আলহামদুলিল্লাহ

আলহামদুলিল্লাহ ইসলামের জন্যই এই পৃথিবী চরণভূমি

26/04/2025

আল্লাহ তায়ালা তাঁর অগণিত নিয়ামতের মধ্যে "রিজিক" নামক এক অপার অনুগ্রহ দিয়ে আমাদের প্রতিপালন করছেন। আমরা কতই না অকৃতজ্ঞ! কতবারই না ভাবি—"আমার রিজিক কমে যাবে, আমার সংসার চালানো যাবে না, আমার ভবিষ্যৎ অন্ধকার..." কিন্তু ভুলে যাই, **যে সৃষ্টিকর্তা মরুভূমির পাথরের ফাঁকে ফাঁকে পিপীলিকার রিজিক পৌঁছে দেন, তিনি কি তাঁর বান্দাকে ভুলে যাবেন?**

আল্লাহর রিজিক শুধু টাকা-পয়সা, বিত্ত-বৈভব নয়। রিজিক হলো সুস্থতা, প্রশান্তি, পরিবারের ভালোবাসা, এক ফোঁটা পানির তৃষ্ণা নিবারণ, একটি শিশুর হাসি, রাতের নির্জনতায় নামাজের সিজদায় পাওয়া শান্তি... এই নিয়ামতগুলো কি আমরা গুনে শেষ করতে পারব?

> **"وَمَا مِن دَآبَّةٍۢ فِى ٱلْأَرْضِ إِلَّا عَلَى ٱللَّهِ رِزْقُهَا..."**
> *"পৃথিবীতে চলমান সকল প্রাণীর রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহই নিয়েছেন..."* (সূরা হুদ: ৬)

আমরা যখন আতঙ্কিত হই, আল্লাহ আমাদের ধৈর্য ধরতে বলেন। যখন লোভে পড়ে হালাল-হারামের সীমানা ভুলে যাই, তিনি সতর্ক করেন—**"রিজিক তো আল্লাহর হাতে, তোমার চেষ্টা শুধু তাওয়াক্কুলের শর্ত!"** কোনো চাকরি, ব্যবসা বা সংগ্রামই আল্লাহর ইচ্ছাকে অতিক্রম করতে পারে না। তিনি চাইলে অসম্ভবকে সম্ভব করেন—হঠাৎ উন্মুক্ত হয়ে যায় অজানা দরজা, আসে অপ্রত্যাশিত সাহায্য।

তাই আজ যখন হতাশা ঘিরে ধরে, যখন মনে হয় "আমি শেষ..."—মুহূর্তেই স্মরণ করো:
**"আল্লাহই আমার রিজিকদাতা, তিনিই আমাকে আগেও রিজিক দিয়েছেন, আবার দেবেন। আমার কাজ হলো সৎ প্রচেষ্টা চালানো, হালাল পথে থাকা এবং তাঁর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা।"**

🌿 *হে আল্লাহ! আমাদের রিজিকে বরকত দান করুন, হারাম থেকে বাঁচিয়ে রাখুন এবং আপনার দেওয়া নিয়ামতে শুকরিয়া আদায়ের তাওফিক দিন। আমিন!*

06/04/2025

ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে —

পাকিস্তানের পারমাণবিক শক্তি থাকার পরও ফিলিস্তিনের জন্য একটি গোলাও ছোঁড়েনি।
মিশরের বুক চিরে বয়ে যাওয়া নীলনদের পানি ছিল, তবুও গাজা উপত্যকার মানুষ তৃষ্ণায় মরেছে।
সৌদি আরব ও আরব আমিরাতের তেলের খনি ছিল, কিন্তু গাজার হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স চালানোর মতো তেল দেয়নি।

ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে —

দুনিয়াজুড়ে ৫০ কোটির বেশি মুসলিম সৈনিক ছিল, ছিল কামান, ক্ষেপণাস্ত্র, ফাইটার জেট —
কিন্তু কেউ এগিয়ে আসেনি গাজার জন্য, ফিলিস্তিনের মজলুম মানুষের জন্য।

ইতিহাস সাক্ষী থাকবে —
সম্পদ ছিল, শক্তি ছিল —
কিন্তু ছিল না ইমানের সাহস........

