্রতিশ্রুতির মধ্যে দিয়ে।)

17/08/2025

🌸 গল্পঃ আমরন চেয়েছি তোমায়

✍️ লেখায়ঃ সুরাইয়া নওশিন

---

রাহাত: কি রে সামিয়া, পুরনো ক্ষত জেগে উঠলো নাকি সানি ভাইয়ের আসার কথা শুনে?

সামিয়া: (গাল ঘষতে ঘষতে রাগী স্বরে) মজা নিচ্ছিস শাকচু*ন্নি। থাপ্পড় যে কি ব্যাথা ছিলো, তুই একটা খেলে ঠিক বুঝতি। তখন আর মজা নিতি না।

রাহাত: (হাসির শব্দ করে) হাহাহা…

সামিয়া: (বিরক্ত হয়ে) দেখ রাহাত, তুই যদি মজা নেওয়ার জন্য এখানে আসিস তাহলে যা আমার ঘর থেকে বের হয়ে যা। মজা করার মতো মুডে নেই আমি।

রাহাত: (হাসি থামিয়ে কাছে গিয়ে বসে) আরে রেগে যাচ্ছিস কেন বান্ধবী? আমি তো মজা করছিলাম।

সামিয়া: মজা তো করবি। আমি তো জানি থাপ্পড়ের ব্যাথা কতটা ছিলো। এখনও মনে হলে চিন চিন ব্যাথা করে। বেয়াদব, রাক্ষস লোক একটা! এতোটুকু একটা বাচ্চার গায়ে নির্মমভাবে হাত তুলে কেউ? আমি না হয় ছোট মানুষ ছিলাম, ভুল করতেই পারি। তিনি না বুঝিয়ে এভাবে মারবেন? কত বয়সই বা ছিলো তখন—মাত্র তেরো! বান্ধবীদের ফালতু কথা আর হিন্দি সিনেমা দেখে মাথায় ভূত চেপে প্রপোজ করতে গিয়েছিলাম। বুঝলে কি আর এমন ভুল করতাম? এখন সামনে আসলেও তার ছায়াও দেখবো না আমি।

রাহাত: (মিটিমিটি হেসে) এতটা ভাব নিশ না। যদি আবার সানি ভাইয়ের প্রেমে হাবুডুবু খাস!

সামিয়া: (ত্যাড়ে এসে আঙুল তুলে) নর্দমার পানিতে ডুবে মরবো, সারাজীবন কুমারী থাকবো—তবুও এই রা*ক্ষসটার প্রেমে পড়বো না আমি। যে মানুষ এতোটুকু একটা মেয়ের গায়ে হাত তুলতে পারে, তার ছায়াও দেখবো না আমি।

রাহাত: না প্রেমে পড়লেই ভালো। তোদের বাড়ির ছেলে গুলো যা গম্ভীর, আমার তো এদের দিকে তাকাতেই ভয় লাগে।

সামিয়া: আস্ত একটা জেলখানায় থাকি আমি। অসহ্য…

---

রাহাত: (বিছানায় পা দুলিয়ে) মানুষটাকে কত কিছু বললি, দেখ—সে আবার তোর জন্য গিফট আনতে ভুলে নি।

সামিয়া: উকালতি করিস না তো। সবার জন্য গিফট এনেছে, তাই ভদ্রতার খাতিরে আমার জন্যও এনেছে।

রাহাত: সে তো ভদ্রতার খাতিরে এনেছে, তুই তো ভদ্রতার খাতিরে মানুষটার সাথে দেখা করলি না। কতবার ডাকলো সবাই। তোর ফুপি কি ভাবলো বলতো?

সামিয়া: যে যার ইচ্ছে ভাবুক। ওই রা*ক্ষসটার সামনে আমি যাচ্ছি না—ব্যস।

রাহাত: তুই থাক তোর মতো। আমি দেখি ডাক্তার সানি মেহরাজ শিকদার কি গিফট এনেছে। (প্যাকেট হাতে নেয়)

সামিয়া: দেখ, আর পারলে নিয়ে যা। লাগবে না আমার ওই মানুষটার গিফট।

রাহাত: (প্যাকেট খুলে বিস্মিত) ওমা! এক গর্জিয়াস গাউন আর একটা থ্রি-পিস… দারুণ সুন্দর!

