•|• ভালবাসার গল্প •|•

•|• ভালবাসার গল্প •|• লেখা পাঠাতে জয়েন করুন
https://www.facebook.com/groups/430791993725752/

Admin: Lubna Orpita Khan

আপনাদের সত্যি জীবন কাহিনী অথবা কাল্পনিক/বানানো গল্প বাংলা ফ্রন্টে লিখে পাঠান পেইজের Message অাকারে !!
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হলে নাম প্রকাশ করা হবে না ! join our group: https://www.facebook.com/groups/816177035060416/

Admin : Orpita khan

01/07/2025

-আর কথা বলি না!
মায়া বাড়ার ভয়ে, রোজ কথা বলার অভ্যাসটা অনেক কষ্টে ত্যাগ করেছি!

এখন কথা বলতে খুব ইচ্ছে হয়, তবে ইচ্ছে পূরণ না হবার যন্ত্রণা এখন সহ্য করতে শিখেছি।

আগে কত ভালোবাসি ভালোবাসি বলে লাফালাফি করতাম। এখন ঐ কথা যার কাছে শুনি, তাকে খুব বিরক্ত লাগে.!🖤

অপূর্ণতা.....

আমি একজন মেয়ে। বড় ভাইয়া বিয়ে করেছে ৩ মাস হলো।ভাবী আমার সমবয়সী । দুজনই ইউনিভার্সিটিতে পড়ি। তাই আমাদের মানসিকতা অনেক...
28/06/2025

আমি একজন মেয়ে। বড় ভাইয়া বিয়ে করেছে ৩ মাস হলো।
ভাবী আমার সমবয়সী । দুজনই ইউনিভার্সিটিতে পড়ি। তাই আমাদের মানসিকতা অনেক মিলে। আমি একটু চঞ্চল,ভাবী একটু চুপচাপ। নতুন বউ বলে হয়তো একটু নিরব থাকে বেশি। কিন্তু আমার সাথে এই তিন মাসে অনেকটা ফ্রেন্ডলি হয়ে গেছে। যতদূর মনে হলো মেয়ে হিসাবে লক্ষ্মী ও সংসারী।

কিন্তু সমস্যা হলো আমার মা জননী।

অনেক শখ,আনন্দে নিজের পছন্দ মতো পাত্রী দেখে ধুমধাম করে ভাইয়াকে বিয়ে করিয়েছে। প্রথম প্রথম ভালোই ছিলো সব। এখন ভাইয়া ভাবির একান্ত সময় এবং সর্বক্ষণ একসাথে থাকাটা ভালোভাবে মেনে নিতে পারছে না। আমার একটাই ভাই।

আগে ভাইয়া অফিস থেকে এসে সোজা মায়ের রুমে চলে যেতো,গল্প করতো। একসাথে খেয়ে আবার মায়ের আর আমার সাথে অনেক গল্প করতো। আবার সাপ্তাহিক ছুটিতে আমাদের বেড়াতে নিয়ে যেতো। ডিনারে নিয়ে যেতো প্রায়ই।বাবা ব্যবসার কাজে বেশিরভাগই দূরে থাকেন।

ভাইয়া বিয়ের পরে অফিস থেকে এসে নিজের ঘরে চলে যায়,খেয়ে দেয়ে আবার ভাবির সাথে ছাদে চলে যায়।ছুটির দিনে রিসোর্টে কিংবা অন্য কোথাও ঘুরতে যায়। সেখানে থেকে পরদিন ব্যাক করে।সর্বক্ষণ ভাবিকে সময় দেয়।

এতে মা বিষণ্ণ হয়ে যায়। মা কে যতোই বোঝাই যে এগুলো স্বাভাবিক,নতুন বিয়ে হলে একটু বেশিই বউকে সময় দেয় তাদের স্বামীরা। কিন্তু মা বোঝে না।সে যৌথ ফ্যামিলিতে কোনোদিন স্বামীকে কাছে পায়নি ।সর্বক্ষণ,ব্যবসার কাজে বাবা বাইরেই থাকতো। আবার দাদীও এই কাজ সেই কাজ দিয়ে মাকে ব্যস্ত রাখতো।
সেই কথার উদাহরণ দেয়।