হয়তো এটাই হবে এই যুগের মুসলিম উম্মাহর সবচেয়ে বড় লজ্জার অধ্যায়।

আজ হতে শতবর্ষ পরে, লোকেরা যখন গা # জার ইতিহাস পড়বে, তারা অবাক হয়ে ভাববে, সেই সময়ের মানুষেরা কীভাবে এই হ$ত্যাযজ্ঞ ঘটতে দি...
06/04/2025

আজ হতে শতবর্ষ পরে, লোকেরা যখন গা # জার ইতিহাস পড়বে, তারা অবাক হয়ে ভাববে, সেই সময়ের মানুষেরা কীভাবে এই হ$ত্যাযজ্ঞ ঘটতে দিয়েছিল!

আমরা এখন যারা জীবিত আছি, আমাদের প্রত্যেককে ইতিহাসের সেই লজ্জা নিয়ে মরতে হবে।
রা|ফা|হ আর নেই। পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে রা|ফা|হ।
অল্প সময়ের মধ্যে গা.জাও নিঃশব্দে মিলিয়ে যাচ্ছে দুনিয়ার মানচিত্র থেকে।

একটি একটি করে আলো নিভে যাচ্ছে, একটি একটি করে নিঃশ্বাস থেমে যাচ্ছে।
আমরা বাঁচার আর্তনাদ পাঠালেও — পৃথিবী কানে দেয়নি।
"আপনারা আমাদের কেবল জান্নাতে খুঁজে পাবেন।
বিদায়! হে ইতিহাসের সবচেয়ে নিষ্ঠুর উম্মত..."
— গা.জা থেকে ফেসবুকে সালেহ আল জাফরীর শেষ চিঠি।😭😭

16/03/2025

কুরআনে বিভিন্ন প্রাণীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যা আল্লাহর সৃষ্টির নিদর্শন, মানুষের জন্য শিক্ষণীয় বিষয় এবং আল্লাহর ক্ষমতা ও জ্ঞানের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। নিচে কুরআনে উল্লিখিত প্রাণীদের একটি পূর্ণ তালিকা দেওয়া হলো:

১. গরু (বাকারা)
- সূরা আল-বাকারাহ (২:৬৭-৭১)তে বনি ইসরাইলের কাছে গরু জবাই করার ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে।

২. উট
- সূরা আল-গাশিয়াহ (৮৮:১৭)তে উটের সৃষ্টি সম্পর্কে বলা হয়েছে।
- সূরা আল-আরাফ (৭:৭৩)তে সালেহ (আ.)-এর উটের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

৩. মাছ
- সূরা আল-ক্বালাম (৬৮:৪৮)তে ইউনুস (আ.)-এর ঘটনায় মাছের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
- সূরা আস-সাফফাত (৩৭:১৪২-১৪৫)তেও এই ঘটনার উল্লেখ রয়েছে।

৪. পাখি
- সূরা আল-বাকারাহ (২:২৬০)তে ইব্রাহিম (আ.)-এর কাহিনীতে পাখির মাধ্যমে আল্লাহর ক্ষমতা প্রদর্শনের কথা বলা হয়েছে।
- সূরা আন-নাহল (১৬:৭৯)তে আকাশে উড়ন্ত পাখিদের আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে থাকার কথা বলা হয়েছে।

৫. মৌমাছি
- সূরা আন-নাহল (১৬:৬৮-৬৯)তে মৌমাছি ও মধু সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

৬. পিপীলিকা
- সূরা আন-নামল (২৭:১৮)তে সুলাইমান (আ.)-এর কাহিনীতে পিপীলিকার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

