Deen Islam - দ্বীন ইসলাম

Deen Islam - দ্বীন ইসলাম It's all about Islam🦋

19/08/2023

গীবত তোমার তাহাজ্জুদ ছিনিয়ে নেবে,তাহাজ্জুদ না থাকলে সুন্নাত আমল নিয়ে নেবে,আর সেটাও না থাকলে তোমার ফরয ইবাদতের আমল নিয়ে নেবে,সবগু‌লোর কোনটা না থাক‌লে ছোট ছোট নেক আমলগু‌লো হ‌লেও নে‌বে,নে‌বেই।

গীবত সম্পর্কে আল্লাহতা’য়ালা পবিত্র কোরআনে এরশাদ করেন,
وَیْلٌ لِّكُلِّ هُمَزَةٍ لُّمَزَةِ

অর্থ: ধ্বংস ওই ব্যক্তির জন্য,যে লোক-সম্মুখে বদনামী করে এবং পৃষ্ঠ-পেছনে (অগোচরে) নিন্দা করে।
(সূরা হুমাযাহ্ : ১)

তাই,নিজের আমল অন্য কাউকে ফ্রিতে দিতে না চাইলে পরনিন্দা করা এখন হ‌তে বন্ধ করতে হবে।

আল্লাহুম্মাগফিরলি

১ নাম্বার থেকে ৯ নাম্বার পর্যন্ত পড়ুন, আল্লাহর নেয়ামতের তথ্য পাবেন।১. সুবহানাল্লাহজান্নাতে একটি ফল গাছ রোপন করে নিলেন।২...
12/08/2023

১ নাম্বার থেকে ৯ নাম্বার পর্যন্ত পড়ুন, আল্লাহর নেয়ামতের তথ্য পাবেন।

১. সুবহানাল্লাহ
জান্নাতে একটি ফল গাছ রোপন করে নিলেন।

২. আলহামদুলিল্লাহ
মিযানের পাল্লাটা একটু ভারি করে নিলেন।

৩. আল্লাহু আকবার
আল্লাহর নামে আর একটি তাকবির পেশ করলাম।

৪. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
যার নেক সাত আসমান ও সাত জমিন হইতেও উত্তম।

৫. লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ
জান্নাতের একটি রত্ন কুড়িয়ে পেলাম।

৬. আলিফ লাম মিম
পেয়ে গেলাম ৩০ নেকি।

৭. সুবহান্নাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি, সুবহান্নাহিল আজিম
এবার জান্নাতে একটি খেজুর গাছ রোপন করে নিলেন।

৮. আস্তাগফিরুল্লাহ
আর একবার আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিলাম।

৯. সুবহান্নাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি
আসমান আর জমিনের মাঝখানের ফাঁকা জায়গাটি সমান সওয়াব অর্জন করে নিলেন

আল্লাহ আমাদের সবাইকে আমল করার তাওফিক দান করুন...আমিন।

নোটঃ আপনি যদি পুরোটা পড়ে থাকেন, তাহলে এতোক্ষণে আপনার আমলনামায় অনেক সওয়াব লেখা হয়েছে... সুবহানআল্লাহ।

বৃহস্পতিবার মাগরিবের সময় থেকে শুক্রবার মাগরিবের আগ পর্যন্ত সময়কাল হলো জুমার দিনের আমল করার সুযোগ। 🌿তাই বেশি বেশি দরুদ পা...
04/08/2023

বৃহস্পতিবার মাগরিবের সময় থেকে শুক্রবার মাগরিবের আগ পর্যন্ত সময়কাল হলো জুমার দিনের আমল করার সুযোগ।

🌿তাই বেশি বেশি দরুদ পাঠ করুন।

🌿তওবা_ইস্তেগফার করুন।

🌿সুরা কাহাফ তিলাওয়াত করবেন
এবং জুমার দিন আসর হইতে মাগরিবের পূর্ববর্তী সময়ে আন্তরিক দু'আ করবেন ইন শা আল্লাহ।

আল্লাহ সকলকে তাওফিক দান করুন। আমীন ইয়া রব্বুল আলামীন।🖤

"দুআ কবুলের উপকরণগুলো দিয়ে আমল করে বান্দা যত বেশি অনুনয় ও মিনতিসহ দুআ করবে ততই সে আল্লাহর তাওফিকে দুআর ফল অনেক বেশিই ফলত...
31/07/2023

"দুআ কবুলের উপকরণগুলো দিয়ে আমল করে বান্দা যত বেশি অনুনয় ও মিনতিসহ দুআ করবে ততই সে আল্লাহর তাওফিকে দুআর ফল অনেক বেশিই ফলতে দেখবে, যা তার কল্পনারও বাইরে হবে।"[১]
~ শাইখ ড. আব্দুল আযীয আস সাদহান [হাফি.]
দুআ কবুলের উপকরণগুলো হলো:
১) হালাল উপার্জন,
২) নেক আমল করে দুআ করা,
৩) কেবলামুখী হয়ে বিনয়ের সাথে হাত তোলা,
৪) আল্লাহ তাআলার সুন্দর সুন্দর নাম ও সিফাতের উসিলায় দুআ করা,
৫) নিজের নেক আমলের উসিলায় দুআ করা,
৬) দুআর শুরুতে হামদ ও দরূদ পাঠ, শেষে দরূদ ও হামদ পাঠ,
৭) দুআর মাঝে বেশি বেশি দরূদ পাঠ,
৮) ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যুম, ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম বেশি বেশি পড়া ইত্যাদি।
[ ইয়া তালিবাল ইলম: কাইফা তাহফায, কাইফা তাক্বরা' কাইফা তাফহাম, পৃ: ৭]

⭕ জুম'আর দিন আসরের শেষ মূহুর্তে অর্থাৎ মাগরিবের পূর্ব মূহুর্তে দোয়া কবুল করা হয়। আর তাই আপনারা এই সময়টিতে আল্লাহর প্রশংস...
28/07/2023

⭕ জুম'আর দিন আসরের শেষ মূহুর্তে অর্থাৎ মাগরিবের পূর্ব মূহুর্তে দোয়া কবুল করা হয়। আর তাই আপনারা এই সময়টিতে আল্লাহর প্রশংসা এবং দুরূদ শরীফ পাঠ করে বেশি বেশি করে দোয়া করুন। আপনাদের দোয়াও কবুল করা হবে ইন শা আল্লাহ। [আবু দাউদ- ১০৪৮] 💞✅

28/07/2023

⭕ জুম'আর দিনের অত্যন্ত ফজিলত পূর্ণ ৩ টি আমল সম্পর্কে রিমাইন্ডার। ১) সূরা কাহফ পাঠ করা, ২) অধিক পরিমানে দুরূদ শরীফ পাঠ করা এবং ৩) মাগরিবের পূর্ব মূহুর্তে অর্থাৎ ২০ মিনিট পূর্বে থেকে দোয়া করা, কারন এই সময়টিতে দোয়া কবুল করা হয়।

