Boost Life

Boost Life Boost Life is a best page. You get here all types of vlog, funny, tour & educational video. So, follow, like & comment here to get new types of video.

ইহুদী ধর্মের জাতির পিতা এবং ইসলাম ধর্মের জাতির পিতা একজন ই, হযরত ইবরাহীম(আঃ)।ইবরাহীম(আঃ) এর দুই পুত্র, ইসহাক(আঃ) আর ইসমা...
18/06/2025

ইহুদী ধর্মের জাতির পিতা এবং ইসলাম ধর্মের জাতির পিতা একজন ই, হযরত ইবরাহীম(আঃ)।
ইবরাহীম(আঃ) এর দুই পুত্র, ইসহাক(আঃ) আর ইসমাইল(আঃ)।

হয়রত ইসহাক(আঃ) এর পুত্র ছিলেন হযরত ইয়াকুব(আঃ), উনার আরেক নাম ইস/রা/ইল। এই ইয়াকুব(আঃ) এর বংশকে আল্লাহ্ তা'আলা বনি-ই/সরা/ইল নামে সম্বোধন করেছেন।

হযরত ইয়াকুব(আঃ) এর ১২সন্তানের মধ্যে ১জনের নাম ছিলো ইয়াহুদা। এই ইয়াহুদা এর বংশই পরবর্তীতে সবচেয়ে বেশি বিস্তার লাভ করে।
তাই, বনি-ই/সরা/ইল এর আরেক নাম ই/হু/দী।

ই/হু/দী ধর্ম আর বংশ দুটো আলাদা।
সব ইহুদী বংশের লোক ইহুদী ধর্মের হলেও সব ইহুদী ধর্মের লোক ই ইয়াহুদার বংশ নয়।
এই ইয়াহুদা ই কিন্তু তার আপন ভাই ইউসুফ(আঃ) কে কূপে ফেলে হত্যা করতে চেয়েছিল!

৪ হাজার বছর আগে ইসহাক(আঃ) এর মৃত্যুর পর ইয়াকুব(আঃ) আল্লাহ্‌'র নির্দেশে শামনগরী (সিরিয়া) থেকে কেনানে হিজরত করেন। এই কেনান ই বর্তমানের ফিলিস্তিন।

এরপর কেনানে (ফিলিস্তিন) দুর্ভিক্ষ দেখা দিলে ইয়াহুদা তার সব ভাই এর সাথে মিশরে চলে যায় এবং মিশরে বসবাস শুরু করে।

মিশরের তখনকার রাজা ছিলেন ইউসুফ(আঃ), যিনি ইয়াকুব(আঃ) এর ১২সন্তানের মধ্যে ১১তম। সেই কারণে ইয়াহুদা ও তার বংশ মিশরে অনেক দাপটের সাথে থাকতে শুরু করে।

তারপর কালের পরিক্রমায় ক্ষমতা যায় ফারাও রাজাদের হাতে। ফেরাউন এসে বনি-ই/সরা/ইলদের এত অত্যাচার শুরু করে যে এরা সারাদিন 'ইয়া নাফসী' 'ইয়া নফসী' করতো।
তখন আল্লাহ্ তাদের কাছে পাঠালেন মূসা(আঃ) আর তাওরাত কিতাব। মুসা(আঃ) ফেরাউনকে নীলনদে ডুবানোর মাধ্যমে বনি-ই/সরা/ইল মুক্তি পায়।

তারপর মূসা(আঃ) সবাইকে নিয়ে কেনানে (ফিলিস্তিন) ফিরে যান। পরে তারা সেখানে গিয়ে আল্লাহ্‌'র অশেষ রহমত পাওয়া সত্ত্বেও মুসা(আঃ) এর ওফাতের পর আবার আল্লাহ্‌ কে ভুলে যায়, গরুপূজা সহ নানা রকম অনাচার শুরু করে।

তারপর তাদের মধ্যে ক্ষমতার লোভে নিজেদের একতা ভেঙ্গে যায়, ভিনদেশীরা তাদের এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে তাদের আবার গোলাম বানিয়ে অত্যাচার করতে থাকে।
এর ১০০বছর পরে দাউদ(আঃ) আর উনার ছেলে সুলাইমান(আঃ) এর মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলা আবারও এই অত্যাচার থেকে তাদেরকে মুক্তি দেন।