৭. ভেড়া
- সূরা আস-সাফফাত (৩৭:১০২-১০৭)তে ইব্রাহিম (আ.)-এর কাহিনীতে একটি ভেড়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

৮. গাধা
- সূরা আল-জুমুআহ (৬২:৫)তে গাধার উদাহরণ দেওয়া হয়েছে।

৯. কুকুর
- সূরা আল-কাহফ (১৮:১৮, ২২)তে আসহাবে কাহফের কাহিনীতে কুকুরের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

১০. সাপ
- সূরা আল-আরাফ (৭:১০৭)তে মুসা (আ.)-এর লাঠি সাপে পরিণত হওয়ার ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে।

১১. হাতি
- সূরা আল-ফিল (১০৫:১-৫)তে আবরাহার হাতি বাহিনীর ঘটনা উল্লেখ করা হয়েছে।

১২. মাকড়সা
- সূরা আল-আনকাবুত (২৯:৪১)তে মাকড়সার জালের উদাহরণ দেওয়া হয়েছে।

১৩. গরিলা (বানর)
- সূরা আল-বাকারাহ (২:৬৫) এবং সূরা আল-আরাফ (৭:১৬৬)তে বনি ইসরাইলের একটি গোষ্ঠীকে শাস্তিস্বরূপ বানরে পরিণত করার কথা বলা হয়েছে।

১৪. ঘোড়া
- সূরা আল-আদিয়াত (১০০:১-৫)তে যুদ্ধের জন্য ব্যবহৃত ঘোড়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

১৫. বাঘ বা শিকারি প্রাণী
- সূরা আল-মায়িদাহ (৫:৩)তে শিকার করা প্রাণীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

১৬. মাছি
- সূরা আল-হাজ্জ (২২:৭৩)তে মাছির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে, যা মানুষের অক্ষমতা বুঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে।

১৭. গৃহপালিত পশু (গবাদি পশু, ছাগল ইত্যাদি)
- সূরা আন-নাহল (১৬:৫-৮) এবং সূরা ইয়াসিন (৩৬:৭১-৭৩)তে গবাদি পশু ও অন্যান্য গৃহপালিত প্রাণীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

১৮. পাখির ডিম
- সূরা আল-আনআম (৬:১৪৫)তে পাখির ডিমের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

১৯. শূকর
- সূরা আল-মায়িদাহ (৫:৩) এবং সূরা আল-আনআম (৬:১৪৫)তে শূকরকে হারাম করা প্রাণী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

২০. হায়েনা বা শিয়াল
- সূরা আল-মায়িদাহ (৫:১০৩)তে কিছু প্রাণীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে, যদিও স্পষ্টভাবে হায়েনা বা শিয়ালের নাম নেই।

২১. মাছ ও সামুদ্রিক প্রাণী
- সূরা আন-নাহল (১৬:১৪) এবং সূরা ফাতির (৩৫:১২)তে সমুদ্রের প্রাণী ও মাছের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

২২. পোকামাকড়
- সূরা আল-আনআম (৬:৩৮)তে বিভিন্ন প্রাণী ও পোকামাকড়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

২৩. ভেড়া ও ছাগল
- সূরা আল-আনআম (৬:১৪৩-১৪৪)তে ভেড়া ও ছাগলের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

২৪. হরিণ বা বন্য প্রাণী
- সূরা আল-মায়িদাহ (৫:১)তে শিকার করা প্রাণীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

২৫. কচ্ছপ বা সামুদ্রিক প্রাণী
- সূরা আন-নামল (২৭:৮২)তে কিয়ামতের নিদর্শন হিসেবে একটি প্রাণীর কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যদিও এটি সরাসরি কচ্ছপ নয়।

---বিশেষ দ্রষ্টব্য:
কুরআনে প্রাণীদের নাম সরাসরি উল্লেখ করা হয়েছে, আবার কিছু ক্ষেত্রে প্রাণীর বৈশিষ্ট্য বা ঘটনার মাধ্যমে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি প্রাণীর উল্লেখই মানুষের জন্য শিক্ষণীয় এবং আল্লাহর সৃষ্টির মহিমা বুঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে।

