Core Productivity

Core Productivity Information is power

একটু খেয়াল করুন—সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে প্রথমে কি করেন?নাহ, দাঁত ব্রাশ না। আপনার আঙুল টাচ করে ফোনে। নোটিফিকেশন আসে, চোখ চক...
05/06/2025

একটু খেয়াল করুন—সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে প্রথমে কি করেন?

নাহ, দাঁত ব্রাশ না। আপনার আঙুল টাচ করে ফোনে। নোটিফিকেশন আসে, চোখ চকচক করে ওঠে। মাথায় একটা হালকা আনন্দের ভাব।

এটাই ডোপামিন।
একটা ছোট্ট ‘হিট’।
মস্তিষ্ক বলে, “ভালো লাগছে, আবার করো!”

কিন্তু আপনি কি জানেন, এই ‘ভালো লাগা’টা আসলে একটা কন্ট্রোলড ডিজাইন?
এই সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপগুলোর অ্যালগরিদম আপনাকে না জেনে একটা ট্র্যাপে ফেলে রাখে।

টিকটক কেন ননস্টপ প্লে করে?
ইনস্টাগ্রাম কেন “Scroll End” বলে কিছু নেই?
Facebook কেন “Memories” দেখায়?

এইসব কিছুই—পিওর সায়েন্স অব মেন্টাল হ্যাকিং।

আপনি আর কন্ট্রোলে নেই।
আপনার মস্তিষ্ক এখন প্ল্যাটফর্মগুলোর হাতে রিমোট কন্ট্রোল।

২০ মিনিটের জন্য সব অফ। শুধু নিজের সাথে কানেক্টেড থাকবো।
দেখলাম— একবার শুরু করলেই, সময়, ফোকাস, পিস—সব ফিরে আসে।

আপনার জন্য আমার রোডম্যাপ:

🧭 ১. প্রতিদিন ১৫ /২০ মিনিট “Digital Pause” নিন।
🧭 ২. ফোনে স্ক্রিন টাইম আলার্ম সেট করুন।
🧭 ৩. দিনে ৩০ মিনিট “No Dopamine Hour” চালু করুন।
🧭 ৪. রাতে ঘুমানোর ৩০ মিনিট আগে সব নোটিফিকেশন বন্ধ করুন।

শুরুতে কঠিন লাগবে। মস্তিষ্ক বিদ্রোহ করবে। শরীর ‘ফেক আনন্দ’ খুঁজবে। কি
কিন্তু মনে রাখবেন— আপনি রোবট না।

আমি এই নিয়মগুলো ফলো করে নিজের প্রোডাক্টিভিটি কয়েকগুন গুণ বাড়িয়েছি,
আর স্ট্রেস ৭০% কমিয়েছি।

আমার এক ট্রেইনি ছিল—প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা স্ক্রল করতো। আজ সে একটা স্টার্টআপ চালাচ্ছে, কারণ এখন ওর ‘mind’ ওর নিজের কন্ট্রোলে।

ভাবুন তো— আপনি সকালবেলা উঠে ডিভাইস নয়, নিজের লাইফের ওপর কন্ট্রোল নিয়ে দিন শুরু করছেন। মন শান্ত, মাথা ক্লিয়ার,, আর কাজ শেষ হচ্ছে ঠিক সময়মতো।

এটাই হতে পারে আপনার নতুন সুপার পাওয়ার।

আজ যদি আপনি সিদ্ধান্ত না নেন—আগামীকালও অন্য কেউ আপনার মাথা দিয়ে আয় করবে। আপনার সময়টাই তাদের বিজনেস মডেল।
©

এখন সিদ্ধান্ত আপনার—

আপনি কি একজন 'User' থাকবেন,
না কি নিজের 'Life Designer' হবেন?

🍃 মাত্র ২ একর জমিতে অ্যালোভেরা চাষ করে কোটি টাকার রপ্তানি ব্যবসা গড়া যায়!বর্তমানে অনেকেই চায় বাড়তি ইনকাম বা স্বাধীনভাবে ...
24/05/2025

🍃 মাত্র ২ একর জমিতে অ্যালোভেরা চাষ করে কোটি টাকার রপ্তানি ব্যবসা গড়া যায়!

বর্তমানে অনেকেই চায় বাড়তি ইনকাম বা স্বাধীনভাবে কিছু করার সুযোগ। যারা চাষাবাদের মাধ্যমে ব্যবসা করতে চান, তাদের জন্য অ্যালোভেরা (ঘৃতকুমারী) চাষ হতে পারে এক অসাধারণ সুযোগ। কারণ এই গাছের যত্ন কম, খরচ কম, কিন্তু আয় অনেক বেশি।

শুধু মাত্র ২ একর জমি ব্যবহার করে আপনি বছরে প্রায় ৮ হাজার লিটার অ্যালোভেরা জুস বা জেল উৎপাদন করে লাখ টাকার ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন। চাইলে দেশীয় বাজার ছাড়াও বিদেশেও রপ্তানি করতে পারবেন।

বিশ্বের অ্যালোভেরা মার্কেট সাইজ (2024): প্রায় USD 2.7 বিলিয়ন
• অনুমান অনুযায়ী 2030 সালের মধ্যে এই বাজার 5 বিলিয়ন ডলার ছাড়াবে।



🌱 চাষ শুরু করার ধাপ

প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক কিভাবে অ্যালোভেরা চাষ করবেন:
• জমি বেছে নিন বেলে দোআঁশ বা দোআঁশ ধরনের। পানি যাতে জমে না, এমন জায়গা হবে সবচেয়ে ভালো।
• জমি ২–৩ বার চাষ দিয়ে আগাছা পরিষ্কার করে নিতে হবে।
• একরে প্রায় ৫ হাজার গাছ বসানো যায়, অর্থাৎ ২ একরে ১০ হাজার গাছ লাগানো যাবে।
• প্রতি ১৫ দিনে একবার সেচ দিতে হবে।
• রাসায়নিক সারের প্রয়োজন নেই; জৈব সার বা কম্পোস্ট ব্যবহার করলেই ভালো ফলন হবে।

প্রথম কাটুনি পাওয়া যাবে রোপণের ৮–১০ মাস পর থেকে। এরপর প্রতি ৩–৪ মাস পরপর গাছ কাটতে পারবেন।



🏭 উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ

অ্যালোভেরা পাতা থেকে নিচের পণ্যগুলো বানানো যায়:
• অ্যালোভেরা জুস
• ফেস জেল ও স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট
• হেয়ার জেল বা হেয়ার প্যাক
• আয়ুর্বেদিক ওষুধ বা হেলথ ড্রিংক

ছোট পরিসরে প্রক্রিয়াজাত ইউনিট বসিয়েই এইসব পণ্য বানানো যায়। চাইলে ফ্রেশ জেল ও জুস বানিয়ে বোতলে ভরে বাজারে বিক্রি করা যাবে।

প্রতি বছর ৮ হাজার লিটার অ্যালোভেরা জুস বা জেল উৎপাদন করা যায় ২ একর জমি থেকে।



💸 লাভ ও খরচের ধারণা

২ একর জমিতে চাষ করতে আপনার মোট খরচ হবে আনুমানিক ৩ লাখ ২০ হাজার টাকার মতো। এই খরচের মধ্যে আছে:
• চারা কেনা ও জমি প্রস্তুতিতে আনুমানিক ৫০,০০০ টাকা
• পরিচর্যা, সেচ, সার বাবদ খরচ ৭০,০০০ টাকা
• প্রক্রিয়াজাত যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম ১,৫০,০০০ টাকা
• প্যাকেজিং ও লেবেল তৈরিতে ৫০,০০০ টাকা

