Life's Prescription by Anik

Life's Prescription by Anik Doctor | Healthcare Activist | Sharing Insights on Bangladesh's Healthcare System | Content Creator

11/08/2025

আমরা অন্য মানুষের আচরণে নিজের মনের ইচ্ছা, ভয়, বা অভিজ্ঞতার reflection খুজে বেড়াই। বাকিরা কীভাবে react করল, সেটা যতটা না গুরুত্বপূর্ণ, তার চেয়েও বেশি গুরুত্ব পায়, আমরা কীভাবে সেই reaction টাকে নিজেদের মতো করে ধরে নিলাম।

The Psychology Behind It??

We try to make sense of others’ behavior by assigning causes. And those causes often come from our own inner world...

যখন কেউ আমাদের পছন্দ করে না বলে মনে হয়, তখন আমরা মনে মনে ভেবে নেই - "আমার কোনো কিছু হয়তো তার কাছে খারাপ লেগেছে", মানে আমরা নিজের point of view থেকেই মনে মনে explanation তৈরি করে নেই। কিন্তু সেটার পেছনে থাকতে পারে সেই মানুষ টার নিজের সমস্যা, চাপ, বা এমন কিছু যা আমাদের সাথে কোনো ভাবেই related না।

মানুষ খুব সহজেই ধরে নেয়, অন্য কেউ যা করছে সেটা ইচ্ছাকৃত । অথচ আমরা নিজেরা একই ভুল হলে বলি, "ওইদিন আমার মুডটা খারাপ ছিল"।

একটু চিন্তা করে দেখেন? অন্যের আচরণ মানেই character flaw, নিজেরটা হলে circumstance, situations, etc etc...
সেই মানুষটার ও তো same problem থাকতে পারে, তাই না?

So Why Does This Projection Hurt So Much??

কারণ, আমরা নিজেদের অনুভূতির explanation খুজতে গিয়ে অন্যের কাজকেও personal বানিয়ে ফেলি। আপনি যখন বারবার কারো খোজ নেন, আর সে হয়তো কোনো কারণে আপনাকে সময় দিতে পারছে না। কিন্তু তখন হয়তো আপনার ভেতরে পুরনো এক rejection trigger হয়ে যায়।

এইসব অভ্যেস, এইসব emotional pattern- সবই তৈরি হয় আগের অভিজ্ঞতা থেকে, trauma থেকে। আমরা বুঝতে পারি না, কারণ ব্যাখ্যাটাই হয় আগে থেকে projected।

যখন কেউ text seen করে reply দেয় না, আপনি ধরে নেন সেই মানুষটা আপনাকে ignore করছে। একজন বন্ধু party তে আপনাকে ডাকেনি, আপনি ভেবে নিলেন - সেই বন্ধুর কাছে আপনার কোনো গুরুত্ব নেই।

এইসব ক্ষেত্রে, আমরা যা ভাবছি, তা হয়তো পুরোপুরি ভুলও হতে পারে। আমরা সবসময় love, Validation, importance, connection চাই, কিন্তু এসব unmet need এর shadow পড়ে যায় অন্যের আচরণের কারণে। right?

Not everything they do is about you. And not everything you feel is about them...

আমরা মানুষ হিসেবে নিজের emotion কেই importance দেই বেশি, অন্যদের কথা চিন্তা করি না। কিন্তু আরেকজন এর point of view থেকে দেখা টা বেশি জরুরি। নিজের lense দিয়ে না দেখে সেই মানুষটার lense দিয়ে দেখলে, অনেক misunderstanding ঠিক হয়ে যাবে।

ধরেন, আপনি একদিন কারো সাথে দেখা করতে পারেননি কারণ আপনি depressed ছিলেন, এখন সে যদি ধরে নেয়, আপনি তার প্রতি care করেন না, আপনি কেমন বোধ করবেন? তেমনই, অন্য মানুষও অনেক বাজে সময়ের মধ্যে দিয়ে যায়।

অনেক সময় আমরা রাগ করে বলি, সে যদি আমাকে love ই করতো তাহলে আমার সাথে এমন behave করত না।
কিন্তু reality হলো, ভালোবাসা ঠিকই আছে, কিন্তু life টা তো এতটাও simple না, যতটা আপনি ভাবছেন।

10/08/2025

জীবনের কোনো ক্ষেত্রেই, কোনো জায়গাতেই, ভুলেও self-respect এর compromise করা যাবে না, Never ever...

আমি জানি, সব জায়গায়, সব situation-এ compromise না করে চলা কঠিন। কিন্তু এই challenge টা আপনার নিতে হবেই anyhow... এতে করে আপনার mental toughness আরও Strong হবে। ভবিষ্যতে যেসব challenging পরিস্থিতি আসবে, সেগুলো Handle করতে অত প্যারা লাগবে না।

আমার সবগুলো প্রতিষ্ঠানেই আমি সাধারণত খুব চুপচাপ, low-key হয়ে চলতে পছন্দ করি, এখনও তাই করি। Down to earth থেকে চলতে আমার আরাম লাগে। চেষ্টা করি সবার সাথে ভদ্রভাবে চলতে, হোক সে অফিস সহকারী, হোক আমার বস/কনসালটেন্ট, সিনিয়র বা জুনিয়র, আমি কারো সাথে দুর্ব্যবহার করি না, unnecessarily ego দেখানোর কোনো chance ই নেই।

