HajjNews.com.bd

HajjNews.com.bd About
We shall strive to inform you about the latest news regarding Makkah Mukaramah, Madina Munawarah and Hajj and Umrah related events. hajjnews.com.bd

প্যাকেজ এর নাম


এক নজরে হজ্ব ও ওমরাহ্

হজ্জের ফরজ ৩টি
১। ইহরাম বাধা ২। উ'কুফে আ'রাফা (আরাফাতের ময়দানে অবস্থান) ৩। তাওয়াফুয্ যিয়ারাত

হজ্জের ওয়াজিব ৬টি
(১) 'সাফা ও মারওয়া' পাহাড় দ্বয়ের মাঝে ৭ বার সায়ী করা।
(২) অকুফে মুযদালিফায় (৯ই জিলহজ্জ) অর্থাৎ সুবহে সাদিক থেকে সুর্যদয় পর্যন্ত একমুহুর্তের জন্য
হলেও অবস্থান করা।
(৩) মিনায় তিন শয়তান (জামারাত) সমূহকে পাথর নিপে করা।
(৪) 'হজ্জে তামাত্তু' ও '

কি্বরান' কারীগণ 'হজ্জ' সমাপনের জন্য দমে শোকর করা।
(৫) এহরাম খোলার পূর্বে মাথার চুল মুন্ডানো বা ছাটা।
(৬) মক্কার বাইরের লোকদের জন্য তাওয়াফে বিদা অর্থাৎ মক্কা থেকে বিদায়কালীন তাওয়াফ করা।
এছাড়া আর যে সমস্ত আমল রয়েছে সব সুন্নাত অথবা মুস্তাহাব।

ওমরাহর ফরজ, ওয়াজিব
দুইটি ফরজ: (১) ইহরাম পরিধান করা (২) তাওয়াফ
দুইটি ওয়াজিব: (১) সাফা ও মারওয়া মধ্যবর্তী (সবুজ বাতি) স্থানে সাতবার সায়ী করা (২) মাথার চুল
মুন্ডানো বা ছাটা।

তালবিয়া
''লাব্বাঈক আল্লাহুম্মা লাব্বাঈক, লাব্বাঈক, লা-শারীকা-লাকা লাব্বাঈক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্ নি'মাতা লাকা ওয়াল-মুল্ক, লা শারীকালাক।"
অর্থ: আমি হাজির হে আল্লাহ! আমি উপস্থিত! আপনার ডাকে সাড়া দিতে আমি হাজির। আপনার কোন অংশীদার নেই। নিঃসন্দেহে সমস্ত প্রশংসা ও সম্পদরাজি আপনার এবং একচ্ছত্র আধিপত্য আপনার।
আপনার কোন অংশীদার নেই।

ইহরাম অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ
(১) সেলাইযুক্ত যে কোন কাপড় বা জুতা ব্যবহার, এক্ষেত্রে স্পঞ্জ সেন্ডেলের ব্যবহার করা।
(২) মস্তক ও মুখমন্ডল (ইহরামের কাপড়সহ যে কোন কাপড় দ্বারা) ঢাকা,
(৩) পায়ের পিঠ ঢেকে যায় এমন জুতা পরা।
(৪) চুলকাটা বা ছিড়ে ফেলা,
(৫) নখকাটা,
(৬) ঘ্রানযুক্ত তৈল বা আতর লাগানো।
(৭) স্ত্রীর সঙ্গে সংগম করা।
(৮) যৌন উত্তেজনামূলক কোন আচরণ বা কোন কথা বলা।
(৯) শিকার করা।
(১০) ঝগড়া বিবাদ বা যুদ্ধ করা।
(১১) চুল দাড়িতে চিরুনী বা আঙ্গুলী চালনা করা, যাতে ছিড়ার আশংকা থাকে।
(১২) শরীরে সাবান লাগানো।
(১৩) উকুন, ছারপোকা, মশা ও মাছিসহ কোন জীবজন্তু হত্যা করা বা মারা।
(১৪) কোন গুনাহের কাজ করা, ইত্যাদি।

হজ্জের প্রকার ও নিয়তসমূহ

প্রথম প্রকার হজ্জে ইফরাদ
বর্ণনা: ওমরাহ্ ব্যতিত শুধু হজ্জের জন্য ইহরাম বাঁধা এবং হজ্জের সাথে ওমরাহকে না মিলানো। (বদলী হজ্জের জন্যও এই হজ্জ)।
নিয়্যাত: আল্লাহুমা ইন্নী উরীদুল হাজ্জা ফায়াসছির হুলিওয়াতা কাব্বালহুমিনি্ন। (বাংলা নিয়ত- আল্লাহ আমি ইফরাদ হজ্জের উদ্দেশ্যে আপনার সন্তুষ্টির জন্য ইহরাম বাধলাম। তা সহজ করে দিন ও কবুল করে নিন)।