🔲 আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সাহরী খেয়ে শুক্র এবং শনিবার অথবা শনি এবং রবিবার, এই ২ দিন পবিত্র আশুরার রোজা রাখতে হব...
26/07/2023

🔲 আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সাহরী খেয়ে শুক্র এবং শনিবার অথবা শনি এবং রবিবার, এই ২ দিন পবিত্র আশুরার রোজা রাখতে হবে ইন শা আল্লাহ। আর ১০ই মুহাররম শনিবার দিনটি হচ্ছে পবিত্র আশুরার দিন।

🔸 আশুরার রোজার ফজিলত হচ্ছে- আশুরার রোজার বরকতে মহান আল্লাহ তা'য়ালা পূর্বের ১ বছরের গুনাহসমূহ মাফ করে দিবেন ইন শা আল্লাহ। [সহীহ মুসলিম- ২৬৩৬]

⭕ আসসালামু_আলাইকুম_আগামীকাল_বৃহস্পতিবার

♢ ২৭ শে জুলাই ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ
♢ ০৮ ই মুহাররম ১৪৪৫ হিজরি

● তাহাজ্জুদ শুরু - ৮:০৭ থেকে, উত্তম সময় শুরু - ১:০০
● সাহরী ও তাহাজ্জুদ শেষ - ৩:৫৯
● ফজর শুরু - ৪:০৩ / ফজর শেষ - ৫:২৫
● সূর্যোদয় - ৫:২৬

🚫 নিষিদ্ধ সময় - ৫:২৬~৫:৩৯ (সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট)
● এশরাক - ৫:৪০~১২:০২ (প্রথম দিকে পড়াই উত্তম)
● চাশত - ৬:৩০~১২:০২

🚫 নিষিদ্ধ সময় - ১২:০৩~১২:০৭
● যাওয়াল - ১২:০৮~১২:৩৮
● যোহর শুরু - ১২:০৮ / যোহর শেষ - ৪:৪৩
○ আসর শুরু - ৩:২৯ / আসর শেষ - ৬:৪৩ (শাফেয়ী)
● আসর শুরু - ৪:৪৪ / আসর শেষ - ৬:৪৩ (হানাফী)

🚫 নিষিদ্ধ সময় - ৬:৩৮~৬:৪৩
● সূর্যাস্ত - ৬:৪৪
● ইফতার - ৬:৪৭
● মাগরিব শুরু - ৬:৪৭ / মাগরিব শেষ - ৮:০৬
● ইশা শুরু - ৮:০৭ / ইশা শেষ ৪:০০

⭕ বিঃদ্রঃ- উক্ত সময়সূচি শুধুমাত্র ঢাকার জন্য প্রযোজ্য


🚫 এর সাথে যেসব জেলায় যোগ করে নিতে হবে-


■ গাজীপুর, শরীয়তপুর, মাদারীপুর, বরিশাল, ঝালকাঠি, বরগুনা - ১ মিনিট

■ টাঙ্গাইল, বাগেরহাট, জামালপুর, শেরপুর, মানিকগঞ্জ, ময়মনসিংহ - ২ মিনিট

■ ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, নড়াইল, খুলনা - ৩ মিনিট

■ মাগুরা, রাজবাড়ি, পাবনা - ৪ মিনিট

■ কুষ্টিয়া, যশোর, রংপুর, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা - ৫ মিনিট

■ নিলফামারী, চুয়াডাঙ্গা, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা - ৬ মিনিট

■ রাজশাহী, বগুড়া, মেহেরপুর, লালমনিরহাট - ৭ মিনিট

■ চাপাইনবাবগঞ্জ, নওগা, নাটোর, জয়পুরহাট - ৮ মিনিট

■ দিনাজপুর, ঠাকুরগাও, পঞ্চগড় - (সাহরী - ৩ মি & ইফতারী- ১১ মি)


🚫 যেসব জেলায় বিয়োগ করে নিতে হবে-


■ নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, চাঁদপুর - ১ মিনিট

■ কিশোরগঞ্জ, পটুয়াখালি, ভোলা, লক্ষীপুর - ২ মিনিট

■ নেত্রকোনা, কুমিল্লা, বিবাড়িয়া - ৩ মিনিট

■ নোয়াখালী, ফেনী, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ - ৪ মিনিট

■ কক্সবাজার, সিলেট, মৌলভী বাজার - ৬ মিনিট

■ চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, বান্দরবন - ৭ মিনিট
________________________________________________

⭕ ইশরাকের নামাজ সূর্যোদয়ের ১০-১৫ মিনিট পর ২ রাকাত করে মোট ৪ রাকাত আদায় করতে হয়। আর চাশতের নামাজ সূর্যোদয়ের ১-১.৫ ঘন্টা পর সূর্য যখন প্রখরভাবে তাপ দেওয়া শুরু করে তখন ৪-৮ রাকাত আদায় করা উত্তম। তবে ইশরাক এবং চাশতের নামাজ যোহরের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার আগ পর্যন্তও আদায় করা যাবে।

🔲 আউয়াল ওয়াক্তে নামাজ আদায় করা আল্লাহর নিকট সর্বাধিক পছন্দনীয় একটি আমল। তাই পুরুষেরা জামাতের সহিত নামাজ আদায় করবেন এবং মহিলারা ওয়াক্ত শুরু হওয়ার সাথে সাথেই নামাজ আদায় করে নিবেন। এক্ষেত্রে আযানের জন্য অপেক্ষা করার প্রয়োজন নেই।

⭕ বিঃদ্রঃ ওয়াক্ত শুরু হওয়ার সাথে সাথেই নামাজ আদায় করবেন না অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে একবারে ওয়াক্তের শেষ সময়ে গিয়েও নামাজ আদায় করবেন না, সাহরী খাবেন না।

🔸 অধিক সতর্কতার জন্য ওয়াক্ত শুরু হওয়ার কমপক্ষে ৪-৫ মিনিট পর এবং ওয়াক্ত শেষ হওয়ার ৪-৫ মিনিট পূর্বেই নামাজ আদায় করে নিবেন এবং সাহরী খেয়ে নিবেন,কারন ঢাকা জেলার সময় সূচির সাথে যোগ বিয়োগ করার ফলে অন্যান্য জেলার সময়সূচী ১০০% সঠিক নাও হতে পারে।