কিন্তু আমার এই ভদ্র স্বভাবের কারণে অনেকে বুঝতেই পারে না- There’s a monster deep inside me, always.
এক আল্লাহ ছাড়া এই দুনিয়ায় আমি কাউকে পরোয়া করি না, ভয় তো দূরের কথা। জীবনে pass/fail, চাকরি থাকবে কি থাকবে না—এসব নিয়ে কখনো চিন্তাও করিনি, করার প্রশ্নই আসে না।

কিন্তু কিছু ইতর প্রজাতির জীব আছে, যারা আমার এই mental toughness সম্পর্কে কিছুই জানে না। তাই জীবনের যত ক্ষেত্রেই তারা ফাইজলামি করতে এসেছে, ঠিক ততবারই আমি তাদের অপমানিত করেছি, future-এও তারা অপদস্ত হবেই। আমার dignity, self-respect সবার আগে—তারপর sir/ma’am, boss হেন-তেন।

এত কথা বলার কারণ আছে, অনেকে আমাকে follow করেন, আমার লেখা পড়েন। তাদের উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলবো-

Monster mentally grow করতে শিখুন।
জীবনে যদি বারবার compromise করতে থাকেন, নিজের self-respect বলে কিছু আর বাকি থাকবে না। তখন দেখবেন- জুনিয়র লেভেলের লোকেও আপনাকে lightly নিতে শুরু করবে, অফিস সহকারীর কাছ থেকেও disrespect পাবেন। সিনিয়রদের কথা বাদ ই দিলাম।

self-respect isn’t ego.. it’s your spine.. and if you keep bending it for others, one day you won’t be able to stand up again... Remember that 🤐

Share this with your friends & Family.. Comment your thoughts about this.. Thank you.. peace 🕊️🤍

09/08/2025

একই ঘটনা দুইটা মিডিয়াতে দুইরকমভাবে আসে। একটা মিডিয়ার narrative বলে- “স্বাধীনতা সংগ্রামীদের সাহসিকতা”। আরেকটা মিডিয়ার narrative বলছে “রাষ্ট্রবিরোধী স"হিং"সতা”, আসলে ঘটনা কিন্তু একই।

Framing effect নামের এক psychological কৌশল ব্যবহার করে মানুষকে বোঝানো যায় - কোনো ঘটনা কি আসলে “ভ"য়ঙ্ক"র” নাকি “গৌরবময়”। যে পক্ষ মিডিয়ার ভাষা নিয়ন্ত্রণ করে, তার গল্পই সত্যি মনে হয়, এটাই ভ"য়ং"কর। কারণ সত্য আসলে একটা নয় সত্য থাকে অনেকগুলো। কোন টাকে বিশ্বাস করবেন আপনি? complicated মনে হচ্ছে??

Historical example দিয়েই বলি -

নেলসন ম্যান্ডেলা কে অনেকেই স'ন্ত্রা'সী বলত। কিন্তু আজ তাকে বলা হয় মহান নেতা, শান্তির প্রতীক। কোনটা সঠিক তাহলে??

চে গেভারা কারো কাছে তিনি বিপ্লবের নায়ক, আবার কারো কাছে একজন স"হিং"স উ"গ্রবা"দী।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ: আমাদের কাছে মুক্তির ইতিহাস, কিন্তু পাকিস্তান কি এই মুক্তির ইতিহাসে বিশ্বাস করে?? ইতিহাস ফিক্সড জিনিস না। ইতিহাস কে easily manipulate করা যায়।

আমরা যখন একজনকে স"ন্ত্রা"সী বলি, তখন শুধু একটা label দিয়ে ক্ষান্ত হই না, এর সাথে সেই মানুষ টা কে “মানুষ” বলার অধিকারও কেড়ে নিতে চাই।

Dehumanization হল সেই psychological process যেটার মাধ্যমে আমরা একজন কে এতটাই আলাদা ভাবে দেখি যে তার কষ্ট, জীবন, অনুভূতি, এসব কিছু আমাদের কাছে কোনো গুরুত্ব পায় না।

যেমন - মধ্যপ্রাচ্যে একজন আমেরিকান মা"রা গেলে headlines হয়, কিন্তু ৩০ জন বাচ্চা মা"রা গেলে হয়তো news ও হয় না।
কারণ আমরা অজান্তেই value assign করে ফেলি।

আমরা সবকিছু সাদা আর কালোতে দেখি- সে ভাল, ও খারাপ। কিন্তু সত্যিকারের পৃথিবীর রং ধূসর।

প্রতিটি বিপ্লবী কারও সন্তান, কারও কাছের বন্ধু। মানুষ কাজ করে বিশ্বাস থেকে, আর সেই বিশ্বাস গড়ে ওঠে তাদের নিজস্ব গল্প দিয়ে। সেই গল্প হয়তো আপনি জানেন না। তাই সরাসরি বিচার না করে, “সে কেন করলো?” "এর পিছনে কি কারন থাকতে পারে?" এই প্রশ্নটা আগে করা জরুরি।

একজন মানুষ একসাথে বিপ্লবী, প্রেমিক, সন্তান, বন্ধু, এবং যোদ্ধা হতে পারে। আপনি যেভাবে দেখছেন, সেটা হয়তো পুরো সত্য ঘটনা না। আপনি হয়তো অন্য কারো লেন্স দিয়ে দেখছেন। who knows??

তাই, “One man’s revolution is another man’s terrorism” শুধু একটা quote না —
এটা আমাদের বিচারবুদ্ধির আয়না। সত্য অনেক বড় ব্যাপার। সত্য আসলে complicated জিনিস। তাই যেকোনো verdict দেয়ার আগে সময় নিয়ে বুঝতে হবে, তারপর verdict, decision দিতে হবে।

দুটি প্রশ্ন করে শেষ করছি -
আপনি যা কিছু "খারাপ" মনে করছেন, সেটা কি আপনি নিজের চোখে দেখে খারাপ মনে করছেন? নিজে analysis করে তারপর খারাপ বলছেন??
নাকি কারো শেখানো লেন্সে দেখছেন? ask yourself!!