দ্বিতীয় প্রকার হজ্জে কি্বরান
বর্ণনা: একত্রে একই স্থান থেকে হজ্জ ও ওমরার নিয়্যাত করে হজ্জের সাথে ওমরাহকে মিলানো এবং একই ইহ্রামে উভয়টি আদায় করা।
নিয়্যাত: আল্লাহুমা ইন্নী উরীদুল উ'মরাতা ফায়াচ্ছির লী-ওয়াতাক্াব্বাল মিন্নী। বাংলা নিয়ত- হে আল্লাহ আমি আপনার উদ্দেশ্যে হজ্জে কি্বরানের জন্য ইহরাম বাধলাম তা সহজ করে দিন ও কবুল করে নিন।

তৃতীয় প্রকার হজ্জে তামাত্তু
বর্ণনা: একই সফরে পৃথক পৃথক ভাবে 'ইহরাম' পরিধান করে 'হজ্জ ও ওমরাহ' আদায় করা। প্রথম ইহ্রামে ওমরাহর নিয়্যাত করে তা পালন শেষে চুল কেটে 'ইহরাম' খুলে হালাল হয়ে দ্বিতীয় বার নতুন করে
হজ্জের নিয়্যাতে ৮ই জিলহজ্জ 'মক্ক শরীফ' থেকে হজ্জের জন্য ইহরাম বাধা। তামাত্তু করার ইচ্ছা থাকলে প্রথমে ওমরার নিয়্যাত করে এহরাম বাঁধুন।

শুধু ওমরাহর নিয়্যাত
আল্লাহুমা ইন্নী উরীদুল উম'রাতা ফায়াচ্ছির লী-ওয়াতাক্াব্বাল মিন্নী। বাংলা নিয়ত- হে আল্লাহ আমি ওমরাহ্ পালনের জন্য ইহরাম বাধলাম তা সহজ করে দিন এবং কবুল করে নিন।

শুধু হজ্জের নিয়্যাত
আল্লাহুম্মা ইন্নী উরীদুল হাজ্জা ফায়াচ্ছিরহু-লী অ-তাকাব্বালহু মিন্নী। বাংলা নিয়ত- হে আল্লাহ আমি পবিত্র হজ্জ পালনের জন্য ইহরাম বেধে নিয়ত করলাম তা সহজ করে দিন এবং কবুল করে নিন।

তাওয়াফের বিবরণ
হাজীদের সর্বপ্রথম কাজই হলো (তামাত্তু ও ক্বেরান কারীগণ) নিজের মালছামানগুছিয়ে রেখে পাকপবিত্র হয়ে মোটেই দেরী না করে 'হারাম শরীফে' হাজিরা দেওয়া এবং 'তাওয়াফ' করা। ওমরাহ এবং হজ্জের
তাওয়াফ ব্যাতিত নফল তাওয়াফ ও করা যায়। যেমন: রাসূল (দঃ), সাহাবা-আওলিয়া, আহ্লে বাইত, মা-বাবা, পীর-উস্তাদ ও অন্যান্য মুরুব্বী বা সন্তানদের স্মরনে বা তাঁদের নামে তাওয়াফ করা।

তাওয়াফের ওয়াজিব সমূহ
(১) শরীর পাক-সাফ রাখা, ওজু করা। মহিলাদের হায়েজ নেফাছ অবস্থায় তাওয়াফ করা জায়েজ নাই।
(২) ছতর ঢাকা। অর্থাৎ যেটুকু ঢাকা প্রত্যেক পুরুষ-নারীর জন্য ফরজ।
(৩) 'হাতীমে কা'বার' বাইরে থেকে 'তাওয়াফ' করা।
(৪) পায়ে হেঁটে 'তাওয়াফ' করা। অম ব্যক্তি খাটিয়ার মাধ্যমে 'তাওয়াফ' করতে পারেন।
(৫) 'হাজ্রে আস্ওয়াদ' থেকে শুরু করে ডানদিক দিয়ে 'তাওয়াফ' শুরু করা।
(৬) এক নাগাড়ে বিরতিহীন ভাবে 'সাতবার চক্কর' দিয়ে 'তাওয়াফ' পূর্ণ করা।
(৭) 'সাত চক্করে' এক 'তাওয়াফ', এটা পূর্ণ হলেই 'তাওয়াফের' নামাজ পড়া।