এখন যদি আপনি বছরে ৮ হাজার লিটার জুস বা জেল বানান এবং প্রতিটি লিটার স্থানীয় বাজারে ৪০০ টাকায় বিক্রি করতে পারেন, তাহলে মোট আয় হবে প্রায় ৩২ লাখ টাকা।

খরচ বাদ দিয়ে আপনি এক মৌসুমেই ২৮–৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত লাভ করতে পারেন।



🌍 রপ্তানির সুযোগ

বাংলাদেশ থেকে অ্যালোভেরা জুস ও প্রক্রিয়াজাত পণ্যের চাহিদা রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। বিশেষ করে আমেরিকা, ইউরোপ, দুবাই, সৌদি আরব, মালয়েশিয়া ও জাপানের বাজারে।

অনেকেই জানেন না, চায়না পর্যন্ত ফ্রেশ অ্যালোভেরা পাতারও চাহিদা আছে।

বিদেশি কসমেটিক ও হেলথ ফুড কোম্পানিগুলো অর্গানিক, ভেজান ও হালাল সার্টিফায়েড প্রোডাক্টসের দিকে বেশি আগ্রহী।

রপ্তানির সময় ১ লিটার জুসের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে ৩ ডলার থেকে ৭ ডলার পর্যন্ত হতে পারে, যদি আপনার পণ্যের মান ভালো হয় এবং অর্গানিক সার্টিফিকেট থাকে।



📄 প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (ডকুমেন্টস)

দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যবসা করতে গেলে কিছু ডকুমেন্টস লাগে, যেমন:
1. ব্যবসায়িক ট্রেড লাইসেন্স
2. TIN সার্টিফিকেট
3. VAT রেজিস্ট্রেশন
4. BSTI অনুমোদন (যদি প্রসেস করা পণ্য হয়)
5. Export Registration Certificate (ERC)
6. Phytosanitary Certificate (বিশেষ করে কাঁচা পাতা রপ্তানিতে)
7. হেলথ ও কসমেটিক প্রোডাক্টসের জন্য প্রয়োজনে ISO, GMP বা Halal Certificate
8. কাস্টমস ডক্লারেশন ও HS Code (1302.19) অনুযায়ী



📌 অতিরিক্ত কিছু তথ্য, যা অনেকে জানেন না:
• অ্যালোভেরা গাছ একবার লাগালে পরবর্তী ৩–৫ বছর পর্যন্ত নিয়মিত উৎপাদন দিতে পারে
• পোকা-মাকড় বা রোগবালাই খুব কম হয়
• যারা ভেষজ ও অর্গানিক পণ্যে কাজ করছেন, তাদের জন্য এই গাছ “Green Gold” হিসেবে পরিচিত
• আপনি চাইলে নিজের ব্র্যান্ডে প্যাকেজিং করে ই-কমার্স বা অনলাইন মার্কেটপ্লেসে বিক্রি করতে পারেন
• অ্যালোভেরা থেকে শুধু জুস নয়, সাবান, ফেসওয়াশ, স্কিন কুলার, মেকআপ বেস, হেয়ার মাস্ক – আরও অনেক কিছু বানানো যায়
• বর্তমানে “অ্যালোভেরা পাউডার” বা “অ্যালোভেরা কনসেনট্রেট” এর চাহিদা বাড়ছে—বিশেষ করে ইউরোপে



অ্যালোভেরা চাষ এখন আর শুধু বাগান করার বিষয় নয়—এটি হতে পারে একটি ফুলটাইম রপ্তানিমুখী ব্যবসা। মাত্র ২ একর জমি দিয়েই আপনি শুরু করতে পারেন। চাইলে ধাপে ধাপে বড় করতে পারেন নিজের ব্র্যান্ড, প্যাকেজিং, প্রসেসিং ইউনিট—সব।

✍️ Ariful Islam Adil

আর্থিক সচেতনতা: সময়ের দাবি ও ভবিষ্যতের প্রস্তুতি১. ফিনান্সিয়াল ক্রাইসিস এভয়েড করতে চাইলে..."Emergency never knocks, it b...
24/05/2025

আর্থিক সচেতনতা:
সময়ের দাবি ও ভবিষ্যতের প্রস্তুতি

১. ফিনান্সিয়াল ক্রাইসিস এভয়েড করতে চাইলে...

"Emergency never knocks, it breaks in."
জীবনে যে কোনো মুহূর্তে আর্থিক সংকট আসতে পারে—স্বাস্থ্য, চাকরি হারানো, পারিবারিক বিপর্যয়—তাই প্রস্তুতি আবশ্যক।

উৎসব নয়, স্থিতিশীলতা:
লোক দেখানো অনুষ্ঠান যেমন বিয়ে বা জন্মদিনে অপ্রয়োজনীয় খরচ এড়িয়ে চলুন।
একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ভারতীয় উপমহাদেশে মধ্যবিত্ত পরিবারের প্রায় ৩৫% সঞ্চয় খরচ হয় শুধুমাত্র ছেলেমেয়ের বিয়েতে।

২. কম খরচে অধিক মুনাফা: স্মার্ট ইনভেস্টমেন্ট স্ট্র্যাটেজি

স্মার্ট সেভিংস টিপস:
সন্তান জন্মের পর মাত্র ১ লাখ টাকা যদি ৮-১০% ইন্টারেস্টে ফিক্সড ডিপোজিট করা হয়, তবে ২০ বছরে তা দাঁড়াবে প্রায় ৫ লাখ টাকা (চক্রবৃদ্ধি হারে)।

“Start early, grow steadily.”

৩. সন্তানের আর্থিক শিক্ষা শুরু হোক ঘর থেকেই

ফিনান্সিয়াল লিটারেসি শেখানো হোক ছোটোবেলা থেকে:

প্রোডাক্টিভ vs নন-প্রোডাক্টিভ ইনভেস্টমেন্ট:
গ্যাজেট নয়, সোনা-রুপার মতো মূল্যবান ধাতুতে বিনিয়োগ শেখান।
কারণ এগুলোর রিসেল ভ্যালু থাকে, প্রযুক্তির নয়।
“Don’t raise consumers. Raise creators.”

৪. স্ট্যাটাস নয়, স্ট্যাবিলিটি জরুরি

ছেলের বিয়েতে সর্বস্ব খরচ নয়:
একটি সাদাসিধে বিয়ে করে বরং বাকি টাকাটি সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য ইনভেস্ট করুন—ফিক্সড ডিপোজিট, SIP, সোনার বার, বা লিকুইড মানি আকারে।

৫. রিয়েল এসেট বনাম লিকুইড অ্যাসেট: কোনটি জরুরি?

জমি ও বাড়ি জরুরি হলেও তা লিকুইড নয়:
দুঃসময়ে ঘরের দরজা বিক্রি করা যায় না, কিন্তু গহনা বা ব্যাঙ্কের টাকা কাজে আসে।

“Liquidity is king in crisis.”

৬. উচ্চ ডিগ্রি নয়, কার্যকর দক্ষতা জরুরি

সার্টিফিকেট নয়, স্কিল চ্যাম্পিয়ন করে:
সন্তানকে পড়ালেখার বাইরেও কারিগরি জ্ঞান, ব্যবসার ধারণা ও বাস্তব অভিজ্ঞতা দিন।
Part-time job, freelancing, entrepreneurship—যেকোনো দিকেই উৎসাহ দিন।
“Degrees open doors, but skills build the path.”