Share this if you want.. comment your thoughts about this topic.. Thank you.. peace 🕊️🤍

ONE MAN'S REVOLUTION IS ANOTHER MAN'S T*RR*RISM.. এই Quote টা পৃথিবীর সব জায়গার জন্যই প্রাসঙ্গিক.. প্রাসঙ্গিক কেনো বলছি...
08/08/2025

ONE MAN'S REVOLUTION IS ANOTHER MAN'S T*RR*RISM.. এই Quote টা পৃথিবীর সব জায়গার জন্যই প্রাসঙ্গিক.. প্রাসঙ্গিক কেনো বলছি?? তাহলে একটু Explain করা যাক।

আমরা এই পৃথিবীকে দেখি আমাদের মস্তিষ্কে আগে থেকেই জমে থাকা Belief system দিয়ে। আসলে আমরা যা দেখি তা হলো - "Filtered version"। সেজন্যই একজনের চোখে প্রতিবাদ মানে সাহসিকতা, আর আরেকজনের চোখে সেই একই প্রতিবাদ মনে বি"শৃঙ্খ" লা।

আমরা সবাই কোনো না কোনো ingroup-এর অংশ - সেটা হতে পারে ধর্ম, জাতি, রাজনৈতিক দল, এমনকি যেকোনো ফুটবল ক্লাব।

আমরা নিজের দলের লোকদের দোষ কম দেখি, গুণ বেশি দেখি। আর ভিন্ন মতের লোকদের problematic, v"olent বা dang erous মনে করি - এমনকি সে যদি নিরপরাধ ও হয়।

এই biased thinking এতটাই rooted যে আমরা নিজেও বুঝি না যে আমরা biased। এই মনোভাব থেকেই "আমরা শান্তিকামী, ওরা সন্ত্রাসী" ধরনের binary তৈরি হয়।

আপনি যদি কারো প্রতি আগে থেকেই negative ধারণা ধরে রাখেন, তাহলে তার ছোট কাজকেও আপনি dangerous intent দিয়ে interpret করবেন। যেমন -

আপনি ওরকম type এর news, talkshow, podcast দেখবেন যেটা আপনার দৃষ্টিভঙ্গির সাথে মিলে যায়। সেইসব post শেয়ার করবেন যেটা আপনার narrative কে পুশ করে,
আপনার বিশ্বাস কে challenge করে এরকম information কে আপনি ignore করে যাবেন।

এই প্রক্রিয়াকে বলে confirmation bias, যা আমাদের thinking কে একপাক্ষিক করে তোলে।

ধরুন আপনি বিশ্বাস করেন - আমরা ন্যায় এর পথে আছি। আমরা সহিংস না। হঠাৎ করে আপনার নিজের দলের কেউ একটা নির্দোষ মানুষকে মা"র"ল। তখন আপনি ওই ঘটনা কে মানতে না পেরে অনেক অস্বস্তি অনুভব করবেন। এই অস্বস্তিকে বলে cognitive dissonance, দুই বিপরীত বিশ্বাস একসাথে মাথায় নিলেই internal conflict শুরু হয়ে যায়।

আপনি তখন সেই ঘটনাকে rationalize করবেন ঠিক এভাবে - “সে বাধ্য হয়েছিল”, “আসলে ওরা আগে শুরু করেছিল”, “প্রতিশোধ তো নিতে হবেই”.... আরোও অনেক বাহানা দিয়ে, শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করবেন।

এভাবেই আমরা অন্ধ হয়ে যাই। বিপ্লবী আর স"ন্ত্রা"সীর পার্থক্য তখন আর মনে থাকে না, শুধু মনে থাকে দলের পরিচয়ে।

To be continued...

Feel free to share & comment your thoughts about this.. thank you.. peace 🕊️

07/08/2025

" GASLIGHTING " এই word টা তো আমরা প্রায়ই শুনি, কিন্তু আসলে gaslighting কি?? gaslighting word টা কি শুধু মজা করার জন্য use করা হয়?? নাকি এর পিছনে hidden psychology আছে??

Why Gaslighting Hurts Us So Deeply??

আপনি হয়তো এমন একটা moment এ ছিলেন, যেখানে একটা conversation এর পর মনে হয়েছে, “আমি কি পাগল হয়ে যাচ্ছি?!!

okay then, What Is Gaslighting?

Gaslighting একটা psychological manipulation technique, যেখানে কেউ এমনভাবে আপনাকে বারবার manipulation করে, যার ফলে আপনি আপনার নিজের memory, emotion, এবং perception - এইসব কিছুর ওপর বিশ্বাস হারাতে শুরু করেন।

The Psychology Behind It -

আমাদের ব্রেইন সব সময় নিজের experience কেই নিজের বিশ্বাস বলে মনে করে, এখানে কোনো conflict আমাদের ব্রেইন accept করতে চায় না। যখন নিজের experience আর বিশ্বাস- এই দুটোতে conflict হয়, আমাদের মাঝে অস্বস্তি feel হয়।

Gaslighting ঠিক সেই জায়গাতেই আঘাত করে। মনে করেন, আপনি কিছু দেখছেন বা অনুভব করছেন। কিন্তু আপনার কাছের কোনো মানুষ আপনাকে বলছে যে না আপনি ভুল দেখছেন, আপনি ভুল বলছেন, ওরকম কিছু ওখানে নেই।

