Voice of Osman

Voice of Osman For details, contact with me by email : [email protected]

22/11/2025

বাগান বা নার্সারিতে পানি দেওয়ায় কৌশল!

22/11/2025

লেজার রশ্মি কেচি!

22/11/2025

ফেলে দেওয়া পুরাতন গাড়ির টায়ার দিয়ে চেয়ার বা সোফা তৈরি করার পদ্ধতি!

22/11/2025

গিট দেওয়ার কৌশল!

22/11/2025

ফুলের ডিজাইনে পিঠা তৈরি করার পদ্ধতি!

22/11/2025

পলিথিন ব্যাগে তরল জাতীয় পদার্থ নেওয়ার টেকনিক!

22/11/2025

কি চমৎকার একটি টেকনিক!

“বিয়ে আর প্রেম সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার”—এই কথাটি সমাজ, মনস্তত্ত্ব ও মানবিক সম্পর্কের দৃষ্টিকোণ থেকে খুব গভীর। নিচে বিষয় দ...
22/11/2025

“বিয়ে আর প্রেম সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার”—এই কথাটি সমাজ, মনস্তত্ত্ব ও মানবিক সম্পর্কের দৃষ্টিকোণ থেকে খুব গভীর। নিচে বিষয় দুটির পার্থক্য বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হলো:

---

🔹 প্রেম (Love)

প্রেম মূলত অনুভূতি, আবেগ, এবং ব্যক্তিগত আকর্ষণ ভিত্তিক একটি সম্পর্ক।

প্রেমের বৈশিষ্ট্য

1. অনুভূতি–নির্ভর:
প্রেম শুরু হয় ভালো লাগা, আকর্ষণ, বোঝাপড়া ও আবেগ দিয়ে।

2. স্বাধীনতা:
দুইজন মানুষ স্বাধীনভাবে একে অপরকে বেছে নেয়।
সমাজ, পরিবার, দায়িত্ব—এই চাপগুলো তুলনামূলক কম থাকে।

3. উচ্ছ্বাস ও রোমান্স:
সম্পর্কের শুরুতে উত্তেজনা, রোমান্টিকতা বেশি থাকে।

4. দায়িত্ব কম:
প্রেমে প্রতিশ্রুতি থাকলেও সামাজিক বা আইনি দায়িত্ব থাকে না।

5. আদর্শিক দৃষ্টিভঙ্গি:
প্রেমে অনেকসময় মানুষ অন্যজনকে আদর্শিকভাবে দেখে—
“সে নিখুঁত”, “সে বদলাবে”, “আমাদের ভালোবাসা সবকিছু জয় করবে” ইত্যাদি।

---

🔹 বিয়ে (Marriage)

বিয়ে হলো আইনি, সামাজিক, পারিবারিক, এবং বাস্তবিক দায়িত্বের একটি প্রতিষ্ঠিত সম্পর্ক।

বিয়ের বৈশিষ্ট্য

1. দায়িত্ব-কেন্দ্রিক:
বিয়ে মানে পরিবার গঠন, আর্থিক পরিকল্পনা, ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা, সামাজিক দায়িত্ব—সবকিছু।

2. বাস্তবতা মুখোমুখি হওয়া:
দৈনন্দিন জীবন, কাজ, অর্থনীতি, পরিবার সবই বিয়েকে প্রভাবিত করে।

3. সমঝোতা ও সহনশীলতা:
এখানে “ছাড় দেওয়ার” ক্ষমতা ও ধৈর্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।

4. সামাজিক স্বীকৃতি:
বিয়ে ব্যক্তি নয়, দুই পরিবারেরও সংযোগ।

5. প্রতিশ্রুতি দীর্ঘমেয়াদি:
আইনি, ধর্মীয় ও সামাজিকভাবে দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতি।

---

🔹 মূল পার্থক্য (Love vs Marriage)

বিষয় প্রেম বিয়ে

ভিত্তি আবেগ দায়িত্ব + বাস্তবতা
স্বাধীনতা অনেক সীমাবদ্ধতা ও নিয়ম
লক্ষ্য সম্পর্ক উপভোগ পরিবার গঠন, স্থিতি
সময়ের পরীক্ষা আবেগ কমে যেতে পারে সম্পর্ক পরিপক্ক হয়
সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগত পারিবারিক ও সামাজিক

---

🔹 প্রেম ও বিয়ে একই হতে পারে কি?