৭. একটিমাত্র আয়ের পথ নয়, বহু আয়ের স্ট্রিম তৈরি করুন

Diversify your income sources:
বিভিন্ন খাতে ইনভেস্ট ও উপার্জনের পরিকল্পনা করুন:

Real Estate
SIP
Digital Business
Freelance / Remote Work
Small Scale Business

"Never depend on a single income. Make investment to create a second source." — Warren Buffett

৮. সন্তানকে স্বাধীন চিন্তা ও পছন্দের স্বাধীনতা দিন

গভর্নমেন্ট জব মানেই নিরাপত্তা নয়:
বর্তমান বিশ্বে কোন খাতে একশো শতাংশ সিকিউরিটি নেই—সরকারি হোক বা বেসরকারি।

তাই সন্তানকে তাঁর আগ্রহ অনুযায়ী খাত বেছে নিতে দিন এবং গাইড করুন।

৯. ভবিষ্যতের জন্য ‘মাসিক আয় প্রকল্প’ প্রস্তুত রাখুন

Monthly Income Scheme (MIS):
বয়স ও দুঃসময়ের কথা মাথায় রেখে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা এমন স্কিমে রাখুন, যাতে অন্তত মাসের খরচ চলে।

"A penny saved today is a savior tomorrow."

১০. প্রতিটি বিষয়কে বিজনেস মাইন্ডে ভাবুন

Risk Management = Survival Strategy
একটা ইনভেস্ট ডুবে গেলেও যেন অন্যটা বাঁচিয়ে রাখতে পারে—এই চিন্তা করে চলুন।

"Think like an investor, act like a protector."

স্টারলিংক ডিভাইসের স্পেসিফিকেশন তুলনা: কোন ডিভাইসে কী কী ফিচার আছে দেখে নিন!স্টারলিংকের বিভিন্ন ডিভাইসের প্রযুক্তিগত বৈশ...
23/05/2025

স্টারলিংক ডিভাইসের স্পেসিফিকেশন তুলনা: কোন ডিভাইসে কী কী ফিচার আছে দেখে নিন!

স্টারলিংকের বিভিন্ন ডিভাইসের প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্যগুলো নিচে দেওয়া হলো:

১. স্টারলিংক মিনি (Starlink Mini):
প্যাকেজের ওজন: ২.৮৯ কেজি (৬.৩৭ পাউন্ড)
প্যাকেজের মাপ: ৪৩০ x ৩৩৪ x ৭৯ মিমি (১৬.৯২ x ১৩.১৪ x ৩.১১ ইঞ্চি)
অ্যান্টেনা: ইলেক্ট্রনিক ফেজড অ্যারে
ফিল্ড অফ ভিউ: ১১০°
ওরিয়েন্টেশন: সফটওয়্যার অ্যাসিস্টেড ম্যানুয়াল ওরিয়েন্টিং
ওজন: ১.১০ কেজি (২.৪৩ পাউন্ড), কিকস্ট্যান্ড সহ ১.১৬ কেজি (২.৫৬ পাউন্ড), কিকস্ট্যান্ড ও ১৫ মি. কেবল সহ ১.৫৩ কেজি (৩.৩৭ পাউন্ড)
পরিবেশগত রেটিং: IP67 Type 4 (DC পাওয়ার কেবল এবং স্টারলিংক প্লাগ/কেবল ইনস্টল করা থাকলে)
অপারেটিং তাপমাত্রা: -৩০°C থেকে ৫০°C (-২২°F থেকে ১২২°F)
বাতাসের গতি (অপারেশনাল): ৯৬ কিমি/ঘণ্টা+ (৬০ মাইল/ঘণ্টা+)
বরফ গলানোর ক্ষমতা: ২৫ মিমি/ঘণ্টা (১ ইঞ্চি/ঘণ্টা) পর্যন্ত
গড় বিদ্যুৎ খরচ: ২৫-৪০W
ইনপুট রেটিং: ১২-৪৮V ৬০W
USB PD রিকোয়ারমেন্ট: ১০০W, ২০V/৫A ন্যূনতম (স্টারলিংক USB-C থেকে ব্যারেল জ্যাক কেবল অ্যাক্সেসরি সহ)
Wi-Fi প্রযুক্তি: 802.11a/b/g/n/ac (Wi-Fi 5)
রেডিও: ডুয়াল ব্যান্ড 3x3 MU-MIMO
ইথারনেট পোর্ট: একটি ল্যাচিং ইথারনেট LAN পোর্ট (স্টারলিংক প্লাগ সহ)
কভারেজ: ১১২ বর্গ মিটার (১,২০০ বর্গ ফুট) পর্যন্ত
নিরাপত্তা: WPA2
পাওয়ার ইন্ডিকেটর: LED (পিছনের ফেজ প্লেটে, নিচের বাম কোণে)
মেশ কম্প্যাটিবিলিটি: সমস্ত স্টারলিংক মেশ সিস্টেমের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ (তৃতীয় পক্ষের মেশ সিস্টেমের সাথে নয়)
ডিভাইস: ১২৮টি ডিভাইস পর্যন্ত সংযোগ করা যায়

২. স্টারলিংক স্ট্যান্ডার্ড (Starlink Standard):
অ্যান্টেনা: ইলেক্ট্রনিক ফেজড অ্যারে
ফিল্ড অফ ভিউ: ১১০°
ওরিয়েন্টেশন: সফটওয়্যার অ্যাসিস্টেড ম্যানুয়াল ওরিয়েন্টিং
ওজন: ২.৯ কেজি (৬.৪ পাউন্ড), কিকস্ট্যান্ড সহ ৩.২ কেজি (৭ পাউন্ড)
পরিবেশগত রেটিং: IP67 Type 4
অপারেটিং তাপমাত্রা: -৩০°C থেকে ৫০°C (-২২°F থেকে ১২২°F)
বাতাসের গতি (অপারেশনাল): ৯৬ কিমি/ঘণ্টা+ (৬০ মাইল/ঘণ্টা+)
বরফ গলানোর ক্ষমতা: ৪০ মিমি/ঘণ্টা (১.৫ ইঞ্চি/ঘণ্টা) পর্যন্ত
গড় বিদ্যুৎ খরচ: ৭৫ - ১০০W

৩. স্টারলিংক স্ট্যান্ডার্ড অ্যাকচুয়েটেড (Starlink Standard Actuated):
অ্যান্টেনা: ইলেক্ট্রনিক ফেজড অ্যারে
ওরিয়েন্টেশন: মোটরাইজড সেলফ ওরিয়েন্টিং
পরিবেশগত রেটিং: IP54
বরফ গলানোর ক্ষমতা: ৪০ মিমি/ঘণ্টা (১.৫ ইঞ্চি/ঘণ্টা) পর্যন্ত
অপারেটিং তাপমাত্রা: -৩০°C থেকে ৫০°C (-২২°F থেকে ১২২°F)
ফিল্ড অফ ভিউ: ১১০°
গড় বিদ্যুৎ ব্যবহার: ৫০-৭৫W
৪. স্টারলিংক হাই পারফরম্যান্স (Starlink High Performance):
অ্যান্টেনা: ইলেক্ট্রনিক ফেজড অ্যারে
ওরিয়েন্টেশন: মোটরাইজড সেলফ ওরিয়েন্টিং
পরিবেশগত রেটিং: IP56
বরফ গলানোর ক্ষমতা: ৭৫ মিমি/ঘণ্টা (৩ ইঞ্চি/ঘণ্টা) পর্যন্ত
অপারেটিং তাপমাত্রা: -৩০°C থেকে ৫০°C (-২২°F থেকে ১২২°F)
ফিল্ড অফ ভিউ: ১৪০°
গড় বিদ্যুৎ ব্যবহার: ১১০-১৫০W