তাওয়াফের সুন্নত কার্যাবলী
(১) 'তাওয়াফে'র শুরুতে 'হাজারে আসওয়াদ' এর দিকে মুখ করা।
(২) সম্ভব হলে 'হাজ্রে আস্ওয়াদ' চুম্বন করা। নতুবা হাত দ্বারা দূর থেকে ইশারা করা, এবং মুখে
'বিসমিল্লাহি আল্লাহু আক্বার ওয়ালিল্লাহিল হ্ামদ' বলা।
(৩) 'হা্জ্রে অস্ওয়াদ' বরাবর দাঁড়িয়ে তাকবীরে তাহরিমা'র ন্যায় উভয় হাত সিনা পর্যন্ত উঠান।
(৪) যে 'তাওয়াফে'র পরে 'সাঈ' আছে তাতে 'এযতেবা' করা। অর্থাৎ ইহরামের চাদরের (উপরের
অংশের) দুই মাথা ডান বগলের নিচ দিয়ে বাম কাঁধের উপর ফেলে দেওয়া।
(৫) 'সাঈ' যুক্ত 'তাওয়াফে'র প্রথম তিন চক্করে 'রমল' করা। অথর্াৎ বীরের মত হেলে দুলে জোর ক্বদমে
(একের পর এক পা ফেলে) চলা।
(৬) বাকী চার চক্কর সাধারণ গতিতে (ধীরে ধীরে) সম্পন্ন করা।
(৭) প্রত্যেক চক্কর তাওয়াফ শেষ করে এবং শেষ চক্করেরও পরে 'হাজ্রে অস্ওয়াদ'কে চুম্বন করা।
সম্ভব না হলে দূর থেকে ইশারা করে বিসমিল্লাহে আল্লাহ আকবর ওয়ালিল্লাহিল হামদ্"দোয়াটি পাঠ
করা এবং ৩ নং নিয়মের ন্যায় দাড়িয়ে ইশারা করে 'তাওয়াফ' শেষ করা।

তাওয়াফের নিয়্যাত
আল্লাহুম্মা ইন্নী উরীদু তাওয়াফা বাইতিকাল হারাম ফায়াচ্ছিরহু-লী, ওয়া তাক্বাব্বাল-হু-মিন্নী, সাবাআ'তা আশ্ওয়াতি্বন লিল্লাহি তায়া'লা। বাংলায় নিয়ত- হে আল্লাহ আমি তাওয়াফ পালনের জন্য নিয়ত করলাম।

সায়ীর নিয়ম
'হজ্জ ও ওমরাহ' ছাড়া নফল 'তাওয়াফে'র কোন সায়ী নাই। কারো নামে ওমরাহ করতে হলেও সায়ী করতে হবে। সায়ী অর্থ দৌড়ানো। এটা 'ছাফা' পাহাড় থেকে প্রথমে শুরু করতে হবে। ছাফা থেকে মারওয়া।
মারওয়া থেকে ছাফায়। এভাবে সাতবার সায়ীর সময় প্রথম তিন চক্কর সবুজ বাতির মাঝের অংশটুকু দৌড়ে দৌড়ে হেলে দুলে যাওয়া সুন্নাত (পুরুষদের জন্য)। পরের চার চক্কর সাধারণ গতিতে সম্পন্ন করতে হবে।

সায়ীর সহজ দোয়া
সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার ওয়া লা-হাওলা, ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহিল আ'লিয়্যিল আ'যীম, রাবি্বগফির ওয়ারহাম ওয়াআনতাল আ-আজ্জুল আকরাম।

সায়ীর কুরআনী দোয়া
'ইন্নাছ্ ছাফা ওয়াল মারওয়াতা মিন্ শাআ'ইরিল্লাহ্ ফামান হাজ্জাল বাইতা আও-ই' তামারা ফালা জুনাহা আ'লাইহি আইয়াত্ত্বাওয়াফা বিহিমা ওমান তাত্বাওয়াআ খাইরান ফা-ইন্নাল্লাহা শাকিরুণ আ'লীম।" উপরোক্ত
দুই দোয়া সাতবার চক্করের সময় হাটতে চলতে পড়তে হবে। পরেরটি না পারলে উপরেরটিই যথেষ্ট হবে।

২০২৫ সালের হজ ছিল সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম সফল ও সুশৃঙ্খল আয়োজন। এবার সৌদি আর বাংলাদেশ—উভয় দেশের ব্যবস্থাপনাই প্রশংসিত হয়...
21/06/2025

২০২৫ সালের হজ ছিল সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম সফল ও সুশৃঙ্খল আয়োজন। এবার সৌদি আর বাংলাদেশ—উভয় দেশের ব্যবস্থাপনাই প্রশংসিত হয়েছে। এর পেছনে ছিল কিছু কার্যকর উদ্যোগ ও কঠোর বাস্তবায়ন। নিচে মূল কারণগুলো তুলে ধরা হলো:

১) সমন্বিত ব্যবস্থাপনার বাধ্যবাধকতা

আগের বছরগুলোতে একেকটি হজ লাইসেন্সে ৫০০ হাজি নিতে পারলেও, ২০২৫ সালে তা বাড়িয়ে প্রতি লাইসেন্সে কমপক্ষে ১০০০ হাজি বাধ্যতামূলক করেছিল সৌদি সরকার। এর ফলে অনেক ছোট এজেন্সিকে একটি লিড কোম্পানির অধীনে একত্রে কাজ করতে হয়েছে।