হ্যাঁ—যদি প্রেম দায়িত্ববোধ, সম্মান, বিশ্বাস, ও সহযোগিতা পর্যন্ত পৌঁছায়।

প্রেম টিকে থাকে হৃদয়ে,
কিন্তু বিয়ে টিকে থাকে চিন্তা, ধৈর্য, দায়িত্ব ও সমঝোতায়।

---

🔹 সংক্ষেপে

প্রেম = “আমি তোমাকে চাই।”

বিয়ে = “তোমাকে নিয়ে আমি ভবিষ্যৎ গড়তে চাই।”

প্রেম হচ্ছে শুরু,
বিয়ে হচ্ছে একসাথে পথ চলার দীর্ঘ যাত্রা।

Writer: Voice of Osman

বি. দ্র.
♥️ পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করুন।
🚫 অনুমতি ছাড়া লেখা কপি-পেস্ট করবেন না🙏।

স্ত্রীর প্রাপ্য প্রশংসা, পুরুষের নৈতিক দায়মায়ের যেমন প্রশংসা সন্তান করে, তেমনি স্ত্রীরও প্রশংসা করা উচিত স্বামীর। পুরুষ ...
21/11/2025

স্ত্রীর প্রাপ্য প্রশংসা, পুরুষের নৈতিক দায়

মায়ের যেমন প্রশংসা সন্তান করে, তেমনি স্ত্রীরও প্রশংসা করা উচিত স্বামীর। পুরুষ সংসারের কতটুকুই–বা সামলায়? আত্মীয়–স্বজনদের যতগুলো পরিবার দেখেছি, তাতে নারীর ভূমিকা ছাড়া কত সংসার যে ডুবে যেত— তার সংখ্যা গণনা করে বলা যায় না; তবে তা অসংখ্য। বিবির কারণেই সংসার টিকে থাকে।

পুরুষ আয় করে—এটা সত্য; তবে এটি পুরোনো সত্য। এখন নারীরাও সমানতালে আয় করছে। পুরুষের আয় যেমন সংসারের প্রয়োজন মেটায়, তেমনি পুরুষের বেহিসাব ব্যয় আবার সংসারকে পথ হারায়। নারীর আয় সংসারকে সামনে বাড়ায়। কড়ায়–গণ্ডায় হিসাব করে সংসারের স্বাভাবিক গতি ঠিক রাখে যে মানুষটি—সে মা, বোন, স্ত্রী এবং কন্যা। পুরুষ উপার্জন করতে পারে, কিন্তু গুছিয়ে রাখতে নারীই সেরা।

মহৎ মানুষের প্রেরণায় থাকে নারী। যে মানুষটি সকাল–সন্ধ্যা নারীর দোষ বলে, অপমানসূচক উক্তি করে এবং সুযোগ পেলেই হেনস্তা করে— বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তা তার পারিবারিক শিক্ষার বর্ধিত রূপ। যে মানুষ শিশুকাল থেকে দেখে এসেছে— তার মা বাবার সংসারের পুতুল, চরমভাবে অবহেলিত, কথায় কথায় মার খায়, অপমানিত হয়, যার মতামতের কোন দাম নাই এবং যার একটি স্বপ্নও পূরণ হয়নি—সে সন্তানও যদি মানুষ না হয়, তবে বংশ–পরম্পরায় সে পূর্বসুরীদের চর্চাই টিকিয়ে রাখে। নারীকেই তখন পণ্য মনে হয় তার কাছে।

জাত–বেজাত সব জায়গায় আছে। গুটিকয়েক দৃষ্টান্ত এনে তার দায়ভার গোটা জাতের ওপর চাপানো মূর্খামি। পুরুষ শক্তির প্রতীক— এখনো সমাজের পরিচালক ও গৃহের কর্তা। তাই নারীকে দমিয়ে রাখা, দোষের দায় চাপানো এবং দুর্ভাগ্যের ভাগীদার বানানো সহজ। সমাজ যে এখনো মানুষ হয়ে ওঠেনি, তা বোঝা যায় যখন মেয়েশিশু জন্মের খবর শুনে কতিপয় পুরুষের মুখ কালো হয়ে যাওয়া দেখে। এখনও সংসারে ছেলে–মেয়েকে ভিন্ন চোখে দেখা হয়। দুঃখটা তখনই গভীর হয়, যখন এই তফাৎটি মায়ের হাত থেকেই আসে।