কিন্তু সুলাইমান(আঃ) এর মৃত্যুর পর ই/হু/দীরা আবার শয়তানের পূজা শুরু করে। তাদের ভিতরে থাকা ধর্ম ব্যবসায়ীরা তাওরাত কিতাবের মধ্যে নিজেদের সুবিধামত সংযোজন-বিয়োজন করার মতন ধৃষ্টতা দেখায়।
তারা তাওরাতে সংযোজন করে যে, "আল্লাহ্ তায়ালা ইসহাক(আঃ) এর স্বপ্নে কেনানকে ইহুদীদের জন্য প্রমিজ ল্যান্ড হিসেবে দিয়েছেন, এটা তাদের জয় করে নিতে হবে।"
এটাকে তারা 'জেকব লেডার ড্রিম' বলে।

তাদের এমন নির্লজ্জতা ও ধৃষ্টতার কারণে তারা বারবার আল্লাহ্‌'র শা/স্তির মুখে পড়েছে। যেমনঃ
কখনো গৃহহীন হয়ে যাযাবরের মতো ঘুরেছে,
ব্যবিলনীয় সাম্রাজ্যের দ্বারা গণহ/ত্যার শিকার হয়েছে,
রোমান সাম্রাজ্যের দ্বারা সিরিয়া থেকে আরব দেশে বিতাড়িত হয়েছে।
মহানবী(সাঃ) এর সময় তারা আরব দেশ থেকে বিতাড়িত হয়ে চলে যায় ইউরোপে।
আর উমার(রা:) ফিলিস্তিন ও আল-আকসা বিজয় করেন।
আজ ইস/রা/য়েলের এতো ঘনিষ্ঠ বন্ধু ইউরোপও তখন তাদেরকে আশ্রয় দেয়নি।

বনি-ইস/রা/ইলের এমন পরিণতির কারণ আল্লাহ তায়ালা এর শা/স্তির পাশাপাশি তাদের ব্যবহার!
তখনকার লোকদের ভাষ্যমতে, তারা অত্যন্ত ধূর্ত প্রকৃতির মানুষ ছিল।
তাদেরকে যে জায়গায় আশ্রয় দেয়া হতো সেই জায়গাতেই তারা তাদের প্রতিবেশীর জমি দখল করতো!

ই/হু/দীরা বেশিরভাগ ব্যবসায়ী ছিল আর তাদের ব্যবসা অন্যদের থেকে কৌশলগতভাবে আলাদা ছিলো, যার কারণে যাযাবরের মতো ঘুরলেও তাদের অর্থ-সম্পদ ভালোই ছিল। সেই অর্থ-সম্পদ এর দাপট দেখিয়ে তারা সেইসব এলাকার স্থানীয় লোকদের উপরই ছড়ি ঘুরাতো।
তাই তারা সেইসব এলাকার রাজা ও বাসিন্দাদের দ্বারা বার বার বিতাড়িত হতো।

বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাত সহ্য করার পর তারা একসময় বুঝতে পারে যে, যেকোনো সমাজকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে গেলে শিক্ষা ও অর্থের বিকল্প নেই।
তাই তারা শিক্ষা অর্জন ও অর্থ উপার্জনের উপর গুরুত্ব দেয়।
তারা বিশ্বাস করে, কেনান তাদের জন্য সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক বরাদ্দকৃত ভূমি।
তারা এটাও বিশ্বাস করে যে, একসময় তাদের একজন মসিয়াহ্‌(দাজ্জাল) এসে তাদের এই ভূমিকে উদ্ধার করে দিবে।

১৮ শতাব্দীতে ই/হু/দীরা তাদের ধর্ম-পরিচয় গোপন করে ইউরোপে বসবাস শুরু করে।
তখন থিওডোর হার্জেল নামে তাদেরই একজন ব্যবসায়ী ফিলিস্তিনকে নিজেদের দখলে আনার লক্ষ্যে ১৮৯৭ সালে জিওনিজম আন্দোলন শুরু করে ই/হু/দীদেরকে আবারও নতুন করে স্বপ্ন দেখানো শুরু করে।
এই আন্দোলনকে যারা সমর্থন করে, তাদেরকে জিওনিস্ট বলে।