তখন ই mental conflict তৈরি হয়। এই conflict থেকে বাচতে আপনি ধীরে ধীরে নিজের উপর সন্দেহ করা শুরু করেন। আর এটাই হচ্ছে Gaslighting এর সবচেয়ে ভয়ংকর দিক।

এই gaslighting এর experience আমরা মোটামুটি সব ক্ষেত্রেই করি, সেটা হোক relationship, হোক family conflict অথবা হোক সেটা আপনার job নিয়ে।

মনে করেন- কোনো কারণে পরিবারের একজন সন্তান তার legitimate emotional pain এর কথা মা কে জানিয়েছে, কিন্তু মা উল্টোভাবে তার emotional pain কে তুচ্ছ করে দেখছে। সেই সন্তান ধীরে ধীরে বিশ্বাস করতে শুরু করে, “হয়তো আমি-ই বেশি emotional বা ভুল বুঝেছি।” তখন Self-doubt শুরু হয়।

আবার ধরেন- একজন তার partner কে প্রশ্ন করলো, “তুমি কেন কাল রাতে আমার text এর reply দেওনি?” তখন সেই partner এর Gaslighting Response হবে অনেকটা এরকম - “তুমি সবসময় doubt করো, problem তোমার মাঝেই বেশি"

What’s happening here?

একজন authentic concern জানিয়েছে, আরেকজন সেটা twist করে তাকে mentally unstable হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা করছে। এটা হচ্ছে emotional manipulation।

আবার workplace এ এরকম হয় যে -

Senior যারা থাকেন, তারা junior দের maximum time অযথা দোষারোপ করে, এতে করে junior দের আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয়, যার ফলে অনেক সময় junior নিজেই বিশ্বাস করতে শুরু করে সে হয়তো incompetent, সে এই কাজের যোগ্য না।

Gaslighting মানে হচ্ছে কাউকে ধীরে ধীরে এমন অবস্থায় নিয়ে যাওয়া, যেখানে সে নিজেকেই সন্দেহ করতে শুরু করে। Family-তে এটা হয় মা-বাবার মাধ্যমে, relationship-এ partner এর মাধ্যমে, আর work বা student life-এ superior বা peer এর মাধ্যমে।

Gaslighting শুধু momentary confusion না—
It can damage your inner compass...

So What Can You Do?

>Trust your inner voice..

>Don't over-accommodate others
আপনি relationship ঠিক করতে গিয়ে যদি নিজের reality কে অস্বীকার করেন, তখন সেটা আর সম্পর্ক থাকে না, সেটা হয়ে যায় - self-destruction...

>Build Self-Trust Slowly
প্রথমে ছোট ছোট সিদ্ধান্তে নিজের intuition কে follow করুন। ধীরে ধীরে inner confidence চলে আসবে।

What would it feel like to trust yourself completely?
আপনি যদি নিজেকে ১০০% বিশ্বাস করতে পারতেন - তাহলে আপনি কেমন decisions নিতেন? কেমন life choose করতেন?

আপনি কি কখনো এমন feel করেছেন, যেখানে নিজেকেই বিশ্বাস করতে পারছিলেন না? তখন আপনার experience কেমন ছিল? কমেন্টে জানাতে পারেন..

Share this with your friends & family.. peace 🕊️🤍

20/07/2025

আপনি যদি student/job holder হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার প্রায় সব ক্ষেত্রেই নোট করার দরকার হয়, কিন্তু problem হচ্ছে - কিভাবে Smart way তে নোট করতে হয়, নোট লিখতে হয় এটা আমরা অনেকেই জানি না।

কিভাবে নোট নিলে মনে থাকবে আর পরবর্তীতে আপনার কাজে লাগবে এসব নিয়ে লিখলাম আজকে। যদি ভালো লাগে তাহলে SAVE করে রাখেন যাতে future এ আপনার কাজে লাগে।

✅ প্রথমেই নিজের উদ্দেশ্য clear করা জরুরি।
নোট নেওয়ার আগে নিজেকে জিজ্ঞাসা করেন -
"এই নোট আমি কেন নিচ্ছি?? এই নোট এর কতটুকু আমার next এ কাজে লাগবে?? নোট কি পুরোটাই করবো নাকি শুধু keypoints গুলো লিখলেই হবে?"

এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

ধরেন দুইটা situation এ আপনি নোট করছেন -

আপনি midterm exam-এর জন্য পড়ছেন, তখন আপনার নোট হবে short, summary type, key points type..

আর আপনি যদি একটা বড় group presentation-এর জন্য meeting-এ বসেন, তখন আপনার নোট হবে detailed & strategic..

intention clear করে নিলেই আপনি easily অপ্রয়োজনীয়, অতিরিক্ত নোট করার অভ্যাস বাদ দিতে পারবেন।
অন্যথায়, আপনার খাতা ভরে যাবে এমন সব জিনিস দিয়ে যা আপনার কাজে আসবেই না। বরং এরকম নোট দেখে আপনার পরবর্তীতে বিরক্ত লাগবে।

✅ অনেকে ভাবে, Lecture এ যা যা শুনছি তাই হুবহু লিখে ফেললে ভাল হয়। তাই তারা এমনভাবে লিখে:

"স্যার বললেন, 'The mitochondria is the powerhouse of the cell' — তাই আমিও সেটাই লিখলাম।" কিন্তু আপনি আসলে কী বুঝলেন? Powerhouse মানে কী? কেন এটা important? এইটা যখন আপনি নিজের ভাষায় লিখবেন তবেই পরবর্তীতে কাজে লাগবে।

