24bangladeshnews

24bangladeshnews personal interesting matters 24 Bangladesh News is the best online news portal of Dhaka, Bangladesh

নদীছোট্ট এক গ্রাম, নাম সুন্দরপুর। গ্রামের পাশে বয়ে গেছে এক শান্ত নদী—নাম তার কল্যাণী। এই নদীর পাড়েই বেড়ে উঠেছে ছেলেটি—আর...
08/06/2025

নদী

ছোট্ট এক গ্রাম, নাম সুন্দরপুর। গ্রামের পাশে বয়ে গেছে এক শান্ত নদী—নাম তার কল্যাণী। এই নদীর পাড়েই বেড়ে উঠেছে ছেলেটি—আরিফ। ছোটবেলা থেকে নদী যেন তার বন্ধু, সঙ্গী, মা-বাবার পরে সবচেয়ে প্রিয়।

প্রতিদিন স্কুল থেকে ফিরে আরিফ ছুটে যেত নদীর পাড়ে। কখনো মাছ ধরত, কখনো শুধু পাথর ছুঁড়ে দেখত কতদূর যায়। বর্ষাকালে নদী যখন রেগে যেত, তখনও আরিফ ভয় পেত না। বরং নদীর গর্জন তাকে শোনাত এক নতুন গল্প।

কিন্তু সময় বদলাল। শহরের উন্নয়নের নামে নদীর পাশে গড়ে উঠল কারখানা। নদীর স্বচ্ছ জল ধীরে ধীরে হয়ে গেল কালো, দুর্গন্ধময়। মাছেরা উধাও, পাখিরা আর বসে না।

আরিফ তখন বড় হয়েছে। শহরে চাকরি পায়, বছর শেষে ছুটি নিয়ে গ্রামে আসে। একদিন নদীর পাড়ে গিয়ে দাঁড়ায়। দেখে তার প্রিয় কল্যাণী আর নেই। একটা ক্লান্ত, বিষণ্ণ জলধারা কোনোরকমে বয়ে চলেছে।

চোখে জল আসে আরিফের। সে বলে,
“তুই তো আমার শৈশব, আমার গল্প। তোকে বাঁচাতেই হবে।”

সেইদিন থেকে আরিফ শুরু করে এক সংগ্রাম। গ্রামের লোকদের নিয়ে পরিষ্কার করতে থাকে নদী, সচেতন করে সবাইকে। ধীরে ধীরে নদী আবার ফিরে পায় প্রাণ, ফিরে পায় কিছুটা তার পুরোনো রূপ।

নদীর বুকে সূর্য পড়লে এখন আবার ঝিকমিক করে আলো। আর আরিফ? সে দাঁড়িয়ে থাকে পাড়ে, মুচকি হেসে।

কারণ নদী শুধু জল নয়, নদী হচ্ছে স্মৃতি, ভালোবাসা আর প্রতিজ্ঞা।

08/06/2025
সয়তানচাঁদের আলো মাটিতে পড়েছে সোনালি ছায়ার মতো। গভীর রাতে গ্রামে ফিরে আসছিল শিহাব। গাঁয়ের পথ প্রায় জনশূন্য। হঠাৎ করেই বা...
30/05/2025

সয়তান

চাঁদের আলো মাটিতে পড়েছে সোনালি ছায়ার মতো। গভীর রাতে গ্রামে ফিরে আসছিল শিহাব। গাঁয়ের পথ প্রায় জনশূন্য। হঠাৎ করেই বাতাস থেমে গেল, গাছের পাতাগুলোও যেন নিঃশব্দ হয়ে গেল এক মুহূর্তে।

শিহাবের মনে হলো, কেউ যেন তার পেছনে পা টিপে টিপে হেঁটে আসছে।

সে থেমে দাঁড়াল।

কেউ নেই।

আবার হাঁটতে শুরু করল। এবার পেছনে একটা ফিসফিসানি।

— "তুই কি ভাবিস, তোর পাপ ভুলে গেছিস?"

শিহাবের গা শিউরে উঠল। সে চিৎকার করে বলল,
— কে? কে ওখানে?

কেউ জবাব দিল না। হঠাৎ ঝোপের আড়াল থেকে বেরিয়ে এল এক ছায়ামূর্তি। লম্বা, চোখদুটো লাল। শিহাব বুঝতে পারল, এ মানুষ নয়। এ সেই সয়তান, যার কথা সে শুনেছিল দাদার মুখে।

ছোটবেলায় গরু চুরি, বন্ধুদের ঠকানো, মিথ্যে কথা বলার মতো অনেক কিছু করেছে শিহাব। সয়তান এগিয়ে এল, বলল:

— "তুই ভুলে গেছিস, কিন্তু আমি ভুলিনি। তোর সময় শেষ।"

শিহাব দৌড় দিল। কিন্তু যত দৌড়ায়, সয়তান তার সামনেই থাকে। শেষে ক্লান্ত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। চোখের সামনে সব অন্ধকার হয়ে এল...