যেহেতু ই/হু/দীরা অনেক শিক্ষা অর্জন আর অর্থ উপার্জন করেছিলো, তাই তাদের মধ্যে কিছু সংখ্যক মানুষ ইউরোপে ধর্ম গোপন করে থাকলেও কেউ কেউ মেধার জোরে ইউরোপে গুরুত্বপূর্ণ পদ দখল করতে, বিজ্ঞানী হিসেবে স্বীকৃতি পেতে শুরু করে।
তখন তারা শুধুমাত্র পদ দখল করেই থেমে থাকেনি, সেই সাথে নিজেদের একটা রাষ্ট্র গঠনেও প্রচুর সমর্থন সংগ্রহ করার চেষ্টা করতে থাকে।

তখন ইউরোপের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিলো, তাদেরকে আফ্রিকার উগান্ডায় থাকার ব্যবস্থা করে দেয়া হবে।
ঠিক এমন সময় শুরু হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগে যুক্তরাজ্য নিজেদের অস্ত্র সংরক্ষণের জন্য এক ধরনের গ্লিসারিন ইউজ করতো, যেটা আসতো জার্মানি থেকে।
কিন্তু যুদ্ধের সময় জার্মানি যুক্তরাজ্যের বিপক্ষে থাকায় গ্লিসারিন সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

তখন যুক্তরাজ্যকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে চাইম ওয়াইজম্যান নামক একজন ই/হু/দী গবেষক ও ব্যবসায়ী। তিনি গ্লিসারিন এর বদলে এসিটোন দিয়ে অস্ত্র সংরক্ষণের পদ্ধতি শিখিয়ে দেন এবং যুদ্ধে প্রচুর অর্থ সহায়তা দেন।
তার এমন অভুতপূর্ব অবদানের জন্য যুদ্ধের পর যুক্তরাজ্য যখন তাকে পুরস্কৃত করতে চায়, তখন সে জানায় যে তার একমাত্র পুরস্কার হবে তাদের প্রমিজল্যান্ড মানে ফিলিস্তিনে তাদের বসবাসের সুযোগ করে দেয়া!
এখানে উল্লেখ্য, চাইম ছিলেন জিওনিজম আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য।

ফিলিস্তিন তখন ছিল উসমানী সালতানাতের দখলে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের পর তুরস্কের ক্ষমতা একেবারে নিঃশেষ হয়ে যায়। সেই সুযোগে ধাপে ধাপে ই/হু/দীরা ফিলিস্তিনে প্রবেশ করতে থাকে।
প্রথমে তারা ফিলিস্তিনিদের কাছে ঘর ভাড়া করে থাকতে শুরু করে, তারপর বেশি দামের লোভ দেখিয়ে সেগুলো কিনতে থাকে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানি পরাজয়ের পর পুরো বিশ্বের ক্ষমতা ইউরোপের হাতে চলে যায়।
ই/হু/দীরা তখন স্থানীয় ফিলিস্তিনিদেরকে অত্যাচার-জোর-জবরদস্তি করা শুরু করলে ফিলিস্তিনিরা প্রতিবাদ করে।

তখনই ইউরোপ থেকে ঘোষণা আসে, পুরো ফিলিস্তিনের ৫৫ ভাগ থাকবে ফিলিস্তিনিদের দখলে আর বাকি ৪৫ ভাগ হবে ই/হু/দীদের।
৬লাখ ই/হু/দীর জন্য ৪৫% আর ১২কোটি ফিলিস্তিনির জন্য ৫৫% জায়গা!

জাতিসংঘ থেকে স্বীকৃতি পাওয়ার পর ই/হু/দীরা ইজ/রা/য়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে।নবগঠিত এই রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয় চাইম ওয়াইজম্যান।

ইজ/রায়ে/ল রাষ্ট্র গঠন হওয়ার ঠিক ৬ মিনিটের মধ্যে আমেরিকা তাদেরকে স্বীকৃতি দেয়!

আর এভাবেই যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ মদদে তারা ইয়াকুব(আঃ) এর সাথে কেনানে আসা যাযাবর থেকে আজকে গাজাকে ধ্বংসকারী দানবে পরিণত হয়েছে!