ভাবী একটু ঘরকোনা ধরণের। ক্লাস না থাকলে ঘর থেকে বের হয় না বেশি। আমাকে মাঝে মাঝে টেক্সট করে গল্প করার জন্য। মা এতে রাগ করে। বউ কেন সারাক্ষণ ঘরে বসে থাকে। কিন্তু আমাদের বাড়িতে কাজ করার বুয়া আছে ২ জন। যাবতীয় কাজ ওরাই করে। মা তেমন কোনো কাজ করে না,আমিও না। তবে মা দু এক আইটেম রান্না শখের বসে করে। মা চায় ভাবিও রান্না করুক। কিন্তু ভাবী রান্না বান্না একদমই জানে না।বিয়ের আগে ভাবীর বাবা মা বলেছিলেন এই কথা। আমরা আপত্তি করিনি। কারণ রান্নার লোক আছে বাসায়,তাছাড়া আমিও আহামরি কোনো রান্না বা কাজ জানিনা। ভাবি আমাদের মতোই স্বচ্ছল পরিবারের মেয়ে।

ভাবি ওয়েস্টার্ন পরলে মা রাগ
করে। কিন্তু বাড়িতে কখনোও পরে না,পরলেও বাইরে ভাইয়ার সাথে বেড়াতে গেলে পরে। ফেসবুকে ভাইয়ের সাথে সেই ছবি দেখে মা রেগে আগুন হয়ে যায়।

ভাবী দেরীতে ঘুম থেকে উঠলে মা ভাইয়ার রুমে নক করে। ভাই ভাবী লজ্জায় কিছু বলে না। কিন্তু আমি জেগে থাকলে মা কে বাঁধা দেই। কিন্তু আমি ঘুমিয়ে থাকলে মা তখনই এই কাজগুলো করে। ভাবী দেখতে বেশ সুন্দরী হলেও মা প্রায়ই আমার সাথে তুলনা করে ভাবীর খুঁত ধরে। এতে আমি ভাবীর সামনে লজ্জায় পড়ে যাই।এমন অনেক কিছুই করে যা আসলে করা উচিৎ নয়।

আমার বিয়ের কথা চলছে। ভাবছি আমার বিয়ে হলে মা আরো একা হয়ে যাবে,তখন ভাবীর সাথে কি না কি করে!

আমিও থাকবো না বোঝানোর জন্য। আমার মা আগে এমন ছিলো না। খুব ভদ্র ও শিক্ষিত মানুষ উনি। কখনো কারো সাথে ঝগড়াও হয়নি। কিন্তু ভাইয়ের বিয়ের পরে এমনভাবে বদলে যাবে ভাবতে পারিনি। আমি চাইনা আমার এমন ভালো মা একজন খারাপ শাশুড়ি হয়ে যাক। চাইনা এমন শান্ত হাসিখুশি ভাবীটা ঝগড়াটে হয়ে যাক। এমন অবস্থায় মা কে কিভাবে বুঝিয়ে ভাই ভাবীর মাঝখানে ঝামেলা করা থেকে মা কে দূরে রাখতে পারি?

মা কখনো আলাদা থাকবে না। ভাইয়াও মা কে অনেক ভালোবাসে,ভাবিকেও ভালোবাসে।কিভাবে মা বুঝতে পারবে নিজের ভুলগুলো!?

পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করুন।

28/06/2025

আমার স্বামী একজন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। ক্যাডার অফিসার। প্রতিদিন ৯-৫ টা বেশির ভাগ দিন ৬-৭ টা পর্যন্ত অফিস করে। সন্ধ্যায় বাসায় এসে আবার ৮-৩০ এর দিকে বাইরে আড্ডা দিতে বের হয়।

এটা নিয়ে অনেক বার ই ভেজাল করি আমি। বলেছি সপ্তাহে দুই তিন দিন আড্ডা দেও। বাকি তিন চার দিন বাসায় ই সময় দেও।