রমাদান মাসে মুসলিমদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ করণীয় বিষয় রয়েছে। এখানে কিছু মূল করণীয় বিষয় উল্লেখ করা হলো:1. **সিয়াম...
17/02/2025

রমাদান মাসে মুসলিমদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ করণীয় বিষয় রয়েছে। এখানে কিছু মূল করণীয় বিষয় উল্লেখ করা হলো:

1. **সিয়াম (রোজা) রাখা**: রমাদান মাসে প্রতিদিন সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা রাখা মুসলিমদের জন্য ফরজ (অবশ্যক)। এই সময়ে খাদ্য, পানীয় এবং অন্যান্য শারীরিক প্রয়োজন থেকে বিরত থাকা হয়।

2. **নামাজ পড়া**: রমাদান মাসে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার পাশাপাশি তারাবিহ নামাজ পড়া হয়, যা রমাদানের বিশেষ নামাজ।

3. **কুরআন তিলাওয়াত**: এই মাসে কুরআন অধ্যয়ন, তিলাওয়াত এবং বুঝার চেষ্টা করা খুবই সওয়াবের কাজ।

4. **দান-সদকা**: রমাদান মাসে দান-সদকা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে ফিতরা (ঈদুল ফিতরের আগে দেয়া দান) প্রদান করা হয়।

5. **ইফতার এবং সাহরি**: সূর্যাস্তের পর ইফতার করা এবং সূর্যোদয়ের আগে সাহরি খাওয়া রোজার অংশ।

6. **ইতিকাফ**: রমাদানের শেষ দশ দিনে কিছু মুসলিম মসজিদে ইতিকাফ করেন, যা হলো আল্লাহর ইবাদতে নিবেদিত থাকা।

7. **আত্মসংযম এবং আত্মশুদ্ধি**: রমাদান মাসে শুধু খাদ্য-পানীয় থেকে বিরত থাকাই নয়, বরং মন্দ কথা, কাজ এবং চিন্তা থেকেও বিরত থাকা গুরুত্বপূর্ণ।

8. **দোয়া এবং ইস্তিগফার**: এই মাসে বেশি বেশি দোয়া করা এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা উচিত।

🖤❤️🤍
17/12/2024

🖤❤️🤍

09/07/2024

ইরাকের বিখ্যাত আলেম মালেক বিন দিনার।
একবার এক বিশাল মাহফিলে বক্তব্য দিতে দাড়াতেই
এক শ্রোতা বলে উঠলেন, আপনার বক্তব্য শুরু করার আগে একটা প্রশ্নের উত্তর দিন। মালেক বিন দিনার প্রশ্ন করার অনুমতি দিলেন। বয়স্ক শ্রোতা বললেন, আজ থেকে দশ বছর আগে আপনাকে মাতাল অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেছি, আপনি সে অবস্থা থেকে কিভাবে ফিরে এলেন? এবং ওয়াজ করার জন্য এখানে এলেন?

মালেক বিন দিনার কিছুক্ষণ মাথা নিচু করে রইলেন। তারপর বললেন- ঠিক বলেছেন, আমিই সেই ব্যক্তি। শুনুন তাহলে আমার কাহিনী: এক কদরের রাতে মদের দোকান বন্ধ ছিল দোকানীকে অনেক অনুরোধ করে এক বোতল মদ কিনলাম বাসায় গিয়ে খাবো এই শর্তে। বাসায় ঢুকলাম।ঢুকেই দেখি আমার স্ত্রী নামাজ পড়ছে। আমি আমার ঘরে চলে গেলাম এবং বোতলটা টেবিলে রাখলাম।