এই পদক্ষেপের ফলেই একাধিক কোম্পানির মধ্যে সমন্বয় বৃদ্ধি পেয়েছে, দায়িত্ববন্টন স্পষ্ট হয়েছে, এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা গেছে।
সৌদি সরকার ইতোমধ্যেই ঘোষণা দিয়েছে, ২০২৬ সালের হজে এই সংখ্যাকে বাড়িয়ে ২০০০ হাজি করা হবে, অর্থাৎ হজ ব্যবস্থাপনায় আরও বড় আকারে একীকরণ ও স্ট্রিমলাইনিং ঘটবে।

২) সময়ানুবর্তিতা ও কঠোর ডেডলাইন

২০২৪ সালের হজ শেষে সৌদি সরকার আগেভাগেই ২০২৫ সালের হজের প্রস্তুতি শুরু করে।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যেমন:

হোটেল বুকিং

মোয়াল্লেম নির্ধারণ

পরিবহন ব্যবস্থা

এসব কাজ এবার রমজান পর্যন্ত অপেক্ষা না করে ২–৩ মাস আগেই সম্পন্ন করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

যারা এই ডেডলাইন মেনে চলতে পারেনি, অনেককেই হজের অনুমতি দেওয়া হয়নি। উদাহরণ হিসেবে পাকিস্তান ও ভারতের বহু হাজি এবার হজে অংশ নিতে পারেননি, শুধুমাত্র ডেডলাইন মিস করার কারণে।

৩) অবৈধ হাজিদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ

চলতি বছর সৌদি সরকার হজের মৌসুম শুরু হতেই অবৈধ হাজিদের ধরতে কড়া অভিযান চালায়।

হজ ভিসা ছাড়া কেউ মক্কায় প্রবেশ করলেই সাথে সাথে ডিপোর্ট করা হয়েছে।

মসজিদুল হারামে প্রবেশের সময় ২৪ ঘণ্টা চেকপোস্টে নজরদারি ছিল।

এমনকি সৌদি নাগরিকরাও পারমিট ছাড়া হারামে ঢুকতে পারেননি।

এর কারণে এবারের হজে মসজিদুল হারাম, মিনা, আরাফা—প্রত্যেক স্থানেই অতিরিক্ত ভিড় ছিল না, সব কিছু নিয়ন্ত্রিত, শৃঙ্খলাপূর্ণ এবং আরামদায়ক ছিল।

বিশেষ করে হজের মূল দিন মিনা → আরাফাহ → মুজদালিফা যাওয়া-আসার সময় অনেক কম লেগেছে, যা আগের বছরগুলোর তুলনায় অভাবনীয়।

---

২০২৬ সালের হজ: প্রস্তুতি এখনই শুরু

সৌদি সরকার আগেভাগেই ঘোষণা দিয়েছে, ২০২৬ সালের হজের কার্যক্রম জুলাই ২০২৫ থেকে শুরু হবে, এবং ফাইনাল নিবন্ধনের ডেডলাইন ১২ অক্টোবর ২০২৫।

এবারের সফলতা থেকে শিক্ষা নিয়ে আগামী হজ ব্যবস্থাপনাও আরও শৃঙ্খলিত ও উন্নত হবে বলে প্রত্যাশা করা যায়।

জেদ্দা বিমানবন্দরে হজ যাত্রীর ল্যাগেজে জর্দা-গুল- তামাকপাতাসহ নিষিদ্ধ পণ্য ধরা পড়েছে। সৌদি সরকার দায়ী হজযাত্রীদের তলফ ...
09/05/2025

জেদ্দা বিমানবন্দরে হজ যাত্রীর ল্যাগেজে জর্দা-গুল- তামাকপাতাসহ নিষিদ্ধ পণ্য ধরা পড়েছে। সৌদি সরকার দায়ী হজযাত্রীদের তলফ করেছে।-কোন নিষিদ্ধ পণ্য ব্যাগে বহন করবেন না।
-ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

ইউকে ভিসা ফীর নতুন আপডেট
27/03/2025

ইউকে ভিসা ফীর নতুন আপডেট

✈️ TG Sales Talk 👇
26/03/2025

✈️ TG Sales Talk 👇

SaudiMecca’s Grand Mosque sees record 25 million visitors in first 10 days of RamadanGrand Mosque in Mecca expands capac...
18/03/2025

Saudi

Mecca’s Grand Mosque sees record 25 million visitors in first 10 days of Ramadan

Grand Mosque in Mecca expands capacity and services amid unprecedented Ramadan turnout

Grand Mosque in Mecca expands capacity and services amid unprecedented Ramadan turnout

SaudiSaudi Arabia issues guidelines for female pilgrims to Holy Mosques
17/03/2025