সকালবেলা গ্রামের লোকজন রাস্তার পাশে শিহাবের নিথর দেহ খুঁজে পেল।

তার চোখ দুটো খোলা ছিল—ভয়ের চিহ্ন স্পষ্ট।

আলো-আধারএকটা সময় ছিল, যখন অরণ্যের গভীরে ছোট্ট একটি গ্রামে বাস করতো এক বৃদ্ধ মোমবাতি প্রস্তুতকারী — রঘু চাচা। গ্রামের মা...
22/05/2025

আলো-আধার

একটা সময় ছিল, যখন অরণ্যের গভীরে ছোট্ট একটি গ্রামে বাস করতো এক বৃদ্ধ মোমবাতি প্রস্তুতকারী — রঘু চাচা। গ্রামের মানুষ তাকে ভালোবাসতো, কারণ তার তৈরি মোমবাতিগুলো শুধু আলো দিত না, যেন একরকম উষ্ণতাও ছড়িয়ে দিত।

কিন্তু গ্রামের পাশের পাহাড়ে হঠাৎ এক গুহা আবিষ্কৃত হলো। শুনা গেল, সেখানে কেউ বা কিছু বাস করে — এক রহস্যময় ছায়ামানব, যে আলো সহ্য করতে পারে না। গ্রামে ভয় ছড়িয়ে পড়লো। সন্ধ্যা নামার সাথে সাথেই সবাই ঘরে ঢুকে পড়ত, জানালায় মোটা কাপড়, আলো নিভিয়ে রাখা হতো।

এক রাতে, গ্রামের ছোট্ট ছেলেটি — মিঠু — হারিয়ে গেল। সবাই ভয়ে থরথর করে কাঁপে, কেউ সাহস করে খোঁজে যেতে পারে না। তখন রঘু চাচা হাতে একটি বিশেষ মোমবাতি নিয়ে বের হলেন — এটি ছিল তার বানানো সর্বশেষ এবং সবচেয়ে উজ্জ্বল মোমবাতি।

অরণ্যের ভেতর আলো আর আধারের লুকোচুরি খেলার মধ্যে দিয়ে তিনি এগিয়ে গেলেন। হঠাৎ গুহার মুখে দেখা মিললো সেই ছায়ামানবের। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, রঘুর মোমবাতির আলোয় ছায়ামানব গলে যেতে লাগল না — বরং সে থেমে গেল, একরকম বিস্ময়ে।

রঘু চাচা বুঝলেন, সে ছায়ামানব কোনো রাক্ষস নয়, বরং অন্ধকারে বন্দী এক আত্মা — আলো তার মুক্তি। তিনি মোমবাতি বাড়িয়ে দিলেন, আর সেই আলো ছুঁতেই ছায়ামানব হালকা ধোঁয়ার মতো মিলিয়ে গেল — যেন মুক্তি পেল বহুদিনের শৃঙ্খল থেকে।

গুহার কোণে কাঁপতে কাঁপতে বসে থাকা মিঠুকে বুকে জড়িয়ে গ্রামে ফিরে এলেন রঘু চাচা। সেই রাতের পর থেকে গ্রামে আর কেউ অন্ধকারকে ভয় পায় না।

দেখা হলো বৃষ্টির দিনেবৃষ্টি শুরু হয়েছিল হঠাৎ করেই। আকাশ কালো হয়ে গিয়েছিল দুপুরবেলাতেই। রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে পড়েছিল, ...
21/05/2025

দেখা হলো বৃষ্টির দিনে

বৃষ্টি শুরু হয়েছিল হঠাৎ করেই। আকাশ কালো হয়ে গিয়েছিল দুপুরবেলাতেই। রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে পড়েছিল, মানুষ ছুটছিল আশ্রয়ের খোঁজে।

মেয়েটির নাম তৃণা। কলেজ থেকে ফিরছিল সে, সঙ্গে ছাতা ছিল না। একটা দোকানের ছাউনির নিচে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছিল বৃষ্টি থামার। হঠাৎই পাশে দাঁড়াল একজন, ভিজে চুল থেকে টপটপ করে জল পড়ছে।

তৃণা তাকিয়ে দেখে—সে রাজ, তাদের কলেজেরই এক বর্ষ জ্যেষ্ঠ ছাত্র। তেমন আলাপ ছিল না, শুধু চোখাচোখি হয়েছে কয়েকবার। রাজ ছাতাটা খুলে তৃণার দিকে এগিয়ে দিল।