৫. স্টারলিংক ফ্ল্যাট হাই পারফরম্যান্স (Starlink Flat High Performance):
অ্যান্টেনা: ইলেক্ট্রনিক ফেজড অ্যারে
ওরিয়েন্টেশন: ফিক্সড
পরিবেশগত রেটিং: IP56
বরফ গলানোর ক্ষমতা: ৭৫ মিমি/ঘণ্টা (৩ ইঞ্চি/ঘণ্টা) পর্যন্ত
অপারেটিং তাপমাত্রা: -৩০°C থেকে ৫০°C (-২২°F থেকে ১২২°F)
ফিল্ড অফ ভিউ: ১৪০°
গড় বিদ্যুৎ ব্যবহার: ১১০-১৫০W
বাতাস প্রতিরোধ ক্ষমতা: ২৮০ কিমি/ঘণ্টা+ (১৭৪ মাইল/ঘণ্টা+) পর্যন্ত টিকে থাকতে সক্ষম
মাউন্ট: ওয়েজ মাউন্ট কিট অন্তর্ভুক্ত

৬. স্টারলিংক এন্টারপ্রাইজ (Starlink Enterprise):
প্যাকেজের ওজন: ১২.২ কেজি (২৭ পাউন্ড)
প্যাকেজের মাপ: ৪৭৮.১ x ৬৮৫.৯ x ১৬০.১ মিমি (১৮.৮ x ২৭ x ৬.৩ ইঞ্চি)
অ্যান্টেনা: ইলেক্ট্রনিক ফেজড অ্যারে
ফিল্ড অফ ভিউ: ১১০°
ওরিয়েন্টেশন: সফটওয়্যার অ্যাসিস্টেড ম্যানুয়াল ওরিয়েন্টিং
পরিবেশগত রেটিং: IP67 Type 4
অপারেটিং তাপমাত্রা: -৩০°C থেকে ৫০°C (-২২°F থেকে ১২২°F)
বাতাসের গতি (অপারেশনাল): ৯৬ কিমি/ঘণ্টা+ (৬০ মাইল/ঘণ্টা+)
বরফ গলানোর ক্ষমতা: ৪০ মিমি/ঘণ্টা (১.৫ ইঞ্চি/ঘণ্টা) পর্যন্ত
গড় বিদ্যুৎ খরচ: ৭৫ - ১০০W

ফেসবুক পেআউট অ্যাকাউন্ট সেটআপ করার পুরো প্রক্রিয়াটি (A to Z) নিচে ধাপে ধাপে দেওয়া হলো। এটি মূলত তাদের জন্য যারা Facebook...
22/05/2025

ফেসবুক পেআউট অ্যাকাউন্ট সেটআপ করার পুরো প্রক্রিয়াটি (A to Z) নিচে ধাপে ধাপে দেওয়া হলো। এটি মূলত তাদের জন্য যারা Facebook Monetization (যেমন Reels Bonus, In-Stream Ads, Stars ইত্যাদি) থেকে ইনকাম পান এবং টাকা তোলার জন্য পেমেন্ট সেটআপ করতে চান।

Step-by-Step: Facebook Payout Account Setup (A to Z)

1. Business Manager বা Professional Dashboard এ লগইন করুন

আপনার page এ যান

"Professional Dashboard" অথবা "Monetization" অপশন সিলেক্ট করুন

যদি Business Manager ইউজ করছেন, তাহলে business.facebook.com থেকে লগইন করুন

2. Payouts Section এ যান

Monetization বা Professional Dashboard থেকে “Payouts” এ ক্লিক করুন

যদি এটা প্রথমবার হয়, তাহলে আপনাকে নতুন Payout অ্যাকাউন্ট সেট করতে বলবে

3. পেমেন্ট অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন

“Add Payout Account” বা “Set Up Payouts” বাটনে ক্লিক করুন

এরপর Facebook আপনাকে Stripe বা Direct Bank পদ্ধতি বেছে নিতে বলবে (বাংলাদেশে সাধারণত ব্যাংক ট্রান্সফারই হয়)

4. ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক তথ্য দিন

আপনার পূর্ণ নাম (ন্যাশনাল আইডি অনুযায়ী)

জন্ম তারিখ

ঠিকানা (ঠিকমতো দিন)

মোবাইল নম্বর (OTP আসবে)

National ID / Passport ইনফরমেশন (যদি চায়)

5. ট্যাক্স ইনফরমেশন দিন (Tax Form)

Facebook মার্কিন কোম্পানি হওয়ায় Tax Form পূরণ করতে হয়

আপনি যদি বাংলাদেশে থাকেন:

Individual সিলেক্ট করুন

W-8BEN ফর্ম পূরণ করুন (নন-ইউএস রেসিডেন্টদের জন্য)

TIN না থাকলে ফাঁকা রাখতে পারেন, তাতে সমস্যা হয় না

6. ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ইনফরমেশন দিন

Bank Name

SWIFT Code (বাংলাদেশের ব্যাংকের SWIFT Code)

Bank Account Number

Account Holder Name

Routing Number (অনেক সময় লাগে না)

7. রিভিউ ও সাবমিট করুন

সব তথ্য একবার দেখে নিন

“Submit” চাপুন

Facebook সাধারণত 1–3 দিনে রিভিউ করে নেয়

8. পেমেন্ট পেতে প্রস্তুত!

যদি সবকিছু ঠিক থাকে, তাহলে Approved স্ট্যাটাস দেখাবে

ইনকাম করলে মাসের নির্দিষ্ট তারিখে (যেমন 21 তারিখ) ব্যাংকে টাকা চলে আসবে

টিপস:

ব্যাংক হিসেবে BRAC Bank, DBBL, City Bank, Standard Chartered ভালো কাজ করে

NID অনুযায়ী নাম ও ইনফো অবশ্যই ঠিক রাখুন

নিয়মিত “Payouts” এবং “Monetization” সেকশন চেক করুন।

Create an account or log into Facebook. Connect with friends, family and other people you know. Share photos and videos, send messages and get updates.

তাঁদের আড্ডার স্থান ছিল রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের ফুটপাত! পড়াশোনার পাশাপাশি সেখানকার টং দোকানে তুমুল আড্ডা দেন সব বন্ধুরা...
18/05/2025

তাঁদের আড্ডার স্থান ছিল রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের ফুটপাত! পড়াশোনার পাশাপাশি সেখানকার টং দোকানে তুমুল আড্ডা দেন সব বন্ধুরা, চায়ের কাপে ঝড় তুলতেন প্রতিদিন। সেই আড্ডায় হুট করে এক বন্ধুর আত্মীয়ের মাধ্যমে প্রস্তাব আসে ঠিকাদারি ব্যবসার।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) আমদানি করা পণ্য খালাসের কাজ। ১৯৭৮ সালে তরুণ বয়সে তারুণ্যের উন্মাদনায় কিছু না ভেবেই রাজি হয়ে গেলেন তাঁরা। কিন্তু গন্ডগোল দেখা দেয় ব্যবসার টাকা জোগাড় করতে গিয়ে। চার বন্ধু হন্য হয়ে টাকা জোগাড় করতে নেমে গেলেন!

