বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতা শাহরাস্তি হাজীগঞ্জ

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতা শাহরাস্তি হাজীগঞ্জ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতা শাহরাস্তি হাজীগঞ্জ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতা শাহরাস্তি হাজীগঞ্জ

29/07/2025

২৪ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন — কারা পেলো সুবিধা?

২৪ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন ছিল জনতার স্বপ্ন, প্রতিবাদের আগুন, আর রক্তঝরা ত্যাগের নাম। কিন্তু ইতিহাস বলে, সব আন্দোলনেরই একদিন হরণ হয় মুখ, চুরি হয় উদ্দেশ্য।

আমি তো আজও সেই সাধারণ জনগণ —
যার গায়ে লাঠির দাগ ছিল, চোখে গ্যাসের ধোঁয়া, আর বুকে ছিল আশা।
কিন্তু আজও আমি সাধারণই —
নতুন কিছু পেলাম না, কেবল কষ্টের স্মৃতি বয়ে চলেছি।

সুবিধা পেয়েছে জামায়াত —
খোলা রাজনীতির মাঠ পেয়েছে তারা,

সুবিধা পেয়েছে বিএনপি —
আন্দোলনের ঢেউয়ে চড়ে তারা ফিরে পেয়েছে ক্ষমতার সিঁড়ি।

আর সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সিন্ডিকেট —
যারা মানুষের রক্তের উপরে দাঁড়িয়ে
নিজেদের নামে লিখিয়েছে উপদেষ্টা-পদ,
আর বাকিদের রক্তের সঙ্গে করেছে নির্মম বিশ্বাসঘাতকতা।

আবু সাঈদ যদি জানতেন,
যাদের জন্য বুক চিতিয়ে শহীদ হয়েছিলেন,
তারা একদিন ক্ষমতার মঞ্চে বসে
তাঁর স্বপ্নকে ভুলে যাবে —
তবে তিনি হয়তো কাঁদতেন,
বলতেন — "কাদের জন্য জীবন দিলাম?"

এদেশে বৈষম্য কখনোই শেষ হবে না 🥲

25/07/2025

চট্টগ্রামে জায়গা সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে ছেলের সামনে বাবা খুন।
চারদিকে এত সন্ত্রাস,খুনের শেষ কোথায়?জুলাই এর এক কলঙ্কিত অধ্যায় রচিত হচ্ছে।ইন্টেরিম ব্যর্থ হচ্ছে প্রতিটা কাজে।তাদের গণতান্ত্রিক সরকার গঠন করে দেশ তাদের হাতে তুলে দেয়া উচিত।এইভাবে আর যাই হোক,একটি দেশ চলতে পারে না।
অনতিবিলম্বে সংগঠিত প্রতিটি হত্যার বিচার চাই।কোনো প্রাণ নিঃশেষ করে দেয়া অমানুষ ছাড়া আর কারো কাজ হতে পারে না।তারা হলো মানুষরূপী জানোয়ার।

জীবন দিলেন, বাঁচালেন প্রাণ…শ্রদ্ধেয় মেহরীন চৌধুরী, একজন শিক্ষিকা, এক অভিভাবক, এক মমতাময়ী মা—আজ আর আমাদের মাঝে নেই।মাইলস...
24/07/2025

জীবন দিলেন, বাঁচালেন প্রাণ…

শ্রদ্ধেয় মেহরীন চৌধুরী, একজন শিক্ষিকা, এক অভিভাবক, এক মমতাময়ী মা—আজ আর আমাদের মাঝে নেই।

মাইলস্টোন স্কুলে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনার পর, যখন সবাই দিশেহারা, তখন তিনি অকুতোভয় হয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন আগুনের মুখে। অন্তত ২০ জন কোমলমতি শিক্ষার্থীকে তিনি উদ্ধার করেন। নিজের কথা একবারও ভাবেননি। শিক্ষকতার চেয়েও বড় হয়ে উঠেছিলেন একজন সত্যিকারের মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে।

শেষ পর্যন্ত সেই দহন তাঁকেও নিস্তার দেয়নি। দগ্ধ অবস্থায় ভর্তি হন জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে। এবং সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

এই ঋণ জাতির কখনো শোধ হবে না। এই ক্ষতি অপূরণীয়। একজন শিক্ষিকা নিজের জীবন দিয়ে নিজের ছাত্রদের বাঁচিয়েছেন—এ শুধু একটি সংবাদ নয়, এটি মানবতার ইতিহাসে একটি চিরস্মরণীয় অধ্যায়। তিনি মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে এসেও চেষ্টা করে গেছেন অন্যদের প্রাণ বাঁচাতে—এমন আত্মত্যাগ খুব কমই দেখা যায়।

আমরা আজ এক মহান আত্মাকে হারালাম, যিনি ছিলেন শিক্ষকতাকে পেশা নয়, এক মহান ব্রত মনে করে পালনকারী।

হে দয়াময় আল্লাহ, এই পরম সাহসী, মমতাময়ী, আত্মত্যাগী মানুষটিকে আপনার জান্নাতের প্রশান্তিতে স্থান দিন।
আমিন।

জুনায়েদ পলক – এক সময়ের আলো, আজ কারার অন্ধকারে...একদিনের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি ছিল তার। তরুণ বয়সেই এমপি, তারপর মন...
24/07/2025

জুনায়েদ পলক – এক সময়ের আলো, আজ কারার অন্ধকারে...