— “চল, আমিও ওই দিকেই যাচ্ছি।”

তৃণা একটু দ্বিধায় পড়লেও রাজের চোখে কোনো অস্বস্তি বা কৌতূহল ছিল না—ছিল শুধু এক ধরনের নিশ্চিন্ত ভরসা।
দু’জন পাশাপাশি হাঁটতে শুরু করল। ছাতার নিচে ঠাসাঠাসি, দু’জনের কাঁধ ছুঁয়ে যাচ্ছে। রাজ হালকা গলায় জিজ্ঞেস করল,
— “তুমি তো ইংরেজি অনার্স? আমি মাঝেমধ্যে লাইব্রেরিতে দেখি তোমায়।”
তৃণা হেসে বলল, “হ্যাঁ, আমি জানি… তুমি অনেক বই পড়ো।”

বৃষ্টির শব্দের ভেতরে কথা চলল ধীরে ধীরে—পছন্দের কবিতা, গান, সিনেমা… যেন এতদিনের চেনা কেউ।

রাস্তার মোড়ে এসে রাজ থামল, বলল,
— “এই রাস্তায় আমার বাড়ি, তুমি যদি চাও, ছাতা নিয়ে যেতে পারো।”
তৃণা কিছু না বলে ছাতার মধ্যে রাখা কাগজটায় চোখ ফেলল—ছোট করে লেখা ছিল,
“আবার দেখা হবে?”

বৃষ্টি তখনও থেমে যায়নি। কিন্তু তৃণার মনে হালকা রোদ উঠেছিল।

জানালাবৃষ্টির দিনে সমিতা যেন এক অন্য জগতে হারিয়ে যায়। আজও সকাল থেকে মেঘ জমে আছে আকাশে। চারদিকে নিস্তব্ধতা, শুধু টুপটাপ...
21/05/2025

জানালা

বৃষ্টির দিনে সমিতা যেন এক অন্য জগতে হারিয়ে যায়। আজও সকাল থেকে মেঘ জমে আছে আকাশে। চারদিকে নিস্তব্ধতা, শুধু টুপটাপ শব্দে ছাদের উপর বৃষ্টি পড়ছে। জানালার ধারে বসে আছে সে, হাতে ধরা এক কাপ গরম চা।

তার লালপেড়ে শাড়ির রং যেন মিশে গেছে জানালার পাশে ছায়াঘেরা দেয়ালে। বাইরের ভেজা পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে সে ভাবছে, কত কিছুই তো বদলে গেছে — শহর, মানুষ, সম্পর্ক। কিন্তু বৃষ্টির এই নরম ছোঁয়া, চায়ের কাপে ধোঁয়া, আর জানালার ধারে বসার এই মুহূর্তটা… এ যেন চিরচেনা।

আজ ঠিক এমনই এক দিনে, বছর দশেক আগে, এই জানালার সামনেই সে প্রথম রাহুলকে চিঠি লিখেছিল। অনেক না বলা কথা, অনেক না বোঝা অনুভব… সেই চিঠিতে রেখেছিল সে।

আজ রাহুল নেই, চিঠিও নেই, কিন্তু স্মৃতি রয়ে গেছে। সমিতা জানে, কিছু গল্প কখনও শেষ হয় না—তারা রয়ে যায় জানালার ধারে, বৃষ্টির দিনে, এক কাপ চায়ের পাশে…

20/05/2025

দুষ্ট বালক আর পছন্দের ফল

এক গ্রামে রাকিব নামে এক দুষ্ট বালক বাস করত। রাকিব খুব ইচ্ছা করত একদিন পছন্দের আম খেতে, কিন্তু তার পরিবারে আমের গাছ ছিল না।

একদিন সে ভাবল, যদি আম না পাই, তাহলে সবাইকে মজা করে আম আছে বলব। সে গ্রামে গিয়ে বলল, “আমের গাছ আমার বাড়ির আঙিনায় আছে, কে চাও আম খাও?” সবাই বিশ্বাস করল।

তারপর সবাই তার বাড়িতে গেল, কিন্তু সেখানে আমের গাছ ছিল না। সবাই রাকিবকে মিথ্যাচারী বলল।