Saudi

Saudi Arabia issues guidelines for female pilgrims to Holy Mosques

Pilgrims urged to follow rules on cleanliness, attire, prayer etiquette at sacred sites

ফ্লাইটের ৭০% সিট খালি যাওয়ার শঙ্কাওমরাহ মোফায় চরম সঙ্কটওমরাযাত্রীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে গু...
10/03/2025

ফ্লাইটের ৭০% সিট খালি যাওয়ার শঙ্কা
ওমরাহ মোফায় চরম সঙ্কট

ওমরাযাত্রীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মসজিদ পবিত্র
কাবায় গত বৃহস্পতিবার প্রবেশ করেছেন ৫ লাখ ওমরাযাত্রী। এর আগে কাবায় একদিনে এত সংখ্যক
ওমরাযাত্রীর প্রবেশের ঘটনা ঘটেনি। এদিকে,পবিত্র মাহে রমজানে ওমরাযাত্রীর মোফা ইস্যুতে চরম
সঙ্কট দেখা দিয়েছে। গত ৪ মার্চ থেকে সউদীর নুসুক সিষ্টেমে কাঙ্খিত ওমরাযাত্রীর মোফা
মিলছে না। নুসুক সিষ্টেমে ৯০% ওমরাহ ভিসা (মোফা) কমিয়ে দিয়েছে। ফলে মোফার জন্য
ওমরাযাত্রীদের মাঝে চলছে হাহাকার।

ওমরাযাত্রীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মসজিদ পবিত্রকাবায় গত বৃহস্পতিবার...

06/02/2025

দক্ষিন কেরানিগঞ্জের তৈলঘাট এলাকার জান্নাত ট্রাভেলস এর জনাব মোস্তফার মাধ্যমে ২ ওমরাহ হাজীকে কাজের কথা বলে সৌদী আরব নিয়ে যায়।

উক্ত পলাতক ওমরাহ হাজী সাহেবদের কে সৌদী ওমরাহ কম্পানীর প্রতিনিধিরা ধরে এনে জিঙ্গাসাবাদ করলে ধূর্ত মোস্তফার কর্মকান্ড প্রকাশ পায়।

রাজকীয় সৌদী আইনে ওমরাহ হাজীরা যদি ৯০ দিনের ভিতরে দেশে ফেরত না আসেন তাহলে ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের হাজী প্রতি ৩০০০০ রিয়াল করে জরিমানা করা হয়।

ভিডিও র দুইজন হুজুর তারা নো বেক এ এসেছে তাদের কে ধরে এনে ৮৯ তম দিনে দেশে প্রেরন করা হয়েছে... আর জান্নাত ট্রাভেলস এর ব্যাপারে ইতিমধ্যেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। 👇

https://www.facebook.com/share/v/18aiPAxXPJ/?mibextid=Le6z7H

বাংলাদেশিদের জন্যে বন্ধ হতে পারে এবারের হজ কার্যক্রম! | Hajj 2025 | Bangladesh |
09/01/2025

বাংলাদেশিদের জন্যে বন্ধ হতে পারে এবারের হজ কার্যক্রম! | Hajj 2025 | Bangladesh |

বাংলাদেশিদের জন্যে বন্ধ হতে পারে এবারের হজ কার্যক্রম!Welcome to the Official YouTube Channel of Channel24 »» One-Click Subscription Link: ...

16/10/2024

আস্সালামু আলাইকুম।
আপনি কি একজন হজ্ব / ওমরাহ্ / ট্রাভেল এজেন্ট?
আপনি জানেন কি?
লাইসেন্সের মেয়াদ উত্তীর্ন হওয়ার তিন (৩) মাস পূর্বেই নবায়নের আবেদন করতে হয়।
আমরা আপনার সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত।

ফ্রি! ফ্রি! ফ্রি!
আপনার সকল বিল ও ফি পেমেন্ট একদম ফ্রি!
কোন সা‌র্ভিস চার্জ প্রয়োজন হ‌বে না।
এ চালান, ই চালান, সকল মন্ত্রণাল‌য়ের ফি,লাইসেন্স নবায়ন ফি,হজ্ব ও ওমরাহ্,ট্রা‌ভেল লাইসেন্স,ইত‌্যা‌দি লাইসেন্স নবায়ন ও আবেদন ফি, জ‌রিমানা, দরপত্র ফি, অন‌্যান‌্য আদায়,ভ‌্যাট,মূসক, পাস‌পোর্ট আবেদন ফি,বিদ‌্যুৎ,পা‌নি,গ‌্যাস,মোবাইল রিচার্জ (প্রি-‌প্রেইড এবং পোষ্ট- প্রেইড), ভিসা ফি,হো‌টেল বু‌কিং, এয়ার টি‌কেট, IATA ফি, অনলাইনে বি‌ভিন্ন ফি,ওয়াসার বিল,BRTA এর ফি, ট্রা‌ভেল ট‌্যাক্স, ইনকাম ট‌্যাক্স,ট‌্যাক্স রিটার্ন,কাস্টমস বন্ড, ভ‌্যাট,মূসক সহ অন‌্যান‌্য সকল বিল ও ফি প্রদান একদম ফ্রি!
সী‌মিত সম‌য়ের জন‌্য প্রযোজ‌্য!

