কোথাও কেউ নেই

কোথাও কেউ নেই এই পৃথিবীতে সবচাইতে আনকমন বস্তু হচ্ছে কমনসেন্স।
(6)

25/06/2025

ফিচার: প্রেমিকের পাশে না থেকে, কেন বেছে নিলেন তার ধনী মামাকে?
লিখেছেন: Mnh
---

ভালোবাসা কি চিরকাল শুধু হৃদয়ের ব্যাপার? নাকি কখনো কখনো তা রঙ বদলায়, হিসেব-নিকেশে ঢুকে পড়ে অর্থ আর প্রতিষ্ঠার কাঠামোতে?
এই গল্পটি এক তরুণীর, যিনি ভালোবেসেছিলেন একজন স্বপ্নবাজ, সংগ্রামী ছেলেকে—কিন্তু বিয়ে করলেন সেই ছেলের বিখ্যাত ও ধনী মামাকে। এই সিদ্ধান্ত শুধু একটি সম্পর্ক নয়, ভেঙে দিল বিশ্বাস, ছিন্ন করল ভালোবাসার শেকড়।

প্রেমের শুরু: সরল, সাদামাটা এক গল্প

তারা ছিল একে অপরের জীবনের আলো। কলেজে পড়াকালীন পরিচয়, ধীরে ধীরে বন্ধুত্ব থেকে প্রেম। ছেলেটি ছিল কিছুটা উদাস, কিছুটা স্বপ্নমগ্ন—নিজের একটা ক্যারিয়ার গড়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল, কিন্তু এখনো সফলতার মুখ দেখেনি।
আর মেয়েটি? সে ছিল তার পাশে দাঁড়ানো ছায়া, প্রেরণা, অনুপ্রেরণা।

তারা ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখত একসাথে—একটা ছোট বাসা, দুটো চাকরি, সন্ধ্যায় রিকশায় চড়া, আর ছুটির দিনে সিনেমা দেখা।

মোড় ঘুরল সেখানেই:

এক পারিবারিক অনুষ্ঠানে মেয়েটির দেখা হয় ছেলেটির মামার সাথে। একজন সফল ব্যবসায়ী, সমাজে নামকরা ব্যক্তি, বয়সে অনেক বড় হলেও ব্যক্তিত্বে অসাধারণ আকর্ষণীয়।
আর্থিক দিক দিয়ে যেমন ঋদ্ধ, তেমনি জীবন নিয়ে তার আত্মবিশ্বাসও ছিল ঈর্ষণীয়।

সেই থেকে নিয়মিত যোগাযোগ। প্রথমে ছিল সম্মান, তারপর আগ্রহ, তারপর এক অদ্ভুত টান। ধীরে ধীরে প্রেমিক ছেলেটি হয়ে উঠল দূরের মানুষ, আর তার মামা হয়ে উঠলেন কাছে আসা এক সম্ভাবনা।

বিয়ের ঘোষণা: প্রেম ভেঙে, পথ পাল্টে

যেদিন মেয়েটি জানাল, সে বিয়ে করছে তার প্রেমিকের মামাকে—সেদিন প্রেমিকের চোখে ছিল বিস্ময়, বেদনা আর চূড়ান্ত অপমান।
সে শুধু বলেছিল—
“তোমার ভালোবাসা যদি এতটাই সস্তা হতো, তাহলে আমাকে এতোদিন স্বপ্ন দেখালে কেন?”

মেয়েটির উত্তর:

“ভালোবাসা শুধু আবেগ দিয়ে হয় না। জীবনে নিরাপত্তা লাগে, সম্মান লাগে। তুমি আমাকে কবে দিতে পারতে সে নিশ্চয়তা?”
তার চোখে সেটাই বাস্তবতা ছিল। সে যা চেয়েছে—নাম, নিরাপত্তা, স্বাচ্ছন্দ্য—তা প্রেমিক দিতে পারেনি, কিন্তু মামা দিয়েছেন।

সমাজ কী বলল?

কেউ বলল, সে "স্বার্থপর"। কেউ বলল, "চতুর ও হিসেবি মেয়ে"।
কেউ আবার মনে করল, সে সাহসী—নিজের জীবনের সিদ্ধান্ত নিজে নিয়েছে, সমাজের ধ্যানধারণা পাত্তা না দিয়ে।

কিন্তু যেটা অদৃশ্য থেকে গেল—একটা ছিন্নভিন্ন হৃদয়, যার ভালোবাসাকে শুধু ছুড়ে ফেলে দেওয়া হলো, কারণ সে “অপর্যাপ্ত”।
---

উপসংহার

এটা কি কেবলই একজন বেকার ছেলেকে ছেড়ে, একটি প্রতিষ্ঠিত জীবনের দিকে যাত্রা?
না কি এটি এক নিঃশব্দ আত্মসমর্পণ—যেখানে প্রেমকে হার মানতে হলো অর্থের কাছে?