রাকিব তখন বুঝল, মিথ্যা বললে মানুষ ক্ষুব্ধ হয় এবং কেউ বিশ্বাস করে না।

তারপর থেকে সে আর দুষ্টুমি করে মিথ্যা বলল না, বরং সত্য বলার চেষ্টা করল।

শিক্ষা: মিথ্যা বললে ক্ষতি হয়, সত্যিই ভালো ফল পেতে ধৈর্য ধরাই ভালো।

20/05/2025

বৃষ্টিতে ভেজা শিশুদের জন্য ক্ষতিকর

বৃষ্টি শিশুর কাছে আনন্দের, কিন্তু বৃষ্টির পানিতে ভেজা তাদের জন্য স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। বিশেষ করে যেসব শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলক কম, তাদের ক্ষেত্রে এই ঝুঁকি আরও বেশি।

১. ঠান্ডা ও সর্দি-কাশির ঝুঁকি

বৃষ্টির পানিতে ভেজার পর শরীর ঠান্ডা হয়ে যায়, ফলে শিশুদের সর্দি, কাশি ও জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। অনেক সময় এটি শ্বাসকষ্ট বা ব্রঙ্কাইটিসের মতো জটিল অবস্থায় রূপ নিতে পারে।

২. ত্বকের সমস্যা

বৃষ্টির পানি সাধারণত দূষিত হয়ে থাকে, যা শিশুর ত্বকে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। ফলে চুলকানি, র‍্যাশ বা ফাঙ্গাস জাতীয় ত্বক রোগ দেখা দিতে পারে।

৩. গলা ব্যথা ও টনসিল

ভেজা জামাকাপড়ে শিশুরা দীর্ঘ সময় থাকলে গলা ব্যথা, টনসিলের প্রদাহ এবং গলা বসে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়।

৪. ডায়রিয়া ও পানি বাহিত রোগ

বৃষ্টির পানি ও প্যাচপ্যাচে মাটিতে খেলার ফলে শিশুরা সহজেই নানা রকম জীবাণুর সংস্পর্শে আসে, যা ডায়রিয়া, টাইফয়েড বা হেপাটাইটিসের ঝুঁকি বাড়ায়।

৫. হাঁপানি বা এলার্জি বেড়ে যাওয়া

যেসব শিশু হাঁপানি বা অ্যালার্জিতে ভোগে, তাদের জন্য বৃষ্টিতে ভেজা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। ঠান্ডা ও আর্দ্র পরিবেশে এই রোগগুলোর উপসর্গ বেড়ে যেতে পারে।

প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:

শিশুকে বৃষ্টির সময় ঘরের ভেতরে রাখা

বৃষ্টিতে ভিজলে দ্রুত শুকনো তোয়ালে দিয়ে মুছে জামাকাপড় পাল্টে দেওয়া

গরম কিছু পান করানো (যেমন: গরম দুধ বা স্যুপ)

বৃষ্টিতে ভেজা শিশুদের জন্য আনন্দদায়ক হলেও, এর পরিণাম হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকিপূর্ণ। তাই অভিভাবকদের উচিত শিশুদের সচেতন রাখা এবং প্রয়োজনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া।

20/05/2025

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে কিছু কথা

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন (Hypertension) হল এমন একটি অবস্থা, যেখানে রক্তনালীতে রক্তের চাপ স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি থাকে। এটি "নীরব ঘাতক" নামে পরিচিত, কারণ অনেক সময় লক্ষণ ছাড়াই দীর্ঘদিন শরীরে ক্ষতি করে।

উচ্চ রক্তচাপের কারণসমূহ:

অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ

স্থূলতা বা অতিরিক্ত ওজন

মানসিক চাপ

ধূমপান ও অ্যালকোহল সেবন

শারীরিক পরিশ্রমের অভাব

জেনেটিক বা বংশগত কারণ

লক্ষণসমূহ:
অনেক সময় কোনো লক্ষণ দেখা না গেলেও, কখনও কখনও দেখা দিতে পারে—

মাথাব্যথা

মাথা ঘোরা

দৃষ্টি ঝাপসা

বুকে ব্যথা

ক্লান্তি ও শ্বাসকষ্ট

জটিলতা:
নিয়ন্ত্রণে না থাকলে উচ্চ রক্তচাপ থেকে হতে পারে—

হৃদরোগ

স্ট্রোক

কিডনি বিকল

চোখের সমস্যা

প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ:

পরিমিত লবণ ও চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করা

নিয়মিত ব্যায়াম

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা

ধূমপান ও মাদক থেকে বিরত থাকা

মানসিক চাপ কমানো

নিয়মিত রক্তচাপ মাপা ও চিকিৎসকের পরামর্শে থাকা

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব — তবে এর জন্য প্রয়োজন সচেতনতা, নিয়মিত জীবনযাপন ও চিকিৎসা

20/05/2025

Good moments

Address

Dhaka

Telephone

+8801611338925

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when 24bangladeshnews posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to 24bangladeshnews:

Share