আমার তিন বছরের শিশু মেয়েটা দৌড়ে এলো, টেবিলের সাথে ধাক্কা খেয়ে মদের বোতল মাটিতে পরে ভেঙ্গে গেল। অবুজ মেয়েটি খিলখিল করে হাসতে লাগল। ভাঙ্গা বোতল ফেলে দিয়ে আমি ঘুমিয়ে গেলাম। সে রাতে আর মদ খাওয়া হলোনা আমার। পরের বছর আবার লাইলাতুল কদর এলো। আমি আবার মদ নিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম। বোতলটা টেবিলে রাখলাম। হঠাৎ বোতলটার দিকে তাকাতেই কান্নায় বুক ফেটে গেল। তিন মাস হলো আমার শিশু কন্যাটি মারা গেল। বোতলটা বাইরে ফেলে দিয়ে ঘুমিয়ে পরলাম। স্বপ্নে দেখছি এক বিরাট সাপ আমায় তাড়া করছে। এতো বড় সাপ আমি জীবনেও দেখিনি। আমি ভয়ে দৌড়াচ্ছি। এমন সময় এক দুর্বল বৃদ্ধকে দেখলাম। বৃদ্ধ আমাকে বলল, আমি খুব দূর্বল এবং ক্ষুধার্ত। এই সাপের সাথে আমি পারবনা। তুমি এই পাহাড়ের ডানে উঠে যাও। পাহাড়ে গিয়ে দেখি দাউদাউ আগুন জ্বলছে।আর পিছনে এগিয়ে আসছে সেই সাপ। বৃদ্ধের কথা মতো ডানে ছুটলাম। দেখলাম সুন্দর একটা বাগান। বাচ্চারা খেলছে। গেইটে দারোয়ান।

দারোয়ান বলল: বাচ্চারা দেখতো এই লোকটিকে? একে সাপটা খেয়ে ফেলবে নয়তো আগুনে ফেলে দিবে। দারোয়ানের কথায় বাচ্চারা ছুটে এলো। তার মাঝে আমার মেয়েটাও আছে।
মেয়েটা আমার ডান হাত জড়িয়ে ধরে বাম হাতে থাপ্পর দিয়ে সাপটিকে দূরে ফেলে দিলো। অমনেই সাপ চলে গেল। আমি অবাক হয়ে বললাম: মা তুমি এতো ছোট! আর এতো বড় সাপ তোমায় ভয় পায়?
মেয়ে বলল: আমি জান্নাতি মেয়ে। জাহান্নামের সাপ আমায় ভয় পায়। বাবা! ঐ সাপকে তুমি চিনতে পেরেছো?
আমি বললাম: না মা। আমার মেয়ে বলল: বাবা! এতো তোমার নফস। নফসকে তুমি এতো বেশি খাবার দিয়েছ যে সে আজ এতো বড় এতো শক্তিশালী হয়েছে। সে তোমাকে আজ জাহান্নাম পর্যন্ত তারিয়ে নিয়ে এসেছে।

মেয়েকে বললাম: পথে এক দূর্বল বৃদ্ধ আমাকে এখানে আসার পথ বলে দিয়েছে সে কে?
মেয়ে বলল: তাকেও চিননি? সে তোমার রুহ। তাকে তো কোন দিনও খেতে দাওনি তুমি। সে না খেয়ে এতোই দূর্বল হয়ে পরেছে যে, কোন রকম বেচে আছে।

আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল। সেই দিন থেকে আমি আমার রুহকে খাদ্য দিয়ে যাচ্ছি আর নফসের খাদ্য একেবারেই বন্ধ করে দিয়েছি। চোখ বন্ধ করলেই সেই ভয়াল রুপটি দেখতে পাই আর দেখি রুহকে। আহা! কতো দূর্বল হাটতে পারেনা। ঝরঝর করে কেঁদে ফেললেন মালিক বিন দীনার।

তাই আসুন, নিজের নফসকে হেফাজত করি। নয়তো চিরস্থায়ী হবে জাহান্নাম। মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুক।
(আমিন)