বন্ধুত্বের দৃঢ় বন্ধন, অসীম সাহস আর অক্লান্ত পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে এভাবে শূন্য পুঁজিতে ধারের টাকায় যাত্রা শুরু করা সেই কোম্পানিটি এখন প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকার বৃহৎ শিল্পগ্রুপ! বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান।

ইউনাইটেড হসপিটাল, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি আর চেইন সুপারশপ ইউনিমার্ট তাদেরই প্রতিষ্ঠান। আরও আছে বিদ্যুৎকেন্দ্র, রেস্টুরেন্ট, আবাসন, হোটেল, বেসরকারি বন্দর, লজিস্টিক ব্যবসাসহ নানা কিছু।

চার বন্ধু হাসান মাহমুদ রাজা, আহমেদ ইসমাইল হোসেন, আকতার মাহমুদ রানা ও খোন্দকার মইনুল আহসান শামীম মিলে শুরু করেছিলেন যাত্রা। ১০ বছর পরে যুক্ত হন তাঁদের আরও দুই বন্ধু। আজকের ইউনাইটেড গ্রুপ এই ছয় বন্ধুর ঐক্যবদ্ধ চেষ্টা, একে অপরের প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও হাড়খাটুনি পরিশ্রমেরই ফসল।
বন্ধুত্ব কখনো হারে না, সব সময় বন্ধুত্ব জিতে যায়। স্যালুট এমন সকল বন্ধুদের।

লাখ টাকা ইনবেস্ট করে স্ট্রিট ফুড ব্যবসা করুণ: পরিশ্রম আপনাকে সফলতা এনে দিবেই! এটুজেট পরিকল্পনাস্ট্রিট ফুড ব্যবসা বাংলাদে...
18/05/2025

লাখ টাকা ইনবেস্ট করে স্ট্রিট ফুড ব্যবসা করুণ: পরিশ্রম আপনাকে সফলতা এনে দিবেই! এটুজেট পরিকল্পনা

স্ট্রিট ফুড ব্যবসা বাংলাদেশসহ অনেক দেশে একটি লাভজনক ও জনপ্রিয় উদ্যোগ। নিচে স্টেপ বাই স্টেপ একটি পূর্ণাঙ্গ গাইড দেওয়া হলো:
স্ট্রিট ফুড ব্যবসা শুরু করার স্টেপ বাই স্টেপ গাইড
Step 1: বাজার গবেষণা করুন

আপনার এলাকায় কোন ধরণের স্ট্রিট ফুড বেশি জনপ্রিয় তা খুঁজে বের করুন।
প্রতিযোগীদের পর্যবেক্ষণ করুন—তারা কী বিক্রি করছে, দাম কেমন, কাস্টমারদের প্রতিক্রিয়া কেমন।
লক্ষ্য নির্ধারণ করুন—স্কুল, কলেজ, অফিস এরিয়া, বাসস্ট্যান্ড, পর্যটন এলাকা ইত্যাদি।

Step 2: একটি নির্দিষ্ট ফুড আইটেম ঠিক করুন

ভাজাপোড়া (সিঙ্গারা, সমুচা, পুরি)
ফাস্টফুড (বুরগার, স্যান্ডউইচ, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই)
ঝালমুড়ি, ফুচকা, চটপটি
হেলদি অপশন (ফ্রুট সালাদ, জুস)
লোকাল বা ফিউশন আইটেম (তন্দুরি চা, পান্তা-মাছ ভাজা)

Step 3: ব্যবসার জন্য পরিকল্পনা তৈরি করুন
দৈনিক কতজন ক্রেতা পাবেন তার ধারণা নিন।
কত টাকায় মালামাল কিনবেন ও কত টাকায় বিক্রি করবেন তা হিসাব করুন।
একটি ক্ষুদ্র ব্যবসার বাজেট তৈরি করুন (১০,০০০–৫০,০০০ টাকা বা তার বেশি)।

Step 4: প্রয়োজনীয় লাইসেন্স ও অনুমোদন সংগ্রহ করুন
সিটি কর্পোরেশন বা পৌরসভার কাছ থেকে অনুমতি নিন।
ভ্রাম্যমাণ ব্যবসার জন্য ট্রাফিক পুলিশের অনুমতিও লাগতে পারে।

Step 5: উপযুক্ত ভেন্যু ও ভ্যান/স্টল প্রস্তুত করুন
একটি মোবাইল ভ্যান বা হাইজিনিক ছোট স্টল কিনুন/ভাড়া নিন।
স্টলটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও আকর্ষণীয়ভাবে সাজান।
পরিষ্কার পানি, হ্যান্ডগ্লাভস, টিস্যু, ফুড কভার রাখুন।

Step 6: কাঁচামাল ও সরঞ্জাম সংগ্রহ করুন
প্রতিদিন ফ্রেশ কাঁচামাল কিনুন।
কুকিং পট, গ্যাস সিলিন্ডার/চুলা, ছুরি, প্লেট, কাপ, ফয়েল, ফুড গ্রেড কনটেইনার কিনুন।

Step 7: দক্ষতা অর্জন করুন
যদি নিজের রান্নার দক্ষতা কম হয়, তবে কেউকে নিয়োগ করুন বা রান্না শেখার ট্রেনিং নিন।
ফুড হাইজিন ও কাস্টমার সার্ভিস বিষয়ে জ্ঞান নিন।
Step 8: ট্রায়াল রান দিন
১–২ দিন বন্ধুবান্ধব বা ছোট এলাকায় ট্রায়াল দিন।
ফিডব্যাক নিয়ে মেনু ও দাম ঠিক করুন।

Step 9: ব্যবসা শুরু করুন
উপযুক্ত সময় (সকাল বা সন্ধ্যা) নির্ধারণ করুন।
দিনে কত বেলা বিক্রি করবেন তা ঠিক করুন।
বিকাশ/নগদ বা ক্যাশ রিসিভ করার ব্যবস্থা রাখুন।]

Step 10: প্রচার ও মার্কেটিং করুন
ফেসবুক পেজ খুলুন, লাইভ ভিডিও দিন।
প্রথম দিকে অফার দিন (যেমন: “৩ টা সিঙ্গারার সাথে ১ টা ফ্রি!”)
ইউনিফর্ম বা ব্র্যান্ডিং থাকলে ব্যবসার বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ে।

টিপস:
নিয়মিত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন—ক্রেতারা এটি খুব গুরুত্ব দেয়।
ভালো ব্যবহার ও হাসিমুখে সার্ভ করুন।
ক্রেতার মতামত নিন ও প্রয়োজনে পরিবর্তন আনুন।
ধৈর্য রাখুন—প্রথম দিকে লাভ কম হলেও পরিচিতি বাড়লে আয়ও বাড়বে।

যে প্রস্তুতিতে যুক্তরাষ্ট্রে কোটি টাকার বৃত্তি.............................................................................
13/05/2025

যে প্রস্তুতিতে যুক্তরাষ্ট্রে কোটি টাকার বৃত্তি............................................................................