এমনি তে সপ্তাহে দুই দিন ছুটি থাকে। তখন আমাদের সময় দেয়। আবার প্রতি সপ্তাহে বাইরে ঘুরতেও নিয়ে যায়। খুব কেয়ারিং আমার আর মেয়ের প্রতি।
আড্ডা দিয়ে বাসায় আসে ১০ টায়।

সেও বলে যাবো না। আবার আড্ডার সময় হলেই আমার থেকে অনুমতি নেয় বাইরে যাবে।

উপজেলার অন্য সব অফিসার দের সাথে আড্ডা দেয়।
আমার কথা হলো এদের সাথে তো উপজেলায় দেখা হয় ই। আবার পরে আড্ডা দেয়ার কি হলো।

যাদের সাথে আড্ডা দেয় উনাদের বউ বাচ্চা বাড়িতে আছে।
উনারা কর্মস্থলে একা থাকেন বলে আড্ডা দেয়। আমার হাসবেন্ড তো একা থাকে না।

বাসায় আমি আছি আমাদের বাবু আছে।সারাদিন বাবু নিয়ে একা থাকি।
আমাদের সময় দেয়া দরকার কি নাই? যতটুকু সময় দেয় সেটা কি এনাফ?
কি মনে হয় সবার?

তার আড্ডা দেয়া স্বাভাবিক? নাকি আমি বেশি বেশি করি।
আমার বা তার এখানে কার ভুল? প্লিজ কেউ খারাপ ভাবে কিছু বলিয়েন না।
( ইনবক্স থেকে )

24/06/2025

কি খবর সবার।কেমন আছেন সবাই। আসেন আড্ডা দেই। 🥴

প্রেম কিংবা বিয়ে যেটাই করেন করলে ভদ্রলোকের সাথে করবেন... আর নাহলে সারাজীবন একা থাকবেন...! নিজে টাকা কামাইবেন ঘুরবেন ফিরব...
23/06/2025

প্রেম কিংবা বিয়ে যেটাই করেন করলে ভদ্রলোকের সাথে করবেন... আর নাহলে সারাজীবন একা থাকবেন...! নিজে টাকা কামাইবেন ঘুরবেন ফিরবেন পরিবারের মানুষগুলোকে নিয়ে... আর সম্মানের সাথে বাচঁবেন..!!❤️

যে মানুষ কথায় কথায় তার মতের অমিল হলেই অস*ম্মানজনক কথা বলা শুরু করে... গা*লি দেয় ওটাই তার আসল চরিত্র... এমন মানুষ গুলো খুবই ভ*য়ানক..!😐

যার মধ্যে নম্রতা, ভদ্রতা আছে সে কারনে অকারণে গা*লি দেয়না বা অস*ম্মানজনক কথাবার্তা বলে না..!! এমন মানুষ গুলোকে ছাড় দিয়ে যতো চলবেন... যতো বেশি ভালোবাসা দেখাতে যাবেন আপনার নিজেরই ল*স হবে কারন এরা আপনাকে মানসিক রো*গী বানানো ছাড়া কখনো কিছুই দিতে পারবে না...!!
এমন সম্পর্ক থেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বের হয়ে আসা উচিত...!

আর সবচেয়ে বড় সত্যি কথা হচ্ছে কেউ কারো জন্য ম*রে যায়না.. স যতোই বলুক যে তোমাকে ছাড়া বাঁ*চবোনা কিন্তু সে ঠিকই বাঁচে সুন্দর ভাবেই বেঁচে থাকে...!!
আর জীবন ন*ষ্ট করার জন্য খুব বেশি কিছু লাগেনা.. একজন অ*যোগ্য লোক কে নিজের জীবনে জায়গা দেওয়া ই যথেষ্ট..!! বারবার নিজের অস*ম্মান হজম করে নিজেকে তিলে তিলে না মে*রে একবারে এমন অসুস্থ সম্পর্ক শে*ষ করে নিজেকে মুক্তি দেওয়া উচিত..!!