স্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ না করা পুরুষের চরিত্রের অপূর্ণতা। সমাজে এখনো সেই স্বাভাবিকতা আসেনি— যেখানে স্বামী উন্মুক্ত কণ্ঠে স্ত্রীর প্রশংসা করতে পারে। কিন্তু এ ট্যাবু ভাঙতেই হবে। স্ত্রীর প্রশংসা শুধু দায়িত্ব নয়; এটি নৈতিক দায়। যে স্ত্রী সংসার গুছিয়ে রাখে, সন্তানকে মানুষ করে—তাকে হেয় করার সুযোগ কোথায়? যদি মেনেও নেই, কেবল পুরুষই সংসারে টাকা আনে; কিন্তু স্ত্রীর সহযোগিতা ছাড়া কত টাকায় সন্তানকে মানুষ করা সম্ভব? পুরুষের পরিপাটির আড়ালে থাকে নারীর পরিশ্রম; না হলে পুরুষের অবস্থা পথের পাশে দিশেহারানো মানুষের চেয়ে ভালো হতো না।

স্ত্রী তার প্রাপ্য প্রশংসা অবশ্যই পাবে, পাওয়া উচিত। সবার ক্ষেত্রে কৃপণতা দেখালেও স্বামীগণ যেন এখানে উদার থাকেন। নয়তো গৃহে বিবাদ অবতীর্ণ হবে। স্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা পুরুষের কর্তব্য। সঙ্গীকে অসম্মান করে কেউ কখনো বড় হতে পারে না।

নারীর কাজ কম— এমন হাস্যকর আলোচনায় কেউ অংশ নেওয়া মানে নিজের অজ্ঞতার পরিচয় দেওয়া। নারী যদি অলস হতো, পুরুষের সংসার তো গোয়ালঘর হয়ে যেত। ব্যাচেলরদের মেস–জীবন যারা দেখেছে, তারা জানে সংসারের স্বস্তি কত মূল্যবান!

স্ত্রীকে প্রশংসা করলে যদি তার মন ভরে, তবে সে–ই হয় সবচেয়ে প্রিয়জন। প্রত্যেকে প্রশংসার দাবিদার; আর এই দৌড়ে নিজের স্ত্রীকে সবসময় অগ্রভাগে রাখা উচিত। সুখ ও শান্তির জন্য, উন্নতি ও সমৃদ্ধির জন্য—নিজ স্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ থাকাই কল্যাণকর।

বাবা-মায়েদের সহবাসে সচেতনতাশারিরিক মিলন একটি প্রাকৃতিক চাহিদা। বর্তমান সময়ে ১০ বছরের ছেলে মেয়েদের শারিরিক পরিবর্তন হয...
21/11/2025

বাবা-মায়েদের সহবাসে সচেতনতা

শারিরিক মিলন একটি প্রাকৃতিক চাহিদা। বর্তমান সময়ে ১০ বছরের ছেলে মেয়েদের শারিরিক পরিবর্তন হয়ে যায়।তখন থেকেই তাড়া শারারিক মিলন সম্পকে একটু একটু জানতে পারে এবং উত্তেজনা ফিল করে।

বর্তমান সময়ে এক জরিপে দেখা যায় যে, ৯০% ছেলে মেয়ের প্রথম যৌন অনুভুতি তৈরি হয় তাদের পরিবার থেকে। বাবা মা যখন সহবাস করেন তখন প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে মেয়েরা বুঝতে পারেন।

সহবাসের সময় তৃপ্তি জনিত আওয়াজ এবং বাবা মার অসাবধানতার কারনে ছেলে মেয়েরা বুঝে যায় বাবা মা সহবাস করছেন।

তাই বাবা মাকে অবশ্যই সচেতন হতে হবে, ৭ বছরের উপরের ছেলে মেয়েদের আলাদা রুম দিতে হবে।

বাবা মার রুম গুলো একটু দূরে নিতে হবে যাতে তারা অনাকাঙ্ক্ষিত কোন কিছু বুঝতে না পারে ।

সহবাসের সময় বেছে নিতে হবে ছেলে মেয়েদের ঘুমানোর

পরে।

প্রত্যেক মায়ের উচিত ছেলের সামনে পোশাকে সংযত থাকা পর্দা করা।

বড় ছেলে মেয়েদের সামনে ছোট বাচ্চাদের স্তন দান না করা।

মায়ের কাপড় ( পেট.....কোট....,ব্র....,পেন...,পাজামা) নির্দিষ্ট স্থানে রাখা, যাতে ছেলের নজরে না আসে।

ভালো না লাগলে ইগনোর করুন,, বাজে মন্তব্য করবেন না প্লিজ এটি একটি সচেতনতা মূলক পোস্ট।

21/11/2025

বানরের ছবি অঙ্কন করার টেকনিক!

21/11/2025

সেলাই কাজে দক্ষতা থাকলে প্যান্ট শার্টের ছিড়া ফাটা জোরা লাগানো যায়!

Address

House No: 9/13 Radient I20, Flat No: 7B, Block No: B, Road No: 02
Dhaka
1212

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Voice of Osman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share