মো . আশিকুর রহমান যুক্তরাষ্ট্রের ওবারলিন কলেজের কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামে আন্ডারগ্র্যাজুয়েটের ছাত্র শাহরিয়ার আবরার হিমেল । চার বছরের জন্য প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকার শিক্ষাবৃত্তি পেয়েছেন তিনি । অনেকের ধারণা , মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডারগ্র্যাড পর্যায়ে কলেজে আবেদন করতে ও স্কলারশিপ পেতে প্রচুর টাকা লাগে । কিন্তু বাস্তবতা হলো — সঠিক পরিকল্পনা ও কিছু কৌশল জানলে এক টাকাও খরচ না করে আবেদন করা সম্ভব ।
আবেদনে যা যা প্রয়োজন ক্লাস ৯–১২ – এর ট্রান্সক্রিপ্ট , একটি মানসম্পন্ন এসে ( Essay ) , অর্জিত অ্যাওয়ার্ডসমূহ , শিক্ষক বা কাউন্সেলরের রেকমেন্ডেশন লেটার ( LoR ) , ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণ ( English Proficiency Test বা EPT ) , স্ট্যান্ডার্ডাইজড টেস্ট স্কোর ( যেমন SAT ) , ফিন্যান্সিয়াল প্রোফাইল ( CSS বা ISFAA ) এবং কিছু ক্ষেত্রে পোর্টফোলিও ।
আবেদনের পদ্ধতি Common App , Scoir বা সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পোর্টাল ব্যবহার করে আবেদন করা যায় । Common App দিয়ে প্রায় ২০ টি
বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনা খরচে আবেদন করা সম্ভব । আর Scoir ব্যবহার করে ১৩৫ টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফ্রি আবেদন করা যায় । এ ছাড়া ই- মেইলের মাধ্যমে প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাপ্লিকেশন ফি ওয়েভার চাওয়া যায় , যা প্রতি আবেদনে ৫০– ১০০ ডলার পর্যন্ত সাশ্রয় করে ।
ইংরেজি দক্ষতার পরীক্ষায় সাশ্রয় Duolingo সবচেয়ে সাশ্রয়ী EPT , যার ফি ৪৯ ডলার । তবে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ই - মেইলে ফ্রি Duolingo কোড দেয় , ফলে ফ্রিতে পরীক্ষা দেওয়া যায় । ইংলিশ মিডিয়ামের শিক্ষার্থীরা MOI ( Medium of Instruction ) ব্যবহার করে এই পরীক্ষা ছাড়াও আবেদন করতে পারেন । কেউ যদি SAT- এ ৬০০ বা তার বেশি স্কোর করেন , সে ক্ষেত্রেও অনেক সময় EPT লাগে না ।
The Great Bangladesh
SAT ও অন্যান্য টেস্ট বাংলাদেশে SAT ফি ওয়েভার না মিললেও ভালো স্কোরে স্কলারশিপের সম্ভাবনা বহুগুণ বেড়ে যায় । কেউ যদি বিদেশ থেকে আবেদন করেন , সে ক্ষেত্রে কখনো ফ্রি SAT- এর সুযোগ থাকে । SAT ওয়েভার পেলে প্রায় ১১১ ডলার সাশ্রয় সম্ভব ।
ফিন্যান্সিয়াল ডকুমেন্টেশন ফিন্যান্সিয়াল এইডের জন্য অনেক
বিশ্ববিদ্যালয় CSS Profile চায় , যার প্রতি আবেদন ফি ২৫ ডলার । তবে এখানেও ই – মেইলের মাধ্যমে ওয়েভার চাওয়া যায় । অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ISEAA ফর্ম দিয়ে ফ্রি অপশন রাখে ।
পোর্টফোলিও ও বিশেষ ক্ষেত্র আর্টস বা প্রজেক্টভিত্তিক সাবজেক্টে আবেদন করলে Slideroom- এর মাধ্যমে পোর্টফোলিও দিতে হয় , যার ফি প্রায় ১৫ ডলার । তবে ওয়েভার চেয়ে নিলে এটিও ফ্রি হয় ।
স্কলারশিপ পাওয়ার মূলমন্ত্র শাহরিয়ার বলেন , সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো নিজের উদ্যোগ , সঠিক সময়ে ই - মেইল করা । আর নিজের প্রোফাইল ভালোভাবে উপস্থাপন করা । তাঁর মতে , সঠিক পরিকল্পনা আর ধৈর্য ধরে কাজ করলে এক টাকাও খরচ না করে ২০–৩০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করে ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপ পাওয়া সম্ভব ।
নতুনদের জন্য পরামর্শ শাহরিয়ার বলেন , কেউ যদি ঢাকার মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে হয়েও এটি করতে পারে , তাহলে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে চেষ্টা করে সফল হওয়া সম্ভব । স্বপ্ন দেখা , চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া আর নিজের প্রতি বিশ্বাসই সফলতার চাবিকাঠি ।
--সোর্স আজকের পত্রিকা

13/05/2025

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় জননিরাপত্তা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সহায়তা প্রাপ্তির লক্ষ্যে আপডেটেড নম্বরসমূহে যোগাযোগ করুনঃ

১। গাজীপুর, কোনাবাড়ী, পূবাইল, কালিয়াকৈর, জয়দেবপুর, টঙ্গি, কাপাসিয়া, কালিগঞ্জ, কাশিমপুর, শ্রীপুর, নারায়ণগঞ্জ, বন্দর, ফতুল্লা, সিদ্ধিরগঞ্জ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ, সোনারগাঁও এবং গজারিয়া।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
খ। ০১৭৬৯-০৯৫২৫০
গ। ০১৭৬৯-০৯১০২০

২। ডেমরা, ওয়ারী, রমনা, শাহবাগ, পল্টন, মতিঝিল, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, শাহজাহানপুর, কোতোয়ালী, বংশাল, গেন্ডারিয়া, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর এবং কদমতলী।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৭৬৯-০৯২৪২৮
খ। ০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
গ। ০১৭৬৯-০৯৫২৫০
ঘ। ০১৭৬৯-০৯১০২০

৩। সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ, হেমায়েতপুর, বাইপাইল, দোহার, গাজীপুর, মৌচাক এবং মানিকগঞ্জ।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৭৬৯-০৯৫২০৯
খ। ০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
গ। ০১৭৬৯-০৯৫২৫০
ঘ। ০১৭৬৯-০৯১০২০

৪। ফরিদপুর, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ এবং শরীয়তপুর।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৭৬৯-০৯৩৫০৯
খ। ০১৭৬৯-০৯৫১৯৮
গ। ০১৭৬৯-০৯৫২৫০
ঘ। ০১৭৬৯-০৯১০২০

৫। বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, দক্ষিন খান, উত্তরখান, উত্তরা পূর্ব।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৭৬৯-০২৫৭৬৬
খ। ০১৭৬৯-০২৫৭৬৯
গ। ০১৭৬৯-০২৫৮৬৫
ঘ। ০১৭৬৯-০২৫৭৬৭

৬। মিরপুর মডেল থানা, মিরপুর-২, ৬, ৭, ১০, দুয়ারীপাড়া, রুপনগর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, মনিপুর।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৭৬৯-০৫০৭১০
খ। ০১৭৬৯-০৫০৬৯৩
গ। ০১৭৬৯-০৫০৬৯৫
ঘ। ০১৭৬৯-০৫০৬৯৬