এই গল্পটি আমাদের শেখায়—সব ভালোবাসা যে চিরকাল নিঃস্বার্থ হয়, তা নয়। কারো কাছে ভালোবাসা মানে জীবন গড়ার সাহস, আবার কারো কাছে ভালোবাসা মানে জীবনের নিশ্চয়তা।
তবে প্রশ্ন থেকে যায়—

ভালোবাসা কি পিছু হটে গেল, না মেয়েটি এগিয়ে গেল?
সত্যি উত্তরটি সময়ই দেবে, অথবা হয়তো কোনোদিনই দেবে না।
---

আপনার মন্তব্য জানাতে ভুলবেন না—এই সম্পর্ক কি আত্মরক্ষা, না আত্মবিক্রয়?

゚viralシ ゚

22/06/2025

গেসিলাম দার্জিলিং। আমারে দেইখ্যাই লাফাইয়া কান্ধে উঠসে। হালার পু হালা, এই বয়সে তুই পাঠার ওজন লইতে আমার দম বাইর হইয়া যাইতাসে। দেখো, আবার ভেটকায়। ( অনেকে আবার হিংসায় কইবো এডিট করা ছবি)

゚viralシ ゚

20/06/2025

আমার পাঞ্জাবির হাতায় ওর হাত ঢুকলো? নাকি, আমার হাতই আমার বউয়ের পিছন দিয়া ঘুরাইয়া আইনা আবার আমার বুকেই রাখছি? আমার হাত এত লম্বা হইলো ক্যামনে? ব্যাপারটা অনেক সহজ হইত যদি আমার বউ আমার বুকে হাত রাখতো। তাইলে আমারে কষ্ট কইরা নিজের হাত লম্বা কইরা ঘুরাইয়া আনতে হইতো না। 🤔🤔

゚viralシ ゚

04/06/2025

বীর মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞায় পরিবর্তনের অধ্যাদেশ জারি করেছে অন্তর্বতী সরকার।

অধ্যাদেশে ‘মুক্তিযুদ্ধ’ অর্থ বলতে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত একটি স্বাধীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষায় হানাদার ও দখলদার পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনী এবং তাদের সহযোগী রাজাকার, আলবদর, আলশামস, মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামী, নেজামে ইসলাম এবং দালাল ও শান্তি কমিটির বিরুদ্ধে পরিচালিত যুদ্ধ।

(সূত্র: প্রথম আলো, https://www.prothomalo.com/bangladesh/mdvkw1jj08 )

আমার প্রশ্ন হচ্ছে, যে দল আমাদের স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিল,যে জামায়েত ইসলামের বিরুদ্ধে আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছি, সেই দল বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ পায় কিভাবে?

゚viralシ ゚

29/05/2025
27/05/2025

আসলেই চিন্তার বিষয় 🤔🤔

゚viralシ ゚

24/05/2025

চ্যাঙ ও এহুয়াং দম্পতি। স্বামীর বয়স ৩৮। স্ত্রীর ৩৩। তাদের সংসার জীবন ১০ বছরের। একসময় সুখের সংসার ছিলো তাদের। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে তাদের ভালোবাসা ফিকে হয়ে গেছে। কোন বিষয়েই মতের মিল হচ্ছিলো না তাদের। ছোট খাটো বিষয় নিয়ে ঝগড়া ঝাটি লেগেই আছে।