Scientific research বলছে, যারা নিজের ভাষায় লেখে তারা বেশি শিখে, আর অপরদিকে যারা কপি করে, তাদের brain-এ তেমন কিছু process করে না।

✅ অনেকে ভাবে fast লিখতে হবে।
একটা study বলছে, মানুষ হাতে লিখলে গড়ে ১২-২০ শব্দ/মিনিট লেখে। আর speaker গড়ে ১০০-১৩০ শব্দ/মিনিট বলে!
মানে, হুবহু লেখার চেষ্টা করলে আপনি অর্ধেকও নোট করতে পারবেন না। তাই, shortcuts, symbols, নিজের ভাষায় লেখা এইগুলা কিভাবে ব্যবহার করা যায় সেটার প্র্যাকটিস করেন।

✅ আপনি নোট করছেন ঠিকই কিন্তু শিখছেন কতটুকু?
হুবহু কপি করলে brain তার natural way তে কাজ করতে পারে না!
ধরেন আপনি ক্লাসে বসে আছেন, সামনে টিচার যা বলছেন, আপনি তার হুবহু সব কথা লিখে যাচ্ছেন - যেমনটা উনি বলছেন, ঠিক সেভাবে। এটাকে বলে verbatim note-taking। কিন্তু তখন কি হয় জানেন?

আপনার ব্রেইন আসলে কিছুই process করে না। শুধু হাত চলে, brain একদম passive mode-এ চলে যায়।

যারা laptop দিয়ে ক্লাসে টাইপ করে নোট নেয়, তারা আসলে তুলনামূলকভাবে কম শেখে। কেন কম শিখে?
কারণ তারা সবকিছু একদম হুবহু তুলে রাখে, কিন্তু নিজের মাথায় সেই information কে reframe করে না, বা নিজের মতো করে বোঝে না। তাই ব্রেইনে সেগুলো ঠিকঠাক ভাবে Set হতে পারে না।

অন্যদিকে যারা হাতে লেখে, তারা সবকিছু হুবহু লিখতে পারে না- তাই তারা নিজের ভাষায় সংক্ষেপ করে, ধারণাটা বুঝে নিয়ে লেখে, এবং এটুকুই তাদের learning power অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয়।

যতক্ষণ আপনি নিজের ভাষায় বুঝে বুঝে কিছু লিখবেন, ততক্ষণই সত্যিকার অর্থে কিছু শিখবেন। আর যদি শুধু কপি করে যান বাকিদের মতো, তাহলে সেটা brain এর জন্য useless exercise..

এর বাকি লিখা পরে আরেকদিন post করবো.. নয়তো লেখা টা অনেক বড় হয়ে যাবে।

Save & Share this with your friends & family..
Thank you.. peace 🕊️

রাত ২:৪৪ - আপনি বিছানায় শুয়ে আছেন, হাতে ফোন, শুয়ে শুয়ে একের পর এক reels দেখছেন। আপনি ঠিকই জানেন সকালে ক্লাস বা অফিস ...
19/07/2025

রাত ২:৪৪ - আপনি বিছানায় শুয়ে আছেন, হাতে ফোন, শুয়ে শুয়ে একের পর এক reels দেখছেন। আপনি ঠিকই জানেন সকালে ক্লাস বা অফিস আছে, যত যাই হোক খুব সকালে উঠে অফিসে/ক্লাসে যেতে হবে। কিন্তু তবুও ঘুম আসছে না, ঘুমাতে ইচ্ছাও করছে না।

কেন এমন মনে হয়?
সারাদিন আমরা বলতে গেলে দৌড়ের ওপর থাকি, স্কুল, অফিস, কাজ, অন্যদের কথা শুনতে শুনতে নিজের জন্য সময়ই থাকে না। তাই যখন সবাই ঘুমিয়ে পড়ে, আশেপাশের Chaos যখন কমে, তখন আপনার মনে হয় -"এখন একটু নিজের সময়... একটু ফেসবুক দেখি, একটু ইউটিউব দেখি…"

এই জিনিসটার একটা নাম আছে -
~ "Revenge Bedtime Procrastination"
এর মানে হল - সারাদিন নিজের জন্য সময় পাইনি বলে, আমরা রাতের ঘুম চুরি করে সেই সময় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করি।

কিন্তু এতে করে কি কোনো উপকার হচ্ছে?
আপনি একের পর এক ভিডিও দেখছেন, স্ক্রল করছেন… কিন্তু খেয়াল করে দেখবেন - সেই ভিডিওগুলো মনেও থাকছে না, অবচেতন মনে দেখে যাচ্ছেন, শুধু চোখ ঘুরছে। আবার পরদিন সকালেই উঠে মনে হবে - "কাল এত রাত পর্যন্ত জেগে ছিলাম কেন?" - এই অভ্যাসটা বারবার হলে, আমাদের ব্রেইন শিখে ফেলে - রাত মানেই ফোন, রাত মানেই স্ক্রল। আর তখনই শুরু হয় বিপদ।

🧠 কীভাবে আমাদের ব্রেইন ধীরে ধীরে বদলে যায়?
Dr. Judson Brewer বলেন, আমাদের ব্রেইন এক ধরনের অভ্যাস তৈরি করে, যাকে বলে "reward-based learning loop"। মানে, আমরা রাতে ফোন ধরে dopamine (Happy hormone) পাই । ব্রেইন তখন ভাবে - "আহা! এটা তো ভালো লাগার জিনিস!" তাই ব্রেইন বারবার এইরকম ই চায়।
কিন্তু এর ফলে ঘুমের সময় কমে যায়, আর সেটা আমাদের মন, মেজাজ, শরীর - সব কিছুতে প্রভাব ফেলে। ফলাফল?-
কাজে মন বসে না, ছোট ব্যাপারে রাগ উঠে যায়, মানুষের সঙ্গে ঝগড়া হয়, সিদ্ধান্ত নিতে কষ্ট হয়।