হজ্বের বিমান ভাড়া - ১,৯৬,০০০/=উমরায় বিমান ভাড়া - ১,০০,০০০/=ভিজিটে বিমান ভাড়া - ৬০,০০০/=ভিজিটে ভাড়া ৬০,০০০।এখন আল্লাহ, রা...
02/05/2024

হজ্বের বিমান ভাড়া - ১,৯৬,০০০/=

উমরায় বিমান ভাড়া - ১,০০,০০০/=

ভিজিটে বিমান ভাড়া - ৬০,০০০/=

ভিজিটে ভাড়া ৬০,০০০।

এখন আল্লাহ, রাসুলকে ভালবেসে উমরাহ করতে যাবেন কেনো? এজন্য অতিরিক্ত ৪০,০০০ টাকা দিতে হবে।

ফরয ইবাদত হজ্ব করতে চাইলে অতিরিক্ত ১,৩৬,০০০ টাকা দিতে হবে।

যাদের কারণে এদেশ থেকে আমরা অনেকে হজ্বে যেতে পারবো না, আল্লাহ যেন হাশরের ময়দানে, তাদের বিচার আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দেন, আমীন

হজ্ব ২৩ কোন দেশে কত খরচ?

23/04/2024

ধীরে ধীরে পড়ুন।
আস্তাগফিরুল্লাহ,
আস্তাগফিরুল্লাহ
আস্তাগফিরুল্লাহ
আস্তাগফিরুল্লাহ
আস্তাগফিরুল্লাহ
আল্লাহুম্মাগফিরলি
আল্লাহুম্মাগফিরলি
আল্লাহুম্মাগফিরলি
আল্লাহুম্মাগফিরলি
আল্লাহুম্মাগফিরলি
রাব্বিগফিরলি!
রাব্বিগফিরলি
রাব্বিগফিরলি
রাব্বিগফিরলি
রাব্বিগফিরলি!
‘‘তারপর পড়ুন আল্লাহ তা'লার প্রিয় চারটি বাক্য..
সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহ আকবার
সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহ আকবার
সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহ আকবার
সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহ আকবার
সুবহানআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহ আকবার
‘এবার পড়া যাক আমাদের প্রিয় রাসূুল (সাঃ) উপর দূরদ..
"আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাব্যিয়িনা মুহাম্মদ'
"আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাব্যিয়িনা মুহাম্মদ'
"আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ'
আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ'
আল্লাহ হুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মদ'
_"ফাঁকে পড়ে ফেলুন "
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ (সাঃ)
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ (সাঃ)
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ (সাঃ)
"তারপর পড়ুন"...
সুবহানআল্লাহি ওয়াবিহামদিহী
সুবহানআল্লাহি ওয়াবিহামদিহী
সুবহানআল্লাহি ওয়াবিহামদিহী সুবহানাল্লাহিল আজীম"
"বেশি বেশি পাঠ করুন"...
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ’
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ’
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ’!
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ’!
‘বিপদ আপদ থেকে বাঁচার জন্যে পড়ে ফেলুন..
'লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবাহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ যোয়ালিমিন'!
'লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবাহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ যোয়ালিমিন'!
'লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবাহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ যোয়ালিমিন'!
- পড়া শেষ হলে আলহামদুলিল্লাহ ।

14/04/2024

ঈদের ফাঁকা রাস্তায় বেপরোয়া বাইক চালকরা! ৩ দিনে দুই'শ দুর্ঘটনা🙂‍↔️🙃

10/04/2024

রাতে বিদায় নিলো তারাবি, ভোরে বিদায় নিলো সেহরি, সন্ধায় বিদায় নিবে, মাহে রমদান, আল্লাহ আমাদের সকলকে এই মাহে রমজান এর উসিলায় মাফ করে দিন। আমিন
🖤🤍❤️

10/04/2024

প্রবাসী সকল ভাইদের জানাই
🤍ঈদ মোবারক🖤

Address

J-14
Dhaka
1216

Telephone

+8801716433306

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আলহামদুলিল্লাহ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আলহামদুলিল্লাহ:

Share