একজন সাপোর্টিভ সঙ্গী পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার.. যে মানুষের মাঝে ভদ্রতা আছে তারা তাদের দায়িত্ববোধ সম্পর্কে জানে...!! তারা অন্যের জীবন নিজের নিয়ন্ত্রনে আনার জন্য ম*রিয়া হয় না..!!🌸আমি আমার পরিচিত এমন অনেক মানুষকে চিনি যারা জীবনে অনেক ভালো কিছু করতে পারতো কিন্তু তাদের জীবন ন*ষ্ট করে দিয়েছে তাদেরই জীবনসঙ্গী...!!🥹
আবার এমন অনেক মানুষ দেখছি যারা জেনে শুনে ভু*ল মানুষের প্রতি ইমোশোনাল হয়ে নিজের ক্ষ*তি নিজেই ডেকে এনেছে..!!

সবচেয়ে বড় কথা হলো ভালোবাসলে আগে নিজেকে ভালোবাসা উচিত এরপর অন্যকেউ..! আগে নিজেকে ভালো রাখতে হবে

ভালোবাসা যদি ভালো থাকা ই কেড়ে নেই এমন ভালোবাসা দিয়ে কি করবেন ?

-Collected Post

শান্ত হও। ছেড়ে দাও। যে যেতে চাইছে যাক। যে ভালো থাকতে চাইছে থাকুক। জোর করতে নেই। ভালোবাসার আগে ভালো থাকাটা জরুরী সবার। শু...
20/06/2025

শান্ত হও। ছেড়ে দাও। যে যেতে চাইছে যাক। যে ভালো থাকতে চাইছে থাকুক। জোর করতে নেই। ভালোবাসার আগে ভালো থাকাটা জরুরী সবার। শুধু সম্পর্ক রাখতে হবে বলেই জোর করতে নেই। লোক দেখানো ভালো থাকতে নেই। মন যা চাইছে মেনে নাও। যে পাখি উড়তে চাইছে উড়তে দাও। ভালোবাসার শেকলে আগলে রাখতে হয় বেঁধে রাখতে নেই। সরল হবার আগে সহজ হওয়া জরুরী। মেনে নেওয়ার শক্তি রাখা জরুরী। ঠিক তুমিই পারবে নিজেকে আগলে রাখতে। এতদিন তো তাই আগলেছো। 💜

"Love B'ombing" শব্দটা শুনে রোমান্টিক মনে হলেও, আসলে ব্যাপারটা অনেক ভয়ংকর।

Love b'ombing হলো এমন একটা সাইকোলজিক্যাল টার্ম, যেখানে কেউ একজন হঠাৎ আপনাকে অতিরিক্ত ভালোবাসা, আদর, যত্ন, কেয়ার, গিফট, ফোন, টেক্সট সবকিছু দিবে। আপনি ভাববেন, আহা! এরকম মানুষ তো আমি চেয়েছিলাম! মনে হবে, এই মানুষটাই বুঝি আপনার জন্য বানানো।

কিন্তু সমস্যা শুরু হয় তখন, যখন আপনি তার দিকে একটু অভ্যস্ত হয়ে পড়বেন। তখনই সে হঠাৎ করে দুরে সরে যাবে, যোগাযোগ কমিয়ে দিবে, বিরক্তি দেখাবে, আপনাকে দোষ দিতে শুরু করবে। তখন আপনি নিজেও কনফিউজড হয়ে যাবেন "আমি কি ভুল কিছু করলাম?"

Love b'ombing হলো এক ধরনের Manipulation technique। এই কৌশলে যারা মাস্টার, তারা শুরুতে আপনাকে ইমোশনালি এটাচড করে তুলবে। যখন আপনি পুরোপুরি তাদের উপর ইমোশনালি ডিপেন্ডেবল হয়ে যাবেন, তখনই তারা দূরে সরে যাবে বা আপনাকে কন্ট্রোল করতে চাইবে।

বর্তমানে অনেকেই এটার শিকার হচ্ছে। মনে রাখবেন, যে ভালোবাসা হুট করে শুরু হয়, সেটা হুট করেই শেষ হয়ে যায়। ধীরে ধীরে তৈরি হওয়া সম্পর্ক, এগুলাই টিকে বেশিদিন। তাই কারো অতিরিক্ত যত্নে মুগ্ধ হবার আগেই ভাবুন, সে আপনাকে ঠিকমতো বুঝতেছে, নাকি আপনাকে নিয়ে খেলতেছে।