আর বিশ্বের সকল মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানেরা মুখে কুলুপ এঁটে চুপ করে বসে আছেন আর চোখে ঠুঁলি পরে সবকিছুকে না দেখার ভান করছেন!

ই'রা'নি সেনা'বাহিনীর প্রধান আবদুররহিম মুসাভি যু'দ্ধ শুরুর পর থেকে প্রথম বারের মত প্রকাশ্যে এসেছেনতিনি জানিয়েছেন, এখন পর...
18/06/2025

ই'রা'নি সেনা'বাহিনীর প্রধান আবদুররহিম মুসাভি যু'দ্ধ শুরুর পর থেকে প্রথম বারের মত প্রকাশ্যে এসেছেন

তিনি জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত ই'রানের সব অভিযান ছিল সীমিত এবং সতর্কতামূলক। তবে শি'গগিরই ইস'রাই'লের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত শা'স্তি:মূলক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

তিনি তেলআবিব ও হাইফা থেকে অবিলম্বে সকল বসতকারীকে সরে যেতে আহ্বান জানান।

ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে ইরান। দেশটি জানিয়েছে, এবার মোসাদের আস্তানা ও ইসরায়েলের সেনাবাহিনীকে নিশানা করে হামলা চালানো হয়েছ...
17/06/2025

ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে ইরান। দেশটি জানিয়েছে, এবার মোসাদের আস্তানা ও ইসরায়েলের সেনাবাহিনীকে নিশানা করে হামলা চালানো হয়েছে।মঙ্গলবার ( ১৭ জুন) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) দাবি করেছে, ইসরায়েলে তাদের মিসাইল হামলায় একটি সামরিক গোয়েন্দা কেন্দ্র এবং মোসাদের অপারেশন পরিকল্পনা কেন্দ্র লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। ইরানের তাসনিম নিউজ এজেন্সির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ইসরায়েলি সূত্র জানিয়েছিল, দেশটির মধ্য উপকূলীয় শহর হার্জলিয়ায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়। এ সময় এটি একটি সংবেদনশীল লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করেছে। ইসরায়েলে সাধারণত এ ধরনের লক্ষ্যবস্তু বলতে সামরিক বা কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাকে বোঝানো হয়।
আইআরজিসি তাদের বিবৃতিতে বলেছে, এই হামলা ইসরায়েলের গোয়েন্দা ও সামরিক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে একটি জবাব। তবে এই হামলার ফলে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে এখনো বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়নি।
ইসরায়েলের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
এদিকে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে পাল্টাপাল্টি যে সংঘাত চলছে তা আরও ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত চলতে পারে বলে মনে করছেন নিউইয়র্কভিত্তিক সুফান সেন্টারের জ্যেষ্ঠ গবেষক কলিন ক্লার্ক। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এ মুহূর্তে অনেক সামরিক শক্তি ইসরায়েলকে সহায়তা করার জন্য পাঠাচ্ছে। তাই আমার ধারণা, ইরান ও ইসরায়েলের এ সংঘাত আমাদের আরও কিছু সময়ের জন্য দেখতে হবে।’
গত শুক্রবার ইসরায়েলের হামলার জবাবে ইরান এই প্রতিশোধমূলক হামলা শুরু করেছে। ইসরায়েলের চালানো এ হামলায় সামরিক কর্মকর্তা, পারমাণবিক বিজ্ঞানী এবং সাধারণ মানুষসহ কয়েক ডজন ইরানি নিহত হয়েছেন।

আপডেট: রাত ০২.৪৯, সূত্র: আলজাজিরাইসরায়েলের হাইফা শহরে অবস্থিত বাজান গ্রুপের রিফাইনারি স্থাপনায় ইরানের হামলার ফলে বড় ধরন...
17/06/2025

আপডেট: রাত ০২.৪৯, সূত্র: আলজাজিরা
ইসরায়েলের হাইফা শহরে অবস্থিত বাজান গ্রুপের রিফাইনারি স্থাপনায় ইরানের হামলার ফলে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, রিফাইনারির বিদ্যুৎকেন্দ্রটি — যা স্টিম ও বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় — তা গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