🔲 প্রতিদিন মধ্যরাতে ৪-৮ রাকাত তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করুন। যদি তা সম্ভব না হয় তাহলে অন্তত এশার নামাজের পর [বেতের নামাজের পূর্বে] ২-৪ রাকাত নফল নামাজ আদায় করুন। তাহলে সেটাও আপনার জন্য তাহাজ্জুদ বলে গন্য হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ [দারেমী ১৬৩৫]

⭕ রাসূল সল্লল্লহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমাদানের ভিতরে এবং বাহিরে রাত্রিবেলায় সর্বমোট ১১ রাকাত [নফল] নামাজ আদায় করতেন। আর ত...
26/07/2023

⭕ রাসূল সল্লল্লহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমাদানের ভিতরে এবং বাহিরে রাত্রিবেলায় সর্বমোট ১১ রাকাত [নফল] নামাজ আদায় করতেন। আর তা হচ্ছে ৮ রাকাত তাহাজ্জুদ এবং ৩ রাকাত বেতের। -[সহীহ বুখারী- ৩৫৬৯]

🔹 সুতরাং তাহাজ্জুদের নামাজ ২ রাকাত করে ৮ রাকাত আদায় করবেন। আবার কেউ চাইলে ১০, ১২ কিংবা সাধ্য মোতাবেক আরো বেশিও আদায় করতে পারবেন ইন শা আল্লাহ। এতে কোনো সমস্যা নেই।

🔸 তাহাজ্জুদের নামাজ এশার নামাজের পর থেকে ধরে ফজরের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত আদায় করা যায়। তবে শেষ রাত্রিতে (আনুমানিক ২ টা থেকে ৪ টার মাঝামাঝি সময়ে) তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা সর্বোত্তম এবং দোয়া কবুলের জন্য অধিক ফলদায়ক।

🔹 তবে কেউ চাইলে এশার নামাজের পর অথবা রাত ১২ টার দিকেও তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করতে পারবে। তবে উত্তম হচ্ছে শেষ রাত্রিতেই তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা। আর তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করে বেতের নামাজ আদায় করা।

🔸 কারো পক্ষে যদি রাতে উঠতে পারার সম্ভাবনা না থাকে তাহলে সে চাইলে এশার নামাজের পরই বেতের নামাজ আদায় করে নিতে পারবে এবং রাতে সজাগ পেলে তখন উঠে আবার তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করতে পারবে। কিন্তু তখন আর বেতের নামাজ আদায় করতে হবে না।

🔹 তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করার জন্য নির্দিষ্ট কোনো সূরা কিরাত নেই। তবে যেই সূরাগুলো সহীহ শুদ্ধভাবে মুখস্থ রয়েছে সেগুলো দিয়েই তাহাজ্জুদ আদায় করা উত্তম

🔸 তবে এক্ষেত্রে সূরার ধারাবাহিকতা রক্ষা করা জরুরী। অর্থাৎ প্রথম রাকাতে কুরআনুল কারীমের ১০৫ নং সূরা পাঠ করা হলে পরের রাকাতে ১০৬ নং অথবা ১০৭ নং কিংবা তার পরের সূরাগুলো পাঠ করতে হবে।

🔹 অনেকে বলে থাকেন, তাহাজ্জুদের নামাজ নিয়মিত আদায় করলে সুন্নত এবং মাঝে মাঝে আদায় করলে নফল। তাদের এসব কথার কোনো ভিত্তি নেই.!

🔸 তাহাজ্জুদের নামাজ হচ্ছে সুন্নতে গায়রে মুয়াক্কাদা অর্থাৎ সর্বশ্রেষ্ঠ নফল নামাজ। তাই উক্ত নামাজ সুন্নতের নিয়ত করেও পড়া যাবে, আবার নফলের নিয়ত করেও পড়া যাবে। এতে কোনো সমস্যা নেই।

🔹 নিয়তের ক্ষেত্রে আরবীতে কিংবা বাংলায় মুখে উচ্চারণ করে নিয়ত করার কোনো প্রয়োজন নেই। কারন নিয়ত অন্তরের সাথে সংশ্লিষ্ট, মুখের সাথে নয়। তাই মনে মনে স্মরণ করতে হবে যে, আমি দুই রাকাত তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করছি, আল্ল-হু আকবার।

🔸 প্রতিদিন মধ্যরাতে ৪-৮ রাকাত তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করুন। যদি তা সম্ভব না হয় তাহলে অন্তত এশার নামাজের পর [বেতের নামাজের পূর্বে] ২-৪ রাকাত নফল নামাজ আদায় করুন। তাহলে সেটাও আপনার জন্য তাহাজ্জুদ বলে গন্য হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ [দারেমী ১৬৩৫]

🔲 তাহাজ্জুদের নামাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন এখন থেকে নিয়মিত তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করবেন তো ইন শা আল্লাহ..?? আমলের নিয়তে এবং দ্বীন প্রচারের উদ্দেশ্যে লিখাটি কপি করে নিজ নিজ আইডি, স্টোরি এবং গ্রুপগুলোতে পোষ্ট করে দিবেন ইন শা আল্লাহ। এতে করে যতজন মানুষ আপনাদের উছিলায় তাহাজ্জুদ সম্পর্কে জেনে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করবে, তাদের আমলের সম-পরিমান সওয়াব আপনাদের আমল নামাতেও লিপিবদ্ধ করা হতে থাকবে ইন শা আল্লাহ 💞✅

26/07/2023

⭕রাসূল সল্লল্লহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমাদানের ভিতরে এবং বাহিরে রাত্রিবেলায় সর্বমোট ১১ রাকাত [নফল] নামাজ আদায় করতেন। আর তা হচ্ছে ৮ রাকাত তাহাজ্জুদ এবং ৩ রাকাত বেতের। -[সহীহ বুখারী- ৩৫৬৯]

🔹 সুতরাং তাহাজ্জুদের নামাজ ২ রাকাত করে ৮ রাকাত আদায় করবেন। আবার কেউ চাইলে ১০, ১২ কিংবা সাধ্য মোতাবেক আরো বেশিও আদায় করতে পারবেন ইন শা আল্লাহ। এতে কোনো সমস্যা নেই।

🔸 তাহাজ্জুদের নামাজ এশার নামাজের পর থেকে ধরে ফজরের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত আদায় করা যায়। তবে শেষ রাত্রিতে (আনুমানিক ২ টা থেকে ৪ টার মাঝামাঝি সময়ে) তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা সর্বোত্তম এবং দোয়া কবুলের জন্য অধিক ফলদায়ক।

🔹 তবে কেউ চাইলে এশার নামাজের পর অথবা রাত ১২ টার দিকেও তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করতে পারবে। তবে উত্তম হচ্ছে শেষ রাত্রিতেই তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করা। আর তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করে বেতের নামাজ আদায় করা।