যখন বারবার এই অভ্যাসটা চালিয়ে যান, তখন আপনি নিজের সম্পর্কে খারাপ ভাবতে শুরু করেন: যেমন -
~"আমার কোনো ডিসিপ্লিন নেই"
~"আমি বাকিদের মত সব কিছু ঠিকভাবে করতে পারি না" ~"আমি অলস" কিন্তু অন্যরা তো এত অলস না।
এই ভুল ধারণাগুলো মনের ভেতর গেথে যায়। আপনি নিজেকেই বিশ্বাস করা ছেড়ে দেন। এবং তখন নিজের জীবনের Control অন্য কিছুর হাতে চলে যায়।

তাহলে এই অভ্যাস ভাঙার উপায় কী?
এটা শক্তি বা willpower দিয়ে করা যায়না সবসময়।
আপনার ফোন, অ্যাপস, সোশ্যাল মিডিয়া এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে আপনি বারবার ওগুলোতে ঢোকেন।
তাই আপনাকেই নিজের Digital জগৎটাকে Redesign করে ফেলতে হবে। কিভাবে Redesign করবেন?? সেটা কমেন্টে জানান।

আসল কথা কী জানেন?
রাত জেগে আপনি নিজের জন্য কোনো সময় ফিরিয়ে আনছেন না বরং আপনি নিজের Future নষ্ট করছেন।

Anxiety → Overthinking → More Anxiety → More Overthinking… এই Loophole আমাদের খুব ভালোভাবেই কাবু করে ফেলে। 🧠 ব্রেইন-এর ক...
18/07/2025

Anxiety → Overthinking → More Anxiety → More Overthinking… এই Loophole আমাদের খুব ভালোভাবেই কাবু করে ফেলে।

🧠 ব্রেইন-এর কাজই হচ্ছে আমাদের protect করা। তাই যখনই কোনো কিছু নিয়ে ভয় বা অনিশ্চয়তা আসে তখন ব্রেইন survival mode এ চলে যায়।

এই process follow করতে গিয়েই একটা ছোট চিন্তা ভয়ঙ্কর একটা টেনশনে রূপ নেয়।
ধরেন আপনি একটা পরীক্ষার রেজাল্ট নিয়ে চিন্তা করছেন
~তারপর ভাবলেন যদি খারাপ হয়?
~এরপর ভাবলেন, মা-বাবা কি বলবে?
~তারপরে ভাবলেন, এর ফলে আমার ফিউচারটাই তো নষ্ট হয়ে যাবে!! On & On..

এই একটা চিন্তা থেকে হঠাৎ জীবনের সব দিক একসাথে ভয়াবহ মনে হয়। এটাকেই বলে "overthinking loop". Psychologist Dr. Susan Nolen-Hoeksema এর মতে,
“Overthinking doesn’t fix anything - it only makes you feel worse.”

এই জিনিসটা আমাদের জীবনে দেখা যায় অনেকভাবে-

যেমন আপনার Teacher বা Boss আপনাকে কিছু একটা বলেছে - আপনি ভাবছেন সে কি রেগে গেছে? আমি কি ভুল করলাম?

আবার একজন কে text করলেন কিন্তু সে somehow রিপ্লাই দিচ্ছে না, এরপর আপনি ২০টা possible reason ভেবে ফেলছেন already! যেমন - "ও কি আমার ওপর বিরক্ত?", "আমি কিছু ভুল বলেছি নাকি?"

একটা ভুল করার পর সেটা নিয়ে এত guilt feel করছেন যে এখন কিছুতেই সামনে এগোতে পারছেন না।

এই কথা গুলো মনে রাখবেন -
আপনি loser বা খারাপ কোনোটাই না। আপনার ব্রেইন ও স্বাভাবিক ই আছে। আপনার brain আর আপনি শুধু একটু বেশিই সচেতন, একটু বেশিই protect করতে চান নিজেকে।

কিন্তু সব সময় protect করতে গেলে... anxiety ধরে বসে আপনাকে, তখন সব চিন্তা ভয়ের মতো লাগে। আর তখনই আপনার মনে হয়, আপনি খুব অদ্ভুত, সবাই ঠিক আছে, আপনি শুধু পারছেন না normal হতে!!

But the truth is: আপনি আসলে একা না। অনেকেই এই loop এর Trap এ পরে আছে।

শেষে এটুক বলি -
আপনার সব কিছু বুঝে ফেলতে হবে এমন টা না। সব প্রশ্নের উত্তর যে সাথে সাথে লাগবে এমন টা চিন্তা করার দরকার নেই, সময় দেয়া টা জরুরি।



Pic generated - Grok AI

18/07/2025

একটি গুরুত্বপূর্ণ ভালো সংবাদ।

এখন থেকে প্রতিদিন জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে হার্ট অ্যাটাকের সর্বাধুনিক চিকিৎসা প্রাইমারি পিসিআই সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বিনামূল্যে হবে। শুধু তা-ই না, সরকারি টাকায় রিং দেওয়া হচ্ছে।