বিস্তা‌রিত: 01710-289858
WhatsApp Only.

ফ্রি সেবার জন‌্য অবশ‌্যই নি‌ম্মোক্ত যে কোন এক‌টি গ্রু‌পে জ‌য়েন্ট থাক‌তে হ‌বেঃ

ফর ট্রাভেল এজেন্টঃ
https://chat.whatsapp.com/CCiaiXKoFeE3BRI9Q59CBW

ফর এন্টারপ্রাইজ বিজনিসঃ
https://chat.whatsapp.com/CeuPY1oRk9R3wQtSA2rWBG

ফর হজ্ব এন্ড উমরাহ্ঃ
https://chat.whatsapp.com/EGVBanydE3b12hYyRCl2kd

ফর ট্রাভেলারঃ
https://chat.whatsapp.com/C0PfXkicRhzCsrCy9OJb28

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 09:00 - 19:00
Tuesday 09:00 - 19:00
Wednesday 09:00 - 19:00
Thursday 09:00 - 19:00
Saturday 09:00 - 19:00
Sunday 09:00 - 19:00

Telephone

008801977772929

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when HajjNews.com.bd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to HajjNews.com.bd:

Share

Our Story

এক নজরে হজ্ব ও ওমরাহ্ হজ্জের ফরজ ৩টি ১। ইহরাম বাধা ২। উ'কুফে আ'রাফা (আরাফাতের ময়দানে অবস্থান) ৩। তাওয়াফুয্ যিয়ারাত হজ্জের ওয়াজিব ৬টি (১) 'সাফা ও মারওয়া' পাহাড় দ্বয়ের মাঝে ৭ বার সায়ী করা। (২) অকুফে মুযদালিফায় (৯ই জিলহজ্জ) অর্থাৎ সুবহে সাদিক থেকে সুর্যদয় পর্যন্ত একমুহুর্তের জন্য হলেও অবস্থান করা। (৩) মিনায় তিন শয়তান (জামারাত) সমূহকে পাথর নিপে করা। (৪) 'হজ্জে তামাত্তু' ও 'কি্বরান' কারীগণ 'হজ্জ' সমাপনের জন্য দমে শোকর করা। (৫) এহরাম খোলার পূর্বে মাথার চুল মুন্ডানো বা ছাটা। (৬) মক্কার বাইরের লোকদের জন্য তাওয়াফে বিদা অর্থাৎ মক্কা থেকে বিদায়কালীন তাওয়াফ করা। এছাড়া আর যে সমস্ত আমল রয়েছে সব সুন্নাত অথবা মুস্তাহাব। ওমরাহর ফরজ, ওয়াজিব দুইটি ফরজ: (১) ইহরাম পরিধান করা (২) তাওয়াফ দুইটি ওয়াজিব: (১) সাফা ও মারওয়া মধ্যবর্তী (সবুজ বাতি) স্থানে সাতবার সায়ী করা (২) মাথার চুল মুন্ডানো বা ছাটা। তালবিয়া ''লাব্বাঈক আল্লাহুম্মা লাব্বাঈক, লাব্বাঈক, লা-শারীকা-লাকা লাব্বাঈক, ইন্নাল হামদা ওয়ান্ নি'মাতা লাকা ওয়াল-মুল্ক, লা শারীকালাক।" অর্থ: আমি হাজির হে আল্লাহ! আমি উপস্থিত! আপনার ডাকে সাড়া দিতে আমি হাজির। আপনার কোন অংশীদার নেই। নিঃসন্দেহে সমস্ত প্রশংসা ও সম্পদরাজি আপনার এবং একচ্ছত্র আধিপত্য আপনার। আপনার কোন অংশীদার নেই। ইহরাম অবস্থায় নিষিদ্ধ কাজ (১) সেলাইযুক্ত যে কোন কাপড় বা জুতা ব্যবহার, এক্ষেত্রে স্পঞ্জ সেন্ডেলের ব্যবহার করা। (২) মস্তক ও মুখমন্ডল (ইহরামের কাপড়সহ যে কোন কাপড় দ্বারা) ঢাকা, (৩) পায়ের পিঠ ঢেকে যায় এমন জুতা পরা। (৪) চুলকাটা বা ছিড়ে ফেলা, (৫) নখকাটা, (৬) ঘ্রানযুক্ত তৈল বা আতর লাগানো। (৭) স্ত্রীর সঙ্গে সংগম করা। (৮) যৌন উত্তেজনামূলক কোন আচরণ বা কোন কথা