তাদের মাঝে এই সমস্যাটা শুরু হয়েছে বিয়ের তিন চার বছর পর থেকে। এহুয়াং আগে অনেক সুন্দরী ছিলো। জিরো ফিগার, মায়াবী চেহারা। কিন্তু প্রথম সন্তান জন্মানোর পর তার সৌন্দর্যে ভাটা পড়তে শুরু করেছে। আগে যেখানে জোড়ে বাতাস বইলে এহুয়াং প্রায় উড়ে চলে যেতো। আর এখন সে এতো মোটা হয়েছে যে, তার বাতাসে অন্যরা উড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়। আর এই কারণেই স্বামী-স্ত্রীর মাঝে যত সব সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। চ্যাঙ মোটা মানুষ একেবারেই পছন্দ করে না। সে তার বউ এর সাথে কোথাও যেতে বিব্রত বোধ করে। কারণ, তাকে তার বউ এর পাশে- ঠিক যেনো হাতির পাশে একটা চামচিকার মতোই লাগে। এই নিয়ে বউ এর সাথে সারাক্ষণ যাচ্ছেতাই ব্যবহার করে।
তারপরই ঘটলো সেই অনাকাঙ্খিত ঘটনা। সেদিন এহুয়াংদেরকে তার ভাই দাওয়াত করেছিলো। তাই সে চ্যাঙ কে বলছিলো যেনো সে তার সাথে তার ভাইয়ের বাসায় যায়। চ্যাঙ অনড়। সে যাবে না। এহুয়াংও নাছোড়বান্দা। স্বামীকে ছাড়া সে ভাইয়ের বাসায় গেলে লজ্জা পাবে। এজন্য চ্যাঙ কে যেতেই হবে। চ্যাঙ যাবেনা বলে বাসা থেকে বের হয়ে গেলো। পেছন পেছন এহুয়াংও চললো তাকে মানাতে। বাসার নীচ পর্যন্ত এসে চ্যাঙ এর হাত ধরে কান্নাকাটি করেও তাকে রাজী করাতে পারছিলো না। শেষ পর্যন্ত রাজী করাতে না পেরে কাঁদতে কাঁদতে বাসায় উঠে গেলো। যাওয়ার সময় বলে গেলো, " আমাদের আর দেখা হবে না। তুমি ভালো থেকো।"

এহুয়াং কথাটা এমন ভাবে বললো, শুনে চ্যাঙ এর ভেতরটা কেমন করতে লাগলো। শত হলেও ১০ টা বছর একসাথে আছে। যতই খারাপ ব্যবহার করুক ভালোবাসাতো একবারে শেষ হয়ে যায়নি। আমার বউ কি ভাইয়ের বাসা থেকে আর ফিরে আসবে না? নাকি আরোও খারাপ কিছু করবে? এসব সাত পাঁচ ভাবছিলো বিন্ডিং এর নিচে দাঁড়িয়ে। হঠাৎ করেই তার মনে হলো, পুরু বিল্ডিংটা তার উপরে ভেঙ্গে পড়েছে। তারপর তার আর কিছু মনে নেই।

যা ঘটেছিলো:
এহুয়াং স্বামীর সাথে অভিমান করে তাদের ১২ তলার ফ্ল্যাটের বারান্দা থেকে আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে লাফ দেয়। লাফ দিতে ভয় পাবে ভেবে লাফ দেয়ার সময় সে নিচে তাকায়নি। দুর্ভাগ্য বা সৌভাগ্যক্রমে, সে লাফিয়ে পড়ার সময় সেই বরাবর তার স্বামী নিচে দাঁড়িয়ে ছিলো। সে সরাসরি তার স্বামীর উপর পড়েছে।

শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত:

এত উপর থেকে প্রায় দেড়শ কেজি ওজনের একজন মানুষ গায়ের উপর পড়ার কারণে চ্যাঙ এখন স্বর্গের পথে। যে কোন সময় স্বর্গে পৌঁছে যাবে সে। এহুয়াং এর তেমন কিছু হয়নি। বাঁ হাত আর বাঁ পায়ের হাড় ভেঙ্গে গেছে। তিন মাস বিছানায় থাকলে সেরে যাবে সে। পুলিশ এখনো কি করবে সেই সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি।

- Mnh

゚viralシ ゚

23/05/2025

অন্যের মা, বোন কিংবা মেয়েদের বিব্রতকর ভিডিও বা খবর শেয়ার করার আগে এই কথাগুলো মনে রাখবেন। ধন্যবাদ।

゚viralシ ゚

21/05/2025

আমার ভাগ্যটাই এমন! যখনই আমার পালা আসবে, তখন আর কিছুই থাকে না। দোকানে গিয়ে এক জোড়া জুতা পছন্দ হলো। দেখা গেলো যে এটা আমার সাইজের নেই। শেষ হয়ে গেছে। একটা মেয়ে পছন্দ হলো। অবশ্যই সে আগে থেকেই এনগেজ থাকবেই থাকবে। উপরওয়ালা বোধহয় আমার ভাগ্য লিখতে ভুলে গেছেন।

゚viralシ ゚

20/05/2025

রাজাকার ছাড়া আর সবাইকে গ্রেফতার করা হবে 😁😁

゚viralシ ゚

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কোথাও কেউ নেই posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share