প্রাইমারি পিসিআই হলো হার্ট অ্যাটাকের (Acute STEMI) ১২ ঘন্টার মধ্যে ক্যাথ ল্যাবে নিয়ে গিয়ে ব্লক হয়ে যাওয়া রক্তনালীর ব্লক খুলে দেওয়ার চিকিৎসা। সাধারণত রিং স্থাপনের মাধ্যমে এটি করা হয়।

শুধু হৃদরোগ চিকিৎসায় নয়, সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে এটি একটি চোখে পড়ার মতো পরিবর্তন।

অন্য সুপার স্পেশালিটির ব্যাপারে বলতে পারব না, তবে কার্ডিওলজির কথা বলতে পারব। হার্টের প্রায় সকল চিকিৎসা বাংলাদেশে হয়। বেশ মানসম্পন্নই হয়। অন্তত ইন্ডিয়ার সঙ্গে অবশ্যই তুলনীয়।

আমার অনুরোধ থাকবে, হৃদরোগ ইন্সটিটিউটের এই চমৎকার যুগোপযোগী কাজটি আপনারা সবাই প্রচার করবেন। অনেক মানুষজন শুধু না জানার কারণে এই আধুনিক চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হবে। এবং কেউ কেউ মারা যাবে। যারা অসম্পূর্ণ চিকিৎসা পাবে তারা আজীবন ধুঁকবে নানা জটিলতায়। সবাই যেন জানে তাদের জন্য একটি ভরসার জায়গা রয়েছে। হার্ট অ্যাটাকের ১২ ঘন্টার মধ্যে যেন তারা আসতে পারে। ক্ষেত্রবিশেষে প্রাইমারি পিসিআই ২৪ ঘন্টার মধ্যে করা যায়।

সবচেয়ে বড়ো রিলিফ, টাকা পয়সার কোনো চিন্তা করতে হচ্ছে না। সবকিছুই বিনামূল্যে। প্রাইভেটে এই সার্ভিস নিতে ২-৪ লাখ টাকা খুব হরহামেশাই লাগে।

©️
ডা. মারুফ রায়হান খান
৩৯ তম বিসিএসের চিকিৎসক
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ

16/07/2025

Productivity মানেই যে বেশি বেশি কাজ করা - এমনটা আসলে না বরং কাজ গুলো গুছিয়ে ভালোভাবে শেষ করা।

একসাথে অনেক গুলো কাজ করলেই আমরা নিজেদের super productive মনে করি। কিন্তু সমস্যা টা হচ্ছে, multitasking করলে একজন মানুষের productivity ৪০% পর্যন্ত কমে যেতে পারে।

তারপরও আমরা একসাথে ৪/৫ টা কাজ করতে চাই, আর শেষে একটা কাজও ঠিকভাবে শেষ হয় না।

যখন আপনি এক কাজ থেকে আরেকটা কাজ shift করেন, তখন ব্রেইনে cognitive ‘switch’ হয় — আর ব্রেইনের সেই switch করতে গড়ে ২৩ মিনিট সময় পর্যন্ত লাগে।
মানে আপনি যতবার মনোযোগ break করছেন - ততবারই আপনি নিজের Time, Energy আর focus নষ্ট করছেন।

তাহলে আমরা busy থাকি কেন?
কারণ ছোট ছোট কাজ শেষ করলে আমাদের ব্রেইন dopamine release করে - আর সেই dopamine আমাদের brain কে convince করে:
“Look! You’re achieving something!”
বাস্তবে কিন্তু সেটা অনেক সময় meaningless আর checkbox এ টিক দেওয়া ছাড়া কিছু না।

আমরা এখন গড়ে প্রতি ১০ মিনিটে ১ বার smartphone চেক করি, আর সারা দিনে মাত্র ৩% সময় deep focus-এর মাধ্যমে কাজ করতে পারি।

কিন্তু Big achiever রা কি করে?

Cal Newport এর কথা মতোই -
দিনে মাত্র ৩-৪ ঘণ্টা deep focus করলেই আপনি ১০ ঘণ্টা scattered কাজ করা মানুষের চেয়ে অনেক এগিয়ে যাবেন। successful মানুষেরা এভাবেই গুছিয়ে কাজ করে, যেটা আমি আপনি করছি না।

যেকোনো কাজের impact তৈরি করার জন্য focus করা শিখতে হবে, আবার
সব কাজ না শিখে, যেই কাজটা আপনার জন্য দরকার ঠিক সেই কাজ, সেই skill টা শিখে নিন।
আপনার 24/7 ই যে Present moment এ থাকতে হবে, এমনটাও টা, কিন্তু যখন দরকার হবে ঠিক ওই moment এ আপনার Focus রাখতে হবে।

Share this with your friends & family..
Thank you.. peace 🕊️

15/07/2025

"Facebook has become a platform where everyone displays their artificial personas!"

আপনি প্রতিদিন Facebook এ Scroll করছেন -
একজনের lavish life দেখে আফসোস করছেন,
আরেকজনের “success” দেখে নিজের অবস্থান নিয়ে question করছেন, আফসোস করছেন,
তৃতীয়জনের perfect routine দেখে নিজের কাছে নিজের value ই কম মনে হচ্ছে।

একটু different way তে চিন্তা করা যায় না?

আপনি যা যা দেখছেন, তার সবকিছু কি আসলেই সত্যি?
অনেক সময় যে মানুষটাকে আপনি ‘inspiring’ ভাবছেন, তার নিজের মধ্যেই insecurity এত বেশি যে, social media-ই হয়তো তার Escape route?? who knows !