৭। উত্তরা তুরাগ থানা ও উত্তরা পশ্চিম থানা।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৭৬৯-০৮২৮৩৬
খ। ০১৩১৮-৩৭১৫৫৪
গ। ০১৩১৮-৩৭১৫৫৫

৮। দারুসসালাম থানা এবং শাহআলী থানা।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৭৬৯-০৩৩৭০০
খ। ০১৭৬৯-০৩৩৭০২
গ। ০১৭৬৯-০৩৩৭০৪

৯। গুলশান, বনানী, ভাটারা এবং বাড্ডা থানা

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৭৬৯০৫০২৮৩
খ। ০১৭৬৯০১১৫৫৯

১০। খিলগাঁও, সবুজবাগ ও মুগদা থানা

যোগাযোগের নম্বরঃ
ক। ০১৭৬৯০৫৩১৪৪

১১। রামপুরা, সবুজবাগ এবং তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা

যোগাযোগের নম্বরঃ
ক। ০১৭৬৯০৫৩১৬৮

১২। ক্যান্টনমেন্ট, কাফরুল, ভাসানটেক।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৭৬৯-০৫১৮২৫
খ। ০১৭৬৯-০১৯০৭৩
গ। ০১৭৬৯-০১৩২৩৬

১৩। হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, কলাবাগান এবং নিউমার্কেট থানা।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৮৯৭৯১৪৮৬২
খ। ০১৮৯৭৯১৪৮৬৩
গ। ০১৮৯৭৯১৪৮৬৪
ঘ। ০১৮৯৭৯১৪৮৬৫
ঙ। ০১৭৬৯০৫১৮৩৮
চ। ০১৭৬৯০৫১৮৩৯

১৪। শের-ই-বাংলা নগর, আদাবর এবং মোহাম্মদপুর থানা।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৮১৫৭৯৫৯৫১
খ। ০১৭৬৯০৫৯৮৮৮
গ। ০১৭৬৯০৫১৮৩৮
ঘ। ০১৭৬৯০৫১৮৩৯

১৫। তেজগাঁও থানা।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৭৬৯০১৯৪০৯
খ। ০১৭৬৯০১৯৪১৫
গ। ০১৭৬৯০৫১৮৩৮
ঘ। ০১৭৬৯০৫১৮৩৯

১৬। লালবাগ, চকবাজার এবং কামরাঙ্গীরচর থানা।

যোগাযোগের নম্বরসমূহঃ
ক। ০১৭৬৯০১৩৪৩৯
খ। ০১৬১৯৮৩২০৬৯
গ। ০১৭৬৯০৫১৮৩৮
ঘ। ০১৭৬৯০৫১৮৩৯

দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সাধারণ জনগণকে যেকোন সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

আপনি যদি বাংলাদেশের সবজি রপ্তানি করে দুবাই ও মালয়েশিয়ার বাজারে প্রবেশ করতে চান, তাহলে নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য আমদানিকারক...
11/05/2025

আপনি যদি বাংলাদেশের সবজি রপ্তানি করে দুবাই ও মালয়েশিয়ার বাজারে প্রবেশ করতে চান, তাহলে নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের তালিকা দেওয়া হলো, যাদের সাথে আপনি সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন:

🇦🇪 দুবাইয়ের শীর্ষ সবজি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানসমূহ

1. Farzana Trading
দুবাইয়ের অন্যতম শীর্ষ ফল ও সবজি আমদানিকারক এবং সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান।
🌐 ওয়েবসাইট: farzana.com

2. Al Yusra Foodstuff Trading LLC
তাজা ফল ও সবজি আমদানিতে বিশেষজ্ঞ, বিশ্বব্যাপী সরবরাহকারীদের সাথে কাজ করে।
🌐 ওয়েবসাইট: alyusrafoodstuff.com

3. Fruits Garden Trading LLC
২০০২ সাল থেকে দুবাইয়ে তাজা ফল ও সবজি আমদানিতে সক্রিয়।
🌐 ওয়েবসাইট: fruitsgarden.com

4. Green Belt Group of Companies Ltd
ফল, সবজি, ডিম, এবং হিমায়িত মাংস আমদানিতে বিশেষজ্ঞ।
🌐 ওয়েবসাইট: greenbeltfoodstuff.com

5. Barakat Vegetables & Fruits Company LLC
দুবাইয়ের আল আওয়ির মার্কেটে অবস্থিত, তাজা ফল ও সবজি আমদানিতে পরিচিত।
🌐 ওয়েবসাইট: barakatgroup.ae

🇲🇾 মালয়েশিয়ার শীর্ষ সবজি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানসমূহ

1. Khaishen Trading Sdn Bhd
মালয়েশিয়ার অন্যতম শীর্ষ ফল ও সবজি আমদানিকারক এবং রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান।
🌐 ওয়েবসাইট: khaishen.com

2. T Y Import & Export Sdn Bhd
১৯৯৯ সাল থেকে মালয়েশিয়ায় তাজা ফল ও সবজি আমদানিতে সক্রিয়।
🌐 ওয়েবসাইট: tyie.com.my

3. Poo Trading Import & Export Sdn Bhd (PLANTIE)
তাজা ফল, সবজি, এবং কনডিমেন্টস আমদানিতে বিশেষজ্ঞ।
🌐 ওয়েবসাইট: plantie.com.my

4. Euro-Atlantic Sdn Bhd
বিশেষ ফল, সবজি, এবং সামুদ্রিক পণ্য আমদানিতে পরিচিত।
🌐 ওয়েবসাইট: euro-atlantic.com.my

5. YFC Trading (M) Sdn Bhd
থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, চীন, এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে তাজা আদা ও সবজি আমদানিতে বিশেষজ্ঞ।
🌐 ওয়েবসাইট: yfctrading.com

📩 যোগাযোগের পরামর্শ

পণ্যের প্রোফাইল প্রস্তুত করুন: আপনার সবজি পণ্যের ছবি, বিবরণ, দাম, এবং শিপিং সময় উল্লেখ করে একটি প্রেজেন্টেশন তৈরি করুন।

ইমেইল/কন্টাক্ট ফর্ম ব্যবহার করুন: উপরের প্রতিষ্ঠানগুলোর ওয়েবসাইটে গিয়ে ইমেইল বা কন্টাক্ট ফর্মের মাধ্যমে যোগাযোগ করুন।

সাবজেক্ট লাইন দিন: “Fresh Vegetables from Bangladesh – Inquiry for B2B Supply”।

প্রফেশনাল ইমেইল লিখুন: আপনার পণ্যের গুণগত মান, সরবরাহ ক্ষমতা, এবং অন্যান্য তথ্য উল্লেখ করে একটি প্রফেশনাল ইমেইল লিখুন।

আপনি যদি সবজি রপ্তানি নিয়ে সিরিয়াস হন—

কমেন্টে লিখুন “VEGETABLE EXPORT” অথবা

ফ্রি কনসালটেশনের জন্য যোগ দিন আমাদের WhatsApp গ্রুপে:https://chat.whatsapp.com/HsFRxUVZe4j85VyKVWEfPi

দেশীয় সবজি যাক আন্তর্জাতিক বাজারে— Export Sheba এক্সপোর্ট সেবা আছি আপনার পাশে।

www.bdexporter.com

11/05/2025

একজন গ্রাফিক ডিজাইনার কীভাবে ChatGPT ব্যবহার করে নিজের কাজের গতি, মান এবং ক্রিয়েটিভিটি বাড়াতে পারেন।