- সাইন্টিস্ট মাহফুজ

19/06/2025

নিজেরে খুব যত্ন করতে হয় বুঝলেন তো? সময় নিয়ে গোসল করবেন, সাবান মাখবেন, শ‍্যাম্পু করবেন, চুল আচড়াবেন, তেল দিবেন, নখ কাটবেন, খারাপ লাগলেই হাতমুখ ধুয়ে অযূ করে নিবেন, ঠিকঠাক ব্রাশ করবেন, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পোশাক পরে ঘুমোতে যাবেন।

এলোমেলো থাকবেন না, নিজেকে পরিপাটি রাখবেন, নামাজের বাইরেও দিনে'রাতে কয়েকদফা অযূ করে মনটারে শান্ত করে নিবেন। নিজে যেমন করে খেতে পছন্দ করেন মাঝেমধ্যে ঐ ধরনেরই রান্না করবেন,খাবার খাবেন, পছন্দের বইগুলো পড়বেন।

একমাত্র আল্লাহ ব‍্যতীত কারো কাছেই কিছু চাইবেন না, আশাও রাখবেন না। নিজের যত্ন নিজেকেই গুছিয়ে করতে হয়। নিজেরে একফোঁটাও অবহেলা করা উচিত না। আশেপাশে অযত্ন করবার মতো লোকের অভাব তো নেই। এই পৃথিবীতে এমন একটি মানুষও নেই-যে আপনারে আপনার থেকেও বেশি ভালোবাসে।

আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুক.....
আমিন।
লেখা: জুনায়েদ আহমেদ আবির

12/06/2025

যোগাযোগহীন হোন, বিচ্ছিন্ন হোন, নিজের উৎসাহ দমিয়ে রেখে কিছুদিন স্থির হয়ে দেখুন, এই যে মনে হয় আশপাশ ভর্তি এত লোক,এই যে ধারণা বৃত্তের ধারে পরিচিতদের ভীড়,এসবই মিথ্যে।কি অদ্ভুত ভাবে খালি খালি হয়ে গেছে চারপাশ।

এই মহাবিশ্বের সামান্য অংশ আপনি, তার থেকেও সামান্য আপনায় ভালোবাসার মানুষ,আর তার চেয়েও ক্ষুদ্র আপনার খোঁজ নেওয়ার লোক..
মেনে নিন, হতাশায় ভুগবেন না।

Tuhin

ভদ্রলোকের নাম  Pratik Joshi, গতো ছয় বছর ধরে লন্ডনে থাকেন। ফ্যামিলি নিয়ে বিরাট স্বপ্ন তার।  ওয়াইফ, আর তিন বাচ্চা নিয়ে লন্...
12/06/2025

ভদ্রলোকের নাম Pratik Joshi, গতো ছয় বছর ধরে লন্ডনে থাকেন। ফ্যামিলি নিয়ে বিরাট স্বপ্ন তার। ওয়াইফ, আর তিন বাচ্চা নিয়ে লন্ডনে থাকবেন,একটা সুন্দর লাইফ হবে উনাদের। উনার ওয়াইফ আর বাচ্চাকাচ্চা ইন্ডিয়াতে'ই থাকে।

অনেক অপেক্ষা আর কাগজপত্র সব হয়ে যাওয়ার পর অবশেষে সেই দিন আসলো! ভদ্রলোক উড়াল দিলেন ফ্যামিলি সহ লন্ডনের উদ্দেশ্য! বিমানে উঠে ছবিটা তুললেন, রিলেটিভ দের পাঠালেন।

বিমান উড়াল দেওয়ার ৪০ সেকেন্ড এর মধ্যে বিমান দু-র্ঘ-ট-নায় পড়লো! সবাই শে-ষ! এই ফ্যামিলির কেউ ই বেঁ-চে নে-ই!