বলা। (৯) শিকার করা। (১০) ঝগড়া বিবাদ বা যুদ্ধ করা। (১১) চুল দাড়িতে চিরুনী বা আঙ্গুলী চালনা করা, যাতে ছিড়ার আশংকা থাকে। (১২) শরীরে সাবান লাগানো। (১৩) উকুন, ছারপোকা, মশা ও মাছিসহ কোন জীবজন্তু হত্যা করা বা মারা। (১৪) কোন গুনাহের কাজ করা, ইত্যাদি। হজ্জের প্রকার ও নিয়তসমূহ প্রথম প্রকার হজ্জে ইফরাদ বর্ণনা: ওমরাহ্ ব্যতিত শুধু হজ্জের জন্য ইহরাম বাঁধা এবং হজ্জের সাথে ওমরাহকে না মিলানো। (বদলী হজ্জের জন্যও এই হজ্জ)। নিয়্যাত: আল্লাহুমা ইন্নী উরীদুল হাজ্জা ফায়াসছির হুলিওয়াতা কাব্বালহুমিনি্ন। (বাংলা নিয়ত- আল্লাহ আমি ইফরাদ হজ্জের উদ্দেশ্যে আপনার সন্তুষ্টির জন্য ইহরাম বাধলাম। তা সহজ করে দিন ও কবুল করে নিন)। দ্বিতীয় প্রকার হজ্জে কি্বরান বর্ণনা: একত্রে একই স্থান থেকে হজ্জ ও ওমরার নিয়্যাত করে হজ্জের সাথে ওমরাহকে মিলানো এবং একই ইহ্রামে উভয়টি আদায় করা। নিয়্যাত: আল্লাহুমা ইন্নী উরীদুল উ'মরাতা ফায়াচ্ছির লী-ওয়াতাক্াব্বাল মিন্নী। বাংলা নিয়ত- হে আল্লাহ আমি আপনার উদ্দেশ্যে হজ্জে কি্বরানের জন্য ইহরাম বাধলাম তা সহজ করে দিন ও কবুল করে নিন। তৃতীয় প্রকার হজ্জে তামাত্তু বর্ণনা: একই সফরে পৃথক পৃথক ভাবে 'ইহরাম' পরিধান করে 'হজ্জ ও ওমরাহ' আদায় করা। প্রথম ইহ্রামে ওমরাহর নিয়্যাত করে তা পালন শেষে চুল কেটে 'ইহরাম' খুলে হালাল হয়ে দ্বিতীয় বার নতুন করে হজ্জের নিয়্যাতে ৮ই জিলহজ্জ 'মক্ক শরীফ' থেকে হজ্জের জন্য ইহরাম বাধা। তামাত্তু করার ইচ্ছা থাকলে প্রথমে ওমরার নিয়্যাত করে এহরাম বাঁধুন। শুধু ওমরাহর নিয়্যাত আল্লাহুমা ইন্নী উরীদুল উম'রাতা ফায়াচ্ছির লী-ওয়াতাক্াব্বাল মিন্নী। বাংলা নিয়ত- হে আল্লাহ আমি ওমরাহ্ পালনের জন্য ইহরাম বাধলাম তা সহজ করে দিন এবং কবুল করে নিন। শুধু হজ্জের নিয়্যাত আল্লাহুম্মা ইন্নী উরীদুল হাজ্জা ফায়াচ্ছিরহু-লী অ-তাকাব্বালহু মিন্নী। বাংলা নিয়ত- হে আল্লাহ আমি পবিত্র হজ্জ পালনের জন্য ইহরাম বেধে নিয়ত করলাম তা সহজ করে দিন এবং কবুল করে নিন। তাওয়াফের বিবরণ হাজীদের সর্বপ্রথম কাজই হলো (তামাত্তু ও ক্বেরান কারীগণ) নিজের মালছামানগুছিয়ে রেখে পাকপবিত্র হয়ে মোটেই দেরী না করে 'হারাম শরীফে' হাজিরা দেওয়া এবং 'তাওয়াফ' করা। ওমরাহ এবং হজ্জের তাওয়াফ ব্যাতিত নফল তাওয়াফ ও করা যায়। যেমন: রাসূল (দঃ), সাহাবা-আওলিয়া, আহ্লে বাইত, মা-বাবা, পীর-উস্তাদ ও অন্যান্য মুরুব্বী বা সন্তানদের স্মরনে বা তাঁদের নামে তাওয়াফ করা। তাওয়াফের ওয়াজিব সমূহ (১) শরীর পাক-সাফ রাখা, ওজু করা। মহিলাদের হায়েজ নেফাছ অবস্থায় তাওয়াফ করা জায়েজ নাই। (২) ছতর ঢাকা। অর্থাৎ যেটুকু ঢাকা প্রত্যেক পুরুষ-নারীর জন্য ফরজ। (৩) 'হাতীমে কা'বার' বাইরে থেকে 'তাওয়াফ' করা। (৪) পায়ে