সামিয়া: (মুখ গম্ভীর রেখে) বিদেশি গার্লফ্রেন্ডকে গিফট করে অভ্যস্ত, তাই এতো বুঝে।

রাহাত: (চকলেট বের করে) ওফ, কত রকমের চকলেট! এই যে লাল রঙের বক্সটা কী? (খুলে দেখে চমকে উঠে) ওমা, এটা তো ডায়মন্ড লকেট! ‘S’ লেখা ঝলমল করছে!

সামিয়া: (ভাব ধরে) এসব গিফট আহামরি কিছু না। আমরা একে অপরকে দিই এসব।

রাহাত: (নিশ্বাস ফেলে) হ্যাঁ, বড়লোক মানুষ তোরা, বড়লোক ব্যাপার। আমরা মধ্যবিত্তের কাছে এগুলো বিশাল কিছু।

সামিয়া: (হেসে এসে জড়িয়ে ধরে) সারা মেহরুন খানের একমাত্র বেস্ট ফ্রেন্ড তুই। আমরা দুজনেই বড়লোক। বড়লোক-মধ্যবিত্ত এসব কোথায় থেকে আনলি?

---

রাহাত: (হাসতে হাসতে) আচ্ছা, আচ্ছা… কিন্তু তোর জেদও কম না। দুপুরে ডাকাডাকি করলো, খেতেও গেলি না।

সামিয়া: (রাগ দেখিয়ে) হুঁ, সবাই সানিকে নিয়ে যেই আদিখ্যেতা করছে সেটা অসহ্য। আমি ওই মানুষটার সামনে যাচ্ছি না।

রাহাত: (মজা করে) বেশি জেদ কোরো না, শেষে না আবার গোপনে খাবার খেতে নেমে পড়ো!

সামিয়া: (হাসতে হাসতে) ধ্যাত! যাই হোক, খিদে তো লেগেইছে…

---

(সামিয়া রান্নাঘর থেকে খাবার নিচ্ছে। হঠাৎ কানে আসে পুরুষালি কণ্ঠস্বর।)

সানি (অফস্ক্রিন কণ্ঠ): বড় মামি, বড় মামা কোথায়? নামাজে যাবেন না?

সামিয়া: (বড় বিষম খেয়ে কাশতে শুরু করে) কখ্খনো ভুলবো না এই কণ্ঠস্বর…

সানি: (পানি এগিয়ে দিয়ে) নাও, পানি খাও।

সামিয়া: (অবচেতনে পানি খেয়ে ফেলে) থ্যাংক ইউ…

সানি: ওয়েলকাম।

(চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে থাকে সামিয়া। সাদা পাঞ্জাবি পরা, চাপ দাড়ি, গম্ভীর চেহারা—সানি সামনে দাঁড়িয়ে। আবারও কেমন যেন হৃদয় কেঁপে ওঠে সামিয়ার।)

সামিয়া: (নিজের গালে হাত দিয়ে, কান্না জড়িত কণ্ঠে) আবার… ধ্যাত, ভালো লাগে না!

---

📌
কমেন্ট করুন — "নেক্সট" বা ❤️
কমেন্টে যদি 1090 পেজ থেকে লাইক/রিয়েকশন পান, বুঝে নিন নতুন পর্ব এসেছে!
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ 😊

23/11/2024

পুরুষ মানেই কিছু দায়িত্বের বোঝা মাথায় নিয়ে চলতেই হবে 🥹✅

23/11/2024

আলহামদুলিল্লাহ

23/11/2024

তুমি কার উম্মত....?

Jamunna Entertainment

23/09/2025

16/09/2025

17/08/2025

17/08/2025

23/11/2024

23/11/2024

23/11/2024

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category