এতো বছর ধরে 'জী-বি-ত' স্বপ্ন অবশেষে পূরন হচ্ছিলো তাদের কিন্তু শে-ষ হইয়াও হইলোনা শে-ষ!

এই ফ্যামিলির ঘটনা টা শুনে আমার ওই যে ওই কথাটাই মাথায় আসছে, 'বড়লোক হলে এটা করবো, টাকা হলে ওটা করবো!' টাইপের স্বপ্ন গুলা কি আসলেই সবার পূরন হয়?
এই ভদ্রলোকের কথাই ধরুন, টাকা হলো, সব হলো কিন্তু লন্ডনে একসাথে আর থাকা হলো না!

কিছুই ফেলে রাখতে নেই! যখন যা মন চায়,সেটাই করার চেষ্টা করা দরকার কারন আপনি ও জানেন না কখন কি ঘটে যাবে 🙂

২০১৬ সালে প্রসেনজিৎ আর ঋতুপর্ণাকে প্রোটাগোনিস্ট করে 'প্রাক্তন' নামে একটা সিনেমা খুব হইচই ফেলেছিলো। কেউ এ সিনেমায় খুঁজে ...
11/06/2025

২০১৬ সালে প্রসেনজিৎ আর ঋতুপর্ণাকে প্রোটাগোনিস্ট করে 'প্রাক্তন' নামে একটা সিনেমা খুব হইচই ফেলেছিলো। কেউ এ সিনেমায় খুঁজে পেয়েছিলো রেখা আর নাসিরউদ্দিন শাহ এর 'ইজাজত' এর ছায়া, কেউবা পেয়েছিলো বার্গম্যানের 'Scenes from a Marriage' কে। এ সিনেমায় ম্যাসেজ নামে যে মেডিসিন খাওয়ানো হয়েছিলো তাতে আমার দ্বিমত আছে। সেসব নিয়ে বহুজন বহু সুন্দর করে লিখেছেন। আমি তাই ওদিকে না যাই।

প্রাক্তন সিনেমার একদম শেষে প্রসেনজিৎ এর চরিত্র 'উজান' এর সাথে ঋতুপর্ণা, মানে সিনেমার 'সুদীপা' একটা একান্ত একা ট্রিপে যেতে চায়। সুদীপা একদিন আগে গিয়ে পৌঁছে। পরদিন উজানের আসার কথা। সন্ধ্যেবেলা উজান ফোন করে জানায় তার বন্ধুর মা
মা রা গেছে, তাই সে শ্মশানে। উজান আসতে পারে না। সুদীপার কণ্ঠে আমরা কেবলই শুনি, "তুমি একটা condolence জানিয়ে তো চলে আসতে পারতে উজান।", "আমি তোমার প্রায়োরিটি কোনোদিনও হতে পারবো না?" তার ভালোবাসা আর সংসার ম রে গেছে এ কথা উজানকে জানিয়ে সুদীপা ডিভোর্স লেটার পাঠায়। একটা ট্রিপ। একটা সমুদ্রতীরে স্বামীকে পাশে না পাওয়ায় একটা সংসার ভেঙে গেলো? না। হিসেবটা ততটা সোজা নয়। সেই সমুদ্রতীরে উজানের অনুপস্থিতি ছিলো সুদীপার ব্রেকিং পয়েন্ট। এটা সেই মুহূর্ত যে মুহূর্তে মানুষ খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যায় কারণ অনেকগুলো বছর সে অনেক বড় বড় বোঝা নিয়ে বেঁচে থাকার যুদ্ধ করেছে। বাবার বাড়ি যাবার জন্যেও সুদীপাকে স্বামীর অনুমতি নিতে হতো। নিজের পয়সায় ট্রেনের টিকেট কাটলে তার মধ্যবিত্ত স্বামী মেইল ইগোর ভারে তাকে চোখ দিয়ে খু ন করতো। নিজের সাজানো ফ্ল্যাটের স্বপ্ন দেখা যেন পাপ। প্রেগন্যান্ট স্ত্রীকে রেখে মাসের পর মাস কাজে ব্যাস্ত থেকে অবহেলায় স্ত্রীর মিসক্যারেজ হয়ে যাওয়া জায়েজ হলেও অফিস থেকে ফিরতে স্ত্রীর খানিক দেরী হলেই তার চরিত্র ধুয়ে দেয়া যায়। স্ত্রীর জন্মদিন ফুরিয়ে রাত বারোটা পেরিয়ে যায়, ঘরে ফেরার খেয়াল হয় না। স্ত্রীর প্রমোশনে হাসা যায় না। স্ত্রীর টাকায় ঘুরতে যাওয়া যায় না। উজানের চোখে সুদীপা কখনোই সেই জায়গাটা পায়নি যেটা একজন মানুষ আরেকজন মানুষের চোখে 'সম্মান' কিংবা 'সহমর্মীতা' কিংবা 'প্রায়োরিটি' নামে খোঁজে। সমুদ্রতীরের নামে সুদীপা কেবল বোকা মেয়ের মতো সেই প্রায়োরিটিটুকু খুঁজতে চেয়েছিলো। যখন সে তা পায়নি সে চিৎকার করে বলেছে, "তোমার কাছে কি জীবনের প্রায়োরিটিগুলো কোনোদিনও পরিষ্কার হবে না?"। পরমুহূর্তেই সে বলে, "আমি প্রাণপণে চেয়েছিলাম, উজান"।