একদিনের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি ছিল তার। তরুণ বয়সেই এমপি, তারপর মন্ত্রী। প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় তার হাতের ছোঁয়া ছিল, কণ্ঠে ছিল আত্মবিশ্বাস, চোখে ছিল স্বপ্ন।

কিন্তু আজ...
জেলখানার এক ছোট্ট অন্ধকার কুঠুরিতে দিন কাটে তার।
গতকাল খুলনার নতুন জেলখানার ভেতর ঘুরে দেখার সুযোগ হয়েছিল আমার। সেখানে হাঁটতেই দম বন্ধ হয়ে আসছিল – আলো নেই, বাতাস নেই, সময় যেন থমকে গেছে! অথচ সেই অনাহুত নিঃশ্বাসহীন স্থানে আজ বন্দি এক সময়ের মন্ত্রী, জুনায়েদ পলক।

কোনো বন্ধু নেই, পরিবার নেই, ফোন নেই, কথা বলার মানুষও নেই।
সময় যেন এক অনন্ত কারাগারে হারিয়ে গেছে।
কত বছর থাকবে, কবে মুক্তি মিলবে – কেউ জানে না।
হয়তো বাবর সাহেবের মত একদিন বার্ধক্যের ক্লান্ত ভরদুপুরে মিলবে মুক্তি,
ততদিনে দল, মানুষ, সম্পর্ক সব হারিয়ে...

এটাই তো জীবন!
কি নিদারুণ অপচয়!

ক্ষমতায় থাকাকালে কি কিছু কম ছিল তার?
গাড়ি, বাড়ি, লোকজন, প্রভাব, ক্ষমতা, টাকা –
সবই ছিল!
তবুও আজ তিনি একা। প্রিয় স্ত্রীও সঙ্গত্যাগ করেছেন।
এ যেন এক নির্মম বাস্তবতা।

এই দৃশ্য, এই গল্প – একটি চরম শিক্ষা
বর্তমান ক্ষমতাধরদের জন্য,
আরো বেশি – যারা ভবিষ্যতে ক্ষমতায় আসবেন তাদের জন্য।

একসময় যাদের জন্য তিনি জীবন ব্যয় করেছিলেন, ক্ষমতার প্রতিটি পদক্ষেপে যাদের স্বার্থ রক্ষা করেছিলেন – আজ তারা গুষ্টিসুদ্ধ দেশছাড়া।
তাদের কেউ আটক নেই, কেউ গ্রেফতার নেই, কেউ খোঁজও নেয় না।

আমার মনে পড়ে গেল লূৎফুজ্জামান বাবরের কথা।
একদা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী – চরম ক্ষমতার অধিকারী।
আজ তিনি মুক্ত হলেও, নিঃসঙ্গ, দলের পাতায় তার আর কোনো স্থান নেই।
চিকিৎসার জন্য দেশ ছাড়েন বারবার, এক নিঃশব্দ নির্বাসন যেন তাকে ঘিরে আছে।

রাজনীতি এক নিষ্ঠুর খেলা।
এই খেলার নিয়তি বড়ই নির্মম।
ক্ষমতা কখনো স্থায়ী নয়।
আজ যারা শীর্ষে, কাল তারা অতীত।

সম্মান, প্রতাপ, ক্ষমতা – সবই ক্ষণস্থায়ী।
শেষে থেকে যায় কেবল নীরবতা,
একটা দীর্ঘশ্বাস...

আজকে ছাত্রদল সেক্রেটারি নাসির বলেছে ছাত্রশিবির জাতীয় সংগীত মানেনা তাই ছাত্রঐক্য হওয়া সম্ভব না!জানেনা যে,ছাত্রদলের সাবেক ...
23/07/2025

আজকে ছাত্রদল সেক্রেটারি নাসির বলেছে ছাত্রশিবির জাতীয় সংগীত মানেনা তাই ছাত্রঐক্য হওয়া সম্ভব না!
জানেনা যে,
ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মরহুম নাসির উদ্দিন পিন্টু এবং ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি নূরুল ইসলাম বুলবুল ভাইয়ের নেতৃত্বে ছাত্রঐক্য হয়েছিলো। ছাত্রঐক্যের সভাপতি ছিলেন পিন্টু ভাই এবং সেক্রেটারি ছিলেন নূরুল ইসলাম বুলবুল ভাই।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সাথে ছাত্রঐক্যের কমিটি সৌজন্য সাক্ষাতকালে ছবিটি তোলা!