হামলার পরপরই সব রিফাইনারি কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত তিনজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ।

স্থানীয় প্রশাসন পরিস্থিতি মোকাবেলায় জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে এবং তদন্ত চলছে।

অনেকেই হয়তো ভাবছেন, ইরান এতো এতো মিসাইল ছোড়াড় পরেও কেন ইসরাইলের এতো কম ক্ষতি হচ্ছে।----------------------------------...
15/06/2025

অনেকেই হয়তো ভাবছেন, ইরান এতো এতো মিসাইল ছোড়াড় পরেও কেন ইসরাইলের এতো কম ক্ষতি হচ্ছে।
--------------------------------------------[
“যখন ইরান ২০০টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে, তখন হয়তো ৮ টি বা ১০টি ক্ষেপণাস্ত্রই ইসরায়েলে পৌঁছায়।

তার কারণগুলো—

১.

যখন ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ইসফাহান থেকে ইসরায়েলের দিকে নিক্ষিপ্ত হয়, তখন সর্বপ্রথম তাকে থামানোর চেষ্টা করে:

ইরাকে অবস্থানরত আমেরিকান সেনা বাহিনী,

সংযুক্ত আরব আমিরাতে থাকা ফরাসি রাফায়েল যুদ্ধবিমান (যেগুলো সৌদি আরবের আকাশসীমা ব্যবহার করার অনুমতি পায়),

এবং পারস্য উপসাগরে টহল দেওয়া ইউএসএস কার্ল ভিনসন নামক বিমানবাহী রণতরী ও অত্যাধুনিক মিসাইল ডেস্ট্রয়ারগুলো।

২.

যদি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র এই আধুনিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলোকে ফাঁকি দিতে সক্ষম হয়,
তাহলে তাকে থামাতে আসে—

জর্ডানের বিমানবাহিনী,

জর্ডানে অবস্থিত আমেরিকান ঘাঁটি,

এবং সাইপ্রাস থেকে উড়ে আসা ব্রিটিশ রয়্যাল এয়ার ফোর্সের টাইফুন ও এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান।

৩.

এই সকল প্রতিরক্ষা স্তর পার হয়ে গেলেও,
তাকে থামাতে এগিয়ে আসে ইসরায়েলের বহুস্তরীয় বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা:

Arrow-3: ২০০০ কিলোমিটার দূরে থেকেই মহাকাশে ক্ষেপণাস্ত্রকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে।

Arrow-2: যদি তা ব্যর্থ হয়, তাহলে এই সিস্টেম ১৫০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটার দূরে ফাঁদ পেতে অপেক্ষা করে।

৪.

এরপর রয়েছে David’s Sling,
যেটি ৩০০ কিলোমিটার থেকে ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত রেঞ্জে ক্ষেপণাস্ত্রকে ধাওয়া করে।

৫.

সবশেষে ক্ষেপণাস্ত্র যদি এত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ফাঁকি দিয়েও এগিয়ে আসে,
তাহলে তাকে থামাতে প্রস্তুত থাকে Iron Dome,
যেটি ৭০ কিলোমিটার থেকে ৪ কিলোমিটার পর্যন্ত রেঞ্জে ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করার চেষ্টা করে।

এখন প্রশ্ন হতে পারে

পৃথিবীর আর কোনো দেশের ক্ষেপণাস্ত্র কি লক্ষ্যবস্তুতে পৌঁছাতে গিয়ে এত বাধার সম্মুখীন হয়?

এবং মনে রাখতে হবে, ইরানের এই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলো তারা নিজেরাই তৈরি করেছে,
কিন্তু এগুলোকে প্রতিহত করতে যে সব প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কাজ করে, সেগুলো বিভিন্ন উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর সর্বোচ্চ প্রযুক্তির ফসল।

হে আল্লাহ, ইরানকে গায়েবি সাহায্য দান করো।
আমিন, সুম্মা আমিন।
কপি পোস্ট

Celebrating my 12th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
01/01/2025

Celebrating my 12th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

04/02/2024

Something Special... 🥰

Address

Dhaka

Telephone

+8801518912750

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Boost Life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Boost Life:

Share

Category