যা আমাদের সহ্য করা উচিৎ না, অথবা যেটুকু প্রশ্রয় দিলে আত্মসম্মান হারিয়ে যায়, কখনো কখনো আমরা সেসব সহ্য করি--অথবা প্রশ্রয় দেই। কারণ, আমরা প্রাণপণে চাই। উচিৎ না। তবু চাই। এরপর আমাদের সামনে আসে সেই ব্রেকিং পয়েন্ট যেখানে আমরা ম রে যাই। যে অসুখে মৃ ত্যু অকল্পনীয় সে অসুখই আমাদের মে রে ফেলে। পৃথিবীর বাকি সবাই দেখে একটা একরোখা জেদী মৃ ত্যু অথচ আমরা জানি এর চেয়ে ক্লান্ত হওয়া সম্ভব না। এর চেয়ে এগিয়ে বেঁচে থাকা যায় না। এসব মৃ ত্যুকে ভালোবেসেই বোধহয় হুমায়ুন আজাদ লিখে রেখে গেছেন,

"আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মা রা যাবো

খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে

খুব ছোট দুঃখের জন্যে

আমি হয়তো মা রা যাবো কারো ঘুমের ভেতরে

একটি ছোটো দীর্ঘশ্বাসের জন্যে

একফোঁটা সৌন্দর্যের জন্যে।"

09/06/2025

আমার আম্মা,আব্বা,বিলাই আর হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া এই পৃথিবীর সবার সাথে আমার সম্পর্ক disposable.
মানে,যেকোন সময় ওয়ান টাইম প্লেটের মত গুটায় ডাস্টবিনে ফেলে দিতে পারি।

আমি খুব দ্রুত সম্পর্ক কাটতে পারি, এই নিয়ে আমার পরিবার আর বন্ধু মহলে ব্যাপক বদনাম আছে।
আমার মায়ের দিক আর বাপের দিকের আত্মীয় স্বজনের প্রায় ৬০% আমার মেমরি থেকে ১০০% ডিলিটেড প্রায়।
This is why you will see very less people around me.
And am totally unapologetical about it.

আমার যেই কাজিন আমার নামে গ্রামে গিয়ে বাজে কথা রটায়, সেই এখন কাইন্দা দশ জায়গায় নক দিলে ও আমি ওর সাথে কথা বলি না,দেখলে না দেখার ভান করি।
আমার যেই ফ্রেন্ড আমার সামনে এক কথা,পিছে এক কথা বলে, প্রমান পাওয়া মাত্র-ই তারে সব জায়গা থেকে আনফ্রেন্ড করা।

আমার যেই প্রতিবেশী বাসায় দাওয়াত দিয়ে আমাকে 'uninvited'
ফিল করাইসে, তার ইনভাইটেশন seen করে ফেলে রাখি।