🔸 কারো পক্ষে যদি রাতে উঠতে পারার সম্ভাবনা না থাকে তাহলে সে চাইলে এশার নামাজের পরই বেতের নামাজ আদায় করে নিতে পারবে এবং রাতে সজাগ পেলে তখন উঠে আবার তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করতে পারবে। কিন্তু তখন আর বেতের নামাজ আদায় করতে হবে না।

🔹 তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করার জন্য নির্দিষ্ট কোনো সূরা কিরাত নেই। তবে যেই সূরাগুলো সহীহ শুদ্ধভাবে মুখস্থ রয়েছে সেগুলো দিয়েই তাহাজ্জুদ আদায় করা উত্তম

🔸 তবে এক্ষেত্রে সূরার ধারাবাহিকতা রক্ষা করা জরুরী। অর্থাৎ প্রথম রাকাতে কুরআনুল কারীমের ১০৫ নং সূরা পাঠ করা হলে পরের রাকাতে ১০৬ নং অথবা ১০৭ নং কিংবা তার পরের সূরাগুলো পাঠ করতে হবে।

🔹 অনেকে বলে থাকেন, তাহাজ্জুদের নামাজ নিয়মিত আদায় করলে সুন্নত এবং মাঝে মাঝে আদায় করলে নফল। তাদের এসব কথার কোনো ভিত্তি নেই.!

🔸 তাহাজ্জুদের নামাজ হচ্ছে সুন্নতে গায়রে মুয়াক্কাদা অর্থাৎ সর্বশ্রেষ্ঠ নফল নামাজ। তাই উক্ত নামাজ সুন্নতের নিয়ত করেও পড়া যাবে, আবার নফলের নিয়ত করেও পড়া যাবে। এতে কোনো সমস্যা নেই।

🔹 নিয়তের ক্ষেত্রে আরবীতে কিংবা বাংলায় মুখে উচ্চারণ করে নিয়ত করার কোনো প্রয়োজন নেই। কারন নিয়ত অন্তরের সাথে সংশ্লিষ্ট, মুখের সাথে নয়। তাই মনে মনে স্মরণ করতে হবে যে, আমি দুই রাকাত তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করছি, আল্ল-হু আকবার।

🔸 প্রতিদিন মধ্যরাতে ৪-৮ রাকাত তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করুন। যদি তা সম্ভব না হয় তাহলে অন্তত এশার নামাজের পর [বেতের নামাজের পূর্বে] ২-৪ রাকাত নফল নামাজ আদায় করুন। তাহলে সেটাও আপনার জন্য তাহাজ্জুদ বলে গন্য হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ [দারেমী ১৬৩৫]

🔲 তাহাজ্জুদের নামাজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন এখন থেকে নিয়মিত তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করবেন তো ইন শা আল্লাহ..?? আমলের নিয়তে এবং দ্বীন প্রচারের উদ্দেশ্যে লিখাটি কপি করে নিজ নিজ আইডি, স্টোরি এবং গ্রুপগুলোতে পোষ্ট করে দিবেন ইন শা আল্লাহ। এতে করে যতজন মানুষ আপনাদের উছিলায় তাহাজ্জুদ সম্পর্কে জেনে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করবে, তাদের আমলের সম-পরিমান সওয়াব আপনাদের আমল নামাতেও লিপিবদ্ধ করা হতে থাকবে ইন শা আল্লাহ 💞✅

⭕ সালাতুল হাজত পড়ে দোয়া করা হলে সেই দোয়া মহান আল্লাহ তা'য়ালা কবুল করে নেন। আর সালাতুল হাজতের নির্দিষ্ট কোনো নিয়ম নেই। ২ ...
26/07/2023

⭕ সালাতুল হাজত পড়ে দোয়া করা হলে সেই দোয়া মহান আল্লাহ তা'য়ালা কবুল করে নেন। আর সালাতুল হাজতের নির্দিষ্ট কোনো নিয়ম নেই। ২ রাকাত নফল নামাজের ন্যায় নামাজ আদায় করে আল্লাহ তা'য়ালার প্রশংসা এবং দুরূদ শরীফ পাঠ করে দোয়া করে হলে, আল্লাহ তা'য়ালা সেই দোয়া কবুল করে নিবেন ইন শা আল্লাহ 💞✅

🔲 নিষিদ্ধ সময় ব্যতীত দিনে একাধিকবারও এই নামাজ আদায় করা যাবে ইন শা আল্লাহ। আর সালাতুল হাজতের পাশাপাশি প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরে এবং মধ্যরাতে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করার পরেও দোয়া করা হলে আল্লাহ তা'য়ালা সেই দোয়াগুলোকে কবুল করে নেন।

⭕ তাই আসুন আমরা এই ৩ টি সময়ে বেশি বেশি করে দোয়া করে আমাদের নেক দোয়াগুলোকে কবুল করিয়ে নেই ইন শা আল্লাহ। [ইবনে মাজাহ - ১৩৮৫]

🔸 আর নামাজ এবং রোজা রাখার ক্ষেত্রে আলাদাভাবে নির্দিষ্ট করে কোনো নিয়ত করার কথা কুরআন হাদীসে বর্ণিত নেই। নিয়ত মূলত মনের সাথে সংশ্লিষ্ট, মুখের সাথে নয়। তাই নামাজ এবং রোজা রাখার ক্ষেত্রে মুখে আরবীতে কিংবা বাংলায় নিয়ত করার কোনো প্রয়োজন নেই।

🔹 নামাজে দাঁড়িয়ে কিংবা সাহরী খেয়ে মনে মনে স্মরণ করবেন যে, আমি যোহর/আসরের ৪ রাকাত ফরজ নামাজ আদায় করতেছি অথবা উমুক দিনের রোজা রাখতেছি, তাহলেই সেটা নিয়ত বলে গন্য হয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ।

🔲 তবে কেউ যদি মুখে নিয়ত করাকে সুন্নাহ এবং জরুরী মনে না করে, অন্তরে প্রশান্তি লাভের উদ্দেশ্যে মুখে বাংলায় নিয়ত করে, তাহলে সেটা নাজায়েজ কিংবা হারাম হবে না। তবে আরবীতে নিয়ত করা সম্পূর্ণরূপে নিষেধ। [হেদায়া ৯৬]

⭕ রাসূল ﷺ বলেন, যে ব্যক্তি জামাতের সহিত ফজরের নামাজ আদায় করবে এবং সূর্যোদয় পর্যন্ত নামাজের স্থানে বসে আল্লাহর জিকিরে মশগ...
23/07/2023