এরা আসল ছাত্রদল নয়। ছাত্রদলের আদলে ঘাপটি মেরে থাকা ইতিহাস বিকৃতকারী। ইতিহাস না জেনে বা বিকৃত করে কিভাবে কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হয়? নাকি খালেদা জিয়া ভুল করেছিলেন?

লিটিল ভাই

23/07/2025

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম ম্যাডাম কে বলা হল একটা ক্যাথল্যাব দিয়ে এত রোগীকে সার্ভিস দেওয়া কঠিন,আরেকটা ক্যাথল্যাব সেটআপ করা জরুরী,উনি উত্তর দিলেন এত টাকার ক্যাথল্যাব করে সরকারের কি লাভ।পরে জানালাম আমাদের এখানকার ক্যাথল্যাবে কি পরিমান এনজিওগ্রাম হয়েছে সেটা শুনে জানতে চাইলেন কত টাকা আয় হয়েছে,আমি সত্যি অবাক,সরকারি হাসপাতালে সেবা দেওয়া মূল উদ্দেশ্য আয় করা না,এইটা বলায় উনি জানালেন আদানির টাকা দিতে গিয়ে সরকারের অবস্থা খারাপ,ফাইনালি আমাদের প্রমোশন নিয়ে কথা বলায় উত্তর দিলেন উনি নাকি সরকারের কেউ না।।।। উপস্থিত সবাই অবাক!

Dr. Md Shahadat Hossain Tuhin
Assistant Professor of Cardiology
Mymensingh Medical College

22/07/2025
ছাত্রদলের বর্তমান সভাপতি রাকিবুল ইসলাম কিছুদিন আগে বলেছিলেন—"রানিং স্টুডেন্ট দিয়ে সংগঠন চলে না।"এই কথার যথার্থতা তাঁর জী...
21/07/2025

ছাত্রদলের বর্তমান সভাপতি রাকিবুল ইসলাম কিছুদিন আগে বলেছিলেন—"রানিং স্টুডেন্ট দিয়ে সংগঠন চলে না।"

এই কথার যথার্থতা তাঁর জীবন দিয়েই যেন প্রমাণিত—দুই দশক ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি না পেরিয়ে এখনো ‘ছাত্রনেতা’ হয়ে সংগঠনের চেয়ারে আসীন! ছাত্রত্ব পেরিয়ে বয়স যখন ছাত্ররাজনীতি পেরিয়ে গেছে বহু দূরে, তখনো নেতৃত্বের আসনে থাকা মানে কি নেতৃত্বের অভাব, না আত্মসম্মান বিসর্জনের নাম?

অন্যদিকে ছাত্রশিবির—যারা সত্যিকারের ছাত্র এবং সত্যিকারের সংগঠক। যারা ছাত্ররাজনীতিকে আত্মপ্রচার বা পদ আঁকড়ে থাকার প্ল্যাটফর্ম বানায়নি; বরং একে দেখেছে প্রস্তুতির উঠোন হিসেবে, আত্মনির্মাণের জায়গা হিসেবে।

এর প্রমাণ মিলেছে ৪৮তম বিশেষ বিসিএসে।
ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের দুই সদস্য—

👨‍🎓কেন্দ্রীয় সাহিত্য সম্পাদক ডা. নাইম তাজওয়ার
👩‍🎓কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান সম্পাদক ডা. রিফাত মাহবুব

এই দুজনই সফলভাবে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন।

তারা শুধু সংগঠন করেননি, নিজের পড়াশোনাও চালিয়ে গেছেন সমানতালে। নেতৃত্ব দিয়েছেন—আদর্শে, আচরণে এবং কর্মে। তাদের এই সাফল্য প্রমাণ করে-
যে সংগঠন রানিং স্টুডেন্ট দিয়ে চলে, তা সমাজে নেতৃত্ব দেয়। আর যে সংগঠন ‘চেয়ার আঁকড়ে ছাত্রত্বের অভিনয়’ করে, তা কেবল ইতিহাসের ব্যর্থ পাতায় ঠাঁই পায়।

পরিশ্রমী, লক্ষ্যভেদী, একনিষ্ঠ মানুষদের মহান আল্লাহ সফলতা দেন—এই কথাটি আবারও সত্য প্রমাণিত হলো এই অর্জনের মধ্য দিয়ে।

অভিনন্দন ডা. নাইম তাজওয়ার ও ডা. রিফাত মাহবুবকে।
অভিনন্দন সেই ছাত্ররাজনীতিকে, যেটি নেতৃত্ব তৈরির কারখানা—চেয়ার আঁকড়ে থাকার কারখানা নয়।

ইলিয়াস ভাই।

19/07/2025

কথাগুলো 🌸

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতা শাহরাস্তি হাজীগঞ্জ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতা শাহরাস্তি হাজীগঞ্জ:

Share