যে মানুষটা প্রতিদিন গ্ল্যামার দেখাচ্ছে, খোজ নিয়ে দেখবেন তার আসলে real কোনো কানেকশন নেই, বরং তার চেয়ে আপনি ভালো আছেন।

Real life আর Facebook life-এর মাঝে একটা Huge Gap তৈরি হয়েছে, যা আপনি বুঝেও না বুঝার ভান করছেন।
তাই এসব fake জিনিসের সাথে নিজের unfair comparison করা মানে - নিজেকে আরও ছোটো করে ফেলা, নিজেকে আরও depressed করে ফেলা। আপনি এসব থেকে কখনও Inspiration, motivation খুজে পাবেন না।

Social Media Now = Controlled Illusion !!

এখনকার সময় social media এমন একটা stage যেখানে সবাই নিজের edited fake version নিয়ে Stage performance করছে। কেউ মন খারাপের পোস্ট দেয়ার আগে ১০ বার চিন্তা করে, কেউ financial struggle নিয়ে কথা বলার আগে ১০ বার চিন্তা করে, কেউ নিজের failure openly share করে না। সবাই যেনো সবার কাছ থেকে Validation পেতে মরিয়া হয়ে আছে।

So, naturally—
আপনি মনে করবেন আপনার জীবন boring & useless
আর অপরদিকে ওদেরটা perfectly perfect !!

Reality??? - বাকিটা পরে লিখবো 🫠
এটা নিয়ে ভাবতে থাকেন আর এই ব্যাপারে কিছু বলতে চাইলে discuss করতে চাইলে, কমেন্ট সেকশন open আছে।

share with your friends & family if you want.. 😇
Thank you.. peace 🕊️ 🤍

14/07/2025

"আপনি সবসময় ব্যস্ত থাকেন ঠিকই, অথচ আপনার জিবনের আর Career এর কোনো progress নেই কেনো?"

যদি এই লেখাটা পড়ার সময়ও আপনার মাথায় ১০টা কাজ এর চিন্তা ঘুরে বেড়ায়, ফোনটা হাতের কাছে থাকার পরও, Mind & thoughts বারবার অন্যদিকে চলে যাচ্ছে - তাহলে এটা হতে পারে “Busy Trap” আপনি খুব ব্যস্ত, কিন্তু এত ব্যস্ততার ফলাফল?? - শুন্য (০) !

“ব্যস্ত থাকলেই মানুষ সিরিয়াস, ব্যস্ততা মানেই সফল।”- এই একটা মিথ সবার মাথায় সেট হয়ে যাচ্ছে।
ঘুম কম হলে proud feel করা আর কাজ না করলেই guilty feel করা। অথচ… এই ব্যস্ততা হয়তো আপনাকে দিন শেষে শূন্য হাতেই ফিরিয়ে দিচ্ছে।

আপনি যতবার একটা কাজ ছেড়ে অন্যটায় যান, আপনার ব্রেইনের আবার ফোকাস করতে গড়ে প্রায় ২৩ মিনিট লাগে।
ফেসবুকে ১ মিনিট Scroll করলেন? আপনার ব্রেইন ওই চিন্তা থেকেই বেরোতে পারছে না।

এটাকে বলে “Attention Residue” মানে আপনার Mind আগের কাজেই কিছুটা হলেও আটকে আছে।

কেন আপনি সবসময় ব্যস্ত, কিন্তু Productive না?

" You're moving fast but in circles "
Email রেসপন্স করছেন, To Do লিস্ট বানাচ্ছেন -কিন্তু এগুলো কি আপনার স্বপ্নের কাছাকাছি নিচ্ছে?

সবার কাজ করছেন, আরেকজনের প্রতিষ্ঠানের জন্য পারলে জীবন সহ দিয়ে দিচ্ছেন, অথচ নিজের জন্য তেমন কিছুই করছেন না। আপনার টা পড়ে আছে "পরে করবো" লিস্টে।

" Multitasking নামক মিথ ! "
আপনি একসাথে দুইটা কাজ করতে পারেন না — শুধু শুধু নিজেকে সান্ত্বনা দিচ্ছেন।

" Decision Fatigue "
ছোট ছোট সিদ্ধান্ত — কোন জামা পরবেন, কী খাবেন — এগুলোও আপনার ব্রেইনকে ক্লান্ত করে দেয়।

পারফেকশনিস্ট হওয়ার ট্র্যাপ এ আটকে আছেন -
ছোটখাটো টাস্কে ৮০% এনার্জি দিয়ে দিচ্ছেন, অথচ যেটা জীবন বদলাবে, সেটাই করা হচ্ছে না।

" ‘না’ বলতে পারছেন না "
সবকিছুতেই হ্যাঁ বলছেন, অথচ নিজের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলোর জন্য আপনি সময় খুজে পাচ্ছে না।

" Digital addiction "
প্রতিদিন গড়ে ৯৬ বার ফোন চেক করেন। মানে প্রতি ১০ মিনিটে একবার! আপনি না, আমরা সবাই!

আমাদের ব্রেইন সব সময় নতুন জিনিস খুঁজে বেড়াচ্ছে — Social Media, New Text, Notification - সব dopamine দিয়ে ফাঁদ পেতে রেখেছে।
আপনি ব্যস্ত ঠিকই, কিন্তু ভুল জিনিস নিয়ে ব্যস্ত। ব্যস্ততা আর Progress এক জিনিশ না। 🤔

ব্যস্ততা শুধু সময় নষ্ট করছে?? নাকি সাথে আরো অনেক কিছু নষ্ট করছে? আপনার কি মনে হয়?

Address

Narsingdi
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Life's Prescription by Anik posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share