⭕ রাসূল ﷺ বলেন, যে ব্যক্তি জামাতের সহিত ফজরের নামাজ আদায় করবে এবং সূর্যোদয় পর্যন্ত নামাজের স্থানে বসে আল্লাহর জিকিরে মশগুল থাকবে, অতঃপর দুই রাকাত ইশরাকের নামাজ আদায় করবে, সে একটি পরিপূর্ণ হজ্ব ও উমরাহর সওয়াব লাভ করবে। [তিরমিযি- ৫৮৬]

🔲 রাসূল ﷺ আরো বলেন, যে ব্যক্তি দিনের শুরুতে ৪ রাকাত (ইশরাকের) নামাজ আদায় করবে, আল্লাহ তা'য়ালা তার সারা দিনের সকল কাজের জিম্মাদারী নিয়ে নিবেন, সুবহা-নাল্ল-হ। ইশরাকের নামাজ সূর্যোদয়ের ১০-১৫ মিনিট পর ২ রাকাত করে মোট ৪ রাকাত আদায় করতে হয়।

🔰 অপর এক হাদীসে রাসূল ﷺ বলেন, মানুষের শরীরে ৩৬০ টি জোড়া রয়েছে, অতঃএব তাদের জন্য কর্তব্য হচ্ছে প্রত্যেক জোড়ার জন্য একটি করে সদকা করা। তখন সাহাবায়ে কেরাম (র.) জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসূলুল্ল-হ কার সামর্থ্য রয়েছে এই কাজটি করার.??

🔸 তখন রাসূল ﷺ বলেন, মসজিদের কোথাও থুতু দেখলে তা ঢেকে দাও অথবা রাস্তায় কোনো ক্ষতিকারক বস্তু পেলে তা সরিয়ে দাও। তবে এমন কিছু না পেলে, চাশতের দুই রাকাত নামাজ আদায় করো, তাহলে এর জন্য তাই যথেষ্ট হয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ। [আবু দাউদ- ১২৮৫]

⭕ ইশরাকের নামাজ আদায় করার ১-১.৫ ঘন্টা পর সূর্য যখন প্রখরভাবে তাপ দেওয়া শুরু করে তখন ৪-৮ রাকাত চাশতের নামাজ আদায় করা সর্বোত্তম। তবে ইশরাক এবং চাশতের নামাজ সূর্যোদয়ের ১৫ মিনিট পর থেকে ধরে যোহরের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত আদায় করা যায়।

🔲 হাশরের ময়দানে মহান আল্লাহ তা'য়ালা বান্দার ফরজ আমলের ঘাটতি সমূহ নফল আমল দ্বারা পূর্ণ করবেন, আর তাই আমাদের সকলের জন্য উচিত হচ্ছে ফরজ আমলের পাশাপাশি কিছু নফল আমলেরও পূঁজি সংগ্রহ করে রাখা।

➡️ তাই আসুন আমরা আজকে থেকেই এই ফজিলতপূর্ণ নামাজগুলো আদায় করে মহান আল্লাহ তা'য়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করি এবং নিজেদের আমল নামাটাকে আরো উত্তম রূপে সাজিয়ে তোলার চেষ্টা করি ইন শা আল্লাহ 💞✅

⭕ একটি গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা, কোনো কারনে ফজরের ওয়াক্তে ফজরের সুন্নত নামাজ আদায় করতে না পারলে সেই সুন্নত নামাজটি সূর্য উঠার...
22/07/2023

⭕ একটি গুরুত্বপূর্ণ মাসআলা, কোনো কারনে ফজরের ওয়াক্তে ফজরের সুন্নত নামাজ আদায় করতে না পারলে সেই সুন্নত নামাজটি সূর্য উঠার পর থেকে ধরে যোহরের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত কাজা করে নিতে হবে।

🔲 তবে যোহরের ওয়াক্ত শুরু হয়ে গেলে আর সেই সুন্নত নামাজের কাজা আদায় করতে হবে না। শুধুমাত্র ফরজ নামাজের কাজা আদায় করে নিলেই হবে। [তিরমিজি ৪২৩]

22/07/2023

বদনজর। অসুস্থতা। মৃত্যু।
বদনজর। অশান্তি । বিচ্ছেদ।
বদনজর। অলস হওয়া। বেকার।
বদনজর। লস হওয়া। নিঃস্ব।
বদনজর। ইবাদতে অনীহা। মুরতাদ।

হাদীসগুলোতে বদনজরকে উপস্থাপন করা হইসে মারাত্মকভাবে।
বদনজর বড় ভয়ংকর বিষয়। প্রতিদিনের সকাল-সন্ধ্যার আমল তাই নিয়ম করে করা চাই। পাশাপাশি কেউ প্রশংসা করলে মা শা আল্লাহ না বললে, লা হাওলা ওয়ালা কু আতা ইল্লাহ বিল্লাহ বলা।🤍

"সে ছেলেটির সাথে আমার ফিজিক্যাল রিলেশন হয়ে গেছে, এখন যেভাবেই হোক হাতে-পায়ে ধরে তাকেই বিয়ে করতে হবে, তাছাড়া আর কোনো উপায় ...
22/07/2023

"সে ছেলেটির সাথে আমার ফিজিক্যাল রিলেশন হয়ে গেছে, এখন যেভাবেই হোক হাতে-পায়ে ধরে তাকেই বিয়ে করতে হবে, তাছাড়া আর কোনো উপায় তো নাই। তার মন গলানোর জন্য আরো বেশ মাখামাখি করে যেতে হবে। তাকে না পেলে আমার মান-সম্মান সব শেষ। কারো কাছে মুখ দেখাতে পারব না। আল্লাহ কখনো ক্ষমা করবেন না।"
Haram Relationship Breakup Project : এগুলো আপনার বানানো কথা। ইসলামের নামে মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছেন। বরং আপনি শয়তানের মুরিদে পরিণত হয়ে গেছেন। যতটুকু সম্মান বাকী আছে ততটুকু নষ্ট করে ফেলতেছেন।
তাহলে কি করতে হবে?
- যখনই আপনি দ্বীনের বুঝ পাবেন, যত কঠিন আর মারাত্মক পাপেই জড়িত থাকেন না কেনো, তাওবা করে সঙ্গে সঙ্গেই সেটা ত্যাগ করবেন কিংবা আপ্রাণ চেষ্টা করে যাবেন। আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইবেন, আল্লাহ আপনাকে অকল্পনীয় কোনো পদ্ধতিতে হালাল পথে থাকার ব্যবস্থা করে দিবেন ইনশা-আল্লাহ।
“যে আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য বিপদ-সঙ্কট থেকে মুক্তির পথ তৈরি করে দেন এবং তিনি তাকে এমন উৎস থেকে রিজিক দেন ‎যা সে কল্পনাও করতে পারে না।”
[সূরা তালাক: ২ ও ৩]
মনে রাখবেন, আল্লাহ একজন পতিতা নারীকেও খুশি হয়ে জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছিলেন কেননা সে একটি কুকুকরে পানি পান করিয়েছিলো। [বুখারী ৩৩২১, মুসলিম ২২৪৫]
সুতরাং কখনোই আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হবেন না। পাপের উপরে জীবন কাটিয়ে দিবেন না, এখনি ফিরে আসুন। আপনার পাপ যত বড় আল্লাহর ক্ষমা তার চেয়ে বেশি বড়।
"মহান আল্লাহ বলেন, হে আদম সন্তান! তুমি যত দিন পর্যন্ত আমার কাছে দোয়া করতে থাকবে এবং ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে, আমি তত দিন তোমার গোনাহ মাফ করতে থাকব, তুমি যাই করে থাকো আমি সেদিকে গ্রাহ্য করব না। হে আদম সন্তান! তোমার গোনাহ যদি আকাশের উচ্চতা পর্যন্তও পৌঁছে যায়, অতঃপর তুমি আমার কাছে ক্ষমা চাও তবুও আমি তোমাকে ক্ষমা করব, আমি সেদিকে গ্রাহ্য করব না। ..."
[সুনানে তিরমিজি : ৩৫৪০]
মৃত্যু আসার আগেই ফিরে আসুন আপনার রব্বের কাছ।