🔍 ১. আইডিয়া জেনারেশন:
🖼️ পোস্টার/ব্যানার ডিজাইন আইডিয়া:
ChatGPT এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন থিম বা ব্র্যান্ড অনুযায়ী ইউনিক কনসেপ্ট পেতে পারেন। উদাহরণ:

⦿ “একটি ঈদ উপলক্ষে পোশাক ব্র্যান্ডের পোস্টার আইডিয়া দাও।”
⦿ “চা ব্র্যান্ডের জন্য স্নিগ্ধ ব্যানার ডিজাইনের থিম দাও।”

📦 প্যাকেজিং ডিজাইন থিম:
⦿ “একটি হানি জারের জন্য আধুনিক অথচ দেশীয় ফ্লেভার থাক প্যাকেজিং ডিজাইনের আইডিয়া দাও।”
⦿ ChatGPT এ থেকে মুডবোর্ড বা রেফারেন্স আইডিয়া বের করা সম্ভব (যেমন: রঙ, টাইপোগ্রাফি, লেআউট, কনটেন্ট প্লেসমেন্ট)।

✍️ ২. টেক্সট, কপি এবং ইউএক্স রাইটিং:
✨ ক্যাপশন এবং হেডলাইন:
ডিজাইন পোস্ট, সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট, বিজ্ঞাপন বা প্রিন্ট কনটেন্টের জন্য নিখুঁত হেডলাইন, সাবহেডলাইন, বা ক্যাপশন লেখা যায়:

⦿ “৭-৮ শব্দের হেলদি লাইফস্টাইল থিমে চায়ের ক্যাপশন দাও।”
⦿ “এই মেনিপুলেশন ডিজাইনটা পোস্ট করার জন্য ডিজাইনার দৃষ্টিকোণ থেকে একটা ক্যাপশন দাও।”

📃 UI/UX Microcopy:
⦿ “Button text for 'Add to Cart' for a luxury perfume site”
⦿ “Form field hints for email input – friendly tone”

💡 ৩. ডিজাইন রিসার্চ ও ব্র্যান্ডিং:
🎯 ট্রেন্ড ও মার্কেট রিসার্চ:
⦿ “2025 সালের ট্রেন্ডি ফন্ট কী কী?”
⦿ “বাংলাদেশি ফুড ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে কারা minimalist স্টাইল ইউজ করছে?”

🔧 ব্র্যান্ড গাইডলাইন তৈরিতে সাহায্য:
⦿ কালার প্যালেট সাজেশন (Brand type অনুযায়ী)
⦿ টাইপোগ্রাফি হায়ারার্কি
⦿ টোন/ভয়েস সেটআপ (friendly vs premium)

🧰 ৪. AI টুলের জন্য প্রম্পট রাইটিং:
🎨 Freepik / Midjourney / RunwayML-এর জন্য প্রম্পট:
⦿ “Pink saree পরা একজন মেয়ে দুই হাত দিয়ে বাম দিকে ইশারা করছে — এর জন্য Freepik স্টাইলে প্রম্পট দাও।”
⦿ “বেসিন থেকে পানি পড়ছে আর Mini worker cartoon সেটআপ দেওয়া — RunwayML video prompt দাও।”

📸 AI-Generated Mockup Ideas:
⦿ “Create mockup idea for a rice package inside a rural field scene”
⦿ “Generate 3D render prompt for a honey jar with bees around it”

📑 ৫. ক্লায়েন্ট এবং অফিসিয়াল কাজের জন্য সহায়তা:
📧 ক্লায়েন্ট মেসেজিং ও প্রেজেন্টেশন:
⦿ “একজন ক্লায়েন্টকে ব্র্যান্ডিং প্যাকেজ প্রেজেন্ট করার জন্য মেইল ড্রাফট করো।”
⦿ “Logo concept explain করার জন্য প্রেজেন্টেশন পয়েন্ট দাও।”

📝 প্রপোজাল ও কনট্রাক্ট রাইটিং:
⦿ “A simple design service proposal for logo and packaging”
⦿ “Monthly content plan outline for Facebook banners and reels”

🛠️ ৬. ওয়ার্কফ্লো/ম্যানেজমেন্ট সহায়তা:
📅 কনটেন্ট প্ল্যানিং:
⦿ “১ মাসের কনটেন্ট প্ল্যান দাও চা ব্র্যান্ডের জন্য – সপ্তাহে ৩ পোস্ট ধরো।”

📋 টাস্ক ব্রেকডাউন ও রুটিন:
⦿ “Graphic designer-এর জন্য প্রতিদিনের রুটিন সাজাও যেন প্রোডাক্টিভ থাকা যায়।”

✅ সংক্ষেপে উপকারিতা:
⏱️ সময় সাশ্রয় - ক্যাপশন, আইডিয়া ও প্রেজেন্টেশন টেক্সট খুব দ্রুত পাওয়া যায়
💭 ইনোভেটিভ আইডিয়া - ক্রিয়েটিভ ব্লক হলে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি এনে দেয়
🧠 শিক্ষার সুযোগ - ডিজাইন রিসার্চ, মার্কেট ট্রেন্ড, টুলস নিয়ে জানতে সহায়তা
✍️ কমিউনিকেশন উন্নয়ন - ক্লায়েন্ট বা টিমের সাথে প্রফেশনাল মেসেজিং বা রিপোর্ট তৈরি করা যায়

সাবধান ⚠️ দেশের দিকে ধেয়ে আসছে একটি শক্তিশালী তাপপ্রবাহ। হ্যাঁ, তীব্র কালবৈশাখী ঝড় ও ও শক্তিশালী বজ্র বৃষ্টির পর এবার ...
10/05/2025

সাবধান ⚠️
দেশের দিকে ধেয়ে আসছে একটি শক্তিশালী তাপপ্রবাহ।
হ্যাঁ, তীব্র কালবৈশাখী ঝড় ও ও শক্তিশালী বজ্র বৃষ্টির পর এবার দেশের দিকে ধেয়ে আসছে পুণরায় একটি শক্তিশালী তাপপ্রবাহ। সময়সীমা ৮ মে থেকে ১৫+ মে পর্যন্ত।

এই তাপপ্রবাহের প্রভাব পড়বে দেশের রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, বরিশাল ও ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জায়গা সমূহে।
সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলতে পারে দেশের রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের জেলা গুলোতে, এই তাপপ্রবাহের ফলে দেশের রাজশাহী ও খুলনার কিছু কিছু জায়গায় তাপমাত্রা ৪০°+ ছাড়াতে পারে।

সিলেট, ময়মনসিংহ ও চট্টগ্রাম বিভাগের জেলা গুলো এর আওতামুক্ত থাকতে পারে তবে তীব্র ভ্যাপসা গরম অনুভব হতে পারে।

তাপপ্রবাহ চলাকালীন সময়ে দেশের উপর বৃষ্টির সম্ভাবনা কম তবে আকস্মিক ভাবে কিছু কিছু জায়গায় বজ্র সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা থেকেই যাচ্ছে। সেরকম সম্ভাবনা তৈরি হলে জানিয়ে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ। উক্ত তাপপ্রবাহ বিদায় নেওয়ার পর দেশের উপর আরেকটি শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড়ের পাশাপাশি বজ্র বৃষ্টি সক্রিয় হতে পারে। ধন্যবাদ

Source: Bangladesh Weather Observation And Forecasting Team

Address

Dhanmondi
Dhaka
1002

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Core Productivity posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category