আমার মাস্টার্স এর এক uni friend, আমাকে ঘুরতে নিয়ে গিয়ে ওর ১০০ ছবি আমি তোলার পর যখন আমার ছবি তোলার টাইম আসছে- তখন আমার চোখ বন্ধ ২/৩ টা ছবি তুলে দিয়ে হাপায় দেয়ার ঢং করসে।

এখন সব জায়গায়-মেসেজ দিয়ে রাখসে 'summer vacation plan' করবে, Graduation day এর জামা শপিং এ যেতে চায়।
seen করে ফেলে রাখসি।

এরকম silly silly বিষয়ে আমি মানুষ ক্যান্সেল করি।

কারন,এমন silly silly বিষয়ে যখন আপনি মানুষ ক্যান্সেল করবেন না, তখন তারা একদিন আপনার হো*গায় বাশ দিয়ে নাগরদোলা বানায় তাতে উঠে 'চিল' করবে।

Choice is always yours.
লেখা: হাবিবা আক্তার

06/06/2025

ধরো, তুমি একজন অসফল মানুষ।
তোমার নেই কোন কর্পোরেট ডেজিগনেশন। সামাজিক গ্রহনযোগ্যতা। নেই ব্যাংকে অঢেল টাকা। রাজধানী শহরে দুটো প্লট নেই। নতুন যে আল্ট্রা মডার্ন গাড়ি বাজারে এসেছে, তার দাম জানবার আগ্রহ নেই। অর্থনৈতিক অস্বচ্ছলতার কারনে প্রেমিকাকে আজন্ম পাওয়ার সুযোগ নেই।

ধরো, তোমার মা গর্ব নিয়ে বলতে পারেনা- আমার সন্তান বড় চাকুরী করে। তোমার বাবা মাথা উচু করে কাউকে জানাতে পারেনা- মাস শেষে ছেলে আমার ভাল বেতন পায়।

ধরো, তোমার পরীক্ষার রেজাল্ট অন্য দশ জনের চেয়ে খারাপ। তোমার চাকরি হচ্ছেনা। পকেটে টাকা নেই। মাস শেষে মেস ভাড়া আটকে গেলে, বাড়িওয়ালা নানান কথা শোনায়।

ধরো, তোমার বয়স ২৩ পেরিয়েছে। গায়ের রং কালো বলে বিয়ে হচ্ছেনা। প্রতিবেশিরা তোমাকে নিয়ে নানান গুজব রটায়। প্রেমিক ধোকা দিয়ে চলে গেছে।
ধরো, সংসার, দায়িত্ব, দায়বদ্ধতাকে স্কিপ করে বাঁচতে চাইছো।

ধরো, তোমার ভাল লাগে সমুদ্র। যেখানে ঢেউ ও বালির মিলনে পাড় ভাঙার শব্দ হয়। বুকের ভেতর ভাংচূর লাগে।
ধরো, ইচ্ছে করে কোথাও পালিয়ে যাবে। পাহাড়ের উপর বসে চাঁদ দেখতে দেখতে দু কাপ রং চা খাবে।
ধরো, বৃষ্টি হলে ভিজতে ইচ্ছে করে। তীব্র শীতের ভেতর হাঁটতে ইচ্ছে করে সরিষার ক্ষেত। খুব ভোরে ঘাসের উপর জমা শিশিরে পা ভেজাতে ভাল লাগে।

বাঁচো।
যেভাবে, যা করে তুমি আনন্দ পাও; সেভাবেই বাঁচো। জীবন ছেড়ে পালিয়ে যেয়ো না। জীবন থেকে পালিয়ে গেলে, আর কখনোই ফিরে আসা যাবেনা। ক্ষুদ্র এই জীবন দ্বিতীয়বার পাওয়া যায়না। যেভাবে বাঁচতে ভাল লাগে, সেভাবেই বাঁচো।

জীবন একটাই।
বুক ভরে শ্বাস নাও।

– আসাদুজ্জামান জীবন

Address

West Nakhalpara
Dhaka
1215

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when •|• ভালবাসার গল্প •|• posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to •|• ভালবাসার গল্প •|•:

Share