~ বেনামাজীর শাস্তি..! 😓~ নামাজ ত্যাগ করলে , নিয়মিত আদায় না করলে তার উপর ১৫টি আজাব নাজিল হবে..! 😪~ দুনিয়াতে ৬ টি..! 🙂~ মৃ...
22/07/2023

~ বেনামাজীর শাস্তি..! 😓

~ নামাজ ত্যাগ করলে , নিয়মিত আদায় না করলে তার উপর ১৫টি আজাব নাজিল হবে..! 😪

~ দুনিয়াতে ৬ টি..! 🙂
~ মৃত্যুর সময় ৩ টি..! 🥺
~ কবরের মধ্যে ৩ টি..! 😅
~ হাশরের মাঠে ৩ টি..! 😢



~ দুনিয়াতে ৬টি আজাব হলো :
(১) বেনামাজীর হায়াত কমে যাবে..! 🥺
(২) বেনামাজীর জীবনে বরকত হবে না..! 🥺
(৩) বেনামাজীর চেহারার সৌন্দর্য্য থাকবে না..! 🥺
(৪) বেনামাজীর কোন দোয়া কবুল হবে না..! 🥺
(৫) বেনামাজীর সব নেকী বরবাদ হবে..! 🥺
(৬) বেনামাজীর নিকট হতে সব রহমতের ফেরেশতা চলে যাবে এবং এক সময় ইসলাম হতে খারিজ হয়ে যাবে..! 🥺



~ মৃত্যুর সময় ৩টি আজাব হলো :
(১) বেনামাজীকে মৃত্যুর সময় অপমানিত , লাঞ্ছিত ও শিদ্দাত (অতিকষ্ট) দিয়ে জান বের করা হবে..! 😓
(২) বেনামাজী ক্ষুধার্ত অবস্থায় মৃত্যু বরণ করবে..! 😓
(৩) বেনামাজী পিপাসার্ত অবস্থায় মৃত্যু বরণ করবে..! 😓



~ কবরের মধ্যে ৩টি আজাব হলো :
(১) বেনামাজীর কবর চেপে আসতে থাকবে এবং তাকে পিষতে থাকবে , এতে তার এক পাজরের হাঁড় আরেক পাজরের হাড়েঁর সাথে মিশে যাবে..! 😭
(২) বেনামাজীর কবরে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলবে..! 😭
(৩) বেনামাজীর কবরে বিরাট বিরাট সাপ এসে ভরে যাবে এবং এক ফেরেশতা এসে জোরে জোরে গুর্জ মারতে থাকবে..! 😭



~ হাশরের মাঠে তিনটি আজাব হলো :
(১) বেনামাজীকে আল্লাহ পাক গজবের সাথে ডাকবেন এবং বিরাট এক সাপ এসে তার খোঁজ করতে থাকবে..! 😪
(২) বেনামাজীর ত্রিশ হাজার বছরের পুলসিরাতের রাস্তা হিরার চেয়ে ধারালো , চুলের চেয়ে চিকন , অমাবস্যার রাত্রের চেয়ে অন্ধকার হবে , বেনামাজী যখন সেই পুলের উপরে পা রাখবে সংগে সংগে পা কেটে টুকরো টুকরো হয়ে যাবে..! 😪
(৩) আল্লাহ বেনামাজীর জন্য “ ওয়াইল ” নামক দোযখ ঠিক করে রেখেছেন..! 😪



~ আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন এবং সঠিক পথ প্রদর্শন করুন..! 🙂🖤
~ নামায পড়তে মাত্র কয়েক মিনিট সময় লাগে..! ☝️
~ আসুন , আমরা সকলেই পাঁচ ওয়াক্ত নামায সময় মতো পড়ার চেষ্টা করি , আমিন..! 🤲❤️
সংগৃহীত -

21/07/2023

⭕ আসুন জেনে নেই উত্তমরূপে অজু করার নিয়ম ও সুন্নত পদ্ধতি এবং যে সকল কারনে অজু ভঙ্গ হয় এবং যে সকল কারনে অজু ভঙ্গ হয় নাঃ-

🔸 অজু করার পূর্বে মনে মনে নিয়ত করা এবং বিসমিল্লাহ্ অথবা বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম বলে অজু শুরু করা,

🔹 এরপর উভয় হাতের কব্জি পর্যন্ত তিন বার ধোয়া,

🔸 তারপর ডান হাতে পানি নিয়ে তিনবার কুলি করা,

🔹 অতঃপর ডান হাত দিয়ে তিনবার নাকে পানি দেওয়া এবং বাম হাতের বৃদ্ধা আঙ্গুলি ও কনিষ্ঠা আঙ্গুলি দিয়ে সেই পানি ঝেড়ে ফেলে দেওয়া,

🔸 এরপর সমস্ত মুখমন্ডল তিনবার করে ধোয়া। (কপাল থেকে থুতনি পর্যন্ত সম্পূর্ণ অংশই মুখমন্ডলের অন্তর্ভূক্ত)