হেঁটে 'তাওয়াফ' করা। অম ব্যক্তি খাটিয়ার মাধ্যমে 'তাওয়াফ' করতে পারেন। (৫) 'হাজ্রে আস্ওয়াদ' থেকে শুরু করে ডানদিক দিয়ে 'তাওয়াফ' শুরু করা। (৬) এক নাগাড়ে বিরতিহীন ভাবে 'সাতবার চক্কর' দিয়ে 'তাওয়াফ' পূর্ণ করা। (৭) 'সাত চক্করে' এক 'তাওয়াফ', এটা পূর্ণ হলেই 'তাওয়াফের' নামাজ পড়া। তাওয়াফের সুন্নত কার্যাবলী (১) 'তাওয়াফে'র শুরুতে 'হাজারে আসওয়াদ' এর দিকে মুখ করা। (২) সম্ভব হলে 'হাজ্রে আস্ওয়াদ' চুম্বন করা। নতুবা হাত দ্বারা দূর থেকে ইশারা করা, এবং মুখে 'বিসমিল্লাহি আল্লাহু আক্বার ওয়ালিল্লাহিল হ্ামদ' বলা। (৩) 'হা্জ্রে অস্ওয়াদ' বরাবর দাঁড়িয়ে তাকবীরে তাহরিমা'র ন্যায় উভয় হাত সিনা পর্যন্ত উঠান। (৪) যে 'তাওয়াফে'র পরে 'সাঈ' আছে তাতে 'এযতেবা' করা। অর্থাৎ ইহরামের চাদরের (উপরের অংশের) দুই মাথা ডান বগলের নিচ দিয়ে বাম কাঁধের উপর ফেলে দেওয়া। (৫) 'সাঈ' যুক্ত 'তাওয়াফে'র প্রথম তিন চক্করে 'রমল' করা। অথর্াৎ বীরের মত হেলে দুলে জোর ক্বদমে (একের পর এক পা ফেলে) চলা। (৬) বাকী চার চক্কর সাধারণ গতিতে (ধীরে ধীরে) সম্পন্ন করা। (৭) প্রত্যেক চক্কর তাওয়াফ শেষ করে এবং শেষ চক্করেরও পরে 'হাজ্রে অস্ওয়াদ'কে চুম্বন করা। সম্ভব না হলে দূর থেকে ইশারা করে বিসমিল্লাহে আল্লাহ আকবর ওয়ালিল্লাহিল হামদ্"দোয়াটি পাঠ করা এবং ৩ নং নিয়মের ন্যায় দাড়িয়ে ইশারা করে 'তাওয়াফ' শেষ করা। তাওয়াফের নিয়্যাত আল্লাহুম্মা ইন্নী উরীদু তাওয়াফা বাইতিকাল হারাম ফায়াচ্ছিরহু-লী, ওয়া তাক্বাব্বাল-হু-মিন্নী, সাবাআ'তা আশ্ওয়াতি্বন লিল্লাহি তায়া'লা। বাংলায় নিয়ত- হে আল্লাহ আমি তাওয়াফ পালনের জন্য নিয়ত করলাম। সায়ীর নিয়ম 'হজ্জ ও ওমরাহ' ছাড়া নফল 'তাওয়াফে'র কোন সায়ী নাই। কারো নামে ওমরাহ করতে হলেও সায়ী করতে হবে। সায়ী অর্থ দৌড়ানো। এটা 'ছাফা' পাহাড় থেকে প্রথমে শুরু করতে হবে। ছাফা থেকে মারওয়া। মারওয়া থেকে ছাফায়। এভাবে সাতবার সায়ীর সময় প্রথম তিন চক্কর সবুজ বাতির মাঝের অংশটুকু দৌড়ে দৌড়ে হেলে দুলে যাওয়া সুন্নাত (পুরুষদের জন্য)। পরের চার চক্কর সাধারণ গতিতে সম্পন্ন করতে হবে। সায়ীর সহজ দোয়া সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার ওয়া লা-হাওলা, ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহিল আ'লিয়্যিল আ'যীম, রাবি্বগফির ওয়ারহাম ওয়াআনতাল আ-আজ্জুল আকরাম। সায়ীর কুরআনী দোয়া 'ইন্নাছ্ ছাফা ওয়াল মারওয়াতা মিন্ শাআ'ইরিল্লাহ্ ফামান হাজ্জাল বাইতা আও-ই' তামারা ফালা জুনাহা আ'লাইহি আইয়াত্ত্বাওয়াফা বিহিমা ওমান তাত্বাওয়াআ খাইরান ফা-ইন্নাল্লাহা শাকিরুণ আ'লীম।" উপরোক্ত দুই দোয়া সাতবার চক্করের সময় হাটতে চলতে পড়তে হবে। পরেরটি না পারলে উপরেরটিই যথেষ্ট হবে।