🔹 তারপর দুই হাতের কনুই পর্যন্ত তিনবার ধোয়া,

🔸 অতঃপর উভয় হাত দ্বারা সম্পূর্ণ মাথা একবার মাসেহ করা। এক্ষেত্রে উভয় হাতকে ভিজিয়ে আঙ্গুল গুলিকে মুখোমুখি করে মাথার সামনের দিক (যেখান থেকে চুল গজানো শুরু হয়েছে সেখান) থেকে পিছন দিক (গর্দানের যেখানে চুল শেষ হয়েছে সেখান) পর্যন্ত স্পর্শ করে পুনরায় সামনের দিকে নিয়ে এসে শুরুর জায়গা পর্যন্ত পূর্ণ মাথা মাসেহ্‌ করা।

🔹 তারপর উভয় হাতের শাহাদাত আঙ্গুলি দিয়ে কানের ভিতরের অংশ এবং বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে কানের পিছনের অংশ একবার মাসেহ করা।

🔸 ঘাড় মাসেহ করার ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য কোনো হাদীস পাওয়া যায় না বিধায় ঘাড় মাসেহ করার প্রয়োজন নেই। ঘাড় মাসেহ করা সুন্নত আমল নয়।

🔹 অতঃপর উভয় পা ভালোভাবে তিনবার করে ধোয়া (এক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে হবে যে পায়ের আঙ্গুলসমূহের ফাঁকা অংশে যাতে পানি পৌঁছে যায়)

🔲 অজু করা শেষ করে কালেমায়ে শাহাদাত পাঠ করাঃ-

أَشْهَدُ أَنْ لّآ اِلهَ اِلَّا اللّهُ وَحْدَه لَا شَرِيْكَ لَه، وَ اَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدً اعَبْدُهوَرَسُولُه

উচ্চারণঃ- “আশহাদু আল লা~ ইলাহা ইল্লাল্ল-হু ওয়াহ্দাহু লা~ শারিকালাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান 'আবদুহু ওয়া রসুলুহু”

🔸 রাসূল সল্লল্ল-হু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অজু করার পর কালেমায়ে শাহাদাত পাঠ করবে, তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজাই খুলে দেওয়া হবে। সে চাইলে যেকোনো দরজা দিয়েই তাতে প্রবেশ করতে পারবে। [তিরমিজি, হাদিস নং ৫৫]

⭕ অজুর ফরজ হচ্ছে ৪ টিঃ-

১) সম্পূর্ণ মুখমন্ডল একবার করে ধোয়া,

২) উভয় হাতের কনুই পর্যন্ত একবার ধোয়া,

৩) মাথা চার ভাগের এক ভাগ মাসেহ করা,

৪) উভয় পায়ের টাখনু পর্যন্ত একবার করে ধোয়া।

🔹 শুধুমাত্র উপরের ৪ টি ফরজ আদায় করেও অজু করা হলে অজু সহীহ হয়ে যাবে এবং সেই অজু দিয়ে নামাজ আদায় করা যাবে। তবে অজু করার ক্ষেত্রে তাড়াহুড়া না করে যথাযথভাবে সুন্নত আদায় করে অজু করা হচ্ছে রাসূল সা. এর সুন্নত। তাই আমাদের সকলের জন্য উচিত হচ্ছে পরিপূর্ণভাবে সুন্নত অনুসরণ করে অজু করা।

🔲 মহান আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে উত্তমরূপে অজু করে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ গুরুত্ব ও এহতেমামের সহিত আদায় করার তৌফিক দান করুন, আমিন 💞✅

⭕ অজু ভঙ্গ হওয়ার প্রধান কারন সমূহঃ-

১) প্রস্রাব পায়খানার রাস্তা দিয়ে কোনো কিছু বের হওয়া-

🔸 পায়খানা ও প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে কোনো কিছু বের হওয়া। যেমন বায়ু, প্রস্রাব, পায়খানা ইত্যাদি। [হেদায়া ১/৭]

🔹 কুরআনুল কারীমে আল্লাহ তা'য়ালা বলেন, তোমাদের কেউ প্রস্রাব পায়খানা সেরে আসলে নামাজ পড়তে চাইলে [অজুর মাধ্যমে] পবিত্রতা অর্জন করে নাও। [সূরা মায়িদা ৬]

🔸 হযরত আব্বাস (র.) থেকে বর্ণিত। নিশ্চয় রাসূল (স.) ইরশাদ করেছেন, শরীর থেকে যা কিছু বের হয়, তার কারণে অজু ভেঙে যায়। [বায়হাকি, হাদিস নং ৫৬৮]

২) রক্ত, পূঁজ বা পানি বের হয়ে গড়িয়ে পড়া-

🔹 হযরত আব্দুল্লাহ বিন উমর (র.) এর যখন নাক দিয়ে রক্ত ঝড়তো, তখন তিনি ফিরে গিয়ে অজু করে নিতেন। [মুয়াত্তা ইমাম মালেক ১১০]

৩) মুখ ভর্তি করে বমি করা-

🔸 রাসূল (স.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তির বমি হয় অথবা নাক দিয়ে রক্ত ঝরে কিংবা মজি (লজ্জাস্থান থেকে পাতলা তরল পদার্থ) বের হয়, তাহলে সে ফিরে গিয়ে অজু করে নিবে। [ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১২২১]

৪) থুথুর সঙ্গে রক্তের ভাগ সমান বা বেশি হওয়া-

🔹 হাসান বসরি (রহ.) বলেন, যে ব্যক্তি তার থুথুতে রক্ত দেখে তাহলে থুথুতে রক্ত প্রবল না হলে তার উপর অজু করা আবশ্যক হবে না। [মুসান্নাফে আবি শাইবা ১৩৩০]

৫) চিৎ বা কাত হয়ে হেলান দিয়ে ঘুমিয়ে যাওয়া-

🔸 রাসূল (স.) ইরশাদ করেছেন, চিৎ বা কাত হয়ে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়লে অজু ভেঙ্গে যাবে। কেননা চিৎ বা কাত হয়ে শুয়ে পড়লে শরীর ঢিলে হয়ে যায়। ফলে তখন বাতকর্ম (বায়ু নির্গত) হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। [আহমাদ ২৩১৫]

৬) পাগল, মাতাল কিংবা অচেতন হলে-

🔹 হাম্মাদ (রহ.) বলেন, যখন পাগল ব্যক্তি সুস্থ হয়, তখন নামাজের জন্য তার অজু করতে হবে। [মুসান্নাফ আ. ৪৯৩]

৭) নামাজে উচ্চস্বরে হাসি দিলে-

🔸 রাসূল (স.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি নামাজে উচ্চ স্বরে হাসে, সে ব্যক্তি পুনরায় অজু এবং নামাজ আদায় করে নিবে। হাসান বিন কুতাইবা (রহ.) বলেন, যখন কোনো ব্যক্তি নামাজে উচ্চ স্বরে হাসি দেয়, সে ব্যক্তি অজু এবং নামাজ পুনরায় আদায় করে নিবে [দারা কুতনি ৬১২]

🔲 অজু করার পর আয়না দেখা হলে, হাটুর উপর কাপড় উঠে গেলে কিংবা গায়রে মাহরাম (যাদের সাথে দেখা দেওয়া জায়েজ নেই) এমন কাউকে দেখে ফেললে অথবা গায়রে মাহরাম কেউ দেখে ফেললে অজু ভঙ্গ হয় না।

⭕ ফরজ নামাজ আদায় করার পর গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত আমলগুলো নিয়মিত আমল করছেন তো ইন শা আল্লাহ🔸 ১ বার “আল্ল-হু আকবার” পাঠ করা। [ব...
21/07/2023

⭕ ফরজ নামাজ আদায় করার পর গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত আমলগুলো নিয়মিত আমল করছেন তো ইন শা আল্লাহ

🔸 ১ বার “আল্ল-হু আকবার” পাঠ করা। [বুখারী- ৮৪২]

🔹 ৩ বার “আস্তাগফিরুল্ল-হ” পাঠ করা। [মুসলিম- ১৩৬২]

🔸 ১ বার “আল্ল-হুম্মা আংতাস সালাম, ওয়া মিনকাস্ সালাম, তাবারকতা ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইক্বরম”
পাঠ করা। [মুসনাদে আহমাদ- ২২৪৬১]

🔹 ১ বার “আয়াতুল কুরসী” পাঠ করা। [নাসাঈ- ৯৮৪৮]

🔸 “সুবহা-নাল্ল-হ” “আলহামদুলিল্লাহ” “আল্ল-হু আকবার” ৩৩+৩৩+৩৩ বার পাঠ করে, ১ বার “লা ইলাহা ইল্লাল্ল-হু ওয়াহদাহু লা- শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া 'আলা কুল্লি শাইইন ক্বদীর” পাঠ করা। [সহীহ মুসলিম- ১৩৮০]

🔹 ফজর এবং মাগরিবের ফরজ নামাজের পর ৭ বার “আল্ল-হুম্মা আজিরনী মিনান্না-র” পাঠ করা। [সুনানুল কুবরা লিন নাসাঈ- ৯৮৫৯]

🔸 ফজর এবং মাগরিবের নামাজের পর ৩ বার “আঊযুবিল্লাহিস সামি'য়্যিল 'আলীমি মিনাশ শাইত্ব-নির রজীম” পাঠ করে, “সূরা হাশরের” শেষ ৩ আয়াত পাঠ করা। [সুনানে তিরমিযি- ১৩৭২]

🔹 ফজর নামাজ আদায় করার পর ৩ বার পাঠ করা, “সুবহা-নাল্ল-হি ওয়াবিহামদিহী 'আদাদা খলক্বিহী, অরিদ্ব- নাফসিহী অযিনাতা 'আরশিহী, অমিদা-দা কালিমা-তিহ্”। [সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ২৭২৬]

🔸 ফজর নামাজ আদায় করার পর ৩ বার “আল্ল-হুম্ম ইন্নি আসআলুকা, 'ঈলমান না-ফি'য়ান, ওয়া রিজক্বন ত্বয়্যিবান, ওয়া 'আমালান মুতাক্বব্বালা” পাঠ করা। [ইবনে মাজাহ- ৯২৫]

🔹 প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর একাধিকবার পাঠ করা “আল্ল-হুম্মা আ'ইন্নি 'আলা জিকরিকা, ওয়া শুকরিকা, ওয়া হুসনি 'ইবাদাতিক। [আবু দাউদ- ১৫২২]

🔸 ফজর এবং মাগরিবের নামাজের পরে ৩ বার “রদ্বীনা- বিল্লা-হি রব্বা-, ওয়াবিল ইসলামি দ্বীনা- ওয়াবি মুহাম্মাদিন রসূলা- [ﷺ]” পাঠ করা। [সুনানে আবু দাউদ- ৫০৭৪]

🔹 ফজর এবং মাগরিবের নামাজের পর ১ বার “সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার” পাঠ করা। [মিশকাত- ২৩৩৫]

⭕ জিনের আছর, বদনজর, কু-ফ-রী কালাম, জাদু টোনা এবং বিষধর প্রাণীর ক্ষতি থেকে রক্ষা পেতে রাসূল সল্লল্লহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজর এবং মাগরিবের নামাজের পর নিম্নোক্ত দোয়াগুলো পাঠ করতেন।

🔸 সূরা “ইখলাস”, “ফালাক” এবং “নাস” ১ বার করে পাঠ করা। তবে ফজর এবং মাগরিবের নামাজের পর প্রতিটি সূরা ৩ বার করে পাঠ করা। [আবু দাউদ- ১৫২৩]

🔹 ফজর এবং মাগরিবের নামাজের পর ৩ বার পাঠ করা “আ'উযু বিকালিমা-তিল্লা-হিত্তা-ম্মা-তি, মিং- শাররি মা খলাক্ব”। [তিরমিযি- ৩৫৫৯]

🔸 ফজর এবং মাগরিবের নামাজের পর ৩ বার পাঠ করা, “বিসমিল্লা-হিল্লাযী লা- ইয়াদুররু মা'আসমিহী, শাইউং ফিল আরদ্বী ওয়ালা- ফিসসামা-ই, ওয়াহুওয়াস সামি'উল 'আলীম”। [তিরমিযি- ৩৩৩৫]

🔹 ফজর এবং মাগরিবের নামাজের পর ৭ বার পাঠ করা “হাসবিয়াল্ল-হু লা- ইলা-হা ইল্লাহু, 'আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়াহুয়া রব্বুল 'আরশীল 'আউযীম”। [আবু দাউদ- ৩২১]

⭕ (') ⬅️ এই চিহ্নটি দ্বারা আরবী হরফ “আইনের” উচ্চারণ বুঝানো হয়েছে। তাই এই চিহ্নের জায়গাগুলোতে গলার ভিতর থেকে “আইনের” উচ্চারণ হবে। আর [ - ] চিহ্ন দ্বারা ১ আলিফ টান দেওয়াকে বুঝানো হয়েছে।

🔲 মহান আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে নিয়মিত আমলগুলো করার তৌফিক দান করুন, আমিন 💞✅

21/07/2023

স্ত্রীকে গিফট করা কি মসজিদে দান করার থেকে উত্তম?
শায়খ আহমাদউল্লাহ প্রশ্ন উত্তর পর্ব
#শায়খ_আহমাদউল্লাহ #আহমদউল্লাহ #ইসলাম

Address

Beguam Rokeya Swaroni
Dhaka
1216

Telephone

+8801921292461

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Deen Islam - দ্বীন ইসলাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Deen Islam - দ্বীন ইসলাম:

Share

Category